
২০২৫ সালের বিশ্ব প্রতিবেদনে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ও উত্তরণের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। এ বিষয়ে সংস্থাটির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার গুমের ঘটনা তদন্তের জন্য একটি কমিশন গঠন করেছে এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের অধীনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলোকে সামনে রেখে সংস্কার এবং জবাবদিহিরও অঙ্গীকার করেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গত জুলাই ও আগস্টে ছাত্রদের নেতৃত্বে তিন সপ্তাহের আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ এবং নির্বিচার গুলিতে এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার।
৫৪৬ পৃষ্ঠার বিশ্ব প্রতিবেদনে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ১০০টির বেশি দেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির মূল্যায়ন করেছে। প্রারম্ভিক নিবন্ধে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক তিরানা হাসান উল্লেখ করেছেন, বিশ্বজুড়ে সরকারগুলো বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মী এবং সাংবাদিকদের অন্যায়ভাবে আটক করেছে, তাঁদের দমন করেছে এবং সশস্ত্র গোষ্ঠী ও সরকারি বাহিনী নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে, বাস্তুচ্যুত করেছে এবং মানবিক সহায়তা প্রদানে বাধা দিয়েছে।
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত ৭০টির বেশি দেশের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব নির্বাচনে কর্তৃত্ববাদী নেতারা তাঁদের বৈষম্যমূলক বক্তব্য ও নীতির মাধ্যমে প্রভাব বাড়িয়েছেন বলেও উল্লেখ করেছেন তিরানা হাসান।
বাংলাদেশের বিষয়ে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া বিভাগের উপপরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একটি গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ভবিষ্যতের পথে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু গভীর প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন ছাড়া এই অগ্রগতি নস্যাৎ হয়ে যেতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের সুরক্ষা দেওয়া, জোরপূর্বক গুমের ঘটনাগুলোর জন্য বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত, ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা এবং নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর বেসামরিক নজরদারি নিশ্চিত করা।’
প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশের পরিস্থিতির কথা তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের মানবাধিকারকর্মীরা দাবি করেছেন, নিরাপত্তা বাহিনী বিরোধী দলের সমর্থক ও সাংবাদিকদের অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার, তাঁদের ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করা এবং আইনগত সহায়তা না দেওয়ার মতো কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জাতিসংঘের জোর করে গুমবিরোধী কনভেনশনে সই করেছে।
এ ছাড়া মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা কয়েক লাখ রোহিঙ্গা বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী ও গ্যাংয়ের সহিংসতার শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিত না হওয়া এসব মানুষ ক্ষুধার্ত অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে এবং চিকিৎসা সহায়তা নিতে ভয় পাচ্ছে। কারণ, তারা মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর শঙ্কায় থাকে।
এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মান অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার করার ওপর জোর দিয়ে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনারের কার্যালয়ের সহায়তায় নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর স্বাধীন নজরদারি এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। ‘কুখ্যাত’ আখ্যা দিয়ে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) বিলুপ্ত করারও সুপারিশ করা হয়েছে।
পাশাপাশি জোর করে গুমের শিকার পরিবারগুলোর জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে মানবাধিকার পর্যবেক্ষকদের অবাধ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।

২০২৫ সালের বিশ্ব প্রতিবেদনে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ও উত্তরণের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। এ বিষয়ে সংস্থাটির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার গুমের ঘটনা তদন্তের জন্য একটি কমিশন গঠন করেছে এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের অধীনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলোকে সামনে রেখে সংস্কার এবং জবাবদিহিরও অঙ্গীকার করেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গত জুলাই ও আগস্টে ছাত্রদের নেতৃত্বে তিন সপ্তাহের আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ এবং নির্বিচার গুলিতে এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার।
৫৪৬ পৃষ্ঠার বিশ্ব প্রতিবেদনে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ১০০টির বেশি দেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির মূল্যায়ন করেছে। প্রারম্ভিক নিবন্ধে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক তিরানা হাসান উল্লেখ করেছেন, বিশ্বজুড়ে সরকারগুলো বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মী এবং সাংবাদিকদের অন্যায়ভাবে আটক করেছে, তাঁদের দমন করেছে এবং সশস্ত্র গোষ্ঠী ও সরকারি বাহিনী নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে, বাস্তুচ্যুত করেছে এবং মানবিক সহায়তা প্রদানে বাধা দিয়েছে।
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত ৭০টির বেশি দেশের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব নির্বাচনে কর্তৃত্ববাদী নেতারা তাঁদের বৈষম্যমূলক বক্তব্য ও নীতির মাধ্যমে প্রভাব বাড়িয়েছেন বলেও উল্লেখ করেছেন তিরানা হাসান।
বাংলাদেশের বিষয়ে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া বিভাগের উপপরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একটি গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ভবিষ্যতের পথে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু গভীর প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন ছাড়া এই অগ্রগতি নস্যাৎ হয়ে যেতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের সুরক্ষা দেওয়া, জোরপূর্বক গুমের ঘটনাগুলোর জন্য বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত, ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা এবং নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর বেসামরিক নজরদারি নিশ্চিত করা।’
প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশের পরিস্থিতির কথা তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের মানবাধিকারকর্মীরা দাবি করেছেন, নিরাপত্তা বাহিনী বিরোধী দলের সমর্থক ও সাংবাদিকদের অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার, তাঁদের ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করা এবং আইনগত সহায়তা না দেওয়ার মতো কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জাতিসংঘের জোর করে গুমবিরোধী কনভেনশনে সই করেছে।
এ ছাড়া মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা কয়েক লাখ রোহিঙ্গা বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী ও গ্যাংয়ের সহিংসতার শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিত না হওয়া এসব মানুষ ক্ষুধার্ত অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে এবং চিকিৎসা সহায়তা নিতে ভয় পাচ্ছে। কারণ, তারা মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর শঙ্কায় থাকে।
এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মান অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার করার ওপর জোর দিয়ে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনারের কার্যালয়ের সহায়তায় নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর স্বাধীন নজরদারি এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। ‘কুখ্যাত’ আখ্যা দিয়ে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) বিলুপ্ত করারও সুপারিশ করা হয়েছে।
পাশাপাশি জোর করে গুমের শিকার পরিবারগুলোর জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে মানবাধিকার পর্যবেক্ষকদের অবাধ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।

২০২৫ সালের বিশ্ব প্রতিবেদনে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ও উত্তরণের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। এ বিষয়ে সংস্থাটির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার গুমের ঘটনা তদন্তের জন্য একটি কমিশন গঠন করেছে এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের অধীনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলোকে সামনে রেখে সংস্কার এবং জবাবদিহিরও অঙ্গীকার করেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গত জুলাই ও আগস্টে ছাত্রদের নেতৃত্বে তিন সপ্তাহের আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ এবং নির্বিচার গুলিতে এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার।
৫৪৬ পৃষ্ঠার বিশ্ব প্রতিবেদনে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ১০০টির বেশি দেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির মূল্যায়ন করেছে। প্রারম্ভিক নিবন্ধে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক তিরানা হাসান উল্লেখ করেছেন, বিশ্বজুড়ে সরকারগুলো বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মী এবং সাংবাদিকদের অন্যায়ভাবে আটক করেছে, তাঁদের দমন করেছে এবং সশস্ত্র গোষ্ঠী ও সরকারি বাহিনী নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে, বাস্তুচ্যুত করেছে এবং মানবিক সহায়তা প্রদানে বাধা দিয়েছে।
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত ৭০টির বেশি দেশের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব নির্বাচনে কর্তৃত্ববাদী নেতারা তাঁদের বৈষম্যমূলক বক্তব্য ও নীতির মাধ্যমে প্রভাব বাড়িয়েছেন বলেও উল্লেখ করেছেন তিরানা হাসান।
বাংলাদেশের বিষয়ে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া বিভাগের উপপরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একটি গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ভবিষ্যতের পথে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু গভীর প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন ছাড়া এই অগ্রগতি নস্যাৎ হয়ে যেতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের সুরক্ষা দেওয়া, জোরপূর্বক গুমের ঘটনাগুলোর জন্য বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত, ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা এবং নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর বেসামরিক নজরদারি নিশ্চিত করা।’
প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশের পরিস্থিতির কথা তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের মানবাধিকারকর্মীরা দাবি করেছেন, নিরাপত্তা বাহিনী বিরোধী দলের সমর্থক ও সাংবাদিকদের অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার, তাঁদের ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করা এবং আইনগত সহায়তা না দেওয়ার মতো কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জাতিসংঘের জোর করে গুমবিরোধী কনভেনশনে সই করেছে।
এ ছাড়া মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা কয়েক লাখ রোহিঙ্গা বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী ও গ্যাংয়ের সহিংসতার শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিত না হওয়া এসব মানুষ ক্ষুধার্ত অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে এবং চিকিৎসা সহায়তা নিতে ভয় পাচ্ছে। কারণ, তারা মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর শঙ্কায় থাকে।
এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মান অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার করার ওপর জোর দিয়ে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনারের কার্যালয়ের সহায়তায় নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর স্বাধীন নজরদারি এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। ‘কুখ্যাত’ আখ্যা দিয়ে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) বিলুপ্ত করারও সুপারিশ করা হয়েছে।
পাশাপাশি জোর করে গুমের শিকার পরিবারগুলোর জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে মানবাধিকার পর্যবেক্ষকদের অবাধ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।

২০২৫ সালের বিশ্ব প্রতিবেদনে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ও উত্তরণের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। এ বিষয়ে সংস্থাটির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার গুমের ঘটনা তদন্তের জন্য একটি কমিশন গঠন করেছে এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের অধীনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলোকে সামনে রেখে সংস্কার এবং জবাবদিহিরও অঙ্গীকার করেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গত জুলাই ও আগস্টে ছাত্রদের নেতৃত্বে তিন সপ্তাহের আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ এবং নির্বিচার গুলিতে এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার।
৫৪৬ পৃষ্ঠার বিশ্ব প্রতিবেদনে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ১০০টির বেশি দেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির মূল্যায়ন করেছে। প্রারম্ভিক নিবন্ধে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক তিরানা হাসান উল্লেখ করেছেন, বিশ্বজুড়ে সরকারগুলো বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মী এবং সাংবাদিকদের অন্যায়ভাবে আটক করেছে, তাঁদের দমন করেছে এবং সশস্ত্র গোষ্ঠী ও সরকারি বাহিনী নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে, বাস্তুচ্যুত করেছে এবং মানবিক সহায়তা প্রদানে বাধা দিয়েছে।
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত ৭০টির বেশি দেশের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব নির্বাচনে কর্তৃত্ববাদী নেতারা তাঁদের বৈষম্যমূলক বক্তব্য ও নীতির মাধ্যমে প্রভাব বাড়িয়েছেন বলেও উল্লেখ করেছেন তিরানা হাসান।
বাংলাদেশের বিষয়ে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া বিভাগের উপপরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একটি গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ভবিষ্যতের পথে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু গভীর প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন ছাড়া এই অগ্রগতি নস্যাৎ হয়ে যেতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত রোহিঙ্গা আশ্রয়প্রার্থীদের সুরক্ষা দেওয়া, জোরপূর্বক গুমের ঘটনাগুলোর জন্য বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত, ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা এবং নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর বেসামরিক নজরদারি নিশ্চিত করা।’
প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশের পরিস্থিতির কথা তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের মানবাধিকারকর্মীরা দাবি করেছেন, নিরাপত্তা বাহিনী বিরোধী দলের সমর্থক ও সাংবাদিকদের অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার, তাঁদের ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত করা এবং আইনগত সহায়তা না দেওয়ার মতো কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জাতিসংঘের জোর করে গুমবিরোধী কনভেনশনে সই করেছে।
এ ছাড়া মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা কয়েক লাখ রোহিঙ্গা বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী ও গ্যাংয়ের সহিংসতার শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিত না হওয়া এসব মানুষ ক্ষুধার্ত অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে এবং চিকিৎসা সহায়তা নিতে ভয় পাচ্ছে। কারণ, তারা মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর শঙ্কায় থাকে।
এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মান অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার করার ওপর জোর দিয়ে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনারের কার্যালয়ের সহায়তায় নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর স্বাধীন নজরদারি এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। ‘কুখ্যাত’ আখ্যা দিয়ে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) বিলুপ্ত করারও সুপারিশ করা হয়েছে।
পাশাপাশি জোর করে গুমের শিকার পরিবারগুলোর জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে মানবাধিকার পর্যবেক্ষকদের অবাধ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।

বাংলাদেশে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার ও সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি টেনে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় গণভোটকে কেন্দ্র করে নাগরিকদের জন্য নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত সতর্কবার্তায় ‘দেশজুড়ে সম্ভাব্য রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সহিংসতার আশঙ্কার’ কথা উল্লেখ করা হয়।
২৪ মিনিট আগে
দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা,
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার ও সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি টেনে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে এটা নতুন কিছু না।’
আজ সোমবার সকালে গুলশানে ইয়ুথ ভোটার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন। ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী হাদির ওপর হামলাকে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’ বলে আখ্যা দেন তিনি।
আইনশৃঙ্খলা অবনতি সুষ্ঠু ভোটের বাধা হবে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলো কোথায়? মাঝেমধ্যে দুয়েকটা খুন-খারাবি হয়। হাদির একটা ঘটনা হয়েছে। আমরা এগুলোকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করি। এই ধরনের ঘটনা তো সবসময়ই ছিল। অতীতেও এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে।
প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া-এর প্রসঙ্গ টেনে সিইসি বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা তো সবসময় ছিল। এ ধরনের ঘটনা হয় বাংলাদেশে, এটা নতুন কিছু না।’
সিইসি আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বরং উন্নতি হয়েছে। ৫ই আগস্ট ২০২৪-এর সঙ্গে তুলনা করুন। যখন থানাগুলো ইনঅ্যাক্টিভ ছিল। পুলিশ স্টেশনে ওয়ার্ক করছিল না। এখন তো অনেক উন্নতি হয়েছে ইনশাআল্লাহ। আমরা তো শান্তিতে চলাফেরা করতে পারছি। শান্তিতে ঘুমাতে পারছি। আমরা গতকালই আমাদের শীর্ষ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করেছি এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছি। ইনশাআল্লাহ, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সম্পূর্ণ প্রস্তুত। তারা নিশ্চিত করেছে যে নির্বাচনের সময় পর্যন্ত শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকবে এবং সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন আয়োজনে তারা সক্ষম।’

বাংলাদেশে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার ও সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি টেনে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে এটা নতুন কিছু না।’
আজ সোমবার সকালে গুলশানে ইয়ুথ ভোটার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন। ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী হাদির ওপর হামলাকে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’ বলে আখ্যা দেন তিনি।
আইনশৃঙ্খলা অবনতি সুষ্ঠু ভোটের বাধা হবে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলো কোথায়? মাঝেমধ্যে দুয়েকটা খুন-খারাবি হয়। হাদির একটা ঘটনা হয়েছে। আমরা এগুলোকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করি। এই ধরনের ঘটনা তো সবসময়ই ছিল। অতীতেও এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে।
প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া-এর প্রসঙ্গ টেনে সিইসি বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা তো সবসময় ছিল। এ ধরনের ঘটনা হয় বাংলাদেশে, এটা নতুন কিছু না।’
সিইসি আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বরং উন্নতি হয়েছে। ৫ই আগস্ট ২০২৪-এর সঙ্গে তুলনা করুন। যখন থানাগুলো ইনঅ্যাক্টিভ ছিল। পুলিশ স্টেশনে ওয়ার্ক করছিল না। এখন তো অনেক উন্নতি হয়েছে ইনশাআল্লাহ। আমরা তো শান্তিতে চলাফেরা করতে পারছি। শান্তিতে ঘুমাতে পারছি। আমরা গতকালই আমাদের শীর্ষ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করেছি এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছি। ইনশাআল্লাহ, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সম্পূর্ণ প্রস্তুত। তারা নিশ্চিত করেছে যে নির্বাচনের সময় পর্যন্ত শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকবে এবং সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন আয়োজনে তারা সক্ষম।’

গত জুলাই ও আগস্টে ছাত্রদের নেতৃত্বে তিন সপ্তাহের আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ ও নির্বিচার গুলিতে এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার।
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় গণভোটকে কেন্দ্র করে নাগরিকদের জন্য নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত সতর্কবার্তায় ‘দেশজুড়ে সম্ভাব্য রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সহিংসতার আশঙ্কার’ কথা উল্লেখ করা হয়।
২৪ মিনিট আগে
দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা,
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় গণভোটকে কেন্দ্র করে নাগরিকদের জন্য নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত সতর্কবার্তায় ‘দেশজুড়ে সম্ভাব্য রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সহিংসতার আশঙ্কার’ কথা উল্লেখ করা হয়।
সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি একযোগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও একটি জাতীয় গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, ততই রাজনৈতিক সমাবেশ, মিছিল ও বিক্ষোভের সংখ্যা এবং তীব্রতা বাড়তে পারে।
ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস জানায়, শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে শুরু হওয়া রাজনৈতিক সমাবেশও যেকোনো সময় সংঘাতপূর্ণ হয়ে সহিংসতায় রূপ নিতে পারে। এ কারণে বাংলাদেশে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের বিক্ষোভ ও বড় ধরনের জনসমাগম এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
সতর্কবার্তায় আরও বলা হয়, মার্কিন নাগরিকদের সর্বদা নিজেদের আশপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে, নিয়মিত স্থানীয় গণমাধ্যম পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং যেকোনো ধরনের ভিড় বা রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে দূরে থাকতে হবে।
প্রয়োজনে সহায়তার জন্য ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে এবং নিরাপত্তাসংক্রান্ত হালনাগাদ তথ্য পেতে Smart Traveler Enrollment Program (STEP)-এ নিবন্ধনের আহ্বানও জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় গণভোটকে কেন্দ্র করে নাগরিকদের জন্য নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত সতর্কবার্তায় ‘দেশজুড়ে সম্ভাব্য রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সহিংসতার আশঙ্কার’ কথা উল্লেখ করা হয়।
সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি একযোগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও একটি জাতীয় গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, ততই রাজনৈতিক সমাবেশ, মিছিল ও বিক্ষোভের সংখ্যা এবং তীব্রতা বাড়তে পারে।
ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস জানায়, শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে শুরু হওয়া রাজনৈতিক সমাবেশও যেকোনো সময় সংঘাতপূর্ণ হয়ে সহিংসতায় রূপ নিতে পারে। এ কারণে বাংলাদেশে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের বিক্ষোভ ও বড় ধরনের জনসমাগম এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
সতর্কবার্তায় আরও বলা হয়, মার্কিন নাগরিকদের সর্বদা নিজেদের আশপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে, নিয়মিত স্থানীয় গণমাধ্যম পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং যেকোনো ধরনের ভিড় বা রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে দূরে থাকতে হবে।
প্রয়োজনে সহায়তার জন্য ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে এবং নিরাপত্তাসংক্রান্ত হালনাগাদ তথ্য পেতে Smart Traveler Enrollment Program (STEP)-এ নিবন্ধনের আহ্বানও জানানো হয়েছে।

গত জুলাই ও আগস্টে ছাত্রদের নেতৃত্বে তিন সপ্তাহের আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ ও নির্বিচার গুলিতে এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার।
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার ও সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি টেনে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে
১৬ মিনিট আগে
দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা,
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
আজ সোমবার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সব কথা জানিয়েছে।
বিটিআরসির কর্মকর্তারা জানান, পূর্ব নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা সব তথ্য বিটিআরসিতে দেয়নি। তাই মোবাইলফোন ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রিত মোবাইল হ্যান্ডসেটের আইএমইআই (মোবাইল শনাক্তকরণ নম্বর) ও সংশ্লিষ্ট তথ্য এনইআইআর সিস্টেমে যুক্ত করার সুযোগ দিতে এনইআইআর চালুর সময় পেছানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনন্টিটি (এনইআইআর) সিস্টেম চালুর প্রেক্ষাপটে, দেশের সকল মোবাইলফোন ব্যবসায়ী কর্তৃক ইতিপূর্বে আমদানিকৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের মধ্যে অবিক্রিত/স্থিত সকল মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের আইএমইআই ও সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি এনইআইআর সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ১৫/১২/২০২৫ পর্যন্ত সময় প্রদান করা হয়েছিল।
আারও বলা হয়, লক্ষ্য করা যাচ্ছে, অনেক মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ী অদ্যাবধি তাদের অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের তথ্য কমিশনে দাখিল করতে পারেনি। যে সকল মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ী এখনো তাদের অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের তথ্য দাখিল করতে পারেননি তাদের সুবিধার্থে ১৬/১২/২০২৫ তারিখের পরিবর্তে আগামী ০১/০১/২০২৬ এ এনইআইআর সিস্টেম চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এ প্রেক্ষিতে, অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহ নেটওয়ার্কে আত্তীকরণের সুবিধার্থে তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১/১২/২০২৫ পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো।
এমতাবস্থায়, উল্লেখিত হ্যান্ডসেটসমূহের আইএমইআই ও সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি এনইআইআর সিস্টেমে অন্তর্ভুক্তকরণের জন্য আগামী ৩১/১২/২০২৫ এর মধ্যে [email protected] ই-মেইল ঠিকানায় নির্ধারিত মাইক্রোসফট এক্সেল (.xlsx) ফরম্যাট অনুযায়ী তথ্য প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীগণকে অনুরোধ জানানো হলো।

দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
আজ সোমবার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সব কথা জানিয়েছে।
বিটিআরসির কর্মকর্তারা জানান, পূর্ব নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা সব তথ্য বিটিআরসিতে দেয়নি। তাই মোবাইলফোন ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রিত মোবাইল হ্যান্ডসেটের আইএমইআই (মোবাইল শনাক্তকরণ নম্বর) ও সংশ্লিষ্ট তথ্য এনইআইআর সিস্টেমে যুক্ত করার সুযোগ দিতে এনইআইআর চালুর সময় পেছানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনন্টিটি (এনইআইআর) সিস্টেম চালুর প্রেক্ষাপটে, দেশের সকল মোবাইলফোন ব্যবসায়ী কর্তৃক ইতিপূর্বে আমদানিকৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের মধ্যে অবিক্রিত/স্থিত সকল মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের আইএমইআই ও সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি এনইআইআর সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ১৫/১২/২০২৫ পর্যন্ত সময় প্রদান করা হয়েছিল।
আারও বলা হয়, লক্ষ্য করা যাচ্ছে, অনেক মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ী অদ্যাবধি তাদের অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের তথ্য কমিশনে দাখিল করতে পারেনি। যে সকল মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ী এখনো তাদের অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের তথ্য দাখিল করতে পারেননি তাদের সুবিধার্থে ১৬/১২/২০২৫ তারিখের পরিবর্তে আগামী ০১/০১/২০২৬ এ এনইআইআর সিস্টেম চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এ প্রেক্ষিতে, অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহ নেটওয়ার্কে আত্তীকরণের সুবিধার্থে তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১/১২/২০২৫ পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো।
এমতাবস্থায়, উল্লেখিত হ্যান্ডসেটসমূহের আইএমইআই ও সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি এনইআইআর সিস্টেমে অন্তর্ভুক্তকরণের জন্য আগামী ৩১/১২/২০২৫ এর মধ্যে [email protected] ই-মেইল ঠিকানায় নির্ধারিত মাইক্রোসফট এক্সেল (.xlsx) ফরম্যাট অনুযায়ী তথ্য প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীগণকে অনুরোধ জানানো হলো।

গত জুলাই ও আগস্টে ছাত্রদের নেতৃত্বে তিন সপ্তাহের আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ ও নির্বিচার গুলিতে এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার।
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার ও সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি টেনে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় গণভোটকে কেন্দ্র করে নাগরিকদের জন্য নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত সতর্কবার্তায় ‘দেশজুড়ে সম্ভাব্য রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সহিংসতার আশঙ্কার’ কথা উল্লেখ করা হয়।
২৪ মিনিট আগে
গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা,
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা, ২০২৫ জারি করেছে।
জননিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখা এবং নির্বাচনকালীন সহিংসতা প্রতিরোধে রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগের লক্ষ্যে এই নীতিমালা জারি করা হয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা, ২০২৫ জারি করেছে।
জননিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখা এবং নির্বাচনকালীন সহিংসতা প্রতিরোধে রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগের লক্ষ্যে এই নীতিমালা জারি করা হয়েছে।

গত জুলাই ও আগস্টে ছাত্রদের নেতৃত্বে তিন সপ্তাহের আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ ও নির্বিচার গুলিতে এক হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও হাজার হাজার।
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার ও সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি টেনে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে
১৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জাতীয় গণভোটকে কেন্দ্র করে নাগরিকদের জন্য নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত সতর্কবার্তায় ‘দেশজুড়ে সম্ভাব্য রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সহিংসতার আশঙ্কার’ কথা উল্লেখ করা হয়।
২৪ মিনিট আগে
দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে