রেজা করিম, তানিম আহমেদ ও সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা

সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মতামত চেয়েছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে মতামত প্রাপ্তির প্রত্যাশা করা হলেও এ দিন বিকেল পর্যন্ত মাত্র ৭টি দলের মতামত কমিশনে জমা পড়েছে। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) ৩০টি দল মতামত জমা দেয়নি। মতামত দেওয়ার জন্য কিছু দল সময় চেয়েছে আর কিছু দলের সঙ্গে নিজে থেকেই যোগাযোগ করছে কমিশন।
এদিকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন মতামত গ্রহণের পদ্ধতি নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি ও তাদের শরিক দলের নেতারা। তবে মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর আগ্রহের কমতি নেই বলে দাবি করেছেন কমিশনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তুলতে গত ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এরপর ১৫ ফেব্রুয়ারি ৫৪টি রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রায় ১০০ জন নেতার সঙ্গে প্রথম বৈঠক করে কমিশন। নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), জনপ্রশাসন এবং পুলিশ সংস্কার বিষয়ে মতামত চেয়ে ৬ মার্চ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে চিঠি পাঠায় কমিশন। পাঁচটি সংস্কার কমিশনের ১৬৬টি সুপারিশের বিপরীতে ছক আকারে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। এতে ‘টিক চিহ্ন’ দিয়ে ১২০টি প্রশ্নের বিষয়ে মতামত জানতে চাওয়া হয়। সঙ্গে পাঁচটি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের হার্ড কপিও পাঠানো হয়। মতামত জানানোর শেষ দিন ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। কিন্তু গতকাল পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত সাড়া মেলেনি।
গতকাল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩৭টি রাজনৈতিক দলের কাছে মতামত চাওয়া হলেও গতকাল পর্যন্ত ৭টি রাজনৈতিক দল কমিশনে মতামত দিয়েছে। দলগুলো হচ্ছে—এলডিপি, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, জাকের পার্টি, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, এনডিএম ও আমজনতার দল। বিএনপিসহ ১৬টি দল মতামত দিতে অতিরিক্ত সময় দেওয়ার জন্য কমিশনের কাছে অনুরোধ করেছে। অন্য দলগুলোর সঙ্গে কমিশন আবারও যোগাযোগ করছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সমন্বয়কের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো দারুণ আগ্রহ দেখাচ্ছে। দলগুলো আমাদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করছে। তারা বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের কাছে জানতে চাইছে। মতামত দেওয়ার জন্য বড় দলগুলো সময় চেয়েছে, কেউ দুই দিন, কেউ চার দিন। বেশ কিছু দল দিয়ে গেছে (মতামত)।’
সংস্কার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে মতামত দিতে কাজ করছে বিএনপি। গত সোমবার অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও এ নিয়ে আলোচনা করেছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তবে ‘টিক চিহ্ন’ দিয়ে মতামত জানানোর বিষয়টি নিয়ে বৈঠকে সমালোচনা করেছেন একাধিক নেতা। এর মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে খানিকটা হেয় করা হয়েছে বলেও মত দিয়েছেন কেউ কেউ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘শুধু ছকে টিক চিহ্ন দিয়ে মতামত জানাতে গেলে বিভ্রান্তি সৃষ্টির আশঙ্কা আছে। তাই আমরা বিস্তারিত প্রতিবেদন তৈরি করে মতামত জানাব।’
দলটির একটি সূত্র জানিয়েছে, বিএনপি মহাসচিব অসুস্থ থাকায় এ নিয়ে বৈঠক হচ্ছে না। তিনি সুস্থ হলে শিগগির এ বিষয়ে বৈঠক হবে। সেই বৈঠকেই মতামত চূড়ান্ত করা হবে। সংস্কার কমিশনের সুপারিশের আলোকে বিস্তারিত প্রতিবেদন তৈরি করে মতামত জানাতে চায় বিএনপি। এ জন্য কমিশনের কাছে দলের পক্ষ থেকে সময় চাওয়া হয়েছে।
এদিকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ নিয়েও প্রশ্ন আছে বিএনপিতে। সংলাপ শুধু নিবন্ধিত দল নাকি অনিবন্ধিত দলের সঙ্গেও হবে, এ বিষয়টি স্পষ্ট করা দরকার বলে মনে করছেন বিএনপির নেতারা।
জামায়াতে ইসলামীও এখনো জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে মতামত জমা দেয়নি। জানতে চাইলে দলটির কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘মতামত আমরা এখনো দিইনি। এ জন্য কয়েক দিন সময় চেয়েছি। যেসব বিষয়ে মতামত চাওয়া হয়েছে, প্রতিটি বিষয়েই আমরা আমাদের মতামত দেব। যত কমিশন হয়েছে, প্রতিটির বিষয়েই আমাদের মতামত থাকবে।’
আগামী সপ্তাহে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে সংস্কার বিষয়ে মতামত জমা দেবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সরোয়ার তুষার বলেন, ‘মতামত পাঠানোর জন্য আমরা আরও দু-এক দিন সময় নেব। সংবিধান, নির্বাচন ও জনপ্রশাসনের সংস্কারের বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি।’
বিএনপির মিত্র জোট ১২ দলীয় জোট মতামত পাঠায়নি এখনো। কমিশনে মতামত দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে জোট বৈঠক করেছে। সেখানে টিক চিহ্ন দিয়ে মতামত জানতে চাওয়ার বিষয়টি নিয়ে অনীহা দেখিয়েছেন জোটের নেতারা।
১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘টিক চিহ্ন বিষয়টি আমাদের জোটের শরিকেরা ভালো চোখে দেখছেন না। রাজনৈতিক দল ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব হিসেবে বিষয়টি আমাদের কাছে খুব একটা স্বস্তির মনে হয়নি। জোটের পক্ষ থেকে মতামত জানানোর জন্য আরও সাত দিন সময় চেয়েছি ঐকমত্য কমিশনের কাছে।’
বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করা জোট গণতন্ত্র মঞ্চ জোটগতভাবে মতামত দিচ্ছে না বলে জানা গেছে। জোটের দলগুলো পৃথকভাবে তাদের মতামত কমিশনে দেবে বলে জানিয়েছেন জোটভুক্ত বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর দল ছকে বাঁধা থাকতে চায় না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ/না, আংশিক হ্যাঁ/আংশিক না পদ্ধতিতে না দিয়ে আমরা যা বলতে চাই, সেগুলো পাঠাব। আরও কয়েকটা দিন সময় নেব।’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এই প্রক্রিয়ায় নির্বাচন প্রলম্বিত হওয়ার আশঙ্কার কথাও জানান সাইফুল হক।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে মতামত দেওয়ার আগে নিজেদের মধ্যে আরও আলোচনা করতে চায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। দলটির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘এ সমস্ত আলোচনা সংলাপের মধ্যে করা দরকার। কারণ এক একটা বক্তব্য আনা হচ্ছে কোন যুক্তিতে, কিসের পরিপ্রেক্ষিতে এটা বুঝলে আমাদের মতামত দিতে সুবিধা হবে। এ জন্য আমরা বলছি আমরা এখন দিতে পারছি না, আরও পরে দেব বলে তাদের জানিয়ে দিয়েছি।’

সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মতামত চেয়েছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে মতামত প্রাপ্তির প্রত্যাশা করা হলেও এ দিন বিকেল পর্যন্ত মাত্র ৭টি দলের মতামত কমিশনে জমা পড়েছে। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) ৩০টি দল মতামত জমা দেয়নি। মতামত দেওয়ার জন্য কিছু দল সময় চেয়েছে আর কিছু দলের সঙ্গে নিজে থেকেই যোগাযোগ করছে কমিশন।
এদিকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন মতামত গ্রহণের পদ্ধতি নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি ও তাদের শরিক দলের নেতারা। তবে মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর আগ্রহের কমতি নেই বলে দাবি করেছেন কমিশনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তুলতে গত ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এরপর ১৫ ফেব্রুয়ারি ৫৪টি রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রায় ১০০ জন নেতার সঙ্গে প্রথম বৈঠক করে কমিশন। নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), জনপ্রশাসন এবং পুলিশ সংস্কার বিষয়ে মতামত চেয়ে ৬ মার্চ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে চিঠি পাঠায় কমিশন। পাঁচটি সংস্কার কমিশনের ১৬৬টি সুপারিশের বিপরীতে ছক আকারে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। এতে ‘টিক চিহ্ন’ দিয়ে ১২০টি প্রশ্নের বিষয়ে মতামত জানতে চাওয়া হয়। সঙ্গে পাঁচটি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের হার্ড কপিও পাঠানো হয়। মতামত জানানোর শেষ দিন ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। কিন্তু গতকাল পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত সাড়া মেলেনি।
গতকাল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩৭টি রাজনৈতিক দলের কাছে মতামত চাওয়া হলেও গতকাল পর্যন্ত ৭টি রাজনৈতিক দল কমিশনে মতামত দিয়েছে। দলগুলো হচ্ছে—এলডিপি, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, জাকের পার্টি, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, এনডিএম ও আমজনতার দল। বিএনপিসহ ১৬টি দল মতামত দিতে অতিরিক্ত সময় দেওয়ার জন্য কমিশনের কাছে অনুরোধ করেছে। অন্য দলগুলোর সঙ্গে কমিশন আবারও যোগাযোগ করছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সমন্বয়কের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো দারুণ আগ্রহ দেখাচ্ছে। দলগুলো আমাদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করছে। তারা বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের কাছে জানতে চাইছে। মতামত দেওয়ার জন্য বড় দলগুলো সময় চেয়েছে, কেউ দুই দিন, কেউ চার দিন। বেশ কিছু দল দিয়ে গেছে (মতামত)।’
সংস্কার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে মতামত দিতে কাজ করছে বিএনপি। গত সোমবার অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও এ নিয়ে আলোচনা করেছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তবে ‘টিক চিহ্ন’ দিয়ে মতামত জানানোর বিষয়টি নিয়ে বৈঠকে সমালোচনা করেছেন একাধিক নেতা। এর মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে খানিকটা হেয় করা হয়েছে বলেও মত দিয়েছেন কেউ কেউ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘শুধু ছকে টিক চিহ্ন দিয়ে মতামত জানাতে গেলে বিভ্রান্তি সৃষ্টির আশঙ্কা আছে। তাই আমরা বিস্তারিত প্রতিবেদন তৈরি করে মতামত জানাব।’
দলটির একটি সূত্র জানিয়েছে, বিএনপি মহাসচিব অসুস্থ থাকায় এ নিয়ে বৈঠক হচ্ছে না। তিনি সুস্থ হলে শিগগির এ বিষয়ে বৈঠক হবে। সেই বৈঠকেই মতামত চূড়ান্ত করা হবে। সংস্কার কমিশনের সুপারিশের আলোকে বিস্তারিত প্রতিবেদন তৈরি করে মতামত জানাতে চায় বিএনপি। এ জন্য কমিশনের কাছে দলের পক্ষ থেকে সময় চাওয়া হয়েছে।
এদিকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ নিয়েও প্রশ্ন আছে বিএনপিতে। সংলাপ শুধু নিবন্ধিত দল নাকি অনিবন্ধিত দলের সঙ্গেও হবে, এ বিষয়টি স্পষ্ট করা দরকার বলে মনে করছেন বিএনপির নেতারা।
জামায়াতে ইসলামীও এখনো জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে মতামত জমা দেয়নি। জানতে চাইলে দলটির কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘মতামত আমরা এখনো দিইনি। এ জন্য কয়েক দিন সময় চেয়েছি। যেসব বিষয়ে মতামত চাওয়া হয়েছে, প্রতিটি বিষয়েই আমরা আমাদের মতামত দেব। যত কমিশন হয়েছে, প্রতিটির বিষয়েই আমাদের মতামত থাকবে।’
আগামী সপ্তাহে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে সংস্কার বিষয়ে মতামত জমা দেবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সরোয়ার তুষার বলেন, ‘মতামত পাঠানোর জন্য আমরা আরও দু-এক দিন সময় নেব। সংবিধান, নির্বাচন ও জনপ্রশাসনের সংস্কারের বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি।’
বিএনপির মিত্র জোট ১২ দলীয় জোট মতামত পাঠায়নি এখনো। কমিশনে মতামত দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে জোট বৈঠক করেছে। সেখানে টিক চিহ্ন দিয়ে মতামত জানতে চাওয়ার বিষয়টি নিয়ে অনীহা দেখিয়েছেন জোটের নেতারা।
১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘টিক চিহ্ন বিষয়টি আমাদের জোটের শরিকেরা ভালো চোখে দেখছেন না। রাজনৈতিক দল ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব হিসেবে বিষয়টি আমাদের কাছে খুব একটা স্বস্তির মনে হয়নি। জোটের পক্ষ থেকে মতামত জানানোর জন্য আরও সাত দিন সময় চেয়েছি ঐকমত্য কমিশনের কাছে।’
বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করা জোট গণতন্ত্র মঞ্চ জোটগতভাবে মতামত দিচ্ছে না বলে জানা গেছে। জোটের দলগুলো পৃথকভাবে তাদের মতামত কমিশনে দেবে বলে জানিয়েছেন জোটভুক্ত বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর দল ছকে বাঁধা থাকতে চায় না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ/না, আংশিক হ্যাঁ/আংশিক না পদ্ধতিতে না দিয়ে আমরা যা বলতে চাই, সেগুলো পাঠাব। আরও কয়েকটা দিন সময় নেব।’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এই প্রক্রিয়ায় নির্বাচন প্রলম্বিত হওয়ার আশঙ্কার কথাও জানান সাইফুল হক।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে মতামত দেওয়ার আগে নিজেদের মধ্যে আরও আলোচনা করতে চায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। দলটির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘এ সমস্ত আলোচনা সংলাপের মধ্যে করা দরকার। কারণ এক একটা বক্তব্য আনা হচ্ছে কোন যুক্তিতে, কিসের পরিপ্রেক্ষিতে এটা বুঝলে আমাদের মতামত দিতে সুবিধা হবে। এ জন্য আমরা বলছি আমরা এখন দিতে পারছি না, আরও পরে দেব বলে তাদের জানিয়ে দিয়েছি।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মতামত চেয়েছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে মতামত প্রাপ্তির প্রত্যাশা করা হলেও এ দিন বিকেল পর্যন্ত মাত্র ৭টি দলের মতামত কমিশনে জমা পড়েছে।
১৪ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মতামত চেয়েছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে মতামত প্রাপ্তির প্রত্যাশা করা হলেও এ দিন বিকেল পর্যন্ত মাত্র ৭টি দলের মতামত কমিশনে জমা পড়েছে।
১৪ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মতামত চেয়েছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে মতামত প্রাপ্তির প্রত্যাশা করা হলেও এ দিন বিকেল পর্যন্ত মাত্র ৭টি দলের মতামত কমিশনে জমা পড়েছে।
১৪ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মতামত চেয়েছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে মতামত প্রাপ্তির প্রত্যাশা করা হলেও এ দিন বিকেল পর্যন্ত মাত্র ৭টি দলের মতামত কমিশনে জমা পড়েছে।
১৪ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে