আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রস্তাবটি সুন্দর হলেও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে এটিকে আমি আপাতত সমর্থন করছি না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে গণশক্তি সভা আয়োজিত ‘শাসন ব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তন ও নির্বাচন’—শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
মান্না বলেন, ‘যে স্বৈরাচারকে এত কষ্ট করে লড়াই করে ফেলে দিয়েছি, সেই স্বৈরাচারের ভোটের হার এখনো অনেক বেশি। সংখ্যানুপাতিক হারে ভোট হলে তারা অনেক বেশি এগিয়ে থাকবে। তা ছাড়া ওই দল যদি ভোট করার সুযোগ পায়, তাদের পদত্যাগ বিষয়ে বিতর্ক হতে পারে হতে পারে। কিন্তু সরকার বলছে না, আমরা নিষিদ্ধ করব না। নিষিদ্ধ যদি না করেন, তাহলে তারা নির্বাচন করবে না কেন।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি আরও বলেন, ‘আমি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন প্রস্তাবটি খুবই সুন্দর। আমার জন্য বেশি সুন্দর, কিন্তু সমগ্র জাতির জন্য নয়। এতে আওয়ামী লীগের যদি ৪০টা এমপি আসে, তারপর আমি এমপি থাকতে পারব কিনা সন্দেহ আছে। তারা বলবে, জনগণের রায় আমাদের পক্ষে, তুমি কে? কয়টা ভোট পেয়েছ তুমি? তোমার কয়টা এমপি আছে?’
সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কর্মসূচির বিষয়ে মান্না বলেন, ‘গত পরশু এবং গতকালও আওয়ামী লীগের লোকজন লিফলেট বিতরণ করেছে। কীভাবে করতে পারল তারা? আমাদের পুলিশ কি করেছে? তারপর দেখলাম, আমাদের প্রশাসনের কর্মকর্তারা সংবাদ সম্মেলন করে বলছেন, এরপর কেউ করলে তাকে অ্যারেস্ট করা হবে। তারা তো ঘোষণা দিয়েছে ১৫ দিন আগে, ১৫ দিন ধরে আপনারা কি করলেন?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের অন্তর্বর্তী সরকার এই প্রশাসন এখনো তৈরি করতে পারেনি। আমরা সফলতা কামনা করছি, কিন্তু তারা সফল হতে পারছে না। তারা যদি সফল হতে পারত, তাহলে এই ঘটনা ঘটতো না।’
নির্বাচনের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে মান্না বলেন, ‘আপনি নিশ্চয়ই নৃশংসভাবে আমাদের দেশের শিশু-কিশোর, শ্রমজীবী মানুষদের যে নির্বিচারে গুলি করে মারা হয়েছে সেটার বিচার চান। আমিও এর বিচার চাই। কিন্তু আপনি বললেন, বিচার করার আগে ভোট হবে না। বিচার করতে কত দিন লাগবে? আপনি আদালতকে বলতে পারবেন, বিচার শেষ করতে হবে। তাহলে তো আদালতে হস্তক্ষেপ করা হয়। কিন্তু আদালত যদি মনে করে, বিচার করতে আরও সময় লাগবে এবং বিচার করতে যদি পাঁচ বছর লাগে, তাহলে কি পাঁচ বছর পরে নির্বাচন করবেন? সম্ভব? দ্রব্যমূল্য দিনকে দিন বেড়ে যাচ্ছে, এত দিনেও সরকার কি কিছু করতে পেরেছে? বাস্তবতা মেনে নিতে হবে, শুধু আবেগ দিয়ে চললে আমাদের সমস্যা সমাধান হবে না।’
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন গণমুক্তি জোটের সভাপতি ড. শাহরিয়ার ইফতেখার ফুয়াদ, লে. জেনারেল (অব.) আমিনুল করিমসহ প্রমুখ।

সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রস্তাবটি সুন্দর হলেও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে এটিকে আমি আপাতত সমর্থন করছি না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে গণশক্তি সভা আয়োজিত ‘শাসন ব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তন ও নির্বাচন’—শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
মান্না বলেন, ‘যে স্বৈরাচারকে এত কষ্ট করে লড়াই করে ফেলে দিয়েছি, সেই স্বৈরাচারের ভোটের হার এখনো অনেক বেশি। সংখ্যানুপাতিক হারে ভোট হলে তারা অনেক বেশি এগিয়ে থাকবে। তা ছাড়া ওই দল যদি ভোট করার সুযোগ পায়, তাদের পদত্যাগ বিষয়ে বিতর্ক হতে পারে হতে পারে। কিন্তু সরকার বলছে না, আমরা নিষিদ্ধ করব না। নিষিদ্ধ যদি না করেন, তাহলে তারা নির্বাচন করবে না কেন।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি আরও বলেন, ‘আমি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন প্রস্তাবটি খুবই সুন্দর। আমার জন্য বেশি সুন্দর, কিন্তু সমগ্র জাতির জন্য নয়। এতে আওয়ামী লীগের যদি ৪০টা এমপি আসে, তারপর আমি এমপি থাকতে পারব কিনা সন্দেহ আছে। তারা বলবে, জনগণের রায় আমাদের পক্ষে, তুমি কে? কয়টা ভোট পেয়েছ তুমি? তোমার কয়টা এমপি আছে?’
সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কর্মসূচির বিষয়ে মান্না বলেন, ‘গত পরশু এবং গতকালও আওয়ামী লীগের লোকজন লিফলেট বিতরণ করেছে। কীভাবে করতে পারল তারা? আমাদের পুলিশ কি করেছে? তারপর দেখলাম, আমাদের প্রশাসনের কর্মকর্তারা সংবাদ সম্মেলন করে বলছেন, এরপর কেউ করলে তাকে অ্যারেস্ট করা হবে। তারা তো ঘোষণা দিয়েছে ১৫ দিন আগে, ১৫ দিন ধরে আপনারা কি করলেন?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের অন্তর্বর্তী সরকার এই প্রশাসন এখনো তৈরি করতে পারেনি। আমরা সফলতা কামনা করছি, কিন্তু তারা সফল হতে পারছে না। তারা যদি সফল হতে পারত, তাহলে এই ঘটনা ঘটতো না।’
নির্বাচনের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে মান্না বলেন, ‘আপনি নিশ্চয়ই নৃশংসভাবে আমাদের দেশের শিশু-কিশোর, শ্রমজীবী মানুষদের যে নির্বিচারে গুলি করে মারা হয়েছে সেটার বিচার চান। আমিও এর বিচার চাই। কিন্তু আপনি বললেন, বিচার করার আগে ভোট হবে না। বিচার করতে কত দিন লাগবে? আপনি আদালতকে বলতে পারবেন, বিচার শেষ করতে হবে। তাহলে তো আদালতে হস্তক্ষেপ করা হয়। কিন্তু আদালত যদি মনে করে, বিচার করতে আরও সময় লাগবে এবং বিচার করতে যদি পাঁচ বছর লাগে, তাহলে কি পাঁচ বছর পরে নির্বাচন করবেন? সম্ভব? দ্রব্যমূল্য দিনকে দিন বেড়ে যাচ্ছে, এত দিনেও সরকার কি কিছু করতে পেরেছে? বাস্তবতা মেনে নিতে হবে, শুধু আবেগ দিয়ে চললে আমাদের সমস্যা সমাধান হবে না।’
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন গণমুক্তি জোটের সভাপতি ড. শাহরিয়ার ইফতেখার ফুয়াদ, লে. জেনারেল (অব.) আমিনুল করিমসহ প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
১ ঘণ্টা আগে
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে। জুলাইয়ের রক্তাক্ত অধ্যায়কে ম্লান করে, গণতন্ত্রকামী জনতার কাছ থেকে জুলাইকে ছিনিয়ে নিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের ওপর দক্ষিণপন্থী ভাবাদর্শিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে উদ্ধত এসব শক্তি।
আজ শনিবার তোপখানা রোডের উদীচী কার্যালয়ের সামনে সত্যেন সেন চত্বরে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশে এসব কথা বলেন উদীচীর কেন্দ্রীয় নেতারা। উদীচী কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ছায়ানট, প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিত সন্ত্রাসবাদী হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে বিকেল সাড়ে ৪টায় এ প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে সংস্কৃতিকর্মীরা।
উদীচীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাবিবুল আলমের সভাপতিত্বে এবং সহসাধারণ সম্পাদক রহমান মুফিজের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তৃতা দেন উদীচীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন, সংগঠনবিষয়ক সম্পাদক আরিফ নূর, গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের রঘু অভিজিৎ রায় প্রমুখ।
সমাবেশে প্রতিবাদী সংগীত পরিবেশন করেন উদীচীর কেন্দ্রীয় সংগীত বিভাগের কর্মীরা।
জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবি করে উদীচী নেতারা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার হাদির খুনিদের ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি সরকার প্রথম থেকে এ দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে পারেনি। হাদির মৃত্যুর পর ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতে এবং নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সারা দেশে নাশকতা শুরু করেছে গণতন্ত্রবিরোধী নব্য ফ্যাসিবাদী শক্তি। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠী প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ঠিক করে দিচ্ছে। আর সরকারকে দেখা যাচ্ছে নির্বিকার। জুলাই অভ্যুত্থানের পর দেশের এমন বাস্তবতা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
উদীচী নেতারা বলেন, অবিলম্বে ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। পাশাপাশি ব্যর্থ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ করতে হবে।
এদিকে উদীচীর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির পর সন্ধ্যা ৬টায় একই স্থান থেকে, একই ইস্যুতে একটি মশাল মিছিল হয়। এর আয়োজক ছিল সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহের মোর্চা গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য। মশাল মিছিলটি সত্যেন সেন চত্বর থেকে শুরু হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জিরো পয়েন্ট ঘুরে প্রেসক্লাবের সামনে এসে সমাপ্ত হয়।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে। জুলাইয়ের রক্তাক্ত অধ্যায়কে ম্লান করে, গণতন্ত্রকামী জনতার কাছ থেকে জুলাইকে ছিনিয়ে নিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের ওপর দক্ষিণপন্থী ভাবাদর্শিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে উদ্ধত এসব শক্তি।
আজ শনিবার তোপখানা রোডের উদীচী কার্যালয়ের সামনে সত্যেন সেন চত্বরে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশে এসব কথা বলেন উদীচীর কেন্দ্রীয় নেতারা। উদীচী কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ছায়ানট, প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিত সন্ত্রাসবাদী হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে বিকেল সাড়ে ৪টায় এ প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে সংস্কৃতিকর্মীরা।
উদীচীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাবিবুল আলমের সভাপতিত্বে এবং সহসাধারণ সম্পাদক রহমান মুফিজের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তৃতা দেন উদীচীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন, সংগঠনবিষয়ক সম্পাদক আরিফ নূর, গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের রঘু অভিজিৎ রায় প্রমুখ।
সমাবেশে প্রতিবাদী সংগীত পরিবেশন করেন উদীচীর কেন্দ্রীয় সংগীত বিভাগের কর্মীরা।
জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবি করে উদীচী নেতারা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার হাদির খুনিদের ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি সরকার প্রথম থেকে এ দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে পারেনি। হাদির মৃত্যুর পর ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতে এবং নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সারা দেশে নাশকতা শুরু করেছে গণতন্ত্রবিরোধী নব্য ফ্যাসিবাদী শক্তি। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠী প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ঠিক করে দিচ্ছে। আর সরকারকে দেখা যাচ্ছে নির্বিকার। জুলাই অভ্যুত্থানের পর দেশের এমন বাস্তবতা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
উদীচী নেতারা বলেন, অবিলম্বে ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। পাশাপাশি ব্যর্থ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ করতে হবে।
এদিকে উদীচীর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির পর সন্ধ্যা ৬টায় একই স্থান থেকে, একই ইস্যুতে একটি মশাল মিছিল হয়। এর আয়োজক ছিল সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহের মোর্চা গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য। মশাল মিছিলটি সত্যেন সেন চত্বর থেকে শুরু হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জিরো পয়েন্ট ঘুরে প্রেসক্লাবের সামনে এসে সমাপ্ত হয়।

সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রস্তাবটি সুন্দর হলেও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে এটিকে আমি আপাতত সমর্থন করছি না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া...
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছে। এদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর গোপীবাগে এক কর্মিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একাত্তরে স্বাধীনতার অর্জন আর চব্বিশে কথা বলার অধিকার এই দেশের জনগণ রক্ত দিয়ে আদায় করেছে। সে অধিকার আজকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
দেশ অস্থিতিশীল করতে সাজানো ছকে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে আব্বাস বলেন, ‘অস্থিতিশীল করার মতো ঘটনা আমরা ঢাকা শহরে হতে দেব না। যারা করতে আসবে তাদের আমরা প্রতিহত করব।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব যখন বাংলাদেশে আসবেন... ঘোষণার পরে একটা হত্যাকাণ্ড হলো তারপর পরপর কয়েকটা ধারাবাহিক ঘটনা ঘটল। এটার মানে হলো এটা একটা সাজানো একটি ছক।’
একটি মহল দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে চায় অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যেটা আমরা একাত্তর সালে অর্জন করেছি, সেই গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে দেওয়া যাবে না। আমরা আমাদের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবই। নির্বাচন বানচালের যেকোনো ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে জমা দেব। এই দেশে নির্বাচন হবে, নির্বাচন হতে হবে।’
তারেক রহমানের দেশে আসার প্রস্তুতির কথা জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের নেতা দেশে আসছেন। মানে হলো গণতন্ত্র দেশে ফেরত আসছে। এই কথাটা মাথায় রাখতে হবে। উনি গণতন্ত্র নিয়ে আসছেন, উনি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন। বহু লোক বহু কথা বলছেন, কোনো কথায় বিভ্রান্ত হবেন না।’
একটি দলের দিকে ইঙ্গিত করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দেশের যারা ভালো চায় না, দেশকে ভালোবাসে না—তারা দেখতে মানুষের মতো কিন্তু মানুষরূপী শয়তান। এরা ’৪৭ সালে পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছে, ’৭১ সালে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছিল। তারা দেশের শান্তি চায় না। তারা কিছুদিন চুপ থাকলেও আবার তাদের নখ ও বিষদাঁত বিকশিত হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম খুবই ধারাবাহিক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গণতন্ত্রের সামনে অগণতান্ত্রিক শক্তি টিকে থাকতে পারবে না। যাঁরা ষড়যন্ত্র করছেন, সাবধান হয়ে যান। এ দেশের মানুষ আপনাদের সম্পর্কে জানে। আজকে কতগুলো পত্রিকা অফিস জ্বালিয়ে দিলেন, কতগুলো প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দিলেন—এরা কারা? ওরা কি দেশকে ভালোবাসে। এরা জাতির শত্রু, এরা দেশের শত্রু। এদের থামাতে হবে।’
সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আমি সরকারকে বলতে চাই আপনাদের দুর্বলতাটা কোথায়? আমরা যখন এই সরকারপ্রধানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছি...বারবার বলেছি আপনাদের জন্য আমরা সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেছি। কিন্তু আপনারা সেই সহযোগিতার হাত গ্রহণ করেন নাই। আপনারা দেশবিরোধী চক্রের সঙ্গে তাদের সঙ্গে থেকে দেশকে ধ্বংস করার জন্য আছেন বলে আমি মনে করছি। এত ঘটনা ঘটছে কোথায়? কোথায় গ্রেপ্তার? কোথায় এই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা? কাউকে মাঠে দেখা যাচ্ছে না।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সভায় ঢাকা-৫ আসনের প্রার্থী নবী উল্লাহ নবী, ৬ আসনের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ৭ আসনের প্রার্থী হামিদুর রহমান হামিদ, ৯ আসনের প্রার্থী হাবিবুর রশিদ হাবিব, ঢাকা-১০ আসনের প্রার্থী শেখ রবিউল আলমসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।

জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছে। এদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর গোপীবাগে এক কর্মিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একাত্তরে স্বাধীনতার অর্জন আর চব্বিশে কথা বলার অধিকার এই দেশের জনগণ রক্ত দিয়ে আদায় করেছে। সে অধিকার আজকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
দেশ অস্থিতিশীল করতে সাজানো ছকে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে আব্বাস বলেন, ‘অস্থিতিশীল করার মতো ঘটনা আমরা ঢাকা শহরে হতে দেব না। যারা করতে আসবে তাদের আমরা প্রতিহত করব।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব যখন বাংলাদেশে আসবেন... ঘোষণার পরে একটা হত্যাকাণ্ড হলো তারপর পরপর কয়েকটা ধারাবাহিক ঘটনা ঘটল। এটার মানে হলো এটা একটা সাজানো একটি ছক।’
একটি মহল দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে চায় অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যেটা আমরা একাত্তর সালে অর্জন করেছি, সেই গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে দেওয়া যাবে না। আমরা আমাদের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবই। নির্বাচন বানচালের যেকোনো ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে জমা দেব। এই দেশে নির্বাচন হবে, নির্বাচন হতে হবে।’
তারেক রহমানের দেশে আসার প্রস্তুতির কথা জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের নেতা দেশে আসছেন। মানে হলো গণতন্ত্র দেশে ফেরত আসছে। এই কথাটা মাথায় রাখতে হবে। উনি গণতন্ত্র নিয়ে আসছেন, উনি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন। বহু লোক বহু কথা বলছেন, কোনো কথায় বিভ্রান্ত হবেন না।’
একটি দলের দিকে ইঙ্গিত করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দেশের যারা ভালো চায় না, দেশকে ভালোবাসে না—তারা দেখতে মানুষের মতো কিন্তু মানুষরূপী শয়তান। এরা ’৪৭ সালে পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছে, ’৭১ সালে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছিল। তারা দেশের শান্তি চায় না। তারা কিছুদিন চুপ থাকলেও আবার তাদের নখ ও বিষদাঁত বিকশিত হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম খুবই ধারাবাহিক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গণতন্ত্রের সামনে অগণতান্ত্রিক শক্তি টিকে থাকতে পারবে না। যাঁরা ষড়যন্ত্র করছেন, সাবধান হয়ে যান। এ দেশের মানুষ আপনাদের সম্পর্কে জানে। আজকে কতগুলো পত্রিকা অফিস জ্বালিয়ে দিলেন, কতগুলো প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দিলেন—এরা কারা? ওরা কি দেশকে ভালোবাসে। এরা জাতির শত্রু, এরা দেশের শত্রু। এদের থামাতে হবে।’
সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আমি সরকারকে বলতে চাই আপনাদের দুর্বলতাটা কোথায়? আমরা যখন এই সরকারপ্রধানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছি...বারবার বলেছি আপনাদের জন্য আমরা সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেছি। কিন্তু আপনারা সেই সহযোগিতার হাত গ্রহণ করেন নাই। আপনারা দেশবিরোধী চক্রের সঙ্গে তাদের সঙ্গে থেকে দেশকে ধ্বংস করার জন্য আছেন বলে আমি মনে করছি। এত ঘটনা ঘটছে কোথায়? কোথায় গ্রেপ্তার? কোথায় এই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা? কাউকে মাঠে দেখা যাচ্ছে না।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সভায় ঢাকা-৫ আসনের প্রার্থী নবী উল্লাহ নবী, ৬ আসনের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ৭ আসনের প্রার্থী হামিদুর রহমান হামিদ, ৯ আসনের প্রার্থী হাবিবুর রশিদ হাবিব, ঢাকা-১০ আসনের প্রার্থী শেখ রবিউল আলমসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।

সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রস্তাবটি সুন্দর হলেও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে এটিকে আমি আপাতত সমর্থন করছি না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া...
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা হাদির এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তবে, যারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা যেন এই ঘটনাকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে না পারে। এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। নির্বাচন পেছানো বা বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র যাতে সফল না হয়, এজন্য দেশের জনগণকে সজাগ থাকতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে। একটি মহল দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার হীন উদ্দেশ্যে পতিত স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে দেশি-বিদেশি দোসররা এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে।’ তবে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র ও নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
আগামী দিনের বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচির বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। সেই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে যে, দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।’
এ সময় আসন্ন নির্বাচনে দলের বাকি প্রার্থীদের মনোনয়নের বিষয়ে খুব দ্রুতই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানান সালাহউদ্দিন আহমদ।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা হাদির এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তবে, যারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা যেন এই ঘটনাকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে না পারে। এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। নির্বাচন পেছানো বা বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র যাতে সফল না হয়, এজন্য দেশের জনগণকে সজাগ থাকতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে। একটি মহল দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার হীন উদ্দেশ্যে পতিত স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে দেশি-বিদেশি দোসররা এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে।’ তবে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র ও নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
আগামী দিনের বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচির বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। সেই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে যে, দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।’
এ সময় আসন্ন নির্বাচনে দলের বাকি প্রার্থীদের মনোনয়নের বিষয়ে খুব দ্রুতই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানান সালাহউদ্দিন আহমদ।

সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রস্তাবটি সুন্দর হলেও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে এটিকে আমি আপাতত সমর্থন করছি না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া...
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
১ ঘণ্টা আগে
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
আজ শনিবার বিকেলে সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের বিটঘর বাজারে এক মতবিনিময় সভায় রুমিন ফারহানা এই ঘোষণা দেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমি যা বলি, তা-ই করি। আমার এলাকার মানুষের সিদ্ধান্তই আমার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। আপনারা যদি আমার পাশে থাকেন, মার্কা যা-ই হোক, আমি সরাইল-আশুগঞ্জ থেকেই নির্বাচন করব।’ তিনি আরও যোগ করেন, অধিকাংশ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা হলেও সরাইল-আশুগঞ্জের মানুষ এখনো জানেন না তাঁদের প্রার্থী কে, যা এই এলাকার মানুষের জন্য দুঃখজনক।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর দেশের মানুষ প্রকৃত ভোট দিতে পারেনি। সরকার বলছে এবার সবচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে, আমরা সেই কথায় বিশ্বাস রাখতে চাই।’
তবে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ৫ আগস্টের পর থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার এবং প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি জোর আহ্বান জানান।
রুমিন ফারহানা তাঁর বক্তব্যে বাবার উত্তরাধিকারের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমার বাবার (অলি আহাদ) অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণ করতেই আমি রাজনীতিতে এসেছি। আপনাদের ভোটে সংসদে গেলে সরাইল ও আশুগঞ্জকে আমি একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলব।’ তিনি গত ১৭ বছর দলীয় ও রাজপথে তাঁর ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এলাকাবাসীর দোয়া ও সমর্থন কামনা করেন।
উল্লেখ্য, বিএনপি ইতিমধ্যে দুই দফায় ২৭২টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে এখনো কোনো নাম চূড়ান্ত করেনি। গত কয়েক মাস ধরে এই আসনে রুমিন ফারহানা নিয়মিত গণসংযোগ ও সামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
আজ শনিবার বিকেলে সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের বিটঘর বাজারে এক মতবিনিময় সভায় রুমিন ফারহানা এই ঘোষণা দেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমি যা বলি, তা-ই করি। আমার এলাকার মানুষের সিদ্ধান্তই আমার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। আপনারা যদি আমার পাশে থাকেন, মার্কা যা-ই হোক, আমি সরাইল-আশুগঞ্জ থেকেই নির্বাচন করব।’ তিনি আরও যোগ করেন, অধিকাংশ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা হলেও সরাইল-আশুগঞ্জের মানুষ এখনো জানেন না তাঁদের প্রার্থী কে, যা এই এলাকার মানুষের জন্য দুঃখজনক।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর দেশের মানুষ প্রকৃত ভোট দিতে পারেনি। সরকার বলছে এবার সবচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে, আমরা সেই কথায় বিশ্বাস রাখতে চাই।’
তবে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ৫ আগস্টের পর থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার এবং প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি জোর আহ্বান জানান।
রুমিন ফারহানা তাঁর বক্তব্যে বাবার উত্তরাধিকারের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমার বাবার (অলি আহাদ) অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণ করতেই আমি রাজনীতিতে এসেছি। আপনাদের ভোটে সংসদে গেলে সরাইল ও আশুগঞ্জকে আমি একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলব।’ তিনি গত ১৭ বছর দলীয় ও রাজপথে তাঁর ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এলাকাবাসীর দোয়া ও সমর্থন কামনা করেন।
উল্লেখ্য, বিএনপি ইতিমধ্যে দুই দফায় ২৭২টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে এখনো কোনো নাম চূড়ান্ত করেনি। গত কয়েক মাস ধরে এই আসনে রুমিন ফারহানা নিয়মিত গণসংযোগ ও সামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন।

সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রস্তাবটি সুন্দর হলেও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে এটিকে আমি আপাতত সমর্থন করছি না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া...
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
১ ঘণ্টা আগে
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে