নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতির সাহসের অভাব দেখা দিয়েছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চলমান সংকটে সবাইকে সাহস নিয়ে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সংকট উত্তরণ প্রয়াসে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা—একটি পর্যালোচনা’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা যে যেখানে আছি, একটু সাহস করে দাঁড়াই। আমাদের মধ্যে কেন জানি সাহসের অভাব দেখা দিয়েছে। শুধু আপনারা নন, আমরা নই, জাতির সাহসের অভাব দেখা দিয়েছে। সাহস সঞ্চয় করে সবাইকে দাঁড়াতে হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে তত্ত্বাবধায়ক কিংবা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার কথাই বলুন, সবকিছু যদি অর্জন করতে হয়, সাহস নিয়ে দাঁড়িয়ে জোর গলায় চিৎকার করতে হবে, বলতে হবে।’
‘আমাদের সংকট অত্যন্ত গভীর’—এমন মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, রাষ্ট্রকে যদি একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্যে নিতে না পারি, একটা ব্যবস্থা নির্মাণ করতে না পারি, তাহলে এই জাতির বিকাশের পথ কোনো দিন বিকশিত হবে না।
তত্ত্বাবধায়ক দাবির প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, এই দেশের যে রাজনৈতিক সংস্কৃতি, এক দল আরেক দলকে বিশ্বাস করে না। তারা সবাই চায় নির্বাচনের সময় যেন একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার থাকে। প্রমাণিত সত্য যে অতীতে চারটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হয়েছিল, তা সুষ্ঠু ও মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ যে নামেই ডাকুন না কেন, নির্বাচনের সময় একটা নিরপেক্ষ সরকার দরকার। যারা কোনো দলের হবে না। যারা দলবাজি করবে না।
সংলাপ নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্য মানুষকে নিরপেক্ষ সরকার ও বিদ্যুতের দাবি থেকে অন্যদিকে ডাইর্ভাট করার জন্য বলে দাবি করেন মির্জা ফখরুল।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুর বিএনপির সঙ্গে সংলাপ নিয়ে দেওয়া বক্তব্যের প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এরা একটা জিনিস ভালো পারে, সেটা হচ্ছে ডাইভারসন। আমু সাহেব তো দলের মুখপাত্র নন। তাঁর বক্তব্যের পরেই দলের মুখপাত্র (ওবায়দুল কাদের) বললেন, এটা তো আমাদের দলের বক্তব্য না। আবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন, সংলাপের কোনো বিকল্প নেই। এদের একটাই উদ্দেশ্য, মানুষকে ডাইভার্ট করা। উদ্দেশ্য একটাই—নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিকে, বিদ্যুতের দাবিকে ডাইভার্ট করা।’
সরকারের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আগে পদত্যাগ করেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। তার পরেরটা পরে দেখা যাবে। দেশের মানুষ সেটা বুঝবে। আমরা লড়াইয়ে নেমেছি, জাতি নেমেছে। লড়াই করছি জাতির অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য, বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য নয়।’
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘দেশের মানুষ যা চায়, আওয়ামী লীগ তার উল্টোটা করে। এরা দেশের মানুষের ভাষা বোঝে না। এরা সহিংস, আক্রমণাত্মক। অন্যদের কথা বলার সুযোগ দেয় না, সেটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগ। তাদের শরীরী ভাষাও সন্ত্রাসী। এরা মেরে-পিটিয়ে সব আদায় করবে। এখন সমস্যা হচ্ছে, আমরা যারা বিএনপি করি, তারা এতই ভদ্র, এতই সৌজন্যবোধ, গণতন্ত্রের প্রতি এত শ্রদ্ধা, আমাদের শরীরী ভাষা কখনো সেই রকম হতে পারে না।’
বিদ্যুতের সংকট প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সরকার বলেছিল তাদের নাকি বিদ্যুৎ ফেরি করে বিক্রি করতে হবে। এখন ছয় ঘণ্টাও তো বিদ্যুৎ মিলছে না। আমরা যারা গ্রাহক, সবাই তো বিল দিচ্ছি। তাহলে টাকা গেল কোথায়? তারা তো কয়লা আনতে পারে না। আসলে শুধু মিথ্যা কথা বলে। তাদের টাকা নেই, ডলারও নেই। মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী দুঃখ প্রকাশ করেন। এটা করে কী হবে, জাতির কাছে জবাবদিহি করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গে লোডশেডিং নেই। তাহলে আমরা বিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার খরচ করে কেন সেটা করতে পারলাম না?’

জাতির সাহসের অভাব দেখা দিয়েছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চলমান সংকটে সবাইকে সাহস নিয়ে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সংকট উত্তরণ প্রয়াসে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা—একটি পর্যালোচনা’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা যে যেখানে আছি, একটু সাহস করে দাঁড়াই। আমাদের মধ্যে কেন জানি সাহসের অভাব দেখা দিয়েছে। শুধু আপনারা নন, আমরা নই, জাতির সাহসের অভাব দেখা দিয়েছে। সাহস সঞ্চয় করে সবাইকে দাঁড়াতে হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে তত্ত্বাবধায়ক কিংবা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার কথাই বলুন, সবকিছু যদি অর্জন করতে হয়, সাহস নিয়ে দাঁড়িয়ে জোর গলায় চিৎকার করতে হবে, বলতে হবে।’
‘আমাদের সংকট অত্যন্ত গভীর’—এমন মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, রাষ্ট্রকে যদি একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্যে নিতে না পারি, একটা ব্যবস্থা নির্মাণ করতে না পারি, তাহলে এই জাতির বিকাশের পথ কোনো দিন বিকশিত হবে না।
তত্ত্বাবধায়ক দাবির প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, এই দেশের যে রাজনৈতিক সংস্কৃতি, এক দল আরেক দলকে বিশ্বাস করে না। তারা সবাই চায় নির্বাচনের সময় যেন একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার থাকে। প্রমাণিত সত্য যে অতীতে চারটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হয়েছিল, তা সুষ্ঠু ও মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ যে নামেই ডাকুন না কেন, নির্বাচনের সময় একটা নিরপেক্ষ সরকার দরকার। যারা কোনো দলের হবে না। যারা দলবাজি করবে না।
সংলাপ নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্য মানুষকে নিরপেক্ষ সরকার ও বিদ্যুতের দাবি থেকে অন্যদিকে ডাইর্ভাট করার জন্য বলে দাবি করেন মির্জা ফখরুল।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুর বিএনপির সঙ্গে সংলাপ নিয়ে দেওয়া বক্তব্যের প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এরা একটা জিনিস ভালো পারে, সেটা হচ্ছে ডাইভারসন। আমু সাহেব তো দলের মুখপাত্র নন। তাঁর বক্তব্যের পরেই দলের মুখপাত্র (ওবায়দুল কাদের) বললেন, এটা তো আমাদের দলের বক্তব্য না। আবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন, সংলাপের কোনো বিকল্প নেই। এদের একটাই উদ্দেশ্য, মানুষকে ডাইভার্ট করা। উদ্দেশ্য একটাই—নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিকে, বিদ্যুতের দাবিকে ডাইভার্ট করা।’
সরকারের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আগে পদত্যাগ করেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। তার পরেরটা পরে দেখা যাবে। দেশের মানুষ সেটা বুঝবে। আমরা লড়াইয়ে নেমেছি, জাতি নেমেছে। লড়াই করছি জাতির অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য, বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য নয়।’
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘দেশের মানুষ যা চায়, আওয়ামী লীগ তার উল্টোটা করে। এরা দেশের মানুষের ভাষা বোঝে না। এরা সহিংস, আক্রমণাত্মক। অন্যদের কথা বলার সুযোগ দেয় না, সেটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগ। তাদের শরীরী ভাষাও সন্ত্রাসী। এরা মেরে-পিটিয়ে সব আদায় করবে। এখন সমস্যা হচ্ছে, আমরা যারা বিএনপি করি, তারা এতই ভদ্র, এতই সৌজন্যবোধ, গণতন্ত্রের প্রতি এত শ্রদ্ধা, আমাদের শরীরী ভাষা কখনো সেই রকম হতে পারে না।’
বিদ্যুতের সংকট প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সরকার বলেছিল তাদের নাকি বিদ্যুৎ ফেরি করে বিক্রি করতে হবে। এখন ছয় ঘণ্টাও তো বিদ্যুৎ মিলছে না। আমরা যারা গ্রাহক, সবাই তো বিল দিচ্ছি। তাহলে টাকা গেল কোথায়? তারা তো কয়লা আনতে পারে না। আসলে শুধু মিথ্যা কথা বলে। তাদের টাকা নেই, ডলারও নেই। মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী দুঃখ প্রকাশ করেন। এটা করে কী হবে, জাতির কাছে জবাবদিহি করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গে লোডশেডিং নেই। তাহলে আমরা বিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার খরচ করে কেন সেটা করতে পারলাম না?’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সবার পথ যেন মিশেছে ৩০০ ফুট নামের এই সড়কে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই এই সড়ক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। লাখো মানুষের স্লোগানে মুখরিত হয়ে আছে ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে এলাকা।
১৯ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে দলটির নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে ১১টি বিশেষ ট্রেন ঢাকায় পৌঁছেছে। নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বাংলাদেশ রেলওয়ের মাধ্যমে বিশেষ ট্রেন সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। দলটির পক্ষ থেকে ভাড়া নেওয়া এসব ট্রেনে করে দেশের বিভিন্ন...
২৪ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় ঐতিহাসিক ও অবিস্মরণীয় মুহূর্ত হিসেবে অভিহিত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে আজ বৃহস্পতিবার সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার...
৩৩ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সবার পথ যেন মিশেছে ৩০০ ফুট নামের এই সড়কে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই এই সড়ক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। লাখো মানুষের স্লোগানে মুখরিত হয়ে আছে ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে এলাকা। তারেক রহমানের সংবর্ধনা মঞ্চের আশপাশের এলাকায় দাঁড়ানোরও কোনো জায়গা নেই। সংবর্ধনা মঞ্চে ১৯টি সাজানো আছে। মঞ্চের চারপাশ ঘিরে রেখেছেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।

১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে দেশের ফিরেছেন তারেক রহমান। সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে তারেক রহমানের ফ্লাইট সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছেছে। বাংলাদেশ বিমানের লন্ডন-ঢাকা ফ্লাইটে বুধবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় লন্ডনের হিথ্ররো বিমান বন্দর ছাড়েন তিনি। সকাল ১১টা ৫৫ মিনিটে ফ্লাইটটির ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে। ঢাকায় পৌঁছে এয়ারপোর্ট থেকে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। এরপর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর মা খালেদা জিয়াকে দেখতে যাবেন।

গতকাল বুধবার রাতেই অনেকে ৩০০ ফুট সড়কে অবস্থান নেন। শীত উপেক্ষা করে সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা মানুষ সেখানে পৌঁছান। ঢাকা এবং এর আশপাশের এলাকার লোকজন বৃহস্পতিবার ভোর থেকে ৩০০ ফুট সড়কের উদ্দেশে রওনা দেন। বরিশাল, রাজশাহী, দিনাজপুর, চট্টগ্রাম, খুলনা, ময়মনসিংহ থেকে বিশেষ ট্রেনগুলোতে নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন সময় ঢাকায় পৌঁছেছেন।
সকালে দেখা যায়, মাথায় রঙিন ক্যাপ, গায়ে একই রঙের টি-শার্ট পরে মিছিল নিয়ে পায়ে হেঁটেই পূর্বাচলের দিকে রওনা হয়েছেন লাখো মানুষ। বেশিরভাগ মানুষের হাতে রয়েছে তারেক রহমান ছবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা মানুষও বিশ্বরোডের আশপাশে তাদের গাড়ি রেখে পায়ে হেঁটে পূর্বাচলের দিকে রওনা হয়েছেন।
রংপুর থেকে ঢাকায় আসা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘অনেক বছর পর নেতাকে নিজের চোখে দেখার লোভ সামলাতে পারিনি।’
ঢাকার পল্লবী এলাকার শরীফুল ইসলাম সকাল সাড়ে ৮টার দিকে অন্যদের সঙ্গে মিছিল নিয়ে পূর্বাচলের দিকে যাচ্ছিলেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এমন দিন জীবনে খুব কম আসবে। তাই নেতার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যাচ্ছি।’
বসুন্ধরায় ৩০০ ফুটের সংবর্ধনাস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে। বিমানবন্দর, পূর্বাচল, বনানী, যমুনা ফিউচার পার্ক পয়েন্টে নেতা-কর্মীরা তারেক রহমানকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মিছিল করছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সবার পথ যেন মিশেছে ৩০০ ফুট নামের এই সড়কে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই এই সড়ক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। লাখো মানুষের স্লোগানে মুখরিত হয়ে আছে ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে এলাকা। তারেক রহমানের সংবর্ধনা মঞ্চের আশপাশের এলাকায় দাঁড়ানোরও কোনো জায়গা নেই। সংবর্ধনা মঞ্চে ১৯টি সাজানো আছে। মঞ্চের চারপাশ ঘিরে রেখেছেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।

১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে দেশের ফিরেছেন তারেক রহমান। সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে তারেক রহমানের ফ্লাইট সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছেছে। বাংলাদেশ বিমানের লন্ডন-ঢাকা ফ্লাইটে বুধবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় লন্ডনের হিথ্ররো বিমান বন্দর ছাড়েন তিনি। সকাল ১১টা ৫৫ মিনিটে ফ্লাইটটির ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে। ঢাকায় পৌঁছে এয়ারপোর্ট থেকে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। এরপর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর মা খালেদা জিয়াকে দেখতে যাবেন।

গতকাল বুধবার রাতেই অনেকে ৩০০ ফুট সড়কে অবস্থান নেন। শীত উপেক্ষা করে সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা মানুষ সেখানে পৌঁছান। ঢাকা এবং এর আশপাশের এলাকার লোকজন বৃহস্পতিবার ভোর থেকে ৩০০ ফুট সড়কের উদ্দেশে রওনা দেন। বরিশাল, রাজশাহী, দিনাজপুর, চট্টগ্রাম, খুলনা, ময়মনসিংহ থেকে বিশেষ ট্রেনগুলোতে নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন সময় ঢাকায় পৌঁছেছেন।
সকালে দেখা যায়, মাথায় রঙিন ক্যাপ, গায়ে একই রঙের টি-শার্ট পরে মিছিল নিয়ে পায়ে হেঁটেই পূর্বাচলের দিকে রওনা হয়েছেন লাখো মানুষ। বেশিরভাগ মানুষের হাতে রয়েছে তারেক রহমান ছবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা মানুষও বিশ্বরোডের আশপাশে তাদের গাড়ি রেখে পায়ে হেঁটে পূর্বাচলের দিকে রওনা হয়েছেন।
রংপুর থেকে ঢাকায় আসা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘অনেক বছর পর নেতাকে নিজের চোখে দেখার লোভ সামলাতে পারিনি।’
ঢাকার পল্লবী এলাকার শরীফুল ইসলাম সকাল সাড়ে ৮টার দিকে অন্যদের সঙ্গে মিছিল নিয়ে পূর্বাচলের দিকে যাচ্ছিলেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এমন দিন জীবনে খুব কম আসবে। তাই নেতার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যাচ্ছি।’
বসুন্ধরায় ৩০০ ফুটের সংবর্ধনাস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে। বিমানবন্দর, পূর্বাচল, বনানী, যমুনা ফিউচার পার্ক পয়েন্টে নেতা-কর্মীরা তারেক রহমানকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মিছিল করছেন।

জাতির সাহসের অভাব দেখা দিয়েছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চলমান সংকটে সবাইকে সাহস নিয়ে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সংকট উত্তরণ প্রয়াসে তত্ত্বাবধায়ক
০৮ জুন ২০২৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে দলটির নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে ১১টি বিশেষ ট্রেন ঢাকায় পৌঁছেছে। নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বাংলাদেশ রেলওয়ের মাধ্যমে বিশেষ ট্রেন সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। দলটির পক্ষ থেকে ভাড়া নেওয়া এসব ট্রেনে করে দেশের বিভিন্ন...
২৪ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় ঐতিহাসিক ও অবিস্মরণীয় মুহূর্ত হিসেবে অভিহিত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে আজ বৃহস্পতিবার সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার...
৩৩ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে দলটির নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে ১১টি বিশেষ ট্রেন ঢাকায় পৌঁছেছে। নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বাংলাদেশ রেলওয়ের মাধ্যমে বিশেষ ট্রেন সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। দলটির পক্ষ থেকে ভাড়া নেওয়া এসব ট্রেনে করে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নেতা-কর্মীরা ঢাকায় আসছেন।
রেলওয়ের ঢাকা কন্ট্রোল অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিশেষ ট্রেনগুলো ঢাকায় আসতে শুরু করে। এদিন সকাল পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের নিয়ে ১১টি বিশেষ ট্রেন ঢাকায় এসেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমলাপুর রেলস্টেশনের স্টেশনমাস্টার আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রায় ১১টি বিশেষ ট্রেন ইতিমধ্যে ঢাকায় এসেছে। এসব ট্রেনের যাত্রীরা মূলত বিমানবন্দর ও ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশনে নেমেছেন। কারণ, এসব স্টেশন থেকে তাঁদের কাঙ্ক্ষিত ভেন্যুগুলো কাছাকাছি। রেলওয়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে আমরা মাঠে আছি। এখন পর্যন্ত রেলওয়ের নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী প্রতিটি ট্রেন চলাচল করছে। পাশাপাশি সাধারণ যাত্রীদের চলাচলেও তেমন কোনো সমস্যা হচ্ছে না।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কমলাপুর রেলস্টেশনে যাত্রীদের তেমন ভিড় নেই এবং ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি ভিড়ের খবর পাওয়া গেছে বিমানবন্দর রেলস্টেশনে আগত যাত্রীদের ক্ষেত্রে।
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ট্রেনে আগমন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, যেসব রুটে বিশেষ ট্রেন চলাচল করছে সেগুলো হলো—
কক্সবাজার-ঢাকা-কক্সবাজার, জামালপুর-ময়মনসিংহ-ঢাকা-জামালপুর, টাঙ্গাইল-ঢাকা-টাঙ্গাইল,
ভৈরববাজার-নরসিংদী-ঢাকা, জয়দেবপুর-ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট-জয়দেবপুর (গাজীপুর),
পঞ্চগড়-ঢাকা-পঞ্চগড়, খুলনা-ঢাকা-খুলনা,
চাটমোহর-ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট-চাটমোহর,
রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী এবং
যশোর-ঢাকা-যশোর।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে দলটির নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে ১১টি বিশেষ ট্রেন ঢাকায় পৌঁছেছে। নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বাংলাদেশ রেলওয়ের মাধ্যমে বিশেষ ট্রেন সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। দলটির পক্ষ থেকে ভাড়া নেওয়া এসব ট্রেনে করে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নেতা-কর্মীরা ঢাকায় আসছেন।
রেলওয়ের ঢাকা কন্ট্রোল অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিশেষ ট্রেনগুলো ঢাকায় আসতে শুরু করে। এদিন সকাল পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের নিয়ে ১১টি বিশেষ ট্রেন ঢাকায় এসেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমলাপুর রেলস্টেশনের স্টেশনমাস্টার আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রায় ১১টি বিশেষ ট্রেন ইতিমধ্যে ঢাকায় এসেছে। এসব ট্রেনের যাত্রীরা মূলত বিমানবন্দর ও ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশনে নেমেছেন। কারণ, এসব স্টেশন থেকে তাঁদের কাঙ্ক্ষিত ভেন্যুগুলো কাছাকাছি। রেলওয়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে আমরা মাঠে আছি। এখন পর্যন্ত রেলওয়ের নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী প্রতিটি ট্রেন চলাচল করছে। পাশাপাশি সাধারণ যাত্রীদের চলাচলেও তেমন কোনো সমস্যা হচ্ছে না।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কমলাপুর রেলস্টেশনে যাত্রীদের তেমন ভিড় নেই এবং ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি ভিড়ের খবর পাওয়া গেছে বিমানবন্দর রেলস্টেশনে আগত যাত্রীদের ক্ষেত্রে।
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ট্রেনে আগমন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, যেসব রুটে বিশেষ ট্রেন চলাচল করছে সেগুলো হলো—
কক্সবাজার-ঢাকা-কক্সবাজার, জামালপুর-ময়মনসিংহ-ঢাকা-জামালপুর, টাঙ্গাইল-ঢাকা-টাঙ্গাইল,
ভৈরববাজার-নরসিংদী-ঢাকা, জয়দেবপুর-ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট-জয়দেবপুর (গাজীপুর),
পঞ্চগড়-ঢাকা-পঞ্চগড়, খুলনা-ঢাকা-খুলনা,
চাটমোহর-ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট-চাটমোহর,
রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী এবং
যশোর-ঢাকা-যশোর।

জাতির সাহসের অভাব দেখা দিয়েছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চলমান সংকটে সবাইকে সাহস নিয়ে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সংকট উত্তরণ প্রয়াসে তত্ত্বাবধায়ক
০৮ জুন ২০২৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সবার পথ যেন মিশেছে ৩০০ ফুট নামের এই সড়কে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই এই সড়ক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। লাখো মানুষের স্লোগানে মুখরিত হয়ে আছে ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে এলাকা।
১৯ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় ঐতিহাসিক ও অবিস্মরণীয় মুহূর্ত হিসেবে অভিহিত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে আজ বৃহস্পতিবার সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার...
৩৩ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় ঐতিহাসিক ও অবিস্মরণীয় মুহূর্ত হিসেবে অভিহিত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে আজ বৃহস্পতিবার সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের প্রিয় নেতা, বাংলাদেশের আগামী দিনের গণতান্ত্রিক যাত্রার দিকনির্দেশক আজকে নিজের মাতৃভূমিতে অবতরণ করবেন দীর্ঘ ১৭-১৮ বছর কষ্টকর নির্বাসিত জীবন শেষে। আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। বাংলাদেশের বিগত ৫৫ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে অবিস্মরণীয় ঘটনা আজ সারা দেশবাসী দেখবেন, আমরা দেখব, সারা বিশ্ববাসী দেখবেন। ইনশা আল্লাহ আমরা আশা করি—এই মুহূর্তটাকে আমরা ঐতিহাসিক মুহূর্ত হিসেবে পালন করতে পারব।’
১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে দেশের পথে তারেক রহমান। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে তারেক রহমানের ফ্লাইট সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছেছে। সকাল ১১টা ৫৫ মিনিটে ফ্লাইটটির ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে। ঢাকা পৌঁছে এয়ারপোর্ট থেকে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি।
দেশের কোটি কোটি মানুষ তারেক রহমানকে এক নজর দেখার জন্য এবং তার মুখ থেকে কথা শোনার জন্য অপেক্ষা করছেন বলে জানান বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের জন্য আন্দোলনের পর এখন মানুষের মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার হয়েছে। আমরা ১৬ থেকে ১৭ বছর ধরে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে সংগ্রাম করেছি। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সেই গণতান্ত্রিক আন্দোলন তার পরিণতি পেয়েছে। ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে, গণতন্ত্র মুক্ত হয়েছে, আর আজ আমরা এক মুক্তির আবহে দাঁড়িয়ে আছি।’
গণতান্ত্রিক উত্তরণ ব্যাহত করার ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘সম্প্রতি মগবাজার ফ্লাইওভারে বোমা বিস্ফোরণের মতো ঘটনাগুলো এরই ইঙ্গিত দেয়। ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তাদের দেশি বিদেশি দোসররা এখনো সক্রিয়। তারা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণকে বাধাগ্রস্ত করতে এবং নির্বাচনকে বানচাল করতে চেষ্টা করবে। কিন্তু এটা তাদের জন্যই দুঃস্বপ্ন হয়ে থাকবে। সহিংসতা ও অগণতান্ত্রিক উপায়ে যারা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রা রুদ্ধ করতে চায়, তাদের সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করা হবে।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় ঐতিহাসিক ও অবিস্মরণীয় মুহূর্ত হিসেবে অভিহিত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে আজ বৃহস্পতিবার সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের প্রিয় নেতা, বাংলাদেশের আগামী দিনের গণতান্ত্রিক যাত্রার দিকনির্দেশক আজকে নিজের মাতৃভূমিতে অবতরণ করবেন দীর্ঘ ১৭-১৮ বছর কষ্টকর নির্বাসিত জীবন শেষে। আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। বাংলাদেশের বিগত ৫৫ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে অবিস্মরণীয় ঘটনা আজ সারা দেশবাসী দেখবেন, আমরা দেখব, সারা বিশ্ববাসী দেখবেন। ইনশা আল্লাহ আমরা আশা করি—এই মুহূর্তটাকে আমরা ঐতিহাসিক মুহূর্ত হিসেবে পালন করতে পারব।’
১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে দেশের পথে তারেক রহমান। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে তারেক রহমানের ফ্লাইট সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছেছে। সকাল ১১টা ৫৫ মিনিটে ফ্লাইটটির ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে। ঢাকা পৌঁছে এয়ারপোর্ট থেকে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি।
দেশের কোটি কোটি মানুষ তারেক রহমানকে এক নজর দেখার জন্য এবং তার মুখ থেকে কথা শোনার জন্য অপেক্ষা করছেন বলে জানান বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের জন্য আন্দোলনের পর এখন মানুষের মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার হয়েছে। আমরা ১৬ থেকে ১৭ বছর ধরে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে সংগ্রাম করেছি। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সেই গণতান্ত্রিক আন্দোলন তার পরিণতি পেয়েছে। ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে, গণতন্ত্র মুক্ত হয়েছে, আর আজ আমরা এক মুক্তির আবহে দাঁড়িয়ে আছি।’
গণতান্ত্রিক উত্তরণ ব্যাহত করার ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘সম্প্রতি মগবাজার ফ্লাইওভারে বোমা বিস্ফোরণের মতো ঘটনাগুলো এরই ইঙ্গিত দেয়। ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তাদের দেশি বিদেশি দোসররা এখনো সক্রিয়। তারা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণকে বাধাগ্রস্ত করতে এবং নির্বাচনকে বানচাল করতে চেষ্টা করবে। কিন্তু এটা তাদের জন্যই দুঃস্বপ্ন হয়ে থাকবে। সহিংসতা ও অগণতান্ত্রিক উপায়ে যারা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রা রুদ্ধ করতে চায়, তাদের সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করা হবে।’

জাতির সাহসের অভাব দেখা দিয়েছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চলমান সংকটে সবাইকে সাহস নিয়ে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সংকট উত্তরণ প্রয়াসে তত্ত্বাবধায়ক
০৮ জুন ২০২৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সবার পথ যেন মিশেছে ৩০০ ফুট নামের এই সড়কে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই এই সড়ক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। লাখো মানুষের স্লোগানে মুখরিত হয়ে আছে ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে এলাকা।
১৯ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে দলটির নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে ১১টি বিশেষ ট্রেন ঢাকায় পৌঁছেছে। নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বাংলাদেশ রেলওয়ের মাধ্যমে বিশেষ ট্রেন সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। দলটির পক্ষ থেকে ভাড়া নেওয়া এসব ট্রেনে করে দেশের বিভিন্ন...
২৪ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা



জাতির সাহসের অভাব দেখা দিয়েছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চলমান সংকটে সবাইকে সাহস নিয়ে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সংকট উত্তরণ প্রয়াসে তত্ত্বাবধায়ক
০৮ জুন ২০২৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সবার পথ যেন মিশেছে ৩০০ ফুট নামের এই সড়কে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই এই সড়ক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। লাখো মানুষের স্লোগানে মুখরিত হয়ে আছে ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে এলাকা।
১৯ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে দলটির নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে ১১টি বিশেষ ট্রেন ঢাকায় পৌঁছেছে। নেতা-কর্মীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বাংলাদেশ রেলওয়ের মাধ্যমে বিশেষ ট্রেন সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। দলটির পক্ষ থেকে ভাড়া নেওয়া এসব ট্রেনে করে দেশের বিভিন্ন...
২৪ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় ঐতিহাসিক ও অবিস্মরণীয় মুহূর্ত হিসেবে অভিহিত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে আজ বৃহস্পতিবার সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার...
৩৩ মিনিট আগে