নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বর্তমান নির্বাচন কমিশনারদের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, তাঁদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে উল্লেখ করে তাঁদের বিচারের আওতায় আনার দাবি করেছেন বিএনপি দলীয় সাংসদ হারুনুর রশীদ। তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁদের (বর্তমান নির্বাচন কমিশন) মেয়াদ শেষ হবে। তাঁদের বিরুদ্ধে নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার এবং উনাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে সেগুলোর ব্যাপারে তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা খুবই জরুরি।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২ ’নামে খসড়া আইনটি উত্থাপনের বিরোধীতা করে একথা বলেন তিনি। এর আগে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আইনটি সংসদে উত্থাপনের জন্য স্পিকার ড. শিরীন শারমিনের অনুমতি চান।
বিলটি সংসদে ওঠানোর বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে বিএনপির হারুনুর রশীদ বলেন, যে বিলটি আইনমন্ত্রী এনেছেন, তাতে জনগণের প্রত্যাশা, রাজনৈতিক দলগুলোর এবং সুশীল সমাজের যে প্রত্যাশা, তার সঙ্গে সঙ্গতিপুর্ণ নয়।
তিনি বলেন, আমরা দীর্ঘদিন দন যাবৎ, নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করার জন্য একটি আইন প্রণয়নের আহ্বান জানিয়ে আসছিলাম। আজকে আইনমন্ত্রী যে বিলটি উত্থাপন করেছেন, ইতিমধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজ গণমাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আসছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলা হয়েছে-‘যাহা লাউ তাহা-ই কদু’।
হারুন বলেন, অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে বলতে চাই-সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে বিগত যে দুটি নির্বাচন কমিশন, নকিব ও হুদা কমিশন গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে। আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৬ সালে বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন কমিশন সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে যাবেন না। ১৯৯৫-৯৬ সালে দীর্ঘ ১৭২ দিন হরতালের মধ্যদিয়ে আজকের প্রধানমন্ত্রী সেই সময় দাবি করেছিলেন তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ছাড়া কোনো নির্বাচনে যাবেন না।
তিনি বলেন, আজকে যে আইনটি তোলা হয়েছে তাতে ধরে নিতে পারি ইতোপূর্বে সার্চ কমিটির মাধ্যমে গঠিত দুটি কমিশনকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আনা হয়েছে। এখানে নতুনত্ব কিছু নেই। ইতোপূর্বে যে কমিশন গঠিত হয়েছে তার অনুরূপ বিল এখানে তোলা হয়েছে।
সার্চ কমিটির সদস্যদের তথ্য তুলে ধরে বিএনপির এই সংসদ সদস্য বলেন, এই আইনটি প্রশ্নবিদ্ধ। এই আইন দিয়ে বর্তমান সংকটের নিরসন হবে না। সংকট থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পারবো না। আমি দাবি করবো-আইনটি প্রত্যাহার করুন। আইনমন্ত্রী কিছুদিন আগে বলেছিলেন, এরকম একটি আইন প্রনয়নের জন্য রাজনৈতিক দল ও সুধীসমাজের সাথে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। এই কথা বলার পর তিনি কী করে এই আইনটি আনেন।
হারুন তাঁর বক্তব্যের সময় সংসদে উত্থাপিত বিল এবং সংবিধানের বিভিন্ন অনুচ্ছেদ থেকে পড়ে শোনান।
এর জবাব দিতে উঠে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকও খসড়া আইনের বিভিন্ন ধারা পড়ে ব্যাখ্যা করেন। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনিসুল হককে বিভিন্ন বিষয় মনে করিয়ে দেন।
তিনি বলেন, প্রথম কথা হচ্ছে, উনাদের ইতিহাস বলতে হয়। নিজেরা নিজেরা নির্বাচনে জয়লাভের জন্য যতরকম কারসাজি-বিচারপতি আজিজ সাহেবকে দিয়ে কমিশন গঠন, এক কোটি ৩০ লাখ ভুয়া ভোটার তৈরি, একজন ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার জন্য বিচারকদের বয়স ৬৫ থেকে বাড়িয়ে ৬৭ করেছিলেন।
আনিসুল হক বলেন, এটা উনারা কার সঙ্গে আলোচনা করে করেছিলেন? উনারা এখানে বসে নিজেরা নিজেরা করে ফেলেছিলেন। উনারা কারো সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন মনে করেননি। কারচুপি করে ক্ষমতায় আসার জন্য উনারা নিরবিচ্ছিন্ন ইলেকশন করতে চেয়েছিলেন। মানে কারচুপি করে ক্ষমতায় আসার জন্য।
২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারির ভোটের তফসিল প্রসঙ্গ টেনে আইনমন্ত্রী বলেন, উনারা ২২ জানুয়ারি নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন। জনগণ তা প্রত্যাখ্যান করেছে।
আইনমন্ত্রী বলেন, সংবিধানে বলা আছে, নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য আইন করতে হবে। আমরা সেই আইন করেছি। উনারা বুঝে বলুক না বুঝে বলুক, বলছেন এটা সার্চ কমিটির আইন। উনারা বলছেন আইনটা আমরা ঠিক করিনি। উনাদের সঙ্গে আলোচনা করিনি।
আইনটি সংসদে তোলার কারণ ব্যাখ্যা করে মন্ত্রী বলেন, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এনজিও আমার কাছে একটি ড্রাফট দিয়েছিল। যখন আমি বলেছিলাম, এই সংসদে পাস করে, কোভিড সিচুয়েশেনের জন্য, এই সংসদে পাস করা করা সম্ভব হবে না, অন্য কিছু না, কোভিড সিচুয়েশনের জন্য। প্রধানমন্ত্রী ২০১৭ সালেই বলেছিলেন এই আইন করা প্রয়োজন। উনারা বলেছিলেন অর্ডিন্যান্স করে আইন করে দিতে হবে। আমি বলেছিলাম এই আইন সংসদে না এনে করা ঠিক হবে না। সকলের সঙ্গে আলোচনা করে সংসদে তার পরে করা উচিত।
আইনমন্ত্রী সার্চ কমিটি গঠনে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের উদ্যোগের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, তখন একটা কনসেনশাস হয়েছিল। তখন গেজেট হলো। নির্বাচন কমিশন গঠন হল। পরেরবার আবার একইভাবে হল। এটা আইন ছিল না কিন্তু এটা ছিল ফোর্স অব ল’। কারণ এটি রাষ্ট্রপ্রধান করেছিলেন। রাষ্ট্রপ্রধানের চেয়ে বড় কেউ না। তখন বিএনপির আপত্তি ছিল না।
খসড়া আইন থেকে সার্চ কমিটির বিধান তুলে ধরে আনিসুল হক বলেন, উইদাউট প্রেজুডিস বলছি, যদি কোনো নির্বাচন কমিশনার কোনো অন্যায় করে থাকে, তাহলে কী তাকে এই আইনের নয় দফায় তাঁকে ইনডেমনিটি দেওয়া হয়েছে?
তিনি বলেন, মহামান্য রাষ্ট্রপতি যে দুবার সার্চ কমিটি করেছেন, সেটাও আইনসিদ্ধ ছিল। সেটাও আইনের আওতায় আনা হল। এটা কনসেনশাসের ভিত্তিতে করা হয়েছিল। উনাদের কথা হচ্ছে, যা করেন করেন, তাল গাছ আমার। তাল গাছ উনাদের না। তাল গাছ জনগণের। উনারা না বুঝে বলছেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, আইনটা যখন করে ফেললাম পালের হাওয়া চলে গেছে। সেজন্য এখন কী বলবেন। এইটা নাই, ওইটা আছে। ওইটা নাই, এসব নাচগান শুরু করে দিয়েছেন। উনারা (বিএনপি) চান উনাদের পকেটে যে নাম সেই নাম দিয়ে ইসি গঠন হবে। সেটা হবে না। এটা বাংলাদেশ। জনগণ ঠিক করবে। কোনো দল অগ্রাধিকার পাবে না।
আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের সময় বিরোধী দলের আসন থেকে হারুন কথা বলা শুরু করলে আনিসুল হক বলেন, উনারা (বিএনপি) না শুনলে শিখবেন কিভাবে। বুঝবেনতো না, শিখবেন কী?
সার্চ কমিটির গঠন খসড়া আইন থেকে তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, চারজন সাংবিধানিক পদের অধিকারী। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ইচ্ছা করলেও, চাকরিচ্যুত করতে পারবেন না। মহামান্য রাষ্ট্রপতি পছন্দ না করলেও দশজনের ভেতর তাঁকে থাকতে হবে।
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অনিয়মের বিচারের জন্য হারুনের দাবী প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, আগে আজিজ কমিশনের বিচার করতে হবে। এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটারের বিচার করতে হবে। এত তাড়াতাড়ি তিনতলায় ওঠা যাবে না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের উদাহরণ তুলে আইনমন্ত্রী বলেন, কোথাও এরকম স্বচ্ছ ইসি গঠনের নিয়ম নেই।
এই আইনের মধ্যে ইসি গঠন হলে বিএনপি ‘ভোট চুরি’ করতে পারবে না মন্তব্য করে আইনমন্ত্রী আরও বলেন, এর জন্য তাদের ‘গাত্রদাহ’ শুরু হয়েছে।

বর্তমান নির্বাচন কমিশনারদের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, তাঁদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে উল্লেখ করে তাঁদের বিচারের আওতায় আনার দাবি করেছেন বিএনপি দলীয় সাংসদ হারুনুর রশীদ। তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁদের (বর্তমান নির্বাচন কমিশন) মেয়াদ শেষ হবে। তাঁদের বিরুদ্ধে নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার এবং উনাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে সেগুলোর ব্যাপারে তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা খুবই জরুরি।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২ ’নামে খসড়া আইনটি উত্থাপনের বিরোধীতা করে একথা বলেন তিনি। এর আগে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আইনটি সংসদে উত্থাপনের জন্য স্পিকার ড. শিরীন শারমিনের অনুমতি চান।
বিলটি সংসদে ওঠানোর বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে বিএনপির হারুনুর রশীদ বলেন, যে বিলটি আইনমন্ত্রী এনেছেন, তাতে জনগণের প্রত্যাশা, রাজনৈতিক দলগুলোর এবং সুশীল সমাজের যে প্রত্যাশা, তার সঙ্গে সঙ্গতিপুর্ণ নয়।
তিনি বলেন, আমরা দীর্ঘদিন দন যাবৎ, নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করার জন্য একটি আইন প্রণয়নের আহ্বান জানিয়ে আসছিলাম। আজকে আইনমন্ত্রী যে বিলটি উত্থাপন করেছেন, ইতিমধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজ গণমাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আসছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলা হয়েছে-‘যাহা লাউ তাহা-ই কদু’।
হারুন বলেন, অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে বলতে চাই-সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে বিগত যে দুটি নির্বাচন কমিশন, নকিব ও হুদা কমিশন গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে। আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৬ সালে বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন কমিশন সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে যাবেন না। ১৯৯৫-৯৬ সালে দীর্ঘ ১৭২ দিন হরতালের মধ্যদিয়ে আজকের প্রধানমন্ত্রী সেই সময় দাবি করেছিলেন তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ছাড়া কোনো নির্বাচনে যাবেন না।
তিনি বলেন, আজকে যে আইনটি তোলা হয়েছে তাতে ধরে নিতে পারি ইতোপূর্বে সার্চ কমিটির মাধ্যমে গঠিত দুটি কমিশনকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আনা হয়েছে। এখানে নতুনত্ব কিছু নেই। ইতোপূর্বে যে কমিশন গঠিত হয়েছে তার অনুরূপ বিল এখানে তোলা হয়েছে।
সার্চ কমিটির সদস্যদের তথ্য তুলে ধরে বিএনপির এই সংসদ সদস্য বলেন, এই আইনটি প্রশ্নবিদ্ধ। এই আইন দিয়ে বর্তমান সংকটের নিরসন হবে না। সংকট থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পারবো না। আমি দাবি করবো-আইনটি প্রত্যাহার করুন। আইনমন্ত্রী কিছুদিন আগে বলেছিলেন, এরকম একটি আইন প্রনয়নের জন্য রাজনৈতিক দল ও সুধীসমাজের সাথে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। এই কথা বলার পর তিনি কী করে এই আইনটি আনেন।
হারুন তাঁর বক্তব্যের সময় সংসদে উত্থাপিত বিল এবং সংবিধানের বিভিন্ন অনুচ্ছেদ থেকে পড়ে শোনান।
এর জবাব দিতে উঠে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকও খসড়া আইনের বিভিন্ন ধারা পড়ে ব্যাখ্যা করেন। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনিসুল হককে বিভিন্ন বিষয় মনে করিয়ে দেন।
তিনি বলেন, প্রথম কথা হচ্ছে, উনাদের ইতিহাস বলতে হয়। নিজেরা নিজেরা নির্বাচনে জয়লাভের জন্য যতরকম কারসাজি-বিচারপতি আজিজ সাহেবকে দিয়ে কমিশন গঠন, এক কোটি ৩০ লাখ ভুয়া ভোটার তৈরি, একজন ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার জন্য বিচারকদের বয়স ৬৫ থেকে বাড়িয়ে ৬৭ করেছিলেন।
আনিসুল হক বলেন, এটা উনারা কার সঙ্গে আলোচনা করে করেছিলেন? উনারা এখানে বসে নিজেরা নিজেরা করে ফেলেছিলেন। উনারা কারো সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন মনে করেননি। কারচুপি করে ক্ষমতায় আসার জন্য উনারা নিরবিচ্ছিন্ন ইলেকশন করতে চেয়েছিলেন। মানে কারচুপি করে ক্ষমতায় আসার জন্য।
২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারির ভোটের তফসিল প্রসঙ্গ টেনে আইনমন্ত্রী বলেন, উনারা ২২ জানুয়ারি নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন। জনগণ তা প্রত্যাখ্যান করেছে।
আইনমন্ত্রী বলেন, সংবিধানে বলা আছে, নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য আইন করতে হবে। আমরা সেই আইন করেছি। উনারা বুঝে বলুক না বুঝে বলুক, বলছেন এটা সার্চ কমিটির আইন। উনারা বলছেন আইনটা আমরা ঠিক করিনি। উনাদের সঙ্গে আলোচনা করিনি।
আইনটি সংসদে তোলার কারণ ব্যাখ্যা করে মন্ত্রী বলেন, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এনজিও আমার কাছে একটি ড্রাফট দিয়েছিল। যখন আমি বলেছিলাম, এই সংসদে পাস করে, কোভিড সিচুয়েশেনের জন্য, এই সংসদে পাস করা করা সম্ভব হবে না, অন্য কিছু না, কোভিড সিচুয়েশনের জন্য। প্রধানমন্ত্রী ২০১৭ সালেই বলেছিলেন এই আইন করা প্রয়োজন। উনারা বলেছিলেন অর্ডিন্যান্স করে আইন করে দিতে হবে। আমি বলেছিলাম এই আইন সংসদে না এনে করা ঠিক হবে না। সকলের সঙ্গে আলোচনা করে সংসদে তার পরে করা উচিত।
আইনমন্ত্রী সার্চ কমিটি গঠনে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের উদ্যোগের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, তখন একটা কনসেনশাস হয়েছিল। তখন গেজেট হলো। নির্বাচন কমিশন গঠন হল। পরেরবার আবার একইভাবে হল। এটা আইন ছিল না কিন্তু এটা ছিল ফোর্স অব ল’। কারণ এটি রাষ্ট্রপ্রধান করেছিলেন। রাষ্ট্রপ্রধানের চেয়ে বড় কেউ না। তখন বিএনপির আপত্তি ছিল না।
খসড়া আইন থেকে সার্চ কমিটির বিধান তুলে ধরে আনিসুল হক বলেন, উইদাউট প্রেজুডিস বলছি, যদি কোনো নির্বাচন কমিশনার কোনো অন্যায় করে থাকে, তাহলে কী তাকে এই আইনের নয় দফায় তাঁকে ইনডেমনিটি দেওয়া হয়েছে?
তিনি বলেন, মহামান্য রাষ্ট্রপতি যে দুবার সার্চ কমিটি করেছেন, সেটাও আইনসিদ্ধ ছিল। সেটাও আইনের আওতায় আনা হল। এটা কনসেনশাসের ভিত্তিতে করা হয়েছিল। উনাদের কথা হচ্ছে, যা করেন করেন, তাল গাছ আমার। তাল গাছ উনাদের না। তাল গাছ জনগণের। উনারা না বুঝে বলছেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, আইনটা যখন করে ফেললাম পালের হাওয়া চলে গেছে। সেজন্য এখন কী বলবেন। এইটা নাই, ওইটা আছে। ওইটা নাই, এসব নাচগান শুরু করে দিয়েছেন। উনারা (বিএনপি) চান উনাদের পকেটে যে নাম সেই নাম দিয়ে ইসি গঠন হবে। সেটা হবে না। এটা বাংলাদেশ। জনগণ ঠিক করবে। কোনো দল অগ্রাধিকার পাবে না।
আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের সময় বিরোধী দলের আসন থেকে হারুন কথা বলা শুরু করলে আনিসুল হক বলেন, উনারা (বিএনপি) না শুনলে শিখবেন কিভাবে। বুঝবেনতো না, শিখবেন কী?
সার্চ কমিটির গঠন খসড়া আইন থেকে তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, চারজন সাংবিধানিক পদের অধিকারী। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ইচ্ছা করলেও, চাকরিচ্যুত করতে পারবেন না। মহামান্য রাষ্ট্রপতি পছন্দ না করলেও দশজনের ভেতর তাঁকে থাকতে হবে।
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অনিয়মের বিচারের জন্য হারুনের দাবী প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, আগে আজিজ কমিশনের বিচার করতে হবে। এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটারের বিচার করতে হবে। এত তাড়াতাড়ি তিনতলায় ওঠা যাবে না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের উদাহরণ তুলে আইনমন্ত্রী বলেন, কোথাও এরকম স্বচ্ছ ইসি গঠনের নিয়ম নেই।
এই আইনের মধ্যে ইসি গঠন হলে বিএনপি ‘ভোট চুরি’ করতে পারবে না মন্তব্য করে আইনমন্ত্রী আরও বলেন, এর জন্য তাদের ‘গাত্রদাহ’ শুরু হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
১২ মিনিট আগে
আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট-সংক্রান্ত জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
১ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি খাত থেকে কার্বন নিঃসরণও উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৮ সালে যেখানে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ ছিল ৪১ মিলিয়ন টন, ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮৯ মিলিয়ন টনে। অর্থাৎ ১১৮ শতাংশ বৃদ্ধি। ২০৩০ সালে এই নিঃসরণ ১৭০ মিলিয়ন টনে পৌঁছাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা ২০০৮ সালের...
১ ঘণ্টা আগেপোস্টাল ভোট
বাসস, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
ইতিমধ্যে প্রবাসীদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গত পাঁচ দিনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১ লাখ ৬৮ হাজার ৯০০ জন প্রবাসী ভোটারের কাছে ব্যালট পাঠানো হয়েছে জানিয়েছেন ‘আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই)’ প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান।
আজ বুধবার সকাল ১১টায় ইসির ওয়েবসাইটে দেখা যায়, নিবন্ধনকারীদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ লাখ ২১ হাজার ৮০০ জন এবং নারী ভোটার ৫০ হাজার ২১০ জন।
পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপ নিবন্ধনকারী প্রবাসীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সৌদি আরবের। দেশটি থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯১৬ জন নিবন্ধন করেছেন। এছাড়া কাতারে ৫৬ হাজার ১৪৪ জন, ওমানে ৪১ হাজার ৭৩৭ জন, মালয়েশিয়ায় ৩৯ হাজার ১০৫ জন, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৩০ হাজার ১০০ জন, যুক্তরাষ্ট্রে ২৪ হাজার ৮৪৯ জন, কুয়েতে ২২ হাজার ১২৩ জন, যুক্তরাজ্যে ২০ হাজার ২০৯ জন ও সিঙ্গাপুরে ১৭ হাজার ৩৪৬ জন নিবন্ধন করেছেন।
গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে প্রবাসীদের কাছে ব্যালট পাঠানো শুরু হয়েছে। ইসি সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার কাতারে ২১ হাজার, ওমানে ৩ হাজার ৬০০, সৌদি আরবে ১০ হাজার ৫০০, কুয়েতে ১ হাজার, ইতালিতে ৫ হাজার, পর্তুগালে ১ হাজার ৫০০, ফ্রান্সে ১ হাজার এবং জার্মানিতে ১ হাজার ব্যালট পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া, গত সোমবার অস্ট্রেলিয়ায় ৬ হাজার ৭৭৯, মালয়েশিয়ায় ১৬ হাজার ৫৬৮, ওমানে ১৮ হাজার এবং কাতারে ১১ হাজার ব্যালট পাঠানো হয়। এরপর গত শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ায় ৮৯২, যুক্তরাজ্যে ৫৭৩ এবং মালয়েশিয়ায় ৬ হাজার ২৪৬ ব্যালট পাঠানো হয়।
গত শনিবার সন্ধ্যায় মোট সাতটি দেশে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৮ হাজার ৪৮০, চীনে ৬৮১, কুয়েতে ১ হাজার ৩১০, কাতারে ২ হাজার ৭৩৭, সৌদি আরবে ৭ হাজার ৩৪৩, জাপানে ৫ হাজার ৬০০ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭ হাজার ৬৮১টি ব্যালট পাঠানো হয়।
এছাড়া, গত রোববার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১ হাজার ১১৬, যুক্তরাষ্ট্রে ৮ হাজার ৭১৮, কানাডায় ৯ হাজার ৪৪৩, ইতালিতে ৫ হাজার ৬৮৬, জার্মানিতে ২ হাজার ১২৬ এবং ফ্রান্সে ৩ হাজার ৩২১টি ব্যালট পাঠানো হয়।
আগামী ২১ জানুয়ারি প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেবে ইসি। প্রতীক বরাদ্দের পর ভোটাররা অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে প্রার্থীর তালিকা দেখতে পাবেন এবং নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যালট পেপারে প্রতীকের পাশে ফাঁকা ঘরে টিক বা ক্রস চিহ্ন দিয়ে ভোট দিতে পারবেন।
সালীম আহমাদ খান জানান, প্রবাসীদের কেউ যদি (আগে থেকে প্রার্থীর বিষয় নিশ্চিত হয়ে) প্রতীক বরাদ্দের আগে ভোট দেন সেক্ষেত্রে তাঁর ভোট বাতিল হবে না। তবে নিয়ম অনুযায়ী প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার পর প্রার্থী দেখে ভোট দেবেন প্রবাসীরা।
তিনি আরও জানান, প্রবাসীদের নিবন্ধনের শেষ সময় ২৫ ডিসেম্বর। এর পর আর সময় বাড়ানো হবে না।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসী ভোটাররা যে দেশ থেকে ভোট দেবেন, অবশ্যই সে দেশের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করতে হবে। নিবন্ধনের জন্য গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে হবে।
অন্যদিকে, দেশে অবস্থানরত ভোটারদের মধ্যে ‘ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোট’ ক্যাটাগরিতে নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৫০ জন।
জেলাভিত্তিক নিবন্ধনে শীর্ষে রয়েছে কুমিল্লা, ৬৪ হাজার ১৩২ জন। ঢাকায় ৫৫ হাজার ৬৪০ জন, চট্টগ্রামে ৫৪ হাজার ৭৬৯ জন, নোয়াখালীতে ৩৬ হাজার ৫৯০ জন, সিলেটে ২৬ হাজার ৭৪৯ জন ও চাঁদপুরে ২৫ হাজার ৩১৮ জন নিবন্ধন করেছেন।
আসনভিত্তিক হিসেবে ফেনী-৩ আসনে ৯ হাজার ৬১১ জন নিবন্ধন করেছেন, যা সর্বোচ্চ। এছাড়া, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ৮ হাজার ৯৩০ জন, কুমিল্লা-১০ আসনে ৮ হাজার ৪৩৮ জন ও নোয়াখালী-১ আসনে ৮ হাজার ৩৮৪ জন ভোটার পোস্টাল ভোট দিতে নিবন্ধন করেছেন।
নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিরা ১৮ থেকে ২৫ ডিসেম্বর, আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাররা ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর এবং নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন। এই সময়ের মধ্যে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন করা যাবে।
ইসি জানায়, পোস্টাল ব্যালট পেতে হলে নিবন্ধনের সময় ভোটারের অবস্থানকালীন দেশের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা দিতে হবে। প্রয়োজনে কর্মস্থল বা পরিচিতজনের ঠিকানাও ব্যবহার করা যাবে। তবে ভুল ঠিকানা দিলে ব্যালট পাঠানো সম্ভব হবে না।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
ইতিমধ্যে প্রবাসীদের কাছে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গত পাঁচ দিনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১ লাখ ৬৮ হাজার ৯০০ জন প্রবাসী ভোটারের কাছে ব্যালট পাঠানো হয়েছে জানিয়েছেন ‘আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই)’ প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান।
আজ বুধবার সকাল ১১টায় ইসির ওয়েবসাইটে দেখা যায়, নিবন্ধনকারীদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ লাখ ২১ হাজার ৮০০ জন এবং নারী ভোটার ৫০ হাজার ২১০ জন।
পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপ নিবন্ধনকারী প্রবাসীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সৌদি আরবের। দেশটি থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯১৬ জন নিবন্ধন করেছেন। এছাড়া কাতারে ৫৬ হাজার ১৪৪ জন, ওমানে ৪১ হাজার ৭৩৭ জন, মালয়েশিয়ায় ৩৯ হাজার ১০৫ জন, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৩০ হাজার ১০০ জন, যুক্তরাষ্ট্রে ২৪ হাজার ৮৪৯ জন, কুয়েতে ২২ হাজার ১২৩ জন, যুক্তরাজ্যে ২০ হাজার ২০৯ জন ও সিঙ্গাপুরে ১৭ হাজার ৩৪৬ জন নিবন্ধন করেছেন।
গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে প্রবাসীদের কাছে ব্যালট পাঠানো শুরু হয়েছে। ইসি সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার কাতারে ২১ হাজার, ওমানে ৩ হাজার ৬০০, সৌদি আরবে ১০ হাজার ৫০০, কুয়েতে ১ হাজার, ইতালিতে ৫ হাজার, পর্তুগালে ১ হাজার ৫০০, ফ্রান্সে ১ হাজার এবং জার্মানিতে ১ হাজার ব্যালট পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া, গত সোমবার অস্ট্রেলিয়ায় ৬ হাজার ৭৭৯, মালয়েশিয়ায় ১৬ হাজার ৫৬৮, ওমানে ১৮ হাজার এবং কাতারে ১১ হাজার ব্যালট পাঠানো হয়। এরপর গত শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ায় ৮৯২, যুক্তরাজ্যে ৫৭৩ এবং মালয়েশিয়ায় ৬ হাজার ২৪৬ ব্যালট পাঠানো হয়।
গত শনিবার সন্ধ্যায় মোট সাতটি দেশে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৮ হাজার ৪৮০, চীনে ৬৮১, কুয়েতে ১ হাজার ৩১০, কাতারে ২ হাজার ৭৩৭, সৌদি আরবে ৭ হাজার ৩৪৩, জাপানে ৫ হাজার ৬০০ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭ হাজার ৬৮১টি ব্যালট পাঠানো হয়।
এছাড়া, গত রোববার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১ হাজার ১১৬, যুক্তরাষ্ট্রে ৮ হাজার ৭১৮, কানাডায় ৯ হাজার ৪৪৩, ইতালিতে ৫ হাজার ৬৮৬, জার্মানিতে ২ হাজার ১২৬ এবং ফ্রান্সে ৩ হাজার ৩২১টি ব্যালট পাঠানো হয়।
আগামী ২১ জানুয়ারি প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেবে ইসি। প্রতীক বরাদ্দের পর ভোটাররা অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে প্রার্থীর তালিকা দেখতে পাবেন এবং নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যালট পেপারে প্রতীকের পাশে ফাঁকা ঘরে টিক বা ক্রস চিহ্ন দিয়ে ভোট দিতে পারবেন।
সালীম আহমাদ খান জানান, প্রবাসীদের কেউ যদি (আগে থেকে প্রার্থীর বিষয় নিশ্চিত হয়ে) প্রতীক বরাদ্দের আগে ভোট দেন সেক্ষেত্রে তাঁর ভোট বাতিল হবে না। তবে নিয়ম অনুযায়ী প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার পর প্রার্থী দেখে ভোট দেবেন প্রবাসীরা।
তিনি আরও জানান, প্রবাসীদের নিবন্ধনের শেষ সময় ২৫ ডিসেম্বর। এর পর আর সময় বাড়ানো হবে না।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসী ভোটাররা যে দেশ থেকে ভোট দেবেন, অবশ্যই সে দেশের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করতে হবে। নিবন্ধনের জন্য গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে হবে।
অন্যদিকে, দেশে অবস্থানরত ভোটারদের মধ্যে ‘ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোট’ ক্যাটাগরিতে নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৫০ জন।
জেলাভিত্তিক নিবন্ধনে শীর্ষে রয়েছে কুমিল্লা, ৬৪ হাজার ১৩২ জন। ঢাকায় ৫৫ হাজার ৬৪০ জন, চট্টগ্রামে ৫৪ হাজার ৭৬৯ জন, নোয়াখালীতে ৩৬ হাজার ৫৯০ জন, সিলেটে ২৬ হাজার ৭৪৯ জন ও চাঁদপুরে ২৫ হাজার ৩১৮ জন নিবন্ধন করেছেন।
আসনভিত্তিক হিসেবে ফেনী-৩ আসনে ৯ হাজার ৬১১ জন নিবন্ধন করেছেন, যা সর্বোচ্চ। এছাড়া, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ৮ হাজার ৯৩০ জন, কুমিল্লা-১০ আসনে ৮ হাজার ৪৩৮ জন ও নোয়াখালী-১ আসনে ৮ হাজার ৩৮৪ জন ভোটার পোস্টাল ভোট দিতে নিবন্ধন করেছেন।
নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিরা ১৮ থেকে ২৫ ডিসেম্বর, আইনি হেফাজতে থাকা ভোটাররা ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর এবং নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন। এই সময়ের মধ্যে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন করা যাবে।
ইসি জানায়, পোস্টাল ব্যালট পেতে হলে নিবন্ধনের সময় ভোটারের অবস্থানকালীন দেশের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা দিতে হবে। প্রয়োজনে কর্মস্থল বা পরিচিতজনের ঠিকানাও ব্যবহার করা যাবে। তবে ভুল ঠিকানা দিলে ব্যালট পাঠানো সম্ভব হবে না।

বর্তমান নির্বাচন কমিশনারদের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে উল্লেখ করে তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবি করেছেন বিএনপি দলীয় সাংসদ হারুনুর রশীদ। তিনি বলেন...
২৩ জানুয়ারি ২০২২
আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট-সংক্রান্ত জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
১ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি খাত থেকে কার্বন নিঃসরণও উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৮ সালে যেখানে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ ছিল ৪১ মিলিয়ন টন, ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮৯ মিলিয়ন টনে। অর্থাৎ ১১৮ শতাংশ বৃদ্ধি। ২০৩০ সালে এই নিঃসরণ ১৭০ মিলিয়ন টনে পৌঁছাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা ২০০৮ সালের...
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মোহাম্মদ আবদুল্লা আল মামুন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১-এ রাখা হয়েছে।
আতাউর রহমান বিক্রমপুরী, আসাদুল্লাহ বা আতাউর নামেও পরিচিত। তাঁর বাবার নাম হুমায়ুন সর্দার, মা রোকেয়া বেগম।
আতাউর রহমান বিক্রমপুরীর বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী উপজেলার আমতলী গ্রামে। তিনি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় ইস্তা গ্রামে অবস্থিত মারকাজুল হুনাফা আল মুসলিমিন মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল (অধ্যক্ষ)। এ ছাড়া হুনাফা ইসলামীক স্কুলেরও প্রিন্সিপাল।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের ২৪ মার্চ ঝিকরগাছা থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনে দায়ের করা এফআইআর (নং- ১৮ / ৭৭)-এর এজাহারভুক্ত আসামি তিনি।
মাওলানা আতাউর রহমান বিক্রমপুরী বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। সোশ্যাল মিডিয়াতেও বেশ সক্রিয়। রাজধানীতেও বিভিন্ন আন্দোলন বিক্ষোভের সময় তাঁকে সামনের সারিতে দেখা গেছে।
জানা গেছে, আতাউর রহমান, আযাদী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির, বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় জয়েন্ট সেক্রেটারি এবং জাতীয় খতীব ফাউন্ডেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের শানে সাহাবা পদে রয়েছেন।
গত অক্টোবরে গাজীপুর কালিয়াকৈর উপজেলায় হিন্দু যুবক কর্তৃক মাদ্রাসার ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। একই মাসে গাজীপুরের একটি মসজিদের ইমাম মুফতি মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর কথিত ‘অপহরণ’ ঘটনা সারা দেশে বেশ আলোচনার জন্ম দেয়। দুটি ঘটনা নিয়েই সোশ্যাল মিডিয়ায় তৎপর ছিলেন আতাউর রহমান। এ দুটি বিষয় নিয়ে সশরীরে থানা-পুলিশ করেন তিনি। যদিও মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর ঘটনাটি পরে ‘অপহরণ’ নয় বলে জানায় পুলিশ।
সর্ব সম্প্রতি ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর প্রতিবাদে ঢাকার শাহবাগে আয়োজিত বিক্ষোভের একটি অংশে আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে নেতৃত্ব দিতে দেখা যায়। যদিও অন্য বিক্ষোভকারীরা তাঁদের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখায় তিনি মাঝপথে কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করে চলে যান।

আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মোহাম্মদ আবদুল্লা আল মামুন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১-এ রাখা হয়েছে।
আতাউর রহমান বিক্রমপুরী, আসাদুল্লাহ বা আতাউর নামেও পরিচিত। তাঁর বাবার নাম হুমায়ুন সর্দার, মা রোকেয়া বেগম।
আতাউর রহমান বিক্রমপুরীর বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী উপজেলার আমতলী গ্রামে। তিনি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় ইস্তা গ্রামে অবস্থিত মারকাজুল হুনাফা আল মুসলিমিন মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল (অধ্যক্ষ)। এ ছাড়া হুনাফা ইসলামীক স্কুলেরও প্রিন্সিপাল।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের ২৪ মার্চ ঝিকরগাছা থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনে দায়ের করা এফআইআর (নং- ১৮ / ৭৭)-এর এজাহারভুক্ত আসামি তিনি।
মাওলানা আতাউর রহমান বিক্রমপুরী বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। সোশ্যাল মিডিয়াতেও বেশ সক্রিয়। রাজধানীতেও বিভিন্ন আন্দোলন বিক্ষোভের সময় তাঁকে সামনের সারিতে দেখা গেছে।
জানা গেছে, আতাউর রহমান, আযাদী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির, বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় জয়েন্ট সেক্রেটারি এবং জাতীয় খতীব ফাউন্ডেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের শানে সাহাবা পদে রয়েছেন।
গত অক্টোবরে গাজীপুর কালিয়াকৈর উপজেলায় হিন্দু যুবক কর্তৃক মাদ্রাসার ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। একই মাসে গাজীপুরের একটি মসজিদের ইমাম মুফতি মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর কথিত ‘অপহরণ’ ঘটনা সারা দেশে বেশ আলোচনার জন্ম দেয়। দুটি ঘটনা নিয়েই সোশ্যাল মিডিয়ায় তৎপর ছিলেন আতাউর রহমান। এ দুটি বিষয় নিয়ে সশরীরে থানা-পুলিশ করেন তিনি। যদিও মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর ঘটনাটি পরে ‘অপহরণ’ নয় বলে জানায় পুলিশ।
সর্ব সম্প্রতি ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর প্রতিবাদে ঢাকার শাহবাগে আয়োজিত বিক্ষোভের একটি অংশে আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে নেতৃত্ব দিতে দেখা যায়। যদিও অন্য বিক্ষোভকারীরা তাঁদের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখায় তিনি মাঝপথে কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করে চলে যান।

বর্তমান নির্বাচন কমিশনারদের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে উল্লেখ করে তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবি করেছেন বিএনপি দলীয় সাংসদ হারুনুর রশীদ। তিনি বলেন...
২৩ জানুয়ারি ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
১২ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট-সংক্রান্ত জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
১ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি খাত থেকে কার্বন নিঃসরণও উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৮ সালে যেখানে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ ছিল ৪১ মিলিয়ন টন, ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮৯ মিলিয়ন টনে। অর্থাৎ ১১৮ শতাংশ বৃদ্ধি। ২০৩০ সালে এই নিঃসরণ ১৭০ মিলিয়ন টনে পৌঁছাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা ২০০৮ সালের...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
আজ বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়।
এতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট-সংক্রান্ত জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ছিলেন আলী রীয়াজ। পরে তাঁকে উপদেষ্টা পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
আজ বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়।
এতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট-সংক্রান্ত জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ছিলেন আলী রীয়াজ। পরে তাঁকে উপদেষ্টা পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

বর্তমান নির্বাচন কমিশনারদের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে উল্লেখ করে তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবি করেছেন বিএনপি দলীয় সাংসদ হারুনুর রশীদ। তিনি বলেন...
২৩ জানুয়ারি ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
১২ মিনিট আগে
আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি খাত থেকে কার্বন নিঃসরণও উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৮ সালে যেখানে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ ছিল ৪১ মিলিয়ন টন, ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮৯ মিলিয়ন টনে। অর্থাৎ ১১৮ শতাংশ বৃদ্ধি। ২০৩০ সালে এই নিঃসরণ ১৭০ মিলিয়ন টনে পৌঁছাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা ২০০৮ সালের...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে বিদ্যুৎ খাতে বিপুল বিনিয়োগ হলেও জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর কার্যত থমকে আছে। ২০১০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ খাতে প্রায় ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ হলেও এর ৯৬ দশমিক ৭ শতাংশ ব্যয় হয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে। বিপরীতে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ মাত্র ৩ দশমিক ৩ শতাংশ। নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সুশাসনের ঘাটতি, নীতিগত দুর্বলতা ও প্রাতিষ্ঠানিক অনিয়ম বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) ধানমন্ডি কার্যালয়ে আজ বুধবার সকালে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন: সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়। এটি উপস্থাপন করেন নেওয়াজুল মওলা ও আশনা ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, উপদেষ্টা (নির্বাহী ব্যবস্থাপনা) অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের ও আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ২৮ হাজার ৬১৬ দশমিক ৫ মেগাওয়াট। এর মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানির অংশ মাত্র ১ হাজার ৩১৪ দশমিক ৭ মেগাওয়াট; যা মোট সক্ষমতার ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৮-এ ২০৩০ সালের মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে এসে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে তিন গুণ বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং দ্বিগুণ জ্বালানি দক্ষতা অর্জনের বিষয়ে দেশগুলো একমত হয়। এই অঙ্গীকার কপ-২৯ ও কপ-৩০ সম্মেলনেও বহাল রয়েছে।
টিআইবি বলছে, দেশে বর্তমানে মাত্র ১৭টি গ্রিড-সংযুক্ত নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্প রয়েছে, যার মোট সক্ষমতা ১ হাজার ২২১ দশমিক ৪ মেগাওয়াট। ভূমি স্বল্পতাকে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ প্রসারে ‘প্রধান বাধা’ হিসেবে দেখানো হলেও সাম্প্রতিক গবেষণাগুলো একে ‘মিথ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে পর্যাপ্ত সৌরশক্তি উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারি মালিকানাধীন বিদ্যুৎ প্রকল্পের পরিবর্তে ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার (আইপিপি) থেকে উচ্চমূল্যে বিদ্যুৎ ক্রয়ের প্রবণতা বাড়ছে। অধিকাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পই আনসলিসিটেড, অর্থাৎ প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র ছাড়াই আইপিপির মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে; যা সুশাসন নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
জ্বালানি খাত থেকে কার্বন নিঃসরণও উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৮ সালে যেখানে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ ছিল ৪১ মিলিয়ন টন, ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮৯ মিলিয়ন টনে। অর্থাৎ ১১৮ শতাংশ বৃদ্ধি। ২০৩০ সালে এই নিঃসরণ ১৭০ মিলিয়ন টনে পৌঁছাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা ২০০৮ সালের তুলনায় ৪১৫ শতাংশ বেশি।
টিআইবির মতে, জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের সম্প্রসারণ প্যারিস চুক্তি, জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (এনডিসি) ও জাতিসংঘের টেকসই অভীষ্ট লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের পরিপন্থী। একই সঙ্গে আমদানিনির্ভর জ্বালানি ব্যবস্থার কারণে দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা ক্রমেই ঝুঁকির মুখে পড়ছে।
প্রতিবেদনে আশঙ্কা প্রকাশ করে বলা হয়, জ্বালানি মিশ্রণে নবায়নযোগ্য জ্বালানির বর্তমান ক্ষুদ্র অবদান এবং চলমান প্রকল্পগুলোর ধীর অগ্রগতি ২০৫০ সালের মধ্যে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক নয়।
গবেষণায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করা হয়। এ লক্ষ্যে ২০০৮ থেকে ২০২৫ সাল সময়কালে আইন, নীতি ও পরিকল্পনা বিশ্লেষণ করা হয়।
পাশাপাশি ২০১২ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে গৃহীত নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পগুলোর পরিকল্পনা, অনুমোদন ও বাস্তবায়ন পর্যায়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির ধরন পর্যালোচনা করা হয়।
টিআইবি মনে করে, ২০৫০ সালের মধ্যে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ন্যায়সংগত জ্বালানি রূপান্তরের জন্য বিদ্যমান নীতি পুনর্মূল্যায়ন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি।

দেশে বিদ্যুৎ খাতে বিপুল বিনিয়োগ হলেও জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর কার্যত থমকে আছে। ২০১০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ খাতে প্রায় ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ হলেও এর ৯৬ দশমিক ৭ শতাংশ ব্যয় হয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে। বিপরীতে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ মাত্র ৩ দশমিক ৩ শতাংশ। নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সুশাসনের ঘাটতি, নীতিগত দুর্বলতা ও প্রাতিষ্ঠানিক অনিয়ম বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) ধানমন্ডি কার্যালয়ে আজ বুধবার সকালে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন: সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়। এটি উপস্থাপন করেন নেওয়াজুল মওলা ও আশনা ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, উপদেষ্টা (নির্বাহী ব্যবস্থাপনা) অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের ও আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ২৮ হাজার ৬১৬ দশমিক ৫ মেগাওয়াট। এর মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানির অংশ মাত্র ১ হাজার ৩১৪ দশমিক ৭ মেগাওয়াট; যা মোট সক্ষমতার ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৮-এ ২০৩০ সালের মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে এসে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে তিন গুণ বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং দ্বিগুণ জ্বালানি দক্ষতা অর্জনের বিষয়ে দেশগুলো একমত হয়। এই অঙ্গীকার কপ-২৯ ও কপ-৩০ সম্মেলনেও বহাল রয়েছে।
টিআইবি বলছে, দেশে বর্তমানে মাত্র ১৭টি গ্রিড-সংযুক্ত নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্প রয়েছে, যার মোট সক্ষমতা ১ হাজার ২২১ দশমিক ৪ মেগাওয়াট। ভূমি স্বল্পতাকে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ প্রসারে ‘প্রধান বাধা’ হিসেবে দেখানো হলেও সাম্প্রতিক গবেষণাগুলো একে ‘মিথ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে পর্যাপ্ত সৌরশক্তি উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারি মালিকানাধীন বিদ্যুৎ প্রকল্পের পরিবর্তে ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার (আইপিপি) থেকে উচ্চমূল্যে বিদ্যুৎ ক্রয়ের প্রবণতা বাড়ছে। অধিকাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পই আনসলিসিটেড, অর্থাৎ প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র ছাড়াই আইপিপির মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে; যা সুশাসন নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
জ্বালানি খাত থেকে কার্বন নিঃসরণও উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৮ সালে যেখানে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ ছিল ৪১ মিলিয়ন টন, ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮৯ মিলিয়ন টনে। অর্থাৎ ১১৮ শতাংশ বৃদ্ধি। ২০৩০ সালে এই নিঃসরণ ১৭০ মিলিয়ন টনে পৌঁছাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা ২০০৮ সালের তুলনায় ৪১৫ শতাংশ বেশি।
টিআইবির মতে, জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের সম্প্রসারণ প্যারিস চুক্তি, জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান (এনডিসি) ও জাতিসংঘের টেকসই অভীষ্ট লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের পরিপন্থী। একই সঙ্গে আমদানিনির্ভর জ্বালানি ব্যবস্থার কারণে দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা ক্রমেই ঝুঁকির মুখে পড়ছে।
প্রতিবেদনে আশঙ্কা প্রকাশ করে বলা হয়, জ্বালানি মিশ্রণে নবায়নযোগ্য জ্বালানির বর্তমান ক্ষুদ্র অবদান এবং চলমান প্রকল্পগুলোর ধীর অগ্রগতি ২০৫০ সালের মধ্যে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক নয়।
গবেষণায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করা হয়। এ লক্ষ্যে ২০০৮ থেকে ২০২৫ সাল সময়কালে আইন, নীতি ও পরিকল্পনা বিশ্লেষণ করা হয়।
পাশাপাশি ২০১২ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে গৃহীত নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পগুলোর পরিকল্পনা, অনুমোদন ও বাস্তবায়ন পর্যায়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির ধরন পর্যালোচনা করা হয়।
টিআইবি মনে করে, ২০৫০ সালের মধ্যে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ন্যায়সংগত জ্বালানি রূপান্তরের জন্য বিদ্যমান নীতি পুনর্মূল্যায়ন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি।

বর্তমান নির্বাচন কমিশনারদের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে উল্লেখ করে তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবি করেছেন বিএনপি দলীয় সাংসদ হারুনুর রশীদ। তিনি বলেন...
২৩ জানুয়ারি ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ৬ লাখ ৭২ হাজার ১২ জন ভোটার নিবন্ধন করেছেন। প্রবাসী বাংলাদেশি ছাড়াও নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিজ এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীরা নিবন্ধন করছেন।
১২ মিনিট আগে
আলোচিত ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিন মাসের আটকাদেশ দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে আজ বুধবার সকালে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট-সংক্রান্ত জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
১ ঘণ্টা আগে