সাইফুল মাসুম, ঢাকা

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে চাষাবাদে কৃষককে লাভের পরিবর্তে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
জানা গেছে, খামার যান্ত্রিকীকরণ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পের মাধ্যমে গাজীপুরের মৌচাকে কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। প্রকল্পের মেয়াদ ছিল ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। কিন্তু এ সময়ে কৃষিযন্ত্রের মান পরীক্ষায় একটি ভবন ও কয়েকটি মেশিন স্থাপন করা হলেও ল্যাব সচল করা হয়নি। পরে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করার বিষয়ে ডিপিপিতে উল্লেখ করা হয়। ২০২০ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। অথচ এখনো টেস্টিং ল্যাব চালুই হয়নি। এদিকে এরই মধ্যে আগের প্রকল্পে কেনা যন্ত্রপাতিগুলো অকেজো হতে শুরু করেছে। কিছু সচল যন্ত্রপাতি বিক্রি করারও অভিযোগ উঠেছে।
গাজীপুরের কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব সেন্টারের জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন মোহাম্মদ আবদুল আহাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টেস্টিং ল্যাবে এখনো সবগুলো মেশিন বসানো হয়নি। আগের প্রকল্পে যন্ত্রপাতি কম কেনা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায়ও কোনো যন্ত্রপাতি কেনা হয়নি। ফলে টেস্টিং ল্যাব চালু করতে পারিনি।’
সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের ডিপিপিতে দেখা যায়, কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব চালু করার জন্য প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই বরাদ্দের মধ্যে যন্ত্র কেনার কথা ৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ ভবন নির্মাণ, ডরমিটরি নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও পানির সরবরাহ লাইন বসানোর জন্য ২১ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন বসানোর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
প্রকল্পের আওতায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করতে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়। সাত সদস্যের কমিটিতে সভাপতি করা হয় তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) তারিক মাহমুদুল ইসলাম এবং সদস্যসচিব করা হয় কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (গাজীপুর) জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল আহাদকে।
কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ার্কিং গ্রুপ একটি বৈঠকের পর আর কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বারবার নির্দেশনা সত্ত্বেও তৎকালীন পিডি কারিগরি বিষয়ে দক্ষ না হওয়ায় টেস্টিং ল্যাব নিয়ে আগ্রহ দেখাননি। মূলত তাঁর মনোযোগ ছিল ভর্তুকির যন্ত্রের অর্থ লোপাটে।’
এ বিষয়ে যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের বর্তমান প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সফিউজ্জামানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি অসুস্থতার তথ্য জানিয়ে পরদিন কথা বলবেন বলে জানান। তবে পরদিন তিনি আর ফোন ধরেননি।
জানা গেছে, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় হাওর ও উপকূলীয় এলাকার কৃষকেরা কৃষিযন্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ এবং অন্য সব এলাকার কৃষকেরা ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাচ্ছেন। কিন্তু কৃষকেরা ভর্তুকির যন্ত্র কিনে লাভবান হওয়ার বদল উল্টো ঠকছেন। এ বিষয়ে ‘কৃষকের ভর্তুকিতে কার লাভ’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৩ জুলাই আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, ৩৪টি কোম্পানি এ প্রকল্পে যন্ত্র সরবরাহ করছে। এর মধ্যে ১৪টি কোম্পানি যন্ত্র আমদানি করে সরবরাহ করেছে। ভুক্তভোগী কৃষকেরা জানিয়েছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেশি মূল্য দেখিয়ে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়া হয়েছে। কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের প্রকল্প থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কোম্পানিগুলোর যোগসাজশে ভর্তুকি মূল্যের চেয়ে কৃষকেরা বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন।
জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাবের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে চাষাবাদে কৃষককে লাভের পরিবর্তে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
জানা গেছে, খামার যান্ত্রিকীকরণ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পের মাধ্যমে গাজীপুরের মৌচাকে কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। প্রকল্পের মেয়াদ ছিল ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। কিন্তু এ সময়ে কৃষিযন্ত্রের মান পরীক্ষায় একটি ভবন ও কয়েকটি মেশিন স্থাপন করা হলেও ল্যাব সচল করা হয়নি। পরে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করার বিষয়ে ডিপিপিতে উল্লেখ করা হয়। ২০২০ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। অথচ এখনো টেস্টিং ল্যাব চালুই হয়নি। এদিকে এরই মধ্যে আগের প্রকল্পে কেনা যন্ত্রপাতিগুলো অকেজো হতে শুরু করেছে। কিছু সচল যন্ত্রপাতি বিক্রি করারও অভিযোগ উঠেছে।
গাজীপুরের কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব সেন্টারের জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন মোহাম্মদ আবদুল আহাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টেস্টিং ল্যাবে এখনো সবগুলো মেশিন বসানো হয়নি। আগের প্রকল্পে যন্ত্রপাতি কম কেনা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায়ও কোনো যন্ত্রপাতি কেনা হয়নি। ফলে টেস্টিং ল্যাব চালু করতে পারিনি।’
সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের ডিপিপিতে দেখা যায়, কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব চালু করার জন্য প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই বরাদ্দের মধ্যে যন্ত্র কেনার কথা ৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ ভবন নির্মাণ, ডরমিটরি নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও পানির সরবরাহ লাইন বসানোর জন্য ২১ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন বসানোর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
প্রকল্পের আওতায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করতে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়। সাত সদস্যের কমিটিতে সভাপতি করা হয় তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) তারিক মাহমুদুল ইসলাম এবং সদস্যসচিব করা হয় কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (গাজীপুর) জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল আহাদকে।
কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ার্কিং গ্রুপ একটি বৈঠকের পর আর কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বারবার নির্দেশনা সত্ত্বেও তৎকালীন পিডি কারিগরি বিষয়ে দক্ষ না হওয়ায় টেস্টিং ল্যাব নিয়ে আগ্রহ দেখাননি। মূলত তাঁর মনোযোগ ছিল ভর্তুকির যন্ত্রের অর্থ লোপাটে।’
এ বিষয়ে যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের বর্তমান প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সফিউজ্জামানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি অসুস্থতার তথ্য জানিয়ে পরদিন কথা বলবেন বলে জানান। তবে পরদিন তিনি আর ফোন ধরেননি।
জানা গেছে, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় হাওর ও উপকূলীয় এলাকার কৃষকেরা কৃষিযন্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ এবং অন্য সব এলাকার কৃষকেরা ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাচ্ছেন। কিন্তু কৃষকেরা ভর্তুকির যন্ত্র কিনে লাভবান হওয়ার বদল উল্টো ঠকছেন। এ বিষয়ে ‘কৃষকের ভর্তুকিতে কার লাভ’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৩ জুলাই আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, ৩৪টি কোম্পানি এ প্রকল্পে যন্ত্র সরবরাহ করছে। এর মধ্যে ১৪টি কোম্পানি যন্ত্র আমদানি করে সরবরাহ করেছে। ভুক্তভোগী কৃষকেরা জানিয়েছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেশি মূল্য দেখিয়ে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়া হয়েছে। কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের প্রকল্প থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কোম্পানিগুলোর যোগসাজশে ভর্তুকি মূল্যের চেয়ে কৃষকেরা বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন।
জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাবের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
সাইফুল মাসুম, ঢাকা

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে চাষাবাদে কৃষককে লাভের পরিবর্তে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
জানা গেছে, খামার যান্ত্রিকীকরণ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পের মাধ্যমে গাজীপুরের মৌচাকে কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। প্রকল্পের মেয়াদ ছিল ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। কিন্তু এ সময়ে কৃষিযন্ত্রের মান পরীক্ষায় একটি ভবন ও কয়েকটি মেশিন স্থাপন করা হলেও ল্যাব সচল করা হয়নি। পরে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করার বিষয়ে ডিপিপিতে উল্লেখ করা হয়। ২০২০ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। অথচ এখনো টেস্টিং ল্যাব চালুই হয়নি। এদিকে এরই মধ্যে আগের প্রকল্পে কেনা যন্ত্রপাতিগুলো অকেজো হতে শুরু করেছে। কিছু সচল যন্ত্রপাতি বিক্রি করারও অভিযোগ উঠেছে।
গাজীপুরের কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব সেন্টারের জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন মোহাম্মদ আবদুল আহাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টেস্টিং ল্যাবে এখনো সবগুলো মেশিন বসানো হয়নি। আগের প্রকল্পে যন্ত্রপাতি কম কেনা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায়ও কোনো যন্ত্রপাতি কেনা হয়নি। ফলে টেস্টিং ল্যাব চালু করতে পারিনি।’
সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের ডিপিপিতে দেখা যায়, কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব চালু করার জন্য প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই বরাদ্দের মধ্যে যন্ত্র কেনার কথা ৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ ভবন নির্মাণ, ডরমিটরি নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও পানির সরবরাহ লাইন বসানোর জন্য ২১ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন বসানোর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
প্রকল্পের আওতায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করতে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়। সাত সদস্যের কমিটিতে সভাপতি করা হয় তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) তারিক মাহমুদুল ইসলাম এবং সদস্যসচিব করা হয় কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (গাজীপুর) জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল আহাদকে।
কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ার্কিং গ্রুপ একটি বৈঠকের পর আর কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বারবার নির্দেশনা সত্ত্বেও তৎকালীন পিডি কারিগরি বিষয়ে দক্ষ না হওয়ায় টেস্টিং ল্যাব নিয়ে আগ্রহ দেখাননি। মূলত তাঁর মনোযোগ ছিল ভর্তুকির যন্ত্রের অর্থ লোপাটে।’
এ বিষয়ে যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের বর্তমান প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সফিউজ্জামানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি অসুস্থতার তথ্য জানিয়ে পরদিন কথা বলবেন বলে জানান। তবে পরদিন তিনি আর ফোন ধরেননি।
জানা গেছে, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় হাওর ও উপকূলীয় এলাকার কৃষকেরা কৃষিযন্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ এবং অন্য সব এলাকার কৃষকেরা ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাচ্ছেন। কিন্তু কৃষকেরা ভর্তুকির যন্ত্র কিনে লাভবান হওয়ার বদল উল্টো ঠকছেন। এ বিষয়ে ‘কৃষকের ভর্তুকিতে কার লাভ’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৩ জুলাই আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, ৩৪টি কোম্পানি এ প্রকল্পে যন্ত্র সরবরাহ করছে। এর মধ্যে ১৪টি কোম্পানি যন্ত্র আমদানি করে সরবরাহ করেছে। ভুক্তভোগী কৃষকেরা জানিয়েছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেশি মূল্য দেখিয়ে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়া হয়েছে। কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের প্রকল্প থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কোম্পানিগুলোর যোগসাজশে ভর্তুকি মূল্যের চেয়ে কৃষকেরা বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন।
জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাবের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে চাষাবাদে কৃষককে লাভের পরিবর্তে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
জানা গেছে, খামার যান্ত্রিকীকরণ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পের মাধ্যমে গাজীপুরের মৌচাকে কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। প্রকল্পের মেয়াদ ছিল ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। কিন্তু এ সময়ে কৃষিযন্ত্রের মান পরীক্ষায় একটি ভবন ও কয়েকটি মেশিন স্থাপন করা হলেও ল্যাব সচল করা হয়নি। পরে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করার বিষয়ে ডিপিপিতে উল্লেখ করা হয়। ২০২০ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। অথচ এখনো টেস্টিং ল্যাব চালুই হয়নি। এদিকে এরই মধ্যে আগের প্রকল্পে কেনা যন্ত্রপাতিগুলো অকেজো হতে শুরু করেছে। কিছু সচল যন্ত্রপাতি বিক্রি করারও অভিযোগ উঠেছে।
গাজীপুরের কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব সেন্টারের জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন মোহাম্মদ আবদুল আহাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টেস্টিং ল্যাবে এখনো সবগুলো মেশিন বসানো হয়নি। আগের প্রকল্পে যন্ত্রপাতি কম কেনা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায়ও কোনো যন্ত্রপাতি কেনা হয়নি। ফলে টেস্টিং ল্যাব চালু করতে পারিনি।’
সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের ডিপিপিতে দেখা যায়, কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব চালু করার জন্য প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই বরাদ্দের মধ্যে যন্ত্র কেনার কথা ৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ ভবন নির্মাণ, ডরমিটরি নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও পানির সরবরাহ লাইন বসানোর জন্য ২১ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন বসানোর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
প্রকল্পের আওতায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করতে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়। সাত সদস্যের কমিটিতে সভাপতি করা হয় তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) তারিক মাহমুদুল ইসলাম এবং সদস্যসচিব করা হয় কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (গাজীপুর) জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল আহাদকে।
কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ার্কিং গ্রুপ একটি বৈঠকের পর আর কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বারবার নির্দেশনা সত্ত্বেও তৎকালীন পিডি কারিগরি বিষয়ে দক্ষ না হওয়ায় টেস্টিং ল্যাব নিয়ে আগ্রহ দেখাননি। মূলত তাঁর মনোযোগ ছিল ভর্তুকির যন্ত্রের অর্থ লোপাটে।’
এ বিষয়ে যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের বর্তমান প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সফিউজ্জামানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি অসুস্থতার তথ্য জানিয়ে পরদিন কথা বলবেন বলে জানান। তবে পরদিন তিনি আর ফোন ধরেননি।
জানা গেছে, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় হাওর ও উপকূলীয় এলাকার কৃষকেরা কৃষিযন্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ এবং অন্য সব এলাকার কৃষকেরা ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাচ্ছেন। কিন্তু কৃষকেরা ভর্তুকির যন্ত্র কিনে লাভবান হওয়ার বদল উল্টো ঠকছেন। এ বিষয়ে ‘কৃষকের ভর্তুকিতে কার লাভ’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৩ জুলাই আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, ৩৪টি কোম্পানি এ প্রকল্পে যন্ত্র সরবরাহ করছে। এর মধ্যে ১৪টি কোম্পানি যন্ত্র আমদানি করে সরবরাহ করেছে। ভুক্তভোগী কৃষকেরা জানিয়েছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেশি মূল্য দেখিয়ে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়া হয়েছে। কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের প্রকল্প থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কোম্পানিগুলোর যোগসাজশে ভর্তুকি মূল্যের চেয়ে কৃষকেরা বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন।
জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাবের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩২ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এরপর থেকেই আসতে থাকেন দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ মঙ্গলবার রাতে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সারয়ার ফারুকী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানের বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এরপর থেকেই আসতে থাকেন দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ মঙ্গলবার রাতে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সারয়ার ফারুকী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানের বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছ
২৯ নভেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছ
২৯ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩২ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছ
২৯ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩২ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছ
২৯ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩২ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে