বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে জায়গা পেয়ে কিছুটা বিস্মিত নাসুম আহমেদ। আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে স্কোয়াডে থাকলেও একাদশে সুযোগ পাননি। তবে তিনি জাতীয় কিংবা ঘরোয়া—কোথাও দলের ‘দ্বিতীয় অপশন’ হতে চান না। সব দলেই একাদশে নিয়মিত জায়গা পাওয়াই তাঁর লক্ষ্য। দুদিন আগে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব নিয়ে কথা বলেছেন নাসুম। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ
প্রশ্ন: এবারের বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ‘ডি’ গ্রেডে জায়গা পেয়েছেন। চুক্তিতে জায়গা পেয়ে কেমন লাগছে?
নাসুম আহমেদ: আমি ক্রিকেট খেলতে ভালোবাসি, দলের সঙ্গে বসে থাকতে আসিনি। সত্যি বলতে, ২০২৪ সালে খুব বেশি সুযোগ পাইনি। তবু বিসিবি আমাকে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে রেখেছে, যা অবশ্যই ভালো লাগার বিষয়। সামনে দেশে ও বিদেশে বেশ কিছু সিরিজ আছে। সুযোগ পেলে দলের জয়ে অবদান রাখতে চাই।
প্রশ্ন: নিয়মিতই সাদা বলের সিরিজের দলে ডাক পাচ্ছেন, কিন্তু ম্যাচ খেলার সুযোগ কম পাচ্ছেন। বাঁহাতি স্পিনার হিসেবে কি বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে পড়তে হচ্ছে?
নাসুম: আমিই আমার প্রতিদ্বন্দ্বী। কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখি না। হ্যাঁ, (আন্তর্জাতিক) সিরিজে দলে থাকি, কিন্তু খেলার সুযোগ তুলনামূলক কম পাই। ম্যাচ খেলতে চাই এবং নিয়মিত ম্যাচ খেললেই নিজের দক্ষতা আরও বাড়াতে পারব। দলে যে বাঁহাতি স্পিনার থাকুক না কেন, উইকেট নিতে হবে আমাকে। যখন উইকেট নিয়ে দলের জয়ে ভূমিকা রাখতে পারব, তখনই মনে হবে আমি সফল। সামনে অনেক সিরিজ আছে। সুযোগ পেলে দলকে জেতানোর লক্ষ্যেই খেলব।
প্রশ্ন: এবারের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে একমাত্র ‘এ’ প্লাস ক্যাটাগরিতে জায়গা পেয়েছেন এক বোলার, আরও নির্দিষ্ট করে বললে একজন পেসার। এটা বোলারদের জন্য কতটা অনুপ্রেরণাদায়ক?
নাসুম: তাসকিন আহমেদ দুর্দান্ত একজন বোলার, ‘এ’ প্লাস পাওয়া একেবারেই তার প্রাপ্য। দলে যারা সুযোগ পায়, সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। বিসিবি যখন বোলারদের মূল্যায়ন করছে, সেটি অবশ্যই ইতিবাচক দিক। আমরাও নিজেদের আরও ভালো জায়গায় নিয়ে যেতে চাই। আমি চাই, নাসুম আহমেদ হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে—কারও বিকল্প হিসেবে নয়।
প্রশ্ন: আপনার অভিষেক হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোর সময়ে। এরপর কাজ করেছেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে ও ফিল সিমন্সের সঙ্গে। স্পিন কোচ হিসেবে পেয়েছেন রঙ্গনা হেরাথ ও মুশতাক আহমেদকে। কার অধীনে সবচেয়ে স্বস্তি নিয়ে খেলেছেন?
নাসুম: আমার ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি অভিষেক—দুটোই ডমিঙ্গোর সময়ে। তিনি আমাকে ভালো বুঝতেন। হাথুরুর অধীনে মানসিক চাপ বেশি ছিল, যা সব সময় ইতিবাচক না-ও হতে পারে। আমি রক্তমাংসের মানুষ, এখানে জোর-জবরদস্তির কিছু নেই। তবে স্পিন কোচ হিসেবে মুশতাক আহমেদ আমাকে দারুণ অনুপ্রেরণা দেন। তাঁর ইতিবাচক মনোভাবের জন্য স্বচ্ছন্দে খেলতে পারি।
প্রশ্ন: সাকিব আল হাসান না থাকায় ঘরের মাঠে স্পিন আক্রমণে বেশির ভাগ সময় তাইজুলের সঙ্গী এখন মেহেদী মিরাজ; বিশেষ করে লাল বলে। টেস্টে সুযোগ পেতে আপনি কীভাবে এগোচ্ছেন?
নাসুম: অবশ্যই টেস্ট খেলার স্বপ্ন দেখি। আমার শৈশবের কোচও চাইতেন, আমি টেস্ট ক্রিকেটার হই। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে আমার বোলিং রেকর্ড ভালো। তাই আমি মনে করি, টেস্ট খেলতে প্রস্তুত। আমি চাই, আমাকে ‘নাসুম আহমেদ’ হিসেবেই দলে বিবেচনা করা হোক, তবে কারও বিকল্প ভূমিকায় নয়। সুযোগ পেলে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারব, আর সুযোগ না পেলে নিজের দুর্বলতা বোঝারও সুযোগ থাকবে। তবে নির্বাচকদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। আমি শুধু প্রস্তুত থাকতে পারি।
প্রশ্ন: আপনি ব্যাটিংও করতে পারেন। ভবিষ্যতে অলরাউন্ডার হিসেবেও কি নিজেকে প্রমাণ করতে চান?
নাসুম: আমার কাছে ‘বোলার’ পরিচয়টাই সবচেয়ে আগে। ব্যাট হাতে দলের চাহিদা মেটানোর চেষ্টা করি, তবে অলরাউন্ডার হতে চাই না। যদি দল আমার ব্যাটিং চায়, অবশ্যই আমি সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: এবারের বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ‘ডি’ গ্রেডে জায়গা পেয়েছেন। চুক্তিতে জায়গা পেয়ে কেমন লাগছে?
নাসুম আহমেদ: আমি ক্রিকেট খেলতে ভালোবাসি, দলের সঙ্গে বসে থাকতে আসিনি। সত্যি বলতে, ২০২৪ সালে খুব বেশি সুযোগ পাইনি। তবু বিসিবি আমাকে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে রেখেছে, যা অবশ্যই ভালো লাগার বিষয়। সামনে দেশে ও বিদেশে বেশ কিছু সিরিজ আছে। সুযোগ পেলে দলের জয়ে অবদান রাখতে চাই।
প্রশ্ন: নিয়মিতই সাদা বলের সিরিজের দলে ডাক পাচ্ছেন, কিন্তু ম্যাচ খেলার সুযোগ কম পাচ্ছেন। বাঁহাতি স্পিনার হিসেবে কি বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে পড়তে হচ্ছে?
নাসুম: আমিই আমার প্রতিদ্বন্দ্বী। কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখি না। হ্যাঁ, (আন্তর্জাতিক) সিরিজে দলে থাকি, কিন্তু খেলার সুযোগ তুলনামূলক কম পাই। ম্যাচ খেলতে চাই এবং নিয়মিত ম্যাচ খেললেই নিজের দক্ষতা আরও বাড়াতে পারব। দলে যে বাঁহাতি স্পিনার থাকুক না কেন, উইকেট নিতে হবে আমাকে। যখন উইকেট নিয়ে দলের জয়ে ভূমিকা রাখতে পারব, তখনই মনে হবে আমি সফল। সামনে অনেক সিরিজ আছে। সুযোগ পেলে দলকে জেতানোর লক্ষ্যেই খেলব।
প্রশ্ন: এবারের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে একমাত্র ‘এ’ প্লাস ক্যাটাগরিতে জায়গা পেয়েছেন এক বোলার, আরও নির্দিষ্ট করে বললে একজন পেসার। এটা বোলারদের জন্য কতটা অনুপ্রেরণাদায়ক?
নাসুম: তাসকিন আহমেদ দুর্দান্ত একজন বোলার, ‘এ’ প্লাস পাওয়া একেবারেই তার প্রাপ্য। দলে যারা সুযোগ পায়, সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। বিসিবি যখন বোলারদের মূল্যায়ন করছে, সেটি অবশ্যই ইতিবাচক দিক। আমরাও নিজেদের আরও ভালো জায়গায় নিয়ে যেতে চাই। আমি চাই, নাসুম আহমেদ হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে—কারও বিকল্প হিসেবে নয়।
প্রশ্ন: আপনার অভিষেক হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোর সময়ে। এরপর কাজ করেছেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে ও ফিল সিমন্সের সঙ্গে। স্পিন কোচ হিসেবে পেয়েছেন রঙ্গনা হেরাথ ও মুশতাক আহমেদকে। কার অধীনে সবচেয়ে স্বস্তি নিয়ে খেলেছেন?
নাসুম: আমার ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি অভিষেক—দুটোই ডমিঙ্গোর সময়ে। তিনি আমাকে ভালো বুঝতেন। হাথুরুর অধীনে মানসিক চাপ বেশি ছিল, যা সব সময় ইতিবাচক না-ও হতে পারে। আমি রক্তমাংসের মানুষ, এখানে জোর-জবরদস্তির কিছু নেই। তবে স্পিন কোচ হিসেবে মুশতাক আহমেদ আমাকে দারুণ অনুপ্রেরণা দেন। তাঁর ইতিবাচক মনোভাবের জন্য স্বচ্ছন্দে খেলতে পারি।
প্রশ্ন: সাকিব আল হাসান না থাকায় ঘরের মাঠে স্পিন আক্রমণে বেশির ভাগ সময় তাইজুলের সঙ্গী এখন মেহেদী মিরাজ; বিশেষ করে লাল বলে। টেস্টে সুযোগ পেতে আপনি কীভাবে এগোচ্ছেন?
নাসুম: অবশ্যই টেস্ট খেলার স্বপ্ন দেখি। আমার শৈশবের কোচও চাইতেন, আমি টেস্ট ক্রিকেটার হই। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে আমার বোলিং রেকর্ড ভালো। তাই আমি মনে করি, টেস্ট খেলতে প্রস্তুত। আমি চাই, আমাকে ‘নাসুম আহমেদ’ হিসেবেই দলে বিবেচনা করা হোক, তবে কারও বিকল্প ভূমিকায় নয়। সুযোগ পেলে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারব, আর সুযোগ না পেলে নিজের দুর্বলতা বোঝারও সুযোগ থাকবে। তবে নির্বাচকদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। আমি শুধু প্রস্তুত থাকতে পারি।
প্রশ্ন: আপনি ব্যাটিংও করতে পারেন। ভবিষ্যতে অলরাউন্ডার হিসেবেও কি নিজেকে প্রমাণ করতে চান?
নাসুম: আমার কাছে ‘বোলার’ পরিচয়টাই সবচেয়ে আগে। ব্যাট হাতে দলের চাহিদা মেটানোর চেষ্টা করি, তবে অলরাউন্ডার হতে চাই না। যদি দল আমার ব্যাটিং চায়, অবশ্যই আমি সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
১ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
২ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
২ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৪ ঘণ্টা আগে