Ajker Patrika

বিএনপিসহ বিরোধী দলশূন্য করতে সরকার মরিয়া হয়ে উঠেছে: রিজভী

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ০১ নভেম্বর ২০২৩, ২৩: ৫৭
বিএনপিসহ বিরোধী দলশূন্য করতে সরকার মরিয়া হয়ে উঠেছে: রিজভী

‘বিএনপিসহ বিরোধী দলশূন্য করতে সরকার মরিয়া হয়ে উঠেছে’— এমন অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

আজ বুধবার বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এই অভিযোগ করেন। 

রিজভী বলেন, সরকার গোটা দেশকে বিএনপিশূন্য করা, বিরোধী দলশূন্য করার এমনকি গণতন্ত্রশূন্য করার জন্য যত ধরনের পদ্ধতি দরকার, সেটি তারা করে যাচ্ছে। 

ওরা (সরকার) মরিয়া হয়ে এই কাজ করে যাচ্ছে—মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ‘বিএনপিসহ বিরোধী দলকে স্তব্ধ করার উদ্দেশ্যই হচ্ছে দেড় দশকের আওয়ামী লুণ্ঠন ও অর্থ পাচারের কাহিনিগুলো যেন সাধারণ জনগণ জানতে না পারে।’

রিজভী বলেন, ‘অবরোধের দ্বিতীয় দিনেও দেশের নানা জায়গায় পুলিশ ও আওয়ামী লীগ, আবার কোথাও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আওয়ামী লীগ যুক্তভাবে অবরোধকারী নেতা-কর্মীদের ওপরে আক্রমণ চালিয়েছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে নির্বিচারে, পাইকারিভাবে, ব্লক রেইড চলছে বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায়। রিমান্ড আর গ্রেপ্তার—এ যেন আওয়ামী দুঃশাসনের অন্যতম পণ্য।’ 

দলের নেতা-কর্মীদের ওপরে গুলিবর্ষণ, হামলা, মামলা ও গ্রেপ্তারের চিত্র তুলে ধরে রিজভী বলেন, ‘২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশ, ২৯ অক্টোবর হরতাল এবং গত দুই দিনের অবরোধকে কেন্দ্র করে বিএনপির আড়াই হাজারের বেশি নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই সময়ে ৮ জন নেতা-কর্মীর মৃত্যু ও ৩ হাজার ৪৩৬ জনের বেশি নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন এবং ৫৫টির বেশি মামলা হয়েছে।’
 
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার) প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরে বিবেকহীন পুলিশ বাহিনী বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতন চালাতে আরও বেশি উৎসাহী হয়ে ওঠে। ২৮, ২৯, ৩০ ও ৩১ অক্টোবর আওয়ামী পুলিশ রক্তের যে হোলিখেলা খেলেছে, সেটি নজিরবিহীন পৈশাচিক ঘটনা। তিনি (প্রধানমন্ত্রী) গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে অনর্গল মিথ্যা কথা বলেছেন সারা জাতির সামনে। অথচ দেশবাসী ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন, সেটিকে খণ্ডাবেন কী করে?’ 

রিজভী বলেন, ‘জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন বলেছে, মুখোশপরা হেলমেটধারী ব্যক্তিরা সরকারের লোক। তারা নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করেছে, তারা পর্যবেক্ষণ করেছে, তারা নানা তথ্য, উপাত্ত, ভিডিও ক্লিপস পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এ কথা বলেছে। এটাকে প্রধানমন্ত্রী আপনি অস্বীকার করবেন কী করে? আপনি মনগড়া, বানোয়াট একের পর এক অভিযোগ দিয়ে কথা বলছেন। এই সমস্ত মামলার কথা জনগণ বিশ্বাস করে না। কিন্তু ভয়ে কিছু বলতেও পারে না কখন আপনার দুঃশাসনের খড়্গ মাথার ওপরে নেমে আসবে।’ 

মিরপুরে পোশাকশ্রমিকদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ওরা (শ্রমিক) যে মজুরির জন্য সংগ্রাম করেছে, এটা কোনো অযৌক্তিক সংগ্রাম নয়। সম্পূর্ণ যৌক্তিক ও ন্যায়সংগত সংগ্রাম। সেটাকেও বর্বরোচিত রাষ্ট্রশক্তির চাকায় থেঁতলে দিচ্ছে এই সরকার। আওয়ামী সরকারের ক্ষমতার লোভ এতটাই তীব্র যে তারা সারা দেশকে গোরস্থান বানিয়ে ক্ষমতায় থাকতে চায়।’ 

রিজভী বলেন, ‘সরকার শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য দাবির আন্দোলনকে রক্তাক্ত পন্থায় দমন করছে। বিভিন্ন শিল্পের শ্রমিকেরা আন্দোলন করছে ন্যায্য দাবির পক্ষে। তাদের এই সংগ্রামের প্রতি গণতন্ত্রকামী প্রতিটি মানুষ সমর্থন করেছে বিএনপিসহ। আপনারা দেখেছেন যে কী বর্বরোচিতভাবে আক্রমণ চালিয়েছে শ্রমিকদের ওপরে। এটা দমানোর জন্য সরকার সন্ত্রাসীদের নামিয়েছে। সন্ত্রাসী দিয়ে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে দমানো হচ্ছে।’ 

রিজভী বলেন, ‘জেলখানায় বিএনপি নেতা-কর্মীদের দুর্দশা এখন চরমে উঠেছে। বিএনপির যে সমস্ত নেতা যারা একসময় মন্ত্রী-এমপি ছিলেন, তাঁদেরকেও ডিভিশন দেওয়া হচ্ছে না। কারাগারের ভেতরেও বিএনপি নেতাদের আটকে রাখা হচ্ছে, সেলে আটকে রাখা হচ্ছে, একদম নির্জন অন্ধকার প্রকোষ্ঠে। যেখানে দম বন্ধ থাকার পরিবেশ। এমনকি দিনের বেলায়ও তাঁদের সেলের ভেতরে আটক রাখা হয়।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

এনসিপি জামায়াতের গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে: আব্দুল কাদের

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও বিলুপ্ত হওয়া গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের। ছবি: ফেসবুক থেকে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও বিলুপ্ত হওয়া গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের। ছবি: ফেসবুক থেকে

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জামায়াতে ইসলামীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও বিলুপ্ত হওয়া গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন আব্দুল কাদের।

ফেসবুক পোস্টে আব্দুল কাদের লিখেছেন, ‘তারুণ্যের রাজনীতির কবর রচিত হতে যাচ্ছে। এনসিপি অবশেষে জামায়াতের সাথেই সরাসরি জোট বাঁধতেছে। সারাদেশে মানুষের, নেতাকর্মীদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে জলাঞ্জলি দিয়ে গুটিকয়েক নেতার স্বার্থ হাসিল করতেই এমন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামীকাল এই জোটের ঘোষণা আসতে পারে। আর এরই মধ্য দিয়ে কার্যত এনসিপি জামায়াতের গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।’

আব্দুল কাদের আরও লিখেছেন, ‘জামাতের থেকে এনসিপি চেয়েছিল ৫০ আসন, দর কষাকষির সর্বশেষ পর্যায়ে সেটা ৩০ আসনে গিয়ে চূড়ান্ত হয়েছে। জোটের শর্ত অনুযায়ী এনসিপি বাকি ২৭০ আসনে কোনো প্রার্থী দিতে পারবে না, সেগুলাতে জামায়াতকে সহযোগিতা করবে এনসিপি। জামায়াতের পক্ষ থেকে জোটসঙ্গী হিসেবে আসনপ্রতি এনসিপিকে নির্বাচনী খরচ দেওয়া হবে দেড় কোটি টাকা। সমঝোতার ৩০ আসনে কারা কারা চূড়ান্ত হবেন সেই দায়িত্ব জামায়াতের পক্ষ থেকে এনসিপির একজনকে ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। তিনি হচ্ছেন জামায়াতের অন্যতম আস্থাভাজন, নাসীরউদ্দিন পাটওয়ারী আর জামায়াতের দিক থেকে থাকবেন আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। এই দুইজন মিলেই এনসিপির ৩০ জন প্রার্থী চূড়ান্ত করবেন। ছোটন গং-এর সাথে নাহিদ ইসলামের আরও এক ধাপ আগানো সমঝোতা হয়েছে। ছোটন গং জানিয়েছে, পশ্চিমারা প্রধানমন্ত্রী কিংবা বিরোধী দলীয় নেতা হিসেবে সংসদে জামায়াতকে চায় না। সেই হিসেবে নির্বাচনে জিতলে নাহিদ ইসলাম হবেন প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধী দলে গেলে নাহিদ হবে বিরোধীদলীয় নেতা।’

সবশেষে এই জুলাই যোদ্ধা লিখেছেন, ‘এতো এতো তরুণ নিজের গোছানো ক্যারিয়ার, পরিবার পরিজন বাদ দিয়ে দেশের হাল ধরতে এসেছিল, একটা সম্ভাবনা তৈরি করেছিল, স্বপ্ন দেখেছিল; নাহিদ ইসলামরা গতকাল রাতে গিয়ে সেই স্বপ্নকে মাটিচাপা দিয়ে এসেছেন!’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

তারেক রহমানের সঙ্গে দেশে এল জেবুও

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ৩৯
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে দেশে এসেছে তাঁর পোষা বিড়াল জেবুও। তারেক রহমানের সঙ্গে একই ফ্লাইটে এক বিশেষ ধরনের খাঁচায় করে জেবুকে আনা হয়। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির অফিশিয়াল ভেরিফায়েড পেজ থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তারেক রহমানের ব্যস্ত সময়ের ফাঁকে জেবুর সঙ্গে খুনসুটি ও আদুরে মুহূর্তের ছবি একাধিকবার ভাইরাল হয়েছে। এসব ছবি নেটিজেনদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে এবং প্রাণীর প্রতি তাঁর ভালোবাসা প্রশংসিত হয়।

তারেক রহমান নিজেও তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে জেবুর সঙ্গে কাটানো কিছু স্মরণীয় মুহূর্ত শেয়ার করেছেন, যা দ্রুত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বিএনপির নেতা-কর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মধ্যে পরিচিত হয়ে ওঠে বিড়াল জেবু।

সম্প্রতি বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান জানান, বিড়ালটি মূলত তাঁর মেয়ের হলেও এখন পরিবারের সবারই প্রিয়। সে সাক্ষাৎকারেই তিনি পোষা বিড়ালটির নাম ‘জেবু’ বলে উল্লেখ করেন।

এ সময় প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা ও মানবিক দায়িত্বের বিষয়েও নিজের মতামত তুলে ধরেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন, তাই তাঁর প্রতিটি সৃষ্টির প্রতি সম্মান ও যত্ন নেওয়া মানুষের দায়িত্ব। প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হলে মানুষের জীবনও ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এদিকে তারেক রহমানের দেশে ফেরা এবং তার সঙ্গে পোষা বিড়াল জেবুর আগমন—দুটিই সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে ভিন্ন মাত্রার আলোচনা সৃষ্টি করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঢাকায় তারেক রহমান, স্লোগানে মুখর পূর্বাচল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ২৪
তারেক রহমানের আগমনের খবর শুনে স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে পূর্বাচল। ছবি: আজকের পত্রিকা
তারেক রহমানের আগমনের খবর শুনে স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে পূর্বাচল। ছবি: আজকের পত্রিকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার খবরে তাঁর নামে স্লোগানে স্লোগানে সংবর্ধনাস্থল মুখর করে রেখেছেন লাখো নেতা–কর্মী।

তারেক রহমানের আগমনের খবর শুনে স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে পূর্বাচল। ছবি: আজকের পত্রিকা
তারেক রহমানের আগমনের খবর শুনে স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে পূর্বাচল। ছবি: আজকের পত্রিকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৪৪ মিনিটে বিমান থেকে নামেন তারেক রহমান। এরপর ইমিগ্রেশন পার হয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি। তাঁর পরিবারের সদস্যরাও এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন।

তারেক রহমানের আগমনের খবর শুনে স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে পূর্বাচল। ছবি: আজকের পত্রিকা
তারেক রহমানের আগমনের খবর শুনে স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে পূর্বাচল। ছবি: আজকের পত্রিকা

তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে সকাল থেকেই জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। তারেক রহমান ঢাকার বিমানবন্দরে নামার সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চ থেকে সেই ঘোষণা দেওয়া হয়। এরপর নেতা–কর্মীরা তারেক রহমানে নামে স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে রেখেছেন পুরো পূর্বাঞ্চল এলাকা।

বেশির ভাগ নেতা–কর্মীদের হাতে তারেক রহমানে ছবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড। মাথায় রঙিন ক্যাপ এবং টি-শার্ট পড়ে অনেকেই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়েতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তারেক রহমান। এরপর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে যাবেন তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিমানবন্দরে পরিবারের সঙ্গে আবেগাপ্লুত তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ২৫
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তারেক রহমান। ছবি: আজকের পত্রিকা
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তারেক রহমান। ছবি: আজকের পত্রিকা

সোয়া ৬ হাজার দিন পর দেশের মাটিতে পা রাখলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।

tareq-and-family-2

এ সময় বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। এরপরই তারেক রহমানের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু ফুলের মালা পরিয়ে জামাতাকে বরণ করেন নেন। নাতনি জাইমাকেও আদর করতে দেখা যায়। তারেক রহমান এ সময় তাঁর পাশে কিছু সময় বসে থাকেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত