আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট স্থগিত চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। এর ফলে মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনের শপথ নিতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এই আদেশের পর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়েছে। আন্দোলন করছে ঢাকাবাসী, এখন আন্দোলন কি হবে না হবে, সেটা আন্দোলনকারীরা ঠিক করবে। সেটা তারা ওখানেই ঘোষণা দেবেন।’
এদিকে, আজ বৃহস্পতিবার আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন। ইশরাক হোসেনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন ও খান জিয়াউর রহমান।
আদেশের পরে আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তাঁরা জানান, আদালত রিট খারিজ করে দেওয়ায় ইশরাক হোসেনের মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণে কোনো বাধা নেই।
এদিকে রিট আবেদনকারী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন জানান, এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাবেন তাঁরা। এর আগে, গতকাল বুধবার শুনানি শেষে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন একই বেঞ্চ।
মো. মামুনুর রশিদ নামে সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় ও ইসির গেজেট প্রকাশ নিয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছিলেন। নোটিশে সাড়া না পাওয়ায় গত ১৩ মে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। গতকাল বুধবার দীর্ঘক্ষণ এই রিটের ওপর শুনানিতে হাইকোর্ট বলেন, ‘আমরা সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য রুল এবং স্থিতাবস্থা দেব। আমরা সবাইকে শুনতে চাই।’
ব্যারিস্টার কায়সার কামাল রিট আবেদনকারীর আইনগত এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘আবেদনকারীর আইনগত এখতিয়ার নেই। তিনি সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন না। এখানে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে।’
তবে আদালত বলেন, ‘আমরা তো স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও দিতে পারি।’ কায়সার কামাল তখন বলেন, ‘আমাদের হ্যাম্পার হবে।’ আদালত পাল্টা জবাব দেন, ‘হ্যাম্পার হবে না।’
রিটকারীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘এটাতে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুল দেওয়া উচিত। আমরা নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের ভুলগুলো দেখিয়েছি। আবেদনকারীর আইনগত অধিকার আছে সেটাও দেখিয়েছি।’
ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘যখন তাপস বসেছে তখন তো আসা উচিত ছিল। গত কয়েক দিন ধরে ঢাকা শহর ব্লকড। ইশরাকের পক্ষে হাজার হাজার জনগণ আন্দোলন করছে। আর আবেদনকারীর পক্ষে ১০ জন লোকও তো নেই।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের মামলায় স্বতঃপ্রণোদিত রুলের কোনো নজির নেই। এটা হলে প্রত্যেকটা নির্বাচনই চ্যালেঞ্জ হবে। গেজেটের পর শপথ পড়াতে হবে। এটা আইন।’
কায়সার কামাল বলেন, ‘অতীতের কোর্ট রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার হয়েছে। এটা হাইলি পলিটিক্যালি মোটিভেটেড। এই সময়ে এই বিষয়ে রুল দেওয়া কতটা যৌক্তিক হবে? প্রশ্ন উঠবে অতীতের কোনো নির্বাচনে কেন স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি। এটাতে রুল হলে মানুষ ভাববে ৫ আগস্টের আগের ধারাবাহিকতা এখনো বিচার বিভাগ থেকে যায়নি।’
আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘গত সরকারের পতনের পরপরই বর্তমান সরকার ১২ সিটি করপোরেশনের মেয়রকে অপসারণ করেছে। নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল জুলাই-আগস্টের স্পিরিটকে বাইপাস করে একটা অকার্যকর মামলায় রায় দিয়েছে।’
মাহবুব উদ্দিন খোকন তাঁর অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি গত সরকারের সময় সংসদ নির্বাচন করতে গেলে ওসি আমাকে গুলি করেছিল। তখন তো কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে ক্যানসারের রোগী বানিয়ে দেশ ছাড়া করেছে। তখন তো কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি।’
এর আগে রফিকুল ইসলাম ও মামুনুর রশিদ নামে দুই ব্যক্তি আইনি নোটিশ পাঠিয়ে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায় ও ডিক্রির বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানান। নোটিশে গেজেট প্রকাশ এবং ইশরাককে শপথ নেওয়া থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছিল। তবে নোটিশ পাওয়ার পরই দ্রুত রাতে গেজেট প্রকাশ করা হয়।
নোটিশের বিষয়ে ওই সময় আইনজীবী বলেছিলেন, যথাযথ প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায়টি দেওয়া হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল এমন কোনো আদেশ দিতে পারেন না যে আদেশের কোনো কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ ছাড়া অধ্যাদেশের মাধ্যমে মেয়র পদ শূন্য করে দেওয়া হয়েছে।
পরে মামুনুর রশিদ হাইকোর্টে রিট করেন। রিটে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় এবং ২৭ এপ্রিলের গেজেট কেন বেআইনি হবে না এবং ইশরাক হোসেনের শপথ পরিচালনা থেকে বিরত রাখার নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারির আরজি জানানো হয়। এ ছাড়া রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় রায় ও গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়।

বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট স্থগিত চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। এর ফলে মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনের শপথ নিতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এই আদেশের পর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়েছে। আন্দোলন করছে ঢাকাবাসী, এখন আন্দোলন কি হবে না হবে, সেটা আন্দোলনকারীরা ঠিক করবে। সেটা তারা ওখানেই ঘোষণা দেবেন।’
এদিকে, আজ বৃহস্পতিবার আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন। ইশরাক হোসেনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন ও খান জিয়াউর রহমান।
আদেশের পরে আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তাঁরা জানান, আদালত রিট খারিজ করে দেওয়ায় ইশরাক হোসেনের মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণে কোনো বাধা নেই।
এদিকে রিট আবেদনকারী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন জানান, এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাবেন তাঁরা। এর আগে, গতকাল বুধবার শুনানি শেষে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন একই বেঞ্চ।
মো. মামুনুর রশিদ নামে সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় ও ইসির গেজেট প্রকাশ নিয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছিলেন। নোটিশে সাড়া না পাওয়ায় গত ১৩ মে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। গতকাল বুধবার দীর্ঘক্ষণ এই রিটের ওপর শুনানিতে হাইকোর্ট বলেন, ‘আমরা সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য রুল এবং স্থিতাবস্থা দেব। আমরা সবাইকে শুনতে চাই।’
ব্যারিস্টার কায়সার কামাল রিট আবেদনকারীর আইনগত এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘আবেদনকারীর আইনগত এখতিয়ার নেই। তিনি সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন না। এখানে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে।’
তবে আদালত বলেন, ‘আমরা তো স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও দিতে পারি।’ কায়সার কামাল তখন বলেন, ‘আমাদের হ্যাম্পার হবে।’ আদালত পাল্টা জবাব দেন, ‘হ্যাম্পার হবে না।’
রিটকারীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘এটাতে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুল দেওয়া উচিত। আমরা নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের ভুলগুলো দেখিয়েছি। আবেদনকারীর আইনগত অধিকার আছে সেটাও দেখিয়েছি।’
ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘যখন তাপস বসেছে তখন তো আসা উচিত ছিল। গত কয়েক দিন ধরে ঢাকা শহর ব্লকড। ইশরাকের পক্ষে হাজার হাজার জনগণ আন্দোলন করছে। আর আবেদনকারীর পক্ষে ১০ জন লোকও তো নেই।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের মামলায় স্বতঃপ্রণোদিত রুলের কোনো নজির নেই। এটা হলে প্রত্যেকটা নির্বাচনই চ্যালেঞ্জ হবে। গেজেটের পর শপথ পড়াতে হবে। এটা আইন।’
কায়সার কামাল বলেন, ‘অতীতের কোর্ট রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার হয়েছে। এটা হাইলি পলিটিক্যালি মোটিভেটেড। এই সময়ে এই বিষয়ে রুল দেওয়া কতটা যৌক্তিক হবে? প্রশ্ন উঠবে অতীতের কোনো নির্বাচনে কেন স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি। এটাতে রুল হলে মানুষ ভাববে ৫ আগস্টের আগের ধারাবাহিকতা এখনো বিচার বিভাগ থেকে যায়নি।’
আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘গত সরকারের পতনের পরপরই বর্তমান সরকার ১২ সিটি করপোরেশনের মেয়রকে অপসারণ করেছে। নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল জুলাই-আগস্টের স্পিরিটকে বাইপাস করে একটা অকার্যকর মামলায় রায় দিয়েছে।’
মাহবুব উদ্দিন খোকন তাঁর অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি গত সরকারের সময় সংসদ নির্বাচন করতে গেলে ওসি আমাকে গুলি করেছিল। তখন তো কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে ক্যানসারের রোগী বানিয়ে দেশ ছাড়া করেছে। তখন তো কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি।’
এর আগে রফিকুল ইসলাম ও মামুনুর রশিদ নামে দুই ব্যক্তি আইনি নোটিশ পাঠিয়ে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায় ও ডিক্রির বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানান। নোটিশে গেজেট প্রকাশ এবং ইশরাককে শপথ নেওয়া থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছিল। তবে নোটিশ পাওয়ার পরই দ্রুত রাতে গেজেট প্রকাশ করা হয়।
নোটিশের বিষয়ে ওই সময় আইনজীবী বলেছিলেন, যথাযথ প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায়টি দেওয়া হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল এমন কোনো আদেশ দিতে পারেন না যে আদেশের কোনো কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ ছাড়া অধ্যাদেশের মাধ্যমে মেয়র পদ শূন্য করে দেওয়া হয়েছে।
পরে মামুনুর রশিদ হাইকোর্টে রিট করেন। রিটে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় এবং ২৭ এপ্রিলের গেজেট কেন বেআইনি হবে না এবং ইশরাক হোসেনের শপথ পরিচালনা থেকে বিরত রাখার নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারির আরজি জানানো হয়। এ ছাড়া রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় রায় ও গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট স্থগিত চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। এর ফলে মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনের শপথ নিতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এই আদেশের পর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়েছে। আন্দোলন করছে ঢাকাবাসী, এখন আন্দোলন কি হবে না হবে, সেটা আন্দোলনকারীরা ঠিক করবে। সেটা তারা ওখানেই ঘোষণা দেবেন।’
এদিকে, আজ বৃহস্পতিবার আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন। ইশরাক হোসেনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন ও খান জিয়াউর রহমান।
আদেশের পরে আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তাঁরা জানান, আদালত রিট খারিজ করে দেওয়ায় ইশরাক হোসেনের মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণে কোনো বাধা নেই।
এদিকে রিট আবেদনকারী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন জানান, এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাবেন তাঁরা। এর আগে, গতকাল বুধবার শুনানি শেষে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন একই বেঞ্চ।
মো. মামুনুর রশিদ নামে সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় ও ইসির গেজেট প্রকাশ নিয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছিলেন। নোটিশে সাড়া না পাওয়ায় গত ১৩ মে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। গতকাল বুধবার দীর্ঘক্ষণ এই রিটের ওপর শুনানিতে হাইকোর্ট বলেন, ‘আমরা সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য রুল এবং স্থিতাবস্থা দেব। আমরা সবাইকে শুনতে চাই।’
ব্যারিস্টার কায়সার কামাল রিট আবেদনকারীর আইনগত এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘আবেদনকারীর আইনগত এখতিয়ার নেই। তিনি সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন না। এখানে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে।’
তবে আদালত বলেন, ‘আমরা তো স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও দিতে পারি।’ কায়সার কামাল তখন বলেন, ‘আমাদের হ্যাম্পার হবে।’ আদালত পাল্টা জবাব দেন, ‘হ্যাম্পার হবে না।’
রিটকারীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘এটাতে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুল দেওয়া উচিত। আমরা নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের ভুলগুলো দেখিয়েছি। আবেদনকারীর আইনগত অধিকার আছে সেটাও দেখিয়েছি।’
ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘যখন তাপস বসেছে তখন তো আসা উচিত ছিল। গত কয়েক দিন ধরে ঢাকা শহর ব্লকড। ইশরাকের পক্ষে হাজার হাজার জনগণ আন্দোলন করছে। আর আবেদনকারীর পক্ষে ১০ জন লোকও তো নেই।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের মামলায় স্বতঃপ্রণোদিত রুলের কোনো নজির নেই। এটা হলে প্রত্যেকটা নির্বাচনই চ্যালেঞ্জ হবে। গেজেটের পর শপথ পড়াতে হবে। এটা আইন।’
কায়সার কামাল বলেন, ‘অতীতের কোর্ট রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার হয়েছে। এটা হাইলি পলিটিক্যালি মোটিভেটেড। এই সময়ে এই বিষয়ে রুল দেওয়া কতটা যৌক্তিক হবে? প্রশ্ন উঠবে অতীতের কোনো নির্বাচনে কেন স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি। এটাতে রুল হলে মানুষ ভাববে ৫ আগস্টের আগের ধারাবাহিকতা এখনো বিচার বিভাগ থেকে যায়নি।’
আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘গত সরকারের পতনের পরপরই বর্তমান সরকার ১২ সিটি করপোরেশনের মেয়রকে অপসারণ করেছে। নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল জুলাই-আগস্টের স্পিরিটকে বাইপাস করে একটা অকার্যকর মামলায় রায় দিয়েছে।’
মাহবুব উদ্দিন খোকন তাঁর অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি গত সরকারের সময় সংসদ নির্বাচন করতে গেলে ওসি আমাকে গুলি করেছিল। তখন তো কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে ক্যানসারের রোগী বানিয়ে দেশ ছাড়া করেছে। তখন তো কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি।’
এর আগে রফিকুল ইসলাম ও মামুনুর রশিদ নামে দুই ব্যক্তি আইনি নোটিশ পাঠিয়ে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায় ও ডিক্রির বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানান। নোটিশে গেজেট প্রকাশ এবং ইশরাককে শপথ নেওয়া থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছিল। তবে নোটিশ পাওয়ার পরই দ্রুত রাতে গেজেট প্রকাশ করা হয়।
নোটিশের বিষয়ে ওই সময় আইনজীবী বলেছিলেন, যথাযথ প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায়টি দেওয়া হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল এমন কোনো আদেশ দিতে পারেন না যে আদেশের কোনো কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ ছাড়া অধ্যাদেশের মাধ্যমে মেয়র পদ শূন্য করে দেওয়া হয়েছে।
পরে মামুনুর রশিদ হাইকোর্টে রিট করেন। রিটে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় এবং ২৭ এপ্রিলের গেজেট কেন বেআইনি হবে না এবং ইশরাক হোসেনের শপথ পরিচালনা থেকে বিরত রাখার নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারির আরজি জানানো হয়। এ ছাড়া রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় রায় ও গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়।

বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট স্থগিত চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। এর ফলে মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনের শপথ নিতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এই আদেশের পর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়েছে। আন্দোলন করছে ঢাকাবাসী, এখন আন্দোলন কি হবে না হবে, সেটা আন্দোলনকারীরা ঠিক করবে। সেটা তারা ওখানেই ঘোষণা দেবেন।’
এদিকে, আজ বৃহস্পতিবার আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন। ইশরাক হোসেনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন ও খান জিয়াউর রহমান।
আদেশের পরে আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তাঁরা জানান, আদালত রিট খারিজ করে দেওয়ায় ইশরাক হোসেনের মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণে কোনো বাধা নেই।
এদিকে রিট আবেদনকারী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন জানান, এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাবেন তাঁরা। এর আগে, গতকাল বুধবার শুনানি শেষে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন একই বেঞ্চ।
মো. মামুনুর রশিদ নামে সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় ও ইসির গেজেট প্রকাশ নিয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছিলেন। নোটিশে সাড়া না পাওয়ায় গত ১৩ মে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। গতকাল বুধবার দীর্ঘক্ষণ এই রিটের ওপর শুনানিতে হাইকোর্ট বলেন, ‘আমরা সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য রুল এবং স্থিতাবস্থা দেব। আমরা সবাইকে শুনতে চাই।’
ব্যারিস্টার কায়সার কামাল রিট আবেদনকারীর আইনগত এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘আবেদনকারীর আইনগত এখতিয়ার নেই। তিনি সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন না। এখানে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে।’
তবে আদালত বলেন, ‘আমরা তো স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও দিতে পারি।’ কায়সার কামাল তখন বলেন, ‘আমাদের হ্যাম্পার হবে।’ আদালত পাল্টা জবাব দেন, ‘হ্যাম্পার হবে না।’
রিটকারীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘এটাতে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুল দেওয়া উচিত। আমরা নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের ভুলগুলো দেখিয়েছি। আবেদনকারীর আইনগত অধিকার আছে সেটাও দেখিয়েছি।’
ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘যখন তাপস বসেছে তখন তো আসা উচিত ছিল। গত কয়েক দিন ধরে ঢাকা শহর ব্লকড। ইশরাকের পক্ষে হাজার হাজার জনগণ আন্দোলন করছে। আর আবেদনকারীর পক্ষে ১০ জন লোকও তো নেই।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের মামলায় স্বতঃপ্রণোদিত রুলের কোনো নজির নেই। এটা হলে প্রত্যেকটা নির্বাচনই চ্যালেঞ্জ হবে। গেজেটের পর শপথ পড়াতে হবে। এটা আইন।’
কায়সার কামাল বলেন, ‘অতীতের কোর্ট রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার হয়েছে। এটা হাইলি পলিটিক্যালি মোটিভেটেড। এই সময়ে এই বিষয়ে রুল দেওয়া কতটা যৌক্তিক হবে? প্রশ্ন উঠবে অতীতের কোনো নির্বাচনে কেন স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি। এটাতে রুল হলে মানুষ ভাববে ৫ আগস্টের আগের ধারাবাহিকতা এখনো বিচার বিভাগ থেকে যায়নি।’
আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘গত সরকারের পতনের পরপরই বর্তমান সরকার ১২ সিটি করপোরেশনের মেয়রকে অপসারণ করেছে। নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল জুলাই-আগস্টের স্পিরিটকে বাইপাস করে একটা অকার্যকর মামলায় রায় দিয়েছে।’
মাহবুব উদ্দিন খোকন তাঁর অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি গত সরকারের সময় সংসদ নির্বাচন করতে গেলে ওসি আমাকে গুলি করেছিল। তখন তো কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে ক্যানসারের রোগী বানিয়ে দেশ ছাড়া করেছে। তখন তো কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দেয়নি।’
এর আগে রফিকুল ইসলাম ও মামুনুর রশিদ নামে দুই ব্যক্তি আইনি নোটিশ পাঠিয়ে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায় ও ডিক্রির বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানান। নোটিশে গেজেট প্রকাশ এবং ইশরাককে শপথ নেওয়া থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছিল। তবে নোটিশ পাওয়ার পরই দ্রুত রাতে গেজেট প্রকাশ করা হয়।
নোটিশের বিষয়ে ওই সময় আইনজীবী বলেছিলেন, যথাযথ প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায়টি দেওয়া হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল এমন কোনো আদেশ দিতে পারেন না যে আদেশের কোনো কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ ছাড়া অধ্যাদেশের মাধ্যমে মেয়র পদ শূন্য করে দেওয়া হয়েছে।
পরে মামুনুর রশিদ হাইকোর্টে রিট করেন। রিটে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় এবং ২৭ এপ্রিলের গেজেট কেন বেআইনি হবে না এবং ইশরাক হোসেনের শপথ পরিচালনা থেকে বিরত রাখার নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারির আরজি জানানো হয়। এ ছাড়া রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় রায় ও গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়।

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই ঢাকার শেরে বাংলা নগরের জিয়া উদ্যান ও আশপাশের এলাকায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা জড়ো হয়েছেন। কারও হাতে দলীয় পতাকা, কেউ ব্যানার ও পোস্টার নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
বাবার কবর জিয়ারতের পর তারেক রহমান সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন তারেক রহমান। তাঁর প্রত্যাবর্তনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রবল চাঙাভাব বিরাজ করছে।

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই ঢাকার শেরে বাংলা নগরের জিয়া উদ্যান ও আশপাশের এলাকায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা জড়ো হয়েছেন। কারও হাতে দলীয় পতাকা, কেউ ব্যানার ও পোস্টার নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
বাবার কবর জিয়ারতের পর তারেক রহমান সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন তারেক রহমান। তাঁর প্রত্যাবর্তনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রবল চাঙাভাব বিরাজ করছে।

এই আদেশের পর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়েছে। আন্দোলন করছে ঢাকাবাসী, এখন আন্দোলন কি হবে না হবে, সেটা আন্দোলনকারীরা ঠিক করবে। সেটা তারা ওখানেই ঘোষণা দেবেন।’
২২ মে ২০২৫
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি) ও এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি) বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন খবর রটেছে। এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। খবরটি সত্য হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না বলে অভিযোগ করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি।
হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে, এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (বিভ্রান্তি) তৈরি হয়েছে যে জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এই মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না। কোনো আসন, পদ বা রাষ্ট্রের ক্ষমতার কোনো অংশীদার হওয়ার জায়গা থেকে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন রাজনীতি করে না। সেটি চাইলে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চে থেকে এটা করতে পারতাম।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করবে না।’
গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ ছিল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। এই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি। এনসিপি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া এই জোটের তৃতীয় দল হলো এবি পার্টি। জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার সময় দলের নেতারা জানিয়েছিলেন, সংস্কার প্রশ্নে তাঁরা একই মতাদর্শের। বিএনপি ও জামায়াতের বাইরে আলাদাভাবে নির্বাচনে তাঁরা একসঙ্গে লড়বেন বলেও বিভিন্ন সময় জানিয়েছিলেন। তবে কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানেই সুর কাটল এই জোটের।
সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘বিএনপি জোট এবং জোটের বাইরে একটা স্বতন্ত্র এবং শক্তিশালী জোট গঠনের প্রত্যাশা থেকে আমরা তিন দল মিলে গণতান্ত্রিক জোটের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আরও কয়েকটা দলের সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা চলছিল এবং তাঁদের কেউ কেউ আমাদের সঙ্গে এই জোটে যুক্ত হবেন বলে আমরা আশা করছিলাম। এমন একটা সময় আমরা দেখলাম যে আমাদের জোটের অন্তত একটি দল জামায়াতের এবং বিএনপির সঙ্গে বা দুই জনের সঙ্গেই হয়তো এক ধরনের আসন ভিত্তিক সমঝোতা করার চেষ্টা করছেন। সেটা নিয়ে সারা দেশে মানুষের কাছে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন বিএনপি বা জামায়াত জোটের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের কোনো ধরনের আলাপে যুক্ত নাই, কখনো ছিল না। জোটের কোনো সঙ্গী যদি বিএনপি বা জামায়াত বা উভয়ের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের সংলাপে যুক্ত হন, তাঁরা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের শর্ত পালনে ব্যর্থ হয়েছেন।’

গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি) ও এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি) বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন খবর রটেছে। এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। খবরটি সত্য হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না বলে অভিযোগ করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি।
হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে, এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (বিভ্রান্তি) তৈরি হয়েছে যে জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এই মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না। কোনো আসন, পদ বা রাষ্ট্রের ক্ষমতার কোনো অংশীদার হওয়ার জায়গা থেকে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন রাজনীতি করে না। সেটি চাইলে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চে থেকে এটা করতে পারতাম।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করবে না।’
গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ ছিল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। এই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি। এনসিপি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া এই জোটের তৃতীয় দল হলো এবি পার্টি। জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার সময় দলের নেতারা জানিয়েছিলেন, সংস্কার প্রশ্নে তাঁরা একই মতাদর্শের। বিএনপি ও জামায়াতের বাইরে আলাদাভাবে নির্বাচনে তাঁরা একসঙ্গে লড়বেন বলেও বিভিন্ন সময় জানিয়েছিলেন। তবে কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানেই সুর কাটল এই জোটের।
সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘বিএনপি জোট এবং জোটের বাইরে একটা স্বতন্ত্র এবং শক্তিশালী জোট গঠনের প্রত্যাশা থেকে আমরা তিন দল মিলে গণতান্ত্রিক জোটের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আরও কয়েকটা দলের সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা চলছিল এবং তাঁদের কেউ কেউ আমাদের সঙ্গে এই জোটে যুক্ত হবেন বলে আমরা আশা করছিলাম। এমন একটা সময় আমরা দেখলাম যে আমাদের জোটের অন্তত একটি দল জামায়াতের এবং বিএনপির সঙ্গে বা দুই জনের সঙ্গেই হয়তো এক ধরনের আসন ভিত্তিক সমঝোতা করার চেষ্টা করছেন। সেটা নিয়ে সারা দেশে মানুষের কাছে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন বিএনপি বা জামায়াত জোটের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের কোনো ধরনের আলাপে যুক্ত নাই, কখনো ছিল না। জোটের কোনো সঙ্গী যদি বিএনপি বা জামায়াত বা উভয়ের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের সংলাপে যুক্ত হন, তাঁরা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের শর্ত পালনে ব্যর্থ হয়েছেন।’

এই আদেশের পর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়েছে। আন্দোলন করছে ঢাকাবাসী, এখন আন্দোলন কি হবে না হবে, সেটা আন্দোলনকারীরা ঠিক করবে। সেটা তারা ওখানেই ঘোষণা দেবেন।’
২২ মে ২০২৫
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুরো স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ঢেকে ফেলা হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তার চাদরে। র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন বিজিবির সদস্যরাও। এ ছাড়াও সকাল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্মৃতিসৌধে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তর ছাড়াও স্মৃতিসৌধের গেট ও সংলগ্ন সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে দায়িত্ব পালন করছেন র্যাব, পুলিশ, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অন্যদিকে তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে স্মৃতিসৌধের সামনে ভিড় করছেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এই মুহূর্তে তাঁরা স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন।

জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ ও সাভার গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন খান আনু বলেন, সকাল থেকে স্মৃতিসৌধে সর্বসাধারণ ও দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে। বেলা ৩টার দিকে চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) স্মৃতিসৌধের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ফিরে যাওয়ার পর স্মৃতিসৌধ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

স্মৃতিসৌধের বাইরে সামগ্রিক বিষয় তদারকি করতে দেখা যায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়কে। এ সময় দলের সাংগঠনিক প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করেন নিপুণ রায়। তিনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও সাধারণ দর্শনার্থীরা রাস্তার দুই পাশে অবস্থান করে নেতাকে স্বাগত জানাবেন। তারেক রহমানও তাঁদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দায়িত্বে থাকবেন। জেলা বিএনপি তত্ত্বাবধানে থাকবে। ঢাকা জেলার অন্তর্ভুক্ত ঢাকা-১, ঢাকা-২, ঢাকা-৩, ঢাকা-১৯ এবং ঢাকা-২০ এই পাঁচটি আসনের বিএনপির প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন।
নিপুণ রায় আরও বলেন, ‘আমাদের দলের সংগ্রামী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বাংলাদেশের নেতা, গণমানুষের নেতা। তিনি গণমানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনীতি করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর গতকাল তিনি স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন। দেশের জনগণ তাঁকে সম্মান জানাতে এবং একপলক দেখার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে সমবেত হয়েছেন।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুরো স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ঢেকে ফেলা হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তার চাদরে। র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন বিজিবির সদস্যরাও। এ ছাড়াও সকাল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্মৃতিসৌধে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তর ছাড়াও স্মৃতিসৌধের গেট ও সংলগ্ন সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে দায়িত্ব পালন করছেন র্যাব, পুলিশ, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অন্যদিকে তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে স্মৃতিসৌধের সামনে ভিড় করছেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এই মুহূর্তে তাঁরা স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন।

জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ ও সাভার গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন খান আনু বলেন, সকাল থেকে স্মৃতিসৌধে সর্বসাধারণ ও দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে। বেলা ৩টার দিকে চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) স্মৃতিসৌধের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ফিরে যাওয়ার পর স্মৃতিসৌধ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

স্মৃতিসৌধের বাইরে সামগ্রিক বিষয় তদারকি করতে দেখা যায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়কে। এ সময় দলের সাংগঠনিক প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করেন নিপুণ রায়। তিনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও সাধারণ দর্শনার্থীরা রাস্তার দুই পাশে অবস্থান করে নেতাকে স্বাগত জানাবেন। তারেক রহমানও তাঁদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দায়িত্বে থাকবেন। জেলা বিএনপি তত্ত্বাবধানে থাকবে। ঢাকা জেলার অন্তর্ভুক্ত ঢাকা-১, ঢাকা-২, ঢাকা-৩, ঢাকা-১৯ এবং ঢাকা-২০ এই পাঁচটি আসনের বিএনপির প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন।
নিপুণ রায় আরও বলেন, ‘আমাদের দলের সংগ্রামী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বাংলাদেশের নেতা, গণমানুষের নেতা। তিনি গণমানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনীতি করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর গতকাল তিনি স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন। দেশের জনগণ তাঁকে সম্মান জানাতে এবং একপলক দেখার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে সমবেত হয়েছেন।’

এই আদেশের পর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়েছে। আন্দোলন করছে ঢাকাবাসী, এখন আন্দোলন কি হবে না হবে, সেটা আন্দোলনকারীরা ঠিক করবে। সেটা তারা ওখানেই ঘোষণা দেবেন।’
২২ মে ২০২৫
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
বিএনপি মিডিয়া সেলের পেজে শেয়ার করা আপডেটে জানানো হয়েছে, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
বিএনপি মিডিয়া সেলের পেজে শেয়ার করা আপডেটে জানানো হয়েছে, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’

এই আদেশের পর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়েছে। আন্দোলন করছে ঢাকাবাসী, এখন আন্দোলন কি হবে না হবে, সেটা আন্দোলনকারীরা ঠিক করবে। সেটা তারা ওখানেই ঘোষণা দেবেন।’
২২ মে ২০২৫
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে