নিজস্ব প্রতিবেদক

অবশেষে অপেক্ষার অবসান। ‘সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক’ স্লোগানে যাত্রা শুরু করল জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। এর মাধ্যমে দেশের গণমাধ্যম জগতে যুক্ত হলো নতুন একটি নাম। সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কথা তুলে ধরাই এই পত্রিকার মূল লক্ষ্য। তাই দেশের সর্বোচ্চ সংখ্যক ১২টি সংস্করণ নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রকাশিত হচ্ছে আজকের পত্রিকা।
আজ রোববার বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে ইউএস-বাংলা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আজকের পত্রিকার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। রাজধানীর বনশ্রীর আজকের পত্রিকার কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এর উদ্বোধন করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আজকের পত্রিকার উপসম্পাদক জাহীদ রেজা নূর।
রবীন্দ্রনাথের কবিতায় শুরু
সঞ্চালক জাহীদ রেজা নূর শুরুতেই রবিঠাকুরের কবিতার দুটি লাইন দিয়েই শুরু করেন–‘সংসার মাঝে কয়েকটি সুর, রেখে দিয়ে যাব করিয়া মধুর, দু একটি কাঁটা করি দেব দূর, তারপর ছুটি নেব।’ —এই হলো আমাদের আজকের পত্রিকার অঙ্গীকার। আমরা সত্য এবং সুন্দরের কাছাকাছি হতে চাই। যত কাছাকাছি হতে পারি তত কাছে যেতে চাই। সেই সত্য ও সুন্দরকে সঙ্গে নিয়ে আজকের পত্রিকার যাত্রা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আজকের পত্রিকার কর্মীদের অংশগ্রহণে ধারণকৃত রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন করা হয়।
গণমানুষের প্রত্যাশার কথা
অনুষ্ঠানের একটি অংশে নানা শ্রেণি–পেশার মানুষের ধারণকৃত বক্তব্য তুলে ধরা হয়। আজকের পত্রিকার কাছে তাঁদের প্রত্যাশার কথা জানান দেশের আটটি বিভাগের মানুষ। আজকের পত্রিকাকে নিয়ে তৈরি একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শিত হয়।
ভালো লাগার কথা জানালেন স্পিকার
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্যে আজকের পত্রিকাকে নিয়ে নিজের ভালো লাগার কথা জানান স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আমার একটা জিনিস খুব ভালো লেগেছে যে আপনারা বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে জানার চেষ্টা করলেন যে পাঠক পত্রিকার কাছে কী প্রত্যাশা করে। আমি মনে করি, একটা নতুন পত্রিকা উদ্বোধনের ক্ষেত্রে এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কী কারণে অন্য সব পত্রিকার পাশাপাশি আমরা আজকের পত্রিকা পড়ব, সেই আকর্ষণটা কীভাবে তৈরি হবে সে বিষয়টির প্রতি অবশ্যই মনোযোগী হতে হবে। বিশেষ করে আজকের পত্রিকার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত তাঁদেরকেই এ বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।’
শিরীন শারমিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘আমি জেনে অত্যন্ত আনন্দিত যে,২৭ জুন পত্রিকাটি সারা দেশের পাঠকদের কাছে পৌঁছে গেছে। আমরা জানি যে, তথ্যপ্রবাহ এবং প্রযুক্তির প্রসারে এক সুবর্ণ সময় অতিক্রম করছে বাংলাদেশ। করোনার এই মহামারির সময়েও আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারছি। বাংলাদেশের বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে অনেক পত্রিকা এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া বিভিন্নভাবেই সংবাদ প্রচার করছে। আমি মনে করি, আজকের পত্রিকা যে যাত্রা শুরু হয়েছে এটা অবশ্যই সাহসী একটি পদক্ষেপ। অনেক প্রিন্ট মিডিয়া অনেক বাংলা পত্রিকার সঙ্গে প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হয়েই আজকের পত্রিকাকে পথ চলতে হবে। গণমানুষের সমস্যার কথাগুলো তাঁদের মুখপাত্র হয়ে আজকের পত্রিকা প্রকাশ করবে, এটাই প্রত্যাশা।’
যা বললেন সম্পাদক
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটি সন্ধিক্ষণে আজকের পত্রিকাকে বাজারে নিয়ে আসছি, যখন সারা দেশ করোনায় স্তব্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। যখন সারা বিশ্ব তাকিয়ে আছে স্থবিরভাবে। এমন একটি পরিস্থিতিতে আমরা চাই তথ্যের প্রবাহ অবারিত করতে। আমরা সবার ঘরে ঘরে খবর পৌঁছে দিতে চাই। আমরা একটি চ্যালেঞ্জকে সামনে নিয়ে আজকের পত্রিকা প্রকাশ করছি। একটি সুদক্ষ এবং তরুণ দক্ষ কারিগরদের নিয়ে আমরা কাজ করছি। আমাদের কর্মীরা দিন রাত খেটে খবর সংগ্রহ করে যাচ্ছেন। আজকের পত্রিকার অনলাইনও চালু আছে। আমরা বিশ্বাস করি অনেক পত্রিকার ভিড়ে আমাদের পত্রিকাটি অনন্যসাধারণ হয়ে উঠবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দেশের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের কথা আমরা জানি। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আমরা মানব উন্নয়ন সূচকে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছি তার প্রতিশ্রুতি এবং তার রূপায়ণ তার জন্য আমরা সোনার বাংলার রূপকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আমরা জানি আমরা অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছে যাব। সেখানে আজকের পত্রিকা নিপুণ কারিগরের মতো একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করবে। আমরা বিশ্বাস করি আজকের পত্রিকা বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে যাবে। আজকের পত্রিকা ১২টি ভিন্ন সংস্করণে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রকাশিত হচ্ছে। আমাদের অবহেলিত জনপদ, অবহেলিত জনগণ, তাঁদের কথা, তাঁদের চাওয়া আজকের পত্রিকায় প্রতিফলিত হবে। তাঁদের অভাব অভিযোগ অনটন, তাঁদের সুখ–দুঃখ, হর্ষ–বিষাদ—সবকিছুই আমরা তুলে ধরব। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য আজকের পত্রিকা এগিয়ে যাবে।’
সঙ্গে ছিলেন তথ্যমন্ত্রীও
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি আশা করব আজকের পত্রিকা সমাজের দর্পণ হিসেবে সঠিকভাবে কাজ করবে। একই সঙ্গে সমাজকে সঠিক পথে প্রবাহিত করার জন্যও অনবদ্য ভূমিকা রাখবে। গণমাধ্যমের ভূমিকা দেশ গঠনে জাতি গঠনে এবং জাতির উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি পত্রিকা মানুষের মনন তৈরি করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পূরণ করতে পারে। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়া। সেই পথে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য দেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে রূপান্তর করা। সেটি করার ক্ষেত্রে যদি আজকের পত্রিকা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে সংবাদ পরিবেশন করে এবং বাঙালি সংস্কৃতিকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরাসহ এই কাজগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যায়, তাহলে এই উন্নয়নের সারথি হবে আজকের পত্রিকা। আজকের পত্রিকা সমাজের ত্রুটি এবং অসংগতি যেভাবে পরিবেশন করবে, একই সঙ্গে জাতির এগিয়ে চলার গল্পটাও জনগণকে জানাতে সমর্থ হবে, এটাই প্রত্যাশা করি।’
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের দিনে আজকের পত্রিকা কার্যালয়ে আসেন বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরসহ রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরাও এই অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা জানাতে আসেন।

অবশেষে অপেক্ষার অবসান। ‘সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক’ স্লোগানে যাত্রা শুরু করল জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। এর মাধ্যমে দেশের গণমাধ্যম জগতে যুক্ত হলো নতুন একটি নাম। সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কথা তুলে ধরাই এই পত্রিকার মূল লক্ষ্য। তাই দেশের সর্বোচ্চ সংখ্যক ১২টি সংস্করণ নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রকাশিত হচ্ছে আজকের পত্রিকা।
আজ রোববার বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে ইউএস-বাংলা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আজকের পত্রিকার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। রাজধানীর বনশ্রীর আজকের পত্রিকার কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এর উদ্বোধন করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আজকের পত্রিকার উপসম্পাদক জাহীদ রেজা নূর।
রবীন্দ্রনাথের কবিতায় শুরু
সঞ্চালক জাহীদ রেজা নূর শুরুতেই রবিঠাকুরের কবিতার দুটি লাইন দিয়েই শুরু করেন–‘সংসার মাঝে কয়েকটি সুর, রেখে দিয়ে যাব করিয়া মধুর, দু একটি কাঁটা করি দেব দূর, তারপর ছুটি নেব।’ —এই হলো আমাদের আজকের পত্রিকার অঙ্গীকার। আমরা সত্য এবং সুন্দরের কাছাকাছি হতে চাই। যত কাছাকাছি হতে পারি তত কাছে যেতে চাই। সেই সত্য ও সুন্দরকে সঙ্গে নিয়ে আজকের পত্রিকার যাত্রা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আজকের পত্রিকার কর্মীদের অংশগ্রহণে ধারণকৃত রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন করা হয়।
গণমানুষের প্রত্যাশার কথা
অনুষ্ঠানের একটি অংশে নানা শ্রেণি–পেশার মানুষের ধারণকৃত বক্তব্য তুলে ধরা হয়। আজকের পত্রিকার কাছে তাঁদের প্রত্যাশার কথা জানান দেশের আটটি বিভাগের মানুষ। আজকের পত্রিকাকে নিয়ে তৈরি একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শিত হয়।
ভালো লাগার কথা জানালেন স্পিকার
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্যে আজকের পত্রিকাকে নিয়ে নিজের ভালো লাগার কথা জানান স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আমার একটা জিনিস খুব ভালো লেগেছে যে আপনারা বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে জানার চেষ্টা করলেন যে পাঠক পত্রিকার কাছে কী প্রত্যাশা করে। আমি মনে করি, একটা নতুন পত্রিকা উদ্বোধনের ক্ষেত্রে এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কী কারণে অন্য সব পত্রিকার পাশাপাশি আমরা আজকের পত্রিকা পড়ব, সেই আকর্ষণটা কীভাবে তৈরি হবে সে বিষয়টির প্রতি অবশ্যই মনোযোগী হতে হবে। বিশেষ করে আজকের পত্রিকার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত তাঁদেরকেই এ বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।’
শিরীন শারমিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘আমি জেনে অত্যন্ত আনন্দিত যে,২৭ জুন পত্রিকাটি সারা দেশের পাঠকদের কাছে পৌঁছে গেছে। আমরা জানি যে, তথ্যপ্রবাহ এবং প্রযুক্তির প্রসারে এক সুবর্ণ সময় অতিক্রম করছে বাংলাদেশ। করোনার এই মহামারির সময়েও আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারছি। বাংলাদেশের বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে অনেক পত্রিকা এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া বিভিন্নভাবেই সংবাদ প্রচার করছে। আমি মনে করি, আজকের পত্রিকা যে যাত্রা শুরু হয়েছে এটা অবশ্যই সাহসী একটি পদক্ষেপ। অনেক প্রিন্ট মিডিয়া অনেক বাংলা পত্রিকার সঙ্গে প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হয়েই আজকের পত্রিকাকে পথ চলতে হবে। গণমানুষের সমস্যার কথাগুলো তাঁদের মুখপাত্র হয়ে আজকের পত্রিকা প্রকাশ করবে, এটাই প্রত্যাশা।’
যা বললেন সম্পাদক
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটি সন্ধিক্ষণে আজকের পত্রিকাকে বাজারে নিয়ে আসছি, যখন সারা দেশ করোনায় স্তব্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। যখন সারা বিশ্ব তাকিয়ে আছে স্থবিরভাবে। এমন একটি পরিস্থিতিতে আমরা চাই তথ্যের প্রবাহ অবারিত করতে। আমরা সবার ঘরে ঘরে খবর পৌঁছে দিতে চাই। আমরা একটি চ্যালেঞ্জকে সামনে নিয়ে আজকের পত্রিকা প্রকাশ করছি। একটি সুদক্ষ এবং তরুণ দক্ষ কারিগরদের নিয়ে আমরা কাজ করছি। আমাদের কর্মীরা দিন রাত খেটে খবর সংগ্রহ করে যাচ্ছেন। আজকের পত্রিকার অনলাইনও চালু আছে। আমরা বিশ্বাস করি অনেক পত্রিকার ভিড়ে আমাদের পত্রিকাটি অনন্যসাধারণ হয়ে উঠবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দেশের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের কথা আমরা জানি। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আমরা মানব উন্নয়ন সূচকে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছি তার প্রতিশ্রুতি এবং তার রূপায়ণ তার জন্য আমরা সোনার বাংলার রূপকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আমরা জানি আমরা অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছে যাব। সেখানে আজকের পত্রিকা নিপুণ কারিগরের মতো একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করবে। আমরা বিশ্বাস করি আজকের পত্রিকা বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে যাবে। আজকের পত্রিকা ১২টি ভিন্ন সংস্করণে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রকাশিত হচ্ছে। আমাদের অবহেলিত জনপদ, অবহেলিত জনগণ, তাঁদের কথা, তাঁদের চাওয়া আজকের পত্রিকায় প্রতিফলিত হবে। তাঁদের অভাব অভিযোগ অনটন, তাঁদের সুখ–দুঃখ, হর্ষ–বিষাদ—সবকিছুই আমরা তুলে ধরব। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য আজকের পত্রিকা এগিয়ে যাবে।’
সঙ্গে ছিলেন তথ্যমন্ত্রীও
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি আশা করব আজকের পত্রিকা সমাজের দর্পণ হিসেবে সঠিকভাবে কাজ করবে। একই সঙ্গে সমাজকে সঠিক পথে প্রবাহিত করার জন্যও অনবদ্য ভূমিকা রাখবে। গণমাধ্যমের ভূমিকা দেশ গঠনে জাতি গঠনে এবং জাতির উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি পত্রিকা মানুষের মনন তৈরি করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পূরণ করতে পারে। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়া। সেই পথে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য দেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে রূপান্তর করা। সেটি করার ক্ষেত্রে যদি আজকের পত্রিকা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে সংবাদ পরিবেশন করে এবং বাঙালি সংস্কৃতিকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরাসহ এই কাজগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যায়, তাহলে এই উন্নয়নের সারথি হবে আজকের পত্রিকা। আজকের পত্রিকা সমাজের ত্রুটি এবং অসংগতি যেভাবে পরিবেশন করবে, একই সঙ্গে জাতির এগিয়ে চলার গল্পটাও জনগণকে জানাতে সমর্থ হবে, এটাই প্রত্যাশা করি।’
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের দিনে আজকের পত্রিকা কার্যালয়ে আসেন বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরসহ রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরাও এই অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা জানাতে আসেন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার ঘটনায় জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে বলে জানিয়ছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি বলেছে, এই হত্যাকাণ্ডে যারা অংশ নিয়েছিল, তারা ভারতে পালিয়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ছিল গভীর ও পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদ (ওরফে রাহুল দাউদ) এবং তাঁর এক সহযোগী ইতিমধ্যে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। আজ রোববার বঙ্গভবনে তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
২ ঘণ্টা আগে
জেনারেটরসহ অন্যান্য যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সাড়ে চার বছর বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রামের শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং বিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) হিসাবে দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ থাকায় প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার ঘটনায় জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে বলে জানিয়ছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি বলেছে, এই হত্যাকাণ্ডে যারা অংশ নিয়েছিল, তারা ভারতে পালিয়ে গেছে। ভারতে তাদের যারা আশ্রয় দিয়েছিল সেই দুজনকে আটক করেছে মেঘালয় পুলিশ।
আজ রোববার সকালে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম এবং অপারেশন) এস এন মো. নজরুল নজরুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডে অংশগ্রহণকারী ফয়সাল করীম দাউদ ওরফে রাহুল ও তার সহযোগী আলমগীর শেখের সহযোগী ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৬ জন আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দী দিয়েছেন, চারজন সাক্ষী হয়েছেন।’
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার আরও বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডে তদন্ত শেষ পর্যায়ে। আগামী সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে এই মামলার চার্জশিট দেওয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে হাদি হত্যাকাণ্ডের মোটিভ কী ছিল এমন প্রশ্নের উত্তরে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবি প্রধান মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম জানান, তদন্তে যতটুকু তথ্য পাওয়া গেছে সেই মোতাবেক এটি একটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড বলে মনে হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘মূল দুই আসামি ফয়সাল করিম ওরফে মাসুদ ওরফে রাহুল মোটরসাইকেল চালক আলমগীর শেখ দুজনেই ভারতে পালিয়ে গেছে। আমাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ব্যক্তিগত সম্পর্কের সূত্র ধরে মেঘালয় পুলিশ পাচারে সহায়তার অভিযোগে সেখানকার দুজনকে আটক করেছে।’
মেঘালয় পুলিশ পুর্তি ও সামী নামে ভারতের দুই নাগরিককে আটক করেছে বলে জানান নজরুল ইসলাম।
এস এন নজরুল ইসলাম বলেন, ‘হাদির হত্যাকাণ্ডটি পূর্ব পরিকল্পিত। ঘটনার পর ফয়সাল ও আলমগীর শেখ ঢাকা থেকে সিএনজিতে (অটোরিকশা) করে আমিনবাজারে যান। সেখান থেকে গাড়িতে করে কালামপুড়ে যান। কালামপুর থেকে আরেকটি গাড়িতে করে ময়মনসিংহ সীমান্তে যান। সেখানে ফয়সাল ও আলমগীরকে গ্রহণ করে ফিলিপ স্নাল ও সঞ্জয়। তারা সীমান্তে অবৈধভাবে মানুষ পারাপার করেন। পরে ফিলিপ দুজনকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যে নিয়ে যান।’
নজরুল ইসলাম বলেন, ফিলিপ ফয়সাল ও আলমগীরকে ভারতের তুরা নামক স্থানে নিয়ে যান। সেখানে ভারতীয় নাগরিক পুর্তি কাছে দুজনকে পৌঁছে দেন। পরে সামী নামের এক ব্যক্তির গাড়িতে করে সেখান থেকে পালিয়ে যান তারা।
একই সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘৫ আগস্ট (২০২৪) যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তারাই জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার ঘটনায় জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে বলে জানিয়ছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি বলেছে, এই হত্যাকাণ্ডে যারা অংশ নিয়েছিল, তারা ভারতে পালিয়ে গেছে। ভারতে তাদের যারা আশ্রয় দিয়েছিল সেই দুজনকে আটক করেছে মেঘালয় পুলিশ।
আজ রোববার সকালে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম এবং অপারেশন) এস এন মো. নজরুল নজরুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডে অংশগ্রহণকারী ফয়সাল করীম দাউদ ওরফে রাহুল ও তার সহযোগী আলমগীর শেখের সহযোগী ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৬ জন আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দী দিয়েছেন, চারজন সাক্ষী হয়েছেন।’
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার আরও বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডে তদন্ত শেষ পর্যায়ে। আগামী সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে এই মামলার চার্জশিট দেওয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে হাদি হত্যাকাণ্ডের মোটিভ কী ছিল এমন প্রশ্নের উত্তরে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবি প্রধান মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম জানান, তদন্তে যতটুকু তথ্য পাওয়া গেছে সেই মোতাবেক এটি একটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড বলে মনে হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘মূল দুই আসামি ফয়সাল করিম ওরফে মাসুদ ওরফে রাহুল মোটরসাইকেল চালক আলমগীর শেখ দুজনেই ভারতে পালিয়ে গেছে। আমাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ব্যক্তিগত সম্পর্কের সূত্র ধরে মেঘালয় পুলিশ পাচারে সহায়তার অভিযোগে সেখানকার দুজনকে আটক করেছে।’
মেঘালয় পুলিশ পুর্তি ও সামী নামে ভারতের দুই নাগরিককে আটক করেছে বলে জানান নজরুল ইসলাম।
এস এন নজরুল ইসলাম বলেন, ‘হাদির হত্যাকাণ্ডটি পূর্ব পরিকল্পিত। ঘটনার পর ফয়সাল ও আলমগীর শেখ ঢাকা থেকে সিএনজিতে (অটোরিকশা) করে আমিনবাজারে যান। সেখান থেকে গাড়িতে করে কালামপুড়ে যান। কালামপুর থেকে আরেকটি গাড়িতে করে ময়মনসিংহ সীমান্তে যান। সেখানে ফয়সাল ও আলমগীরকে গ্রহণ করে ফিলিপ স্নাল ও সঞ্জয়। তারা সীমান্তে অবৈধভাবে মানুষ পারাপার করেন। পরে ফিলিপ দুজনকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যে নিয়ে যান।’
নজরুল ইসলাম বলেন, ফিলিপ ফয়সাল ও আলমগীরকে ভারতের তুরা নামক স্থানে নিয়ে যান। সেখানে ভারতীয় নাগরিক পুর্তি কাছে দুজনকে পৌঁছে দেন। পরে সামী নামের এক ব্যক্তির গাড়িতে করে সেখান থেকে পালিয়ে যান তারা।
একই সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘৫ আগস্ট (২০২৪) যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তারাই জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে।’

অবশেষে অপেক্ষার অবসান। ‘সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক’ স্লোগানে যাত্রা শুরু করল জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। এর মাধ্যমে দেশের গণমাধ্যম জগতে যুক্ত হলো নতুন একটি নাম। সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কথা তুলে ধরাই এই পত্রিকার মূল লক্ষ্য।
২৭ জুন ২০২১
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ছিল গভীর ও পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদ (ওরফে রাহুল দাউদ) এবং তাঁর এক সহযোগী ইতিমধ্যে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। আজ রোববার বঙ্গভবনে তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
২ ঘণ্টা আগে
জেনারেটরসহ অন্যান্য যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সাড়ে চার বছর বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রামের শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং বিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) হিসাবে দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ থাকায় প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ছিল গভীর ও পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদ (ওরফে রাহুল দাউদ) এবং তাঁর এক সহযোগী ইতিমধ্যে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছেন।
আজ রোববার সকালে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক বিশেষ সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত কমিশনার নজরুল ইসলাম জানান, ফয়সাল করিম মাসুদ এবং তাঁর এক সহযোগী ময়মনসিংহের দুর্গম সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছেন। পুলিশি নজরদারি এড়াতে তাঁরা স্থানীয় দালাল চক্রের সহায়তা নিয়েছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তদন্তের অগ্রগতি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডটি আকস্মিক কোনো ঘটনা নয়, এটি ছিল সুশৃঙ্খলভাবে সাজানো একটি পরিকল্পনা। ডিএমপি এ পর্যন্ত এই ষড়যন্ত্রের সাথে যুক্ত মোট ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ৬ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে, যেখানে তারা হত্যাকাণ্ডের মূল মোটিভ এবং পরিকল্পনার খুঁটিনাটি প্রকাশ করেছে।’ ডিএমপি আশা করছে, আগামী ৭ থেকে ৮ দিনের মধ্যে এই মামলার একটি পূর্ণাঙ্গ অভিযোগপত্র (চার্জশিট) আদালতে দাখিল করা হবে।
তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১২ ডিসেম্বর হামলার শিকার হন ওসমান হাদি। ওই দিন বেলা আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটের দিকে মতিঝিল মসজিদ থেকে জুমার নামাজ শেষে অনুসারীদের নিয়ে প্রচারণা চালিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাচ্ছিলেন শরিফ ওসমান হাদি। পল্টন থানার বক্স কালভার্ট রোডে পৌঁছামাত্র মোটরসাইকেলে আসা প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর এক সহযোগী চলন্ত অবস্থায় হাদিকে লক্ষ্য করে গুলি চালান।
গুলিবিদ্ধ হাদিকে তাৎক্ষণিকভাবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে এবং পরে ১৫ ডিসেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ১৮ ডিসেম্বর রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গত ১৪ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বাদী হয়ে পল্টন থানায় একটি মামলা করেন। প্রাথমিক এজাহারে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হলেও হাদির মৃত্যুর পর ২০ ডিসেম্বর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সিদ্দিক আজাদের নির্দেশে মামলায় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারা (হত্যা) সংযোজন করা হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ছিল গভীর ও পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদ (ওরফে রাহুল দাউদ) এবং তাঁর এক সহযোগী ইতিমধ্যে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছেন।
আজ রোববার সকালে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক বিশেষ সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত কমিশনার নজরুল ইসলাম জানান, ফয়সাল করিম মাসুদ এবং তাঁর এক সহযোগী ময়মনসিংহের দুর্গম সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছেন। পুলিশি নজরদারি এড়াতে তাঁরা স্থানীয় দালাল চক্রের সহায়তা নিয়েছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তদন্তের অগ্রগতি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডটি আকস্মিক কোনো ঘটনা নয়, এটি ছিল সুশৃঙ্খলভাবে সাজানো একটি পরিকল্পনা। ডিএমপি এ পর্যন্ত এই ষড়যন্ত্রের সাথে যুক্ত মোট ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ৬ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে, যেখানে তারা হত্যাকাণ্ডের মূল মোটিভ এবং পরিকল্পনার খুঁটিনাটি প্রকাশ করেছে।’ ডিএমপি আশা করছে, আগামী ৭ থেকে ৮ দিনের মধ্যে এই মামলার একটি পূর্ণাঙ্গ অভিযোগপত্র (চার্জশিট) আদালতে দাখিল করা হবে।
তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১২ ডিসেম্বর হামলার শিকার হন ওসমান হাদি। ওই দিন বেলা আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটের দিকে মতিঝিল মসজিদ থেকে জুমার নামাজ শেষে অনুসারীদের নিয়ে প্রচারণা চালিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাচ্ছিলেন শরিফ ওসমান হাদি। পল্টন থানার বক্স কালভার্ট রোডে পৌঁছামাত্র মোটরসাইকেলে আসা প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর এক সহযোগী চলন্ত অবস্থায় হাদিকে লক্ষ্য করে গুলি চালান।
গুলিবিদ্ধ হাদিকে তাৎক্ষণিকভাবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে এবং পরে ১৫ ডিসেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ১৮ ডিসেম্বর রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গত ১৪ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বাদী হয়ে পল্টন থানায় একটি মামলা করেন। প্রাথমিক এজাহারে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হলেও হাদির মৃত্যুর পর ২০ ডিসেম্বর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সিদ্দিক আজাদের নির্দেশে মামলায় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারা (হত্যা) সংযোজন করা হয়।

অবশেষে অপেক্ষার অবসান। ‘সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক’ স্লোগানে যাত্রা শুরু করল জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। এর মাধ্যমে দেশের গণমাধ্যম জগতে যুক্ত হলো নতুন একটি নাম। সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কথা তুলে ধরাই এই পত্রিকার মূল লক্ষ্য।
২৭ জুন ২০২১
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার ঘটনায় জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে বলে জানিয়ছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি বলেছে, এই হত্যাকাণ্ডে যারা অংশ নিয়েছিল, তারা ভারতে পালিয়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে
প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। আজ রোববার বঙ্গভবনে তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
২ ঘণ্টা আগে
জেনারেটরসহ অন্যান্য যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সাড়ে চার বছর বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রামের শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং বিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) হিসাবে দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ থাকায় প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। আজ রোববার বঙ্গভবনে তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
শপথ অনুষ্ঠানে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, বিদায়ী প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ, অন্যান্য উপদেষ্টা, প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২৩ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদে দেওয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। এই নিয়োগ শপথের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
১৯৮৫ সালে জুবায়ের রহমান চৌধুরী জজকোর্টে এবং ১৯৮৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে হাইকোর্ট বিভাগে নিয়োগ পান তিনি। এর দুই বছর পর হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি হন জুবায়ের রহমান চৌধুরী। ২০২৪ সালের ১২ আগস্ট তিনি আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।
জুবায়ের রহমান চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি (সম্মান) ও এলএলএম করেন। পরে যুক্তরাজ্য থেকে আন্তর্জাতিক আইনে এলএলএম করেন।

প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। আজ রোববার বঙ্গভবনে তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
শপথ অনুষ্ঠানে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, বিদায়ী প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ, অন্যান্য উপদেষ্টা, প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২৩ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদে দেওয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। এই নিয়োগ শপথের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
১৯৮৫ সালে জুবায়ের রহমান চৌধুরী জজকোর্টে এবং ১৯৮৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে হাইকোর্ট বিভাগে নিয়োগ পান তিনি। এর দুই বছর পর হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি হন জুবায়ের রহমান চৌধুরী। ২০২৪ সালের ১২ আগস্ট তিনি আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।
জুবায়ের রহমান চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি (সম্মান) ও এলএলএম করেন। পরে যুক্তরাজ্য থেকে আন্তর্জাতিক আইনে এলএলএম করেন।

অবশেষে অপেক্ষার অবসান। ‘সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক’ স্লোগানে যাত্রা শুরু করল জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। এর মাধ্যমে দেশের গণমাধ্যম জগতে যুক্ত হলো নতুন একটি নাম। সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কথা তুলে ধরাই এই পত্রিকার মূল লক্ষ্য।
২৭ জুন ২০২১
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার ঘটনায় জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে বলে জানিয়ছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি বলেছে, এই হত্যাকাণ্ডে যারা অংশ নিয়েছিল, তারা ভারতে পালিয়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ছিল গভীর ও পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদ (ওরফে রাহুল দাউদ) এবং তাঁর এক সহযোগী ইতিমধ্যে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জেনারেটরসহ অন্যান্য যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সাড়ে চার বছর বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রামের শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং বিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) হিসাবে দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ থাকায় প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি।
১১ ঘণ্টা আগেওমর ফারুক, চট্টগ্রাম

জেনারেটরসহ অন্যান্য যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সাড়ে চার বছর বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রামের শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং বিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) হিসাবে দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ থাকায় প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি। অথচ যে জেনারেটরের অভাবে উৎপাদন চালু করা যাচ্ছে না সেটি প্রতিস্থাপনে ব্যয় হবে ১৩০ কোটি টাকা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বর্তমান অবস্থায় নতুন জেনারেটর ক্রয়প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পুনরায় উৎপাদনে যেতে অন্তত আরও এক থেকে দেড় বছর লাগবে। এতে কেন্দ্রটির লোকসানের অঙ্ক আরও প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা তাঁদের।
বিপিডিবি সূত্র জানায়, শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং বিদ্যুৎকেন্দ্রটির গড় উৎপাদন ক্ষমতা ১৪৫ মেগাওয়াট। সে হিসাবে প্রতিদিন গড়ে উৎপাদন হয় প্রায় ৩৪ লাখ ৮০ হাজার ইউনিট বিদ্যুৎ, যা মাসে দাঁড়ায় প্রায় ১০ কোটি ৪৪ লাখ ইউনিট। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে গড় ব্যয় ৫ টাকা ৪০ পয়সা। বিপরীতে বিদ্যুতের বর্তমান বিক্রয়মূল্য আবাসিক খাতে ৮ টাকা ৫৬ পয়সা, ক্ষুদ্র শিল্পে ১০ টাকা ৭৬ পয়সা এবং বাণিজ্যিক খাতে ১৩ টাকা ১ পয়সা। সব মিলিয়ে গড় বিক্রয়মূল্য দাঁড়ায় প্রতি ইউনিট ১০ টাকা ৭৭ পয়সা। ফলে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ বিক্রিতে কেন্দ্রটির গড় লাভ হয় ৫ টাকা ৩৩ পয়সা। এই হিসাবে কেন্দ্রটি চালু থাকলে মাসে বিদ্যুৎ বিক্রি থেকে লাভ হতো প্রায় ৫৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, যা বছরে প্রায় ৬৬৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
জেনারেটরসহ অন্যান্য যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে কেন্দ্রটির উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। ফলে গত সাড়ে চার বছরে বিপুল এই সম্ভাব্য আয় থেকে বঞ্চিত হয়েছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। সংশ্লিষ্ট হিসাব অনুযায়ী, এ সময় আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা।
বিপিডিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০০৮ সালে শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্টটি উৎপাদন শুরু করে। প্রায় ১৩ বছর নিয়মিতভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পর ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে জেনারেটর ও অন্যান্য যন্ত্রাংশে গুরুতর ত্রুটি দেখা দেয়। একপর্যায়ে উৎপাদন সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, প্রাথমিক মেরামতের পর উৎপাদনে যাওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই ২০২৩ সালের আগস্টে কেন্দ্রটির জেনারেটর আগুনে পুড়ে সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়। পরবর্তী পরীক্ষা-নিরীক্ষায় বিশেষজ্ঞরা মত দেন, জেনারেটর ও গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ আর মেরামতযোগ্য নয়। নতুন যন্ত্রপাতি ছাড়া কেন্দ্রটি চালু করা সম্ভব নয়।
বিদ্যুৎকেন্দ্র সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, গ্যাস টারবাইন ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি কেনার জন্য ২০২৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি প্রায় ৯১ কোটি ৮৫ লাখ টাকার একটি প্রস্তাব সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে অনুমোদিত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকার একটি প্রতিষ্ঠান থেকে গ্যাস টারবাইন ও অন্যান্য যন্ত্রাংশ কেনা হলেও জেনারেটর সম্পূর্ণ পুড়ে যাওয়ায় সেগুলো এখনো স্থাপন করা যায়নি।
শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্টের প্রধান প্রকৌশলী গোলাম হায়দার তালুকদার জানান, বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ২১০০তম সভায় নতুন জেনারেটর কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নতুন আরোপিত পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা (পিপিআর), ২০২৫ অনুসরণ করে জেনারেটর ক্রয়ের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
জেনারেটর কেনায় বিলম্ব ও দীর্ঘদিন প্ল্যান্ট বন্ধ থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘২০২৩ সালের আগস্টে আগুনে পুড়ে যাওয়ার পরপরই জেনারেটর মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে জার্মানির সিমেন্সের বিশেষজ্ঞ দল আসতে দেরি হয়। পরবর্তীকালে তারা মত দেয়, জেনারেটরটি আর মেরামতযোগ্য নয়। এরপর বোর্ডের অনুমোদন নিয়ে নতুন জেনারেটর কেনার উদ্যোগ নেওয়া হলেও পিপিআর-২০২৫ কার্যকর হওয়ায় পুরো প্রক্রিয়া নতুন করে সাজাতে হচ্ছে। এতে অন্তত ছয় মাস অতিরিক্ত সময় লাগছে।’
কেন্দ্রসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, শিডিউলভিত্তিক রক্ষণাবেক্ষণের অংশ হিসেবে টারবাইন, কম্প্রেসার ও কম্বাশন চেম্বারের মেজর ওভারহোলিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রাংশ ইতিমধ্যে কেন্দ্রের ভান্ডারে মজুত রয়েছে। তবে জেনারেটর সমস্যার কারণে টারবাইন অংশের ওভারহোলিং শেষ করা সম্ভব হয়নি।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, নতুন জেনারেটর কিনতে প্রায় ১৩০ কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে। তবে জেনারেটর স্থাপন শেষে পুনরায় উৎপাদনে গেলে কেন্দ্রটি থেকে আগের মতোই বছরে প্রায় ৬৬৭ কোটি টাকা আয় করা সম্ভব হবে।
১৫০ মেগাওয়াট কেন্দ্র বন্ধের প্রভাব ২২৫ মেগাওয়াট প্ল্যান্টেও বিপিডিবির অধীনে চট্টগ্রামে মোট সাতটি বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি কেন্দ্র কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহায় অবস্থিত, যার দুটি ১৫০ ও ৬০ মেগাওয়াটের পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং একটি ২২৫ মেগাওয়াটের কম্বাইন্ড সাইকেল প্ল্যান্ট। এর মধ্যে ৬০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ২০১৭ সাল থেকে বন্ধ রয়েছে এবং ১৫০ মেগাওয়াটের কেন্দ্রটি বন্ধ আছে গত সাড়ে চার বছর ধরে। বর্তমানে শুধু কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালু রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, দীর্ঘদিন ১৫০ মেগাওয়াটের কেন্দ্রটি বন্ধ থাকায় পার্শ্ববর্তী ২২৫ মেগাওয়াটের কম্বাইন্ড বিদ্যুৎকেন্দ্রের ওপরও চাপ বেড়েছে। নিয়ম অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পরপর প্রতিটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ওভারহোলিং প্রয়োজন হলেও বিদ্যুতের চাহিদার কারণে গত পাঁচ বছর কেন্দ্রটি পূর্ণ ক্ষমতায় নিরবচ্ছিন্নভাবে চালু রাখতে হয়েছে। ফলে ওভারহোলিং করা সম্ভব হয়নি।
বিদ্যুৎ সরবরাহে সংকট এড়াতে ২২৫ মেগাওয়াট কেন্দ্রের ওভারহোলিং নিশ্চিত করতে হলে ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্টটি দ্রুত উৎপাদনে আনা জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
জেনারেটরসহ অন্যান্য যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সাড়ে চার বছর বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রামের শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং বিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) হিসাবে দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ থাকায় প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি। অথচ যে জেনারেটরের অভাবে উৎপাদন চালু করা যাচ্ছে না সেটি প্রতিস্থাপনে ব্যয় হবে ১৩০ কোটি টাকা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বর্তমান অবস্থায় নতুন জেনারেটর ক্রয়প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পুনরায় উৎপাদনে যেতে অন্তত আরও এক থেকে দেড় বছর লাগবে। এতে কেন্দ্রটির লোকসানের অঙ্ক আরও প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা তাঁদের।
বিপিডিবি সূত্র জানায়, শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং বিদ্যুৎকেন্দ্রটির গড় উৎপাদন ক্ষমতা ১৪৫ মেগাওয়াট। সে হিসাবে প্রতিদিন গড়ে উৎপাদন হয় প্রায় ৩৪ লাখ ৮০ হাজার ইউনিট বিদ্যুৎ, যা মাসে দাঁড়ায় প্রায় ১০ কোটি ৪৪ লাখ ইউনিট। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে গড় ব্যয় ৫ টাকা ৪০ পয়সা। বিপরীতে বিদ্যুতের বর্তমান বিক্রয়মূল্য আবাসিক খাতে ৮ টাকা ৫৬ পয়সা, ক্ষুদ্র শিল্পে ১০ টাকা ৭৬ পয়সা এবং বাণিজ্যিক খাতে ১৩ টাকা ১ পয়সা। সব মিলিয়ে গড় বিক্রয়মূল্য দাঁড়ায় প্রতি ইউনিট ১০ টাকা ৭৭ পয়সা। ফলে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ বিক্রিতে কেন্দ্রটির গড় লাভ হয় ৫ টাকা ৩৩ পয়সা। এই হিসাবে কেন্দ্রটি চালু থাকলে মাসে বিদ্যুৎ বিক্রি থেকে লাভ হতো প্রায় ৫৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, যা বছরে প্রায় ৬৬৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
জেনারেটরসহ অন্যান্য যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে কেন্দ্রটির উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। ফলে গত সাড়ে চার বছরে বিপুল এই সম্ভাব্য আয় থেকে বঞ্চিত হয়েছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। সংশ্লিষ্ট হিসাব অনুযায়ী, এ সময় আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা।
বিপিডিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০০৮ সালে শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্টটি উৎপাদন শুরু করে। প্রায় ১৩ বছর নিয়মিতভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পর ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে জেনারেটর ও অন্যান্য যন্ত্রাংশে গুরুতর ত্রুটি দেখা দেয়। একপর্যায়ে উৎপাদন সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, প্রাথমিক মেরামতের পর উৎপাদনে যাওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই ২০২৩ সালের আগস্টে কেন্দ্রটির জেনারেটর আগুনে পুড়ে সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়। পরবর্তী পরীক্ষা-নিরীক্ষায় বিশেষজ্ঞরা মত দেন, জেনারেটর ও গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ আর মেরামতযোগ্য নয়। নতুন যন্ত্রপাতি ছাড়া কেন্দ্রটি চালু করা সম্ভব নয়।
বিদ্যুৎকেন্দ্র সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, গ্যাস টারবাইন ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি কেনার জন্য ২০২৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি প্রায় ৯১ কোটি ৮৫ লাখ টাকার একটি প্রস্তাব সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে অনুমোদিত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকার একটি প্রতিষ্ঠান থেকে গ্যাস টারবাইন ও অন্যান্য যন্ত্রাংশ কেনা হলেও জেনারেটর সম্পূর্ণ পুড়ে যাওয়ায় সেগুলো এখনো স্থাপন করা যায়নি।
শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্টের প্রধান প্রকৌশলী গোলাম হায়দার তালুকদার জানান, বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ২১০০তম সভায় নতুন জেনারেটর কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নতুন আরোপিত পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা (পিপিআর), ২০২৫ অনুসরণ করে জেনারেটর ক্রয়ের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
জেনারেটর কেনায় বিলম্ব ও দীর্ঘদিন প্ল্যান্ট বন্ধ থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘২০২৩ সালের আগস্টে আগুনে পুড়ে যাওয়ার পরপরই জেনারেটর মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে জার্মানির সিমেন্সের বিশেষজ্ঞ দল আসতে দেরি হয়। পরবর্তীকালে তারা মত দেয়, জেনারেটরটি আর মেরামতযোগ্য নয়। এরপর বোর্ডের অনুমোদন নিয়ে নতুন জেনারেটর কেনার উদ্যোগ নেওয়া হলেও পিপিআর-২০২৫ কার্যকর হওয়ায় পুরো প্রক্রিয়া নতুন করে সাজাতে হচ্ছে। এতে অন্তত ছয় মাস অতিরিক্ত সময় লাগছে।’
কেন্দ্রসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, শিডিউলভিত্তিক রক্ষণাবেক্ষণের অংশ হিসেবে টারবাইন, কম্প্রেসার ও কম্বাশন চেম্বারের মেজর ওভারহোলিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রাংশ ইতিমধ্যে কেন্দ্রের ভান্ডারে মজুত রয়েছে। তবে জেনারেটর সমস্যার কারণে টারবাইন অংশের ওভারহোলিং শেষ করা সম্ভব হয়নি।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, নতুন জেনারেটর কিনতে প্রায় ১৩০ কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে। তবে জেনারেটর স্থাপন শেষে পুনরায় উৎপাদনে গেলে কেন্দ্রটি থেকে আগের মতোই বছরে প্রায় ৬৬৭ কোটি টাকা আয় করা সম্ভব হবে।
১৫০ মেগাওয়াট কেন্দ্র বন্ধের প্রভাব ২২৫ মেগাওয়াট প্ল্যান্টেও বিপিডিবির অধীনে চট্টগ্রামে মোট সাতটি বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি কেন্দ্র কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহায় অবস্থিত, যার দুটি ১৫০ ও ৬০ মেগাওয়াটের পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং একটি ২২৫ মেগাওয়াটের কম্বাইন্ড সাইকেল প্ল্যান্ট। এর মধ্যে ৬০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ২০১৭ সাল থেকে বন্ধ রয়েছে এবং ১৫০ মেগাওয়াটের কেন্দ্রটি বন্ধ আছে গত সাড়ে চার বছর ধরে। বর্তমানে শুধু কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালু রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, দীর্ঘদিন ১৫০ মেগাওয়াটের কেন্দ্রটি বন্ধ থাকায় পার্শ্ববর্তী ২২৫ মেগাওয়াটের কম্বাইন্ড বিদ্যুৎকেন্দ্রের ওপরও চাপ বেড়েছে। নিয়ম অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পরপর প্রতিটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ওভারহোলিং প্রয়োজন হলেও বিদ্যুতের চাহিদার কারণে গত পাঁচ বছর কেন্দ্রটি পূর্ণ ক্ষমতায় নিরবচ্ছিন্নভাবে চালু রাখতে হয়েছে। ফলে ওভারহোলিং করা সম্ভব হয়নি।
বিদ্যুৎ সরবরাহে সংকট এড়াতে ২২৫ মেগাওয়াট কেন্দ্রের ওভারহোলিং নিশ্চিত করতে হলে ১৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্টটি দ্রুত উৎপাদনে আনা জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

অবশেষে অপেক্ষার অবসান। ‘সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক’ স্লোগানে যাত্রা শুরু করল জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। এর মাধ্যমে দেশের গণমাধ্যম জগতে যুক্ত হলো নতুন একটি নাম। সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কথা তুলে ধরাই এই পত্রিকার মূল লক্ষ্য।
২৭ জুন ২০২১
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার ঘটনায় জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে বলে জানিয়ছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি বলেছে, এই হত্যাকাণ্ডে যারা অংশ নিয়েছিল, তারা ভারতে পালিয়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ছিল গভীর ও পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদ (ওরফে রাহুল দাউদ) এবং তাঁর এক সহযোগী ইতিমধ্যে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। আজ রোববার বঙ্গভবনে তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
২ ঘণ্টা আগে