নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে ‘ফ্যাসিবাদ’ উল্লেখ করে এই অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য সকল রাজনৈতিক দল ও রাজনীতি সচেতন ব্যক্তিদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্ট কবি, লেখক ও জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটির আহ্বায়ক ফরহাদ মজহার।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি আয়োজিত ‘মানবাধিকার ও বাংলাদেশের রাজনীতি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
ফরহাদ মজহার বলেন, ‘কেউ কমিউনিস্ট হতে পারে, কেউ ইসলামি হতে পারে, কেউ অন্য কিছু হতে পারে, অনেকের রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকতে পারে কিন্তু ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করতে হবে। পৃথিবীর কোথাও সম্মিলিত আন্দোলন ছাড়া গণতান্ত্রিক মুক্তি আসেনি।’
বাংলাদেশের সমস্যা বাংলাদেশের জনগণকেই সমাধান করতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের জনগণের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলনের কোনো বিকল্প নাই। গণ-অভ্যুত্থান কখনোই বেআইনি না। মুক্তিযুদ্ধ কি বেআইনি কোনো কাজ ছিল? আন্দোলন মানেই বিদ্যমান আইনকে চ্যালেঞ্জ করা। নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন বলে কিছু নাই।’
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘রাজনীতির নামে দফার লম্বা লম্বা ফর্দ দেখছি। কেন এত দফা? এত দফারতো দরকার নেই। আপনার অধিকারের স্বীকৃতি আন্তর্জাতিকভাবে দেওয়া আছে। রাষ্ট্র আপনার অধিকার হরণ করলে তাঁকে উচ্ছেদ করে জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া আইনসিদ্ধ। এই অধিকার ফিরিয়ে আনতে তৈরি থাকতে হবে আপনাকে। আপনি যদি নিজেকে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তি হিসেবে পরিচয় দেন তবে আপনাকে গণ-অভ্যুত্থানের প্রস্তুতি নিতে হবে। আর যদি না নেন, তাহলে আপনি ফ্যাসিবাদের সহযোগী।’
সরকার দেশের মানুষের সকল ধরনের মানবাধিকার হরণ করেছে দাবি করে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘ইংল্যান্ডে কমনওয়েলথের সেক্রেটারিয়েটে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হেঁটে যাচ্ছিল সেখানে প্রধানমন্ত্রীর চ্যালারা থামিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পাশে বসিয়ে একটা ছবি তুলল। এটাই রাষ্ট্রীয় একটা আলোচনা হয়ে গেল। বিদেশিরা এটা নিয়ে হাসাহাসি করছে। কিন্তু আমাদের জন্য এটা লজ্জার। গণভবনে এমন একজন নিম্নমানের লোককে বসানোর কি প্রয়োজন ছিল? সে কেনা গোলাম বা দাসের মতো কাজ করবে।’
রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘অনেকেই বিনা ভোটের সংসদ সদস্যদের মাননীয় বলে সম্বোধন করেন। কিন্তু তাঁদের নামেতো প্রতারণার মামলা হওয়া উচিত। প্রধানমন্ত্রী, সংসদ সদস্যদের আমি সম্মান করি না।’
ওবায়দুল কাদের সাহেব বলছেন, এবার ভোট সুষ্ঠু হবে। পরীক্ষিত ভোট চোরদের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। যারা যাবে তাঁরা গাদ্দার হিসেবে বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেন রেজা কিবরিয়া।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—হিউম্যান রাইটস মিশনের চেয়ারম্যান ড. আবদুল মালেক ফরাজী, বাংলাদেশ পুনর্গঠন আন্দোলন সভাপতি মহসিন রশীদ, জাতীয় সংহতি মঞ্চের নেতা আশরাফুল হক, খেলাফত মজলিসের প্রচার সম্পাদক খালেদ সারোয়ার প্রমুখ।

দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে ‘ফ্যাসিবাদ’ উল্লেখ করে এই অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য সকল রাজনৈতিক দল ও রাজনীতি সচেতন ব্যক্তিদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্ট কবি, লেখক ও জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটির আহ্বায়ক ফরহাদ মজহার।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় ইনসাফ কায়েম কমিটি আয়োজিত ‘মানবাধিকার ও বাংলাদেশের রাজনীতি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
ফরহাদ মজহার বলেন, ‘কেউ কমিউনিস্ট হতে পারে, কেউ ইসলামি হতে পারে, কেউ অন্য কিছু হতে পারে, অনেকের রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকতে পারে কিন্তু ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করতে হবে। পৃথিবীর কোথাও সম্মিলিত আন্দোলন ছাড়া গণতান্ত্রিক মুক্তি আসেনি।’
বাংলাদেশের সমস্যা বাংলাদেশের জনগণকেই সমাধান করতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের জনগণের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলনের কোনো বিকল্প নাই। গণ-অভ্যুত্থান কখনোই বেআইনি না। মুক্তিযুদ্ধ কি বেআইনি কোনো কাজ ছিল? আন্দোলন মানেই বিদ্যমান আইনকে চ্যালেঞ্জ করা। নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন বলে কিছু নাই।’
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘রাজনীতির নামে দফার লম্বা লম্বা ফর্দ দেখছি। কেন এত দফা? এত দফারতো দরকার নেই। আপনার অধিকারের স্বীকৃতি আন্তর্জাতিকভাবে দেওয়া আছে। রাষ্ট্র আপনার অধিকার হরণ করলে তাঁকে উচ্ছেদ করে জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া আইনসিদ্ধ। এই অধিকার ফিরিয়ে আনতে তৈরি থাকতে হবে আপনাকে। আপনি যদি নিজেকে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তি হিসেবে পরিচয় দেন তবে আপনাকে গণ-অভ্যুত্থানের প্রস্তুতি নিতে হবে। আর যদি না নেন, তাহলে আপনি ফ্যাসিবাদের সহযোগী।’
সরকার দেশের মানুষের সকল ধরনের মানবাধিকার হরণ করেছে দাবি করে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘ইংল্যান্ডে কমনওয়েলথের সেক্রেটারিয়েটে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হেঁটে যাচ্ছিল সেখানে প্রধানমন্ত্রীর চ্যালারা থামিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পাশে বসিয়ে একটা ছবি তুলল। এটাই রাষ্ট্রীয় একটা আলোচনা হয়ে গেল। বিদেশিরা এটা নিয়ে হাসাহাসি করছে। কিন্তু আমাদের জন্য এটা লজ্জার। গণভবনে এমন একজন নিম্নমানের লোককে বসানোর কি প্রয়োজন ছিল? সে কেনা গোলাম বা দাসের মতো কাজ করবে।’
রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘অনেকেই বিনা ভোটের সংসদ সদস্যদের মাননীয় বলে সম্বোধন করেন। কিন্তু তাঁদের নামেতো প্রতারণার মামলা হওয়া উচিত। প্রধানমন্ত্রী, সংসদ সদস্যদের আমি সম্মান করি না।’
ওবায়দুল কাদের সাহেব বলছেন, এবার ভোট সুষ্ঠু হবে। পরীক্ষিত ভোট চোরদের অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। যারা যাবে তাঁরা গাদ্দার হিসেবে বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেন রেজা কিবরিয়া।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—হিউম্যান রাইটস মিশনের চেয়ারম্যান ড. আবদুল মালেক ফরাজী, বাংলাদেশ পুনর্গঠন আন্দোলন সভাপতি মহসিন রশীদ, জাতীয় সংহতি মঞ্চের নেতা আশরাফুল হক, খেলাফত মজলিসের প্রচার সম্পাদক খালেদ সারোয়ার প্রমুখ।

যত দূর চোখ যায়, শুধু মানুষ আর মানুষ। দল-মত ও পথের ভেদাভেদ ভুলে সবাই এসে জড়ো হয়েছে এক জায়গায়। চোখের জল, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার ঢেউ বয়ে গেছে অগুনতি মানুষের সেই জনসমুদ্রে।
১ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশ নিতে পারছে না আওয়ামী লীগ। তবে দলটি ও সহযোগী সংগঠনের তৃণমূল পর্যায়ের অনেক নেতা ভিন্ন পরিচয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘নববর্ষে আমাদের উচ্চারণ হোক ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, আসুন, ভালোবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ। দলের সকল পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে