
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে দেশের অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা। সিঙ্গাপুরের টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ এবং বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী গ্রেস ফু এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী গ্রেস ফুর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে এই মন্তব্য করেন গ্রেস ফু।
পরে গ্রেস ফু তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরও আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি সম্ভাবনার ওপর আস্থা রাখি। সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বর্তমানে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে বা বিনিয়োগে আগ্রহী। বিশেষ করে অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে।’
গ্রেস ফু আরও লিখেন, ‘বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী কোম্পানিগুলোর জন্য সিঙ্গাপুর সরকার সব সময় সহায়তা দেবে।’ দুই দেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি লিখেন, ‘আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করার পাশাপাশি আমাদের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় খুঁজে বের করার জন্য আমি আগ্রহী।’
বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে ১৯৭২ সালে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে উষ্ণ ও দীর্ঘস্থায়ী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বজায় রয়েছে।
এর আগে, গতকাল বুধবার লুৎফে সিদ্দিকী সিঙ্গাপুরের মন্ত্রীকে বাংলাদেশের প্রতি দেশটির দৃঢ় সমর্থন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের সম্পর্কের বিষয়টি উল্লেখ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন, বিশেষ করে গত মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হওয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা নিয়ে। লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের সঙ্গে আরও গভীর এবং বিস্তৃত সম্পর্কের প্রত্যাশা করছে, যার মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং জ্ঞান হস্তান্তরের মতো বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।’
গ্রেস ফু বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীকে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত করার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশের জন্য এক ঐতিহাসিক সুযোগ হিসেবে ভালো শাসন পরিচালনার মাধ্যমে বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত করার প্রচেষ্টায় সিঙ্গাপুরের অভিজ্ঞতার সুবিধা শেয়ার করার প্রস্তাব দেন।

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে দেশের অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা। সিঙ্গাপুরের টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ এবং বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী গ্রেস ফু এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী গ্রেস ফুর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে এই মন্তব্য করেন গ্রেস ফু।
পরে গ্রেস ফু তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরও আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি সম্ভাবনার ওপর আস্থা রাখি। সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বর্তমানে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে বা বিনিয়োগে আগ্রহী। বিশেষ করে অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে।’
গ্রেস ফু আরও লিখেন, ‘বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী কোম্পানিগুলোর জন্য সিঙ্গাপুর সরকার সব সময় সহায়তা দেবে।’ দুই দেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি লিখেন, ‘আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করার পাশাপাশি আমাদের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় খুঁজে বের করার জন্য আমি আগ্রহী।’
বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে ১৯৭২ সালে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে উষ্ণ ও দীর্ঘস্থায়ী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বজায় রয়েছে।
এর আগে, গতকাল বুধবার লুৎফে সিদ্দিকী সিঙ্গাপুরের মন্ত্রীকে বাংলাদেশের প্রতি দেশটির দৃঢ় সমর্থন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের সম্পর্কের বিষয়টি উল্লেখ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন, বিশেষ করে গত মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হওয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা নিয়ে। লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের সঙ্গে আরও গভীর এবং বিস্তৃত সম্পর্কের প্রত্যাশা করছে, যার মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং জ্ঞান হস্তান্তরের মতো বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।’
গ্রেস ফু বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীকে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত করার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশের জন্য এক ঐতিহাসিক সুযোগ হিসেবে ভালো শাসন পরিচালনার মাধ্যমে বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত করার প্রচেষ্টায় সিঙ্গাপুরের অভিজ্ঞতার সুবিধা শেয়ার করার প্রস্তাব দেন।

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে দেশের অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা। সিঙ্গাপুরের টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ এবং বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী গ্রেস ফু এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী গ্রেস ফুর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে এই মন্তব্য করেন গ্রেস ফু।
পরে গ্রেস ফু তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরও আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি সম্ভাবনার ওপর আস্থা রাখি। সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বর্তমানে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে বা বিনিয়োগে আগ্রহী। বিশেষ করে অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে।’
গ্রেস ফু আরও লিখেন, ‘বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী কোম্পানিগুলোর জন্য সিঙ্গাপুর সরকার সব সময় সহায়তা দেবে।’ দুই দেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি লিখেন, ‘আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করার পাশাপাশি আমাদের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় খুঁজে বের করার জন্য আমি আগ্রহী।’
বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে ১৯৭২ সালে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে উষ্ণ ও দীর্ঘস্থায়ী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বজায় রয়েছে।
এর আগে, গতকাল বুধবার লুৎফে সিদ্দিকী সিঙ্গাপুরের মন্ত্রীকে বাংলাদেশের প্রতি দেশটির দৃঢ় সমর্থন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের সম্পর্কের বিষয়টি উল্লেখ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন, বিশেষ করে গত মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হওয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা নিয়ে। লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের সঙ্গে আরও গভীর এবং বিস্তৃত সম্পর্কের প্রত্যাশা করছে, যার মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং জ্ঞান হস্তান্তরের মতো বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।’
গ্রেস ফু বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীকে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত করার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশের জন্য এক ঐতিহাসিক সুযোগ হিসেবে ভালো শাসন পরিচালনার মাধ্যমে বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত করার প্রচেষ্টায় সিঙ্গাপুরের অভিজ্ঞতার সুবিধা শেয়ার করার প্রস্তাব দেন।

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে দেশের অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা। সিঙ্গাপুরের টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ এবং বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী গ্রেস ফু এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী গ্রেস ফুর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে এই মন্তব্য করেন গ্রেস ফু।
পরে গ্রেস ফু তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরও আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি সম্ভাবনার ওপর আস্থা রাখি। সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বর্তমানে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে বা বিনিয়োগে আগ্রহী। বিশেষ করে অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে।’
গ্রেস ফু আরও লিখেন, ‘বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী কোম্পানিগুলোর জন্য সিঙ্গাপুর সরকার সব সময় সহায়তা দেবে।’ দুই দেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি লিখেন, ‘আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করার পাশাপাশি আমাদের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় খুঁজে বের করার জন্য আমি আগ্রহী।’
বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে ১৯৭২ সালে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে উষ্ণ ও দীর্ঘস্থায়ী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বজায় রয়েছে।
এর আগে, গতকাল বুধবার লুৎফে সিদ্দিকী সিঙ্গাপুরের মন্ত্রীকে বাংলাদেশের প্রতি দেশটির দৃঢ় সমর্থন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের সম্পর্কের বিষয়টি উল্লেখ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন, বিশেষ করে গত মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হওয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা নিয়ে। লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের সঙ্গে আরও গভীর এবং বিস্তৃত সম্পর্কের প্রত্যাশা করছে, যার মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং জ্ঞান হস্তান্তরের মতো বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।’
গ্রেস ফু বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীকে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত করার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশের জন্য এক ঐতিহাসিক সুযোগ হিসেবে ভালো শাসন পরিচালনার মাধ্যমে বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত করার প্রচেষ্টায় সিঙ্গাপুরের অভিজ্ঞতার সুবিধা শেয়ার করার প্রস্তাব দেন।

প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, পছন্দসই পদায়নের জন্য রাজনৈতিক পদলেহন পরিহার করতে হবে। মনে রাখতে হবে, আইন বৃহত্তর রাজনীতির একটা অঙ্গ হলেও বিচারকদের রাজনীতির উর্ধ্বে ওঠার প্রয়াস রপ্ত করতে হয়। কেবল ক্ষমতাবান শাসকশ্রেণির পক্ষে প্রয়োজনীয় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার দায়িত্ব নিলে বিচার বিভাগের আলাদা কোনো অস্তিত্বেরই প্রয়োজন নেই। সে কাজের জন্য নির্বাহী বিভাগ ও পুলিশই যথেষ্ট। রাষ্ট্রের সাংবিধানিক ভিত্তি যে আদর্শকেই ধারণ করে গড়ে ওঠুক না কেন, বিচারকদের সুনীতি ও সুবিবেচনা বজায় রেখে কাজ করতে হবে।
সুপ্রিম কোর্ট অডিটরিয়ামে আজ রোববার জেলা ও মহানগর দায়রা জজ এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের উদ্দেশে দেওয়া বিদায়ী ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আপিল বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তারা।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে গত বছরের ১১ আগস্ট ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন রেফাত আহমেদ। অবসর নেওয়ার আগে আজ বিদায়ী ভাষণ দেন তিনি। ২৭ ডিসেম্বর অবসরে যাবেন রেফাত আহমেদ।
প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে। শুনানিকালে কোনো বিশেষ পদবিধারী ব্যক্তি বা ক্ষমতাবান পক্ষকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া বিচারকের দায়িত্বের অন্তর্ভুক্ত নয়।
সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, ‘এই পৃথক সচিবালয় (সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়) প্রতিষ্ঠার কোনো স্বার্থকতা নেই, যদি না আমরা ব্যক্তিগত অসততার ব্যাপারে সতর্ক থাকি। একটি স্বাধীন সচিবালয় কেবল শুরু, সর্বশেষ উদ্দেশ্য নয়। আপনাদের উচিত, সততা আর যোগ্যতার ব্যাপারে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হওয়া। অনুপার্জিত অর্থের বাসনা, অন্যায্য বিলাসী জীবন এবং অসংগত ক্ষমতার প্রতিপত্তি যদি আমাদের মনকে কলুষিত করে রাখে, তাহলে পৃথিবীর কোনো আইনি বিধানই আমাদের সামষ্টিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারবে না।’
বিচারকদের উদ্দেশে রেফাত আহমেদ আরও বলেন, ‘উন্নত জীবনমান ও কর্মপরিবেশের প্রতি প্রত্যাশা কখনোই ব্যক্তিগত ভোগ, আত্মতুষ্টি কিংবা সামাজিক মর্যাদা অর্জনের লক্ষ্য হতে পারে না। এর অন্তরে থাকতে হবে বিচারিক সক্ষমতার উন্নয়ন, জ্ঞানচর্চার সম্প্রসারণ এবং উচ্চমানের কর্মদক্ষতা অর্জনের সৎ প্রেরণা। এটি অনস্বীকার্য যে, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থায় চাকরিকালীন প্রশিক্ষণ সংস্কৃতি এখনো কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছায়নি। প্রায়োগিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য আমরা এখনো একটি আধুনিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারিনি। তবে বিদ্যমান সুযোগের ন্যূনতম সদ্ব্যবহারের ক্ষেত্রেও বিচারকদের বড় অংশের অনীহা ও কার্পণ্য পরিলক্ষিত হয়। তাই আপনাদের প্রতি আমার অনুরোধ—জ্ঞান অর্জন ও পাঠাভ্যাসকে আপনারা জীবনের পরম দায় হিসেবে নেবেন।’

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, পছন্দসই পদায়নের জন্য রাজনৈতিক পদলেহন পরিহার করতে হবে। মনে রাখতে হবে, আইন বৃহত্তর রাজনীতির একটা অঙ্গ হলেও বিচারকদের রাজনীতির উর্ধ্বে ওঠার প্রয়াস রপ্ত করতে হয়। কেবল ক্ষমতাবান শাসকশ্রেণির পক্ষে প্রয়োজনীয় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার দায়িত্ব নিলে বিচার বিভাগের আলাদা কোনো অস্তিত্বেরই প্রয়োজন নেই। সে কাজের জন্য নির্বাহী বিভাগ ও পুলিশই যথেষ্ট। রাষ্ট্রের সাংবিধানিক ভিত্তি যে আদর্শকেই ধারণ করে গড়ে ওঠুক না কেন, বিচারকদের সুনীতি ও সুবিবেচনা বজায় রেখে কাজ করতে হবে।
সুপ্রিম কোর্ট অডিটরিয়ামে আজ রোববার জেলা ও মহানগর দায়রা জজ এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের উদ্দেশে দেওয়া বিদায়ী ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আপিল বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তারা।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে গত বছরের ১১ আগস্ট ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন রেফাত আহমেদ। অবসর নেওয়ার আগে আজ বিদায়ী ভাষণ দেন তিনি। ২৭ ডিসেম্বর অবসরে যাবেন রেফাত আহমেদ।
প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে। শুনানিকালে কোনো বিশেষ পদবিধারী ব্যক্তি বা ক্ষমতাবান পক্ষকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া বিচারকের দায়িত্বের অন্তর্ভুক্ত নয়।
সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, ‘এই পৃথক সচিবালয় (সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়) প্রতিষ্ঠার কোনো স্বার্থকতা নেই, যদি না আমরা ব্যক্তিগত অসততার ব্যাপারে সতর্ক থাকি। একটি স্বাধীন সচিবালয় কেবল শুরু, সর্বশেষ উদ্দেশ্য নয়। আপনাদের উচিত, সততা আর যোগ্যতার ব্যাপারে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হওয়া। অনুপার্জিত অর্থের বাসনা, অন্যায্য বিলাসী জীবন এবং অসংগত ক্ষমতার প্রতিপত্তি যদি আমাদের মনকে কলুষিত করে রাখে, তাহলে পৃথিবীর কোনো আইনি বিধানই আমাদের সামষ্টিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারবে না।’
বিচারকদের উদ্দেশে রেফাত আহমেদ আরও বলেন, ‘উন্নত জীবনমান ও কর্মপরিবেশের প্রতি প্রত্যাশা কখনোই ব্যক্তিগত ভোগ, আত্মতুষ্টি কিংবা সামাজিক মর্যাদা অর্জনের লক্ষ্য হতে পারে না। এর অন্তরে থাকতে হবে বিচারিক সক্ষমতার উন্নয়ন, জ্ঞানচর্চার সম্প্রসারণ এবং উচ্চমানের কর্মদক্ষতা অর্জনের সৎ প্রেরণা। এটি অনস্বীকার্য যে, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থায় চাকরিকালীন প্রশিক্ষণ সংস্কৃতি এখনো কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছায়নি। প্রায়োগিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য আমরা এখনো একটি আধুনিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারিনি। তবে বিদ্যমান সুযোগের ন্যূনতম সদ্ব্যবহারের ক্ষেত্রেও বিচারকদের বড় অংশের অনীহা ও কার্পণ্য পরিলক্ষিত হয়। তাই আপনাদের প্রতি আমার অনুরোধ—জ্ঞান অর্জন ও পাঠাভ্যাসকে আপনারা জীবনের পরম দায় হিসেবে নেবেন।’

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে দেশের অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা। সিঙ্গাপুরের টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ এবং বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী গ্রেস ফু এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
সানাউল্লাহ বলেন, ‘আজকে একটা বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মূলত আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী আইন প্রয়োগকারী বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের ডেকেছিলাম। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। এতে তফসিল ঘোষণার পর থেকে এই পর্যন্ত উদ্ভূত বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছি। সামনের আমাদের কার্যক্রম এবং কৌশল কী হওয়া উচিত—সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি এবং তাঁদের বিভিন্ন মত শুনেছি।’
সানাউল্লাহ আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময় একটা ঘটনা, যেটা আমাদের সবার সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে। শরিফ ওসমান হাদির ওপরে চোরাগোপ্তা হামলা। সেটা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে বিস্তারিত বলছি না। সেখানকার আরও কিছু বিষয় সম্বন্ধে আমরা অবহিত হয়েছে। যেগুলোর সাথে নির্বাচন এবং নির্বাচন কমিশনের স্বার্থ জড়িত।’
সানাউল্লাহ বলেন, ‘এখানে কয়েকটা বিষয় উঠে এসেছে যে ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হচ্ছে সন্দেহভাজন হিসেবে। তিনি বেশ কিছুদিন ধরেই একটা সখ্যতা গড়ে তুলে অত্যন্ত কাছে গিয়েছে। দ্বিতীয়ত হচ্ছে যে তার একটা অতীত আছে, পেছনে তার একটা রাজনৈতিক ইন্টারেসিডেন্স (মধ্যস্থতা বা হস্তক্ষেপ) আছে এবং তার একটা ক্রিমিনাল রেকর্ড আছে। সেটা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে আমরা জানতে পারলাম যে রেবেল হান্ট বিশেষ করে—এক শুরু হওয়ার পর থেকে যেসব সন্ত্রাসীদের অ্যারেস্ট করা হয়েছিল, তাদের একটা বড় সংখ্যা ইতিমধ্যে জামিন পেয়ে গেছে এবং তারা সমাজে বিরাজ করছে। এটা নিয়ে আমাদের কী করণীয়—সেটা নিয়ে আমরা কথা বলেছি।’
দেশে চোরাগোপ্তা হামলার আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না জানিয়ে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সামনেও যে এটা সম্ভাবনা নাই, তা-ও বলছি না। আজকের মূল উদ্দেশ্য ছিল যাতে করে এই ধরনের হামলার ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে বা এগুলো যাতে কঠোর হস্তে দমন করা হয় ... নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে মেসেজ ইজ ভেরি ক্লিয়ার। নির্বাচন নিয়ে কোনো আশঙ্কা নাই।’
প্রার্থীদের বৈধ অস্ত্র ও লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য নজরে আনলে এই নির্বাচন কমিশনার বলে, ‘আমার সাথে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। কমিশনের সাথে কোনো আলোচনা হয়েছে বলে আমার জানা নাই। উনি কী মন্তব্য করেছেন, কোন প্রেক্ষাপটে করেছেন, আমি যদি জানি পরে আমি আলোকপাত করতে পারব।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
সানাউল্লাহ বলেন, ‘আজকে একটা বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মূলত আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী আইন প্রয়োগকারী বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের ডেকেছিলাম। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। এতে তফসিল ঘোষণার পর থেকে এই পর্যন্ত উদ্ভূত বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছি। সামনের আমাদের কার্যক্রম এবং কৌশল কী হওয়া উচিত—সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি এবং তাঁদের বিভিন্ন মত শুনেছি।’
সানাউল্লাহ আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময় একটা ঘটনা, যেটা আমাদের সবার সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে। শরিফ ওসমান হাদির ওপরে চোরাগোপ্তা হামলা। সেটা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে বিস্তারিত বলছি না। সেখানকার আরও কিছু বিষয় সম্বন্ধে আমরা অবহিত হয়েছে। যেগুলোর সাথে নির্বাচন এবং নির্বাচন কমিশনের স্বার্থ জড়িত।’
সানাউল্লাহ বলেন, ‘এখানে কয়েকটা বিষয় উঠে এসেছে যে ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হচ্ছে সন্দেহভাজন হিসেবে। তিনি বেশ কিছুদিন ধরেই একটা সখ্যতা গড়ে তুলে অত্যন্ত কাছে গিয়েছে। দ্বিতীয়ত হচ্ছে যে তার একটা অতীত আছে, পেছনে তার একটা রাজনৈতিক ইন্টারেসিডেন্স (মধ্যস্থতা বা হস্তক্ষেপ) আছে এবং তার একটা ক্রিমিনাল রেকর্ড আছে। সেটা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে আমরা জানতে পারলাম যে রেবেল হান্ট বিশেষ করে—এক শুরু হওয়ার পর থেকে যেসব সন্ত্রাসীদের অ্যারেস্ট করা হয়েছিল, তাদের একটা বড় সংখ্যা ইতিমধ্যে জামিন পেয়ে গেছে এবং তারা সমাজে বিরাজ করছে। এটা নিয়ে আমাদের কী করণীয়—সেটা নিয়ে আমরা কথা বলেছি।’
দেশে চোরাগোপ্তা হামলার আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না জানিয়ে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সামনেও যে এটা সম্ভাবনা নাই, তা-ও বলছি না। আজকের মূল উদ্দেশ্য ছিল যাতে করে এই ধরনের হামলার ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে বা এগুলো যাতে কঠোর হস্তে দমন করা হয় ... নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে মেসেজ ইজ ভেরি ক্লিয়ার। নির্বাচন নিয়ে কোনো আশঙ্কা নাই।’
প্রার্থীদের বৈধ অস্ত্র ও লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য নজরে আনলে এই নির্বাচন কমিশনার বলে, ‘আমার সাথে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। কমিশনের সাথে কোনো আলোচনা হয়েছে বলে আমার জানা নাই। উনি কী মন্তব্য করেছেন, কোন প্রেক্ষাপটে করেছেন, আমি যদি জানি পরে আমি আলোকপাত করতে পারব।’

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে দেশের অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা। সিঙ্গাপুরের টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ এবং বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী গ্রেস ফু এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবসের ৫৪তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে ৫৪টি জাতীয় পতাকা উড়িয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ৫৪ জন প্যারাট্রুপার। এই দলে থাকবেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে স্কাই ডাইভিং করবেন তিনি।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়।
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া ও প্রার্থনার আহ্বান জানাই।’
এদিন একই পেজে দেওয়া আরেক পোস্টে বলা হয়, ‘এই বিজয় দিবসে চলে আসুন দলে দলে, এক অবিস্মরণীয় এয়ার শো দেখতে। বিজয়ের ৫৪তম বছরে, ৫৪ জন প্যারাট্রুপার, ৫৪টি জাতীয় পতাকা হাতে বিমান থেকে অবতরণ করবেন, গড়বেন বিশ্ব রেকর্ড। এয়ার শো উপভোগ করতে ব্যবহার করবেন আইডিবির উল্টো পাশের তালতলা গেট। গেট খোলা হবে ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৮টায়। ১০টার মধ্যেই সবাইকে নির্ধারিত স্থানে সমবেত হওয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং গত সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর যৌথ উদ্যোগে স্বাধীনতার ৫৪ বছর উদ্যাপনে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার পতাকা হাতে স্কাই ডাইভিং করবেন। এটি হবে বিশ্বের বুকে সর্বাধিক পতাকা হাতে প্যারাস্যুটিং, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়বে।

মহান বিজয় দিবসের ৫৪তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে ৫৪টি জাতীয় পতাকা উড়িয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ৫৪ জন প্যারাট্রুপার। এই দলে থাকবেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে স্কাই ডাইভিং করবেন তিনি।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়।
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া ও প্রার্থনার আহ্বান জানাই।’
এদিন একই পেজে দেওয়া আরেক পোস্টে বলা হয়, ‘এই বিজয় দিবসে চলে আসুন দলে দলে, এক অবিস্মরণীয় এয়ার শো দেখতে। বিজয়ের ৫৪তম বছরে, ৫৪ জন প্যারাট্রুপার, ৫৪টি জাতীয় পতাকা হাতে বিমান থেকে অবতরণ করবেন, গড়বেন বিশ্ব রেকর্ড। এয়ার শো উপভোগ করতে ব্যবহার করবেন আইডিবির উল্টো পাশের তালতলা গেট। গেট খোলা হবে ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৮টায়। ১০টার মধ্যেই সবাইকে নির্ধারিত স্থানে সমবেত হওয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং গত সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর যৌথ উদ্যোগে স্বাধীনতার ৫৪ বছর উদ্যাপনে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার পতাকা হাতে স্কাই ডাইভিং করবেন। এটি হবে বিশ্বের বুকে সর্বাধিক পতাকা হাতে প্যারাস্যুটিং, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়বে।

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে দেশের অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা। সিঙ্গাপুরের টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ এবং বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী গ্রেস ফু এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে দেশের অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা। সিঙ্গাপুরের টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ এবং বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী গ্রেস ফু এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে
১২ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রধান বিচারপতি বিচারকদের উদ্দেশে বলেন, অসৎ ও অসাধু বিচারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারকদের দ্বারা সৃষ্ট যাবতীয় অন্যায়ের জন্য এখন থেকে অন্যের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ বন্ধ করতে হবে। জনগণের জন্য সংক্ষিপ্ত সময়ে সুবিচার নিশ্চিত করতে শতভাগ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার পর আরও চোরাগোপ্তা হামলার শঙ্কা দেখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এতে নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
পোস্টে বলা হয়, ‘১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ৫৪ জন প্যারাট্রুপার বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে প্যারাট্রুপিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন। এই ৫৪ জনের একজন আশিক চৌধুরী জাম্প করবেন ওসমান হাদির ছবি আঁকা হেলমেট পরে। বিজয়ের দিনে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ভ্যানগার্ড ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় সকলকে দোয়া
২ ঘণ্টা আগে