নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
রাত পৌনে ৯টার মিনিটে বৈঠক শেষে যমুনা থেকে বেরিয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দল সাংবাদিকদের সামনে দলের এই অবস্থান তুলে ধরে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু জানানো হয়নি। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা যা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম, তার উপর ভিত্তি করে একটা লিখিত বক্তব্য নিয়ে এসেছি। সেই বক্তব্যটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সমীপে পেশ করেছি এবং সেই ভিত্তিতে আমরা আলোচনা করেছি, তার সারাংশ তুলে ধরতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র উত্তরণের লক্ষ্যে বিএনপি প্রথম থেকেই একটি সুস্পষ্ট জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করে আসছে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচনের উদ্দেশ্যে সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছি।’
মোশাররফ বলেন, বিএনপির প্রত্যেকটি নেতাকর্মী রাজনৈতিকভাবে পারিবারিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামী লীগের আমলে এবং সেজন্য আওয়ামী লীগের বিচার সবচাইতে বেশি দাবী করে বিএনপি। এই বিচার প্রক্রিয়া কোনোভাবে অসম্পূর্ণ থাকলে, বিএনপি যখন ক্ষমতায় যাবে তাঁদের বিচারের প্রক্রিয়া এনে বিচার বিভাগের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে সম্পূর্ণ করবে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সংস্কার কার্যক্রম অবিলম্বে সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দ্রুত রোডম্যাপ দেওয়া দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা।
তিনি বলেন, ‘যে কোনো উসিলায় নির্বাচন যতো বিলম্ব করা হলে, আমরা মনে করি, জাতির কাছে আবার স্বৈরাচার পুনরায় ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর দায়-দায়িত্ব বর্তমান সরকার এবং তাদের সাথে সংশ্লিষ্টদের উপরই বর্তাবে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে বলেছি, বিএনপি কখনোই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি। বরং প্রথম দিন থেকেই এই সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস পেয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের আলোচনার মধ্যে আসছে সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটা কোনো সম্পর্ক নাই। কারণ সংস্কার চলমান বিষয়, এটা চলতে থাকবে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরো বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, এই সরকার সকলের সঙ্গে ঐক্যমতের ভিত্তিতে একটা সংস্কার প্রস্তাব দেবে। সেইটা চলমান থাকবে। ভবিষ্যতে যদি জনগণ আমাদের ক্ষমতায় বসায়, আমরা সেই সংস্কার চলমানভাবে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা নেব।’
তিনি আরো বলেন, ‘মামলাগুলোর ব্যাপারে, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন জনাব তারেক রহমান থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত আমাদের নেতা-কর্মীরা সবচেয়ে বিক্ষুব্ধ। আমরা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের কর্তাব্যক্তিদের এবং যারা দায়ী, তাঁদের বিচার চাই, আমরা তো বিচারের পক্ষেই। তবে বিচার বিভাগ স্বাধীন চাই, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এই বিচার সম্পন্ন করবে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে আশ্বাসের প্রশ্নে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এরকম স্পেসিফিক কোনো কথা হয় নাই। স্পেসিফিক কোনো কিছু জানার নাই। আমরা আমাদের দাবি জানিয়েছি, হয়তো বা উনারা উনাদের প্রেসের মাধ্যমে জানাবেন।’
দলের আরেক নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সংস্কারের ব্যাপারে আমরা এবার পরিষ্কার এবং তারাও একমত হয়েছে যে, সংস্কার যেখানে ঐক্যমতের ভিত্তিতে হওয়ার কথা, তার ভিত্তিতে সংস্কার কাজ সম্পন্ন হবে এবং সেই কাজ অতি সহসা সম্পন্ন করা সম্ভব। এখানে কোনো দ্বিমত পোষণ করেননি।’
তিনি আরও বলেন, বিচার ব্যবস্থা বিচার বিভাগ করবে এবং বিচারের আওতায় আনার ব্যাপারে যে আলোচনা হয়েছে এখানেও উনাদের কোনো দ্বিমত নাই। ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব এই আলোচনাও হয়েছে এখানে।
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগের বিষয়ে আমরা লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছি। আগেও জানিয়েছি, নিরাপত্তা উপদেষ্টা আর দুইজন ছাত্র উপদেষ্টা যাদের কারণে এই সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুন্ন হচ্ছে, তাদেরকে বাদ দিতে আমরা আজকেও লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছে।
মঈন খান বলেন, ‘যে তিনটি বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি, সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটার কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা বলেছি, যদি দ্রুত নির্বাচন দেয়া হয় তাহলে আজকে বাংলাদেশে যে নৈরাজ্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে... এক ঘোষণার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে শান্তিশৃঙ্খলা এবং গণতন্ত্র ফিরে আসবে।’
আজকের আলোচনায় আপনার সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এখনো প্রতিক্রিয়া জানানোর দরকার নাই। ওনারা কি বলে? তারপর আমরা প্রতিক্রিয়া জানাব’
রাজনীতিতে হঠাৎ তৈরি হওয়া নানা উৎকন্ঠা-গুঞ্জনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে করতে ৪ সদস্যের বিএনপির প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
রাত পৌনে ৯টার মিনিটে বৈঠক শেষে যমুনা থেকে বেরিয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দল সাংবাদিকদের সামনে দলের এই অবস্থান তুলে ধরে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু জানানো হয়নি। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা যা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম, তার উপর ভিত্তি করে একটা লিখিত বক্তব্য নিয়ে এসেছি। সেই বক্তব্যটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সমীপে পেশ করেছি এবং সেই ভিত্তিতে আমরা আলোচনা করেছি, তার সারাংশ তুলে ধরতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র উত্তরণের লক্ষ্যে বিএনপি প্রথম থেকেই একটি সুস্পষ্ট জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করে আসছে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচনের উদ্দেশ্যে সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছি।’
মোশাররফ বলেন, বিএনপির প্রত্যেকটি নেতাকর্মী রাজনৈতিকভাবে পারিবারিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামী লীগের আমলে এবং সেজন্য আওয়ামী লীগের বিচার সবচাইতে বেশি দাবী করে বিএনপি। এই বিচার প্রক্রিয়া কোনোভাবে অসম্পূর্ণ থাকলে, বিএনপি যখন ক্ষমতায় যাবে তাঁদের বিচারের প্রক্রিয়া এনে বিচার বিভাগের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে সম্পূর্ণ করবে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সংস্কার কার্যক্রম অবিলম্বে সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দ্রুত রোডম্যাপ দেওয়া দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা।
তিনি বলেন, ‘যে কোনো উসিলায় নির্বাচন যতো বিলম্ব করা হলে, আমরা মনে করি, জাতির কাছে আবার স্বৈরাচার পুনরায় ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর দায়-দায়িত্ব বর্তমান সরকার এবং তাদের সাথে সংশ্লিষ্টদের উপরই বর্তাবে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে বলেছি, বিএনপি কখনোই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি। বরং প্রথম দিন থেকেই এই সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস পেয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের আলোচনার মধ্যে আসছে সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটা কোনো সম্পর্ক নাই। কারণ সংস্কার চলমান বিষয়, এটা চলতে থাকবে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরো বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, এই সরকার সকলের সঙ্গে ঐক্যমতের ভিত্তিতে একটা সংস্কার প্রস্তাব দেবে। সেইটা চলমান থাকবে। ভবিষ্যতে যদি জনগণ আমাদের ক্ষমতায় বসায়, আমরা সেই সংস্কার চলমানভাবে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা নেব।’
তিনি আরো বলেন, ‘মামলাগুলোর ব্যাপারে, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন জনাব তারেক রহমান থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত আমাদের নেতা-কর্মীরা সবচেয়ে বিক্ষুব্ধ। আমরা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের কর্তাব্যক্তিদের এবং যারা দায়ী, তাঁদের বিচার চাই, আমরা তো বিচারের পক্ষেই। তবে বিচার বিভাগ স্বাধীন চাই, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এই বিচার সম্পন্ন করবে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে আশ্বাসের প্রশ্নে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এরকম স্পেসিফিক কোনো কথা হয় নাই। স্পেসিফিক কোনো কিছু জানার নাই। আমরা আমাদের দাবি জানিয়েছি, হয়তো বা উনারা উনাদের প্রেসের মাধ্যমে জানাবেন।’
দলের আরেক নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সংস্কারের ব্যাপারে আমরা এবার পরিষ্কার এবং তারাও একমত হয়েছে যে, সংস্কার যেখানে ঐক্যমতের ভিত্তিতে হওয়ার কথা, তার ভিত্তিতে সংস্কার কাজ সম্পন্ন হবে এবং সেই কাজ অতি সহসা সম্পন্ন করা সম্ভব। এখানে কোনো দ্বিমত পোষণ করেননি।’
তিনি আরও বলেন, বিচার ব্যবস্থা বিচার বিভাগ করবে এবং বিচারের আওতায় আনার ব্যাপারে যে আলোচনা হয়েছে এখানেও উনাদের কোনো দ্বিমত নাই। ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব এই আলোচনাও হয়েছে এখানে।
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগের বিষয়ে আমরা লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছি। আগেও জানিয়েছি, নিরাপত্তা উপদেষ্টা আর দুইজন ছাত্র উপদেষ্টা যাদের কারণে এই সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুন্ন হচ্ছে, তাদেরকে বাদ দিতে আমরা আজকেও লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছে।
মঈন খান বলেন, ‘যে তিনটি বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি, সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটার কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা বলেছি, যদি দ্রুত নির্বাচন দেয়া হয় তাহলে আজকে বাংলাদেশে যে নৈরাজ্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে... এক ঘোষণার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে শান্তিশৃঙ্খলা এবং গণতন্ত্র ফিরে আসবে।’
আজকের আলোচনায় আপনার সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এখনো প্রতিক্রিয়া জানানোর দরকার নাই। ওনারা কি বলে? তারপর আমরা প্রতিক্রিয়া জানাব’
রাজনীতিতে হঠাৎ তৈরি হওয়া নানা উৎকন্ঠা-গুঞ্জনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে করতে ৪ সদস্যের বিএনপির প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।

কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
২৪ মিনিট আগে
পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
৪০ মিনিট আগে
ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
১ ঘণ্টা আগে
ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা...
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
গত ২৪ ডিসেম্বর কুমিল্লা জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়। তবে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (গোপনীয় ও প্রবাসী কল্যাণ) হাচিবুর রহমান পরাগ গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, কুমিল্লার ১১টি সংসদীয় আসনে এখন পর্যন্ত মোট ১০৪ জন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে গত বুধবার রমজানুল করিম নামের এক ব্যক্তি কুমিল্লা-৩ আসনে আসিফ মাহমুদের পক্ষে স্বতন্ত্র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আকুবপুর ইউনিয়নের আকুবপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তবে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহকারী রমজানুল করিমের বাড়ি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া গ্রামে। তিনি পেশায় কুমিল্লা জেলা জজ আদালতের একজন আইনজীবী সহকারী।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের বিষয়ে জানতে চাইলে রমজানুল করিম বলেন, বুধবার কয়েকজন ব্যক্তি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে আসিফ মাহমুদের ঠিকানা ও ব্যাংক ড্রাফটের অর্থ দিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে দেওয়ার অনুরোধ করেন। তাদের অনুরোধ অনুযায়ী তিনি ফরম সংগ্রহ করে দেন। সাবেক এই উপদেষ্টার সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত কোনো সম্পর্ক নেই বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে ফোনে পাওয়া যায়নি।
তবে আসিফ মাহমুদের চাচাতো ভাই এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুরাদনগর উপজেলা আহ্বায়ক উবায়দুল সিদ্দিকী বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে শুক্রবার রাতে বিষয়টি সম্পর্কে তিনি জানতে পারেন। তাঁর দাবি, মুরাদনগর থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের বিষয়ে তাদের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। কীভাবে এবং কার মাধ্যমে এই ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে, সে সম্পর্কেও তারা অবগত নন। তাদের জানা অনুযায়ী, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ঢাকা থেকেই নির্বাচনে অংশ নেবেন এবং সেটিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।
উল্লেখ্য, গত ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। এর আগের দিন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। পরদিন ১২ ডিসেম্বর তিনি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ঢাকা-১০ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। এরপর ২২ ডিসেম্বর ধানমন্ডিতে সংশ্লিষ্ট সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তিনি নিজেই ঢাকা-১০ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।

কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
গত ২৪ ডিসেম্বর কুমিল্লা জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়। তবে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (গোপনীয় ও প্রবাসী কল্যাণ) হাচিবুর রহমান পরাগ গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, কুমিল্লার ১১টি সংসদীয় আসনে এখন পর্যন্ত মোট ১০৪ জন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে গত বুধবার রমজানুল করিম নামের এক ব্যক্তি কুমিল্লা-৩ আসনে আসিফ মাহমুদের পক্ষে স্বতন্ত্র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আকুবপুর ইউনিয়নের আকুবপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তবে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহকারী রমজানুল করিমের বাড়ি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া গ্রামে। তিনি পেশায় কুমিল্লা জেলা জজ আদালতের একজন আইনজীবী সহকারী।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের বিষয়ে জানতে চাইলে রমজানুল করিম বলেন, বুধবার কয়েকজন ব্যক্তি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে আসিফ মাহমুদের ঠিকানা ও ব্যাংক ড্রাফটের অর্থ দিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে দেওয়ার অনুরোধ করেন। তাদের অনুরোধ অনুযায়ী তিনি ফরম সংগ্রহ করে দেন। সাবেক এই উপদেষ্টার সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত কোনো সম্পর্ক নেই বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে ফোনে পাওয়া যায়নি।
তবে আসিফ মাহমুদের চাচাতো ভাই এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুরাদনগর উপজেলা আহ্বায়ক উবায়দুল সিদ্দিকী বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে শুক্রবার রাতে বিষয়টি সম্পর্কে তিনি জানতে পারেন। তাঁর দাবি, মুরাদনগর থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের বিষয়ে তাদের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। কীভাবে এবং কার মাধ্যমে এই ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে, সে সম্পর্কেও তারা অবগত নন। তাদের জানা অনুযায়ী, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ঢাকা থেকেই নির্বাচনে অংশ নেবেন এবং সেটিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।
উল্লেখ্য, গত ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। এর আগের দিন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। পরদিন ১২ ডিসেম্বর তিনি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ঢাকা-১০ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। এরপর ২২ ডিসেম্বর ধানমন্ডিতে সংশ্লিষ্ট সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তিনি নিজেই ঢাকা-১০ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
২৪ মে ২০২৫
পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
৪০ মিনিট আগে
ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
১ ঘণ্টা আগে
ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
এ সময় তারেক রহমানের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তাঁর প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. একেএম শামছুল ইসলাম।
আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ের বিশেষ কর্মকর্তা মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন মৃধা ও অ্যাডভোকেট মেহেদুল ইসলাম মেহেদী এবং জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)-এর পরিচালক ডা. শাহ্ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় শহীদ হন ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা। তৎকালীন বিডিআর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন বীর সেনাকে হারায় বাংলাদেশ।
এর আগে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বনানী কবরস্থানে তাঁর ছোট ভাই মরহুম আরাফাত রহমান কোকো ও শ্বশুর সাবেক নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের কবর জিয়ারত করেন।

পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
এ সময় তারেক রহমানের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তাঁর প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. একেএম শামছুল ইসলাম।
আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ের বিশেষ কর্মকর্তা মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন মৃধা ও অ্যাডভোকেট মেহেদুল ইসলাম মেহেদী এবং জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)-এর পরিচালক ডা. শাহ্ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় শহীদ হন ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা। তৎকালীন বিডিআর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন বীর সেনাকে হারায় বাংলাদেশ।
এর আগে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বনানী কবরস্থানে তাঁর ছোট ভাই মরহুম আরাফাত রহমান কোকো ও শ্বশুর সাবেক নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের কবর জিয়ারত করেন।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
২৪ মে ২০২৫
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
২৪ মিনিট আগে
ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
১ ঘণ্টা আগে
ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণসংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) নাগরিক ঐক্যের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মান্না এসব কথা বলেন।
মান্না বলেন, ‘গত কিছুদিন ধরে আমার নামে খেলাপি ঋণ এবং নির্বাচনে অংশ নিয়ে অনিশ্চয়তার ব্যাপারে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা খবর ছড়িয়েছে। আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে বিষয়টি পরিষ্কার করতে আজ আপনাদের ডেকেছি।’
মান্না বলেন, ২০১০ সালে বগুড়ার শিবগঞ্জে ‘আকাফু কোল্ডস্টোরেজ লিমিটেড’ নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চালু করেন। তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এ বি এম নাজমুল কাদির চৌধুরী। ওই বছর তাঁরা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বড়গোলা শাখা থেকে ২২ কোটি টাকা ঋণ নেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না আরও বলেন, ‘২০১২ সাল নাগাদ প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম শুরু করে। এ সময় আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কারণে তৎকালীন সরকারের সঙ্গে আমার সম্পর্কের অবনতি হয়। এই সুযোগে ২০১৪ সাল নাগাদ নাজমুল কাদির ব্যবসার পুরো নিয়ন্ত্রণ নেন এবং আমার নিয়োগকৃত কর্মচারীদেরও চাকরিচ্যুত করেন। ২০১৫ সালে শেখ হাসিনা সরকার আমাকে গ্রেপ্তার করে ২২ মাস কারাগারে রাখে।’
মান্নার দাবি, নাজমুল কাদির ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ না করে ব্যবসার আয় দিয়ে আরেকটি কোল্ডস্টোরেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত তাঁকে শিবগঞ্জে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এরপর নাজমুল কাদির পালিয়ে যান। মান্না প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান, কিন্তু এ সময়ের মধ্যে ঋণের পরিমাণ সুদ-বিলম্বসহ প্রায় ৩৮ কোটি টাকায় পৌঁছায়।
মান্না বলেন, ‘কাগজে-কলমে প্রতিষ্ঠানের ৫০ শতাংশ মালিকানা থাকায় ঋণের বোঝা আমার ওপর পড়ে। আমি গত এক বছরে প্রায় ২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ইসলামী ব্যাংক গত ১০ ডিসেম্বর ঋণ পুনঃ তফসিল অনুমোদন করে। নির্বাচনে অংশ নিতে আমাকে ২৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঋণখেলাপি তালিকা থেকে অব্যাহতি নিতে হবে। সেই বিবেচনায় আমি উচ্চ আদালতে আমার সিআইবি রিপোর্টের ওপর স্টে অর্ডারের জন্য রিট করি। ২২ ডিসেম্বর হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ আমার পক্ষে রায় দেন। তবে সন্ধ্যার আগেই অদৃশ্য কারণে সেই স্টে অর্ডার রিকল করা হয়।’
মান্না আরও বলেন, ২৪ ডিসেম্বর আরেকটি বেঞ্চে শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। তিনি এটিকে ‘ফ্যাসিবাদের পক্ষে দাঁড়ানো’ বলে মন্তব্য করেন।
আগামীকাল রোববার হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে আবারও আবেদন করতে যাওয়ার কথা জানিয়ে মান্না বলেন, ‘আমি প্রত্যাশা করি, রায় আমার পক্ষে আসবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে কোনো বাধা থাকবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমি বগুড়া-২, সিরাজগঞ্জ-১ এবং ঢাকা-১৮ আসন থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব ইনশা আল্লাহ।’

ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণসংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) নাগরিক ঐক্যের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মান্না এসব কথা বলেন।
মান্না বলেন, ‘গত কিছুদিন ধরে আমার নামে খেলাপি ঋণ এবং নির্বাচনে অংশ নিয়ে অনিশ্চয়তার ব্যাপারে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা খবর ছড়িয়েছে। আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে বিষয়টি পরিষ্কার করতে আজ আপনাদের ডেকেছি।’
মান্না বলেন, ২০১০ সালে বগুড়ার শিবগঞ্জে ‘আকাফু কোল্ডস্টোরেজ লিমিটেড’ নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চালু করেন। তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এ বি এম নাজমুল কাদির চৌধুরী। ওই বছর তাঁরা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বড়গোলা শাখা থেকে ২২ কোটি টাকা ঋণ নেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না আরও বলেন, ‘২০১২ সাল নাগাদ প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম শুরু করে। এ সময় আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কারণে তৎকালীন সরকারের সঙ্গে আমার সম্পর্কের অবনতি হয়। এই সুযোগে ২০১৪ সাল নাগাদ নাজমুল কাদির ব্যবসার পুরো নিয়ন্ত্রণ নেন এবং আমার নিয়োগকৃত কর্মচারীদেরও চাকরিচ্যুত করেন। ২০১৫ সালে শেখ হাসিনা সরকার আমাকে গ্রেপ্তার করে ২২ মাস কারাগারে রাখে।’
মান্নার দাবি, নাজমুল কাদির ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ না করে ব্যবসার আয় দিয়ে আরেকটি কোল্ডস্টোরেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত তাঁকে শিবগঞ্জে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এরপর নাজমুল কাদির পালিয়ে যান। মান্না প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান, কিন্তু এ সময়ের মধ্যে ঋণের পরিমাণ সুদ-বিলম্বসহ প্রায় ৩৮ কোটি টাকায় পৌঁছায়।
মান্না বলেন, ‘কাগজে-কলমে প্রতিষ্ঠানের ৫০ শতাংশ মালিকানা থাকায় ঋণের বোঝা আমার ওপর পড়ে। আমি গত এক বছরে প্রায় ২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ইসলামী ব্যাংক গত ১০ ডিসেম্বর ঋণ পুনঃ তফসিল অনুমোদন করে। নির্বাচনে অংশ নিতে আমাকে ২৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঋণখেলাপি তালিকা থেকে অব্যাহতি নিতে হবে। সেই বিবেচনায় আমি উচ্চ আদালতে আমার সিআইবি রিপোর্টের ওপর স্টে অর্ডারের জন্য রিট করি। ২২ ডিসেম্বর হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ আমার পক্ষে রায় দেন। তবে সন্ধ্যার আগেই অদৃশ্য কারণে সেই স্টে অর্ডার রিকল করা হয়।’
মান্না আরও বলেন, ২৪ ডিসেম্বর আরেকটি বেঞ্চে শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। তিনি এটিকে ‘ফ্যাসিবাদের পক্ষে দাঁড়ানো’ বলে মন্তব্য করেন।
আগামীকাল রোববার হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে আবারও আবেদন করতে যাওয়ার কথা জানিয়ে মান্না বলেন, ‘আমি প্রত্যাশা করি, রায় আমার পক্ষে আসবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে কোনো বাধা থাকবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমি বগুড়া-২, সিরাজগঞ্জ-১ এবং ঢাকা-১৮ আসন থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব ইনশা আল্লাহ।’

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
২৪ মে ২০২৫
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
২৪ মিনিট আগে
পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
৪০ মিনিট আগে
ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন তিনি।
২০১৫ সালের ২৫ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান আরাফাত রহমান কোকো। ওই সময়ে লন্ডনে নির্বাসিত ছিলেন তারেক রহমান।

এক দিন পরে কোকোর মরদেহ দেশে এনে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
কোকোর কবর জিয়ারত শেষে তারেক রহমান বনানীর সামরিক কবরস্থানে যান। সেখানে তাঁর শ্বশুর সাবেক নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের কবর জিয়ারত করেন। সূরা ফাতিহা পাঠ করে রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন তারেক রহমান।

ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন তিনি।
২০১৫ সালের ২৫ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান আরাফাত রহমান কোকো। ওই সময়ে লন্ডনে নির্বাসিত ছিলেন তারেক রহমান।

এক দিন পরে কোকোর মরদেহ দেশে এনে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
কোকোর কবর জিয়ারত শেষে তারেক রহমান বনানীর সামরিক কবরস্থানে যান। সেখানে তাঁর শ্বশুর সাবেক নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের কবর জিয়ারত করেন। সূরা ফাতিহা পাঠ করে রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন তারেক রহমান।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
২৪ মে ২০২৫
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
২৪ মিনিট আগে
পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
৪০ মিনিট আগে
ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
১ ঘণ্টা আগে