আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারত মহাসাগরকে শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে কনক্লেভের যে মূল্যবোধ—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি—সেটি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ। আজ বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দিল্লিতে অনুষ্ঠিত কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের (সিএসসি) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের সপ্তম বৈঠকে এই বার্তা দেন বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) ড. খলিলুর রহমান। ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহ সামাজিক মাধ্যমে তাঁর লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেছেন।
#Bangladesh National Security Adviser joins Seventh Meeting of NSAs of COLOMBO SECURITY CONCLAVE in #India, as convened by 🇮🇳 NSA, Mr Ajit Doval.@bdmofa pic.twitter.com/FfR14jOYPW
— Bangladesh High Commission, New Delhi (@bdhc_delhi) November 20, 2025
উদ্বোধনী পর্বের স্বাগত বক্তব্যে খলিলুর রহমান বলেন, ভারত মহাসাগর অঞ্চলের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। সাগরকেন্দ্রিক বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন, সাইবার নিরাপত্তা, সামুদ্রিক অপরাধ, প্রযুক্তিগত ঝুঁকি এবং ব্লু ইকোনমির সম্ভাবনা— সব মিলিয়ে এই অঞ্চলে যৌথ উদ্যোগ ছাড়া স্থায়ী নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
#Bangladesh National Security Adviser joins Seventh Meeting of NSAs of COLOMBO SECURITY CONCLAVE in #India, as convened by 🇮🇳 NSA, Mr Ajit Doval.@bdmofa pic.twitter.com/FfR14jOYPW
— Bangladesh High Commission, New Delhi (@bdhc_delhi) November 20, 2025
ড. খলিলুর রহমান বলেন, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর সহযোগিতা বাড়াতে সিএসসি একটি কার্যকর নিরাপত্তা প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। মালয়েশিয়ার নতুন প্রতিনিধির যোগদানকে তিনি ‘কনক্লেভ পরিবারের বিস্তারের ইতিবাচক লক্ষণ’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সিএসসির বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে অংশ নিচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও অংশ নেবে। কনক্লেভের সনদে যে মূল্যবোধগুলো স্থান পেয়েছে—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও হস্তক্ষেপ না করার নীতি— এসবই আমাদের অবস্থানের ভিত্তি।’
বাংলাদেশ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বরাবরই ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করছে উল্লেখ করে নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, সাইবার দুনিয়ার নতুন হুমকি এখন আঞ্চলিক দেশগুলোকে সমানভাবে বিপর্যস্ত করছে।
তিনি বলেন, ‘ভুয়া তথ্য, বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ও সাইবার অপরাধ এখন সীমান্ত মানে না। তাই জাতীয় উদ্যোগের পাশাপাশি যৌথ পদক্ষেপ অপরিহার্য।’ সাইবার নিরাপত্তা ও তথ্য-ভিত্তিক হুমকির বিষয়ে সিএসসি আরো সুসমন্বিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
খলিলুর রহমান বলেন, ‘পারস্পরিক আস্থা, সম্মান ও স্বার্থের ভিত্তিতেই আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদার করা সম্ভব। বাংলাদেশ সেই যৌথ যাত্রায় অংশীদার হতে প্রস্তুত।’
তিনি সতর্ক করে বলেন, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করতে চায়— এমন কোনো বহিরাগত বা অভ্যন্তরীণ শক্তিকে সুযোগ দেওয়া যাবে না।
সমাপনী বক্তব্যে তিনি বলেন, সিএসসি যেন ভবিষ্যতে ‘উন্মুক্ত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক আঞ্চলিক বহুপাক্ষিক সংগঠনে’ পরিণত হয়, বাংলাদেশ সে প্রত্যাশা রাখে।
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই এই কনক্লেভ মুক্ত আঞ্চলিকতার নীতিতে পরিচালিত হোক।’
এর বক্তৃতার শুরুতে দিল্লির লালকেল্লায় সাম্প্রতিক বিস্ফোরণে হতাহত ব্যক্তিদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান বাংলাদেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এ নৃশংস ঘটনার নিন্দা জানাই। ভারতের এই দুঃসময়ে বাংলাদেশ তাদের পাশে রয়েছে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ভারতের কাছে সংহতি ও সমর্থনের বার্তা পৌঁছে দিয়েছে।

ভারত মহাসাগরকে শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে কনক্লেভের যে মূল্যবোধ—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি—সেটি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ। আজ বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দিল্লিতে অনুষ্ঠিত কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের (সিএসসি) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের সপ্তম বৈঠকে এই বার্তা দেন বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) ড. খলিলুর রহমান। ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহ সামাজিক মাধ্যমে তাঁর লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেছেন।
#Bangladesh National Security Adviser joins Seventh Meeting of NSAs of COLOMBO SECURITY CONCLAVE in #India, as convened by 🇮🇳 NSA, Mr Ajit Doval.@bdmofa pic.twitter.com/FfR14jOYPW
— Bangladesh High Commission, New Delhi (@bdhc_delhi) November 20, 2025
উদ্বোধনী পর্বের স্বাগত বক্তব্যে খলিলুর রহমান বলেন, ভারত মহাসাগর অঞ্চলের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। সাগরকেন্দ্রিক বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন, সাইবার নিরাপত্তা, সামুদ্রিক অপরাধ, প্রযুক্তিগত ঝুঁকি এবং ব্লু ইকোনমির সম্ভাবনা— সব মিলিয়ে এই অঞ্চলে যৌথ উদ্যোগ ছাড়া স্থায়ী নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
#Bangladesh National Security Adviser joins Seventh Meeting of NSAs of COLOMBO SECURITY CONCLAVE in #India, as convened by 🇮🇳 NSA, Mr Ajit Doval.@bdmofa pic.twitter.com/FfR14jOYPW
— Bangladesh High Commission, New Delhi (@bdhc_delhi) November 20, 2025
ড. খলিলুর রহমান বলেন, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর সহযোগিতা বাড়াতে সিএসসি একটি কার্যকর নিরাপত্তা প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। মালয়েশিয়ার নতুন প্রতিনিধির যোগদানকে তিনি ‘কনক্লেভ পরিবারের বিস্তারের ইতিবাচক লক্ষণ’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সিএসসির বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে অংশ নিচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও অংশ নেবে। কনক্লেভের সনদে যে মূল্যবোধগুলো স্থান পেয়েছে—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও হস্তক্ষেপ না করার নীতি— এসবই আমাদের অবস্থানের ভিত্তি।’
বাংলাদেশ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বরাবরই ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করছে উল্লেখ করে নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, সাইবার দুনিয়ার নতুন হুমকি এখন আঞ্চলিক দেশগুলোকে সমানভাবে বিপর্যস্ত করছে।
তিনি বলেন, ‘ভুয়া তথ্য, বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ও সাইবার অপরাধ এখন সীমান্ত মানে না। তাই জাতীয় উদ্যোগের পাশাপাশি যৌথ পদক্ষেপ অপরিহার্য।’ সাইবার নিরাপত্তা ও তথ্য-ভিত্তিক হুমকির বিষয়ে সিএসসি আরো সুসমন্বিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
খলিলুর রহমান বলেন, ‘পারস্পরিক আস্থা, সম্মান ও স্বার্থের ভিত্তিতেই আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদার করা সম্ভব। বাংলাদেশ সেই যৌথ যাত্রায় অংশীদার হতে প্রস্তুত।’
তিনি সতর্ক করে বলেন, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করতে চায়— এমন কোনো বহিরাগত বা অভ্যন্তরীণ শক্তিকে সুযোগ দেওয়া যাবে না।
সমাপনী বক্তব্যে তিনি বলেন, সিএসসি যেন ভবিষ্যতে ‘উন্মুক্ত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক আঞ্চলিক বহুপাক্ষিক সংগঠনে’ পরিণত হয়, বাংলাদেশ সে প্রত্যাশা রাখে।
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই এই কনক্লেভ মুক্ত আঞ্চলিকতার নীতিতে পরিচালিত হোক।’
এর বক্তৃতার শুরুতে দিল্লির লালকেল্লায় সাম্প্রতিক বিস্ফোরণে হতাহত ব্যক্তিদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান বাংলাদেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এ নৃশংস ঘটনার নিন্দা জানাই। ভারতের এই দুঃসময়ে বাংলাদেশ তাদের পাশে রয়েছে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ভারতের কাছে সংহতি ও সমর্থনের বার্তা পৌঁছে দিয়েছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারত মহাসাগরকে শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে কনক্লেভের যে মূল্যবোধ—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি—সেটি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ। আজ বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দিল্লিতে অনুষ্ঠিত কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের (সিএসসি) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের সপ্তম বৈঠকে এই বার্তা দেন বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) ড. খলিলুর রহমান। ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহ সামাজিক মাধ্যমে তাঁর লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেছেন।
#Bangladesh National Security Adviser joins Seventh Meeting of NSAs of COLOMBO SECURITY CONCLAVE in #India, as convened by 🇮🇳 NSA, Mr Ajit Doval.@bdmofa pic.twitter.com/FfR14jOYPW
— Bangladesh High Commission, New Delhi (@bdhc_delhi) November 20, 2025
উদ্বোধনী পর্বের স্বাগত বক্তব্যে খলিলুর রহমান বলেন, ভারত মহাসাগর অঞ্চলের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। সাগরকেন্দ্রিক বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন, সাইবার নিরাপত্তা, সামুদ্রিক অপরাধ, প্রযুক্তিগত ঝুঁকি এবং ব্লু ইকোনমির সম্ভাবনা— সব মিলিয়ে এই অঞ্চলে যৌথ উদ্যোগ ছাড়া স্থায়ী নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
#Bangladesh National Security Adviser joins Seventh Meeting of NSAs of COLOMBO SECURITY CONCLAVE in #India, as convened by 🇮🇳 NSA, Mr Ajit Doval.@bdmofa pic.twitter.com/FfR14jOYPW
— Bangladesh High Commission, New Delhi (@bdhc_delhi) November 20, 2025
ড. খলিলুর রহমান বলেন, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর সহযোগিতা বাড়াতে সিএসসি একটি কার্যকর নিরাপত্তা প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। মালয়েশিয়ার নতুন প্রতিনিধির যোগদানকে তিনি ‘কনক্লেভ পরিবারের বিস্তারের ইতিবাচক লক্ষণ’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সিএসসির বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে অংশ নিচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও অংশ নেবে। কনক্লেভের সনদে যে মূল্যবোধগুলো স্থান পেয়েছে—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও হস্তক্ষেপ না করার নীতি— এসবই আমাদের অবস্থানের ভিত্তি।’
বাংলাদেশ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বরাবরই ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করছে উল্লেখ করে নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, সাইবার দুনিয়ার নতুন হুমকি এখন আঞ্চলিক দেশগুলোকে সমানভাবে বিপর্যস্ত করছে।
তিনি বলেন, ‘ভুয়া তথ্য, বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ও সাইবার অপরাধ এখন সীমান্ত মানে না। তাই জাতীয় উদ্যোগের পাশাপাশি যৌথ পদক্ষেপ অপরিহার্য।’ সাইবার নিরাপত্তা ও তথ্য-ভিত্তিক হুমকির বিষয়ে সিএসসি আরো সুসমন্বিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
খলিলুর রহমান বলেন, ‘পারস্পরিক আস্থা, সম্মান ও স্বার্থের ভিত্তিতেই আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদার করা সম্ভব। বাংলাদেশ সেই যৌথ যাত্রায় অংশীদার হতে প্রস্তুত।’
তিনি সতর্ক করে বলেন, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করতে চায়— এমন কোনো বহিরাগত বা অভ্যন্তরীণ শক্তিকে সুযোগ দেওয়া যাবে না।
সমাপনী বক্তব্যে তিনি বলেন, সিএসসি যেন ভবিষ্যতে ‘উন্মুক্ত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক আঞ্চলিক বহুপাক্ষিক সংগঠনে’ পরিণত হয়, বাংলাদেশ সে প্রত্যাশা রাখে।
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই এই কনক্লেভ মুক্ত আঞ্চলিকতার নীতিতে পরিচালিত হোক।’
এর বক্তৃতার শুরুতে দিল্লির লালকেল্লায় সাম্প্রতিক বিস্ফোরণে হতাহত ব্যক্তিদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান বাংলাদেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এ নৃশংস ঘটনার নিন্দা জানাই। ভারতের এই দুঃসময়ে বাংলাদেশ তাদের পাশে রয়েছে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ভারতের কাছে সংহতি ও সমর্থনের বার্তা পৌঁছে দিয়েছে।

ভারত মহাসাগরকে শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে কনক্লেভের যে মূল্যবোধ—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি—সেটি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ। আজ বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দিল্লিতে অনুষ্ঠিত কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের (সিএসসি) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের সপ্তম বৈঠকে এই বার্তা দেন বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) ড. খলিলুর রহমান। ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহ সামাজিক মাধ্যমে তাঁর লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেছেন।
#Bangladesh National Security Adviser joins Seventh Meeting of NSAs of COLOMBO SECURITY CONCLAVE in #India, as convened by 🇮🇳 NSA, Mr Ajit Doval.@bdmofa pic.twitter.com/FfR14jOYPW
— Bangladesh High Commission, New Delhi (@bdhc_delhi) November 20, 2025
উদ্বোধনী পর্বের স্বাগত বক্তব্যে খলিলুর রহমান বলেন, ভারত মহাসাগর অঞ্চলের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। সাগরকেন্দ্রিক বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন, সাইবার নিরাপত্তা, সামুদ্রিক অপরাধ, প্রযুক্তিগত ঝুঁকি এবং ব্লু ইকোনমির সম্ভাবনা— সব মিলিয়ে এই অঞ্চলে যৌথ উদ্যোগ ছাড়া স্থায়ী নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
#Bangladesh National Security Adviser joins Seventh Meeting of NSAs of COLOMBO SECURITY CONCLAVE in #India, as convened by 🇮🇳 NSA, Mr Ajit Doval.@bdmofa pic.twitter.com/FfR14jOYPW
— Bangladesh High Commission, New Delhi (@bdhc_delhi) November 20, 2025
ড. খলিলুর রহমান বলেন, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর সহযোগিতা বাড়াতে সিএসসি একটি কার্যকর নিরাপত্তা প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। মালয়েশিয়ার নতুন প্রতিনিধির যোগদানকে তিনি ‘কনক্লেভ পরিবারের বিস্তারের ইতিবাচক লক্ষণ’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সিএসসির বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে অংশ নিচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও অংশ নেবে। কনক্লেভের সনদে যে মূল্যবোধগুলো স্থান পেয়েছে—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও হস্তক্ষেপ না করার নীতি— এসবই আমাদের অবস্থানের ভিত্তি।’
বাংলাদেশ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বরাবরই ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করছে উল্লেখ করে নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, সাইবার দুনিয়ার নতুন হুমকি এখন আঞ্চলিক দেশগুলোকে সমানভাবে বিপর্যস্ত করছে।
তিনি বলেন, ‘ভুয়া তথ্য, বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ও সাইবার অপরাধ এখন সীমান্ত মানে না। তাই জাতীয় উদ্যোগের পাশাপাশি যৌথ পদক্ষেপ অপরিহার্য।’ সাইবার নিরাপত্তা ও তথ্য-ভিত্তিক হুমকির বিষয়ে সিএসসি আরো সুসমন্বিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
খলিলুর রহমান বলেন, ‘পারস্পরিক আস্থা, সম্মান ও স্বার্থের ভিত্তিতেই আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদার করা সম্ভব। বাংলাদেশ সেই যৌথ যাত্রায় অংশীদার হতে প্রস্তুত।’
তিনি সতর্ক করে বলেন, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করতে চায়— এমন কোনো বহিরাগত বা অভ্যন্তরীণ শক্তিকে সুযোগ দেওয়া যাবে না।
সমাপনী বক্তব্যে তিনি বলেন, সিএসসি যেন ভবিষ্যতে ‘উন্মুক্ত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক আঞ্চলিক বহুপাক্ষিক সংগঠনে’ পরিণত হয়, বাংলাদেশ সে প্রত্যাশা রাখে।
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই এই কনক্লেভ মুক্ত আঞ্চলিকতার নীতিতে পরিচালিত হোক।’
এর বক্তৃতার শুরুতে দিল্লির লালকেল্লায় সাম্প্রতিক বিস্ফোরণে হতাহত ব্যক্তিদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান বাংলাদেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এ নৃশংস ঘটনার নিন্দা জানাই। ভারতের এই দুঃসময়ে বাংলাদেশ তাদের পাশে রয়েছে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ভারতের কাছে সংহতি ও সমর্থনের বার্তা পৌঁছে দিয়েছে।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
৯ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১৪ ঘণ্টা আগেশাহরিয়ার হাসান, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
রাজধানীর রাজারবাগে আজ বৃহস্পতিবার সদ্য পদায়ন পাওয়া ৬৪ জেলার এসপি, কমিশনার ও রেঞ্জ ডিআইজিদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। এর আগে সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের সব নতুন এসপির সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচনকালীন দায়িত্ব ও মাঠপর্যায়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দিকনির্দেশনা দেন।
আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, বক্তব্য দেওয়া এসপিদের সবার আলোচনাতেই কমবেশি ভোটকেন্দ্রে ব্যালটের নিরাপত্তার বিষয়টি উঠে আসে। আইজিপি বাহারুল আলম বৈঠকে তাঁর বক্তব্যে বলেন, আসন্ন নির্বাচনে পুলিশ শতভাগ নিরপেক্ষ থাকবে। জেলায় জেলায় এসপিরা সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখবে এবং সবাইকে সুষ্ঠু নির্বাচনে অংশ নিতে উৎসাহিত করবে। আইজি এসপিদের বলেছেন, যার যার জেলা ও আসন ধরে ধরে নির্বাচনের সকল প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে হবে। এতে কাজটা সহজ হয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জেলার এসপি জানান, নির্বাচন সামনে রেখে পুলিশের প্রশিক্ষণ ঠিকভাবে সম্পন্ন করার ওপর জোর দিয়েছেন আইজিপি। তিনি বলেন, প্রত্যেক সদস্যকে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের মধ্যে সম্ভাব্য সংঘাত বা উত্তেজনার তথ্য আগে থেকেই সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো বিবেচনায় নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা রেঞ্জের এক এসপি জানান, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান জোরদার করার নির্দেশও দেওয়া হয়। তাঁর মতে, এসব অস্ত্র উদ্ধার করা গেলে সহিংসতার ঝুঁকিও কমে আসবে বলে মনে করে পুলিশ সদর দপ্তর।
বৈঠকের আলোচনা নিয়ে জানতে চাইলে হবিগঞ্জের এসপি ইয়াসমিন খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কিছু সমস্যার কথা বলা হয়েছে। ভোটার, ভোট, ভোটের কেন্দ্র নিয়ে আইজি স্যার আমাদের বেশ কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।’
এর আগে সকালে এসপিদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নতুন বাংলাদেশের সূচনা করবে।’ তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হবে। এই জন্ম দিতে আপনারা (এসপি) ধাত্রীর ভূমিকা পালন করবেন। সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করাই আপনাদের দায়িত্ব।’
অতীতের বিতর্কিত নির্বাচনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এবার সেই ইতিহাস বদলানোর সুযোগ এসেছে। যেন দেশে-বিদেশে সবাই বলতে পারে, বাংলাদেশে এক নজিরবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, এ নির্বাচন কেবল রুটিন নির্বাচন নয়; এটি গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী নির্বাচন। যে স্বপ্ন নিয়ে মানুষ আত্মত্যাগ করেছে, সেই স্বপ্নের স্থায়ী ভিত্তি তৈরির সুযোগ এই নির্বাচন।
গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ শাহরিয়ার খান আনাসের চিঠির প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সেই চিঠি দায়িত্ববোধের বার্তা দিয়ে গেছে। এসপিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা কর্মস্থলে যাওয়ার আগে আনাসের চিঠিটা কাছে রাখবেন। সেটাই আপনাদের দায়িত্ব মনে করিয়ে দেবে।’
পুলিশ সুপারদের পদায়নে লটারির কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এর লক্ষ্য ছিল পক্ষপাতহীনতা নিশ্চিত করা। এতে ব্যক্তিগত অসুবিধা হলেও দায়িত্ব পালনে মনোযোগ বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
রাজধানীর রাজারবাগে আজ বৃহস্পতিবার সদ্য পদায়ন পাওয়া ৬৪ জেলার এসপি, কমিশনার ও রেঞ্জ ডিআইজিদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। এর আগে সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের সব নতুন এসপির সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচনকালীন দায়িত্ব ও মাঠপর্যায়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দিকনির্দেশনা দেন।
আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, বক্তব্য দেওয়া এসপিদের সবার আলোচনাতেই কমবেশি ভোটকেন্দ্রে ব্যালটের নিরাপত্তার বিষয়টি উঠে আসে। আইজিপি বাহারুল আলম বৈঠকে তাঁর বক্তব্যে বলেন, আসন্ন নির্বাচনে পুলিশ শতভাগ নিরপেক্ষ থাকবে। জেলায় জেলায় এসপিরা সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখবে এবং সবাইকে সুষ্ঠু নির্বাচনে অংশ নিতে উৎসাহিত করবে। আইজি এসপিদের বলেছেন, যার যার জেলা ও আসন ধরে ধরে নির্বাচনের সকল প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে হবে। এতে কাজটা সহজ হয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জেলার এসপি জানান, নির্বাচন সামনে রেখে পুলিশের প্রশিক্ষণ ঠিকভাবে সম্পন্ন করার ওপর জোর দিয়েছেন আইজিপি। তিনি বলেন, প্রত্যেক সদস্যকে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের মধ্যে সম্ভাব্য সংঘাত বা উত্তেজনার তথ্য আগে থেকেই সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো বিবেচনায় নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা রেঞ্জের এক এসপি জানান, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান জোরদার করার নির্দেশও দেওয়া হয়। তাঁর মতে, এসব অস্ত্র উদ্ধার করা গেলে সহিংসতার ঝুঁকিও কমে আসবে বলে মনে করে পুলিশ সদর দপ্তর।
বৈঠকের আলোচনা নিয়ে জানতে চাইলে হবিগঞ্জের এসপি ইয়াসমিন খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কিছু সমস্যার কথা বলা হয়েছে। ভোটার, ভোট, ভোটের কেন্দ্র নিয়ে আইজি স্যার আমাদের বেশ কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।’
এর আগে সকালে এসপিদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নতুন বাংলাদেশের সূচনা করবে।’ তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হবে। এই জন্ম দিতে আপনারা (এসপি) ধাত্রীর ভূমিকা পালন করবেন। সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করাই আপনাদের দায়িত্ব।’
অতীতের বিতর্কিত নির্বাচনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এবার সেই ইতিহাস বদলানোর সুযোগ এসেছে। যেন দেশে-বিদেশে সবাই বলতে পারে, বাংলাদেশে এক নজিরবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, এ নির্বাচন কেবল রুটিন নির্বাচন নয়; এটি গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী নির্বাচন। যে স্বপ্ন নিয়ে মানুষ আত্মত্যাগ করেছে, সেই স্বপ্নের স্থায়ী ভিত্তি তৈরির সুযোগ এই নির্বাচন।
গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ শাহরিয়ার খান আনাসের চিঠির প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সেই চিঠি দায়িত্ববোধের বার্তা দিয়ে গেছে। এসপিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা কর্মস্থলে যাওয়ার আগে আনাসের চিঠিটা কাছে রাখবেন। সেটাই আপনাদের দায়িত্ব মনে করিয়ে দেবে।’
পুলিশ সুপারদের পদায়নে লটারির কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এর লক্ষ্য ছিল পক্ষপাতহীনতা নিশ্চিত করা। এতে ব্যক্তিগত অসুবিধা হলেও দায়িত্ব পালনে মনোযোগ বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

ভারত মহাসাগরকে শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে কনক্লেভের যে মূল্যবোধ—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি—সেটি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।
১৫ দিন আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির পক্ষ থেকে আপত্তি তোলা সত্ত্বেও পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ ও এনজিও-সংক্রান্ত অধ্যাদেশের অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
সেদিন সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিশ্বস্ত সূত্রে আমরা জানতে পেরেছি, তাড়াহুড়ো করে দুটি আইন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার পাস করাতে চাইছে। একটি সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন, অন্যটি এনজিও-সংক্রান্ত আইন। আমরা মনে করি, নির্বাচনের আগে এই আইনগুলো পাস করার পেছনে সরকারের ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য কাজ করছে; যা গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়াই তড়িঘড়ি করে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আইন পাস করা সমীচীন হবে না। আমরা মনে করি, উপরোক্ত বিষয়ে আইনগুলো পরবর্তী জাতীয় সংসদে যুক্তিতর্কের মধ্য দিয়ে প্রণয়ন করা সঠিক হবে। সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছি, এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ থেকে বিরত থাকার জন্য।’
বিএনপির আপত্তি আমলে না নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারককে প্রধান করে আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সদস্যের পুলিশ কমিশন গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়। গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের (আরপিও) দুটি ক্ষেত্রেও সংশোধনী আনা হয়।
বৈঠক শেষে এ বিষয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
উপদেষ্টা জানান, পুলিশ কমিশনে সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ছাড়াও একজন অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ, অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার নিচে নন—এমন কোনো অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, যিনি কর্মরত হতে পারেন বা অবসরপ্রাপ্তও হতে পারেন এবং মানবাধিকার ও সুশাসন বিষয়ে অন্তত ১৫ বছর অভিজ্ঞতা রয়েছে, এমন একজন ব্যক্তি থাকবেন।
পুলিশকে জনবান্ধব করতে করণীয় সম্পর্কে সরকারকে সুপারিশ করবে কমিশন। এ ছাড়া পুলিশ যাতে সংবেদনশীল হয়, সে জন্য তাদের আধুনিকায়ন কোথায় কোথায় দরকার, কী ধরনের প্রশিক্ষণ দরকার—সেগুলোও চিহ্নিত করবে কমিশন।
কমিশনের কার্যক্রমের মধ্যে থাকবে—পুলিশের বিষয়ে নাগরিকদের যেসব অভিযোগ থাকবে, সেগুলো তদন্ত ও নিষ্পত্তি করা এবং পেশাগত বিষয়ে পুলিশ সদস্যদের যদি কোনো অভিযোগ থাকে, সেগুলোর নিষ্পত্তি করা। পুলিশি কার্যক্রমে দক্ষতা ও উৎকর্ষ আনা, শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান ইত্যাদি কাজও হবে এ কমিশনের।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সুপারিশ-পরামর্শ কেউ কখনো মানতে বাধ্য না। পুলিশের সঙ্গে জনগণের একটি ব্রিজ (সেতু) করে দেওয়ার জন্যই এ কমিশন। আর পুলিশের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে, আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে, মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে সরকারের একটা যোগসূত্র স্থাপন করে দেওয়ার কাজ হচ্ছে এ কমিশনের।
আরপিও সংশোধন করে কোন কোন ভোট বিবেচনায় নেওয়া হবে না এবং পোস্টাল ব্যালটের ভোটগুলো গণনা পদ্ধতি সংযুক্ত করা হয়েছে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ব্যালটে যেখানে একটা সিল পড়ার কথা, সেখানে একাধিক সিল পড়লে গণনা করা হবে না। যদি সিল না দেয়, তাহলে গণনা করা হবে না। যখন পোস্টাল ভোট দেওয়া হয়, তখন একটা ডিক্লারেশন স্বাক্ষর করা হবে। ওই ডিক্লারেশনে যদি স্বাক্ষর না থাকে, তাহলে গণনা করা হবে না। আর আমাদের ভোটের দিন পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করে দেবে নির্বাচন কমিশন। সেই সময়ে যে ব্যালটগুলো এসে পৌঁছাবে রিটার্নিং অফিসারের কাছে—সেগুলো একইভাবে গণনা করা হবে।’

বিএনপির পক্ষ থেকে আপত্তি তোলা সত্ত্বেও পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ ও এনজিও-সংক্রান্ত অধ্যাদেশের অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
সেদিন সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিশ্বস্ত সূত্রে আমরা জানতে পেরেছি, তাড়াহুড়ো করে দুটি আইন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার পাস করাতে চাইছে। একটি সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন, অন্যটি এনজিও-সংক্রান্ত আইন। আমরা মনে করি, নির্বাচনের আগে এই আইনগুলো পাস করার পেছনে সরকারের ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য কাজ করছে; যা গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়াই তড়িঘড়ি করে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আইন পাস করা সমীচীন হবে না। আমরা মনে করি, উপরোক্ত বিষয়ে আইনগুলো পরবর্তী জাতীয় সংসদে যুক্তিতর্কের মধ্য দিয়ে প্রণয়ন করা সঠিক হবে। সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছি, এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ থেকে বিরত থাকার জন্য।’
বিএনপির আপত্তি আমলে না নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারককে প্রধান করে আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সদস্যের পুলিশ কমিশন গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়। গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের (আরপিও) দুটি ক্ষেত্রেও সংশোধনী আনা হয়।
বৈঠক শেষে এ বিষয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
উপদেষ্টা জানান, পুলিশ কমিশনে সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ছাড়াও একজন অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ, অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার নিচে নন—এমন কোনো অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, যিনি কর্মরত হতে পারেন বা অবসরপ্রাপ্তও হতে পারেন এবং মানবাধিকার ও সুশাসন বিষয়ে অন্তত ১৫ বছর অভিজ্ঞতা রয়েছে, এমন একজন ব্যক্তি থাকবেন।
পুলিশকে জনবান্ধব করতে করণীয় সম্পর্কে সরকারকে সুপারিশ করবে কমিশন। এ ছাড়া পুলিশ যাতে সংবেদনশীল হয়, সে জন্য তাদের আধুনিকায়ন কোথায় কোথায় দরকার, কী ধরনের প্রশিক্ষণ দরকার—সেগুলোও চিহ্নিত করবে কমিশন।
কমিশনের কার্যক্রমের মধ্যে থাকবে—পুলিশের বিষয়ে নাগরিকদের যেসব অভিযোগ থাকবে, সেগুলো তদন্ত ও নিষ্পত্তি করা এবং পেশাগত বিষয়ে পুলিশ সদস্যদের যদি কোনো অভিযোগ থাকে, সেগুলোর নিষ্পত্তি করা। পুলিশি কার্যক্রমে দক্ষতা ও উৎকর্ষ আনা, শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান ইত্যাদি কাজও হবে এ কমিশনের।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সুপারিশ-পরামর্শ কেউ কখনো মানতে বাধ্য না। পুলিশের সঙ্গে জনগণের একটি ব্রিজ (সেতু) করে দেওয়ার জন্যই এ কমিশন। আর পুলিশের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে, আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে, মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে সরকারের একটা যোগসূত্র স্থাপন করে দেওয়ার কাজ হচ্ছে এ কমিশনের।
আরপিও সংশোধন করে কোন কোন ভোট বিবেচনায় নেওয়া হবে না এবং পোস্টাল ব্যালটের ভোটগুলো গণনা পদ্ধতি সংযুক্ত করা হয়েছে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ব্যালটে যেখানে একটা সিল পড়ার কথা, সেখানে একাধিক সিল পড়লে গণনা করা হবে না। যদি সিল না দেয়, তাহলে গণনা করা হবে না। যখন পোস্টাল ভোট দেওয়া হয়, তখন একটা ডিক্লারেশন স্বাক্ষর করা হবে। ওই ডিক্লারেশনে যদি স্বাক্ষর না থাকে, তাহলে গণনা করা হবে না। আর আমাদের ভোটের দিন পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করে দেবে নির্বাচন কমিশন। সেই সময়ে যে ব্যালটগুলো এসে পৌঁছাবে রিটার্নিং অফিসারের কাছে—সেগুলো একইভাবে গণনা করা হবে।’

ভারত মহাসাগরকে শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে কনক্লেভের যে মূল্যবোধ—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি—সেটি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।
১৫ দিন আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
৯ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ভিভিআইপি (অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি) হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ‘ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে গত মঙ্গলবার রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (ভিভিআইপি) ঘোষণা করে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গত ২৩ নভেম্বর থেকে চিকিৎসা নেওয়ার মধ্যেই তাঁকে এই বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়।
বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) (সংশোধন) অধ্যাদেশ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যেখানেই অবস্থান করুন না কেন, তাঁদের দৈহিক নিরাপত্তা দেওয়া এ বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হবে। এ ছাড়া বাহিনী বাংলাদেশে অবস্থানরত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেও নিরাপত্তা দেবে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ভিভিআইপি (অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি) হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ‘ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে গত মঙ্গলবার রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (ভিভিআইপি) ঘোষণা করে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গত ২৩ নভেম্বর থেকে চিকিৎসা নেওয়ার মধ্যেই তাঁকে এই বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়।
বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) (সংশোধন) অধ্যাদেশ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যেখানেই অবস্থান করুন না কেন, তাঁদের দৈহিক নিরাপত্তা দেওয়া এ বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হবে। এ ছাড়া বাহিনী বাংলাদেশে অবস্থানরত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেও নিরাপত্তা দেবে।

ভারত মহাসাগরকে শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে কনক্লেভের যে মূল্যবোধ—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি—সেটি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।
১৫ দিন আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
৯ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানান, গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশে (আরপিও) দুটি ক্ষেত্রে সংশোধনী আনা হয়েছে। প্রথম—এখন থেকে পোস্টাল ভোট সাধারণ ভোটের সঙ্গে একই সঙ্গে গণনা করা হবে। দ্বিতীয়—ব্যালট পেপারে একাধিক সিল থাকলে সেই ভোট বাতিল বলে গণ্য হবে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশও পাস হয়েছে। পুলিশকে জনবান্ধব করার জন্য এই কমিশন সরকারকে সুপারিশ করবে। পাশাপাশি, পেশাগত ক্ষেত্রে পুলিশের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলোও এই কমিশন দেখবে।
এক প্রশ্নের জবাবে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান নিশ্চিত করেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে তিনি আরও জানান, জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।
উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁর পরিবার বিদেশে নিতে চাইলে তার সব প্রস্তুতি সরকারের রয়েছে। তিনি জানান, সরকার এ ব্যাপারে সহযোগিতা করছে এবং বিএনপি চাইলে আরও সহায়তা দেওয়া হবে।

প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাদেশের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানান, গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশে (আরপিও) দুটি ক্ষেত্রে সংশোধনী আনা হয়েছে। প্রথম—এখন থেকে পোস্টাল ভোট সাধারণ ভোটের সঙ্গে একই সঙ্গে গণনা করা হবে। দ্বিতীয়—ব্যালট পেপারে একাধিক সিল থাকলে সেই ভোট বাতিল বলে গণ্য হবে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশও পাস হয়েছে। পুলিশকে জনবান্ধব করার জন্য এই কমিশন সরকারকে সুপারিশ করবে। পাশাপাশি, পেশাগত ক্ষেত্রে পুলিশের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলোও এই কমিশন দেখবে।
এক প্রশ্নের জবাবে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান নিশ্চিত করেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে তিনি আরও জানান, জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা এই সুবিধা পাবেন না।
উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁর পরিবার বিদেশে নিতে চাইলে তার সব প্রস্তুতি সরকারের রয়েছে। তিনি জানান, সরকার এ ব্যাপারে সহযোগিতা করছে এবং বিএনপি চাইলে আরও সহায়তা দেওয়া হবে।

ভারত মহাসাগরকে শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে কনক্লেভের যে মূল্যবোধ—সার্বভৌমত্ব, সমতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি—সেটি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।
১৫ দিন আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালটের নিরাপত্তাকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা (এসপি)। তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মনে করেন, ঝুঁকি বিবেচনায় রেখে সব প্রার্থীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নির্বাচন আয়োজন করা গেলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।
৯ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত পুলিশ কমিশন আইন ও এনজিও-সংক্রান্ত আইন পাস করা নিয়ে গত ২৮ নভেম্বর উদ্বেগ জানায় বিএনপি। নির্বাচনের আগে এমন পদক্ষেপ নেওয়া থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিরত থাকারও আহ্বান জানায় দলটি।
১২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেওয়া ভিভিআইপি মর্যাদা জিয়া পরিবারের অন্য সদস্যরা পাবেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপদেষ্টা বলেন, ভিভিআইপি হিসেবে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তায় এসএসএফ সুবিধা দেওয়া নিয়ে একটি গেজেট জারি হয়েছে। সে অনুযায়ী খালেদা জিয়া এই সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে