নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিথ্যার বেসাতি ছাড়া বিএনপির কাছে আর কোনো কিছু নেই মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘ওরা স্বপ্ন দেখে আবার এক/এগারোর সরকার কায়েম করবে। এক/এগারোর সরকার বাংলার একটি মানুষ জীবিত থাকতে আর কায়েম হতে দেওয়া হবে না।’
আজ সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মশতবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। যুব মহিলা লীগ এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
নানক বলেন, ‘নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার কোন যুক্তিতে চান? আপনাদের নেতা, আপনাদের মাতা বেগম খালেদা জিয়া বলেছিল নিরপেক্ষ বলতে কেউ নেই। পাগল আর শিশু হলো নিরপেক্ষ। আপনারা যে নিরপেক্ষ সরকার চান, তাহলে আপনাদের ম্যাডামের ভাষায় মির্জা ফখরুল আপনারা হয় শিশু, নয় পাগল। আসলে ওরা (বিএনপি) দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। ওরা বাংলাদেশের অকল্পনীয় উন্নয়ন মেনে নিতে পারছে না।’
নানক বলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে আমরা শত্রু-মিত্রের তালিকা করতে পারি নাই বলে শত্রু সেদিন ঘাপটি মেরে বসে ছিল। আমরা মোশতাক-জিয়াদের তালিকা করে কবর রচনা করতে পারি নাই বলেই সেদিন মোশতাক-জিয়ারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল। আজকের বাংলাদেশে পাকিস্তানের সেই প্রেতাত্মারা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি যখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এগিয়ে যাচ্ছে, তখন তারা আবারও ষড়যন্ত্র শুরু করছে।
আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে যুব মহিলা লীগের ওপর বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের মেয়েদের ওপর অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতনের প্রসঙ্গও তুলে ধরেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। তিনি বলেন, ‘সে কথা কি ভুলে গেছেন মির্জা ফখরুল সাহেব? মেয়েদের ব্লাউজ ছিঁড়ে দিয়েছেন, আমাদের মেয়েদের বিবস্ত্র করা হয়েছে আপনাদের পেটোয়া বাহিনী দিয়ে। আর আজকে আন্দোলন করেন, সমাবেশ করেন, মহাসমাবেশ করেন, তার পরও বলেন গণতন্ত্র নাই! কথা বলার অধিকার নাই! কী অধিকার আর চান? আমাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেলে মির্জা ফখরুল সাহেব তার ফল শুভ বয়ে আনবে না আপনাদের জন্য। কারণ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ এই বাঙালি জাতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে এবং এগিয়ে যাবেই। আমরা কোনো বাধা মানব না।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘জাতির পিতার সেই প্রদর্শিত পথেই আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কথা বলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রামের কথা বঙ্গবন্ধুকন্যাও বারবার বলেন। আমাদেরও যেকোনো দুর্নীতিবাজ হোক; সেটা বিএনপি-জামায়াতের দুর্নীতিবাজ হোক, যে পর্যায়ের দুর্নীতিবাজই হোক, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে। একটি স্মার্ট বাংলাদেশ পেতে হলে, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ পেতে হলে সব দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধেই আমাদের লড়াই করতে হবে।’
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, দুর্নীতিবাজদের কোনো রাজনীতি নেই। দুর্নীতিবাজদের কোনো আদর্শ নেই। তাদের কোনো পরিচয় নেই। দুর্নীতিবাজদের কোনো রূপ নেই। দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশকে বাঁচাতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষা করতে হবে।
যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজির সভাপতিত্বে আলোচনা সভা পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি।

মিথ্যার বেসাতি ছাড়া বিএনপির কাছে আর কোনো কিছু নেই মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘ওরা স্বপ্ন দেখে আবার এক/এগারোর সরকার কায়েম করবে। এক/এগারোর সরকার বাংলার একটি মানুষ জীবিত থাকতে আর কায়েম হতে দেওয়া হবে না।’
আজ সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মশতবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। যুব মহিলা লীগ এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
নানক বলেন, ‘নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার কোন যুক্তিতে চান? আপনাদের নেতা, আপনাদের মাতা বেগম খালেদা জিয়া বলেছিল নিরপেক্ষ বলতে কেউ নেই। পাগল আর শিশু হলো নিরপেক্ষ। আপনারা যে নিরপেক্ষ সরকার চান, তাহলে আপনাদের ম্যাডামের ভাষায় মির্জা ফখরুল আপনারা হয় শিশু, নয় পাগল। আসলে ওরা (বিএনপি) দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। ওরা বাংলাদেশের অকল্পনীয় উন্নয়ন মেনে নিতে পারছে না।’
নানক বলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে আমরা শত্রু-মিত্রের তালিকা করতে পারি নাই বলে শত্রু সেদিন ঘাপটি মেরে বসে ছিল। আমরা মোশতাক-জিয়াদের তালিকা করে কবর রচনা করতে পারি নাই বলেই সেদিন মোশতাক-জিয়ারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল। আজকের বাংলাদেশে পাকিস্তানের সেই প্রেতাত্মারা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি যখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এগিয়ে যাচ্ছে, তখন তারা আবারও ষড়যন্ত্র শুরু করছে।
আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে যুব মহিলা লীগের ওপর বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের মেয়েদের ওপর অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতনের প্রসঙ্গও তুলে ধরেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। তিনি বলেন, ‘সে কথা কি ভুলে গেছেন মির্জা ফখরুল সাহেব? মেয়েদের ব্লাউজ ছিঁড়ে দিয়েছেন, আমাদের মেয়েদের বিবস্ত্র করা হয়েছে আপনাদের পেটোয়া বাহিনী দিয়ে। আর আজকে আন্দোলন করেন, সমাবেশ করেন, মহাসমাবেশ করেন, তার পরও বলেন গণতন্ত্র নাই! কথা বলার অধিকার নাই! কী অধিকার আর চান? আমাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেলে মির্জা ফখরুল সাহেব তার ফল শুভ বয়ে আনবে না আপনাদের জন্য। কারণ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ এই বাঙালি জাতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে এবং এগিয়ে যাবেই। আমরা কোনো বাধা মানব না।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘জাতির পিতার সেই প্রদর্শিত পথেই আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কথা বলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রামের কথা বঙ্গবন্ধুকন্যাও বারবার বলেন। আমাদেরও যেকোনো দুর্নীতিবাজ হোক; সেটা বিএনপি-জামায়াতের দুর্নীতিবাজ হোক, যে পর্যায়ের দুর্নীতিবাজই হোক, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে। একটি স্মার্ট বাংলাদেশ পেতে হলে, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ পেতে হলে সব দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধেই আমাদের লড়াই করতে হবে।’
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, দুর্নীতিবাজদের কোনো রাজনীতি নেই। দুর্নীতিবাজদের কোনো আদর্শ নেই। তাদের কোনো পরিচয় নেই। দুর্নীতিবাজদের কোনো রূপ নেই। দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশকে বাঁচাতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষা করতে হবে।
যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজির সভাপতিত্বে আলোচনা সভা পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি।

দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৩১ মিনিট আগে
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
১ ঘণ্টা আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
১ ঘণ্টা আগে
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ সোমবার জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা উপলক্ষে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, বিভিন্ন ইস্যুকে সামনে রেখে সারা দেশে একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশে গণতন্ত্র কখনোই শক্তিশালী হবে না। তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষ দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। জনগণ এখন ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। কিন্তু সেই সম্ভাবনাকে নষ্ট করার জন্য একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। এ ধরনের অপচেষ্টাকে কোনোভাবেই সুযোগ না দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করে রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে বিদেশের সঙ্গে অসম চুক্তিতে চড়া মূল্যে বিদ্যুৎ কিনে জনগণের অর্থের অপচয় করেছে। জনগণের কষ্টার্জিত টাকাকে নিজের মনে করে লুটপাটের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনের নেতৃত্বের প্রশংসা করে রিজভী বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে ইশরাক এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এই প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ সোমবার জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা উপলক্ষে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, বিভিন্ন ইস্যুকে সামনে রেখে সারা দেশে একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশে গণতন্ত্র কখনোই শক্তিশালী হবে না। তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষ দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। জনগণ এখন ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। কিন্তু সেই সম্ভাবনাকে নষ্ট করার জন্য একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। এ ধরনের অপচেষ্টাকে কোনোভাবেই সুযোগ না দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করে রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে বিদেশের সঙ্গে অসম চুক্তিতে চড়া মূল্যে বিদ্যুৎ কিনে জনগণের অর্থের অপচয় করেছে। জনগণের কষ্টার্জিত টাকাকে নিজের মনে করে লুটপাটের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনের নেতৃত্বের প্রশংসা করে রিজভী বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে ইশরাক এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এই প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

ওরা স্বপ্ন দেখে আবার এক/এগারোর সরকার কায়েম করবে। এক/এগারোর সরকার বাংলার একটি মানুষ জীবিত থাকতে আর কায়েম হতে দেওয়া হবে না।
২০ মার্চ ২০২৩
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
১ ঘণ্টা আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
১ ঘণ্টা আগে
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে; তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের আদর্শে প্রতিহত করবে।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শহীদ শরিফ ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড, গণমাধ্যম ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা, ময়মনসিংহে শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে মেরে লাশ পুড়িয়ে ফেলা ও লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতা বেলাল হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়ে শিশু আয়েশা আক্তারকে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ওসমান হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, জুলাইয়ে যে হত্যাযজ্ঞ হয়েছে, তার বিচার করতে হবে। নির্বাচন বানচালের যে তৎপরতা চলছে, সরকারকে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার কিংবা অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিভিন্ন জনের ওপর হামলা করেছে, তাদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে।
সরকারের সমালোচনা করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা সরকার, যারা অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত করার দায়িত্বপ্রাপ্ত, তারা আজকে অভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী নেতৃত্বের নিরাপত্তা দেওয়ার কাজটি করতে পারছে না।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে সাকি বলেন, তারা এখনো দেশকে ধ্বংস করার ক্ষেত্র থেকে নিরস্ত হয়নি। তারা গণতান্ত্রিক উত্তরণকে নস্যাৎ করে দিয়ে, বানচাল করে দিয়ে এই দেশকে আবারও চূড়ান্ত বিপর্যয়ের দিকে নিতে চায়। পতিত ফ্যাসিস্টরা বসে নেই, তারা বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের অর্জনকে ধ্বংস করতে চায়।
দেশে নব্য ফ্যাসিস্টের আগমন ঘটেছে ইঙ্গিত করে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘পতিত ফ্যাসিস্টরা যে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করেছিল, আজকে তার বিপরীতে আরেক দল নতুন করে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করতে চায় এবং সেইটাকে কি সরকার পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? এক ফ্যাসিবাদ পাল্টে আরেক ফ্যাসিবাদের ধারা সেখানে জন্ম কিংবা তাদের উত্থানে সহায়তা করছে? আমাদের সতর্ক ও সচেতন হতে হবে, ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’ তিনি গণমাধ্যমের ওপরে হামলাকে গণতন্ত্রের ওপরে হামলা বলে উল্লেখ করেন।
সমাবেশে দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে এই ন্যায়বিচার ও ইনসাফের রাজনৈতিক মতাদর্শকে বুঝেছিলাম। সেই রাষ্ট্র গঠনের জন্য আমাদের এই মুহূর্তে গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
দলের রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার বলেন, ‘যারা পতিত ফ্যাসিস্টকে পুনর্বাসন করতে চায়, তারাই আমাদের নির্বাচনকে বারবার পিছিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা করছে। এই ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জিএসএর রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, দীপক কুমার রায়, আমজাদ হোসেন, অঞ্জন দাস, লুৎফুন্নাহার সুমনা প্রমুখ।

গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে; তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের আদর্শে প্রতিহত করবে।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শহীদ শরিফ ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড, গণমাধ্যম ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা, ময়মনসিংহে শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে মেরে লাশ পুড়িয়ে ফেলা ও লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতা বেলাল হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়ে শিশু আয়েশা আক্তারকে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ওসমান হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, জুলাইয়ে যে হত্যাযজ্ঞ হয়েছে, তার বিচার করতে হবে। নির্বাচন বানচালের যে তৎপরতা চলছে, সরকারকে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার কিংবা অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিভিন্ন জনের ওপর হামলা করেছে, তাদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে।
সরকারের সমালোচনা করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা সরকার, যারা অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত করার দায়িত্বপ্রাপ্ত, তারা আজকে অভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী নেতৃত্বের নিরাপত্তা দেওয়ার কাজটি করতে পারছে না।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে সাকি বলেন, তারা এখনো দেশকে ধ্বংস করার ক্ষেত্র থেকে নিরস্ত হয়নি। তারা গণতান্ত্রিক উত্তরণকে নস্যাৎ করে দিয়ে, বানচাল করে দিয়ে এই দেশকে আবারও চূড়ান্ত বিপর্যয়ের দিকে নিতে চায়। পতিত ফ্যাসিস্টরা বসে নেই, তারা বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের অর্জনকে ধ্বংস করতে চায়।
দেশে নব্য ফ্যাসিস্টের আগমন ঘটেছে ইঙ্গিত করে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘পতিত ফ্যাসিস্টরা যে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করেছিল, আজকে তার বিপরীতে আরেক দল নতুন করে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করতে চায় এবং সেইটাকে কি সরকার পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? এক ফ্যাসিবাদ পাল্টে আরেক ফ্যাসিবাদের ধারা সেখানে জন্ম কিংবা তাদের উত্থানে সহায়তা করছে? আমাদের সতর্ক ও সচেতন হতে হবে, ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’ তিনি গণমাধ্যমের ওপরে হামলাকে গণতন্ত্রের ওপরে হামলা বলে উল্লেখ করেন।
সমাবেশে দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে এই ন্যায়বিচার ও ইনসাফের রাজনৈতিক মতাদর্শকে বুঝেছিলাম। সেই রাষ্ট্র গঠনের জন্য আমাদের এই মুহূর্তে গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
দলের রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার বলেন, ‘যারা পতিত ফ্যাসিস্টকে পুনর্বাসন করতে চায়, তারাই আমাদের নির্বাচনকে বারবার পিছিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা করছে। এই ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জিএসএর রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, দীপক কুমার রায়, আমজাদ হোসেন, অঞ্জন দাস, লুৎফুন্নাহার সুমনা প্রমুখ।

ওরা স্বপ্ন দেখে আবার এক/এগারোর সরকার কায়েম করবে। এক/এগারোর সরকার বাংলার একটি মানুষ জীবিত থাকতে আর কায়েম হতে দেওয়া হবে না।
২০ মার্চ ২০২৩
দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৩১ মিনিট আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
১ ঘণ্টা আগে
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের নাম থাকলেও সরকারের দেওয়া গানম্যান প্রত্যাখ্যান করেছেন নুরুল হক নুর।
আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ভবনের সামনে ‘ডাকসু হামলার ৬ বছর’ উপলক্ষে এক প্রতিবাদ সভায় যোগ দিয়ে নুরুল হক নুর এসব কথা বলেন।
নুর বলেন, ‘যে সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জনসমক্ষে পোশাক পরিহিত অবস্থায় আমার কার্যালয়ের সামনে হামলা করেছে, সেই হামলাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সরকারের দেওয়া গানম্যান আমি প্রত্যাখ্যান করছি।’
নুর আরও বলেন, ‘একক ব্যক্তিকে গানম্যান দিয়ে গোটা দেশকে নিরাপদ করা সম্ভব নয়। জনগণের নিরাপত্তায় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ঢেলে সাজাতে হবে। শুধু নির্বাচনের প্রার্থীদের নিরাপত্তা দিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা সম্ভব নয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ও নিরাপদ ভোটের পরিবেশ তৈরি না হলে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাবে না।’
পুলিশ ও সেনাবাহিনীর দুর্বৃত্তরা পোশাক পরিহিত অবস্থায় চলতি বছরের ২৯ আগস্ট জনসমক্ষে হামলা চালিয়েছিল উল্লেখ করে নুর বলেন, ‘৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এই হামলার ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর বিচার বিভাগীয় কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও এখন পর্যন্ত এই হামলায় জড়িতদের চিহ্নিত ও বিচার করা হয়নি। এতে বোঝা যায়, সেদিনের হামলার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের মৌন সমর্থন রয়েছে।’
এই ঘটনার জন্য সরকারের দায় রয়েছে জানিয়ে নুর বলেন, ‘হামলার ঘটনার বিচার না হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টাসহ বাকি উপদেষ্টাদেরও আমি দায়ী করব।’ তাই গানম্যান প্রত্যাখ্যান করে নিজের ওপর কোনো ধরনের হামলা হলে তার দায় বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিতে হবে বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।

নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের নাম থাকলেও সরকারের দেওয়া গানম্যান প্রত্যাখ্যান করেছেন নুরুল হক নুর।
আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ভবনের সামনে ‘ডাকসু হামলার ৬ বছর’ উপলক্ষে এক প্রতিবাদ সভায় যোগ দিয়ে নুরুল হক নুর এসব কথা বলেন।
নুর বলেন, ‘যে সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জনসমক্ষে পোশাক পরিহিত অবস্থায় আমার কার্যালয়ের সামনে হামলা করেছে, সেই হামলাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সরকারের দেওয়া গানম্যান আমি প্রত্যাখ্যান করছি।’
নুর আরও বলেন, ‘একক ব্যক্তিকে গানম্যান দিয়ে গোটা দেশকে নিরাপদ করা সম্ভব নয়। জনগণের নিরাপত্তায় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ঢেলে সাজাতে হবে। শুধু নির্বাচনের প্রার্থীদের নিরাপত্তা দিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা সম্ভব নয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ও নিরাপদ ভোটের পরিবেশ তৈরি না হলে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাবে না।’
পুলিশ ও সেনাবাহিনীর দুর্বৃত্তরা পোশাক পরিহিত অবস্থায় চলতি বছরের ২৯ আগস্ট জনসমক্ষে হামলা চালিয়েছিল উল্লেখ করে নুর বলেন, ‘৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এই হামলার ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর বিচার বিভাগীয় কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও এখন পর্যন্ত এই হামলায় জড়িতদের চিহ্নিত ও বিচার করা হয়নি। এতে বোঝা যায়, সেদিনের হামলার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের মৌন সমর্থন রয়েছে।’
এই ঘটনার জন্য সরকারের দায় রয়েছে জানিয়ে নুর বলেন, ‘হামলার ঘটনার বিচার না হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টাসহ বাকি উপদেষ্টাদেরও আমি দায়ী করব।’ তাই গানম্যান প্রত্যাখ্যান করে নিজের ওপর কোনো ধরনের হামলা হলে তার দায় বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিতে হবে বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।

ওরা স্বপ্ন দেখে আবার এক/এগারোর সরকার কায়েম করবে। এক/এগারোর সরকার বাংলার একটি মানুষ জীবিত থাকতে আর কায়েম হতে দেওয়া হবে না।
২০ মার্চ ২০২৩
দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৩১ মিনিট আগে
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
১ ঘণ্টা আগে
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন। জিয়াউর রহমান কীভাবে ভিন্নমতের মানুষকে কাছে টেনে আনার চেষ্টা করেছেন এবং সবচেয়ে বড় যেটা আমার কাছে মনে হয় যে, একটা সমঝোতার রাজনীতিতে তিনি বিশ্বাস করতেন।’

আজ সোমবার সকালে পিআইবি মিলনায়তনে ‘প্রকাশনা উৎসব’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হি বিলিভড ইন অ্যা পলিটিকস অব কম্প্রোমাইজ—অর্থাৎ জিয়াউর রহমান একটা সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। প্রথম পার্লামেন্ট ১৯৭৯ সালে যেটা প্রথম নির্বাচন হলো, সে নির্বাচন দেখেন, কারা আসল? একদিকে আসল আওয়ামী লীগের প্রায় ৩৯ জন, ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগ (১৯৭৯ সালে নিষিদ্ধ জামায়াতের নেতারা অন্য দলগুলোর সঙ্গে মিলে আইডিএল গঠন করে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন) থেকে কয়জন এসেছিল। অন্যদিকে, বিএনপিতে যাঁরা আসলেন, তাঁরা হচ্ছেন চারদিক থেকে আসা সব রাজনৈতিক নেতা।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এদিকে মুসলিম লীগের আবদুস সবুর খান আসলেন, একদম বামদের মধ্য থেকে সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, রাশেদ খান মেনন, আবদুল মোহম্মদ তোহা, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। তাঁরা সবাই ছিলেন। অর্থাৎ পার্লামেন্টটা এমন হলো যে, সব মতবাদের লোক সেখানে। এই পার্লামেন্টের প্রসিডিং যদি আপনি দেখেন, দেখবেন, পার্লামেন্ট চলছে, যেখানে পাণ্ডিত্য ও বিদ্যাজ্ঞানের সমাহার হয়ে গেছে। সত্যিকার অর্থে একজন ক্ষণজন্মা, দেশপ্রেমিক মানুষ, যাঁর (শহীদ জিয়া) জীবনের যতটুকু বেঁচে ছিলেন, কাজ করার সময় থেকে তিনি পুরোটাই দেশের জন্য, মানুষের জন্য করতে চেয়েছেন।’
জিয়াউর রহমান দেশের সবচেয়ে মেধাবী ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে তাঁর মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন বলে উল্লেখ করেন বিএনপি মহাসচিব। মির্জা ফখরুল বলেন, জিয়াউর রহমান বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন, যাকে ‘গ্যালাক্সি অব ইনটেলেকচুয়ালস’ বলা হয়। তিনি বিশ্বাস করতেন, জ্ঞানীদের নিয়ে কাজ করলেই দেশ এগোবে।
একজন ব্যক্তির উক্তি টেনে এনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যদি ১৯৮১ সালে নিহত না হয়ে ৭৫-এ নিহত হতেন, তাহলে বাংলাদেশ হয় লাইবেরিয়া, নাহয় আফগানিস্তানের মতো একটা ফেইল স্টেট (ব্যর্থ রাষ্ট্র) হয়ে যেত। শেখ মুজিবুর রহমানের সামনে বসে তৎকালীন অর্থনীতি সমিতির সভাপতি ড. মজহারুল হক বলছিলেন যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি অতি দ্রুতগতিতে রসাতলে যাচ্ছে। সেই রসাতলে যাওয়া অর্থনীতিকে, একেবারে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটা অর্থনীতিকে জিয়াউর রহমান টেনে তুলেছিলেন।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে আখ্যায়িত করা হেনরি কিসিঞ্জারের এক মন্তব্য টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, স্বাধীনতার পর ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতি এবং হেনরি কিসিঞ্জারের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র অপবাদ থেকে জিয়াউর রহমান দেশকে একটি সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন। কৃষি, শিল্প, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি—সব দিকেই সমান নজর দিয়েছিলেন। তিনি চীন, ভারত, রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন।
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে ছিলেন ইতিহাসবিদ ড. আহমেদ কামাল, দৈনিক দিনকাল ডিজিটালের নির্বাহী সম্পাদক আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, সাংবাদিক এহ্সান মাহমুদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপ্রধান ছিলেন শিক্ষাবিদ ও অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন। জিয়াউর রহমান কীভাবে ভিন্নমতের মানুষকে কাছে টেনে আনার চেষ্টা করেছেন এবং সবচেয়ে বড় যেটা আমার কাছে মনে হয় যে, একটা সমঝোতার রাজনীতিতে তিনি বিশ্বাস করতেন।’

আজ সোমবার সকালে পিআইবি মিলনায়তনে ‘প্রকাশনা উৎসব’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হি বিলিভড ইন অ্যা পলিটিকস অব কম্প্রোমাইজ—অর্থাৎ জিয়াউর রহমান একটা সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। প্রথম পার্লামেন্ট ১৯৭৯ সালে যেটা প্রথম নির্বাচন হলো, সে নির্বাচন দেখেন, কারা আসল? একদিকে আসল আওয়ামী লীগের প্রায় ৩৯ জন, ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগ (১৯৭৯ সালে নিষিদ্ধ জামায়াতের নেতারা অন্য দলগুলোর সঙ্গে মিলে আইডিএল গঠন করে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন) থেকে কয়জন এসেছিল। অন্যদিকে, বিএনপিতে যাঁরা আসলেন, তাঁরা হচ্ছেন চারদিক থেকে আসা সব রাজনৈতিক নেতা।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এদিকে মুসলিম লীগের আবদুস সবুর খান আসলেন, একদম বামদের মধ্য থেকে সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, রাশেদ খান মেনন, আবদুল মোহম্মদ তোহা, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। তাঁরা সবাই ছিলেন। অর্থাৎ পার্লামেন্টটা এমন হলো যে, সব মতবাদের লোক সেখানে। এই পার্লামেন্টের প্রসিডিং যদি আপনি দেখেন, দেখবেন, পার্লামেন্ট চলছে, যেখানে পাণ্ডিত্য ও বিদ্যাজ্ঞানের সমাহার হয়ে গেছে। সত্যিকার অর্থে একজন ক্ষণজন্মা, দেশপ্রেমিক মানুষ, যাঁর (শহীদ জিয়া) জীবনের যতটুকু বেঁচে ছিলেন, কাজ করার সময় থেকে তিনি পুরোটাই দেশের জন্য, মানুষের জন্য করতে চেয়েছেন।’
জিয়াউর রহমান দেশের সবচেয়ে মেধাবী ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে তাঁর মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন বলে উল্লেখ করেন বিএনপি মহাসচিব। মির্জা ফখরুল বলেন, জিয়াউর রহমান বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন, যাকে ‘গ্যালাক্সি অব ইনটেলেকচুয়ালস’ বলা হয়। তিনি বিশ্বাস করতেন, জ্ঞানীদের নিয়ে কাজ করলেই দেশ এগোবে।
একজন ব্যক্তির উক্তি টেনে এনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যদি ১৯৮১ সালে নিহত না হয়ে ৭৫-এ নিহত হতেন, তাহলে বাংলাদেশ হয় লাইবেরিয়া, নাহয় আফগানিস্তানের মতো একটা ফেইল স্টেট (ব্যর্থ রাষ্ট্র) হয়ে যেত। শেখ মুজিবুর রহমানের সামনে বসে তৎকালীন অর্থনীতি সমিতির সভাপতি ড. মজহারুল হক বলছিলেন যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি অতি দ্রুতগতিতে রসাতলে যাচ্ছে। সেই রসাতলে যাওয়া অর্থনীতিকে, একেবারে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটা অর্থনীতিকে জিয়াউর রহমান টেনে তুলেছিলেন।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে আখ্যায়িত করা হেনরি কিসিঞ্জারের এক মন্তব্য টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, স্বাধীনতার পর ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতি এবং হেনরি কিসিঞ্জারের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র অপবাদ থেকে জিয়াউর রহমান দেশকে একটি সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন। কৃষি, শিল্প, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি—সব দিকেই সমান নজর দিয়েছিলেন। তিনি চীন, ভারত, রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন।
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে ছিলেন ইতিহাসবিদ ড. আহমেদ কামাল, দৈনিক দিনকাল ডিজিটালের নির্বাহী সম্পাদক আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, সাংবাদিক এহ্সান মাহমুদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপ্রধান ছিলেন শিক্ষাবিদ ও অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ।

ওরা স্বপ্ন দেখে আবার এক/এগারোর সরকার কায়েম করবে। এক/এগারোর সরকার বাংলার একটি মানুষ জীবিত থাকতে আর কায়েম হতে দেওয়া হবে না।
২০ মার্চ ২০২৩
দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব তৈরি করে হামলা চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করছে— এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৩১ মিনিট আগে
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
১ ঘণ্টা আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
১ ঘণ্টা আগে