নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি স্বল্প মেয়াদে হলেও পূর্ণাঙ্গ করার দাবি জানিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সংসদে পদপ্রত্যাশী শতাধিক নেতা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে এই বিষয়ে স্মারকলিপি দিয়ে তাঁর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা।
আজ শনিবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর হাতে তাঁরা এ স্মারকলিপি দেন।
তারেক রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করে স্মারকলিপিতে পদপ্রত্যাশীরা বলেন, ‘আমরা ওয়ান-ইলেভেনের দুঃসময় থেকে শুরু করে দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় ধরে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত আছি। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতিকেই আমরা আমাদের জীবনের ব্রত হিসেবে নিয়েছি। বারবার জেল-জুলুম ও নিপীড়নের শিকার হয়েও রাজপথ ছাড়িনি। এরপর ২০১৩ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরের আন্দোলন, ২০১৫ সালের আন্দোলনসহ দলীয় সব ঝুঁকিপূর্ণ কর্মসূচিতে আমরা সক্রিয় থেকেছি। কিন্তু দীর্ঘ সময়েও ছাত্রদলের বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ হয়নি। আমরা এ নিয়ে শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বারবার সাক্ষাৎ করে দুঃসময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নেতা-কর্মীদের প্রাপ্য মূল্যায়ন নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছি। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে প্রতীকী অনশনের মাধ্যমে মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করেছি। ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি কোনো দাবি নয়, নেতা-কর্মীদের প্রাপ্য অধিকার। ছাত্রদলের ইতিহাসে এবারই প্রথম দীর্ঘ আড়াই বছরেও কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ করতে না পারা।’
স্মারকলিপিতে তাঁরা আরও বলেন, ‘বিদ্যমান কমিটি পূর্ণাঙ্গ না হলে আমাদের অনেক সহযোদ্ধার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বিপন্ন হতে পারে। পরবর্তী কমিটির বয়সের বিধিনিষেধের জটিলতায় অনেকেই বাদ পড়তে পারেন। দুঃসময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ অনেকেই দীর্ঘদিনের ত্যাগ ও পরিশ্রমের কাঙ্ক্ষিত মূল্যায়ন না পেয়েই সংগঠন থেকে বিদায় হওয়ার আশঙ্কা করছেন। এমতাবস্থায় শীর্ষ নেতৃবৃন্দের উদাসীনতায় আমাদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কায় আমাদের আশা-ভরসা ও ন্যায্যতা প্রাপ্তির চূড়ান্ত ভরসাস্থল হিসেবে আমরা একান্তই বাধ্য হয়ে আপনার দ্বারস্থ হলাম। আমরা জীবনের সোনালি সময়গুলো জাতীয়তাবাদের রাজনীতির জন্য নিবেদিত করেছি। শুধু একটা সাংগঠনিক পরিচয় নিয়ে সংগঠনে কাজ করার সুযোগ চাই। আমরা স্বল্প মেয়াদের জন্য হলেও আমাদের প্রাপ্য একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি চাই। আপনার সব সিদ্ধান্তের ওপর আমরা শতভাগ আস্থা রাখি। আমাদের চূড়ান্ত অভিভাবক হিসেবে এই বিষয়ে আপনার হস্তক্ষেপ আমাদের একান্তভাবে কাম্য।’

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি স্বল্প মেয়াদে হলেও পূর্ণাঙ্গ করার দাবি জানিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সংসদে পদপ্রত্যাশী শতাধিক নেতা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে এই বিষয়ে স্মারকলিপি দিয়ে তাঁর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা।
আজ শনিবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর হাতে তাঁরা এ স্মারকলিপি দেন।
তারেক রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করে স্মারকলিপিতে পদপ্রত্যাশীরা বলেন, ‘আমরা ওয়ান-ইলেভেনের দুঃসময় থেকে শুরু করে দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় ধরে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত আছি। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতিকেই আমরা আমাদের জীবনের ব্রত হিসেবে নিয়েছি। বারবার জেল-জুলুম ও নিপীড়নের শিকার হয়েও রাজপথ ছাড়িনি। এরপর ২০১৩ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরের আন্দোলন, ২০১৫ সালের আন্দোলনসহ দলীয় সব ঝুঁকিপূর্ণ কর্মসূচিতে আমরা সক্রিয় থেকেছি। কিন্তু দীর্ঘ সময়েও ছাত্রদলের বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ হয়নি। আমরা এ নিয়ে শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বারবার সাক্ষাৎ করে দুঃসময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নেতা-কর্মীদের প্রাপ্য মূল্যায়ন নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছি। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে প্রতীকী অনশনের মাধ্যমে মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করেছি। ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি কোনো দাবি নয়, নেতা-কর্মীদের প্রাপ্য অধিকার। ছাত্রদলের ইতিহাসে এবারই প্রথম দীর্ঘ আড়াই বছরেও কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ করতে না পারা।’
স্মারকলিপিতে তাঁরা আরও বলেন, ‘বিদ্যমান কমিটি পূর্ণাঙ্গ না হলে আমাদের অনেক সহযোদ্ধার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বিপন্ন হতে পারে। পরবর্তী কমিটির বয়সের বিধিনিষেধের জটিলতায় অনেকেই বাদ পড়তে পারেন। দুঃসময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ অনেকেই দীর্ঘদিনের ত্যাগ ও পরিশ্রমের কাঙ্ক্ষিত মূল্যায়ন না পেয়েই সংগঠন থেকে বিদায় হওয়ার আশঙ্কা করছেন। এমতাবস্থায় শীর্ষ নেতৃবৃন্দের উদাসীনতায় আমাদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কায় আমাদের আশা-ভরসা ও ন্যায্যতা প্রাপ্তির চূড়ান্ত ভরসাস্থল হিসেবে আমরা একান্তই বাধ্য হয়ে আপনার দ্বারস্থ হলাম। আমরা জীবনের সোনালি সময়গুলো জাতীয়তাবাদের রাজনীতির জন্য নিবেদিত করেছি। শুধু একটা সাংগঠনিক পরিচয় নিয়ে সংগঠনে কাজ করার সুযোগ চাই। আমরা স্বল্প মেয়াদের জন্য হলেও আমাদের প্রাপ্য একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি চাই। আপনার সব সিদ্ধান্তের ওপর আমরা শতভাগ আস্থা রাখি। আমাদের চূড়ান্ত অভিভাবক হিসেবে এই বিষয়ে আপনার হস্তক্ষেপ আমাদের একান্তভাবে কাম্য।’

খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
৮ মিনিট আগে
গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
৪০ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
১ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের আপসহীন নেত্রী এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মরদেহ জানাজার জন্য মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আজ বুধবার দুপুর পৌনে ১২টার কিছু পরে নেওয়া হয়েছে। এর পর বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার পরিবর্তে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর পশ্চিম প্রান্তে কফিন রাখা হবে বলে জানা গেছে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়ে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রীয় সকল দপ্তর। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের চারপাশের সড়কগুলোতেও যেন জনসাধারণ অবস্থান করতে পারেন সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
জানাজার পর বেলা সাড়ে তিনটার দিকে সাবেক রাষ্ট্রপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধির পাশে খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হবে। এ সময় বেগম খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ, বিদেশি অতিথি, রাষ্ট্রদূত ও বিএনপি মনোনীত রাজনীতিবিদেরা উপস্থিত থাকবেন।
দাফন কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্নের জন্য সেখানে নির্ধারিত ব্যক্তিবর্গ ব্যতীত আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। দাফন কাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যানে জনসাধারণের চলাচল সীমিত করা হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের আপসহীন নেত্রী এবং বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মরদেহ জানাজার জন্য মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আজ বুধবার দুপুর পৌনে ১২টার কিছু পরে নেওয়া হয়েছে। এর পর বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার পরিবর্তে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর পশ্চিম প্রান্তে কফিন রাখা হবে বলে জানা গেছে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়ে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রীয় সকল দপ্তর। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের চারপাশের সড়কগুলোতেও যেন জনসাধারণ অবস্থান করতে পারেন সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
জানাজার পর বেলা সাড়ে তিনটার দিকে সাবেক রাষ্ট্রপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধির পাশে খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হবে। এ সময় বেগম খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ, বিদেশি অতিথি, রাষ্ট্রদূত ও বিএনপি মনোনীত রাজনীতিবিদেরা উপস্থিত থাকবেন।
দাফন কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্নের জন্য সেখানে নির্ধারিত ব্যক্তিবর্গ ব্যতীত আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। দাফন কাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যানে জনসাধারণের চলাচল সীমিত করা হবে।

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি স্বল্প মেয়াদে হলেও পূর্ণাঙ্গ করার দাবি জানিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সংসদে পদপ্রত্যাশী শতাধিক নেতা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে এই বিষয়ে স্মারকলিপি দিয়ে তাঁর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা
১৬ এপ্রিল ২০২২
গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
৪০ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
১ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
এর আগে, আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মরদেহবাহী গাড়ি তারেক রহমানের বাসভবনে প্রবেশ করে। এর পাশেই খালেদা জিয়ার দীর্ঘদিনের বাসভবন ফিরোজা।
এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে দিয়ে মরদেহ বাসার ভেতরে নেওয়া হলে স্বজনদের মধ্যে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয়স্বজনেরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ সময় খালেদা জিয়ার মরদেহের পাশে বসে তাঁর সন্তান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কোরআন তেলাওয়াত করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ এবং রেজা কিবরিয়াসহ দলের শীর্ষ নেতারা। বাসার বাইরে দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ ভিড় করেন। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো এক নজর দেখার চেষ্টা করেন অনেকে। এলাকা জুড়ে নেমে আসে শোকের ছায়া।

গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
এর আগে, আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মরদেহবাহী গাড়ি তারেক রহমানের বাসভবনে প্রবেশ করে। এর পাশেই খালেদা জিয়ার দীর্ঘদিনের বাসভবন ফিরোজা।
এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে দিয়ে মরদেহ বাসার ভেতরে নেওয়া হলে স্বজনদের মধ্যে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয়স্বজনেরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ সময় খালেদা জিয়ার মরদেহের পাশে বসে তাঁর সন্তান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কোরআন তেলাওয়াত করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ এবং রেজা কিবরিয়াসহ দলের শীর্ষ নেতারা। বাসার বাইরে দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ ভিড় করেন। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো এক নজর দেখার চেষ্টা করেন অনেকে। এলাকা জুড়ে নেমে আসে শোকের ছায়া।

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি স্বল্প মেয়াদে হলেও পূর্ণাঙ্গ করার দাবি জানিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সংসদে পদপ্রত্যাশী শতাধিক নেতা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে এই বিষয়ে স্মারকলিপি দিয়ে তাঁর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা
১৬ এপ্রিল ২০২২
খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
৮ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
১ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
বাসভবনে মা খালেদা জিয়ার মরদেহ নেওয়া হলে সেখানে কফিনের পাশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করতে দেখা গেছে। আজ বুধবার সকাল ১০টা ২৭ মিনিটে বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তারেক রহমানের কোরআন তিলাওয়াতরত ভিডিও পোস্ট করা হয়।
আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মরদেহবাহী গাড়ি ফিরোজায় প্রবেশ করে। এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্য দিয়ে মরদেহ বাসার ভেতরে নেওয়া হলে স্বজনদের মধ্যে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয়স্বজন কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, রেজা কিবরিয়াসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাসার বাইরে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ ভিড় করে। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো একনজর দেখার চেষ্টা করেন অনেকে। পুরো ফিরোজা এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
বাসভবনে মা খালেদা জিয়ার মরদেহ নেওয়া হলে সেখানে কফিনের পাশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করতে দেখা গেছে। আজ বুধবার সকাল ১০টা ২৭ মিনিটে বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তারেক রহমানের কোরআন তিলাওয়াতরত ভিডিও পোস্ট করা হয়।
আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে জাতীয় পতাকায় মোড়ানো সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মরদেহবাহী গাড়ি ফিরোজায় প্রবেশ করে। এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্য দিয়ে মরদেহ বাসার ভেতরে নেওয়া হলে স্বজনদের মধ্যে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। আত্মীয়স্বজন কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, রেজা কিবরিয়াসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাসার বাইরে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ ভিড় করে। প্রিয় নেত্রীকে শেষবারের মতো একনজর দেখার চেষ্টা করেন অনেকে। পুরো ফিরোজা এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া।

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি স্বল্প মেয়াদে হলেও পূর্ণাঙ্গ করার দাবি জানিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সংসদে পদপ্রত্যাশী শতাধিক নেতা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে এই বিষয়ে স্মারকলিপি দিয়ে তাঁর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা
১৬ এপ্রিল ২০২২
খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
৮ মিনিট আগে
গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
৪০ মিনিট আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা



জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি স্বল্প মেয়াদে হলেও পূর্ণাঙ্গ করার দাবি জানিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সংসদে পদপ্রত্যাশী শতাধিক নেতা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে এই বিষয়ে স্মারকলিপি দিয়ে তাঁর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা
১৬ এপ্রিল ২০২২
খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। সেখানে কেউ কাঁদছেন, কেউ মন খারাপ করে বসে আছেন। পুরো এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে শোকের পরিবেশ।
৮ মিনিট আগে
গুলশান থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পথে যাত্রা শুরু করেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী জাতীয় পতাকায় মোড়ানো গাড়িটি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুলশানের ৭৯ সড়কে ১৯৬ নম্বর বাড়িতে তারেক রহমানের বাসভবন থেকে বের হয় গাড়িবহর।
৪০ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মরদেহ আজ বুধবার সকালে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশান অ্যাভিনিউয়ের ১৯৬ নম্বর বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে সপরিবারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান থাকেন। পাশেই খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’।
১ ঘণ্টা আগে