ক্রীড়া ডেস্ক
শর্ট থার্ড ম্যান ও ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টের মাঝ দিয়ে চার মেরেছে হেলমেটটা খুললেন নাঈম শেখ। তারপর মিরপুর শেরেবাংলার পিচে সিজদা দিলেন তিনি। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে নাঈমের দ্বিতীয় সেঞ্চুরিই যে এটার উপলক্ষ, সেটা নিশ্চয়ই অনেকে বুঝতে পেরেছেন।
রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে আজ নাঈম সেঞ্চুরি করেছেন ৫৫ বলে। ওপেনিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত অপরাজিত থেকেছেন। নির্ধারিত ২০ ওভারে খুলনা করেছে ৪ উইকেটে ২২০ রান। নাঈমের সেঞ্চুরির পর খুলনার ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেছেন উইলিয়াম বোসিস্টো।
বিপিএলের প্লে-অফে উঠতে মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন খুলনা টাইগার্স এখন পড়েছে চ্যালেঞ্জের মুখে। হাতে থাকা দুটি ম্যাচ তো খুলনাকে জিততে হবেই। অন্যান্য ম্যাচের ফলও তাদের পক্ষে আসতে হবে। মিরপুরে আজ রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছে খুলনা। মিরাজ, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ নাওয়াজরা বোলিংয়ে কী করতে পারেন, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
নাঈম আজ ইনিংসের শুরুটা করেছেন ধীরে-সুস্থে। প্রথম ২৮ বলে করেছেন ৩৪ রান। এরপর থেকেই তিনি খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসতে থাকেন। ১২তম ওভারে বোলিংয়ে আসা ইফতিখার আহমেদের ওভার থেকে একাই ১৯ রান করেছেন নাঈম। বাংলাদেশের এই ব্যাটার সেই ওভারে মেরেছেন তিন ছক্কা। নাহিদ রানা, শেখ মেহেদী হাসান যাঁকেই পেয়েছেন, তাঁকেই বেধড়ক পিটিয়েছেন নাঈম। শেষ পর্যন্ত ৬২ বলে ১১১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে নাঈম অপরাজিত থাকেন।
রংপুর রাইডার্সের মেহেদী, ইফতিখার, আকিফ জাভেদ—প্রত্যেকেই একটি করে উইকেট নিয়েছেন। সাইফউদ্দিন ৩ ওভারে খরচ করেন ৫৫ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান দিয়েছেন মেহেদী। তিনি পুরো ৪ ওভার বোলিং করেছেন।খুলনার অ্যালেক্স রস হয়েছেন রান আউট।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে নাঈম প্রথম সেঞ্চুরি করেন ২০২০ সালে ডিসেম্বরে। মিরপুরে সেবার বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ৬৪ বলে ১০৫ রান করেছিলেন তিনি। এই বাঁহাতি ব্যাটার তখন খেলেছিলেন বেক্সিমকো ঢাকার হয়ে।
শর্ট থার্ড ম্যান ও ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টের মাঝ দিয়ে চার মেরেছে হেলমেটটা খুললেন নাঈম শেখ। তারপর মিরপুর শেরেবাংলার পিচে সিজদা দিলেন তিনি। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে নাঈমের দ্বিতীয় সেঞ্চুরিই যে এটার উপলক্ষ, সেটা নিশ্চয়ই অনেকে বুঝতে পেরেছেন।
রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে আজ নাঈম সেঞ্চুরি করেছেন ৫৫ বলে। ওপেনিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত অপরাজিত থেকেছেন। নির্ধারিত ২০ ওভারে খুলনা করেছে ৪ উইকেটে ২২০ রান। নাঈমের সেঞ্চুরির পর খুলনার ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেছেন উইলিয়াম বোসিস্টো।
বিপিএলের প্লে-অফে উঠতে মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন খুলনা টাইগার্স এখন পড়েছে চ্যালেঞ্জের মুখে। হাতে থাকা দুটি ম্যাচ তো খুলনাকে জিততে হবেই। অন্যান্য ম্যাচের ফলও তাদের পক্ষে আসতে হবে। মিরপুরে আজ রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছে খুলনা। মিরাজ, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ নাওয়াজরা বোলিংয়ে কী করতে পারেন, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
নাঈম আজ ইনিংসের শুরুটা করেছেন ধীরে-সুস্থে। প্রথম ২৮ বলে করেছেন ৩৪ রান। এরপর থেকেই তিনি খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসতে থাকেন। ১২তম ওভারে বোলিংয়ে আসা ইফতিখার আহমেদের ওভার থেকে একাই ১৯ রান করেছেন নাঈম। বাংলাদেশের এই ব্যাটার সেই ওভারে মেরেছেন তিন ছক্কা। নাহিদ রানা, শেখ মেহেদী হাসান যাঁকেই পেয়েছেন, তাঁকেই বেধড়ক পিটিয়েছেন নাঈম। শেষ পর্যন্ত ৬২ বলে ১১১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে নাঈম অপরাজিত থাকেন।
রংপুর রাইডার্সের মেহেদী, ইফতিখার, আকিফ জাভেদ—প্রত্যেকেই একটি করে উইকেট নিয়েছেন। সাইফউদ্দিন ৩ ওভারে খরচ করেন ৫৫ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান দিয়েছেন মেহেদী। তিনি পুরো ৪ ওভার বোলিং করেছেন।খুলনার অ্যালেক্স রস হয়েছেন রান আউট।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে নাঈম প্রথম সেঞ্চুরি করেন ২০২০ সালে ডিসেম্বরে। মিরপুরে সেবার বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ৬৪ বলে ১০৫ রান করেছিলেন তিনি। এই বাঁহাতি ব্যাটার তখন খেলেছিলেন বেক্সিমকো ঢাকার হয়ে।
বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসে এমন ঘটনা বিরলই বল যায়। আলোকস্বল্পতার কারণে গতকাল পরিত্যক্ত হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনাল। ম্যাচে তখনো অতিরিক্ত সময়ের শেষ ১৫ মিনিট বাকি ছিল। কিন্তু এর আগেই পরিত্যক্তের ঘোষণা দেন রেফারি। যার ফলে অমীমাংসিত থেকে যায় বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের মধ্যকার শিরোপার লড়াই।
১৮ মিনিট আগেঅপরাজিত থেকে এএইচএফ কাপের সেমিফাইনালে উঠল বাংলাদেশ হকি দল। আজ পুলের শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। ফলে ৪ ম্যাচে পূর্ণ ১২ পয়েন্ট নিয়ে পুল পর্ব শেষ করল তারা। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ ওমান। এই ম্যাচ জিতলে এশিয়া কাপের মূলপর্বে জায়গা করে নেবে বাংলাদেশ।
২২ মিনিট আগেমার্চে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের প্রাথমিক দলে থাকলেও চূড়ান্ত দলে জায়গা পাননি ফাহামিদুল ইসলাম। তাই সৌদি আরব থেকেই ইতালিতে ফিরতে হয় এই ফুটবলারকে। কোচ হাভিয়ের কাবরেরার এমন সিদ্ধান্ত বিস্ময়ের পাশাপাশি ক্ষোভেরও জন্ম দেয়।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব ক্রিকেটে দলীয় মান, ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স এবং তারকাদের উপস্থিতি কেবল খেলার মান নির্ধারণ করে না, বরং দেশের ক্রিকেটের বাণিজ্যিকীকরণেও ব্যাপক প্রভাব ফেলে। কখনো কখনো একজন তারকা ক্রিকেটারের উপস্থিতিই একটি দেশের ক্রিকেট অর্থনীতিকেও চাঙা করে তোলে, পৃষ্ঠপোষকদের আকৃষ্ট করে এবং বিপণন মূল্য বাড়িয়ে দেয়
১ ঘণ্টা আগে