আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশ থেকে চুরি হওয়া সম্পদ ফেরাতে রোডম্যাপ তৈরি করছে বাংলাদেশ। যাতে শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশ থেকে পাচার হওয়া ৭৫ থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলার ফেরত আনা যায়। সরকারের লক্ষ্য এই বছরের শেষের মধ্যে হাসিনা, তাঁর সরকারের সাবেক মন্ত্রী এবং নয়টি ব্যবসায়ী গোষ্ঠীসহ বিভিন্ন পক্ষে পাচার করা সম্পদের অর্ধেক ফেরত আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকা যুক্তরাজ্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এই আশায় যে, ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ দেশে অবৈধভাবে টাকা পাচারকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আর্থিক ও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে রাজি হয়। এসব ব্যক্তি বাংলাদেশ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পাচার করে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং এবং কেম্যান দ্বীপপুঞ্জে রেখেছে।
পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ. মনসুর গতকাল সোমবার লন্ডনে অল-পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। যাতে বাংলাদেশ ব্রিটিশ সরকারকে ১১টি বাংলাদেশি ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করতে করতে পারে এবং অবৈধভাবে পাচার করা অর্থ উদ্ধার করতে পারে।
পোর্টকুলিস হাউসে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মনসুর ব্রিটিশ আইনপ্রণেতাদের বলেন, ‘কিছু ব্যবসায়ী সরাসরি বাংলাদেশের ব্যাংকিং সিস্টেম থেকে ২০ থেকে ২৫ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছেন। (এই পাচার করা অর্থ উদ্ধারে) যুক্তরাজ্য হলো প্রথম দেশ, যাদের সাহায্য আমরা চাইছি...যদি যুক্তরাজ্যের আইনি ব্যবস্থায় কিছু ইতিবাচক হয়, তাহলে বিশ্বব্যাপী এর প্রতিক্রিয়া থাকবে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আরও বলেন, ব্রিটিশ সরকারের সহায়তায় অন্যান্য দেশকেও একই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করা হবে। সফরে আহসান এইচ মনসুরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি এবং বর্তমান ও সাবেক বিচারমন্ত্রীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পরিকল্পনা করেছে। আগামী বুধবার আহসান এইচ মনসুর আন্তর্জাতিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সঙ্গে একটি সম্মেলন আয়োজন করবেন।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার যে ১১টি ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর পাচার করা অর্থ উদ্ধার করতে চাইছে তাদের নাম এখনো প্রকাশ করেনি। তবে, অবৈধ অর্থ পাচারের তদন্তকারী জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের মতে, এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে—অ্যারামিট গ্রুপের মালিক ও সাবেক ভূমিমন্ত্রী সৈয়দুজ্জামান চৌধুরী, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং নাসা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা নজরুল ইসলাম মজুমদার অন্যতম। তাদের সবারই গার্মেন্টস এবং ব্যাংকিংসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবসা আছে।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, সরকার শিগগির একটি বিশেষ আইন তৈরি করবে, যাতে চুরি হওয়া সম্পদ পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
গত সপ্তাহে রোডম্যাপ চূড়ান্ত করতে এক বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আশাবাদ ব্যক্ত করেন, তিনি যুক্তরাজ্যকে ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে বাংলাদেশি অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপে রাজি করাতে সক্ষম হবেন।
আহসান এইচ মনসুর নিক্কেই এশিয়াকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশি আইনপ্রণেতাদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের ওপর অন্তত ১৫০টি মামলা প্রস্তুত করেছে, যাতে পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।’
২০১০ এবং ২০১৫ সালে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের চুরি হওয়া সম্পদ পুনরুদ্ধার উদ্যোগের (এসটিএআর) আওতায় যুক্তরাজ্যের অনুরোধে ১৫ লাখ ডলারের বেশি সম্পদ ফেরত দিয়েছিল। এ ছাড়া, ২০০৭ সালে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর কাছ থেকে ২৩ কোটি টাকা (বর্তমান বিনিময় হারে ১ দশমিক ৮৯ মিলিয়ন ডলার) যুক্তরাজ্যে ফিরিয়ে দিয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘বাংলাদেশ দুই বার যুক্তরাজ্যের সম্পদ ফিরিয়ে দিয়েছে। এখন আমাদের পালা যুক্তরাজ্য থেকে চুরি হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে নেওয়ার।’
রোডম্যাপ অনুযায়ী, পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে মে মাসে। বাংলাদেশ ব্যাংক ব্রিটেনের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সির অধীনে কাজ করা আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী সমন্বয় কেন্দ্র (আইএসিসিসি) এবং বিশ্বব্যাংকের এসটিএআর—এর সহযোগিতায় লন্ডনে বাংলাদেশ ‘অ্যাসেট রিকভারি’ বা সম্পদ পুনরুদ্ধার সম্মেলন আয়োজন করবে।
বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এ বছরের শেষ নাগাদ ১১টি অগ্রাধিকার মামলার অন্তত ৫০ শতাংশ সম্পদ পুনরুদ্ধার করতে এবং ওই গোষ্ঠীগুলোর সব সম্পদ জব্দ করতে এবং একটি সম্পদ পুনরুদ্ধার সংস্থা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।
এই বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি বেসরকারি আইন সংস্থা নিয়োগ করবে, যা মাধ্যমে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যাবে এবং সরকার বড় আকারের পাচারকারীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা শুরু করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একবার টাকা ফিরে পেলে বাংলাদেশ ব্যাংক সঞ্চয় হারানো ব্যাংক গ্রাহকদের ক্ষতিপূরণ দেবে এবং ব্যাংকিং খাতের বাইরে যেসব সম্পদ পাচার হয়েছে সেগুলো উদ্ধার হলে সাধারণ জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করা হবে।’

দেশ থেকে চুরি হওয়া সম্পদ ফেরাতে রোডম্যাপ তৈরি করছে বাংলাদেশ। যাতে শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশ থেকে পাচার হওয়া ৭৫ থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলার ফেরত আনা যায়। সরকারের লক্ষ্য এই বছরের শেষের মধ্যে হাসিনা, তাঁর সরকারের সাবেক মন্ত্রী এবং নয়টি ব্যবসায়ী গোষ্ঠীসহ বিভিন্ন পক্ষে পাচার করা সম্পদের অর্ধেক ফেরত আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকা যুক্তরাজ্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এই আশায় যে, ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ দেশে অবৈধভাবে টাকা পাচারকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আর্থিক ও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে রাজি হয়। এসব ব্যক্তি বাংলাদেশ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পাচার করে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং এবং কেম্যান দ্বীপপুঞ্জে রেখেছে।
পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ. মনসুর গতকাল সোমবার লন্ডনে অল-পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। যাতে বাংলাদেশ ব্রিটিশ সরকারকে ১১টি বাংলাদেশি ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করতে করতে পারে এবং অবৈধভাবে পাচার করা অর্থ উদ্ধার করতে পারে।
পোর্টকুলিস হাউসে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মনসুর ব্রিটিশ আইনপ্রণেতাদের বলেন, ‘কিছু ব্যবসায়ী সরাসরি বাংলাদেশের ব্যাংকিং সিস্টেম থেকে ২০ থেকে ২৫ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছেন। (এই পাচার করা অর্থ উদ্ধারে) যুক্তরাজ্য হলো প্রথম দেশ, যাদের সাহায্য আমরা চাইছি...যদি যুক্তরাজ্যের আইনি ব্যবস্থায় কিছু ইতিবাচক হয়, তাহলে বিশ্বব্যাপী এর প্রতিক্রিয়া থাকবে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আরও বলেন, ব্রিটিশ সরকারের সহায়তায় অন্যান্য দেশকেও একই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করা হবে। সফরে আহসান এইচ মনসুরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি এবং বর্তমান ও সাবেক বিচারমন্ত্রীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পরিকল্পনা করেছে। আগামী বুধবার আহসান এইচ মনসুর আন্তর্জাতিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সঙ্গে একটি সম্মেলন আয়োজন করবেন।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার যে ১১টি ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর পাচার করা অর্থ উদ্ধার করতে চাইছে তাদের নাম এখনো প্রকাশ করেনি। তবে, অবৈধ অর্থ পাচারের তদন্তকারী জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের মতে, এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে—অ্যারামিট গ্রুপের মালিক ও সাবেক ভূমিমন্ত্রী সৈয়দুজ্জামান চৌধুরী, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং নাসা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা নজরুল ইসলাম মজুমদার অন্যতম। তাদের সবারই গার্মেন্টস এবং ব্যাংকিংসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবসা আছে।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, সরকার শিগগির একটি বিশেষ আইন তৈরি করবে, যাতে চুরি হওয়া সম্পদ পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
গত সপ্তাহে রোডম্যাপ চূড়ান্ত করতে এক বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আশাবাদ ব্যক্ত করেন, তিনি যুক্তরাজ্যকে ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে বাংলাদেশি অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপে রাজি করাতে সক্ষম হবেন।
আহসান এইচ মনসুর নিক্কেই এশিয়াকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশি আইনপ্রণেতাদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের ওপর অন্তত ১৫০টি মামলা প্রস্তুত করেছে, যাতে পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।’
২০১০ এবং ২০১৫ সালে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের চুরি হওয়া সম্পদ পুনরুদ্ধার উদ্যোগের (এসটিএআর) আওতায় যুক্তরাজ্যের অনুরোধে ১৫ লাখ ডলারের বেশি সম্পদ ফেরত দিয়েছিল। এ ছাড়া, ২০০৭ সালে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর কাছ থেকে ২৩ কোটি টাকা (বর্তমান বিনিময় হারে ১ দশমিক ৮৯ মিলিয়ন ডলার) যুক্তরাজ্যে ফিরিয়ে দিয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘বাংলাদেশ দুই বার যুক্তরাজ্যের সম্পদ ফিরিয়ে দিয়েছে। এখন আমাদের পালা যুক্তরাজ্য থেকে চুরি হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে নেওয়ার।’
রোডম্যাপ অনুযায়ী, পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে মে মাসে। বাংলাদেশ ব্যাংক ব্রিটেনের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সির অধীনে কাজ করা আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী সমন্বয় কেন্দ্র (আইএসিসিসি) এবং বিশ্বব্যাংকের এসটিএআর—এর সহযোগিতায় লন্ডনে বাংলাদেশ ‘অ্যাসেট রিকভারি’ বা সম্পদ পুনরুদ্ধার সম্মেলন আয়োজন করবে।
বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এ বছরের শেষ নাগাদ ১১টি অগ্রাধিকার মামলার অন্তত ৫০ শতাংশ সম্পদ পুনরুদ্ধার করতে এবং ওই গোষ্ঠীগুলোর সব সম্পদ জব্দ করতে এবং একটি সম্পদ পুনরুদ্ধার সংস্থা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।
এই বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি বেসরকারি আইন সংস্থা নিয়োগ করবে, যা মাধ্যমে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যাবে এবং সরকার বড় আকারের পাচারকারীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা শুরু করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একবার টাকা ফিরে পেলে বাংলাদেশ ব্যাংক সঞ্চয় হারানো ব্যাংক গ্রাহকদের ক্ষতিপূরণ দেবে এবং ব্যাংকিং খাতের বাইরে যেসব সম্পদ পাচার হয়েছে সেগুলো উদ্ধার হলে সাধারণ জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করা হবে।’

বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১৩ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১৫ ঘণ্টা আগেআবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম

বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে। যেকোনো পরিস্থিতিতে তিন মাসের জ্বালানি মজুত থাকার কথা থাকলেও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) নথি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বর্তমানে আর ১৩ থেকে ২০ দিনের জ্বালানি তেলের মজুত রয়েছে। যদিও বিপিসির দাবি, দেশে জ্বালানি-সংকট দেখা দেওয়ার আশঙ্কা নেই।
বিপিসির মজুত প্রতিবেদনে জানা যায়, ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ডিজেল ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৪৯৭ টন মজুত রয়েছে। এর মধ্যে দেশের ২৪টি ডিপোর ট্যাংকে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৮২৯ টন মজুত রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন লাইটার জাহাজসহ ট্রানজিটে রয়েছে ৪৯ হাজার ৬৬৮ টন। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১৬ হাজার ৬০১ টন ডিজেল সারা দেশে বিক্রি করা হয়েছে। সে হিসাবে দেখা যায়, বর্তমানে বিপিসির কাছে ২০ দিনের ডিজেল মজুত রয়েছে। একইভাবে বিপিসি বিভিন্ন ডিপোতে পেট্রল মজুত আছে ২২ হাজার ১১৪ টন। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১ হাজার ৬১৮ টন পেট্রল বিক্রি করা হয়েছে। এই হিসাবে বিপিসির কাছে পেট্রল ১৩ দিনের মজুত আছে।
বিপিসির ২৩ ডিসেম্বরের স্টক প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে মোট ২৮ হাজার ২৭০ টন অকটেন মজুত রয়েছে। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১ হাজার ৮৮৫ টন অকটেন বিক্রি করা হয়েছে। এই হিসাবে বিপিসির কাছে ১৫ দিনের অকটেন মজুত আছে।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে বিপিসির পরিচালক এ কে এম আজাদুর রহমান জানান, সারা দেশে ২৫ দিনের অকটেন ও পেট্রল মজুত রয়েছে। এ ছাড়া ডিজেল ৩৫ দিনের মজুত রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। দেশে ডিজেলের মজুত কম কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন শুষ্ক মৌসুমে সব জায়গায় বিদ্যুতের ব্যবহার হচ্ছে। তাই ডিজেলের চাহিদা কম।
এদিকে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান মেঘনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে ১৭টি ডিপোতে ৫ হাজার ৬৯৫ টন অকটেন মজুত রয়েছে। আর পেট্রল মজুত রয়েছে ৪ হাজার ২৯৫ টন। সারা দেশের ১৭টি ডিপোতে ৯২ হাজার ৮৯৫ টন ডিজেল মজুত রয়েছে। একইভাবে সরকারি তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে ১৭টি ডিপোতে ৮০ হাজার ২১৩ টন ডিজেল মজুত রয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯১৪ টন পেট্রল এবং ৪ হাজার ১৮৭ টন অকটেন মজুত রয়েছে। পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, ফতুল্লা, রাজশাহী, হরিয়ান, চিলমারী ডিপোতে কোনো জ্বালানি তেল নাই। পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের নাটোর ডিপোতে ৩০ টন, রংপুর ডিপোতে ৫৭ টন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ডিপোতে ২ টন ডিজেল রয়েছে।
নাম না প্রকাশে সরকারি তেল বিপণনকারী এক কর্মকর্তা জানান, বিপিসির আমদানি করা জ্বালানি তেলের মজুত আশঙ্কাজনকভাবে কম রয়েছে। ডিজেলের মজুত একবারেই কম। তাঁর মতে ১৩ থেকে ১৫ দিনের জ্বালানি মজুত রয়েছে বর্তমানে।
পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক আসিফ মালিক বলেন, দেশে পর্যাপ্ত জ্বালানি মজুত রয়েছে। সংকটের কোনো আশঙ্কা নেই। নিয়মিতভাবে জ্বালানি তেলের জাহাজ আসা অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান।
তবে গাজীপুর ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আবদুল মোমিন বলেন, দেশে ধান উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে বড় মৌসুম হচ্ছে বর্তমান বোরো মৌসুম। এ সময় প্রায় ৫২ লাখ হেক্টর জমিতে চাষাবাদ হয়। এই মৌসুমে জ্বালানি-সংকট হলে সেটা দেশের খাদ্য উৎপাদনে ছেদ পড়বে।

বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে। যেকোনো পরিস্থিতিতে তিন মাসের জ্বালানি মজুত থাকার কথা থাকলেও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) নথি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বর্তমানে আর ১৩ থেকে ২০ দিনের জ্বালানি তেলের মজুত রয়েছে। যদিও বিপিসির দাবি, দেশে জ্বালানি-সংকট দেখা দেওয়ার আশঙ্কা নেই।
বিপিসির মজুত প্রতিবেদনে জানা যায়, ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ডিজেল ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৪৯৭ টন মজুত রয়েছে। এর মধ্যে দেশের ২৪টি ডিপোর ট্যাংকে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৮২৯ টন মজুত রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন লাইটার জাহাজসহ ট্রানজিটে রয়েছে ৪৯ হাজার ৬৬৮ টন। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১৬ হাজার ৬০১ টন ডিজেল সারা দেশে বিক্রি করা হয়েছে। সে হিসাবে দেখা যায়, বর্তমানে বিপিসির কাছে ২০ দিনের ডিজেল মজুত রয়েছে। একইভাবে বিপিসি বিভিন্ন ডিপোতে পেট্রল মজুত আছে ২২ হাজার ১১৪ টন। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১ হাজার ৬১৮ টন পেট্রল বিক্রি করা হয়েছে। এই হিসাবে বিপিসির কাছে পেট্রল ১৩ দিনের মজুত আছে।
বিপিসির ২৩ ডিসেম্বরের স্টক প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে মোট ২৮ হাজার ২৭০ টন অকটেন মজুত রয়েছে। ২২ ডিসেম্বর বিপিসির বিক্রয় প্রতিবেদনে দেখা যায়, এদিন ১ হাজার ৮৮৫ টন অকটেন বিক্রি করা হয়েছে। এই হিসাবে বিপিসির কাছে ১৫ দিনের অকটেন মজুত আছে।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে বিপিসির পরিচালক এ কে এম আজাদুর রহমান জানান, সারা দেশে ২৫ দিনের অকটেন ও পেট্রল মজুত রয়েছে। এ ছাড়া ডিজেল ৩৫ দিনের মজুত রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। দেশে ডিজেলের মজুত কম কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন শুষ্ক মৌসুমে সব জায়গায় বিদ্যুতের ব্যবহার হচ্ছে। তাই ডিজেলের চাহিদা কম।
এদিকে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান মেঘনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে ১৭টি ডিপোতে ৫ হাজার ৬৯৫ টন অকটেন মজুত রয়েছে। আর পেট্রল মজুত রয়েছে ৪ হাজার ২৯৫ টন। সারা দেশের ১৭টি ডিপোতে ৯২ হাজার ৮৯৫ টন ডিজেল মজুত রয়েছে। একইভাবে সরকারি তেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, সারা দেশে ১৭টি ডিপোতে ৮০ হাজার ২১৩ টন ডিজেল মজুত রয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯১৪ টন পেট্রল এবং ৪ হাজার ১৮৭ টন অকটেন মজুত রয়েছে। পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ২৩ ডিসেম্বরের মজুত প্রতিবেদনে দেখা যায়, ফতুল্লা, রাজশাহী, হরিয়ান, চিলমারী ডিপোতে কোনো জ্বালানি তেল নাই। পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের নাটোর ডিপোতে ৩০ টন, রংপুর ডিপোতে ৫৭ টন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ডিপোতে ২ টন ডিজেল রয়েছে।
নাম না প্রকাশে সরকারি তেল বিপণনকারী এক কর্মকর্তা জানান, বিপিসির আমদানি করা জ্বালানি তেলের মজুত আশঙ্কাজনকভাবে কম রয়েছে। ডিজেলের মজুত একবারেই কম। তাঁর মতে ১৩ থেকে ১৫ দিনের জ্বালানি মজুত রয়েছে বর্তমানে।
পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক আসিফ মালিক বলেন, দেশে পর্যাপ্ত জ্বালানি মজুত রয়েছে। সংকটের কোনো আশঙ্কা নেই। নিয়মিতভাবে জ্বালানি তেলের জাহাজ আসা অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান।
তবে গাজীপুর ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আবদুল মোমিন বলেন, দেশে ধান উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে বড় মৌসুম হচ্ছে বর্তমান বোরো মৌসুম। এ সময় প্রায় ৫২ লাখ হেক্টর জমিতে চাষাবাদ হয়। এই মৌসুমে জ্বালানি-সংকট হলে সেটা দেশের খাদ্য উৎপাদনে ছেদ পড়বে।

দেশ থেকে চুরি হওয়া সম্পদ ফেরাতে রোডম্যাপ তৈরি করেছে বাংলাদেশ। যাতে শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশ থেকে পাচার হওয়া ৭৫ থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলার ফেরত আনা যায়। সরকারের লক্ষ্য এই বছরের শেষের মধ্যে হাসিনা, তাঁর সরকারের সাবেক মন্ত্রী...
১৮ মার্চ ২০২৫
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১৩ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
পুলিশের তথ্য ও প্রাথমিক তদন্ত থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে, ঘটনাটি মোটেই সাম্প্রদায়িক হামলা নয়। এটি চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ভূত সহিংস পরিস্থিতির থেকে সৃষ্ট ঘটনা। নিহত ব্যক্তি শীর্ষ সন্ত্রাসী অমৃত মন্ডল ওরফে সম্রাট চাঁদা দাবির উদ্দেশ্যে এলাকায় উপস্থিত হন এবং বিক্ষুব্ধ স্থানীয় জনতার সঙ্গে সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রাণ হারান। তিনি ইতিপূর্বে ২০২৩ সালে রুজুকৃত হত্যা, চাঁদাবাজির মামলাসহ একাধিক গুরুতর মামলার আসামি ছিলেন। এসব মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও রয়েছে।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সম্রাটের সহযোগী সেলিমকে একটি বিদেশি পিস্তল, ১টি পাইপগানসহ আটক করে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে তিনটি মামলা দায়ের হয়েছে।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সরকার কঠোর নিন্দা জানায়। সরকার সুস্পষ্টভাবে জানাতে চায়, যেকোনো ধরনের আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড, গণপিটুনি বা সহিংসতা সরকার কোনোভাবেই সমর্থন করে না। এ ঘটনায় যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
একই সঙ্গে সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে, একটি মহল নিহত ব্যক্তির ধর্মীয় পরিচয়কে সামনে এনে ঘটনাটিকে সাম্প্রদায়িক হামলা হিসেবে উপস্থাপনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসদুদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ ধরনের অপপ্রচার সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে পারে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।
সরকারসংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানাচ্ছে এবং বিভ্রান্তিকর, উসকানিমূলক ও সাম্প্রদায়িক বক্তব্য প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছে।
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, এ দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার যেকোনো অপচেষ্টা সরকার কঠোরহস্তে দমন করবে।

রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
পুলিশের তথ্য ও প্রাথমিক তদন্ত থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে, ঘটনাটি মোটেই সাম্প্রদায়িক হামলা নয়। এটি চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ভূত সহিংস পরিস্থিতির থেকে সৃষ্ট ঘটনা। নিহত ব্যক্তি শীর্ষ সন্ত্রাসী অমৃত মন্ডল ওরফে সম্রাট চাঁদা দাবির উদ্দেশ্যে এলাকায় উপস্থিত হন এবং বিক্ষুব্ধ স্থানীয় জনতার সঙ্গে সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রাণ হারান। তিনি ইতিপূর্বে ২০২৩ সালে রুজুকৃত হত্যা, চাঁদাবাজির মামলাসহ একাধিক গুরুতর মামলার আসামি ছিলেন। এসব মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও রয়েছে।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সম্রাটের সহযোগী সেলিমকে একটি বিদেশি পিস্তল, ১টি পাইপগানসহ আটক করে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে তিনটি মামলা দায়ের হয়েছে।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সরকার কঠোর নিন্দা জানায়। সরকার সুস্পষ্টভাবে জানাতে চায়, যেকোনো ধরনের আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড, গণপিটুনি বা সহিংসতা সরকার কোনোভাবেই সমর্থন করে না। এ ঘটনায় যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
একই সঙ্গে সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে, একটি মহল নিহত ব্যক্তির ধর্মীয় পরিচয়কে সামনে এনে ঘটনাটিকে সাম্প্রদায়িক হামলা হিসেবে উপস্থাপনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসদুদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ ধরনের অপপ্রচার সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে পারে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।
সরকারসংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানাচ্ছে এবং বিভ্রান্তিকর, উসকানিমূলক ও সাম্প্রদায়িক বক্তব্য প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছে।
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, এ দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার যেকোনো অপচেষ্টা সরকার কঠোরহস্তে দমন করবে।

দেশ থেকে চুরি হওয়া সম্পদ ফেরাতে রোডম্যাপ তৈরি করেছে বাংলাদেশ। যাতে শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশ থেকে পাচার হওয়া ৭৫ থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলার ফেরত আনা যায়। সরকারের লক্ষ্য এই বছরের শেষের মধ্যে হাসিনা, তাঁর সরকারের সাবেক মন্ত্রী...
১৮ মার্চ ২০২৫
বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১৩ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা তাঁকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাই। উনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দলের নেতা এবং আমি বলব তাঁর বাংলাদেশে আসা খুবই একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশে তো সত্যিকার অর্থে কিছু রাজনৈতিক শূন্যতা আছে। উনি আসলে সেটা পূরণ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে আমাদের একটা বড় ইলেকশন, আমরা একটা ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে (গণতান্ত্রিক উত্তরণে) আছি। আমরা আশা করছি, আমাদের এই ট্রানজিশনটা আরও স্মুথ হবে।’
তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘তাঁর নিরাপত্তা তো তাঁর পার্টি দেখছেন, তবে তাঁরা আমাদের কাছে যেই ধরনের সহযোগিতা চাচ্ছেন, আমরা সব সহযোগিতাই করছি।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে সিলেটে আসে। সিলেটে যাত্রাবিরতি শেষে ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাঁর বাসটি সংবর্ধনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ আগে তিনি মঞ্চে অবস্থান নিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা তাঁকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাই। উনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দলের নেতা এবং আমি বলব তাঁর বাংলাদেশে আসা খুবই একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশে তো সত্যিকার অর্থে কিছু রাজনৈতিক শূন্যতা আছে। উনি আসলে সেটা পূরণ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে আমাদের একটা বড় ইলেকশন, আমরা একটা ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে (গণতান্ত্রিক উত্তরণে) আছি। আমরা আশা করছি, আমাদের এই ট্রানজিশনটা আরও স্মুথ হবে।’
তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘তাঁর নিরাপত্তা তো তাঁর পার্টি দেখছেন, তবে তাঁরা আমাদের কাছে যেই ধরনের সহযোগিতা চাচ্ছেন, আমরা সব সহযোগিতাই করছি।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে সিলেটে আসে। সিলেটে যাত্রাবিরতি শেষে ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাঁর বাসটি সংবর্ধনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ আগে তিনি মঞ্চে অবস্থান নিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন।

দেশ থেকে চুরি হওয়া সম্পদ ফেরাতে রোডম্যাপ তৈরি করেছে বাংলাদেশ। যাতে শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশ থেকে পাচার হওয়া ৭৫ থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলার ফেরত আনা যায়। সরকারের লক্ষ্য এই বছরের শেষের মধ্যে হাসিনা, তাঁর সরকারের সাবেক মন্ত্রী...
১৮ মার্চ ২০২৫
বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তিনি এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বলে বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

সেখানে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীর প্রতি বড় দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানান। জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চিরকাল অটুট ও অক্ষুণ্ন রাখার আহ্বান জানান তিনি।

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তিনি এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বলে বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

সেখানে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীর প্রতি বড় দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানান। জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চিরকাল অটুট ও অক্ষুণ্ন রাখার আহ্বান জানান তিনি।

দেশ থেকে চুরি হওয়া সম্পদ ফেরাতে রোডম্যাপ তৈরি করেছে বাংলাদেশ। যাতে শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশ থেকে পাচার হওয়া ৭৫ থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলার ফেরত আনা যায়। সরকারের লক্ষ্য এই বছরের শেষের মধ্যে হাসিনা, তাঁর সরকারের সাবেক মন্ত্রী...
১৮ মার্চ ২০২৫
বোরো ধানের মৌসুমে দেশে জ্বালানি মজুতে টান পড়েছে। বর্তমান ডিজেলের মজুত একেবারেই তলানিতে রয়েছে। সরকারি তেল বিপণনকারী তিনটি কোম্পানি পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েলে মজুত প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১৩ ঘণ্টা আগে