Ajker Patrika

আশায় বুক বাঁধা বিএনপির মনে নানা ভাবনা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১২ অক্টোবর ২০২৪, ১০: ০৬
আশায় বুক বাঁধা বিএনপির মনে নানা ভাবনা

দেড় দশকের আন্দোলন-সংগ্রামের পর দেশের রাজনীতিতে পরিবর্তন দেখছে বিএনপি। দলটি আশায় বুক বাঁধছে, পরিবর্তিত প্রেক্ষাপট সুযোগ নিয়ে আসবে তাদের জন্য। শিগগির হয়তো দেশে একটি নির্বাচন হবে, তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার পথ তৈরি হবে। কিন্তু এমন সুদিনেও নতুন শঙ্কা উঁকি দিয়ে যাচ্ছে তাঁদের ভাবনায়।

বিএনপির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলেও এখনো প্রশাসনের সব জায়গায় আগের সরকারের লোকজনই বসে আছেন। নির্বাচন কমিশনে এখনো তাঁদের লোকই আছেন। আওয়ামী লীগকে যাঁরা প্রতিষ্ঠা করেছেন, ক্ষমতায় রাখতে সহযোগিতা করেছেন, তাঁদের সরানো যায়নি। এসব লোক অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর প্রভাব বিস্তার করছেন। তাঁরা বিএনপির শক্তি খর্ব করতে চান।

এই চক্রের প্রভাবেই সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানে ধীরলয়ে চলছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির অনেকে। এর অংশ হিসেবে বিএনপির নেতা-কর্মীদের মামলা প্রত্যাহারসহ নানা বিষয়ে ষড়যন্ত্র করছেন তাঁরা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়েও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

যদিও জনগণের শক্তির কাছে কোনো ষড়যন্ত্রই পাত্তা পাবে না বলে আত্মবিশ্বাসী রয়েছেন বিএনপির নেতারা। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে অনেক কথা রয়েছে। তবে কেউ কাউকে ইচ্ছা করলে মাইনাস করতে পারবে না, আবার কেউ ইচ্ছা করলে প্লাসও করতে পারবে না। মাইনাস-প্লাস করার একমাত্র ক্ষমতা হলো জনগণের। জনগণ সরকারের ওপর আশা রেখেছে। আমি আশা করি, সরকার জনগণের সেই আশা পূরণ করবে।’

এদিকে বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখার কোনো ফর্মুলা যদি বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়, সে ক্ষেত্রেও বিকল্প করণীয় ঠিক করে রেখেছে দলটি।

জানতে চাইলে দলের আরেক ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টিতে সরকার আরও কিছু সময়ের দাবি রাখে। এ জন্যই আমরা একটি যৌক্তিক সময়ের কথা বলেছি।’

এই নেতা আরও বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি না যে, এখানে আবার ওয়ান-ইলেভেন ফিরে আসবে। সরকার গণতন্ত্রের পক্ষে, মানুষের ভোটাধিকারের পক্ষে কাজ করবে, এটিই আমরা প্রত্যাশা করি।’

৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে মাঠে নেই আওয়ামী লীগ, দেশ ছেড়ে গেছেন দলটির প্রধান শেখ হাসিনা। ৮ আগস্ট ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। শুরু থেকেই প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি।

সরকারও বলছে, সংস্কার ও নির্বাচনের প্রস্তুতি তারা একই সঙ্গে চালিয়ে যাবে। সবকিছু ঠিকঠাক করে নিতে পারলেই নির্বাচন দেওয়া হবে। 
গত বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলেছি, আপনি রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। কবে নির্বাচনের জন্য আপনি প্রস্তুতি নিতে পারবেন। কবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আমরা ফিরে যাব, মানুষ ইশারা পেতে চায়।’

গত দুই মাসে নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তিন দফায় সংলাপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। সবশেষ ৫ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তৃতীয় দফায় সংলাপ করে বিএনপি। ওই সংলাপে নির্বাচন ও সংস্কারের বিষয়ে নিজেদের অবস্থান জানিয়ে এসেছে দলটি।

সেদিন সংলাপে বসার কিছুক্ষণ আগে মাইনাস টু ফর্মুলা নিয়ে রাজধানীতে শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের সমাবেশে কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, তাঁর দল বিরাজনীতিকরণে বিশ্বাস করে না এবং আবার ‘মাইনাস টু’ দেখতে চায় না।

সূত্র বলছে, পটপরিবর্তনের পর এখন সরব উপস্থিতিতে মাঠে রয়েছে বিএনপি। সবদিক থেকে গুছিয়ে থাকা বিএনপির ধারেকাছে আর কোনো দল নেই। এখন নির্বাচন হলে সেখানে বিএনপি বিশাল জয় পাবে, এতে কোনো সন্দেহ আছে বলে তাঁদের নেতা-কর্মীরা মনে করেন না। 
জামায়াতে ইসলামীও পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জোরেশোরে ঘর গোছানোর কাজ শুরু করেছে। তবে দ্রুত নির্বাচন হলে সেভাবে গুছিয়ে ওঠা তাদের জন্য কঠিন বলে রাজনৈতিক মহলের আলোচনা। এমনকি তারা যে জোট গঠনের চেষ্টা করছে, তাও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। জোট আদৌ হবে কি না, সে নিয়ে সন্দেহ আছে এখনো।

অন্যদিকে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের এক মাসের মাথায় নতুন হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তৈরি প্ল্যাটফর্ম জাতীয় নাগরিক কমিটির। এই প্ল্যাটফর্মও ভবিষ্যতে রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু করবে বলে শোনা যাচ্ছে।

এমন প্রেক্ষাপটে বিএনপির মনে হচ্ছে, রাজনীতির মাঠে তাঁদের প্রতিরোধের চক্রান্ত হচ্ছে। অন্তত নিদেনপক্ষে তাঁদের একচ্ছত্র আধিপত্য ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এ জন্যই তাঁদের সমান্তরালে জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগও দেখছেন দলটির নেতারা। এ সবকিছু করতেই নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে ধীরগতি বলে তাঁদের ধারণা।

সরকারের গতিবিধি নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী গত বৃহস্পতিবার বলেছেন, ‘কোথায় যেন ঢিলেঢালে ভাব; এভাবে চলবে না। আমি শুধু বলে রাখতে চাই, আমরা আন্দোলন থেকে চূড়ান্ত ইস্তফা দিইনি। অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরে কারও যদি অশুভ উদ্দেশ্য থাকে, তাহলে আমরা আন্দোলনী ঝড়ের আর্তনাদ আপনাদের শোনাব। যদি সংস্কার ও নির্বাচনের মধ্যে রহস্য থাকে, তাহলে আপনাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) প্রতিরোধের ঝড়ের বাক্য শোনাব।’ 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ওসমান হাদির মৃত্যুতে তারেক রহমানের গভীর শোক

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০০: ৩৬
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।

ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি শরীফ ওসমান হাদীর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ যেন তাঁর রুহের মাগফিরাত করে তাঁকে বেহেশত নসীব করেন। তাঁর এই অকাল শহীদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিল— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’

হাদি ছিলেন এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী এবং নির্ভীক কণ্ঠস্বর, যিনি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।

তারেক রহমান আরও বলেন, আমি তাঁর শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জাতি একজন নির্ভীক কণ্ঠস্বর ও আদর্শবাদী যোদ্ধাকে হারাল: জামায়াত আমির

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷

বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ওসমান হাদি মানবিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। ন্যায়, সত্য ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর শাহাদাতে জাতি একজন নির্ভীক কণ্ঠস্বর ও আদর্শবাদী যোদ্ধাকে হারাল।

শফিকুর রহমান যোগ করেন, তাঁর (ওসমান হাদি) শাহাদাতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর নতুন প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে এবং দলমত-নির্বিশেষে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।

শফিকুর রহমান আরও বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক। তিনি অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করেননি। তাঁর কণ্ঠ ছিল সব আধিপত্যবাদী শক্তি ও অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে। তিনি ছিলেন আপসহীন এক যোদ্ধা। দুনিয়ার কোনো লোভ-লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি।

জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। তাঁর মাসুম বাচ্চাসহ স্ত্রী, শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, সহযোদ্ধা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পাশাপাশি আল্লাহ তাআলা যেন তাঁদের সবাইকে এই বিরাট শোক সওয়ার তাওফিক দান করেন, সেই দোয়া করি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ওসমান হাদির মৃত্যুতে জাপার আনিসুল ও রুহুল আমিনের গভীর শোক

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩: ৪৪
চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম ও মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার। ছবি: সংগৃহীত
চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম ও মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার। ছবি: সংগৃহীত

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক শোকবার্তায় জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা বলেন, ওসমান হাদি ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক ও সাহসী যুবক। নিজ আদর্শে অবিচল থেকে তিনি আজীবন অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে গেছেন। সন্ত্রাসী হামলায় তাঁর এ নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

শোকবার্তায় নেতারা আরও বলেন, যারা ওসমান হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

এ ছাড়া রাজধানীর বুকে প্রকাশ্য দিবালোকে ওসমান হাদির মতো একজন তরুণকে গুলি করে হত্যার পরও জড়িত সন্ত্রাসীদের এখনো গ্রেপ্তার করতে না পারায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ওসমান হাদির মৃত্যুতে এনসিপির শোক

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ওসমান হাদির মৃত্যুতে এনসিপির শোক

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি আজ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই সহযোদ্ধার প্রয়াণে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা গভীরভাবে শোকাহত। আমরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত