Ajker Patrika

তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে আ. লীগের প্রার্থী হলেন যারা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ২২ অক্টোবর ২০২১, ১৭: ২৪
তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে আ. লীগের প্রার্থী হলেন যারা

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৮ নভেম্বর দেশের এক হাজার সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ইউনিয়ন পরিষদগুলোর দলীয় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। গতকাল বৃহস্পতিবার গণভবনে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এই প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। 

আজ শুক্রবার দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন যারা

রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর ইউপিতে ওমর আলী, তোড়িয়াতে ফজলুল করিম, আলোয়াখোয়াতে মোজাক্কারুল আলম, রাধানগরে আবু জাহেদ, ধামোরে আবু তাহের। পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানাতে নুরুজ্জামান, হাফিজাবাদে গোলাম মুছা কলিমুল্লা, পঞ্চগড় সদরে নজরুল ইসলাম, কামাত কাজলদিঘীতে নজরুল ইসলাম, চাকলাহাটে আব্দুল কুদ্দুছ প্রামানিক, সাতমেড়াতে ফজলুল হক, হাড়িভাষাতে মনির হোসেন, ধাক্কামারাতে নূরুল ইসলাম, মাগুড়াতে জ্যোতিষ চন্দ্র রায় এবং গরিনাবাড়ী ইউপিতে আব্দুল লতিফ মনোনয়ন পেয়েছেন। 

ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া ইউপিতে ফজলে রাব্বী, চাড়োরে দিলীপ কুমার চ্যাটার্জী, ধনতলাতে সমর কুমার চট্টোপাধ্যায়, বড় পলাশবাড়ীতে মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন মিয়া, দুওসুওতে সোহেল রানা, ভানোরে আব্দুল ওয়াহাব সরকার, আমজানাখোরে মো. আকালু, বড়বাড়ীতে আকরাম আলী। পীরগঞ্জ উপজেলার ভোমরাদহে হিটলার হক, কোষারাণীগঞ্জে আজহারুল ইসলাম, খনগাঁওতে সহিদ হোসেন, সৈয়দপুরে বিবেকানন্দ রায়, পীরগঞ্জে অরুন কুমার রায়, হাজীপুরে জয়নাল আবেদীন, দৌলতপুরে সনাতন চন্দ্র রায়, সেনগাঁওতে মোস্তাফিজার রহমান, জাবরহাটে জিয়াউর রহমান, বৈরচুনাতে টেলিনা সরকার হিমু। 

দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ীতে আব্দুছ ছালাম প্রামানিক, আলাদীপুরে সুকান্ত সরকার, কাজিহালে মানিক রতন, বেতদীঘিতে শাহ্ মোঃ আব্দুল কুদ্দুস, খয়েরবাড়ীতে এনামুল হক, দৌলতপুরে আব্দুল আজিজ মন্ডল, শিবনগরে মামুনুর রহমান চৌধুরী। বিরামপুর উপজেলার মুকুন্দপুরে এম আব্দুল লতিফ মিয়া, কাটলাতে ইউনুছ আলী, খানপুরে চিত্র রঞ্জন পাহান, দিওড়তে হাফিজুর রহমান, জোতবানীতে হাসুন চৌধুরী, পলিপ্রয়াগপুরে রহমত আলী। নবাবগঞ্জ উপজেলার জয়পুর ইউপিতে আইনুল হক চৌধুরী, বিনোদনগরে ছানোয়ার রহমান, গোলাপগঞ্জে মোশারফ হোসেন, শালখুরিয়াতে মোশফিকুর রহমান, পুটিমারাতে সরোয়ার হোসেন, ভাদুরিয়াতে বাবুল আহসানুল কবির, দাউদপুরে আব্দুল্লাহ হেল আজিম, মাহমুদপুরে আমির হোসেন, কুশদহে আবু সাহাদত মোহাম্মদ সায়েম আলী। 

নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটাতে বেনজির আহম্মেদ, পুটিমারীতে জহুরুল ইসলাম, নিতাইতে ফারুক উজ জামান, বাহাগিলীতে আতাউর রহমান শাহ্, কিশোরগঞ্জে আনিছুল ইসলাম (আনিছ), রনচন্ডীতে মোখলেছুর রহমান, গাড়াগ্রামে মোজাহার হোসেন, মাগুড়াতে আব্দুর রউফ। জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউপিতে আহাম্মেদ হোসেন, ডাউয়াবাড়ীতে সাইফুল ইসলাম (মুকুল), ধর্মপালে আবু তাহের, গোলমুন্ডাতে মমিনুর রহমান, গোলনাতে মশিউর রহমান, কৈমারীতে সাইদুর রহমান, কাঁঠালীতে সোহরাব হোসেন (তুহিন), খুটামারাতে আবু সাইদ (শামীম), মীরগঞ্জে মীর হামিদুল এহসান (চানু), শিমুলবাড়ীতে হামিদুল হক, শৌলমারীতে প্রানজিৎ কুমার রায়। 

লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউপিতে হাবিবুর রহমান, কুলাঘাটে শাহজাহান আলী সরকার, পঞ্চগ্রামে গোলাম ফারুক বসুনিয়া, মহেন্দ্রনগরে খলিলুর রহমান, হারাটীতে সিরাজুল হক খন্দকার, খুনিয়াগাছতে মোজাম্মেল হক সরকার মানিক, রাজপুরে মোফাজ্জল হোসেন, গোকুন্ডাতে গোলাম মোস্তফা স্বপন, বড়বাড়ীতে এস এম আশরাফুল হক (মিঠু)। কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী ইউপিতে আহাদুল হোসেন চৌধুরী, মদাতীতে আব্দুল কাদের, তুষভান্ডারে নুর ইসলাম আহমেদ, দলগ্রামে আতাউর রহমান, চন্দ্রপুরে মাহাবুবুর রহমান, গোড়লে মাহমুদুল ইসলাম, চলবলাতে মিজানুর রহমান মিজু, কাকিনাতে তাহির তাহু। 

রংপুর জেলার কাউনিয়া উপজেলার সারাই ইউপিতে আশরাফুল ইসলাম, হারাগাছাতে ইয়াছিন আলী, কুর্শাতে মোহাম্মাদ হোসেন সরকার, শহীদবাগে আব্দুল হান্নান, বালাপাড়াতে আনছার আলী, টেপামধুপুরে শফিকুল ইসলাম। রংপুর সদর উপজেলার মমিনপুর ইউপিতে মিনহাজুল, খলেয়াতে হাসানুজ্জামান শাহ্,। তারাগঞ্জ উপজেলার আলমপুরে দেলওয়ার হোসেন, কুর্শাতে আফজালুল হক সরকার, ইকরচালীতে আতিউর রহমান লিংকন, হাড়িয়ারকুঠিতে হারুন অর রশিদ, সয়ার ইউপিতে মোশফেকুর রহমান রনি। 

কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউপিতে হাছান আলী, শিমুলবাড়ীতে এজাহার আলী, বড়ভিটাতে আতাউর রহমান, কাশিপুরে রেয়াজুল ইসলাম, ফুলবাড়ীতে হারুন অর রশিদ, ভাঙ্গামোড়ে মোহাম্মদ আলী শেখ। নাগেশ্বরী উপজেলার রামখানাতে আব্দুল আলীম সরকার, রায়গঞ্জে আ স ম আব্দুল্যাহ আল ওয়ালিদ, বেরুবাড়ীতে সোলায়মান আলী, সন্তোষপুরে লিয়াকত আলী, নেওয়াশীতে মাহফুজার রহমান, হাসনাবাদে ইদ্রিস আলী মিয়া, ভিতরবন্দে আব্দুল আলিম, নুনখাওয়াতে আমিনুল ইসলাম, কালিগঞ্জে জুলফিকার আলী সরদার, বামনডাঙ্গাতে মাইনুল হক প্রধান, কেদারতে মাহবুবুর রহমান, কচাকাটাতে রুহুল আমিন, বল্লভেরখাসে অমিত কুমার সরকার, নারায়নপুরে জহিরুল ইসলাম ব্যাপারী। কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার কাঁঠালবাড়ী ইউপিতে রেদওয়ানুল হক, বেলগাছাতে লিটন মিয়া, হলোখানাতে মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, মোগলবাসাতে এনামুল হক, ঘোগাদহে শাহ আলম মিয়া, পাঁচগাছীতে আমির হোসেন, ভোগডাঙ্গাতে গোলাপ উদ্দিন, যাত্রাপুরে সাখাওয়াত হোসেন। 

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার হোসেনপুরে এ কে এম আহমেদুল কবীর, মহদীপুরে তৌহিদুল ইসলাম, মনোহরপুরে আব্দুল ওহাব, হরিনাথপুরে আতিকুর রহমান সরকার, বেতকাপাতে আব্দুল গনি সরকার, পবনাপুরে কে এম ছিদ্দিকুল ইসলাম। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউপিতে শমেস উদ্দিন, সোনারায়তে রনজিৎ কুমার সরকার, তারাপুরে সাইফুল ইসলাম, বেলকাতে মজিবর রহমান, দহবন্দে রেজাউল আলম সরকার, সর্বানন্দে চাঁদ মিঞা, রামজীবনে সাদেকুল ইসলাম সরকার, ধোপাডাঙ্গাতে মোখলেছুর রহমান রাজু, ছাপরহাটীতে কনক কুমার গোস্বামী, শান্তিরামে বিপ্লব খন্দকার, কঞ্চিবাড়ীতে জয়নাল আবেদীন, শ্রীপুরে শহিদুল ইসলাম, কাপাশিয়াতে মনজু মিয়া। 

জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার আহম্মেদাবাদে আলী আকবর মন্ডল, মাত্রাইতে আ ন ম শওকত হাবিব তালুকদার, পুনটে আব্দুল কুদ্দুস ফকির, উদয়পুরে ওয়াজেদ আলী, জিন্দারপুরে জিয়াউর রহমান। 

বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার ধুনট সদরে    এস এম মাসুদ রানা, ভান্ডারবাড়ীতে আনোয়ার পারভেজ, চৌকিবাড়ীতে কুদরত-ই-খুদা, চিকাশীতে নাজমুল কাদির শিপন, এলাঙ্গীতে তোজাম্মেল হক প্রামানিক, গোপালনগরে শাহ আলম, গোসাইবাড়ীতে সামছুল বারী শেখ, কালেরপাড়াতে হারেজ উদ্দিন আকন্দ, মথুরাপুরে হাসান আহম্মেদ জেমস, নিমগাছীতে সোনিতা নাসরিন। শাজাহানপুর উপজেলার মাঝিড়াতে নুরুজ্জামান, আমরুলে রাকিবুল ইসলাম, আড়িয়াতে জাহিদুল হক, গোহাইলে আলী আতোয়ার তালুকদার ফজু, খোট্টাপাড়াতে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল ফারুক, মাদলাতে আব্দুল বারী মন্ডল, খরনাতে সাজেদুর রহমান সাহীন, আশেকপুরে ফিরোজ আলম, চুপিনগরে মাহফুজার রহমান বাবলু। বগুড়া সদর উপজেলার শেখেরকোলা ইউপিতে কামরুল হাসান, গোকুলে সওকাদুল ইসলাম সরকার, লাহিড়ীপাড়াতে আজাহারুল হান্নান, নামুজাতে রফিকুল ইসলাম রফিক, নিশিন্দারাতে রিজু হোসেন, নুনগোলাতে আলীম উদ্দিন, শাখারিয়াতে এনামুল হক, সাবগ্রামে ইসরাইল হক সরকার। 

নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার বদলগাছীতে আনোয়ার হোসেন, পাহাড়পুরে আবু হাসনাত মো. মিজানুর রহমান, বিলাশবাড়ীতে এস এম রাফিউল হাসান, মথুরাপুরে মাসুদ রানা, কোলাতে শাহীনুর ইসলাম, বালুভরাতে শেখ মো. আয়েন উদ্দীন, আধাইপুরে শামছুল আলম, মিঠাপুরে ফিরোজ হোসেন। মান্দা উপজেলার ভালাইনে ইব্রাহিম আলী মন্ডল, ভারশোঁতে মোস্তাফিজুর রহমান, বিষ্ণুপুরে জাহাঙ্গীর আলম, গনেশপুরে হানিফ উদ্দীন, কালিকাপুরে মোহাম্মাদ আব্দুল আলিম মন্ডল, কাঁশোপাড়াতে আব্দুল খালেক, কশবতে ফজলুর রহমান, কুশুম্বাতে ফরহাদ হোসেন, মৈনমতে সামন্ত কুমার সরকার, মান্দাতে তোফাজ্জেল হোসেন, নুরুল্যাবাদে স্বাধীন কৃষ্ণ রায়, পরানপুরে মাহফুজুর রহমান, প্রসাদপুরে আবু বক্কর সিদ্দিক, তেঁতুলিয়াতে গাজীবুর রহমান। 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার শাহাবাজপুরে মোহাম্মদ নিজামুল হক, দাইপুকুরিয়াতে মোহাঃ আলমগীর, মোবারকপুরে কামাল উদ্দিন, চককির্ত্তিতে আনোয়ার হাসান, শ্যামপুরে আসাদুজ্জামান, বিনোদপুরে খাইরুল ইসলাম, দুর্লভপুরে আবু আহমদ নজমুল কবির, মনাকষাতে মির্জা শাহাদাৎ হোসেন, উজিরপুরে দুরুল হোদা, পাঁকাতে আতাউর রহমান, ঘোড়াপাখিয়াতে মামুন অর রশিদ, ধাইনগরে আ ক ম তাবারিয়া চৌধরী, নয়ালাভাঙ্গাতে মোস্তাকুল ইসলাম, ছত্রাজিতপুরে গোলাম রব্বানী। 

রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলার ধুরইলে দেলোয়ার হোসেন, ঘাসিগ্রামে আজাহারুল ইসলাম, রায়ঘাটিতে বাবলু হোসেন, মৌগাছিতে আল আমিন বিশ্বাস, বাকশিমইলে আব্দুল মান্নান, জাহানাবাদে হযরত আলী। পবা উপজেলার দর্শনপাড়া ইউপিতে কামরুল হাসান, হুজুরীপাড়াতে গোলাম মোস্তফা, হড়গ্রামে ফারুক হোসেন, হরিপুরে বজলে রেজবি আল হাসান, দামকুড়াতে রফিকুল ইসলাম, পারিলাতে ফাহিমা বেগম, বড়গাছিতে শাহাদৎ হোসাইন। 

নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার লালপুর ইউপিতে আবু বকর সিদ্দিক, ঈশ্বরদীতে আমিনুল ইসলাম জয়, চংধুপইলে রেজাউল করিম, অড়বাবে ইমদাদুল হক, বিলমাড়িয়াতে পারভীন আকতার বানু, দুয়ারিয়াতে নুরুল ইসলাম, ওয়ালিয়াতে আনিছুর রহমান, দুড়দুড়িয়াতে আব্দুল হান্নান, অর্জুনপুর-বরমহাটিতে আব্দুস সাত্তার, কদিমচিলানে সেলিম রেজা। বাগাতিপাড়া উপজেলার পাঁকা ইউপিতে মেহেদী হাসান দোলন, জামনগরে আব্দুল কুদ্দুস, বাগাতিপাড়াতে মজিবর রহমান, দয়ারামপুরে মাহাবুর ইসলাম (মিঠু), ফাগুয়াড়দিয়াড়ে জহুরুল ইসলাম।
 
সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার বেলকুচি ইউপিতে মীর্জা মো. সোলায়মান হোসেন, রাজাপুরে ছনিয়া সবুর, ভাঙ্গাবাড়ীতে গাজী খোন্দকার ফজলুল হক ভাষানী, দৌলতপুরে আশিকুর রহমান বিশ্বাস, ধুকুরিয়াবেড়াতে জিল্লুর রহমান, বড়ধুলে আছির উদ্দিন মোল্লা। উল্লাপাড়া উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউপিতে রফিকুল ইসলাম, বাঙ্গালাতে সোহেল রানা, উধুনিয়াতে রেজাউল করিম, বড়পাংগাশীতে হুমায়ুন কবির লিটন, মোহনপুরে আবুল কালাম আজাদ, দুর্গানগরে আফছার আলী, পুর্নিমাগাতীতে রেজাউল ইসলাম তপন, সলংগাতে মোখলেছুর রহমান তালুকদার, হাটিকুমরুলে হেদায়েতুল আলম, উল্লাপাড়াতে আব্দুস সালেক, পঞ্চক্রোশীতে ফিরোজ উদ্দিন, সলপে শওকত ওসমান, কয়ড়াতে হেলাল উদ্দিন। 

পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার সাঁড়া ইউপিতে এমদাদুল হক, পাকশীতে সাইফুজ জামান, ছলিমপুরে আব্দুল মজিদ, লক্ষীকুন্ডাতে আনিস-উর-রহমান শরীফ, দাশুড়িয়াতে বকুল সরদার, সাহাপুরে আকাল উদ্দিন সরদার, মুলাডুলিতে আব্দুল খালেক মালিথা। সাঁথিয়া উপজেলার নাগডেমরাতে হারুন অর রশিদ, কাশিনাথপুরে মীর মনজুর এলাহী, ক্ষেতুপাড়াতে মুনসুর আলম, নন্দনপুরে রবিউল ইসলাম, ভুলবাড়ীয়াতে আবু ইউনুস, গৌরীগ্রামে আব্দুল ওয়াহাব, ধোপাদহে সাইদুজ্জামান, আতাইকুলাতে মিরাজুল ইসলাম, ধুলাউড়ীতে জরিফ আহম্মদ। চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়ালে রবিউল করিম, ছাইকোলাতে নুরুজ্জামান, নিমাইচরাতে নুরজাহান বেগম, গুনাইগাছাতে নুরুল ইসলাম, হরিপুরে মকবুল হোসেন বাচ্চু, ডিবিগ্রামে নবীর উদ্দিন, মূলগ্রামে রাশেদুল ইসলাম, পার্শ্বডাংগাতে আজাহার আলী, ফৈলজানাতে হানিফ উদ্দিন, মথুরাপুরে শাহ আলম, বিলচলনে আবুল কালাম আজাদ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

এভারকেয়ার থেকে গুলশান বাসভবনের পথে তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯: ৫২
হাসপাতালে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে বের হয়েছেন তারেক রহমান। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া
হাসপাতালে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে বের হয়েছেন তারেক রহমান। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।

বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে তারেক রহমান হাসপাতাল এলাকায় আসেন। পরে ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন। এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।

তারেক রহমান হাসপাতালে প্রবেশের পর নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের মাঝে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেছে।

হাসপাতালে তারেক রহমান খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে তাঁর মায়ের শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ খোঁজখবর নেন এবং প্রায় দেড় ঘণ্টা হাসপাতালে অবস্থান করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঢাকা-১৫ আসনে মনোনয়নপত্র নিলেন জামায়াত আমির

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।

আজ বৃহস্পতিবার জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিমের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুর রহমান মুসা, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য জিয়াউল হাসান প্রমুখ।

মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আবদুল হালিম বলেন, ‘২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সংগ্রামী আমির ও মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে আমরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছি—আলহামদুলিল্লাহ। আমরা চাই আগামী নির্বাচন হোক একটি প্রতিযোগিতামূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচন।’

আবদুল হালিম আরও বলেন, ‘তরুণদের প্রত্যয়দীপ্ত স্লোগান, “বুকের মধ্যে অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর”—এই অনুপ্রেরণার ধারক শহীদ আবু সাঈদ, শহীদ মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ, শহীদ আবরার ফাহাদ ও সর্বশেষ শহীদ জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদি আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যে আত্মত্যাগ করেছেন, আমরা সব জুলাই যোদ্ধাদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

আবদুল হালিম বলেন, ‘দুর্নীতিমুক্ত, ইনসাফ ও মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা দেশবাসীর দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি; যাতে আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সকল দল ও মতের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

এভারকেয়ার হাসপাতালে তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯: ৪৭
বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তারেক রহমান এভারকেয়ার হাসপাতালে প্রবেশ করেন। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া
বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তারেক রহমান এভারকেয়ার হাসপাতালে প্রবেশ করেন। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।

এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।

হাসপাতালে প্রবেশের সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদসহ দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় উপস্থিত জনতা ও নেতা-কর্মীরা স্লোগানে তাঁকে স্বাগত জানান। তারেক রহমান নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মঞ্চে আলিশান আসন ছেড়ে প্লাস্টিকের চেয়ারে তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯: ১৭
তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত
তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই দৃশ্য দেখা যায়। বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত একটি ভিডিওতেও তা দেখা যায়।

বেলা ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে তারেক রহমান সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছান। মঞ্চে ওঠার পর তিনি উপস্থিত জ্যেষ্ঠ নেতা ও জোট শরিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। মঞ্চে সারি সারি চেয়ার পাতা ছিল এবং প্রটোকল অনুযায়ী প্রতিটি চেয়ারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম লেখা ছিল। মঞ্চের ঠিক মাঝখানে তারেক রহমানের জন্য রাখা ছিল বিশেষ নকশার একটি আলিশান চেয়ার।

তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত
তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

হাজারো নেতা–কর্মীর উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানানোর পর তারেক রহমান নিজের আসনে বসতে এগিয়ে যান। তবে নির্ধারিত বিশেষ চেয়ারটি দেখে সেটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। পরে আয়োজকেরা মঞ্চের পেছন থেকে একটি সাধারণ হাতলওয়ালা প্লাস্টিকের চেয়ার এনে দিলে সেখানেই তিনি বসেন। কয়েক মিনিট পরই তিনি তাঁর বক্তব্য শুরু করেন।

সমাবেশের মঞ্চে দাঁড়িয়ে তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলনের নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের অমর বাণী স্মরণ করে বলেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান।’ তিনি দেশের মানুষের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে বলেন, এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সবার সম্মিলিত সহযোগিতা প্রয়োজন।

প্রায় ১৬ মিনিট বক্তব্য দেওয়ার পর তারেক রহমান বিএনপি চেয়ারপারসন ও তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন। বিমানবন্দর থেকে যে জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে করে তিনি পূর্বাচলের সংবর্ধনা মঞ্চে এসেছিলেন, সেই বাসেই তিনি হাসপাতালের পথে যাত্রা করেন। বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে বাসটি এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত