নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের নানা সড়ক-মহাসড়কে গত ২০২৪ সালে ৬ হাজার ৯২৭টি দুর্ঘটনায় ৭ হাজার ২৯৪ জন নিহত হয়েছেন। এ সময়ে ১১৮টি নৌ-দুর্ঘটনায় ১৫২ জন নিহত এবং ৩৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন। ৩৪৭টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ৩২৪ জন নিহত ও ২৭৭ জন আহত হয়েছেন।
আজ বুধবার বেসরকারি গবেষণা সংস্থা রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ২০২৪ সালে দেশে সড়ক, রেল, নৌপথে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করে।
দেশের নানা সড়ক দুর্ঘটনার কারণ বিশ্লেষণ করে বলা হয়েছে, গত বছর ৬ হাজার ৯২৭টি দুর্ঘটনার ৪৭ শতাংশের জন্য যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাকচালকেরা দায়ী।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে দুর্ঘটনা বেড়েছে শূন্য দশমিক ২৩ শতাংশ, প্রাণহানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং আহত বেড়েছে ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ। ২০২৪ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়সী কর্মক্ষম মানুষ নিহত হয়েছেন ৫ হাজার ৬১৩ জন; হার ৭৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, মোহাম্মদপুর, কুড়িল বিশ্বরোড এবং বিমানবন্দর সড়ক দুর্ঘটনার হটস্পট হয়ে উঠেছে।
আন্তর্জাতিক সড়ক মূল্যায়ন প্রোগ্রামের (আইর্যাপ) তত্ত্ব অনুসারে গত বছরের সড়ক দুর্ঘটনা বিশ্লেষণ করে এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সড়ক দুর্ঘটনায় যে পরিমাণ মানবসম্পদের ক্ষতি হয়েছে, তার আর্থিক মূল্য ২১ হাজার ৮৮৬ কোটি ৩২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২ হাজার ৩৫৭টি জাতীয় মহাসড়কে, ২ হাজার ৭৩৬টি আঞ্চলিক সড়কে, ৯৭২টি গ্রামীণ সড়কে, ৭৮৪টি শহরের সড়কে এবং অন্যান্য স্থানে ৭৮টি সংঘটিত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৬ হাজার ৯২৭টি দুর্ঘটনার মধ্যে ৪৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ ঘটনায় বাস ও পণ্যবাহী ভারী যানবাহনের চালক দায়ী ছিলেন।
৩৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ দুর্ঘটনার জন্য মোটরসাইকেলচালক এককভাবে দায়ী ছিলেন। প্রাইভেট কার-মাইক্রোবাসচালক দায়ী ছিলেন ৩ দশমিক ২২ শতাংশ দুর্ঘটনায়। থ্রি-হুইলারের চালক ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ, বাইসাইকেল-রিকশাচালক ১ দশমিক ৫২ শতাংশ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ছিলেন। এমনকি ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ ঘটনার জন্য পথচারীরাও দায়ী ছিলেন।
গত বছর ১ হাজার ৫২৭টি দুর্ঘটনা ঘটেছে মুখোমুখি সংঘর্ষে, ২ হাজার ৯০৮টি দুর্ঘটনা ঘটেছে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১ হাজার ৫৬২টি ঘটনা ঘটেছে পথচারীকে চাপা বা ধাক্কা দেওয়ার ঘটনায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ১ হাজার ৫৮২টি দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৮৪০ জন নিহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ৪৩৫টি দুর্ঘটনায় ৪৪৩ জন নিহত হয়েছেন। রাজধানীতে ৩৯৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৪৬ জন নিহত ও ৪৮২ জন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৫১ দশমিক ৬২ শতাংশ পথচারী, ৩৯ শতাংশ মোটরসাইকেলচালক ও আরোহী।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটেছে ২ হাজার ৭৬১টি। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২ হাজার ৬০৯ জন। নিহতদের মধ্যে ১ হাজার ৯৬৩ জনের বয়স ১৪ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে। তাঁদের মধ্যে ১ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশু নিহত হয়েছে ১৯৯ জন। ৬ বছর থেকে ১২ বছর বয়সী শিশু নিহত হয়েছে ৪৩৭ জন। ১৩ বছর থেকে ১৮ বছর বয়সী শিশু নিহত হয়েছে ৫১৬ জন।
দেশের নানা সড়ক-মহাসড়কে গত ২০২৪ সালে ৬ হাজার ৯২৭টি দুর্ঘটনায় ৭ হাজার ২৯৪ জন নিহত হয়েছেন। এ সময়ে ১১৮টি নৌ-দুর্ঘটনায় ১৫২ জন নিহত এবং ৩৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন। ৩৪৭টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ৩২৪ জন নিহত ও ২৭৭ জন আহত হয়েছেন।
আজ বুধবার বেসরকারি গবেষণা সংস্থা রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ২০২৪ সালে দেশে সড়ক, রেল, নৌপথে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করে।
দেশের নানা সড়ক দুর্ঘটনার কারণ বিশ্লেষণ করে বলা হয়েছে, গত বছর ৬ হাজার ৯২৭টি দুর্ঘটনার ৪৭ শতাংশের জন্য যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাকচালকেরা দায়ী।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে দুর্ঘটনা বেড়েছে শূন্য দশমিক ২৩ শতাংশ, প্রাণহানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং আহত বেড়েছে ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ। ২০২৪ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়সী কর্মক্ষম মানুষ নিহত হয়েছেন ৫ হাজার ৬১৩ জন; হার ৭৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, মোহাম্মদপুর, কুড়িল বিশ্বরোড এবং বিমানবন্দর সড়ক দুর্ঘটনার হটস্পট হয়ে উঠেছে।
আন্তর্জাতিক সড়ক মূল্যায়ন প্রোগ্রামের (আইর্যাপ) তত্ত্ব অনুসারে গত বছরের সড়ক দুর্ঘটনা বিশ্লেষণ করে এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সড়ক দুর্ঘটনায় যে পরিমাণ মানবসম্পদের ক্ষতি হয়েছে, তার আর্থিক মূল্য ২১ হাজার ৮৮৬ কোটি ৩২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২ হাজার ৩৫৭টি জাতীয় মহাসড়কে, ২ হাজার ৭৩৬টি আঞ্চলিক সড়কে, ৯৭২টি গ্রামীণ সড়কে, ৭৮৪টি শহরের সড়কে এবং অন্যান্য স্থানে ৭৮টি সংঘটিত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৬ হাজার ৯২৭টি দুর্ঘটনার মধ্যে ৪৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ ঘটনায় বাস ও পণ্যবাহী ভারী যানবাহনের চালক দায়ী ছিলেন।
৩৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ দুর্ঘটনার জন্য মোটরসাইকেলচালক এককভাবে দায়ী ছিলেন। প্রাইভেট কার-মাইক্রোবাসচালক দায়ী ছিলেন ৩ দশমিক ২২ শতাংশ দুর্ঘটনায়। থ্রি-হুইলারের চালক ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ, বাইসাইকেল-রিকশাচালক ১ দশমিক ৫২ শতাংশ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ছিলেন। এমনকি ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ ঘটনার জন্য পথচারীরাও দায়ী ছিলেন।
গত বছর ১ হাজার ৫২৭টি দুর্ঘটনা ঘটেছে মুখোমুখি সংঘর্ষে, ২ হাজার ৯০৮টি দুর্ঘটনা ঘটেছে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১ হাজার ৫৬২টি ঘটনা ঘটেছে পথচারীকে চাপা বা ধাক্কা দেওয়ার ঘটনায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ১ হাজার ৫৮২টি দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৮৪০ জন নিহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ৪৩৫টি দুর্ঘটনায় ৪৪৩ জন নিহত হয়েছেন। রাজধানীতে ৩৯৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৪৬ জন নিহত ও ৪৮২ জন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৫১ দশমিক ৬২ শতাংশ পথচারী, ৩৯ শতাংশ মোটরসাইকেলচালক ও আরোহী।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটেছে ২ হাজার ৭৬১টি। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২ হাজার ৬০৯ জন। নিহতদের মধ্যে ১ হাজার ৯৬৩ জনের বয়স ১৪ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে। তাঁদের মধ্যে ১ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশু নিহত হয়েছে ১৯৯ জন। ৬ বছর থেকে ১২ বছর বয়সী শিশু নিহত হয়েছে ৪৩৭ জন। ১৩ বছর থেকে ১৮ বছর বয়সী শিশু নিহত হয়েছে ৫১৬ জন।
সৌদি আরবে গমনেচ্ছু কর্মীদের মেনিনজাইটিস টিকা নিতে হবে না বলে জানিয়েছে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ। তবে যাঁরা ওমরাহ ও ভ্রমণ ভিসায় দেশটিতে যাবেন, তাদের অবশ্যই টিকা নিতে হবে। ভ্রমণের ১০ দিন আগে এই টিকা নিতে হবে। আজ মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ এক নির্দেশনায় এ তথ্য জানিয়েছে।
২৩ মিনিট আগেভোটার তালিকা হালনাগাদে গতকাল সোমবার থেকে শুরু হয়েছে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের অনেক এলাকা জনপ্রতিনিধিশূন্য হয়ে পড়ায় নতুন ভোটারের তথ্য যাচাই নিয়ে চিন্তায় ছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর জিগাতলায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ৩১২ কোটি ৭৮ লাখ ৮৭ হাজার টাকা ব্যয়ে একটি আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে গণপূর্ত অধিদপ্তর। নথিপত্রে প্রকল্পটি ২০২৩ সালের জুনে সমাপ্ত করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী প্রকল্প সমাপ্ত প্রতিবেদন (পিসিআর) প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় অর্থাৎ গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে
১২ ঘণ্টা আগেসৌদিতে যাওয়ার জন্য মেনিনজাইটিসের টিকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ওমরাহ বা পবিত্র হজ পালনে এবং ভিজিট ভিসায় সৌদি আরবগামী যাত্রীদের বিমানবন্দরে এই টিকার সনদ দেখাতে হবে এবং ভ্রমণকালে তা সঙ্গে রাখতে হবে।
১২ ঘণ্টা আগে