গাজীপুর প্রতিনিধি

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা নিয়ে জনগণের প্রশ্ন আছে, আমরা এটা শুনতে চাই না। বাংলাদেশের মানুষ এটা শুনতে চায় না। বাংলাদেশের মানুষ নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়।
শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে গাজীপুরের কাপাসিয়া পাইলট সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক স্মরণ সভায় তিনি একথা বলেন। প্রয়াত বিএনপি নেতা হান্নান শাহ এর ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এই স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমাদের একমাত্র কথা দেশে গণতন্ত্র ফেরাতে চাই। আমরা একটি নির্বাচিত পার্লামেন্ট চাই। একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেটা চাই।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, প্রফেসর ইউনুস নিঃসন্দেহে একজন ভালো মানুষ। তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। সারা পৃথিবীর নেতারা তাকে সম্মান করেন। আমরা সেই জন্যই তাকে দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থেকে একটা নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করবেন। সেই নির্বাচনে আমরা একটা পার্লামেন্ট ও একটা নতুন সরকার পাব।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, কিছু মানুষ নির্বাচন ব্যাহত করার চেষ্টা করছে। আগেও অনেক চেষ্টা হয়েছে, এরপরে লন্ডনে একটা বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে আমাদের নেতা তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একটি বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থাৎ আর ৪ মাস পর একটা নির্বাচন হবে। নির্বাচন হবে শুনে দেশের মানুষ আশ্বস্ত হয়েছে যে, এই নির্বাচনের মাধ্যমে তারা একটা গণতান্ত্রিক পার্লামেন্ট পাবে। সরকার পাবে। জনপ্রতিনিধি পাবে।
তিনি বলেন, আমাদের দাবি তো একটাই। আমরা ১৫ বছর লড়াই করেছি শুধু একটা নির্বাচনের জন্য। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ৬ বছর কারাগারে অন্তরীণ ছিলেন। আমাদের নেতা এখন পর্যন্ত বিদেশ অবস্থান করছেন ১৮ বছর ধরে। আমাদের ৬০ লাখ নিরপরাধ নেতা–কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। প্রায় ২০ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের ইলিয়াস আলীসহ ১৭০০ মানুষকে গুম করা হয়েছে। এই মূল্য আমরা পরিশোধ করেছি।
স্মরণ সভায় উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, আপনারা এখন আর সময় নষ্ট করবেন না। যারা বিএনপির ভালো চান, বিএনপির কে ভালোবাসেন, বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের ভাই-বোনেরা মায়েরা আপনারা নেমে পড়েন, ধানের শীষে নির্বাচন করতে নেমে পড়েন। তাদেরকে পরাজিত করেন যারা বাংলাদেশকে বারবার ভুল পথে পরিচালিত করেছে। যারা বাংলাদেশের সর্বনাশ করেছে। কোনোদিনও যাতে তারা ক্ষমতায় আসতে না পারে। তার জন্য আপনারা ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
মির্জা ফখরুল হান্নান শাহের স্মৃতিচারণ করে বলেন, আমার সুযোগ হয়েছিল একবার হান্নান শাহের সঙ্গে জেলে যাওয়ার। আমরা ঢাকা থেকে কাশিমপুর কারাগারে স্থানান্তর হয়েছিলাম। তখন আমি দেখেছি, তার গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না।
এ সময় তিনি গাজীপুর-৪ কাপাসি আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে হান্নান শাহের ছেলে শাহ রিয়াজুল হান্নানকে পরিচয় করিয়ে দেন। তার হাত তুলে সকলের কাছে তার জন্য ধানের শীষ মার্কায় ভোট প্রার্থনা করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ কে এম ফজলুল হক মিলন। এতে আরও বক্তব্য দেন হান্নান শাহের ছেলে শাহ রিয়াজুল হান্নান, বিএনপি ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুলসহ অনেকে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা নিয়ে জনগণের প্রশ্ন আছে, আমরা এটা শুনতে চাই না। বাংলাদেশের মানুষ এটা শুনতে চায় না। বাংলাদেশের মানুষ নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়।
শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে গাজীপুরের কাপাসিয়া পাইলট সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক স্মরণ সভায় তিনি একথা বলেন। প্রয়াত বিএনপি নেতা হান্নান শাহ এর ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এই স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমাদের একমাত্র কথা দেশে গণতন্ত্র ফেরাতে চাই। আমরা একটি নির্বাচিত পার্লামেন্ট চাই। একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেটা চাই।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, প্রফেসর ইউনুস নিঃসন্দেহে একজন ভালো মানুষ। তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। সারা পৃথিবীর নেতারা তাকে সম্মান করেন। আমরা সেই জন্যই তাকে দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থেকে একটা নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করবেন। সেই নির্বাচনে আমরা একটা পার্লামেন্ট ও একটা নতুন সরকার পাব।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, কিছু মানুষ নির্বাচন ব্যাহত করার চেষ্টা করছে। আগেও অনেক চেষ্টা হয়েছে, এরপরে লন্ডনে একটা বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে আমাদের নেতা তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একটি বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থাৎ আর ৪ মাস পর একটা নির্বাচন হবে। নির্বাচন হবে শুনে দেশের মানুষ আশ্বস্ত হয়েছে যে, এই নির্বাচনের মাধ্যমে তারা একটা গণতান্ত্রিক পার্লামেন্ট পাবে। সরকার পাবে। জনপ্রতিনিধি পাবে।
তিনি বলেন, আমাদের দাবি তো একটাই। আমরা ১৫ বছর লড়াই করেছি শুধু একটা নির্বাচনের জন্য। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ৬ বছর কারাগারে অন্তরীণ ছিলেন। আমাদের নেতা এখন পর্যন্ত বিদেশ অবস্থান করছেন ১৮ বছর ধরে। আমাদের ৬০ লাখ নিরপরাধ নেতা–কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। প্রায় ২০ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের ইলিয়াস আলীসহ ১৭০০ মানুষকে গুম করা হয়েছে। এই মূল্য আমরা পরিশোধ করেছি।
স্মরণ সভায় উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, আপনারা এখন আর সময় নষ্ট করবেন না। যারা বিএনপির ভালো চান, বিএনপির কে ভালোবাসেন, বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের ভাই-বোনেরা মায়েরা আপনারা নেমে পড়েন, ধানের শীষে নির্বাচন করতে নেমে পড়েন। তাদেরকে পরাজিত করেন যারা বাংলাদেশকে বারবার ভুল পথে পরিচালিত করেছে। যারা বাংলাদেশের সর্বনাশ করেছে। কোনোদিনও যাতে তারা ক্ষমতায় আসতে না পারে। তার জন্য আপনারা ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
মির্জা ফখরুল হান্নান শাহের স্মৃতিচারণ করে বলেন, আমার সুযোগ হয়েছিল একবার হান্নান শাহের সঙ্গে জেলে যাওয়ার। আমরা ঢাকা থেকে কাশিমপুর কারাগারে স্থানান্তর হয়েছিলাম। তখন আমি দেখেছি, তার গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না।
এ সময় তিনি গাজীপুর-৪ কাপাসি আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে হান্নান শাহের ছেলে শাহ রিয়াজুল হান্নানকে পরিচয় করিয়ে দেন। তার হাত তুলে সকলের কাছে তার জন্য ধানের শীষ মার্কায় ভোট প্রার্থনা করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ কে এম ফজলুল হক মিলন। এতে আরও বক্তব্য দেন হান্নান শাহের ছেলে শাহ রিয়াজুল হান্নান, বিএনপি ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুলসহ অনেকে।

তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে। সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
২৭ মিনিট আগে
‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে।
জোটে থাকা দলগুলো হলো—জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনিই জোটের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমরা একটা ঐক্যপ্রক্রিয়ার মধ্যে ছিলাম। তিন দল মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, এই প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। পরিবর্তনের পক্ষে থাকা অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে এই ঐক্যপ্রক্রিয়ায় যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানাই।’
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য ঐক্যবদ্ধ চান সবাই। পুরোনো বন্দোবস্তে অতিষ্ঠ তাঁরা। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তে সবার সহযোগিতা পাই না। আমাদের ভুল-ত্রুটি আছে। তবে আমরা আজ একটা নতুন যাত্রা শুরু করেছি। আমরা ঘোষণা করছি, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট নিয়ে তিনটি দল ঐক্যবদ্ধভাবে চলব।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘তিন দল নিয়ে এ জোটের যাত্রা শুরু হলেও আগামী দিনে তা আরও বর্ধিত হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’

তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে।
জোটে থাকা দলগুলো হলো—জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনিই জোটের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমরা একটা ঐক্যপ্রক্রিয়ার মধ্যে ছিলাম। তিন দল মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, এই প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। পরিবর্তনের পক্ষে থাকা অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে এই ঐক্যপ্রক্রিয়ায় যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানাই।’
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য ঐক্যবদ্ধ চান সবাই। পুরোনো বন্দোবস্তে অতিষ্ঠ তাঁরা। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তে সবার সহযোগিতা পাই না। আমাদের ভুল-ত্রুটি আছে। তবে আমরা আজ একটা নতুন যাত্রা শুরু করেছি। আমরা ঘোষণা করছি, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট নিয়ে তিনটি দল ঐক্যবদ্ধভাবে চলব।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘তিন দল নিয়ে এ জোটের যাত্রা শুরু হলেও আগামী দিনে তা আরও বর্ধিত হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’

মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, কিছু মানুষ নির্বাচন ব্যাহত করার চেষ্টা করছে। আগেও অনেক চেষ্টা হয়েছে, এরপরে লন্ডনে একটা বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে আমাদের নেতা তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একটি বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থাৎ আর ৪ মাস পর একটা নির্বাচন হবে।
১১ অক্টোবর ২০২৫
‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
বিবৃতিতে এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ৬ ডিসেম্বর ঢাকার বাংলামোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘অস্ত্রের রাজনীতি’ বা ‘অস্ত্রের মহড়া’-সংক্রান্ত যে অভিযোগ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন করেছেন, তা বাস্তবতার সঙ্গে কোনোভাবেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
জুবায়ের যোগ করেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি দায়িত্বশীল, শান্তিপ্রিয় ও সুশৃঙ্খল রাজনৈতিক দল; যা দেশে আইনের শাসন, শান্তি, শৃঙ্খলা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের ইতিহাস, আদর্শ ও রাজনৈতিক আচরণ কোথাও এমন অভিযোগকে সমর্থন করে না। তাঁর (আখতার হোসেন) এই বক্তব্য সম্পূর্ণ অসত্য, ভিত্তিহীন, মনগড়া ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
জামায়াতের এই নেতা আরও বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিবেশকে শান্ত ও স্থিতিশীল রাখতে জামায়াত অত্যন্ত সংযম ও ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে আসছে। দেশের জনগণ জানে, জামায়াত কখনোই সহিংসতা বা অবৈধ কর্মকাণ্ডের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। অতএব, তাঁর মতো একজন দায়িত্বশীল রাজনৈতিক নেতার মুখে এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্য অত্যন্ত দুঃখজনক, অযৌক্তিক ও সস্তা রাজনীতির বহিঃপ্রকাশ।
‘আখতার হোসেন তাঁর ভিত্তিহীন বক্তব্য প্রত্যাহার করবেন এবং দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেবেন’—এমন প্রত্যাশা জানিয়ে জুবায়ের বলেন, রাজনৈতিক বিভাজনকামী, উত্তেজনামূলক ও অসত্য প্রচারণা জাতির জন্য কোনো উপকার বয়ে আনে না। অসত্য বক্তব্য দিয়ে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করা যাবে না।
এ ছাড়াও গণমাধ্যম, রাজনৈতিক মহল ও দেশবাসীকে এ ধরনের মিথ্যাচার ও অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান এই জামায়াত নেতা।

‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
বিবৃতিতে এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ৬ ডিসেম্বর ঢাকার বাংলামোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘অস্ত্রের রাজনীতি’ বা ‘অস্ত্রের মহড়া’-সংক্রান্ত যে অভিযোগ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন করেছেন, তা বাস্তবতার সঙ্গে কোনোভাবেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
জুবায়ের যোগ করেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি দায়িত্বশীল, শান্তিপ্রিয় ও সুশৃঙ্খল রাজনৈতিক দল; যা দেশে আইনের শাসন, শান্তি, শৃঙ্খলা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের ইতিহাস, আদর্শ ও রাজনৈতিক আচরণ কোথাও এমন অভিযোগকে সমর্থন করে না। তাঁর (আখতার হোসেন) এই বক্তব্য সম্পূর্ণ অসত্য, ভিত্তিহীন, মনগড়া ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
জামায়াতের এই নেতা আরও বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিবেশকে শান্ত ও স্থিতিশীল রাখতে জামায়াত অত্যন্ত সংযম ও ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে আসছে। দেশের জনগণ জানে, জামায়াত কখনোই সহিংসতা বা অবৈধ কর্মকাণ্ডের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। অতএব, তাঁর মতো একজন দায়িত্বশীল রাজনৈতিক নেতার মুখে এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্য অত্যন্ত দুঃখজনক, অযৌক্তিক ও সস্তা রাজনীতির বহিঃপ্রকাশ।
‘আখতার হোসেন তাঁর ভিত্তিহীন বক্তব্য প্রত্যাহার করবেন এবং দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেবেন’—এমন প্রত্যাশা জানিয়ে জুবায়ের বলেন, রাজনৈতিক বিভাজনকামী, উত্তেজনামূলক ও অসত্য প্রচারণা জাতির জন্য কোনো উপকার বয়ে আনে না। অসত্য বক্তব্য দিয়ে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করা যাবে না।
এ ছাড়াও গণমাধ্যম, রাজনৈতিক মহল ও দেশবাসীকে এ ধরনের মিথ্যাচার ও অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান এই জামায়াত নেতা।

মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, কিছু মানুষ নির্বাচন ব্যাহত করার চেষ্টা করছে। আগেও অনেক চেষ্টা হয়েছে, এরপরে লন্ডনে একটা বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে আমাদের নেতা তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একটি বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থাৎ আর ৪ মাস পর একটা নির্বাচন হবে।
১১ অক্টোবর ২০২৫
তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে। সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
২৭ মিনিট আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘একটি মহল ধর্মের নামে দেশকে বিভাজিত করতে চায়। তারা বিএনপিকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করতে চায়। আমরা ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন চাই না। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মতো দল-মতনির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে দেশ গড়তে চাই।’
রাজধানীর খামারবাড়িতে বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ রোববার বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মানুষ পরিবর্তন চায়। নতুন বাংলাদেশ দেখতে চায়। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার ১৫ বছরে বাংলাদেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে গেছে। এসব নতুন করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাতির সামনে কিছু পরিকল্পনা নিয়ে এসেছে বিএনপি। তবে তা বাস্তবায়নের গুরুদায়িত্ব ছাত্রদলের ওপর।’
তরুণদের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নানা পরিকল্পনা নিয়েছেন বলে জানান মির্জা ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে। তাই আমাদের এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। নিজেদের তথ্যপ্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে হবে।’
এ সময় ছাত্রদলকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিজেদের অবস্থান গড়ে তোলার আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের অভিভাবক বেগম খালেদা জিয়া হাসপাতালে। তিনি কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তারেক রহমান সার্বক্ষণিক তাঁর খোঁজ রাখছেন। দেশি-বিদেশি চিকিৎসকেরা তাঁর চিকিৎসা করছেন। দল-মতনির্বিশেষে সবাই তাঁর জন্য দোয়া করবেন। আশা করি, দেশবাসীর দোয়ায় মহান আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁকে সুস্থ করে তুলবেন।’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘একটি মহল ধর্মের নামে দেশকে বিভাজিত করতে চায়। তারা বিএনপিকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করতে চায়। আমরা ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন চাই না। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মতো দল-মতনির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে দেশ গড়তে চাই।’
রাজধানীর খামারবাড়িতে বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ রোববার বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মানুষ পরিবর্তন চায়। নতুন বাংলাদেশ দেখতে চায়। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার ১৫ বছরে বাংলাদেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে গেছে। এসব নতুন করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাতির সামনে কিছু পরিকল্পনা নিয়ে এসেছে বিএনপি। তবে তা বাস্তবায়নের গুরুদায়িত্ব ছাত্রদলের ওপর।’
তরুণদের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নানা পরিকল্পনা নিয়েছেন বলে জানান মির্জা ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে। তাই আমাদের এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। নিজেদের তথ্যপ্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে হবে।’
এ সময় ছাত্রদলকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিজেদের অবস্থান গড়ে তোলার আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের অভিভাবক বেগম খালেদা জিয়া হাসপাতালে। তিনি কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তারেক রহমান সার্বক্ষণিক তাঁর খোঁজ রাখছেন। দেশি-বিদেশি চিকিৎসকেরা তাঁর চিকিৎসা করছেন। দল-মতনির্বিশেষে সবাই তাঁর জন্য দোয়া করবেন। আশা করি, দেশবাসীর দোয়ায় মহান আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁকে সুস্থ করে তুলবেন।’

মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, কিছু মানুষ নির্বাচন ব্যাহত করার চেষ্টা করছে। আগেও অনেক চেষ্টা হয়েছে, এরপরে লন্ডনে একটা বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে আমাদের নেতা তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একটি বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থাৎ আর ৪ মাস পর একটা নির্বাচন হবে।
১১ অক্টোবর ২০২৫
তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে। সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
২৭ মিনিট আগে
‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু এক বার্তায় আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান। তিনি জানান, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা হবে আজ রোববার বিকেল ৪টায়।
মঞ্জু জানান, রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই জোট বা ঐক্য প্রচেষ্টার ঘোষণা আসবে। এতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) কয়েকটি দলের নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টিও এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দলটি বলেছে, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজ।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদারুল ভূঁইয়াও আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আপাতত তিনটা দলের সমন্বয়ে রাজনৈতিক ও নির্বাচনী জোট হচ্ছে।’

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু এক বার্তায় আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান। তিনি জানান, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা হবে আজ রোববার বিকেল ৪টায়।
মঞ্জু জানান, রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই জোট বা ঐক্য প্রচেষ্টার ঘোষণা আসবে। এতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) কয়েকটি দলের নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টিও এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দলটি বলেছে, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজ।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদারুল ভূঁইয়াও আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আপাতত তিনটা দলের সমন্বয়ে রাজনৈতিক ও নির্বাচনী জোট হচ্ছে।’

মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, কিছু মানুষ নির্বাচন ব্যাহত করার চেষ্টা করছে। আগেও অনেক চেষ্টা হয়েছে, এরপরে লন্ডনে একটা বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে আমাদের নেতা তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একটি বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থাৎ আর ৪ মাস পর একটা নির্বাচন হবে।
১১ অক্টোবর ২০২৫
তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে। সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
২৭ মিনিট আগে
‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে।’
৪ ঘণ্টা আগে