আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে দেশের সমস্যা সমাধান ও ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া সম্ভব বলে মনে করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ শনিবার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি তিনি এসব কথা বলেন।
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেছেন, ষড়যন্ত্র থেমে নেই, রুখতে হলে ভোটের বিকল্প নেই। প্রত্যেককে একটি বার্তা দিতে হবে, ভাই তুমি যে রাজনীতিতেই বিশ্বাস করো না কেন, যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। কিন্তু ভোট যাতে হয়, সে ব্যবস্থাটা করতে হবে যেকোনো মূল্যে। তোমার যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। আমাকেও ভোট দেওয়ার দরকার নাই। তোমার বুদ্ধি-বিবেচনা দিয়ে ভোট দেবে; কিন্তু ভোট হতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘ভোট হতে হবে। ডামি নির্বাচন হতে পারবে না, নিশিরাতের ভোট হতে পারবে না। দিনের আলোতে ভোট হতে হবে। যাকে খুশি তাকে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা থাকতে হবে। নিরাপদে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা থাকতে হবে। কোনো ভয়ভীতি থাকবে না।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, সুষ্ঠু ভোটের সঙ্গে কোনো আপস নেই। যদি এটি নিশ্চিত করা যায়, ধীরে ধীরে দেশের সমস্যার সমাধান করা যাবে। ষড়যন্ত্র যদি রুখতে হয়, অবশ্যই ভোটের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘দেশ, দেশের মানুষ এবং জাতীয়তাবাদী শক্তি—এই তিনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। জাতীয়তাবাদী শক্তির সব সহকর্মীকে বলব, ষড়যন্ত্র যে থেমে নেই, এ কথাটি প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে কৃষক দলের নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, আগামী ৩ মাস দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে কৃষক দলের নেতৃত্বে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ১০ নভেম্বর থেকে এ কর্মসূচি শুরু হবে।
এর আগে সকালে সুপ্রিম কোর্টে এক অনুষ্ঠানে নির্বাচন সম্পর্কে বিএনপির অবস্থান নিয়ে কথা বলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপি কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছে, তার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের কথা বারবার বলছি। অনেকে প্রশ্ন করেছেন, আপনি এত নির্বাচনের কথা বলেন কেন? কারণ আমি মৌলিকভাবে গণতন্ত্রে বিশ্বাসী একজন মানুষ। আমি বিশ্বাস করি, জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো সংস্কার কখনোই সফল হতে পারে না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যে জঞ্জাল সৃষ্টি করে গেছে, সেই জঞ্জালগুলোকে সরিয়ে একটা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে অন্তর্বর্তী সরকার। যাতে করে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যুবকদের চাওয়া, তরুণদের চাওয়া যে নতুন বাংলাদেশ—সেটা তৈরি করতে পারি।’

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে দেশের সমস্যা সমাধান ও ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া সম্ভব বলে মনে করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ শনিবার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি তিনি এসব কথা বলেন।
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেছেন, ষড়যন্ত্র থেমে নেই, রুখতে হলে ভোটের বিকল্প নেই। প্রত্যেককে একটি বার্তা দিতে হবে, ভাই তুমি যে রাজনীতিতেই বিশ্বাস করো না কেন, যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। কিন্তু ভোট যাতে হয়, সে ব্যবস্থাটা করতে হবে যেকোনো মূল্যে। তোমার যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। আমাকেও ভোট দেওয়ার দরকার নাই। তোমার বুদ্ধি-বিবেচনা দিয়ে ভোট দেবে; কিন্তু ভোট হতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘ভোট হতে হবে। ডামি নির্বাচন হতে পারবে না, নিশিরাতের ভোট হতে পারবে না। দিনের আলোতে ভোট হতে হবে। যাকে খুশি তাকে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা থাকতে হবে। নিরাপদে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা থাকতে হবে। কোনো ভয়ভীতি থাকবে না।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, সুষ্ঠু ভোটের সঙ্গে কোনো আপস নেই। যদি এটি নিশ্চিত করা যায়, ধীরে ধীরে দেশের সমস্যার সমাধান করা যাবে। ষড়যন্ত্র যদি রুখতে হয়, অবশ্যই ভোটের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘দেশ, দেশের মানুষ এবং জাতীয়তাবাদী শক্তি—এই তিনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। জাতীয়তাবাদী শক্তির সব সহকর্মীকে বলব, ষড়যন্ত্র যে থেমে নেই, এ কথাটি প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে কৃষক দলের নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, আগামী ৩ মাস দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে কৃষক দলের নেতৃত্বে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ১০ নভেম্বর থেকে এ কর্মসূচি শুরু হবে।
এর আগে সকালে সুপ্রিম কোর্টে এক অনুষ্ঠানে নির্বাচন সম্পর্কে বিএনপির অবস্থান নিয়ে কথা বলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপি কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছে, তার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের কথা বারবার বলছি। অনেকে প্রশ্ন করেছেন, আপনি এত নির্বাচনের কথা বলেন কেন? কারণ আমি মৌলিকভাবে গণতন্ত্রে বিশ্বাসী একজন মানুষ। আমি বিশ্বাস করি, জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো সংস্কার কখনোই সফল হতে পারে না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যে জঞ্জাল সৃষ্টি করে গেছে, সেই জঞ্জালগুলোকে সরিয়ে একটা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে অন্তর্বর্তী সরকার। যাতে করে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যুবকদের চাওয়া, তরুণদের চাওয়া যে নতুন বাংলাদেশ—সেটা তৈরি করতে পারি।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তারেক রহমান। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তারেক রহমান। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে তিনি হাসপাতাল এলাকায় আসেন। পরে ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন। এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
তারেক রহমান হাসপাতালে প্রবেশের পর নেতাকর্মীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় নেতাকর্মীদের মাঝে বিপুল উৎসাহ, উদ্দীপনা দেখা গেছে।
হাসপাতালে তারেক রহমান খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে তাঁর মায়ের শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ খোঁজখবর নেন এবং প্রায় দেড় ঘণ্টা হাসপাতালে অবস্থান করেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তারেক রহমান। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে তিনি হাসপাতাল এলাকায় আসেন। পরে ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন। এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
তারেক রহমান হাসপাতালে প্রবেশের পর নেতাকর্মীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় নেতাকর্মীদের মাঝে বিপুল উৎসাহ, উদ্দীপনা দেখা গেছে।
হাসপাতালে তারেক রহমান খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে তাঁর মায়ের শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ খোঁজখবর নেন এবং প্রায় দেড় ঘণ্টা হাসপাতালে অবস্থান করেন।

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেছেন, ষড়যন্ত্র থেমে নেই, রুখতে হলে ভোটের বিকল্প নেই। প্রত্যেককে একটি বার্তা দিতে হবে, ভাই তুমি যে রাজনীতিতেই বিশ্বাস করো না কেন, যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। কিন্তু ভোট যাতে হয়, সে ব্যবস্থাটা করতে হবে যেকোনো মূল্যে।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
আজ বৃহস্পতিবার জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিমের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুর রহমান মুসা, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য জিয়াউল হাসান প্রমুখ।
মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আবদুল হালিম বলেন, ‘২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সংগ্রামী আমির ও মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে আমরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছি—আলহামদুলিল্লাহ। আমরা চাই আগামী নির্বাচন হোক একটি প্রতিযোগিতামূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচন।’
আবদুল হালিম আরও বলেন, ‘তরুণদের প্রত্যয়দীপ্ত স্লোগান, “বুকের মধ্যে অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর”—এই অনুপ্রেরণার ধারক শহীদ আবু সাঈদ, শহীদ মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ, শহীদ আবরার ফাহাদ ও সর্বশেষ শহীদ জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদি আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যে আত্মত্যাগ করেছেন, আমরা সব জুলাই যোদ্ধাদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
আবদুল হালিম বলেন, ‘দুর্নীতিমুক্ত, ইনসাফ ও মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা দেশবাসীর দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি; যাতে আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সকল দল ও মতের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
আজ বৃহস্পতিবার জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিমের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুর রহমান মুসা, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য জিয়াউল হাসান প্রমুখ।
মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আবদুল হালিম বলেন, ‘২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সংগ্রামী আমির ও মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে আমরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছি—আলহামদুলিল্লাহ। আমরা চাই আগামী নির্বাচন হোক একটি প্রতিযোগিতামূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচন।’
আবদুল হালিম আরও বলেন, ‘তরুণদের প্রত্যয়দীপ্ত স্লোগান, “বুকের মধ্যে অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর”—এই অনুপ্রেরণার ধারক শহীদ আবু সাঈদ, শহীদ মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ, শহীদ আবরার ফাহাদ ও সর্বশেষ শহীদ জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদি আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যে আত্মত্যাগ করেছেন, আমরা সব জুলাই যোদ্ধাদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
আবদুল হালিম বলেন, ‘দুর্নীতিমুক্ত, ইনসাফ ও মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা দেশবাসীর দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি; যাতে আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সকল দল ও মতের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।’

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেছেন, ষড়যন্ত্র থেমে নেই, রুখতে হলে ভোটের বিকল্প নেই। প্রত্যেককে একটি বার্তা দিতে হবে, ভাই তুমি যে রাজনীতিতেই বিশ্বাস করো না কেন, যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। কিন্তু ভোট যাতে হয়, সে ব্যবস্থাটা করতে হবে যেকোনো মূল্যে।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তারেক রহমান। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
হাসপাতালে প্রবেশের সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদসহ দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় উপস্থিত জনতা ও নেতা-কর্মীরা স্লোগানে তাঁকে স্বাগত জানান। তারেক রহমান নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
হাসপাতালে প্রবেশের সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদসহ দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় উপস্থিত জনতা ও নেতা-কর্মীরা স্লোগানে তাঁকে স্বাগত জানান। তারেক রহমান নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান।

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেছেন, ষড়যন্ত্র থেমে নেই, রুখতে হলে ভোটের বিকল্প নেই। প্রত্যেককে একটি বার্তা দিতে হবে, ভাই তুমি যে রাজনীতিতেই বিশ্বাস করো না কেন, যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। কিন্তু ভোট যাতে হয়, সে ব্যবস্থাটা করতে হবে যেকোনো মূল্যে।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তারেক রহমান। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই দৃশ্য দেখা যায়। বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত একটি ভিডিওতেও তা দেখা যায়।
বেলা ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে তারেক রহমান সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছান। মঞ্চে ওঠার পর তিনি উপস্থিত জ্যেষ্ঠ নেতা ও জোট শরিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। মঞ্চে সারি সারি চেয়ার পাতা ছিল এবং প্রটোকল অনুযায়ী প্রতিটি চেয়ারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম লেখা ছিল। মঞ্চের ঠিক মাঝখানে তারেক রহমানের জন্য রাখা ছিল বিশেষ নকশার একটি আলিশান চেয়ার।

হাজারো নেতা–কর্মীর উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানানোর পর তারেক রহমান নিজের আসনে বসতে এগিয়ে যান। তবে নির্ধারিত বিশেষ চেয়ারটি দেখে সেটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। পরে আয়োজকেরা মঞ্চের পেছন থেকে একটি সাধারণ হাতলওয়ালা প্লাস্টিকের চেয়ার এনে দিলে সেখানেই তিনি বসেন। কয়েক মিনিট পরই তিনি তাঁর বক্তব্য শুরু করেন।
সমাবেশের মঞ্চে দাঁড়িয়ে তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলনের নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের অমর বাণী স্মরণ করে বলেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান।’ তিনি দেশের মানুষের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে বলেন, এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সবার সম্মিলিত সহযোগিতা প্রয়োজন।
প্রায় ১৬ মিনিট বক্তব্য দেওয়ার পর তারেক রহমান বিএনপি চেয়ারপারসন ও তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন। বিমানবন্দর থেকে যে জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে করে তিনি পূর্বাচলের সংবর্ধনা মঞ্চে এসেছিলেন, সেই বাসেই তিনি হাসপাতালের পথে যাত্রা করেন। বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে বাসটি এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেয়।

রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছালে মঞ্চে এই দৃশ্য দেখা যায়। বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত একটি ভিডিওতেও তা দেখা যায়।
বেলা ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে তারেক রহমান সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছান। মঞ্চে ওঠার পর তিনি উপস্থিত জ্যেষ্ঠ নেতা ও জোট শরিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। মঞ্চে সারি সারি চেয়ার পাতা ছিল এবং প্রটোকল অনুযায়ী প্রতিটি চেয়ারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম লেখা ছিল। মঞ্চের ঠিক মাঝখানে তারেক রহমানের জন্য রাখা ছিল বিশেষ নকশার একটি আলিশান চেয়ার।

হাজারো নেতা–কর্মীর উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানানোর পর তারেক রহমান নিজের আসনে বসতে এগিয়ে যান। তবে নির্ধারিত বিশেষ চেয়ারটি দেখে সেটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। পরে আয়োজকেরা মঞ্চের পেছন থেকে একটি সাধারণ হাতলওয়ালা প্লাস্টিকের চেয়ার এনে দিলে সেখানেই তিনি বসেন। কয়েক মিনিট পরই তিনি তাঁর বক্তব্য শুরু করেন।
সমাবেশের মঞ্চে দাঁড়িয়ে তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলনের নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের অমর বাণী স্মরণ করে বলেন, ‘আই হ্যাভ আ প্ল্যান।’ তিনি দেশের মানুষের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে বলেন, এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সবার সম্মিলিত সহযোগিতা প্রয়োজন।
প্রায় ১৬ মিনিট বক্তব্য দেওয়ার পর তারেক রহমান বিএনপি চেয়ারপারসন ও তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন। বিমানবন্দর থেকে যে জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে করে তিনি পূর্বাচলের সংবর্ধনা মঞ্চে এসেছিলেন, সেই বাসেই তিনি হাসপাতালের পথে যাত্রা করেন। বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে বাসটি এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেয়।

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেছেন, ষড়যন্ত্র থেমে নেই, রুখতে হলে ভোটের বিকল্প নেই। প্রত্যেককে একটি বার্তা দিতে হবে, ভাই তুমি যে রাজনীতিতেই বিশ্বাস করো না কেন, যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। কিন্তু ভোট যাতে হয়, সে ব্যবস্থাটা করতে হবে যেকোনো মূল্যে।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তারেক রহমান। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে