নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান রিপন। তিনি বলেছেন, ভূরাজনীতি, সন্ত্রাসী কার্যক্রম এবং জনগণের বিপক্ষে যাওয়ায় মুসলিম লীগের রাজনীতি ১৯৫৪ সালে বিলুপ্ত হয়। ঠিক একই কারণে আওয়ামী লীগের রাজনীতিও বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তার ও দ্রুত নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তৃণমূল নাগরিক আন্দোলন এই সমাবেশের আয়োজন করে।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিতর্কিত তিন নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ২০১৮ সালে রাতের ভোট আয়োজনে যারা সহযোগিতা করেছে, তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনতে হবে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের অবৈধ নির্বাচনকে বৈধতা দিতে সচিবালয়ের যেসব কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার কাজ করেন, তাদের চাকরিচ্যুত করে বিচার করতে হবে। শুধু সাবেক সিইসি নুরুল হুদা ও হাবিবুল আউয়ালকে ধরলেই হবে না, বাকি জড়িতদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ভারতের আধিপত্য টিকিয়ে রাখার জন্য ওয়ান ইলাভেনের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসানো হয়। এখন দরকার নির্বাচনের মাধ্যমে ভোটাধিকার নিশ্চিত করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। যাঁরা সংসদ সদস্য হবেন, তাঁরা যেন নিজেকে মোগল সম্রাট না ভাবেন, সেই সংস্কার করা এখন জরুরি। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে সরকারের পিয়ন থেকে শুরু করে মন্ত্রী পর্যন্ত সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। সেই ব্যবস্থা ও সংস্কার করা আমাদের দরকার।
সমাবেশে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন বলেন, ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ১৬ বছর মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে সম্প্রতি লন্ডনে অনুষ্ঠিত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠককে কিছু রাজনৈতিক দল ভালোভাবে নিতে পারছে না। তারা পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, আমাদের চূড়ান্ত বিজয় এখনো হয়নি। দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরে এলেই চূড়ান্ত বিজয় হবে। অনেকে নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য ফ্যাসিবাদীদের সুযোগ করে দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। গোষ্ঠীস্বার্থের জন্য দু-একটা রাজনৈতিক দল অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করলে তার দায়ভার তাদের নিতে হবে।
তৃণমূল নাগরিক আন্দোলনের সভাপতি মফিজুর রহমান লিটনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলু, সদস্য রহিমা শিকদার, মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ইসমাইল হোসেন সিরাজি, সাবেক ছাত্রনেতা মাহমুদুল হোসাইন খান রাকিব প্রমুখ।
দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান রিপন। তিনি বলেছেন, ভূরাজনীতি, সন্ত্রাসী কার্যক্রম এবং জনগণের বিপক্ষে যাওয়ায় মুসলিম লীগের রাজনীতি ১৯৫৪ সালে বিলুপ্ত হয়। ঠিক একই কারণে আওয়ামী লীগের রাজনীতিও বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তার ও দ্রুত নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তৃণমূল নাগরিক আন্দোলন এই সমাবেশের আয়োজন করে।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিতর্কিত তিন নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ২০১৮ সালে রাতের ভোট আয়োজনে যারা সহযোগিতা করেছে, তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনতে হবে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের অবৈধ নির্বাচনকে বৈধতা দিতে সচিবালয়ের যেসব কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার কাজ করেন, তাদের চাকরিচ্যুত করে বিচার করতে হবে। শুধু সাবেক সিইসি নুরুল হুদা ও হাবিবুল আউয়ালকে ধরলেই হবে না, বাকি জড়িতদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ভারতের আধিপত্য টিকিয়ে রাখার জন্য ওয়ান ইলাভেনের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসানো হয়। এখন দরকার নির্বাচনের মাধ্যমে ভোটাধিকার নিশ্চিত করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। যাঁরা সংসদ সদস্য হবেন, তাঁরা যেন নিজেকে মোগল সম্রাট না ভাবেন, সেই সংস্কার করা এখন জরুরি। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে সরকারের পিয়ন থেকে শুরু করে মন্ত্রী পর্যন্ত সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। সেই ব্যবস্থা ও সংস্কার করা আমাদের দরকার।
সমাবেশে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন বলেন, ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ১৬ বছর মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে সম্প্রতি লন্ডনে অনুষ্ঠিত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠককে কিছু রাজনৈতিক দল ভালোভাবে নিতে পারছে না। তারা পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, আমাদের চূড়ান্ত বিজয় এখনো হয়নি। দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরে এলেই চূড়ান্ত বিজয় হবে। অনেকে নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য ফ্যাসিবাদীদের সুযোগ করে দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। গোষ্ঠীস্বার্থের জন্য দু-একটা রাজনৈতিক দল অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করলে তার দায়ভার তাদের নিতে হবে।
তৃণমূল নাগরিক আন্দোলনের সভাপতি মফিজুর রহমান লিটনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বুলু, সদস্য রহিমা শিকদার, মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ইসমাইল হোসেন সিরাজি, সাবেক ছাত্রনেতা মাহমুদুল হোসাইন খান রাকিব প্রমুখ।
জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। গতকাল বুধবার এই হামলার প্রতিবাদে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ও ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। এসব কর্মসূচির কারণে কোথাও
৯ ঘণ্টা আগে‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণানুষ্ঠানে বক্তারা অভিযোগ করেছেন, গত বছরের জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে টালবাহানা চলছে। অপরাধীদের পুনর্বাসনের চেষ্টা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে শহীদ পরিবারের সদস্যরা তাঁদের বিচার ও পুনর্বাসনের দাবি পুনরায় জোরালোভাবে তুলে ধরেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেআগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর সব কটি থানার সামনে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী আকরাম হোসাইন বলেন, ‘গোপালগঞ্জসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগের যে সন্ত্রাসীরা আছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। আগামীকাল রাজধানীর সকল থানার স
১২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে গিয়ে হামলার মুখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নেওয়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে (এপিসি) করে সেখান থেকে বের হন। পরে তাঁরা সাঁজোয়া যানে করেই গোপালগঞ্জ থেকে বের হতে পেরেছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে