নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আজ ২৩ জানুয়ারি চট্টগ্রাম সেনানিবাসের দি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারের (ইবিআরসি) শহীদ এমআর চৌধুরী প্যারেড গ্রাউন্ডে যথাযোগ্য সামরিক মর্যাদায় ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১৭ তম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হন তিনি।
এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে সেনাবাহিনী প্রধান সামরিক রীতি অনুযায়ী ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেন। সেনাপ্রধান শহীদ এমআর চৌধুরী প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছালে তাঁকে প্রচলিত সামরিক রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে অভিবাদন জানানো হয় এবং ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করেন।
এর পর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের জ্যেষ্ঠতম অধিনায়ক এবং জ্যেষ্ঠতম মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার সেনাবাহিনী প্রধানকে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ‘কর্নেল র্যাংক ব্যাজ’ পরিয়ে দেন। এ সময় সেনাবাহিনী প্রধান উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে তাঁর দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন। পরে তিনি ইবিআরসির কোয়ার্টার গার্ড পরিদর্শন করেন এবং স্মৃতি কানন প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ করেন।
অনুষ্ঠান শেষে সেনাবাহিনী প্রধান ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ৩৭ তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এবং এই রেজিমেন্টের উন্নয়ন, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও দেশে-বিদেশে পরিচালিত কার্যক্রমের বিষয়ে মতবিনিময় করেন। তিনি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য এবং দেশ মাতৃকার সেবায় এই রেজিমেন্টের অবদানের কথা স্মরণ করেন। এ ছাড়া, তিনি আধুনিক যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকতে রেজিমেন্টের সকল সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে সেনাসদর, আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড, স্থানীয় ফরমেশন এবং ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ বিভিন্ন পদবির সদস্যবৃন্দ এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আজ ২৩ জানুয়ারি চট্টগ্রাম সেনানিবাসের দি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারের (ইবিআরসি) শহীদ এমআর চৌধুরী প্যারেড গ্রাউন্ডে যথাযোগ্য সামরিক মর্যাদায় ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১৭ তম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হন তিনি।
এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে সেনাবাহিনী প্রধান সামরিক রীতি অনুযায়ী ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেন। সেনাপ্রধান শহীদ এমআর চৌধুরী প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছালে তাঁকে প্রচলিত সামরিক রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে অভিবাদন জানানো হয় এবং ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করেন।
এর পর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের জ্যেষ্ঠতম অধিনায়ক এবং জ্যেষ্ঠতম মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসার সেনাবাহিনী প্রধানকে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ‘কর্নেল র্যাংক ব্যাজ’ পরিয়ে দেন। এ সময় সেনাবাহিনী প্রধান উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে তাঁর দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন। পরে তিনি ইবিআরসির কোয়ার্টার গার্ড পরিদর্শন করেন এবং স্মৃতি কানন প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ করেন।
অনুষ্ঠান শেষে সেনাবাহিনী প্রধান ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ৩৭ তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এবং এই রেজিমেন্টের উন্নয়ন, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও দেশে-বিদেশে পরিচালিত কার্যক্রমের বিষয়ে মতবিনিময় করেন। তিনি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য এবং দেশ মাতৃকার সেবায় এই রেজিমেন্টের অবদানের কথা স্মরণ করেন। এ ছাড়া, তিনি আধুনিক যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকতে রেজিমেন্টের সকল সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে সেনাসদর, আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড, স্থানীয় ফরমেশন এবং ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ বিভিন্ন পদবির সদস্যবৃন্দ এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নেওয়া বিভিন্ন প্রকল্প ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের মধ্যে যেগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নয়, অসমাপ্ত এমন ভালো প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশনা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রয়োজনে নতুন করে তাঁদের পরিকল্পনা পাঠাতে বলা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেযৌক্তিক কারণ ছাড়াও সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশভ্রমণের প্রবণতা নিয়ে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। সাম্প্রতিককালে বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের মধ্যে বিদেশভ্রমণকে সরকার নিরুৎসাহিত করেছে। এমন প্রেক্ষাপটে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ সম্পর্ক বা অভিজ্ঞতা না থাকা কয়েকজন কর্মকর্তার বিদেশ সফরের প্রক্রিয়া চলছে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতে যা গঙ্গা নদী তা পদ্মা নামে বয়ে চলেছে বাংলাদেশে। শুষ্ক মৌসুমে অভিন্ন এই নদীর পানি ভাগাভাগির বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি আছে। ত্রিশ বছরের জন্য করা চুক্তির মেয়াদ আগামী বছর (২০২৬) ১১ ডিসেম্বর শেষ হবে। চুক্তিটি নবায়নের বিষয়ে আলোচনা শুরুর জন্য ভারতকে তাগিদ দিয়েছে বাংলাদেশ
১১ ঘণ্টা আগেদেশি ও বিদেশি দুই ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক-২০২৫ এর জন্য মনোনীত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১২ ঘণ্টা আগে