নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে আবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। গত জুনের ৩ তারিখ থেকে ধারাবাহিকভাবে করোনাভাইরাস শনাক্তের হার বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ হাজার ৯৯৮ জন ভাইরাসটিতে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। ফলে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮২ হাজার ৯৭২। এ সময় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। এ নিয়ে করোনায় দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২৯ হাজার ১৮১।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গতকাল সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হওয়া ১ হাজার ৯৯৮ জনের মধ্যে রাজধানীসহ ঢাকা জেলাতেই শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ৩৩৬ জন। আর ঢাকা বিভাগে আক্রান্ত শনাক্ত ১ হাজার ৬২৭ জন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এ সময়ে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৪৯৪ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৯ হাজার ২৭৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ হাজার ৯৩২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। যেখানে গতকাল সোমবার শনাক্তের হার জানানো হয়েছিল ১৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
আশঙ্কার কথা হচ্ছে, গত ২৭ জুন থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত করোনায় মৃত ২২ জনের মধ্যে ১৬ জনই কোভিড টিকা পেয়েছিলেন। অর্থাৎ মৃতদের মধ্যে ৭২ দশমিক ৭ শতাংশই টিকা নেওয়া। এর মধ্যে দুটি ডোজ পেয়েছেন ১৬ জন। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৩ জন। অবশ্য এই ২২ জনের মধ্যে ১৬ জনেরই কো-মরবিডিটি (বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ক্যানসার ইত্যাদি) ছিল।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় বিশ্বের অধিকাংশ এলাকা। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস শনাক্তের প্রথম খবর জানানো হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ওই বছরের ১৮ মার্চ।

দেশে আবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। গত জুনের ৩ তারিখ থেকে ধারাবাহিকভাবে করোনাভাইরাস শনাক্তের হার বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ হাজার ৯৯৮ জন ভাইরাসটিতে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। ফলে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮২ হাজার ৯৭২। এ সময় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। এ নিয়ে করোনায় দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২৯ হাজার ১৮১।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গতকাল সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হওয়া ১ হাজার ৯৯৮ জনের মধ্যে রাজধানীসহ ঢাকা জেলাতেই শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ৩৩৬ জন। আর ঢাকা বিভাগে আক্রান্ত শনাক্ত ১ হাজার ৬২৭ জন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এ সময়ে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৪৯৪ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৯ হাজার ২৭৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ হাজার ৯৩২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। যেখানে গতকাল সোমবার শনাক্তের হার জানানো হয়েছিল ১৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
আশঙ্কার কথা হচ্ছে, গত ২৭ জুন থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত করোনায় মৃত ২২ জনের মধ্যে ১৬ জনই কোভিড টিকা পেয়েছিলেন। অর্থাৎ মৃতদের মধ্যে ৭২ দশমিক ৭ শতাংশই টিকা নেওয়া। এর মধ্যে দুটি ডোজ পেয়েছেন ১৬ জন। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৩ জন। অবশ্য এই ২২ জনের মধ্যে ১৬ জনেরই কো-মরবিডিটি (বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ক্যানসার ইত্যাদি) ছিল।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় বিশ্বের অধিকাংশ এলাকা। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস শনাক্তের প্রথম খবর জানানো হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ওই বছরের ১৮ মার্চ।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৩ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৫ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৭ ঘণ্টা আগে