শহীদুল ইসলাম, ঢাকা

স্থায়ী পদ না থাকলেও অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে চিকিৎসকদের পদোন্নতি দিতে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২ হাজার ৫৯টি সংখ্যাতিরিক্ত (সুপারনিউমারারি) পদ সৃষ্টি করতে যাচ্ছে সরকার। এ ছাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে আজ রোববার প্রশাসনিক উন্নয়ন-সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় এসব প্রস্তাব পাসের জন্য উত্থাপনের কথা রয়েছে।
চিকিৎসকদের জন্য সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টিতে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, পদের অভাবে পদোন্নতির সুযোগ না থাকায় স্বাস্থ্য ক্যাডারে বিপুলসংখ্যক চিকিৎসককে মেডিকেল অফিসারের পদ থেকেই অবসরে যেতে হচ্ছে। সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপকের স্থায়ী পদ কম থাকায় মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ ও বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসা শিক্ষা এবং সেবা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
এ জন্য অধ্যাপকের ২০১টি, সহযোগী অধ্যাপকের ৫৪৮টি এবং সহকারী অধ্যাপকের ১ হাজার ৩১০টি পদসহ রাজস্ব খাতে ২ হাজার ৫৯টি পদ অস্থায়ীভাবে সৃষ্টির প্রস্তাব করেছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ।
এর আগে গত ২৭ এপ্রিল চিকিৎসকদের জন্য ৩ হাজার ৩০টি সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে সরকার। দ্বিতীয় পর্যায়ের পদ অনুমোদন পেলে দুই দফায় ৫ হাজার ৮৯টি সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি হবে।
স্থায়ী পদ কম থাকায় সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে প্রশাসন এবং পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়ে আসছে সরকার। এখন স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তারাও এই সুবিধা পাচ্ছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন শ্রেণিতে চিকিৎসকদের জন্য ৩৬ হাজার ৯২১টি ক্যাডার পদ রয়েছে। সহকারী অধ্যাপকের পদ রয়েছে ৩ হাজার ৫৯ টি। এ ছাড়া সহযোগী অধ্যাপকের ১ হাজার ৯৬০ ও অধ্যাপকের ১ হাজার ৫৯টি পদ রয়েছে।
অর্থাৎ বিসিএস পাসের পর চিকিৎসক হিসেবে চাকরিতে যোগ দিয়ে ৬ হাজার ৭৮ জন কর্মকর্তার মেডিকেল অফিসার থেকে ওপরের ওই ধাপগুলোতে পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে।
প্রাথমিকে বাদ যাচ্ছে তিন কোটা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দিতে যাচ্ছে প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটি।
নতুন বিধিমালা কার্যকর হলে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে ৭ শতাংশ কোটায় এবং বাকি ৯৩ শতাংশ মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।
প্রস্তাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত বছরের ২৩ জুলাই সরকারি নিয়োগে কোটা পদ্ধতির সংস্কার করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। ফলে নিয়োগবিধিতে নতুনভাবে সৃজিত পদগুলো অন্তর্ভুক্ত না থাকায় এবং কোটা পদ্ধতি সংশোধনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা নতুনভাবে করা প্রয়োজন।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমানে ৪ লাখ ২৭ হাজার ৯৭১ জন শিক্ষক রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ হাজার ৫৫৩ জন প্রধান শিক্ষক এবং ৩ লাখ ৬২ হাজার ৪১৮ জন সহকারী শিক্ষক।
সূত্র জানায়, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য ২৬ হাজার ৩৬৬টি পদ সৃজন করা হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৫৮৩টি ক্লাস্টারের কথা বিবেচনা করে প্রতি ক্লাস্টারে সহকারী শিক্ষক (সংগীত) এর জন্য ২ হাজার ৫৮৩টি এবং সহকারী শিক্ষকের (শারীরিক শিক্ষা) জন্য ২ হাজার ৫৮৩টি পদ সৃজনের কার্যক্রম শেষ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় পদ সৃজনের আদেশ জারি করেছে। তবে বর্তমান নিয়োগবিধিতে এসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত নেই।
প্রাথমিকের সহকারী প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক (সংগীত), সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা) ও সহকারী শিক্ষকের (চারু ও কারুকলা) প্রস্তাবিত পদ নিয়োগ বিধিতে অন্তর্ভুক্ত করে খসড়া করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ২৩ এপ্রিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিধি পরীক্ষণ সংক্রান্ত উপ-কমিটির সভায় এসব বিষয় পর্যালোচনার পাশাপাশি উপজেলা বা থানাভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে বলা হয়েছে।
বর্তমান প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগবিধি অনুযায়ী সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদের ৬০ শতাংশ মহিলা প্রার্থী, ২০ শতাংশ পোষ্য প্রার্থী এবং অবশিষ্ট ২০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থীদের দিয়ে পূরণ করা হয়। তবে অবশ্যই ২০ শতাংশ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের নিয়োগ নিশ্চিত করতে হয়।
আজকের প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অধীনে শুল্ক, আবগারি ও ভ্যাট অনুবিভাগের অনুকূলে প্রথম পর্যায়ে ৩ হাজার ৬৬টি, দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৩৮টি এবং তৃতীয় পর্যায়ে ২৯৩টি পদসহ মোট ৩ হাজার ৫৯৭টি পদ অস্থায়ীভাবে রাজস্ব খাতে সৃষ্টির প্রস্তাব করেছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। এর মধ্যে ৩৭৩টি ক্যাডার এবং ৩২২৫টি অন্যান্য পদ।
এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাংগঠনিক কাঠামোতে রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ৪৫টি নতুন পদ সৃষ্টি, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সাংগঠনিক কাঠামোতে রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ২৪টি নতুন পদ সৃষ্টি, মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের জন্য রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ১৪১টি নতুন পদ সৃষ্টি প্রস্তাব প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় পাসের জন্য উত্থাপনের কথা রয়েছে।

স্থায়ী পদ না থাকলেও অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে চিকিৎসকদের পদোন্নতি দিতে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২ হাজার ৫৯টি সংখ্যাতিরিক্ত (সুপারনিউমারারি) পদ সৃষ্টি করতে যাচ্ছে সরকার। এ ছাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে আজ রোববার প্রশাসনিক উন্নয়ন-সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় এসব প্রস্তাব পাসের জন্য উত্থাপনের কথা রয়েছে।
চিকিৎসকদের জন্য সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টিতে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, পদের অভাবে পদোন্নতির সুযোগ না থাকায় স্বাস্থ্য ক্যাডারে বিপুলসংখ্যক চিকিৎসককে মেডিকেল অফিসারের পদ থেকেই অবসরে যেতে হচ্ছে। সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপকের স্থায়ী পদ কম থাকায় মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ ও বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসা শিক্ষা এবং সেবা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
এ জন্য অধ্যাপকের ২০১টি, সহযোগী অধ্যাপকের ৫৪৮টি এবং সহকারী অধ্যাপকের ১ হাজার ৩১০টি পদসহ রাজস্ব খাতে ২ হাজার ৫৯টি পদ অস্থায়ীভাবে সৃষ্টির প্রস্তাব করেছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ।
এর আগে গত ২৭ এপ্রিল চিকিৎসকদের জন্য ৩ হাজার ৩০টি সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে সরকার। দ্বিতীয় পর্যায়ের পদ অনুমোদন পেলে দুই দফায় ৫ হাজার ৮৯টি সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি হবে।
স্থায়ী পদ কম থাকায় সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে প্রশাসন এবং পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়ে আসছে সরকার। এখন স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তারাও এই সুবিধা পাচ্ছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন শ্রেণিতে চিকিৎসকদের জন্য ৩৬ হাজার ৯২১টি ক্যাডার পদ রয়েছে। সহকারী অধ্যাপকের পদ রয়েছে ৩ হাজার ৫৯ টি। এ ছাড়া সহযোগী অধ্যাপকের ১ হাজার ৯৬০ ও অধ্যাপকের ১ হাজার ৫৯টি পদ রয়েছে।
অর্থাৎ বিসিএস পাসের পর চিকিৎসক হিসেবে চাকরিতে যোগ দিয়ে ৬ হাজার ৭৮ জন কর্মকর্তার মেডিকেল অফিসার থেকে ওপরের ওই ধাপগুলোতে পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে।
প্রাথমিকে বাদ যাচ্ছে তিন কোটা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দিতে যাচ্ছে প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটি।
নতুন বিধিমালা কার্যকর হলে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে ৭ শতাংশ কোটায় এবং বাকি ৯৩ শতাংশ মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।
প্রস্তাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত বছরের ২৩ জুলাই সরকারি নিয়োগে কোটা পদ্ধতির সংস্কার করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। ফলে নিয়োগবিধিতে নতুনভাবে সৃজিত পদগুলো অন্তর্ভুক্ত না থাকায় এবং কোটা পদ্ধতি সংশোধনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা নতুনভাবে করা প্রয়োজন।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমানে ৪ লাখ ২৭ হাজার ৯৭১ জন শিক্ষক রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ হাজার ৫৫৩ জন প্রধান শিক্ষক এবং ৩ লাখ ৬২ হাজার ৪১৮ জন সহকারী শিক্ষক।
সূত্র জানায়, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য ২৬ হাজার ৩৬৬টি পদ সৃজন করা হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৫৮৩টি ক্লাস্টারের কথা বিবেচনা করে প্রতি ক্লাস্টারে সহকারী শিক্ষক (সংগীত) এর জন্য ২ হাজার ৫৮৩টি এবং সহকারী শিক্ষকের (শারীরিক শিক্ষা) জন্য ২ হাজার ৫৮৩টি পদ সৃজনের কার্যক্রম শেষ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় পদ সৃজনের আদেশ জারি করেছে। তবে বর্তমান নিয়োগবিধিতে এসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত নেই।
প্রাথমিকের সহকারী প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক (সংগীত), সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা) ও সহকারী শিক্ষকের (চারু ও কারুকলা) প্রস্তাবিত পদ নিয়োগ বিধিতে অন্তর্ভুক্ত করে খসড়া করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ২৩ এপ্রিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিধি পরীক্ষণ সংক্রান্ত উপ-কমিটির সভায় এসব বিষয় পর্যালোচনার পাশাপাশি উপজেলা বা থানাভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে বলা হয়েছে।
বর্তমান প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগবিধি অনুযায়ী সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদের ৬০ শতাংশ মহিলা প্রার্থী, ২০ শতাংশ পোষ্য প্রার্থী এবং অবশিষ্ট ২০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থীদের দিয়ে পূরণ করা হয়। তবে অবশ্যই ২০ শতাংশ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের নিয়োগ নিশ্চিত করতে হয়।
আজকের প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অধীনে শুল্ক, আবগারি ও ভ্যাট অনুবিভাগের অনুকূলে প্রথম পর্যায়ে ৩ হাজার ৬৬টি, দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৩৮টি এবং তৃতীয় পর্যায়ে ২৯৩টি পদসহ মোট ৩ হাজার ৫৯৭টি পদ অস্থায়ীভাবে রাজস্ব খাতে সৃষ্টির প্রস্তাব করেছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। এর মধ্যে ৩৭৩টি ক্যাডার এবং ৩২২৫টি অন্যান্য পদ।
এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাংগঠনিক কাঠামোতে রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ৪৫টি নতুন পদ সৃষ্টি, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সাংগঠনিক কাঠামোতে রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ২৪টি নতুন পদ সৃষ্টি, মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের জন্য রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ১৪১টি নতুন পদ সৃষ্টি প্রস্তাব প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় পাসের জন্য উত্থাপনের কথা রয়েছে।
শহীদুল ইসলাম, ঢাকা

স্থায়ী পদ না থাকলেও অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে চিকিৎসকদের পদোন্নতি দিতে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২ হাজার ৫৯টি সংখ্যাতিরিক্ত (সুপারনিউমারারি) পদ সৃষ্টি করতে যাচ্ছে সরকার। এ ছাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে আজ রোববার প্রশাসনিক উন্নয়ন-সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় এসব প্রস্তাব পাসের জন্য উত্থাপনের কথা রয়েছে।
চিকিৎসকদের জন্য সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টিতে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, পদের অভাবে পদোন্নতির সুযোগ না থাকায় স্বাস্থ্য ক্যাডারে বিপুলসংখ্যক চিকিৎসককে মেডিকেল অফিসারের পদ থেকেই অবসরে যেতে হচ্ছে। সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপকের স্থায়ী পদ কম থাকায় মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ ও বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসা শিক্ষা এবং সেবা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
এ জন্য অধ্যাপকের ২০১টি, সহযোগী অধ্যাপকের ৫৪৮টি এবং সহকারী অধ্যাপকের ১ হাজার ৩১০টি পদসহ রাজস্ব খাতে ২ হাজার ৫৯টি পদ অস্থায়ীভাবে সৃষ্টির প্রস্তাব করেছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ।
এর আগে গত ২৭ এপ্রিল চিকিৎসকদের জন্য ৩ হাজার ৩০টি সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে সরকার। দ্বিতীয় পর্যায়ের পদ অনুমোদন পেলে দুই দফায় ৫ হাজার ৮৯টি সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি হবে।
স্থায়ী পদ কম থাকায় সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে প্রশাসন এবং পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়ে আসছে সরকার। এখন স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তারাও এই সুবিধা পাচ্ছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন শ্রেণিতে চিকিৎসকদের জন্য ৩৬ হাজার ৯২১টি ক্যাডার পদ রয়েছে। সহকারী অধ্যাপকের পদ রয়েছে ৩ হাজার ৫৯ টি। এ ছাড়া সহযোগী অধ্যাপকের ১ হাজার ৯৬০ ও অধ্যাপকের ১ হাজার ৫৯টি পদ রয়েছে।
অর্থাৎ বিসিএস পাসের পর চিকিৎসক হিসেবে চাকরিতে যোগ দিয়ে ৬ হাজার ৭৮ জন কর্মকর্তার মেডিকেল অফিসার থেকে ওপরের ওই ধাপগুলোতে পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে।
প্রাথমিকে বাদ যাচ্ছে তিন কোটা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দিতে যাচ্ছে প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটি।
নতুন বিধিমালা কার্যকর হলে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে ৭ শতাংশ কোটায় এবং বাকি ৯৩ শতাংশ মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।
প্রস্তাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত বছরের ২৩ জুলাই সরকারি নিয়োগে কোটা পদ্ধতির সংস্কার করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। ফলে নিয়োগবিধিতে নতুনভাবে সৃজিত পদগুলো অন্তর্ভুক্ত না থাকায় এবং কোটা পদ্ধতি সংশোধনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা নতুনভাবে করা প্রয়োজন।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমানে ৪ লাখ ২৭ হাজার ৯৭১ জন শিক্ষক রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ হাজার ৫৫৩ জন প্রধান শিক্ষক এবং ৩ লাখ ৬২ হাজার ৪১৮ জন সহকারী শিক্ষক।
সূত্র জানায়, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য ২৬ হাজার ৩৬৬টি পদ সৃজন করা হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৫৮৩টি ক্লাস্টারের কথা বিবেচনা করে প্রতি ক্লাস্টারে সহকারী শিক্ষক (সংগীত) এর জন্য ২ হাজার ৫৮৩টি এবং সহকারী শিক্ষকের (শারীরিক শিক্ষা) জন্য ২ হাজার ৫৮৩টি পদ সৃজনের কার্যক্রম শেষ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় পদ সৃজনের আদেশ জারি করেছে। তবে বর্তমান নিয়োগবিধিতে এসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত নেই।
প্রাথমিকের সহকারী প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক (সংগীত), সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা) ও সহকারী শিক্ষকের (চারু ও কারুকলা) প্রস্তাবিত পদ নিয়োগ বিধিতে অন্তর্ভুক্ত করে খসড়া করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ২৩ এপ্রিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিধি পরীক্ষণ সংক্রান্ত উপ-কমিটির সভায় এসব বিষয় পর্যালোচনার পাশাপাশি উপজেলা বা থানাভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে বলা হয়েছে।
বর্তমান প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগবিধি অনুযায়ী সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদের ৬০ শতাংশ মহিলা প্রার্থী, ২০ শতাংশ পোষ্য প্রার্থী এবং অবশিষ্ট ২০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থীদের দিয়ে পূরণ করা হয়। তবে অবশ্যই ২০ শতাংশ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের নিয়োগ নিশ্চিত করতে হয়।
আজকের প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অধীনে শুল্ক, আবগারি ও ভ্যাট অনুবিভাগের অনুকূলে প্রথম পর্যায়ে ৩ হাজার ৬৬টি, দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৩৮টি এবং তৃতীয় পর্যায়ে ২৯৩টি পদসহ মোট ৩ হাজার ৫৯৭টি পদ অস্থায়ীভাবে রাজস্ব খাতে সৃষ্টির প্রস্তাব করেছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। এর মধ্যে ৩৭৩টি ক্যাডার এবং ৩২২৫টি অন্যান্য পদ।
এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাংগঠনিক কাঠামোতে রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ৪৫টি নতুন পদ সৃষ্টি, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সাংগঠনিক কাঠামোতে রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ২৪টি নতুন পদ সৃষ্টি, মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের জন্য রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ১৪১টি নতুন পদ সৃষ্টি প্রস্তাব প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় পাসের জন্য উত্থাপনের কথা রয়েছে।

স্থায়ী পদ না থাকলেও অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে চিকিৎসকদের পদোন্নতি দিতে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২ হাজার ৫৯টি সংখ্যাতিরিক্ত (সুপারনিউমারারি) পদ সৃষ্টি করতে যাচ্ছে সরকার। এ ছাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে আজ রোববার প্রশাসনিক উন্নয়ন-সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় এসব প্রস্তাব পাসের জন্য উত্থাপনের কথা রয়েছে।
চিকিৎসকদের জন্য সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টিতে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, পদের অভাবে পদোন্নতির সুযোগ না থাকায় স্বাস্থ্য ক্যাডারে বিপুলসংখ্যক চিকিৎসককে মেডিকেল অফিসারের পদ থেকেই অবসরে যেতে হচ্ছে। সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপকের স্থায়ী পদ কম থাকায় মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ ও বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসা শিক্ষা এবং সেবা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
এ জন্য অধ্যাপকের ২০১টি, সহযোগী অধ্যাপকের ৫৪৮টি এবং সহকারী অধ্যাপকের ১ হাজার ৩১০টি পদসহ রাজস্ব খাতে ২ হাজার ৫৯টি পদ অস্থায়ীভাবে সৃষ্টির প্রস্তাব করেছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ।
এর আগে গত ২৭ এপ্রিল চিকিৎসকদের জন্য ৩ হাজার ৩০টি সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে সরকার। দ্বিতীয় পর্যায়ের পদ অনুমোদন পেলে দুই দফায় ৫ হাজার ৮৯টি সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি হবে।
স্থায়ী পদ কম থাকায় সংখ্যাতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে প্রশাসন এবং পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়ে আসছে সরকার। এখন স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তারাও এই সুবিধা পাচ্ছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন শ্রেণিতে চিকিৎসকদের জন্য ৩৬ হাজার ৯২১টি ক্যাডার পদ রয়েছে। সহকারী অধ্যাপকের পদ রয়েছে ৩ হাজার ৫৯ টি। এ ছাড়া সহযোগী অধ্যাপকের ১ হাজার ৯৬০ ও অধ্যাপকের ১ হাজার ৫৯টি পদ রয়েছে।
অর্থাৎ বিসিএস পাসের পর চিকিৎসক হিসেবে চাকরিতে যোগ দিয়ে ৬ হাজার ৭৮ জন কর্মকর্তার মেডিকেল অফিসার থেকে ওপরের ওই ধাপগুলোতে পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে।
প্রাথমিকে বাদ যাচ্ছে তিন কোটা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দিতে যাচ্ছে প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটি।
নতুন বিধিমালা কার্যকর হলে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে ৭ শতাংশ কোটায় এবং বাকি ৯৩ শতাংশ মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।
প্রস্তাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত বছরের ২৩ জুলাই সরকারি নিয়োগে কোটা পদ্ধতির সংস্কার করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। ফলে নিয়োগবিধিতে নতুনভাবে সৃজিত পদগুলো অন্তর্ভুক্ত না থাকায় এবং কোটা পদ্ধতি সংশোধনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা নতুনভাবে করা প্রয়োজন।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমানে ৪ লাখ ২৭ হাজার ৯৭১ জন শিক্ষক রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ হাজার ৫৫৩ জন প্রধান শিক্ষক এবং ৩ লাখ ৬২ হাজার ৪১৮ জন সহকারী শিক্ষক।
সূত্র জানায়, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য ২৬ হাজার ৩৬৬টি পদ সৃজন করা হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৫৮৩টি ক্লাস্টারের কথা বিবেচনা করে প্রতি ক্লাস্টারে সহকারী শিক্ষক (সংগীত) এর জন্য ২ হাজার ৫৮৩টি এবং সহকারী শিক্ষকের (শারীরিক শিক্ষা) জন্য ২ হাজার ৫৮৩টি পদ সৃজনের কার্যক্রম শেষ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় পদ সৃজনের আদেশ জারি করেছে। তবে বর্তমান নিয়োগবিধিতে এসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত নেই।
প্রাথমিকের সহকারী প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক (সংগীত), সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা) ও সহকারী শিক্ষকের (চারু ও কারুকলা) প্রস্তাবিত পদ নিয়োগ বিধিতে অন্তর্ভুক্ত করে খসড়া করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ২৩ এপ্রিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিধি পরীক্ষণ সংক্রান্ত উপ-কমিটির সভায় এসব বিষয় পর্যালোচনার পাশাপাশি উপজেলা বা থানাভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে বলা হয়েছে।
বর্তমান প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগবিধি অনুযায়ী সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদের ৬০ শতাংশ মহিলা প্রার্থী, ২০ শতাংশ পোষ্য প্রার্থী এবং অবশিষ্ট ২০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থীদের দিয়ে পূরণ করা হয়। তবে অবশ্যই ২০ শতাংশ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের নিয়োগ নিশ্চিত করতে হয়।
আজকের প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অধীনে শুল্ক, আবগারি ও ভ্যাট অনুবিভাগের অনুকূলে প্রথম পর্যায়ে ৩ হাজার ৬৬টি, দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৩৮টি এবং তৃতীয় পর্যায়ে ২৯৩টি পদসহ মোট ৩ হাজার ৫৯৭টি পদ অস্থায়ীভাবে রাজস্ব খাতে সৃষ্টির প্রস্তাব করেছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। এর মধ্যে ৩৭৩টি ক্যাডার এবং ৩২২৫টি অন্যান্য পদ।
এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাংগঠনিক কাঠামোতে রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ৪৫টি নতুন পদ সৃষ্টি, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সাংগঠনিক কাঠামোতে রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ২৪টি নতুন পদ সৃষ্টি, মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের জন্য রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ১৪১টি নতুন পদ সৃষ্টি প্রস্তাব প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় পাসের জন্য উত্থাপনের কথা রয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেতানিম আহমেদ, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন বিধানকে অস্পষ্ট মনে করছেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনে একাধিক রাজনৈতিক নেতা দল বদল করেছেন। আবার কেউ কেউ দল বিলুপ্ত করে বড় দলে যোগ দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের নেতারা অন্য কোনো দলে যোগ দিলে কী বিধান থাকবে, তা পরিষ্কার করা হয়নি।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আবদুল আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন এবং কী কারণে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা নির্বাচন কমিশনকে পরিষ্কার করতে হবে। যেহেতু এক দল থেকে আরেক দলে যোগদান করা নিষিদ্ধ নয়, এ রকম অনেক উদাহরণ গত কয়েক দিনে হয়েছে।’
জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রার্থীকে বলতে হবে, তিনি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সদস্য নন।
পরে যদি প্রমাণিত হয়, তাহলে বিষয়টি মিথ্যাচার হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে তিনি মিথ্যাবাদী।
কেউ নিষিদ্ধ দলের সঙ্গে জড়িত কি না, ইসি কীভাবে সেটি প্রমাণ করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, ‘আপনারা (গণমাধ্যম) জানিয়ে দেবেন, উনি (প্রার্থী) মিথ্যা কথা বলছেন। এরপর ইসি তদন্ত করে দেখবে, অভিযোগটি সত্য নাকি মিথ্যা।’ সে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে—জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘সেটা নির্ভর করবে অপরাধের মাত্রার ওপরে।’
কী কারণে এমন বিধান যুক্ত করা হয়েছে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, কর্তৃপক্ষ মনে করেছে, এবার এমন একটা অঙ্গীকারনামা থাকা ভালো।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন প্রার্থীরা। যেখানে ২৩ পাতার মনোনয়ন ফরম পূরণ করতে হবে প্রার্থীদের। যার শেষ দুই পাতার তফসিল-১ ও ২ প্রার্থীদের অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে হবে।
তফসিল-১ অঙ্গীকারনামায় দলীয় প্রার্থী নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন, দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বা সমমর্যাদার পদধারী এমন দুজনকে স্বাক্ষর দিতে হবে। যেখানে রাজনৈতিক দলের নাম ও নিবন্ধন নম্বর দিতে হবে।
রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকারনামার ক্ষেত্রে বলা আছে, ‘আমার দল এবং দল মনোনীত সব প্রার্থী সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ বিধান মেনে চলব। দল বা দল মনোনীত কোনো প্রার্থী এই আচরণ বিধিমালার কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে আইন ও বিধিমালার বিধান অনুযায়ী শাস্তি মেনে নিতে বাধ্য থাকব।’
প্রার্থীর অঙ্গীকারনামায় বলা হয়েছে, ‘আমি অঙ্গীকার করেছি, আমি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই।’ প্রার্থীর স্বাক্ষরের সঙ্গে দুজন সাক্ষীর নাম, স্বাক্ষর ও এনআইডি নম্বর দিতে হবে।
আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী আইন সংশোধন করে বলা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মামলার অভিযোগপত্র গঠিত হলেই নির্বাচনে অযোগ্য হবেন অভিযুক্ত। আর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) বলা হয়েছে, ফেরারি আসামিরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেরারি আসামিদের নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণার প্রতিফলন হচ্ছে মনোনয়ন ফরমে নতুন বিধান যুক্ত করা। আর এখন যেহেতু আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, তাই বিষয়টি বলা হয়েছে। দলটির নেতা-কর্মীদের নির্বাচনের বাইরে রাখতেই এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন উদ্যোগের সমালোচনা করেছে আওয়ামী লীগের গত তিন সরকারের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জিএম কাদেরের নেতৃত্বাধীন অংশ)। গতকাল দলের প্রার্থী ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করেন দলের মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
সংবাদ সম্মেলনে শামীম হায়দার বলেন, ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলের কর্মীদের মনোনয়ন না দেওয়ার বিধান অসাংবিধানিক। দল নিষিদ্ধ হলে তিনি স্বাভাবিকভাবে অন্য যেকোনো দলে আসতেই পারেন এবং ভোট করতে পারেন। এটা তো সাংবিধানিক অধিকার। তিনি সাজাপ্রাপ্ত ও নির্বাচনে অযোগ্য নন। ইসির এমন তফসিলকে অবিবেচনাপ্রসূত ও অসাংবিধানিক।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন বিধানকে অস্পষ্ট মনে করছেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনে একাধিক রাজনৈতিক নেতা দল বদল করেছেন। আবার কেউ কেউ দল বিলুপ্ত করে বড় দলে যোগ দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের নেতারা অন্য কোনো দলে যোগ দিলে কী বিধান থাকবে, তা পরিষ্কার করা হয়নি।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আবদুল আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন এবং কী কারণে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা নির্বাচন কমিশনকে পরিষ্কার করতে হবে। যেহেতু এক দল থেকে আরেক দলে যোগদান করা নিষিদ্ধ নয়, এ রকম অনেক উদাহরণ গত কয়েক দিনে হয়েছে।’
জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রার্থীকে বলতে হবে, তিনি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সদস্য নন।
পরে যদি প্রমাণিত হয়, তাহলে বিষয়টি মিথ্যাচার হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে তিনি মিথ্যাবাদী।
কেউ নিষিদ্ধ দলের সঙ্গে জড়িত কি না, ইসি কীভাবে সেটি প্রমাণ করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, ‘আপনারা (গণমাধ্যম) জানিয়ে দেবেন, উনি (প্রার্থী) মিথ্যা কথা বলছেন। এরপর ইসি তদন্ত করে দেখবে, অভিযোগটি সত্য নাকি মিথ্যা।’ সে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে—জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘সেটা নির্ভর করবে অপরাধের মাত্রার ওপরে।’
কী কারণে এমন বিধান যুক্ত করা হয়েছে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, কর্তৃপক্ষ মনে করেছে, এবার এমন একটা অঙ্গীকারনামা থাকা ভালো।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন প্রার্থীরা। যেখানে ২৩ পাতার মনোনয়ন ফরম পূরণ করতে হবে প্রার্থীদের। যার শেষ দুই পাতার তফসিল-১ ও ২ প্রার্থীদের অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে হবে।
তফসিল-১ অঙ্গীকারনামায় দলীয় প্রার্থী নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন, দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বা সমমর্যাদার পদধারী এমন দুজনকে স্বাক্ষর দিতে হবে। যেখানে রাজনৈতিক দলের নাম ও নিবন্ধন নম্বর দিতে হবে।
রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকারনামার ক্ষেত্রে বলা আছে, ‘আমার দল এবং দল মনোনীত সব প্রার্থী সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ বিধান মেনে চলব। দল বা দল মনোনীত কোনো প্রার্থী এই আচরণ বিধিমালার কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে আইন ও বিধিমালার বিধান অনুযায়ী শাস্তি মেনে নিতে বাধ্য থাকব।’
প্রার্থীর অঙ্গীকারনামায় বলা হয়েছে, ‘আমি অঙ্গীকার করেছি, আমি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই।’ প্রার্থীর স্বাক্ষরের সঙ্গে দুজন সাক্ষীর নাম, স্বাক্ষর ও এনআইডি নম্বর দিতে হবে।
আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী আইন সংশোধন করে বলা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মামলার অভিযোগপত্র গঠিত হলেই নির্বাচনে অযোগ্য হবেন অভিযুক্ত। আর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) বলা হয়েছে, ফেরারি আসামিরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেরারি আসামিদের নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণার প্রতিফলন হচ্ছে মনোনয়ন ফরমে নতুন বিধান যুক্ত করা। আর এখন যেহেতু আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, তাই বিষয়টি বলা হয়েছে। দলটির নেতা-কর্মীদের নির্বাচনের বাইরে রাখতেই এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন উদ্যোগের সমালোচনা করেছে আওয়ামী লীগের গত তিন সরকারের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জিএম কাদেরের নেতৃত্বাধীন অংশ)। গতকাল দলের প্রার্থী ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করেন দলের মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
সংবাদ সম্মেলনে শামীম হায়দার বলেন, ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলের কর্মীদের মনোনয়ন না দেওয়ার বিধান অসাংবিধানিক। দল নিষিদ্ধ হলে তিনি স্বাভাবিকভাবে অন্য যেকোনো দলে আসতেই পারেন এবং ভোট করতে পারেন। এটা তো সাংবিধানিক অধিকার। তিনি সাজাপ্রাপ্ত ও নির্বাচনে অযোগ্য নন। ইসির এমন তফসিলকে অবিবেচনাপ্রসূত ও অসাংবিধানিক।’

স্থায়ী পদ না থাকলেও অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে চিকিৎসকদের পদোন্নতি দিতে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২ হাজার ৫৯টি সংখ্যাতিরিক্ত (সুপারনিউমারারি) পদ সৃষ্টি করতে যাচ্ছে সরকার। এ ছাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দেওয়া..
২৫ মে ২০২৫
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় দুই সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংগঠিত সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা কার্যালয়গুলোতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং ব্যাপক লুটপাট চালায়। বিশেষ করে প্রথম আলো কার্যালয় আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায়। একই রাতে ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংহতি জানাতে গিয়ে হেনস্তার শিকার হন সম্পাদক নূরুল কবীর। সাংবাদিক সমাজ এই ঘটনাকে ‘গণমাধ্যমের জন্য কালো দিন’ হিসেবে অভিহিত করে এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
সম্মেলনে নূরুল কবীর বলেন, ‘আমরা পরিষ্কারভাবে জানি, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানটকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য এক-দুই দিন আগে থেকেই ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। কারা এই ঘোষণা দিয়েছে, তা এ দেশের মানুষ জানে এবং সরকারও জানে। ফৌজদারি অপরাধের এমন প্রকাশ্য ঘোষণার পরও সরকার তাদের গ্রেপ্তার করে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়নি।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘সরকার হামলাকারীদের আগেভাগে থামায়নি বলেই আমরা মনে করি, সরকারের কোনো না কোনো অংশ এই ঘটনাটি ঘটতে দিয়েছে। একটি সংগঠিত শক্তি সেখানে গিয়ে এই ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। ইতিমধ্যে যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে স্পষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া গেছে।’
বিজেসি ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। অনুষ্ঠানে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিশিষ্টজনেরা গণমাধ্যমের ওপর এ ধরনের হামলাকে স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর সরাসরি আঘাত বলে বর্ণনা করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন—সাবেক গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান ও ডেইলি স্টারের কনসালটিং এডিটর কামাল আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সারা হোসেন, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিজেসি ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিজেসি উপদেষ্টা খায়রুল আনোয়ার।
বক্তারা বলেন, গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার যেকোনো চেষ্টা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য হুমকি। এই হামলার ঘটনায় দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে ভবিষ্যতে স্বাধীন সাংবাদিকতা ঝুঁকির মুখে পড়বে।
হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যে মামলা করা হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে সাংবাদিক নেতারা এই হামলার নেপথ্যের মূল পরিকল্পনাকারীদের খুঁজে বের করার এবং গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।

প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় দুই সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংগঠিত সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা কার্যালয়গুলোতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং ব্যাপক লুটপাট চালায়। বিশেষ করে প্রথম আলো কার্যালয় আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায়। একই রাতে ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংহতি জানাতে গিয়ে হেনস্তার শিকার হন সম্পাদক নূরুল কবীর। সাংবাদিক সমাজ এই ঘটনাকে ‘গণমাধ্যমের জন্য কালো দিন’ হিসেবে অভিহিত করে এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
সম্মেলনে নূরুল কবীর বলেন, ‘আমরা পরিষ্কারভাবে জানি, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানটকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য এক-দুই দিন আগে থেকেই ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। কারা এই ঘোষণা দিয়েছে, তা এ দেশের মানুষ জানে এবং সরকারও জানে। ফৌজদারি অপরাধের এমন প্রকাশ্য ঘোষণার পরও সরকার তাদের গ্রেপ্তার করে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়নি।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘সরকার হামলাকারীদের আগেভাগে থামায়নি বলেই আমরা মনে করি, সরকারের কোনো না কোনো অংশ এই ঘটনাটি ঘটতে দিয়েছে। একটি সংগঠিত শক্তি সেখানে গিয়ে এই ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। ইতিমধ্যে যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে স্পষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া গেছে।’
বিজেসি ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। অনুষ্ঠানে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিশিষ্টজনেরা গণমাধ্যমের ওপর এ ধরনের হামলাকে স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর সরাসরি আঘাত বলে বর্ণনা করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন—সাবেক গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান ও ডেইলি স্টারের কনসালটিং এডিটর কামাল আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সারা হোসেন, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিজেসি ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিজেসি উপদেষ্টা খায়রুল আনোয়ার।
বক্তারা বলেন, গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার যেকোনো চেষ্টা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য হুমকি। এই হামলার ঘটনায় দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে ভবিষ্যতে স্বাধীন সাংবাদিকতা ঝুঁকির মুখে পড়বে।
হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যে মামলা করা হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে সাংবাদিক নেতারা এই হামলার নেপথ্যের মূল পরিকল্পনাকারীদের খুঁজে বের করার এবং গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।

স্থায়ী পদ না থাকলেও অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে চিকিৎসকদের পদোন্নতি দিতে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২ হাজার ৫৯টি সংখ্যাতিরিক্ত (সুপারনিউমারারি) পদ সৃষ্টি করতে যাচ্ছে সরকার। এ ছাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দেওয়া..
২৫ মে ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান সিনিয়র সচিব।
আখতার আহমেদ বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান গুলশান এলাকায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার হওয়ার নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। আজকেই হয়তো তাঁদের এনআইডি নম্বর দেওয়া হবে। কিন্তু তফসিল ঘোষণার পর ভোটার হওয়ার জন্য কমিশনের অনুমোদন প্রয়োজন হয়। তাই আগামীকাল তাঁদের ভোটার হওয়ার নথি কমিশনে উপস্থাপন করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে প্রথমে জাইমা রহমান এবং পরে তারেক রহমান এ দুই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান সিনিয়র সচিব।
আখতার আহমেদ বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান গুলশান এলাকায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার হওয়ার নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। আজকেই হয়তো তাঁদের এনআইডি নম্বর দেওয়া হবে। কিন্তু তফসিল ঘোষণার পর ভোটার হওয়ার জন্য কমিশনের অনুমোদন প্রয়োজন হয়। তাই আগামীকাল তাঁদের ভোটার হওয়ার নথি কমিশনে উপস্থাপন করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে প্রথমে জাইমা রহমান এবং পরে তারেক রহমান এ দুই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

স্থায়ী পদ না থাকলেও অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে চিকিৎসকদের পদোন্নতি দিতে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২ হাজার ৫৯টি সংখ্যাতিরিক্ত (সুপারনিউমারারি) পদ সৃষ্টি করতে যাচ্ছে সরকার। এ ছাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দেওয়া..
২৫ মে ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
১ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আইএসপিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মিসাইল ফায়ারিং পরিচালিত হবে। এ সময় জানমালের নিরাপত্তায় সকল নৌযান, মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে উক্ত এলাকায় অবস্থান ও চলাচল পরিহার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।’

২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আইএসপিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মিসাইল ফায়ারিং পরিচালিত হবে। এ সময় জানমালের নিরাপত্তায় সকল নৌযান, মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে উক্ত এলাকায় অবস্থান ও চলাচল পরিহার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।’

স্থায়ী পদ না থাকলেও অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপক পদে চিকিৎসকদের পদোন্নতি দিতে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ২ হাজার ৫৯টি সংখ্যাতিরিক্ত (সুপারনিউমারারি) পদ সৃষ্টি করতে যাচ্ছে সরকার। এ ছাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে নারী, পোষ্য ও পুরুষ কোটা বাদ দিয়ে নতুন বিধিমালা অনুমোদন দেওয়া..
২৫ মে ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগে
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে