নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে জলবায়ু সহিষ্ণুতায় সক্ষম করে তোলা এবং তাঁদের সম্পৃক্ত করে দুর্যোগ-পরবর্তী পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
তাঁরা বলেন, গত আগস্টের বন্যায় আক্রান্ত মানুষের সহায়তায় তরুণ শিক্ষার্থী, স্বেচ্ছাসেবক, স্থানীয় জনসাধারণ এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে সাড়া দিয়েছে, তা ছিল অভাবনীয়। তবে বর্তমানে কুমিল্লা ও নোয়াখালীর জলাবদ্ধতা দূর করাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বেকারত্ব ও দারিদ্র্যের হার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেশি।
এই সমস্যাকে একটি দুর্যোগ হিসেবে চিহ্নিত করে উপদেষ্টা জানান, বেকারত্বের হার ৫০ শতাংশের বেশি, এমন ৭৫টি উপজেলায় ৭৫ হাজার পরিবারকে ৩ বছর মেয়াদে মাসিক ১ হাজার টাকা খাদ্য সহায়তা এবং ২ হাজার টাকা জীবিকা সহায়তা দেওয়ার কর্মপরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এই খাতে খরচ হবে মোট ৮১৯ কোটি টাকা।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক আয়োজিত ‘বন্যা-পরবর্তী পুনরুদ্ধার এবং পুনর্বাসন প্রচেষ্টায় করণীয় বিষয়ক বহুপক্ষীয় আলোচনা’ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। বুধবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ভারী বৃষ্টিপাত এবং পার্শ্ববর্তী ত্রিপুরা অঞ্চল থেকে আসা উজানের পানি প্রবাহের কারণে আগস্ট মাসে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল বন্যাকবলিত হয়। এই বন্যায় ১১টি জেলায় ৫৮ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার মধ্যে ৭৮ হাজার ৩৬২ জন গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী নারী, ৭২ হাজার ৪৬৭ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, ২০ লাখ ৩৬ হাজার শিশু এবং ৪৭ হাজার বয়স্ক ব্যক্তি রয়েছেন। মারা গেছেন ৭১ জন। এ ছাড়া বন্যায় ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৪২৫টি বাড়ি, ১৫ হাজার ৫১১ কিলোমিটার রাস্তা, ৩ লাখ ২১ হাজার ৮৮৮টি পানির উৎস, ৫ লাখ ২৮ হাজার ১৩৯টি ল্যাট্রিন এবং ২ হাজার ৮১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও সঞ্চালক, ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, সাম্প্রতিক বন্যায় পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে যে চ্যালেঞ্জগুলো সামনে এসেছে, তার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা, কৃষি খাত, অবকাঠামো, স্বাস্থ্যসেবা, মানসিক স্বাস্থ্য এবং মানুষের জীবন-জীবিকা উল্লেখযোগ্য। এই বন্যায় পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতির একটি অন্যতম কারণ। যেকোনো দুর্যোগে আগাম সতর্কতা ব্যবস্থাটি আরও জোরদার করা প্রয়োজন। বন্যায় দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় বাল্যবিবাহ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় পর্যায়ের এনজিওগুলো কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে যেসব প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হচ্ছে, সেগুলোও বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ্ বলেন, পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে আমাদের এখন তিনটি বিষয়ে নজর দেওয়া প্রয়োজন। প্রথমত, সমন্বয়—তথ্য শেয়ার করার মাধ্যমে যেন সবাই সহায়তা পায়। দ্বিতীয়ত, অর্থ বরাদ্দ—রাস্তা মেরামত ও পুনর্নির্মাণ, বাঁধ মেরামত এবং জলাবদ্ধতা দূর করতে আরও অর্থ প্রয়োজন। তৃতীয়ত, কৃষককে নগদ সহায়তা দিতে হবে এবং এই কাজগুলোর মধ্যে সমন্বয় করতে হবে যেন আসছে শীতে বোরো ধান ও সবজি চাষে কোনো সমস্যা না হয়।
এনজিও–বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. সাইদুর রহমান বলেন, বন্যা মোকাবিলায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে এনজিও ব্যুরোর পক্ষ থেকে সব ধরনের অনুমোদন দেওয়ার কাজগুলো করা হয়েছে। এমনকি তাৎক্ষণিকভাবে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেও অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। বন্যা মোকাবিলায় এনজিওর ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, যেসব জেলায় সরকারের পক্ষে পূর্ণাঙ্গ জনবল দিয়ে কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব ছিল না, সেখানে এনজিওরা জনবল দিয়ে সহায়তা করেছে।

দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে জলবায়ু সহিষ্ণুতায় সক্ষম করে তোলা এবং তাঁদের সম্পৃক্ত করে দুর্যোগ-পরবর্তী পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
তাঁরা বলেন, গত আগস্টের বন্যায় আক্রান্ত মানুষের সহায়তায় তরুণ শিক্ষার্থী, স্বেচ্ছাসেবক, স্থানীয় জনসাধারণ এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে সাড়া দিয়েছে, তা ছিল অভাবনীয়। তবে বর্তমানে কুমিল্লা ও নোয়াখালীর জলাবদ্ধতা দূর করাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বেকারত্ব ও দারিদ্র্যের হার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেশি।
এই সমস্যাকে একটি দুর্যোগ হিসেবে চিহ্নিত করে উপদেষ্টা জানান, বেকারত্বের হার ৫০ শতাংশের বেশি, এমন ৭৫টি উপজেলায় ৭৫ হাজার পরিবারকে ৩ বছর মেয়াদে মাসিক ১ হাজার টাকা খাদ্য সহায়তা এবং ২ হাজার টাকা জীবিকা সহায়তা দেওয়ার কর্মপরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এই খাতে খরচ হবে মোট ৮১৯ কোটি টাকা।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক আয়োজিত ‘বন্যা-পরবর্তী পুনরুদ্ধার এবং পুনর্বাসন প্রচেষ্টায় করণীয় বিষয়ক বহুপক্ষীয় আলোচনা’ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। বুধবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ভারী বৃষ্টিপাত এবং পার্শ্ববর্তী ত্রিপুরা অঞ্চল থেকে আসা উজানের পানি প্রবাহের কারণে আগস্ট মাসে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল বন্যাকবলিত হয়। এই বন্যায় ১১টি জেলায় ৫৮ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার মধ্যে ৭৮ হাজার ৩৬২ জন গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী নারী, ৭২ হাজার ৪৬৭ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, ২০ লাখ ৩৬ হাজার শিশু এবং ৪৭ হাজার বয়স্ক ব্যক্তি রয়েছেন। মারা গেছেন ৭১ জন। এ ছাড়া বন্যায় ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৪২৫টি বাড়ি, ১৫ হাজার ৫১১ কিলোমিটার রাস্তা, ৩ লাখ ২১ হাজার ৮৮৮টি পানির উৎস, ৫ লাখ ২৮ হাজার ১৩৯টি ল্যাট্রিন এবং ২ হাজার ৮১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও সঞ্চালক, ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, সাম্প্রতিক বন্যায় পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে যে চ্যালেঞ্জগুলো সামনে এসেছে, তার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা, কৃষি খাত, অবকাঠামো, স্বাস্থ্যসেবা, মানসিক স্বাস্থ্য এবং মানুষের জীবন-জীবিকা উল্লেখযোগ্য। এই বন্যায় পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতির একটি অন্যতম কারণ। যেকোনো দুর্যোগে আগাম সতর্কতা ব্যবস্থাটি আরও জোরদার করা প্রয়োজন। বন্যায় দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় বাল্যবিবাহ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় পর্যায়ের এনজিওগুলো কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে যেসব প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হচ্ছে, সেগুলোও বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ্ বলেন, পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে আমাদের এখন তিনটি বিষয়ে নজর দেওয়া প্রয়োজন। প্রথমত, সমন্বয়—তথ্য শেয়ার করার মাধ্যমে যেন সবাই সহায়তা পায়। দ্বিতীয়ত, অর্থ বরাদ্দ—রাস্তা মেরামত ও পুনর্নির্মাণ, বাঁধ মেরামত এবং জলাবদ্ধতা দূর করতে আরও অর্থ প্রয়োজন। তৃতীয়ত, কৃষককে নগদ সহায়তা দিতে হবে এবং এই কাজগুলোর মধ্যে সমন্বয় করতে হবে যেন আসছে শীতে বোরো ধান ও সবজি চাষে কোনো সমস্যা না হয়।
এনজিও–বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. সাইদুর রহমান বলেন, বন্যা মোকাবিলায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে এনজিও ব্যুরোর পক্ষ থেকে সব ধরনের অনুমোদন দেওয়ার কাজগুলো করা হয়েছে। এমনকি তাৎক্ষণিকভাবে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেও অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। বন্যা মোকাবিলায় এনজিওর ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, যেসব জেলায় সরকারের পক্ষে পূর্ণাঙ্গ জনবল দিয়ে কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব ছিল না, সেখানে এনজিওরা জনবল দিয়ে সহায়তা করেছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে জলবায়ু সহিষ্ণুতায় সক্ষম করে তোলা এবং তাঁদের সম্পৃক্ত করে দুর্যোগ-পরবর্তী পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
তাঁরা বলেন, গত আগস্টের বন্যায় আক্রান্ত মানুষের সহায়তায় তরুণ শিক্ষার্থী, স্বেচ্ছাসেবক, স্থানীয় জনসাধারণ এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে সাড়া দিয়েছে, তা ছিল অভাবনীয়। তবে বর্তমানে কুমিল্লা ও নোয়াখালীর জলাবদ্ধতা দূর করাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বেকারত্ব ও দারিদ্র্যের হার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেশি।
এই সমস্যাকে একটি দুর্যোগ হিসেবে চিহ্নিত করে উপদেষ্টা জানান, বেকারত্বের হার ৫০ শতাংশের বেশি, এমন ৭৫টি উপজেলায় ৭৫ হাজার পরিবারকে ৩ বছর মেয়াদে মাসিক ১ হাজার টাকা খাদ্য সহায়তা এবং ২ হাজার টাকা জীবিকা সহায়তা দেওয়ার কর্মপরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এই খাতে খরচ হবে মোট ৮১৯ কোটি টাকা।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক আয়োজিত ‘বন্যা-পরবর্তী পুনরুদ্ধার এবং পুনর্বাসন প্রচেষ্টায় করণীয় বিষয়ক বহুপক্ষীয় আলোচনা’ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। বুধবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ভারী বৃষ্টিপাত এবং পার্শ্ববর্তী ত্রিপুরা অঞ্চল থেকে আসা উজানের পানি প্রবাহের কারণে আগস্ট মাসে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল বন্যাকবলিত হয়। এই বন্যায় ১১টি জেলায় ৫৮ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার মধ্যে ৭৮ হাজার ৩৬২ জন গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী নারী, ৭২ হাজার ৪৬৭ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, ২০ লাখ ৩৬ হাজার শিশু এবং ৪৭ হাজার বয়স্ক ব্যক্তি রয়েছেন। মারা গেছেন ৭১ জন। এ ছাড়া বন্যায় ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৪২৫টি বাড়ি, ১৫ হাজার ৫১১ কিলোমিটার রাস্তা, ৩ লাখ ২১ হাজার ৮৮৮টি পানির উৎস, ৫ লাখ ২৮ হাজার ১৩৯টি ল্যাট্রিন এবং ২ হাজার ৮১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও সঞ্চালক, ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, সাম্প্রতিক বন্যায় পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে যে চ্যালেঞ্জগুলো সামনে এসেছে, তার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা, কৃষি খাত, অবকাঠামো, স্বাস্থ্যসেবা, মানসিক স্বাস্থ্য এবং মানুষের জীবন-জীবিকা উল্লেখযোগ্য। এই বন্যায় পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতির একটি অন্যতম কারণ। যেকোনো দুর্যোগে আগাম সতর্কতা ব্যবস্থাটি আরও জোরদার করা প্রয়োজন। বন্যায় দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় বাল্যবিবাহ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় পর্যায়ের এনজিওগুলো কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে যেসব প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হচ্ছে, সেগুলোও বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ্ বলেন, পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে আমাদের এখন তিনটি বিষয়ে নজর দেওয়া প্রয়োজন। প্রথমত, সমন্বয়—তথ্য শেয়ার করার মাধ্যমে যেন সবাই সহায়তা পায়। দ্বিতীয়ত, অর্থ বরাদ্দ—রাস্তা মেরামত ও পুনর্নির্মাণ, বাঁধ মেরামত এবং জলাবদ্ধতা দূর করতে আরও অর্থ প্রয়োজন। তৃতীয়ত, কৃষককে নগদ সহায়তা দিতে হবে এবং এই কাজগুলোর মধ্যে সমন্বয় করতে হবে যেন আসছে শীতে বোরো ধান ও সবজি চাষে কোনো সমস্যা না হয়।
এনজিও–বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. সাইদুর রহমান বলেন, বন্যা মোকাবিলায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে এনজিও ব্যুরোর পক্ষ থেকে সব ধরনের অনুমোদন দেওয়ার কাজগুলো করা হয়েছে। এমনকি তাৎক্ষণিকভাবে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেও অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। বন্যা মোকাবিলায় এনজিওর ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, যেসব জেলায় সরকারের পক্ষে পূর্ণাঙ্গ জনবল দিয়ে কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব ছিল না, সেখানে এনজিওরা জনবল দিয়ে সহায়তা করেছে।

দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে জলবায়ু সহিষ্ণুতায় সক্ষম করে তোলা এবং তাঁদের সম্পৃক্ত করে দুর্যোগ-পরবর্তী পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
তাঁরা বলেন, গত আগস্টের বন্যায় আক্রান্ত মানুষের সহায়তায় তরুণ শিক্ষার্থী, স্বেচ্ছাসেবক, স্থানীয় জনসাধারণ এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে সাড়া দিয়েছে, তা ছিল অভাবনীয়। তবে বর্তমানে কুমিল্লা ও নোয়াখালীর জলাবদ্ধতা দূর করাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বেকারত্ব ও দারিদ্র্যের হার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেশি।
এই সমস্যাকে একটি দুর্যোগ হিসেবে চিহ্নিত করে উপদেষ্টা জানান, বেকারত্বের হার ৫০ শতাংশের বেশি, এমন ৭৫টি উপজেলায় ৭৫ হাজার পরিবারকে ৩ বছর মেয়াদে মাসিক ১ হাজার টাকা খাদ্য সহায়তা এবং ২ হাজার টাকা জীবিকা সহায়তা দেওয়ার কর্মপরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এই খাতে খরচ হবে মোট ৮১৯ কোটি টাকা।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক আয়োজিত ‘বন্যা-পরবর্তী পুনরুদ্ধার এবং পুনর্বাসন প্রচেষ্টায় করণীয় বিষয়ক বহুপক্ষীয় আলোচনা’ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। বুধবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ভারী বৃষ্টিপাত এবং পার্শ্ববর্তী ত্রিপুরা অঞ্চল থেকে আসা উজানের পানি প্রবাহের কারণে আগস্ট মাসে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল বন্যাকবলিত হয়। এই বন্যায় ১১টি জেলায় ৫৮ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার মধ্যে ৭৮ হাজার ৩৬২ জন গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী নারী, ৭২ হাজার ৪৬৭ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, ২০ লাখ ৩৬ হাজার শিশু এবং ৪৭ হাজার বয়স্ক ব্যক্তি রয়েছেন। মারা গেছেন ৭১ জন। এ ছাড়া বন্যায় ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৪২৫টি বাড়ি, ১৫ হাজার ৫১১ কিলোমিটার রাস্তা, ৩ লাখ ২১ হাজার ৮৮৮টি পানির উৎস, ৫ লাখ ২৮ হাজার ১৩৯টি ল্যাট্রিন এবং ২ হাজার ৮১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও সঞ্চালক, ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, সাম্প্রতিক বন্যায় পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে যে চ্যালেঞ্জগুলো সামনে এসেছে, তার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা, কৃষি খাত, অবকাঠামো, স্বাস্থ্যসেবা, মানসিক স্বাস্থ্য এবং মানুষের জীবন-জীবিকা উল্লেখযোগ্য। এই বন্যায় পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতির একটি অন্যতম কারণ। যেকোনো দুর্যোগে আগাম সতর্কতা ব্যবস্থাটি আরও জোরদার করা প্রয়োজন। বন্যায় দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় বাল্যবিবাহ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় পর্যায়ের এনজিওগুলো কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে যেসব প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হচ্ছে, সেগুলোও বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ্ বলেন, পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে আমাদের এখন তিনটি বিষয়ে নজর দেওয়া প্রয়োজন। প্রথমত, সমন্বয়—তথ্য শেয়ার করার মাধ্যমে যেন সবাই সহায়তা পায়। দ্বিতীয়ত, অর্থ বরাদ্দ—রাস্তা মেরামত ও পুনর্নির্মাণ, বাঁধ মেরামত এবং জলাবদ্ধতা দূর করতে আরও অর্থ প্রয়োজন। তৃতীয়ত, কৃষককে নগদ সহায়তা দিতে হবে এবং এই কাজগুলোর মধ্যে সমন্বয় করতে হবে যেন আসছে শীতে বোরো ধান ও সবজি চাষে কোনো সমস্যা না হয়।
এনজিও–বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. সাইদুর রহমান বলেন, বন্যা মোকাবিলায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে এনজিও ব্যুরোর পক্ষ থেকে সব ধরনের অনুমোদন দেওয়ার কাজগুলো করা হয়েছে। এমনকি তাৎক্ষণিকভাবে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেও অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। বন্যা মোকাবিলায় এনজিওর ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, যেসব জেলায় সরকারের পক্ষে পূর্ণাঙ্গ জনবল দিয়ে কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব ছিল না, সেখানে এনজিওরা জনবল দিয়ে সহায়তা করেছে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
৩০ মিনিট আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
৪৩ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব। তাই রেলসম্পদের ক্ষতিসাধন থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সম্প্রতি ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, অযৌক্তিকভাবে রেললাইন অবরোধ ও ইচ্ছাকৃতভাবে রেললাইনের ক্ষতিসাধনের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে একদিকে যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ছে, অন্যদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছে। পাশাপাশি সুষ্ঠুভাবে ট্রেন পরিচালনা ব্যাহত হওয়ায় রেলওয়ের ভাবমূর্তিও মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
রেল কর্তৃপক্ষ জানায়, যেহেতু রেল একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ, তাই এর ক্ষতি মানে সরাসরি জনগণের ক্ষতি। এই ক্ষয়ক্ষতি ও লোকসান প্রতিরোধ করা দেশের সব নাগরিকের দায়িত্ব। নৈতিক এই দায়িত্ব পালনে আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
যাত্রীসাধারণকে মানসম্মত সেবা দিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানসম্মত যাত্রীসেবা নিশ্চিতে নাগরিকদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
এ ছাড়া যেকোনো রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন বা এর চেষ্টা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ উল্লেখ করে জানানো হয়, রাজনৈতিক, সামাজিক কিংবা অন্য যেকোনো কর্মসূচির নামে বেআইনি উপায়ে রেলের ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব। তাই রেলসম্পদের ক্ষতিসাধন থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সম্প্রতি ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, অযৌক্তিকভাবে রেললাইন অবরোধ ও ইচ্ছাকৃতভাবে রেললাইনের ক্ষতিসাধনের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে একদিকে যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ছে, অন্যদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছে। পাশাপাশি সুষ্ঠুভাবে ট্রেন পরিচালনা ব্যাহত হওয়ায় রেলওয়ের ভাবমূর্তিও মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
রেল কর্তৃপক্ষ জানায়, যেহেতু রেল একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ, তাই এর ক্ষতি মানে সরাসরি জনগণের ক্ষতি। এই ক্ষয়ক্ষতি ও লোকসান প্রতিরোধ করা দেশের সব নাগরিকের দায়িত্ব। নৈতিক এই দায়িত্ব পালনে আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
যাত্রীসাধারণকে মানসম্মত সেবা দিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানসম্মত যাত্রীসেবা নিশ্চিতে নাগরিকদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
এ ছাড়া যেকোনো রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন বা এর চেষ্টা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ উল্লেখ করে জানানো হয়, রাজনৈতিক, সামাজিক কিংবা অন্য যেকোনো কর্মসূচির নামে বেআইনি উপায়ে রেলের ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে জলবায়ু সহিষ্ণুতায় সক্ষম করে তোলা এবং তাঁদের সম্পৃক্ত করে দুর্যোগ–পরবর্তী পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সরকারি–বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
১৭ অক্টোবর ২০২৪
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
৪৩ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে তাঁদের নিয়োগ আদেশ বাতিলক্রমে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
নিয়োগ বাতিল করা চার আইন কর্মকর্তা হলেন—ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জুলফিকার আলম শিমুল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইব্রাহিম খলিল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আইয়ুব আলী ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মন্টু আলম।
উল্লেখ্য, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে মামলা পরিচালনা করে থাকেন।

উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে তাঁদের নিয়োগ আদেশ বাতিলক্রমে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
নিয়োগ বাতিল করা চার আইন কর্মকর্তা হলেন—ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জুলফিকার আলম শিমুল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইব্রাহিম খলিল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আইয়ুব আলী ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মন্টু আলম।
উল্লেখ্য, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে মামলা পরিচালনা করে থাকেন।

দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে জলবায়ু সহিষ্ণুতায় সক্ষম করে তোলা এবং তাঁদের সম্পৃক্ত করে দুর্যোগ–পরবর্তী পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সরকারি–বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
১৭ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
৩০ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা ইসি বাড়াচ্ছে কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে সচিব সাংবাদিকদের বলেন, ‘না। সময় বাড়ছে না।’
দল ও প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল আজ। বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেন প্রার্থীরা।
আজ দিনভর কত মনোনয়নপত্র জমা পড়ল, এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘পুরোটা সংগ্রহ করা শেষ হলে, রাত ১০টার দিকে তা জানাতে পারব।’

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা ইসি বাড়াচ্ছে কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে সচিব সাংবাদিকদের বলেন, ‘না। সময় বাড়ছে না।’
দল ও প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল আজ। বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেন প্রার্থীরা।
আজ দিনভর কত মনোনয়নপত্র জমা পড়ল, এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘পুরোটা সংগ্রহ করা শেষ হলে, রাত ১০টার দিকে তা জানাতে পারব।’

দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে জলবায়ু সহিষ্ণুতায় সক্ষম করে তোলা এবং তাঁদের সম্পৃক্ত করে দুর্যোগ–পরবর্তী পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সরকারি–বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
১৭ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
৩০ মিনিট আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
৪৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
আজ সোমবার নির্বাচন কমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিকেল ৪টা পর্যন্ত মোট ৯ লাখ ৫১ হাজার ৮০৮ জন ভোটার পোস্টাল ভোটের জন্য সফলভাবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ইসির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে পোস্টাল ভোটের প্রতি বিশেষ আগ্রহ লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রবাসীদের মধ্যে নিবন্ধন সংখ্যায় শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরব। দেশটিতে অবস্থানরত ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক পোস্টাল ভোটের জন্য আবেদন করেছেন। নিবন্ধনে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কাতার (৬৩ হাজার ৯২৮ জন) এবং তৃতীয় অবস্থানে মালয়েশিয়া (৫১ হাজার ৫৭২ জন)।
অন্যদিকে, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ভোটারদের মধ্যে ৩ লাখ ৫৫ হাজার ৯১৩ জন পোস্টাল ভোটের জন্য নিবন্ধন করেছেন। এর মধ্যে বড় একটি অংশই সরকারি চাকরিজীবী, যার সংখ্যা ৩ লাখ ১ হাজার ৭১ জন। এ ছাড়া নির্বাচনী দায়িত্বপ্রাপ্ত ৪৬ হাজার ৮০০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী, ৪ হাজার ৩৬৭ জন আনসার ও ভিডিপি সদস্য এবং আইনি হেফাজতে থাকা ৩ হাজার ৬৭৫ জন ভোটার নিবন্ধিত হয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পোস্টাল ভোটের এই নিবন্ধনপ্রক্রিয়া আগামী বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) পর্যন্ত চলবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যোগ্য ভোটারদের নিবন্ধন সম্পন্ন করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে কমিশন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
আজ সোমবার নির্বাচন কমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিকেল ৪টা পর্যন্ত মোট ৯ লাখ ৫১ হাজার ৮০৮ জন ভোটার পোস্টাল ভোটের জন্য সফলভাবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ইসির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে পোস্টাল ভোটের প্রতি বিশেষ আগ্রহ লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রবাসীদের মধ্যে নিবন্ধন সংখ্যায় শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরব। দেশটিতে অবস্থানরত ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক পোস্টাল ভোটের জন্য আবেদন করেছেন। নিবন্ধনে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কাতার (৬৩ হাজার ৯২৮ জন) এবং তৃতীয় অবস্থানে মালয়েশিয়া (৫১ হাজার ৫৭২ জন)।
অন্যদিকে, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ভোটারদের মধ্যে ৩ লাখ ৫৫ হাজার ৯১৩ জন পোস্টাল ভোটের জন্য নিবন্ধন করেছেন। এর মধ্যে বড় একটি অংশই সরকারি চাকরিজীবী, যার সংখ্যা ৩ লাখ ১ হাজার ৭১ জন। এ ছাড়া নির্বাচনী দায়িত্বপ্রাপ্ত ৪৬ হাজার ৮০০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী, ৪ হাজার ৩৬৭ জন আনসার ও ভিডিপি সদস্য এবং আইনি হেফাজতে থাকা ৩ হাজার ৬৭৫ জন ভোটার নিবন্ধিত হয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পোস্টাল ভোটের এই নিবন্ধনপ্রক্রিয়া আগামী বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) পর্যন্ত চলবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যোগ্য ভোটারদের নিবন্ধন সম্পন্ন করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে কমিশন।

দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে জলবায়ু সহিষ্ণুতায় সক্ষম করে তোলা এবং তাঁদের সম্পৃক্ত করে দুর্যোগ–পরবর্তী পুনর্বাসন ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সরকারি–বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
১৭ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
৩০ মিনিট আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
৪৩ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগে