নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে খ্যাত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ১২টার পরে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে পরিবার সূত্রে জানা গেছে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
মতিয়া চৌধুরীর মামা ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মতিয়া চৌধুরীর মরদেহ এখন এভার কেয়ার হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে। আমাদের পারিবারিক সিদ্ধান্ত, তাঁকে আগামীকাল মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁর স্বামী বজলুর রহমানের কবরে শায়িত করা হবে।’
দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন মতিয়া চৌধুরী। মাঝে তাঁকে বাসায় আনা হয়েছিল। কিন্তু শারীরিক জটিলতা দেখা দেওয়ায় আবার এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মতিয়া চৌধুরী ১৯৪২ সালের ৩০ জুন পিরোজপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। ছাত্র রাজনীতি শেষে তিনি ন্যাপে যোগ দিয়েছিলেন। রাজনীতির মাঠে অগ্নিকন্যা হিসেবে খ্যাত ছিলেন মতিয়া।
১৯৭৯ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। দলটির কৃষি সম্পাদকসহ বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন। সর্বশেষ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুর পর একাদশ জাতীয় সংসদের সংসদ উপনেতা নির্বাচিত হন মতিয়া চৌধুরী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদেও একই দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৯ ও ২০১৪ সালে শেখ হাসিনার সরকারে কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন মতিয়া চৌধুরী। তার আগে ১৯৯৬ সালের সরকারেও মন্ত্রী ছিলেন তিনি।
বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাসে নারী হিসেবে প্রথম কোনো সংগঠনের সভাপতির দায়িত্বে আসা মতিয়া গত শতকের ষাটের দশকে ‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে খ্যাত ছিলেন। ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি হওয়ার পাশাপাশি তখন ডাকসুর জিএসের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।

১৯৬০-এর দশকে পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার যে আন্দোলন-সংগ্রাম শুরু হয়, তাতে মতিয়া চৌধুরী সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। আইয়ুব খানের আমলে চারবার কারাবরণ করেন। ১৯৬৫ সালে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি নির্বাচিত হন।
স্বাধীনতার পর মতিয়া চৌধুরী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এরপর তিনি দলটির হয়ে বিভিন্ন আন্দোলনে রাজপথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি সামরিক বিভিন্ন সরকারের সময় কারাবরণ করেন।
একসময়ের বামপন্থী ছাত্রনেতা পরে রাজপথের লড়াইয়ে থাকেন সামনের কাতারে, হয়ে ওঠেন শেখ হাসিনার আস্থাভাজন।
২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জরুরি অবস্থার সময় আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী কয়েকজন নেতা যখন শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়ে দলে ‘সংস্কারের’ দাবি তোলেন, তখন যে কজন তাঁর পাশে শক্তভাবে দাঁড়ান, তাঁদের একজন মতিয়া।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংস্কারপন্থীদের দলের নীতিনির্ধারণী পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।এরপর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মতিয়া চৌধুরীর ওপর আস্থা রেখেছেন শেখ হাসিনা।
ওই বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিডিআর বিদ্রোহের পরপর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা সেনানিবাসে স্বজন ও সহকর্মী হারানো বিক্ষুব্ধ সেনাসদস্যদের মুখোমুখি হয়েছিলেন। তখন তার সঙ্গী ছিলেন রাজপথের সাহসী রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত মতিয়া।
মতিয়া চৌধুরী শেরপুর-২ (নালিতাবাড়ী-নকলা) আসন থেকে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেন। তাঁর স্বামী খ্যাতিমান সাংবাদিক বজলুর রহমান ২০০৮ সালে মারা যান।

‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে খ্যাত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ১২টার পরে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে পরিবার সূত্রে জানা গেছে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
মতিয়া চৌধুরীর মামা ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মতিয়া চৌধুরীর মরদেহ এখন এভার কেয়ার হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে। আমাদের পারিবারিক সিদ্ধান্ত, তাঁকে আগামীকাল মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁর স্বামী বজলুর রহমানের কবরে শায়িত করা হবে।’
দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন মতিয়া চৌধুরী। মাঝে তাঁকে বাসায় আনা হয়েছিল। কিন্তু শারীরিক জটিলতা দেখা দেওয়ায় আবার এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মতিয়া চৌধুরী ১৯৪২ সালের ৩০ জুন পিরোজপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। ছাত্র রাজনীতি শেষে তিনি ন্যাপে যোগ দিয়েছিলেন। রাজনীতির মাঠে অগ্নিকন্যা হিসেবে খ্যাত ছিলেন মতিয়া।
১৯৭৯ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। দলটির কৃষি সম্পাদকসহ বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন। সর্বশেষ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুর পর একাদশ জাতীয় সংসদের সংসদ উপনেতা নির্বাচিত হন মতিয়া চৌধুরী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদেও একই দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৯ ও ২০১৪ সালে শেখ হাসিনার সরকারে কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন মতিয়া চৌধুরী। তার আগে ১৯৯৬ সালের সরকারেও মন্ত্রী ছিলেন তিনি।
বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাসে নারী হিসেবে প্রথম কোনো সংগঠনের সভাপতির দায়িত্বে আসা মতিয়া গত শতকের ষাটের দশকে ‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে খ্যাত ছিলেন। ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি হওয়ার পাশাপাশি তখন ডাকসুর জিএসের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।

১৯৬০-এর দশকে পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার যে আন্দোলন-সংগ্রাম শুরু হয়, তাতে মতিয়া চৌধুরী সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। আইয়ুব খানের আমলে চারবার কারাবরণ করেন। ১৯৬৫ সালে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি নির্বাচিত হন।
স্বাধীনতার পর মতিয়া চৌধুরী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এরপর তিনি দলটির হয়ে বিভিন্ন আন্দোলনে রাজপথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি সামরিক বিভিন্ন সরকারের সময় কারাবরণ করেন।
একসময়ের বামপন্থী ছাত্রনেতা পরে রাজপথের লড়াইয়ে থাকেন সামনের কাতারে, হয়ে ওঠেন শেখ হাসিনার আস্থাভাজন।
২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জরুরি অবস্থার সময় আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী কয়েকজন নেতা যখন শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়ে দলে ‘সংস্কারের’ দাবি তোলেন, তখন যে কজন তাঁর পাশে শক্তভাবে দাঁড়ান, তাঁদের একজন মতিয়া।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংস্কারপন্থীদের দলের নীতিনির্ধারণী পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।এরপর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মতিয়া চৌধুরীর ওপর আস্থা রেখেছেন শেখ হাসিনা।
ওই বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিডিআর বিদ্রোহের পরপর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা সেনানিবাসে স্বজন ও সহকর্মী হারানো বিক্ষুব্ধ সেনাসদস্যদের মুখোমুখি হয়েছিলেন। তখন তার সঙ্গী ছিলেন রাজপথের সাহসী রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত মতিয়া।
মতিয়া চৌধুরী শেরপুর-২ (নালিতাবাড়ী-নকলা) আসন থেকে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেন। তাঁর স্বামী খ্যাতিমান সাংবাদিক বজলুর রহমান ২০০৮ সালে মারা যান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে তারেক রহমান হাসপাতাল এলাকায় আসেন। পরে ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন। এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
তারেক রহমান হাসপাতালে প্রবেশের পর নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের মাঝে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেছে।
হাসপাতালে তারেক রহমান খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে তাঁর মায়ের শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ খোঁজখবর নেন এবং প্রায় দেড় ঘণ্টা হাসপাতালে অবস্থান করেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে তারেক রহমান হাসপাতাল এলাকায় আসেন। পরে ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন। এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
তারেক রহমান হাসপাতালে প্রবেশের পর নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের মাঝে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেছে।
হাসপাতালে তারেক রহমান খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে তাঁর মায়ের শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ খোঁজখবর নেন এবং প্রায় দেড় ঘণ্টা হাসপাতালে অবস্থান করেন।

‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে খ্যাত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ১২টার পরে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে পরিবার সূত্রে জানা গেছে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
১৬ অক্টোবর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
আজ বৃহস্পতিবার জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিমের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুর রহমান মুসা, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য জিয়াউল হাসান প্রমুখ।
মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আবদুল হালিম বলেন, ‘২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সংগ্রামী আমির ও মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে আমরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছি—আলহামদুলিল্লাহ। আমরা চাই আগামী নির্বাচন হোক একটি প্রতিযোগিতামূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচন।’
আবদুল হালিম আরও বলেন, ‘তরুণদের প্রত্যয়দীপ্ত স্লোগান, “বুকের মধ্যে অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর”—এই অনুপ্রেরণার ধারক শহীদ আবু সাঈদ, শহীদ মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ, শহীদ আবরার ফাহাদ ও সর্বশেষ শহীদ জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদি আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যে আত্মত্যাগ করেছেন, আমরা সব জুলাই যোদ্ধাদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
আবদুল হালিম বলেন, ‘দুর্নীতিমুক্ত, ইনসাফ ও মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা দেশবাসীর দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি; যাতে আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সকল দল ও মতের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
আজ বৃহস্পতিবার জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিমের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুর রহমান মুসা, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য জিয়াউল হাসান প্রমুখ।
মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আবদুল হালিম বলেন, ‘২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সংগ্রামী আমির ও মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে আমরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছি—আলহামদুলিল্লাহ। আমরা চাই আগামী নির্বাচন হোক একটি প্রতিযোগিতামূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচন।’
আবদুল হালিম আরও বলেন, ‘তরুণদের প্রত্যয়দীপ্ত স্লোগান, “বুকের মধ্যে অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর”—এই অনুপ্রেরণার ধারক শহীদ আবু সাঈদ, শহীদ মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ, শহীদ আবরার ফাহাদ ও সর্বশেষ শহীদ জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদি আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যে আত্মত্যাগ করেছেন, আমরা সব জুলাই যোদ্ধাদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
আবদুল হালিম বলেন, ‘দুর্নীতিমুক্ত, ইনসাফ ও মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা দেশবাসীর দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি; যাতে আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সকল দল ও মতের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।’

‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে খ্যাত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ১২টার পরে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে পরিবার সূত্রে জানা গেছে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
১৬ অক্টোবর ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
হাসপাতালে প্রবেশের সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদসহ দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় উপস্থিত জনতা ও নেতা-কর্মীরা স্লোগানে তাঁকে স্বাগত জানান। তারেক রহমান নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
হাসপাতালে প্রবেশের সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদসহ দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় উপস্থিত জনতা ও নেতা-কর্মীরা স্লোগানে তাঁকে স্বাগত জানান। তারেক রহমান নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান।

‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে খ্যাত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ১২টার পরে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে পরিবার সূত্রে জানা গেছে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
১৬ অক্টোবর ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই দৃশ্য দেখা যায়। বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত একটি ভিডিওতেও তা দেখা যায়।
বেলা ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে তারেক রহমান সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছান। মঞ্চে ওঠার পর তিনি উপস্থিত জ্যেষ্ঠ নেতা ও জোট শরিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। মঞ্চে সারি সারি চেয়ার পাতা ছিল এবং প্রটোকল অনুযায়ী প্রতিটি চেয়ারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম লেখা ছিল। মঞ্চের ঠিক মাঝখানে তারেক রহমানের জন্য রাখা ছিল বিশেষ নকশার একটি আলিশান চেয়ার।

হাজারো নেতা–কর্মীর উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানানোর পর তারেক রহমান নিজের আসনে বসতে এগিয়ে যান। তবে নির্ধারিত বিশেষ চেয়ারটি দেখে সেটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। পরে আয়োজকেরা মঞ্চের পেছন থেকে একটি সাধারণ হাতলওয়ালা প্লাস্টিকের চেয়ার এনে দিলে সেখানেই তিনি বসেন। কয়েক মিনিট পরই তিনি তাঁর বক্তব্য শুরু করেন।
সমাবেশের মঞ্চে দাঁড়িয়ে তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলনের নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের অমর বাণী স্মরণ করে বলেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান।’ তিনি দেশের মানুষের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে বলেন, এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সবার সম্মিলিত সহযোগিতা প্রয়োজন।
প্রায় ১৬ মিনিট বক্তব্য দেওয়ার পর তারেক রহমান বিএনপি চেয়ারপারসন ও তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন। বিমানবন্দর থেকে যে জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে করে তিনি পূর্বাচলের সংবর্ধনা মঞ্চে এসেছিলেন, সেই বাসেই তিনি হাসপাতালের পথে যাত্রা করেন। বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে বাসটি এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেয়।

রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই দৃশ্য দেখা যায়। বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত একটি ভিডিওতেও তা দেখা যায়।
বেলা ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে তারেক রহমান সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছান। মঞ্চে ওঠার পর তিনি উপস্থিত জ্যেষ্ঠ নেতা ও জোট শরিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। মঞ্চে সারি সারি চেয়ার পাতা ছিল এবং প্রটোকল অনুযায়ী প্রতিটি চেয়ারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম লেখা ছিল। মঞ্চের ঠিক মাঝখানে তারেক রহমানের জন্য রাখা ছিল বিশেষ নকশার একটি আলিশান চেয়ার।

হাজারো নেতা–কর্মীর উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানানোর পর তারেক রহমান নিজের আসনে বসতে এগিয়ে যান। তবে নির্ধারিত বিশেষ চেয়ারটি দেখে সেটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। পরে আয়োজকেরা মঞ্চের পেছন থেকে একটি সাধারণ হাতলওয়ালা প্লাস্টিকের চেয়ার এনে দিলে সেখানেই তিনি বসেন। কয়েক মিনিট পরই তিনি তাঁর বক্তব্য শুরু করেন।
সমাবেশের মঞ্চে দাঁড়িয়ে তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলনের নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের অমর বাণী স্মরণ করে বলেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান।’ তিনি দেশের মানুষের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে বলেন, এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সবার সম্মিলিত সহযোগিতা প্রয়োজন।
প্রায় ১৬ মিনিট বক্তব্য দেওয়ার পর তারেক রহমান বিএনপি চেয়ারপারসন ও তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন। বিমানবন্দর থেকে যে জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে করে তিনি পূর্বাচলের সংবর্ধনা মঞ্চে এসেছিলেন, সেই বাসেই তিনি হাসপাতালের পথে যাত্রা করেন। বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে বাসটি এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেয়।

‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে খ্যাত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ১২টার পরে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে পরিবার সূত্রে জানা গেছে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
১৬ অক্টোবর ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে