নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়ায় আয়োজিত সংলাপে অংশগ্রহণকারী বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল চায় সরকার যত শিগগির সম্ভব জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করুক। এই সনদের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন হোক। কিন্তু সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে, তা এখনো সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
অন্যদিকে, জুলাই সনদ থেকে কী বা কতটুকু আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সমন্বিত করতে হবে, তা-ও নির্বাচন কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের ভেতরকার তথ্য অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মনে করেন ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ শুধু তৈরি করে দিলেই চলবে না, এই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে—সে বিষয়েও সুপারিশ করার জন্য তিনি কমিশনকে নির্দেশনা দিয়েছেন।
ঐকমত্য কমিশন তাহলে কোন পথে এগোচ্ছে, জানতে চাইলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, সনদের সমন্বিত পূর্ণাঙ্গ খসড়া আগামী দুদিনের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। সনদটি চূড়ান্ত হওয়ার পর তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের মত নেবে, দলগুলোর সঙ্গেও কথা বলবে।
জাতীয় সংসদের এলডি হলে গতকাল শুক্রবার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ এসব কথা জানান। তিনি বলেন, ‘এখন বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে আছি। তারা কীভাবে বলে, আমরা হয়তো সেভাবে পরামর্শ দিতে পারব।’
কমিশনের সহসভাপতি জানান, কোনো কোনো দল সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের কথা বলছে। কিন্তু নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যুক্ত নয়। কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। যে যে বিষয়ে দলগুলো ও অংশীজনেরা একমত হচ্ছে, সেগুলোর সমন্বয়ে সনদ তৈরি করে তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া কী হবে, সে বিষয়ে কমিশন সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করবে। আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
জুলাই সনদের পটভূমি তুলে ধরে এতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কয়েকটি অঙ্গীকারের বিষয়ে লিখিতভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গত ২৮ জুলাই পাঠানো হয়। এসব অঙ্গীকার নিয়ে অধিকাংশ দলের আপত্তি রয়েছে।
তবে আলী রীয়াজ গতকাল বলেন, অঙ্গীকারের অংশটি কমিশনের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব নয়। দলগুলোর মন্তব্যের ভিত্তিতে এই অংশে আরও বিষয় যুক্ত হবে, সংশোধিত হবে। এ নিয়ে ঐকমত্য হলে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের দিনক্ষণ ঠিক করা হবে; অন্যমত পেলেও বিবেচনা করা হবে।
জুলাই সনদ নিয়ে এখন পর্যন্ত আলোচনা হয়েছে দুটি ধাপে। দ্বিতীয় ধাপে ২০টি বিষয় আলোচনায় আসে। এর ১১টিতে দলগুলো একমত হয়েছে, নয়টিতে দলগুলোর লিখিত ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) আছে। সংসদে মহিলা প্রতিনিধিত্ব নিয়ে দলগুলোর সবচেয়ে বেশি ভিন্নমত পড়েছে বলে জানায় কমিশন।
এ বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ব্যাপকসংখ্যক দল নোট অব ডিসেন্ট দিলে তার গুরুত্ব আছে। এ বিষয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলবে। আইনি ও সাংবিধানিক বিষয়গুলো সেখানে আলোচনায় আসবে।
তৃতীয় ধাপের আলোচনাটা কমিশন স্বল্পতম সময়ে করতে চায় বলে জানিয়েছেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, বিশেষজ্ঞদের মতামত ও রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থানের ক্ষেত্রে এক জায়গায় আসা যায় কি না, সে চেষ্টা কমিশন করবে। সেটা খুব দীর্ঘমেয়াদি হবে না।
আগামী নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন শুরু করা সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কিছু প্রস্তাব আশু, কিছু প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি। এর কিছু বাস্তবায়ন হচ্ছে।... আশা করি, ইতিমধ্যে সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, (এমন বিষয়ে) ইসির পক্ষ থেকে (ব্যবস্থা) নেওয়া হচ্ছে; এবং আরও পদক্ষেপ নেবে।’
ভোটের প্রস্তুতির সঙ্গে জুলাই সনদ সমন্বয় করা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধিমালা তৈরির কাজ নির্বাচন কমিশনের দিক থেকে এগিয়ে রাখা হয়েছে। এটি চূড়ান্ত করে পাঠাতে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ঐকমত্য কমিশনের মতামত না পেলে বলা যাচ্ছে না, সেখানে (সনদে) কী আছে। এমনও হতে পারে, তাতে যেসব সুপারিশ থাকবে, তা নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে আরপিওতে যুক্ত করেছে।
এদিকে ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি মাসের মাঝামাঝি। কমিশনের সহসভাপতি মনে করেন, এর মধ্যে সনদের কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে কতটুকু অগ্রসর হওয়া যাবে, তা অনেকটা দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার ওপর নির্ভর করবে।
কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির সম্ভাবনার বিষয়ে আলী রীয়াজ জানান, কাজের অগ্রগতি কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করা হচ্ছে। প্রয়োজন হলে তিনি সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, মো. আইয়ুব মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়ায় আয়োজিত সংলাপে অংশগ্রহণকারী বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল চায় সরকার যত শিগগির সম্ভব জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করুক। এই সনদের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন হোক। কিন্তু সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে, তা এখনো সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
অন্যদিকে, জুলাই সনদ থেকে কী বা কতটুকু আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সমন্বিত করতে হবে, তা-ও নির্বাচন কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের ভেতরকার তথ্য অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মনে করেন ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ শুধু তৈরি করে দিলেই চলবে না, এই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে—সে বিষয়েও সুপারিশ করার জন্য তিনি কমিশনকে নির্দেশনা দিয়েছেন।
ঐকমত্য কমিশন তাহলে কোন পথে এগোচ্ছে, জানতে চাইলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, সনদের সমন্বিত পূর্ণাঙ্গ খসড়া আগামী দুদিনের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। সনদটি চূড়ান্ত হওয়ার পর তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের মত নেবে, দলগুলোর সঙ্গেও কথা বলবে।
জাতীয় সংসদের এলডি হলে গতকাল শুক্রবার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ এসব কথা জানান। তিনি বলেন, ‘এখন বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে আছি। তারা কীভাবে বলে, আমরা হয়তো সেভাবে পরামর্শ দিতে পারব।’
কমিশনের সহসভাপতি জানান, কোনো কোনো দল সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের কথা বলছে। কিন্তু নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যুক্ত নয়। কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। যে যে বিষয়ে দলগুলো ও অংশীজনেরা একমত হচ্ছে, সেগুলোর সমন্বয়ে সনদ তৈরি করে তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া কী হবে, সে বিষয়ে কমিশন সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করবে। আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
জুলাই সনদের পটভূমি তুলে ধরে এতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কয়েকটি অঙ্গীকারের বিষয়ে লিখিতভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গত ২৮ জুলাই পাঠানো হয়। এসব অঙ্গীকার নিয়ে অধিকাংশ দলের আপত্তি রয়েছে।
তবে আলী রীয়াজ গতকাল বলেন, অঙ্গীকারের অংশটি কমিশনের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব নয়। দলগুলোর মন্তব্যের ভিত্তিতে এই অংশে আরও বিষয় যুক্ত হবে, সংশোধিত হবে। এ নিয়ে ঐকমত্য হলে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের দিনক্ষণ ঠিক করা হবে; অন্যমত পেলেও বিবেচনা করা হবে।
জুলাই সনদ নিয়ে এখন পর্যন্ত আলোচনা হয়েছে দুটি ধাপে। দ্বিতীয় ধাপে ২০টি বিষয় আলোচনায় আসে। এর ১১টিতে দলগুলো একমত হয়েছে, নয়টিতে দলগুলোর লিখিত ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) আছে। সংসদে মহিলা প্রতিনিধিত্ব নিয়ে দলগুলোর সবচেয়ে বেশি ভিন্নমত পড়েছে বলে জানায় কমিশন।
এ বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ব্যাপকসংখ্যক দল নোট অব ডিসেন্ট দিলে তার গুরুত্ব আছে। এ বিষয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলবে। আইনি ও সাংবিধানিক বিষয়গুলো সেখানে আলোচনায় আসবে।
তৃতীয় ধাপের আলোচনাটা কমিশন স্বল্পতম সময়ে করতে চায় বলে জানিয়েছেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, বিশেষজ্ঞদের মতামত ও রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থানের ক্ষেত্রে এক জায়গায় আসা যায় কি না, সে চেষ্টা কমিশন করবে। সেটা খুব দীর্ঘমেয়াদি হবে না।
আগামী নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন শুরু করা সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কিছু প্রস্তাব আশু, কিছু প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি। এর কিছু বাস্তবায়ন হচ্ছে।... আশা করি, ইতিমধ্যে সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, (এমন বিষয়ে) ইসির পক্ষ থেকে (ব্যবস্থা) নেওয়া হচ্ছে; এবং আরও পদক্ষেপ নেবে।’
ভোটের প্রস্তুতির সঙ্গে জুলাই সনদ সমন্বয় করা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধিমালা তৈরির কাজ নির্বাচন কমিশনের দিক থেকে এগিয়ে রাখা হয়েছে। এটি চূড়ান্ত করে পাঠাতে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ঐকমত্য কমিশনের মতামত না পেলে বলা যাচ্ছে না, সেখানে (সনদে) কী আছে। এমনও হতে পারে, তাতে যেসব সুপারিশ থাকবে, তা নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে আরপিওতে যুক্ত করেছে।
এদিকে ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি মাসের মাঝামাঝি। কমিশনের সহসভাপতি মনে করেন, এর মধ্যে সনদের কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে কতটুকু অগ্রসর হওয়া যাবে, তা অনেকটা দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার ওপর নির্ভর করবে।
কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির সম্ভাবনার বিষয়ে আলী রীয়াজ জানান, কাজের অগ্রগতি কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করা হচ্ছে। প্রয়োজন হলে তিনি সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, মো. আইয়ুব মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়ায় আয়োজিত সংলাপে অংশগ্রহণকারী বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল চায় সরকার যত শিগগির সম্ভব জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করুক। এই সনদের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন হোক। কিন্তু সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে, তা এখনো সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
অন্যদিকে, জুলাই সনদ থেকে কী বা কতটুকু আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সমন্বিত করতে হবে, তা-ও নির্বাচন কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের ভেতরকার তথ্য অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মনে করেন ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ শুধু তৈরি করে দিলেই চলবে না, এই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে—সে বিষয়েও সুপারিশ করার জন্য তিনি কমিশনকে নির্দেশনা দিয়েছেন।
ঐকমত্য কমিশন তাহলে কোন পথে এগোচ্ছে, জানতে চাইলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, সনদের সমন্বিত পূর্ণাঙ্গ খসড়া আগামী দুদিনের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। সনদটি চূড়ান্ত হওয়ার পর তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের মত নেবে, দলগুলোর সঙ্গেও কথা বলবে।
জাতীয় সংসদের এলডি হলে গতকাল শুক্রবার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ এসব কথা জানান। তিনি বলেন, ‘এখন বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে আছি। তারা কীভাবে বলে, আমরা হয়তো সেভাবে পরামর্শ দিতে পারব।’
কমিশনের সহসভাপতি জানান, কোনো কোনো দল সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের কথা বলছে। কিন্তু নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যুক্ত নয়। কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। যে যে বিষয়ে দলগুলো ও অংশীজনেরা একমত হচ্ছে, সেগুলোর সমন্বয়ে সনদ তৈরি করে তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া কী হবে, সে বিষয়ে কমিশন সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করবে। আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
জুলাই সনদের পটভূমি তুলে ধরে এতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কয়েকটি অঙ্গীকারের বিষয়ে লিখিতভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গত ২৮ জুলাই পাঠানো হয়। এসব অঙ্গীকার নিয়ে অধিকাংশ দলের আপত্তি রয়েছে।
তবে আলী রীয়াজ গতকাল বলেন, অঙ্গীকারের অংশটি কমিশনের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব নয়। দলগুলোর মন্তব্যের ভিত্তিতে এই অংশে আরও বিষয় যুক্ত হবে, সংশোধিত হবে। এ নিয়ে ঐকমত্য হলে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের দিনক্ষণ ঠিক করা হবে; অন্যমত পেলেও বিবেচনা করা হবে।
জুলাই সনদ নিয়ে এখন পর্যন্ত আলোচনা হয়েছে দুটি ধাপে। দ্বিতীয় ধাপে ২০টি বিষয় আলোচনায় আসে। এর ১১টিতে দলগুলো একমত হয়েছে, নয়টিতে দলগুলোর লিখিত ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) আছে। সংসদে মহিলা প্রতিনিধিত্ব নিয়ে দলগুলোর সবচেয়ে বেশি ভিন্নমত পড়েছে বলে জানায় কমিশন।
এ বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ব্যাপকসংখ্যক দল নোট অব ডিসেন্ট দিলে তার গুরুত্ব আছে। এ বিষয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলবে। আইনি ও সাংবিধানিক বিষয়গুলো সেখানে আলোচনায় আসবে।
তৃতীয় ধাপের আলোচনাটা কমিশন স্বল্পতম সময়ে করতে চায় বলে জানিয়েছেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, বিশেষজ্ঞদের মতামত ও রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থানের ক্ষেত্রে এক জায়গায় আসা যায় কি না, সে চেষ্টা কমিশন করবে। সেটা খুব দীর্ঘমেয়াদি হবে না।
আগামী নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন শুরু করা সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কিছু প্রস্তাব আশু, কিছু প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি। এর কিছু বাস্তবায়ন হচ্ছে।... আশা করি, ইতিমধ্যে সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, (এমন বিষয়ে) ইসির পক্ষ থেকে (ব্যবস্থা) নেওয়া হচ্ছে; এবং আরও পদক্ষেপ নেবে।’
ভোটের প্রস্তুতির সঙ্গে জুলাই সনদ সমন্বয় করা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধিমালা তৈরির কাজ নির্বাচন কমিশনের দিক থেকে এগিয়ে রাখা হয়েছে। এটি চূড়ান্ত করে পাঠাতে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ঐকমত্য কমিশনের মতামত না পেলে বলা যাচ্ছে না, সেখানে (সনদে) কী আছে। এমনও হতে পারে, তাতে যেসব সুপারিশ থাকবে, তা নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে আরপিওতে যুক্ত করেছে।
এদিকে ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি মাসের মাঝামাঝি। কমিশনের সহসভাপতি মনে করেন, এর মধ্যে সনদের কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে কতটুকু অগ্রসর হওয়া যাবে, তা অনেকটা দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার ওপর নির্ভর করবে।
কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির সম্ভাবনার বিষয়ে আলী রীয়াজ জানান, কাজের অগ্রগতি কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করা হচ্ছে। প্রয়োজন হলে তিনি সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, মো. আইয়ুব মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়ায় আয়োজিত সংলাপে অংশগ্রহণকারী বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল চায় সরকার যত শিগগির সম্ভব জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করুক। এই সনদের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন হোক। কিন্তু সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে, তা এখনো সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
অন্যদিকে, জুলাই সনদ থেকে কী বা কতটুকু আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সমন্বিত করতে হবে, তা-ও নির্বাচন কমিশনের কাছে স্পষ্ট নয়।
সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের ভেতরকার তথ্য অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মনে করেন ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ শুধু তৈরি করে দিলেই চলবে না, এই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে—সে বিষয়েও সুপারিশ করার জন্য তিনি কমিশনকে নির্দেশনা দিয়েছেন।
ঐকমত্য কমিশন তাহলে কোন পথে এগোচ্ছে, জানতে চাইলে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, সনদের সমন্বিত পূর্ণাঙ্গ খসড়া আগামী দুদিনের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। সনদটি চূড়ান্ত হওয়ার পর তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের মত নেবে, দলগুলোর সঙ্গেও কথা বলবে।
জাতীয় সংসদের এলডি হলে গতকাল শুক্রবার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ এসব কথা জানান। তিনি বলেন, ‘এখন বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে আছি। তারা কীভাবে বলে, আমরা হয়তো সেভাবে পরামর্শ দিতে পারব।’
কমিশনের সহসভাপতি জানান, কোনো কোনো দল সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের কথা বলছে। কিন্তু নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যুক্ত নয়। কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। যে যে বিষয়ে দলগুলো ও অংশীজনেরা একমত হচ্ছে, সেগুলোর সমন্বয়ে সনদ তৈরি করে তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া কী হবে, সে বিষয়ে কমিশন সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করবে। আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
জুলাই সনদের পটভূমি তুলে ধরে এতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কয়েকটি অঙ্গীকারের বিষয়ে লিখিতভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গত ২৮ জুলাই পাঠানো হয়। এসব অঙ্গীকার নিয়ে অধিকাংশ দলের আপত্তি রয়েছে।
তবে আলী রীয়াজ গতকাল বলেন, অঙ্গীকারের অংশটি কমিশনের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব নয়। দলগুলোর মন্তব্যের ভিত্তিতে এই অংশে আরও বিষয় যুক্ত হবে, সংশোধিত হবে। এ নিয়ে ঐকমত্য হলে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের দিনক্ষণ ঠিক করা হবে; অন্যমত পেলেও বিবেচনা করা হবে।
জুলাই সনদ নিয়ে এখন পর্যন্ত আলোচনা হয়েছে দুটি ধাপে। দ্বিতীয় ধাপে ২০টি বিষয় আলোচনায় আসে। এর ১১টিতে দলগুলো একমত হয়েছে, নয়টিতে দলগুলোর লিখিত ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) আছে। সংসদে মহিলা প্রতিনিধিত্ব নিয়ে দলগুলোর সবচেয়ে বেশি ভিন্নমত পড়েছে বলে জানায় কমিশন।
এ বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ব্যাপকসংখ্যক দল নোট অব ডিসেন্ট দিলে তার গুরুত্ব আছে। এ বিষয়ে কমিশন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলবে। আইনি ও সাংবিধানিক বিষয়গুলো সেখানে আলোচনায় আসবে।
তৃতীয় ধাপের আলোচনাটা কমিশন স্বল্পতম সময়ে করতে চায় বলে জানিয়েছেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, বিশেষজ্ঞদের মতামত ও রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থানের ক্ষেত্রে এক জায়গায় আসা যায় কি না, সে চেষ্টা কমিশন করবে। সেটা খুব দীর্ঘমেয়াদি হবে না।
আগামী নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন শুরু করা সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কিছু প্রস্তাব আশু, কিছু প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি। এর কিছু বাস্তবায়ন হচ্ছে।... আশা করি, ইতিমধ্যে সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, (এমন বিষয়ে) ইসির পক্ষ থেকে (ব্যবস্থা) নেওয়া হচ্ছে; এবং আরও পদক্ষেপ নেবে।’
ভোটের প্রস্তুতির সঙ্গে জুলাই সনদ সমন্বয় করা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধিমালা তৈরির কাজ নির্বাচন কমিশনের দিক থেকে এগিয়ে রাখা হয়েছে। এটি চূড়ান্ত করে পাঠাতে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ঐকমত্য কমিশনের মতামত না পেলে বলা যাচ্ছে না, সেখানে (সনদে) কী আছে। এমনও হতে পারে, তাতে যেসব সুপারিশ থাকবে, তা নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে আরপিওতে যুক্ত করেছে।
এদিকে ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি মাসের মাঝামাঝি। কমিশনের সহসভাপতি মনে করেন, এর মধ্যে সনদের কাজ সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে কতটুকু অগ্রসর হওয়া যাবে, তা অনেকটা দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার ওপর নির্ভর করবে।
কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির সম্ভাবনার বিষয়ে আলী রীয়াজ জানান, কাজের অগ্রগতি কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করা হচ্ছে। প্রয়োজন হলে তিনি সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, মো. আইয়ুব মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (ঐকমত্য) মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
০৯ আগস্ট ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
০৯ আগস্ট ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
০৯ আগস্ট ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
০৯ আগস্ট ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে