নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটে যে গোলমাল তৈরি হয়েছে, তা দ্রুতই নিরসন করা হবে বলে জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ইস্কাটনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর বাসভবনে জোটের বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
জোটের সমস্যা সমাধানে ঈদের আগে আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করা হবে বলে জানান তিনি। ১৪ দলীয় ঐক্যবদ্ধ থাকবে বলে উল্লেখ করে ঈদের পরে জোটগতভাবে ইতিবাচক কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে জানান আমু।
আমির হোসেন আমু বলেন, বিগত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নিজেদের মধ্যে যেটুকু গোলমাল তা নিরসন করার জন্য শিগগিরই আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক হবে। সেগুলো নিরসন করে ঈদের পর থেকে আমরা ইতিবাচক কর্মসূচি গ্রহণ করব। তার মাধ্যমে এগিয়ে যাব।
জোটের ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণে আজকের (মঙ্গলবার) বৈঠক হয়েছে বলে উল্লেখ করে আমির হোসেন আমু বলেন, আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, ১৪ দল সাম্প্রদায়িক শক্তি ও আন্তর্জাতিক বলয়ের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে একটি আদর্শিক জোট। এটা কোনো চাওয়া-পাওয়ার জোট নয়। সেই আদর্শের জোট হিসাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করে যাচ্ছি।
আজকে দেশীয় ও বিদেশি ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করার জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৪ দল আছে, থাকবে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করবে। কারণ আমরা মনে করি আদর্শিক যে সংঘাত, সেই সংঘাতের শক্তিরা শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে চক্রান্তে লিপ্ত, সেটা মোকাবিলা করা আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে আমু বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয় সিন্ডিকেট আছে। তার কারণে হচ্ছে। যদি সিন্ডিকেট থেকে থাকে, সরকারের জানা থাকলে তাদের বিষয়ে সরকারের সক্রিয় ও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। যাতে করে জনগণ যে দ্রব্যমূল্য নিয়ে অসুবিধায় আছে, তার সুরাহা হয় তার জোর দাবি জানাচ্ছি।’
আগামী দিনে ঐক্যবদ্ধ থাকার ঘোষণা দিয়ে আমু বলেন, ‘আপনারা (সাংবাদিক) স্থির থাকতে পারেন, ১৪ দল ছিল, আছে এবং থাকবে। যে শক্তির বিরুদ্ধে ১৪ দল গঠিত হয়েছিল, সেই শক্তি এখনো তৎপর, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকা উচিত এবং থাকব।’
এক প্রশ্নের জবাবে আমু বলেন, ‘পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদের বিরুদ্ধে সরকার তৎপর। এ ব্যাপারে আমাদের বক্তব্যের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। এটা রাজনৈতিক ব্যাপার না।’
দায়িত্বে থাকাকালীন এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এত বড় দুর্নীতির অভিযোগ কীভাবে দেখেন—এমন প্রশ্নে আমু বলেন, ‘দুর্নীতি অভিযোগ সরকার গঠন করবে, সরকার প্রমাণ করবে। থাকলে প্রমাণ হবে, শাস্তি হবে। জোটগতভাবে আমাদের কোনো মন্তব্য আছে বলে মনে করি না।’
আপনারা বিব্রত কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিব্রত না। কারণ মানুষের জীবনে অনেক কিছু ঘটে, দেশের মধ্যে অনেক কিছু ঘটে। ব্যক্তিগতভাবে কেউ দুর্নীতি করে এবং ধরা পড়লে তার জন্য আমাদের বিব্রত হওয়ার কারণ নেই। যারা দোষী, ধরা পড়বে, শাস্তি পাবে। তার জন্য আমরা বিব্রত হব কেন?’
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সব সময় ১৪ দল অবস্থান নিয়েছে। এবারও যে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে, তার বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান সুস্পষ্ট। এই দুর্নীতি রোধ করতে না পারলে সরকারের যে অর্জন রয়েছে তা ক্ষুণ্ন হবে। সেটা বেনজির হোক, আজিজ হোক।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টি-জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন, আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটে যে গোলমাল তৈরি হয়েছে, তা দ্রুতই নিরসন করা হবে বলে জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ইস্কাটনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর বাসভবনে জোটের বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
জোটের সমস্যা সমাধানে ঈদের আগে আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করা হবে বলে জানান তিনি। ১৪ দলীয় ঐক্যবদ্ধ থাকবে বলে উল্লেখ করে ঈদের পরে জোটগতভাবে ইতিবাচক কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে জানান আমু।
আমির হোসেন আমু বলেন, বিগত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নিজেদের মধ্যে যেটুকু গোলমাল তা নিরসন করার জন্য শিগগিরই আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক হবে। সেগুলো নিরসন করে ঈদের পর থেকে আমরা ইতিবাচক কর্মসূচি গ্রহণ করব। তার মাধ্যমে এগিয়ে যাব।
জোটের ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণে আজকের (মঙ্গলবার) বৈঠক হয়েছে বলে উল্লেখ করে আমির হোসেন আমু বলেন, আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, ১৪ দল সাম্প্রদায়িক শক্তি ও আন্তর্জাতিক বলয়ের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে একটি আদর্শিক জোট। এটা কোনো চাওয়া-পাওয়ার জোট নয়। সেই আদর্শের জোট হিসাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করে যাচ্ছি।
আজকে দেশীয় ও বিদেশি ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করার জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৪ দল আছে, থাকবে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করবে। কারণ আমরা মনে করি আদর্শিক যে সংঘাত, সেই সংঘাতের শক্তিরা শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে চক্রান্তে লিপ্ত, সেটা মোকাবিলা করা আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে আমু বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয় সিন্ডিকেট আছে। তার কারণে হচ্ছে। যদি সিন্ডিকেট থেকে থাকে, সরকারের জানা থাকলে তাদের বিষয়ে সরকারের সক্রিয় ও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। যাতে করে জনগণ যে দ্রব্যমূল্য নিয়ে অসুবিধায় আছে, তার সুরাহা হয় তার জোর দাবি জানাচ্ছি।’
আগামী দিনে ঐক্যবদ্ধ থাকার ঘোষণা দিয়ে আমু বলেন, ‘আপনারা (সাংবাদিক) স্থির থাকতে পারেন, ১৪ দল ছিল, আছে এবং থাকবে। যে শক্তির বিরুদ্ধে ১৪ দল গঠিত হয়েছিল, সেই শক্তি এখনো তৎপর, ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকা উচিত এবং থাকব।’
এক প্রশ্নের জবাবে আমু বলেন, ‘পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদের বিরুদ্ধে সরকার তৎপর। এ ব্যাপারে আমাদের বক্তব্যের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। এটা রাজনৈতিক ব্যাপার না।’
দায়িত্বে থাকাকালীন এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এত বড় দুর্নীতির অভিযোগ কীভাবে দেখেন—এমন প্রশ্নে আমু বলেন, ‘দুর্নীতি অভিযোগ সরকার গঠন করবে, সরকার প্রমাণ করবে। থাকলে প্রমাণ হবে, শাস্তি হবে। জোটগতভাবে আমাদের কোনো মন্তব্য আছে বলে মনে করি না।’
আপনারা বিব্রত কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিব্রত না। কারণ মানুষের জীবনে অনেক কিছু ঘটে, দেশের মধ্যে অনেক কিছু ঘটে। ব্যক্তিগতভাবে কেউ দুর্নীতি করে এবং ধরা পড়লে তার জন্য আমাদের বিব্রত হওয়ার কারণ নেই। যারা দোষী, ধরা পড়বে, শাস্তি পাবে। তার জন্য আমরা বিব্রত হব কেন?’
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সব সময় ১৪ দল অবস্থান নিয়েছে। এবারও যে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে, তার বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান সুস্পষ্ট। এই দুর্নীতি রোধ করতে না পারলে সরকারের যে অর্জন রয়েছে তা ক্ষুণ্ন হবে। সেটা বেনজির হোক, আজিজ হোক।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টি-জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন, আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
২৬ মিনিট আগে
তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা



দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটে যে গোলমাল তৈরি হয়েছে তা দ্রুতই নিরসন করা হবে বলে জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু।
০৪ জুন ২০২৪
তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছর তিন মাসের বেশি সময় পর আজ দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)। বিমানবন্দর থেকে তারেক রহমানের গুলশান বাসভবন পর্যন্ত এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া বিজিবি, র্যাব, সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কড়া নজরদারি রয়েছে।


ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, নয়টি সেক্টর ভাগ করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে এস্কর্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে যাতায়াত কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, সমাবেশস্থল কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, এভারকেয়ার হাসপাতাল কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, এভারকেয়ার থেকে গুলশান-২ বাসভবন যাতায়াত কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, বাসভবন ও গুলশান পার্টি অফিস, রুফটপ নিরাপত্তা এবং কন্ট্রোলরুম। এসব নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোট ৪ হাজার ৬৪৯ জন সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।


এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কন্ট্রোল রুমে দায়িত্ব পালন করলেও নিরাপত্তার ঝুঁকি বিবেচনায় বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে যাতায়াতের সময় সবচেয়ে বেশি ৭৮৫ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বিক দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া সাতজন যুগ্ম পুলিশ কমিশনারসহ বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। এপিবিএন-এর এক হাজার ৫৬ জন, ১০০ জন ডিবি পুলিশ, ৬৬ জন এটিইউ ও ৬৬ জন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া থাকবেন ১১০ জন নারী পুলিশ সদস্য।

ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, তারেক রহমানের প্রটেকশনের জন্য এস্কর্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। বিমানবন্দরে এস্কর্ট নিরাপত্তায় একজন উপ-পুলিশ কমিশনারের নেতৃত্বে ১৫৫ জন পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। এস্কর্ট নিরাপত্তায় থাকবেন দেড় শতাধিক সেনাবাহিনীর সদস্য। বিমানবন্দর থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী গাড়িসহ অনুমোদিত গাড়ি ছাড়া আর কোনো গাড়ি যেতে দেওয়া হবে না। সমাবেশস্থলে বিভিন্ন স্তরে দায়িত্ব পালন করবেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৬৮২ জন সদস্য। এছাড়া শতাধিক বিএনপি চেয়ারপার্সন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। রয়েছে বিজিবি মোতায়েন।
ডিএমপি ও পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোতায়েনের পাশাপাশি তাঁর বাসা ও অফিসে বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি। সারাদেশ থেকে বিপুল নেতাকর্মীর সমাগমের সম্ভাবনা মাথায় রেখেই এই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, সরকার তাঁর (তারেক রহমান) দেশে ফেরাকে স্বাগত জানায়। প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা বিষয়ে তাঁর দলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে এবং তাঁরা যতটুকু সহযোগিতা চাচ্ছেন, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, তাঁর দলের পক্ষ থেকেই মূলত নিরাপত্তা বিষয়টি দেখা হচ্ছে, তবে সরকার প্রয়োজনীয় সব সহযোগিতা প্রদান করছে।
গত শনিবার তারেক রহমানের বাসভবন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়ে গুলশান বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিট সমন্বিতভাবেই নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছে। আমরা নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গুলশান-২ পর্যন্ত ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
একই সঙ্গে বসুন্ধরা আবাসিকে এভারকেয়ার হাসপাতাল ও সংলগ্ন এলাকায় ড্রোন ওড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এই হাসপাতালে গত ২৩ নভেম্বর থেকে চিকিৎসাধীন আছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
গতকাল বুধবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

দীর্ঘ ১৭ বছর তিন মাসের বেশি সময় পর আজ দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)। বিমানবন্দর থেকে তারেক রহমানের গুলশান বাসভবন পর্যন্ত এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া বিজিবি, র্যাব, সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কড়া নজরদারি রয়েছে।


ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, নয়টি সেক্টর ভাগ করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে এস্কর্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে যাতায়াত কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, সমাবেশস্থল কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, এভারকেয়ার হাসপাতাল কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, এভারকেয়ার থেকে গুলশান-২ বাসভবন যাতায়াত কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, বাসভবন ও গুলশান পার্টি অফিস, রুফটপ নিরাপত্তা এবং কন্ট্রোলরুম। এসব নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোট ৪ হাজার ৬৪৯ জন সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।


এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কন্ট্রোল রুমে দায়িত্ব পালন করলেও নিরাপত্তার ঝুঁকি বিবেচনায় বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে যাতায়াতের সময় সবচেয়ে বেশি ৭৮৫ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বিক দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া সাতজন যুগ্ম পুলিশ কমিশনারসহ বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। এপিবিএন-এর এক হাজার ৫৬ জন, ১০০ জন ডিবি পুলিশ, ৬৬ জন এটিইউ ও ৬৬ জন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া থাকবেন ১১০ জন নারী পুলিশ সদস্য।

ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, তারেক রহমানের প্রটেকশনের জন্য এস্কর্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। বিমানবন্দরে এস্কর্ট নিরাপত্তায় একজন উপ-পুলিশ কমিশনারের নেতৃত্বে ১৫৫ জন পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। এস্কর্ট নিরাপত্তায় থাকবেন দেড় শতাধিক সেনাবাহিনীর সদস্য। বিমানবন্দর থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী গাড়িসহ অনুমোদিত গাড়ি ছাড়া আর কোনো গাড়ি যেতে দেওয়া হবে না। সমাবেশস্থলে বিভিন্ন স্তরে দায়িত্ব পালন করবেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৬৮২ জন সদস্য। এছাড়া শতাধিক বিএনপি চেয়ারপার্সন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। রয়েছে বিজিবি মোতায়েন।
ডিএমপি ও পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোতায়েনের পাশাপাশি তাঁর বাসা ও অফিসে বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি। সারাদেশ থেকে বিপুল নেতাকর্মীর সমাগমের সম্ভাবনা মাথায় রেখেই এই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, সরকার তাঁর (তারেক রহমান) দেশে ফেরাকে স্বাগত জানায়। প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা বিষয়ে তাঁর দলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে এবং তাঁরা যতটুকু সহযোগিতা চাচ্ছেন, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, তাঁর দলের পক্ষ থেকেই মূলত নিরাপত্তা বিষয়টি দেখা হচ্ছে, তবে সরকার প্রয়োজনীয় সব সহযোগিতা প্রদান করছে।
গত শনিবার তারেক রহমানের বাসভবন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়ে গুলশান বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিট সমন্বিতভাবেই নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছে। আমরা নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গুলশান-২ পর্যন্ত ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
একই সঙ্গে বসুন্ধরা আবাসিকে এভারকেয়ার হাসপাতাল ও সংলগ্ন এলাকায় ড্রোন ওড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এই হাসপাতালে গত ২৩ নভেম্বর থেকে চিকিৎসাধীন আছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
গতকাল বুধবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটে যে গোলমাল তৈরি হয়েছে তা দ্রুতই নিরসন করা হবে বলে জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু।
০৪ জুন ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
২৬ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি ও নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-২০২ ফ্লাইটটি আজ সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এই ফ্লাইটটি সেখানে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতি শেষে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে। বিরতির সময়ে তারেক রহমান বিমানের ভেতরেই অবস্থান করবেন।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, যাত্রাবিরতি শেষে উড়োজাহাজটি সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে। নির্ধারিত সময় অনুযায়ী, দুপুর পৌনে ১২টায় রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজটির অবতরণের কথা রয়েছে। তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজটি গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাতে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
এর আগে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ বিরতির পর মাতৃভূমিতে ফেরার অনুভূতির কথা জানান তারেক রহমান। ছবির ক্যাপশনে লেখেন—‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’

একই পোস্ট শেয়ার করেছেন তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান। তিনিও একটি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’
১৭ বছর ৩ মাস ১৪ দিন। শুধু দিনের হিসাবে ৬ হাজার ৩১৪ দিন। মাতৃভূমি ছেড়ে থাকা দীর্ঘ এই সময়ের নির্বাসিত জীবনের ক্লান্তি চোখেমুখে লেগে আছে। অন্যদিকে সেই নির্বাসিত জীবনের ইতি টেনে নতুন প্রত্যাশার এক সকালের ঘোর লাগা অনুভূতি। ক্লান্তি আর তীব্র ভালোবাসার অনুভূতির মিশেলে দৃষ্টি দিয়েছেন উড়োজাহাজের জানালায়। এমন এক ছবি দিয়েই নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ বিরতির পর মাতৃভূমিতে ফেরার অনুভূতির কথা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন—‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’
এক-এগারোর সময় প্রায় ১৮ মাস কারান্তরীণ থাকার পর ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবার যুক্তরাজ্যে যান। সেই যাওয়ার পর এরই মধ্যে কেটে গেছে ১৭ বছর ৩ মাস। ২৫ ডিসেম্বর দিনের হিসাবে ৬ হাজার ৩১৪ দিন পর দেশে ফিরতে যাচ্ছেন তারেক। দীর্ঘ নির্বাসন জীবন শেষে তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন ঘিরে দল ও দলের বাইরে প্রবল আগ্রহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে। একই সঙ্গে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে এবং ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনীতির মাঠে বর্তমানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরা। দলের নেতা-কর্মীদের বাইরে সাধারণ মানুষ তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-২০২ ফ্লাইটটি আজ সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এই ফ্লাইটটি সেখানে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতি শেষে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে। বিরতির সময়ে তারেক রহমান বিমানের ভেতরেই অবস্থান করবেন।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, যাত্রাবিরতি শেষে উড়োজাহাজটি সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে। নির্ধারিত সময় অনুযায়ী, দুপুর পৌনে ১২টায় রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজটির অবতরণের কথা রয়েছে। তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজটি গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাতে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
এর আগে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ বিরতির পর মাতৃভূমিতে ফেরার অনুভূতির কথা জানান তারেক রহমান। ছবির ক্যাপশনে লেখেন—‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’

একই পোস্ট শেয়ার করেছেন তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান। তিনিও একটি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’
১৭ বছর ৩ মাস ১৪ দিন। শুধু দিনের হিসাবে ৬ হাজার ৩১৪ দিন। মাতৃভূমি ছেড়ে থাকা দীর্ঘ এই সময়ের নির্বাসিত জীবনের ক্লান্তি চোখেমুখে লেগে আছে। অন্যদিকে সেই নির্বাসিত জীবনের ইতি টেনে নতুন প্রত্যাশার এক সকালের ঘোর লাগা অনুভূতি। ক্লান্তি আর তীব্র ভালোবাসার অনুভূতির মিশেলে দৃষ্টি দিয়েছেন উড়োজাহাজের জানালায়। এমন এক ছবি দিয়েই নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ বিরতির পর মাতৃভূমিতে ফেরার অনুভূতির কথা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন—‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’
এক-এগারোর সময় প্রায় ১৮ মাস কারান্তরীণ থাকার পর ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবার যুক্তরাজ্যে যান। সেই যাওয়ার পর এরই মধ্যে কেটে গেছে ১৭ বছর ৩ মাস। ২৫ ডিসেম্বর দিনের হিসাবে ৬ হাজার ৩১৪ দিন পর দেশে ফিরতে যাচ্ছেন তারেক। দীর্ঘ নির্বাসন জীবন শেষে তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন ঘিরে দল ও দলের বাইরে প্রবল আগ্রহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে। একই সঙ্গে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে এবং ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনীতির মাঠে বর্তমানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরা। দলের নেতা-কর্মীদের বাইরে সাধারণ মানুষ তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটে যে গোলমাল তৈরি হয়েছে তা দ্রুতই নিরসন করা হবে বলে জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু।
০৪ জুন ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
২৬ মিনিট আগে
তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সকাল থেকেই ব্যানার, ফেস্টুন আর স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে গোটা এলাকা।

ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা গণসংবর্ধনাস্থলে জড়ো হতে শুরু করেন। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে শুরু করে ৩০০ ফুট সড়কের দুই পাশ এখন লোকে লোকারণ্য। হাতে জাতীয় পতাকা এবং দলীয় পতাকার পাশাপাশি তারেক রহমানের ছবি-সংবলিত ফেস্টুন নিয়ে কর্মীরা স্লোগান দিচ্ছেন—‘মা-মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে’, ‘তারেক রহমান আসছে, বাংলাদেশ হাসছে’।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের জন্য সড়কের উত্তর অংশে দক্ষিণমুখী করে ৪৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৩৬ ফুট প্রস্থের একটি বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা। বিশাল এই জমায়েতে আসা মানুষের সুবিধার্থে জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন স্থানে বড় স্ক্রিন বসানো হয়েছে। এ ছাড়া রাস্তার ল্যাম্পপোস্টগুলোতে লাগানো হয়েছে শতাধিক মাইক, যাতে দূর-দূরান্তের কর্মীরাও বক্তব্য শুনতে পারেন।

ঐতিহাসিক এই মুহূর্তকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির পাশাপাশি সাদাপোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়াও শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছেন বিএনপির নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী সিএসএফের সদস্যরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সুবিধার্থে মঞ্চের দুই পাশে অস্থায়ী তাঁবু স্থাপন করা হয়েছে।

নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী, আজ বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটির অবতরণের কথা রয়েছে। বিমানবন্দর থেকে নেতা-কর্মীদের অভিবাদন গ্রহণ করে তিনি সরাসরি পূর্বাচলের গণসংবর্ধনা মঞ্চে আসবেন। সেখান থেকে তিনি তাঁর মা, এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে যাওয়ার কথা রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের পটপরিবর্তনের পর গ্রেপ্তার হন তারেক রহমান। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাওয়ার পর চিকিৎসার জন্য সপরিবার যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান তিনি। দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ তিনি আবার বাংলার মাটিতে পা রাখছেন।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সকাল থেকেই ব্যানার, ফেস্টুন আর স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে গোটা এলাকা।

ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা গণসংবর্ধনাস্থলে জড়ো হতে শুরু করেন। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে শুরু করে ৩০০ ফুট সড়কের দুই পাশ এখন লোকে লোকারণ্য। হাতে জাতীয় পতাকা এবং দলীয় পতাকার পাশাপাশি তারেক রহমানের ছবি-সংবলিত ফেস্টুন নিয়ে কর্মীরা স্লোগান দিচ্ছেন—‘মা-মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে’, ‘তারেক রহমান আসছে, বাংলাদেশ হাসছে’।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের জন্য সড়কের উত্তর অংশে দক্ষিণমুখী করে ৪৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৩৬ ফুট প্রস্থের একটি বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা। বিশাল এই জমায়েতে আসা মানুষের সুবিধার্থে জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন স্থানে বড় স্ক্রিন বসানো হয়েছে। এ ছাড়া রাস্তার ল্যাম্পপোস্টগুলোতে লাগানো হয়েছে শতাধিক মাইক, যাতে দূর-দূরান্তের কর্মীরাও বক্তব্য শুনতে পারেন।

ঐতিহাসিক এই মুহূর্তকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির পাশাপাশি সাদাপোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়াও শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছেন বিএনপির নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী সিএসএফের সদস্যরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সুবিধার্থে মঞ্চের দুই পাশে অস্থায়ী তাঁবু স্থাপন করা হয়েছে।

নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী, আজ বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটির অবতরণের কথা রয়েছে। বিমানবন্দর থেকে নেতা-কর্মীদের অভিবাদন গ্রহণ করে তিনি সরাসরি পূর্বাচলের গণসংবর্ধনা মঞ্চে আসবেন। সেখান থেকে তিনি তাঁর মা, এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে যাওয়ার কথা রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের পটপরিবর্তনের পর গ্রেপ্তার হন তারেক রহমান। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাওয়ার পর চিকিৎসার জন্য সপরিবার যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান তিনি। দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ তিনি আবার বাংলার মাটিতে পা রাখছেন।

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটে যে গোলমাল তৈরি হয়েছে তা দ্রুতই নিরসন করা হবে বলে জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু।
০৪ জুন ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
২৬ মিনিট আগে
তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে