আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সম্প্রতি ঢাকার ২৭৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে বিশেষ উন্নয়ন বরাদ্দ দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে মাত্র একটি বাদে বাকি ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানই পড়েছে ঢাকার তিনটি সংসদীয় আসন এলাকায়। ঢাকায় মোট ২০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে কেন কেবল তিনটি আসনে এই বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হলো, সেই প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা চলছে। এ বিষয়ে বিবিসি বাংলা একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২৭৩টি প্রতিষ্ঠান সংসদীয় আসন ঢাকা-৯, ঢাকা-১০ এবং ঢাকা-১১ এলাকায়। অর্ধেকেরও বেশি অর্থাৎ ১৪৫টি মসজিদ, মাদ্রাসা ও মন্দিরের অবস্থান ঢাকা-১০ আসনের অন্তর্ভুক্ত ধানমন্ডি, কলাবাগান, হাজারীবাগ ও নিউমার্কেট এলাকায়।
২৭৪টি প্রতিষ্ঠানের জন্য মোট বরাদ্দ ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকার অর্ধেকের বেশি ৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ঢাকা-১০ আসনে। মাত্র সপ্তাহখানেক আগেই স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এই আসনের ভোটার হয়েছেন, এখান থেকে তিনি নির্বাচন করতে পারেন বলেও গুঞ্জন আছে। এমন প্রেক্ষাপটে এই বিশেষ বরাদ্দ নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ওই সব প্রতিষ্ঠানে কাদের সুপারিশে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে তা তিনি জানেন না।

বরাদ্দের বাকি ১২৮টি প্রকল্প অন্য যে দুটি আসনে দেওয়া হয়েছে সেই দুটি হলো—সবুজবাগ, খিলগাঁও থানা নিয়ে গঠিত ঢাকা-৯ আসন ও বাড্ডা-রামপুরা এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১১ আসন। এই দুটি আসন থেকে আগামী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন অভ্যুত্থানে আসিফ মাহমুদের সহযোদ্ধা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।
তাহলে কি ছাত্র উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতারা ঢাকার যেসব আসনে নির্বাচন করবেন, শুধু সেসব এলাকার মসজিদ-মাদ্রাসায় ভোটের আগে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে? জবাবে উপদেষ্টা আসিফ বলেছেন, ‘বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার সময় তো শেষ হয়ে যায়নি। সারা দেশের অন্য অনেক জায়গায়ও তো বরাদ্দ গেছে।’
নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী, তফসিল ঘোষণার পর আর এ ধরনের প্রকল্পে বরাদ্দ দেওয়া যায় না। আগামী ডিসেম্বরের শুরুর দিকেই জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে। ফলে বৈধতার প্রশ্ন এখনো না উঠলেও এই বরাদ্দ নিয়মমাফিক হয়েছে কি না এবং তার সঙ্গে নৈতিক ভিত্তি নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।
স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘নির্বাচনের পূর্বমুহূর্তে জেলা পরিষদের এডিপি হিসেবে বিশেষ কিছু আসনের জন্য যে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, তা নিঃসন্দেহে দৃষ্টিকটু।’
এর আগে গত ৫ অক্টোবর ঢাকার ১৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে ৪২ লাখ টাকার বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল, যেগুলো ছিল ঢাকার অন্তত ১০টি আলাদা আলাদা এলাকায়। যে কারণে সেটি নিয়ে তেমন কোনো প্রশ্নও ওঠেনি।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বিবিসি বাংলাকে পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘সারা দেশেই তো বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, তার সবগুলো নিয়ে রিপোর্ট না করে কেন ঢাকার আসন নিয়ে বিবিসি বাংলা রিপোর্ট করছে?’
তবে, পরে তিনি বলেছেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানগুলোতে বরাদ্দের জন্য আবেদনগুলো কারা করেছে, আমি জানি না। এগুলো খোঁজও রাখা যায় না। আবেদনগুলো বিভিন্নভাবে আসে। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়।’
আগামী মাসের শুরুর দিকেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল। উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করে ঢাকার কোনো আসন থেকে আসিফ মাহমুদ নির্বাচন করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
এই বিশেষ বরাদ্দ নির্বাচনে আসিফ মাহমুদকে বাড়তি কোনো সুবিধা দেবে কি না জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তারিকুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, সরকার যখন বিভিন্ন খাতে যৌক্তিক সংস্কার নিয়ে কাজ করছে, সেই মুহূর্তে বিশেষ বিশেষ আসনের জন্য এমন বিশেষ বরাদ্দ অনাকাঙ্ক্ষিত।

সম্প্রতি ঢাকার ২৭৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে বিশেষ উন্নয়ন বরাদ্দ দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে মাত্র একটি বাদে বাকি ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানই পড়েছে ঢাকার তিনটি সংসদীয় আসন এলাকায়। ঢাকায় মোট ২০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে কেন কেবল তিনটি আসনে এই বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হলো, সেই প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা চলছে। এ বিষয়ে বিবিসি বাংলা একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২৭৩টি প্রতিষ্ঠান সংসদীয় আসন ঢাকা-৯, ঢাকা-১০ এবং ঢাকা-১১ এলাকায়। অর্ধেকেরও বেশি অর্থাৎ ১৪৫টি মসজিদ, মাদ্রাসা ও মন্দিরের অবস্থান ঢাকা-১০ আসনের অন্তর্ভুক্ত ধানমন্ডি, কলাবাগান, হাজারীবাগ ও নিউমার্কেট এলাকায়।
২৭৪টি প্রতিষ্ঠানের জন্য মোট বরাদ্দ ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকার অর্ধেকের বেশি ৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ঢাকা-১০ আসনে। মাত্র সপ্তাহখানেক আগেই স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এই আসনের ভোটার হয়েছেন, এখান থেকে তিনি নির্বাচন করতে পারেন বলেও গুঞ্জন আছে। এমন প্রেক্ষাপটে এই বিশেষ বরাদ্দ নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ওই সব প্রতিষ্ঠানে কাদের সুপারিশে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে তা তিনি জানেন না।

বরাদ্দের বাকি ১২৮টি প্রকল্প অন্য যে দুটি আসনে দেওয়া হয়েছে সেই দুটি হলো—সবুজবাগ, খিলগাঁও থানা নিয়ে গঠিত ঢাকা-৯ আসন ও বাড্ডা-রামপুরা এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১১ আসন। এই দুটি আসন থেকে আগামী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন অভ্যুত্থানে আসিফ মাহমুদের সহযোদ্ধা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।
তাহলে কি ছাত্র উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতারা ঢাকার যেসব আসনে নির্বাচন করবেন, শুধু সেসব এলাকার মসজিদ-মাদ্রাসায় ভোটের আগে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে? জবাবে উপদেষ্টা আসিফ বলেছেন, ‘বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার সময় তো শেষ হয়ে যায়নি। সারা দেশের অন্য অনেক জায়গায়ও তো বরাদ্দ গেছে।’
নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী, তফসিল ঘোষণার পর আর এ ধরনের প্রকল্পে বরাদ্দ দেওয়া যায় না। আগামী ডিসেম্বরের শুরুর দিকেই জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে। ফলে বৈধতার প্রশ্ন এখনো না উঠলেও এই বরাদ্দ নিয়মমাফিক হয়েছে কি না এবং তার সঙ্গে নৈতিক ভিত্তি নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।
স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘নির্বাচনের পূর্বমুহূর্তে জেলা পরিষদের এডিপি হিসেবে বিশেষ কিছু আসনের জন্য যে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, তা নিঃসন্দেহে দৃষ্টিকটু।’
এর আগে গত ৫ অক্টোবর ঢাকার ১৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে ৪২ লাখ টাকার বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল, যেগুলো ছিল ঢাকার অন্তত ১০টি আলাদা আলাদা এলাকায়। যে কারণে সেটি নিয়ে তেমন কোনো প্রশ্নও ওঠেনি।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বিবিসি বাংলাকে পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘সারা দেশেই তো বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, তার সবগুলো নিয়ে রিপোর্ট না করে কেন ঢাকার আসন নিয়ে বিবিসি বাংলা রিপোর্ট করছে?’
তবে, পরে তিনি বলেছেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানগুলোতে বরাদ্দের জন্য আবেদনগুলো কারা করেছে, আমি জানি না। এগুলো খোঁজও রাখা যায় না। আবেদনগুলো বিভিন্নভাবে আসে। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়।’
আগামী মাসের শুরুর দিকেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল। উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করে ঢাকার কোনো আসন থেকে আসিফ মাহমুদ নির্বাচন করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
এই বিশেষ বরাদ্দ নির্বাচনে আসিফ মাহমুদকে বাড়তি কোনো সুবিধা দেবে কি না জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তারিকুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, সরকার যখন বিভিন্ন খাতে যৌক্তিক সংস্কার নিয়ে কাজ করছে, সেই মুহূর্তে বিশেষ বিশেষ আসনের জন্য এমন বিশেষ বরাদ্দ অনাকাঙ্ক্ষিত।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সম্প্রতি ঢাকার ২৭৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে বিশেষ উন্নয়ন বরাদ্দ দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে মাত্র একটি বাদে বাকি ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানই পড়েছে ঢাকার তিনটি সংসদীয় আসন এলাকায়। ঢাকায় মোট ২০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে কেন কেবল তিনটি আসনে এই বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হলো, সেই প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা চলছে। এ বিষয়ে বিবিসি বাংলা একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২৭৩টি প্রতিষ্ঠান সংসদীয় আসন ঢাকা-৯, ঢাকা-১০ এবং ঢাকা-১১ এলাকায়। অর্ধেকেরও বেশি অর্থাৎ ১৪৫টি মসজিদ, মাদ্রাসা ও মন্দিরের অবস্থান ঢাকা-১০ আসনের অন্তর্ভুক্ত ধানমন্ডি, কলাবাগান, হাজারীবাগ ও নিউমার্কেট এলাকায়।
২৭৪টি প্রতিষ্ঠানের জন্য মোট বরাদ্দ ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকার অর্ধেকের বেশি ৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ঢাকা-১০ আসনে। মাত্র সপ্তাহখানেক আগেই স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এই আসনের ভোটার হয়েছেন, এখান থেকে তিনি নির্বাচন করতে পারেন বলেও গুঞ্জন আছে। এমন প্রেক্ষাপটে এই বিশেষ বরাদ্দ নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ওই সব প্রতিষ্ঠানে কাদের সুপারিশে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে তা তিনি জানেন না।

বরাদ্দের বাকি ১২৮টি প্রকল্প অন্য যে দুটি আসনে দেওয়া হয়েছে সেই দুটি হলো—সবুজবাগ, খিলগাঁও থানা নিয়ে গঠিত ঢাকা-৯ আসন ও বাড্ডা-রামপুরা এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১১ আসন। এই দুটি আসন থেকে আগামী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন অভ্যুত্থানে আসিফ মাহমুদের সহযোদ্ধা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।
তাহলে কি ছাত্র উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতারা ঢাকার যেসব আসনে নির্বাচন করবেন, শুধু সেসব এলাকার মসজিদ-মাদ্রাসায় ভোটের আগে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে? জবাবে উপদেষ্টা আসিফ বলেছেন, ‘বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার সময় তো শেষ হয়ে যায়নি। সারা দেশের অন্য অনেক জায়গায়ও তো বরাদ্দ গেছে।’
নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী, তফসিল ঘোষণার পর আর এ ধরনের প্রকল্পে বরাদ্দ দেওয়া যায় না। আগামী ডিসেম্বরের শুরুর দিকেই জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে। ফলে বৈধতার প্রশ্ন এখনো না উঠলেও এই বরাদ্দ নিয়মমাফিক হয়েছে কি না এবং তার সঙ্গে নৈতিক ভিত্তি নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।
স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘নির্বাচনের পূর্বমুহূর্তে জেলা পরিষদের এডিপি হিসেবে বিশেষ কিছু আসনের জন্য যে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, তা নিঃসন্দেহে দৃষ্টিকটু।’
এর আগে গত ৫ অক্টোবর ঢাকার ১৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে ৪২ লাখ টাকার বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল, যেগুলো ছিল ঢাকার অন্তত ১০টি আলাদা আলাদা এলাকায়। যে কারণে সেটি নিয়ে তেমন কোনো প্রশ্নও ওঠেনি।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বিবিসি বাংলাকে পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘সারা দেশেই তো বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, তার সবগুলো নিয়ে রিপোর্ট না করে কেন ঢাকার আসন নিয়ে বিবিসি বাংলা রিপোর্ট করছে?’
তবে, পরে তিনি বলেছেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানগুলোতে বরাদ্দের জন্য আবেদনগুলো কারা করেছে, আমি জানি না। এগুলো খোঁজও রাখা যায় না। আবেদনগুলো বিভিন্নভাবে আসে। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়।’
আগামী মাসের শুরুর দিকেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল। উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করে ঢাকার কোনো আসন থেকে আসিফ মাহমুদ নির্বাচন করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
এই বিশেষ বরাদ্দ নির্বাচনে আসিফ মাহমুদকে বাড়তি কোনো সুবিধা দেবে কি না জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তারিকুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, সরকার যখন বিভিন্ন খাতে যৌক্তিক সংস্কার নিয়ে কাজ করছে, সেই মুহূর্তে বিশেষ বিশেষ আসনের জন্য এমন বিশেষ বরাদ্দ অনাকাঙ্ক্ষিত।

সম্প্রতি ঢাকার ২৭৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে বিশেষ উন্নয়ন বরাদ্দ দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে মাত্র একটি বাদে বাকি ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানই পড়েছে ঢাকার তিনটি সংসদীয় আসন এলাকায়। ঢাকায় মোট ২০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে কেন কেবল তিনটি আসনে এই বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হলো, সেই প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা চলছে। এ বিষয়ে বিবিসি বাংলা একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২৭৩টি প্রতিষ্ঠান সংসদীয় আসন ঢাকা-৯, ঢাকা-১০ এবং ঢাকা-১১ এলাকায়। অর্ধেকেরও বেশি অর্থাৎ ১৪৫টি মসজিদ, মাদ্রাসা ও মন্দিরের অবস্থান ঢাকা-১০ আসনের অন্তর্ভুক্ত ধানমন্ডি, কলাবাগান, হাজারীবাগ ও নিউমার্কেট এলাকায়।
২৭৪টি প্রতিষ্ঠানের জন্য মোট বরাদ্দ ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকার অর্ধেকের বেশি ৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ঢাকা-১০ আসনে। মাত্র সপ্তাহখানেক আগেই স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এই আসনের ভোটার হয়েছেন, এখান থেকে তিনি নির্বাচন করতে পারেন বলেও গুঞ্জন আছে। এমন প্রেক্ষাপটে এই বিশেষ বরাদ্দ নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ওই সব প্রতিষ্ঠানে কাদের সুপারিশে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে তা তিনি জানেন না।

বরাদ্দের বাকি ১২৮টি প্রকল্প অন্য যে দুটি আসনে দেওয়া হয়েছে সেই দুটি হলো—সবুজবাগ, খিলগাঁও থানা নিয়ে গঠিত ঢাকা-৯ আসন ও বাড্ডা-রামপুরা এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১১ আসন। এই দুটি আসন থেকে আগামী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন অভ্যুত্থানে আসিফ মাহমুদের সহযোদ্ধা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।
তাহলে কি ছাত্র উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতারা ঢাকার যেসব আসনে নির্বাচন করবেন, শুধু সেসব এলাকার মসজিদ-মাদ্রাসায় ভোটের আগে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে? জবাবে উপদেষ্টা আসিফ বলেছেন, ‘বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার সময় তো শেষ হয়ে যায়নি। সারা দেশের অন্য অনেক জায়গায়ও তো বরাদ্দ গেছে।’
নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী, তফসিল ঘোষণার পর আর এ ধরনের প্রকল্পে বরাদ্দ দেওয়া যায় না। আগামী ডিসেম্বরের শুরুর দিকেই জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে। ফলে বৈধতার প্রশ্ন এখনো না উঠলেও এই বরাদ্দ নিয়মমাফিক হয়েছে কি না এবং তার সঙ্গে নৈতিক ভিত্তি নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।
স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘নির্বাচনের পূর্বমুহূর্তে জেলা পরিষদের এডিপি হিসেবে বিশেষ কিছু আসনের জন্য যে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, তা নিঃসন্দেহে দৃষ্টিকটু।’
এর আগে গত ৫ অক্টোবর ঢাকার ১৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে ৪২ লাখ টাকার বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল, যেগুলো ছিল ঢাকার অন্তত ১০টি আলাদা আলাদা এলাকায়। যে কারণে সেটি নিয়ে তেমন কোনো প্রশ্নও ওঠেনি।
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বিবিসি বাংলাকে পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘সারা দেশেই তো বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে, তার সবগুলো নিয়ে রিপোর্ট না করে কেন ঢাকার আসন নিয়ে বিবিসি বাংলা রিপোর্ট করছে?’
তবে, পরে তিনি বলেছেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানগুলোতে বরাদ্দের জন্য আবেদনগুলো কারা করেছে, আমি জানি না। এগুলো খোঁজও রাখা যায় না। আবেদনগুলো বিভিন্নভাবে আসে। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হয়।’
আগামী মাসের শুরুর দিকেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল। উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করে ঢাকার কোনো আসন থেকে আসিফ মাহমুদ নির্বাচন করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
এই বিশেষ বরাদ্দ নির্বাচনে আসিফ মাহমুদকে বাড়তি কোনো সুবিধা দেবে কি না জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তারিকুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, সরকার যখন বিভিন্ন খাতে যৌক্তিক সংস্কার নিয়ে কাজ করছে, সেই মুহূর্তে বিশেষ বিশেষ আসনের জন্য এমন বিশেষ বরাদ্দ অনাকাঙ্ক্ষিত।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক। এই জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) জুলাই বিপ্লবের অংশীজনেরা থাকছে বলে জানান তিনি।
১৫ মিনিট আগে
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সম্ভাব্য জোট প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যেকোনো রাজনৈতিক দল তাদের ঘোষিত আদর্শ অনুযায়ী অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট করতেই পারে। এটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। তবে জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির জোট নিয়ে যেই অভ্যন্তরীণ
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চায় বিএনপি। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বিষয়টি নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। আজ রোববার নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক। এই জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) জুলাই বিপ্লবের অংশীজনেরা থাকছে বলে জানান তিনি।
আজ রোববার বিকেলে ঢাকা-১৩ আসনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন তিনি।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) ঢাকার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও ঢাকা-১৫ ও ১৩ আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন মামুনুল হক।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর মামুনুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবে অংশীজন দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে আসন সমঝোতার মাধ্যমে জোটের মাধ্যমে ভোটে অংশ নিচ্ছি। অন্যান্য দলের সঙ্গে খেলাফতে মজলিশ, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এনসিপিসহ অন্যান্য দল থাকবে।’
কতটি দল থাকবে সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা এখনো ঠিক হয়নি। বিকেলে আমাদের সংবাদ সম্মেলনে জানানো হবে।’
জোটে আপনারা কতটি আসন দাবি করেছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সেটা এই মুহূর্তে বলছি না, প্রক্রিয়াধীন আছে।’
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাইলে মামুনুল হক বলেন, ‘আমরা এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে পাচ্ছি না।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক। এই জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) জুলাই বিপ্লবের অংশীজনেরা থাকছে বলে জানান তিনি।
আজ রোববার বিকেলে ঢাকা-১৩ আসনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন তিনি।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) ঢাকার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও ঢাকা-১৫ ও ১৩ আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন মামুনুল হক।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর মামুনুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবে অংশীজন দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে আসন সমঝোতার মাধ্যমে জোটের মাধ্যমে ভোটে অংশ নিচ্ছি। অন্যান্য দলের সঙ্গে খেলাফতে মজলিশ, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এনসিপিসহ অন্যান্য দল থাকবে।’
কতটি দল থাকবে সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা এখনো ঠিক হয়নি। বিকেলে আমাদের সংবাদ সম্মেলনে জানানো হবে।’
জোটে আপনারা কতটি আসন দাবি করেছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সেটা এই মুহূর্তে বলছি না, প্রক্রিয়াধীন আছে।’
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাইলে মামুনুল হক বলেন, ‘আমরা এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে পাচ্ছি না।’

সম্প্রতি ঢাকার ২৭৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে বিশেষ উন্নয়ন বরাদ্দ দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে মাত্র একটি বাদে বাকি ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানই পড়েছে ঢাকার তিনটি সংসদীয় আসন এলাকায়। ঢাকায় মোট ২০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে কেন কেবল তিনটি আসনে এই বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হলো, সেই প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা চলছে।
২০ নভেম্বর ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সম্ভাব্য জোট প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যেকোনো রাজনৈতিক দল তাদের ঘোষিত আদর্শ অনুযায়ী অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট করতেই পারে। এটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। তবে জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির জোট নিয়ে যেই অভ্যন্তরীণ
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চায় বিএনপি। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বিষয়টি নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। আজ রোববার নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সম্ভাব্য জোট প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যেকোনো রাজনৈতিক দল তাদের ঘোষিত আদর্শ অনুযায়ী অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট করতেই পারে। এটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। তবে জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির জোট নিয়ে যেই অভ্যন্তরীণ সংকট দেখা দিয়েছে, সেটির সঙ্গে আদর্শিক একটি দ্বন্দ্ব চলছে বলেই মনে করেন তিনি।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বিষয়টি নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
শোনা যাচ্ছে যে এনসিপির সঙ্গে জামায়াতের জোট হচ্ছে—এই বিষয়টা বিএনপি কীভাবে দেখছে? সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। সে হিসেবে সব রাজনৈতিক দলের স্বাধীন সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার স্বীকার করে। যদি কোনো রাজনৈতিক দল তার ঘোষিত আদর্শ অনুযায়ী অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে চায়, সে অধিকার তাদের আছে। অবশ্য আমরা এটাও দেখলাম তাদের এই ভাবনায় দ্বিমত পোষণ করে অনেক নেতৃবৃন্দ দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। অর্থাৎ মনে হয় যেন, তাদের ঘোষিত আদর্শ বা ঘোষিত ভাবনার সঙ্গে তাদের এই নতুন চিন্তা বোধ হয় যাচ্ছে না। যাই হোক এটা তাদের ব্যাপার।’
বিএনপির সঙ্গে এনসিপির কোনো আলোচনা হয়েছে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি এ ব্যাপারে আপনাদের কিছু বলতে পারব না। কারণ এটা দলের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। আমরা মনে করি সবাই দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল। আমরা গণতন্ত্র, দেশের উন্নয়নে বিশ্বাস করি। তবে সব ব্যাপারেই যদি একমত হতাম, তাহলে তো আমরা একদল করতাম। আলাদা দল থাকত না।’
শরিক দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির সমঝোতা চূড়ান্ত হয়েছে? জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘চূড়ান্ত তো ভাই শেষ দিন পর্যন্ত। কোনো কিছুই কি চূড়ান্ত হয়?’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দুই জায়গা থেকে মনোনয়ন তুলেছেন। তিনি কোন আসন থেকে নির্বাচন করবেন? জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘বগুড়া থেকে করছেন এটা নিশ্চিত। ঢাকায় করছেন কি না, এটা আমাদের দলের পক্ষ থেকে জানালে জানতে পারবেন।’
অনেক নেতা নতুন যুক্ত হয়েই মনোনয়ন পেয়ে যাচ্ছেন। সেসব আসনে অনেক ত্যাগী নেতা মনোনয়ন পাচ্ছেন না। বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ হচ্ছে। এ বিষয়টাকে আপনারা কীভাবে মূল্যায়ন করেন? এ প্রশ্নে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমিও প্রথম থেকেই দলে আছি। অন্তত আমি নিজেকে ত্যাগী বলেই দাবি করি। আমি তো মনোনয়ন চাইনি। দল ও দেশের স্বার্থ সবার আগে। ত্যাগী নেতাদের জন্য আরও বেশি আগে। যদি এমন কাউকে মনোনয়ন দিয়ে দলের এবং দেশের স্বার্থ অধিক রক্ষিত হয়, তাহলে ত্যাগী নেতারাই সবার আগে সেটাকে স্বাগত জানান।’

জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সম্ভাব্য জোট প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যেকোনো রাজনৈতিক দল তাদের ঘোষিত আদর্শ অনুযায়ী অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট করতেই পারে। এটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। তবে জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির জোট নিয়ে যেই অভ্যন্তরীণ সংকট দেখা দিয়েছে, সেটির সঙ্গে আদর্শিক একটি দ্বন্দ্ব চলছে বলেই মনে করেন তিনি।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বিষয়টি নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
শোনা যাচ্ছে যে এনসিপির সঙ্গে জামায়াতের জোট হচ্ছে—এই বিষয়টা বিএনপি কীভাবে দেখছে? সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। সে হিসেবে সব রাজনৈতিক দলের স্বাধীন সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার স্বীকার করে। যদি কোনো রাজনৈতিক দল তার ঘোষিত আদর্শ অনুযায়ী অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে চায়, সে অধিকার তাদের আছে। অবশ্য আমরা এটাও দেখলাম তাদের এই ভাবনায় দ্বিমত পোষণ করে অনেক নেতৃবৃন্দ দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। অর্থাৎ মনে হয় যেন, তাদের ঘোষিত আদর্শ বা ঘোষিত ভাবনার সঙ্গে তাদের এই নতুন চিন্তা বোধ হয় যাচ্ছে না। যাই হোক এটা তাদের ব্যাপার।’
বিএনপির সঙ্গে এনসিপির কোনো আলোচনা হয়েছে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি এ ব্যাপারে আপনাদের কিছু বলতে পারব না। কারণ এটা দলের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। আমরা মনে করি সবাই দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল। আমরা গণতন্ত্র, দেশের উন্নয়নে বিশ্বাস করি। তবে সব ব্যাপারেই যদি একমত হতাম, তাহলে তো আমরা একদল করতাম। আলাদা দল থাকত না।’
শরিক দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির সমঝোতা চূড়ান্ত হয়েছে? জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘চূড়ান্ত তো ভাই শেষ দিন পর্যন্ত। কোনো কিছুই কি চূড়ান্ত হয়?’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দুই জায়গা থেকে মনোনয়ন তুলেছেন। তিনি কোন আসন থেকে নির্বাচন করবেন? জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘বগুড়া থেকে করছেন এটা নিশ্চিত। ঢাকায় করছেন কি না, এটা আমাদের দলের পক্ষ থেকে জানালে জানতে পারবেন।’
অনেক নেতা নতুন যুক্ত হয়েই মনোনয়ন পেয়ে যাচ্ছেন। সেসব আসনে অনেক ত্যাগী নেতা মনোনয়ন পাচ্ছেন না। বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ হচ্ছে। এ বিষয়টাকে আপনারা কীভাবে মূল্যায়ন করেন? এ প্রশ্নে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমিও প্রথম থেকেই দলে আছি। অন্তত আমি নিজেকে ত্যাগী বলেই দাবি করি। আমি তো মনোনয়ন চাইনি। দল ও দেশের স্বার্থ সবার আগে। ত্যাগী নেতাদের জন্য আরও বেশি আগে। যদি এমন কাউকে মনোনয়ন দিয়ে দলের এবং দেশের স্বার্থ অধিক রক্ষিত হয়, তাহলে ত্যাগী নেতারাই সবার আগে সেটাকে স্বাগত জানান।’

সম্প্রতি ঢাকার ২৭৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে বিশেষ উন্নয়ন বরাদ্দ দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে মাত্র একটি বাদে বাকি ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানই পড়েছে ঢাকার তিনটি সংসদীয় আসন এলাকায়। ঢাকায় মোট ২০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে কেন কেবল তিনটি আসনে এই বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হলো, সেই প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা চলছে।
২০ নভেম্বর ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক। এই জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) জুলাই বিপ্লবের অংশীজনেরা থাকছে বলে জানান তিনি।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চায় বিএনপি। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বিষয়টি নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। আজ রোববার নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চায় বিএনপি। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বিষয়টি নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।
বৈঠক শেষে নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের বলেন, আরপিওতে না থাকা সত্ত্বেও মনোনয়নপত্রে সন্তানেরও আয়ের হিসাব দেওয়ার বিষয়টি রাখা হয়েছে। যেটা নিয়ে সব জায়গায় একটা প্রশ্ন উঠেছে। কারণ অনেকের সন্তানেরা নিজেরাই উপার্জনক্ষম এবং তাঁরা নির্ভরশীল নন। অনেকেই দেশের বাইরে থাকেন। অনেকেই নিজেরা আলাদাভাবেই ট্যাক্স দেন। এই বিষয়টা নিয়ে একটা জটিলতা হয়ে গেছে। যার জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছি এবং কথা বললাম। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং তাঁর সঙ্গে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বোঝাতে চেয়েছেন নির্ভরশীল সন্তানদের বুঝিয়েছেন। তাঁরা এর ব্যাখ্যা দেবেন যে, এই ‘সন্তান’ শব্দটার অর্থ হলো ‘নির্ভরশীল সন্তান’।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এআই-এর ব্যবহারের সমস্যাটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে জানিতে বিএনপির এই নেতা বলেন, উন্নয়ন, সমৃদ্ধি সবকিছুতেই টেকনোলজি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এর অপব্যবহার সমাজ, সভ্যতা বা উন্নয়ন সবকিছুর জন্য ক্ষতির কারণ। কাজেই যদি এআই বা টেকনোলজির অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার করে যদি কেউ অপপ্রচার করে কিংবা যদি কেউ মানহানিকর কিছু করে, তাহলে এই ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন যেন শক্ত ভূমিকা রাখে। ইসি, বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব মেকানিজম আছে। তাঁরা সবাই মিলে এ ব্যাপারটা খেয়াল রাখবেন এবং আরও সক্রিয় হবেন তাঁরা বলেছেন। আমরা বলেছি এটা বন্ধ করার ক্রিয়া সময়সাপেক্ষ। কিন্তু যদি খুব দ্রুত ফ্যাক্ট চেক করে ফেইক চিহ্নিত করেন, তাহলে আপনার এই নেতিবাচক প্রচারণাটা কম ক্ষতিকারক হবে। শুধু ভদ্রসম্মত কাজে তো হয় না, সে জন্য যাতে যারা এসব কাজ করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয় সে অনুরোধ করেছি।
মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় বাড়ানোর বিষয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমাদের দলের কোনো সিদ্ধান্ত নেই। এ ব্যাপারে আমাদের আলোচনার কোনো ম্যান্ডেট ছিল না।’
জামায়াত ৩ তারিখে সমাবেশ করছে। এটা নিয়ে আলোচনা করেছেন? জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘আমি একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে যেটা বুঝি, নির্বাচনী প্রচারণা এখন বন্ধ। যেকোনো রাজনৈতিক সংগঠনের সাংগঠনিক কার্যক্রম বন্ধ নেই। উনারা যা করবেন সেটা নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ হয় কিনা এটা তারা আর নির্বাচন কমিশন বুঝবে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চায় বিএনপি। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বিষয়টি নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।
বৈঠক শেষে নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের বলেন, আরপিওতে না থাকা সত্ত্বেও মনোনয়নপত্রে সন্তানেরও আয়ের হিসাব দেওয়ার বিষয়টি রাখা হয়েছে। যেটা নিয়ে সব জায়গায় একটা প্রশ্ন উঠেছে। কারণ অনেকের সন্তানেরা নিজেরাই উপার্জনক্ষম এবং তাঁরা নির্ভরশীল নন। অনেকেই দেশের বাইরে থাকেন। অনেকেই নিজেরা আলাদাভাবেই ট্যাক্স দেন। এই বিষয়টা নিয়ে একটা জটিলতা হয়ে গেছে। যার জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছি এবং কথা বললাম। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং তাঁর সঙ্গে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বোঝাতে চেয়েছেন নির্ভরশীল সন্তানদের বুঝিয়েছেন। তাঁরা এর ব্যাখ্যা দেবেন যে, এই ‘সন্তান’ শব্দটার অর্থ হলো ‘নির্ভরশীল সন্তান’।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এআই-এর ব্যবহারের সমস্যাটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে জানিতে বিএনপির এই নেতা বলেন, উন্নয়ন, সমৃদ্ধি সবকিছুতেই টেকনোলজি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এর অপব্যবহার সমাজ, সভ্যতা বা উন্নয়ন সবকিছুর জন্য ক্ষতির কারণ। কাজেই যদি এআই বা টেকনোলজির অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার করে যদি কেউ অপপ্রচার করে কিংবা যদি কেউ মানহানিকর কিছু করে, তাহলে এই ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন যেন শক্ত ভূমিকা রাখে। ইসি, বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব মেকানিজম আছে। তাঁরা সবাই মিলে এ ব্যাপারটা খেয়াল রাখবেন এবং আরও সক্রিয় হবেন তাঁরা বলেছেন। আমরা বলেছি এটা বন্ধ করার ক্রিয়া সময়সাপেক্ষ। কিন্তু যদি খুব দ্রুত ফ্যাক্ট চেক করে ফেইক চিহ্নিত করেন, তাহলে আপনার এই নেতিবাচক প্রচারণাটা কম ক্ষতিকারক হবে। শুধু ভদ্রসম্মত কাজে তো হয় না, সে জন্য যাতে যারা এসব কাজ করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয় সে অনুরোধ করেছি।
মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় বাড়ানোর বিষয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমাদের দলের কোনো সিদ্ধান্ত নেই। এ ব্যাপারে আমাদের আলোচনার কোনো ম্যান্ডেট ছিল না।’
জামায়াত ৩ তারিখে সমাবেশ করছে। এটা নিয়ে আলোচনা করেছেন? জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘আমি একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে যেটা বুঝি, নির্বাচনী প্রচারণা এখন বন্ধ। যেকোনো রাজনৈতিক সংগঠনের সাংগঠনিক কার্যক্রম বন্ধ নেই। উনারা যা করবেন সেটা নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ হয় কিনা এটা তারা আর নির্বাচন কমিশন বুঝবে।’

সম্প্রতি ঢাকার ২৭৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে বিশেষ উন্নয়ন বরাদ্দ দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে মাত্র একটি বাদে বাকি ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানই পড়েছে ঢাকার তিনটি সংসদীয় আসন এলাকায়। ঢাকায় মোট ২০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে কেন কেবল তিনটি আসনে এই বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হলো, সেই প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা চলছে।
২০ নভেম্বর ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক। এই জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) জুলাই বিপ্লবের অংশীজনেরা থাকছে বলে জানান তিনি।
১৫ মিনিট আগে
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সম্ভাব্য জোট প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যেকোনো রাজনৈতিক দল তাদের ঘোষিত আদর্শ অনুযায়ী অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট করতেই পারে। এটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। তবে জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির জোট নিয়ে যেই অভ্যন্তরীণ
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। আজ রোববার নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। আজ রোববার নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য জানান।
মো. রুহুল আমিন জানান, ‘জনাব তারেক রহমান সাহেবের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার বিষয়টি মাননীয় নির্বাচন কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। আজ রোববার নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক এ তথ্য জানান।
মো. রুহুল আমিন জানান, ‘জনাব তারেক রহমান সাহেবের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার বিষয়টি মাননীয় নির্বাচন কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।’

সম্প্রতি ঢাকার ২৭৪টি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে বিশেষ উন্নয়ন বরাদ্দ দিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে মাত্র একটি বাদে বাকি ২৭৩টি প্রতিষ্ঠানই পড়েছে ঢাকার তিনটি সংসদীয় আসন এলাকায়। ঢাকায় মোট ২০টি সংসদীয় আসনের মধ্যে কেন কেবল তিনটি আসনে এই বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হলো, সেই প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা চলছে।
২০ নভেম্বর ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক। এই জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) জুলাই বিপ্লবের অংশীজনেরা থাকছে বলে জানান তিনি।
১৫ মিনিট আগে
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সম্ভাব্য জোট প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যেকোনো রাজনৈতিক দল তাদের ঘোষিত আদর্শ অনুযায়ী অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট করতেই পারে। এটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। তবে জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির জোট নিয়ে যেই অভ্যন্তরীণ
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চায় বিএনপি। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বিষয়টি নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন
১ ঘণ্টা আগে