ক্রীড়া ডেস্ক
অভিষেকে শূন্য, পরের ম্যাচেও শূন্য—এমন অবস্থায় হতাশায় মুষড়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু হাসান নাওয়াজ যেন ভিন্ন ধাঁচে গড়া। দুই ডাকের দুঃস্বপ্নকে দূরে ঠেলে খেললেন দারুণ এক ইনিংস। সেই ইনিংস তাঁকে পরিণত করেছে পাকিস্তানের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানে। একইসঙ্গে পাকিস্তানও পেয়েছে রেকর্ড গড়া এক জয়।
প্রথম দুই ম্যাচ হারের পর আজ পাকিস্তানের সামনে ছিল টিকে থাকার লড়াই। অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে সফরকারীদের সামনে পাত্তাই পায়নি নিউজিল্যান্ড। ২০৪ রানের পুঁজি নিয়েও হেরেছে ৯ উইকেটের ব্যবধানে।
জবাব দিতে নেমে পাকিস্তান শুরু থেকেই চালায় তাণ্ডব। ৬ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে তোলে ৭৫ রান। পাওয়ার প্লেতে এটাই তাদের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। শুধু তা-ই নয়, মাত্র ৪৯ বলে দলীয় সংগ্রহ ১০০ পেরিয়েছে তারা। এর আগে কখনোই এত দ্রুত সেঞ্চুরির ছোঁয়া পায়নি। আগের রেকর্ডটি ছিল ৫৫ বলে।
আর এসব রেকর্ডের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান নাওয়াজের। কী দুর্দান্তভাবেই না সমালোচকদের মুখ বন্ধ করে দিলেন তিনি। কাইল জেমিসনকে পরপর দুই বলে চার মেরে জন্ম দিলেন দুই রেকর্ডের। প্রথম চারে নিজের সেঞ্চুরি স্পর্শ করেন এই ওপেনার। বাবর আজমকে (৪৯) পেছনে ফেলে তাঁর ৪৪ বলের সেঞ্চুরিটিই এখন পাকিস্তানের হয়ে দ্রুততম। পরের চারে পাকিস্তানকে জয় এনে দেন নাওয়াজ। ২৪ বল হাতে রেখে ২০০ বা এর বেশি রানের লক্ষ্য তাড়া করার রেকর্ড এর আগে ছিল না কখনোই। কিন্তু পাকিস্তান বদলে ফেলল সেই ইতিহাস। যদিও এমন দাপুটে জয়ের স্বাদ তাদের কাছে নতুন নয়। ৯ এর বেশি উইকেট হাতে রেখে ২০০ ’র বেশি রান এনিয়ে তিনবার তাড়া করেছে তারা। অন্যান্য দলগুলো সেই তালিকায় এখনো নামই লেখাতে পারেনি।
হার মানা ইনিংসে ৪৫ বলে ১০ চার ও ৭ ছক্কায় ১০৫ রানে অপরাজিত থাকেন নাওয়াজ। দ্বিতীয় উইকেটে ১৩৩ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে তাঁকে দারুণ সঙ্গ দেন অধিনায়ক আগা সালমান। ৩১ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। এছাড়া ২০ বলে ৪১ রান করেন মোহাম্মদ হারিস।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ২০৪ রানে গুটিয়ে যায় নিউজিল্যান্ড। মার্ক চ্যাপম্যান ব্যাট হাতে ঝড় তুললেও ফিরতে হয় সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে। ৪৪ বলে ১১ চার ও ৪ ছক্কায় ৯৪ রান করেন তিনি। সেই আক্ষেপ পরে আরও বেড়ে যায় কিউইরা হারলে। পাকিস্তানের হয়ে ২৯ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন হারিস রউফ। এছাড়া দুটি করে শিকার শাহিন শাহ আফ্রিদি, আবরার আহমেদ ও আব্বাস আফ্রিদির।
এদিকে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে সিরিজের চতুর্থ ম্যাচ হবে ২৩ মার্চ।
অভিষেকে শূন্য, পরের ম্যাচেও শূন্য—এমন অবস্থায় হতাশায় মুষড়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু হাসান নাওয়াজ যেন ভিন্ন ধাঁচে গড়া। দুই ডাকের দুঃস্বপ্নকে দূরে ঠেলে খেললেন দারুণ এক ইনিংস। সেই ইনিংস তাঁকে পরিণত করেছে পাকিস্তানের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানে। একইসঙ্গে পাকিস্তানও পেয়েছে রেকর্ড গড়া এক জয়।
প্রথম দুই ম্যাচ হারের পর আজ পাকিস্তানের সামনে ছিল টিকে থাকার লড়াই। অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে সফরকারীদের সামনে পাত্তাই পায়নি নিউজিল্যান্ড। ২০৪ রানের পুঁজি নিয়েও হেরেছে ৯ উইকেটের ব্যবধানে।
জবাব দিতে নেমে পাকিস্তান শুরু থেকেই চালায় তাণ্ডব। ৬ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে তোলে ৭৫ রান। পাওয়ার প্লেতে এটাই তাদের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। শুধু তা-ই নয়, মাত্র ৪৯ বলে দলীয় সংগ্রহ ১০০ পেরিয়েছে তারা। এর আগে কখনোই এত দ্রুত সেঞ্চুরির ছোঁয়া পায়নি। আগের রেকর্ডটি ছিল ৫৫ বলে।
আর এসব রেকর্ডের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান নাওয়াজের। কী দুর্দান্তভাবেই না সমালোচকদের মুখ বন্ধ করে দিলেন তিনি। কাইল জেমিসনকে পরপর দুই বলে চার মেরে জন্ম দিলেন দুই রেকর্ডের। প্রথম চারে নিজের সেঞ্চুরি স্পর্শ করেন এই ওপেনার। বাবর আজমকে (৪৯) পেছনে ফেলে তাঁর ৪৪ বলের সেঞ্চুরিটিই এখন পাকিস্তানের হয়ে দ্রুততম। পরের চারে পাকিস্তানকে জয় এনে দেন নাওয়াজ। ২৪ বল হাতে রেখে ২০০ বা এর বেশি রানের লক্ষ্য তাড়া করার রেকর্ড এর আগে ছিল না কখনোই। কিন্তু পাকিস্তান বদলে ফেলল সেই ইতিহাস। যদিও এমন দাপুটে জয়ের স্বাদ তাদের কাছে নতুন নয়। ৯ এর বেশি উইকেট হাতে রেখে ২০০ ’র বেশি রান এনিয়ে তিনবার তাড়া করেছে তারা। অন্যান্য দলগুলো সেই তালিকায় এখনো নামই লেখাতে পারেনি।
হার মানা ইনিংসে ৪৫ বলে ১০ চার ও ৭ ছক্কায় ১০৫ রানে অপরাজিত থাকেন নাওয়াজ। দ্বিতীয় উইকেটে ১৩৩ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে তাঁকে দারুণ সঙ্গ দেন অধিনায়ক আগা সালমান। ৩১ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। এছাড়া ২০ বলে ৪১ রান করেন মোহাম্মদ হারিস।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ২০৪ রানে গুটিয়ে যায় নিউজিল্যান্ড। মার্ক চ্যাপম্যান ব্যাট হাতে ঝড় তুললেও ফিরতে হয় সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে। ৪৪ বলে ১১ চার ও ৪ ছক্কায় ৯৪ রান করেন তিনি। সেই আক্ষেপ পরে আরও বেড়ে যায় কিউইরা হারলে। পাকিস্তানের হয়ে ২৯ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন হারিস রউফ। এছাড়া দুটি করে শিকার শাহিন শাহ আফ্রিদি, আবরার আহমেদ ও আব্বাস আফ্রিদির।
এদিকে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে সিরিজের চতুর্থ ম্যাচ হবে ২৩ মার্চ।
মার্চে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের প্রাথমিক দলে থাকলেও চূড়ান্ত দলে জায়গা পাননি ফাহামিদুল ইসলাম। তাই সৌদি আরব থেকেই ইতালিতে ফিরতে হয় এই ফুটবলারকে। কোচ হাভিয়ের কাবরেরার এমন সিদ্ধান্ত বিস্ময়ের পাশাপাশি ক্ষোভেরও জন্ম দেয়।
১৫ মিনিট আগেবিশ্ব ক্রিকেটে দলীয় মান, ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স এবং তারকাদের উপস্থিতি কেবল খেলার মান নির্ধারণ করে না, বরং দেশের ক্রিকেটের বাণিজ্যিকীকরণেও ব্যাপক প্রভাব ফেলে। কখনো কখনো একজন তারকা ক্রিকেটারের উপস্থিতিই একটি দেশের ক্রিকেট অর্থনীতিকেও চাঙা করে তোলে, পৃষ্ঠপোষকদের আকৃষ্ট করে এবং বিপণন মূল্য বাড়িয়ে দেয়
৩০ মিনিট আগেসকালে সবাই তাকিয়ে ছিলেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর দিকে। আগের দিন ফিফটি ছুঁয়ে ৬০ রান করে অপরাজিত ছিলেন। সবাই আশা করেছিলেন, ইনিংসটিকে সেঞ্চুরির রূপ দেবেন, গড়ে দেবেন দলের জয়ের ভিত। কিন্তু কোথায় কি! দিনের দ্বিতীয় বলেই উইকেট দিয়ে ফিরলেন জিম্বাবুইয়ান বোলার ব্লেসিং মুজারাবানিকে। পুল করতে গিয়ে টাই
১ ঘণ্টা আগে১৭৪ রানের লক্ষ্য টেস্টে আর এমন কি। আজকের দিন বাদ দিলেও সিলেটে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে প্রথম টেস্টের বাকি থাকে আরও এক দিন। কিন্তু আজ চতুর্থ দিনে ম্যাচের বাঁক বদলেছে ক্ষণে ক্ষণে। সব রোমাঞ্চ ছাপিয়ে শেষ পর্যন্ত ৩ উইকেটে জিতেছে জিম্বাবুয়ে।
৩ ঘণ্টা আগে