নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

থাইল্যান্ডে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত রোববার (৮ জুন) মধ্যরাতে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে (টিজি-৩৩৯) ঢাকায় আসেন তিনি। হঠাৎ তাঁর দেশে ফেরার খবরে অনেকে বিস্মিত হন। এখন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না, সে প্রশ্ন জেগেছে অনেকের মনে।
গত সোমবার যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘তদন্তে দোষী হলে আইনের আওতায় নেওয়া হবে, কেউ নির্দোষ হলে কেন সাজা দেব?’
জানা যায়, গত ৮ মে গভীর রাতে থাই এয়ারওয়েজের টিজি ৩৪০ নম্বর ফ্লাইটে ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জ সদর থানায় একটি হত্যা মামলা রয়েছে। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, ওবায়দুল কাদেরের নামও রয়েছে। মামলার আসামি থাকায় তিনি দেশ ছাড়ার পর দেশজুড়ে আলোচনা সৃষ্টি হয়। তাঁর দেশত্যাগের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে চার পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সে সময় ঘটনা তদন্তের জন্য উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়।
বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, রোববার রাতে শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণের পর রাত ১টা ৪৫ মিনিটে আবদুল হামিদ ইমিগ্রেশন কাউন্টারে যান। রাত পৌনে ৩টার সময় তাঁর ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হয়। রাত ৩টায় তিনি বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
আবদুল হামিদ আকস্মিক দেশে ফেরায় অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করেন। কারণ, তাঁদের ধারণা ছিল, তিনি হয়তো আপাতত দেশে ফিরবেন না।
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশে ফেরার বিষয়ে সোমবার যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘অনেকে বলেছেন যে কিছু কিছু মামলা আছে, যেগুলোর কোনো তদন্ত হয়নি। তদন্তে যাঁরা দোষী হয়েছেন, তাঁদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে। আপনারাই (সাংবাদিক) সব সময় বলেছেন, যেন নির্দোষ ব্যক্তিরা কোনো অবস্থায় সাজা না পান। এ জন্য আমাদের তদন্তটা করতে দিন, যদি তদন্তে কেউ দোষী হন, তাহলে কাউকেই আইনের বাইরে রাখা হবে না, তাঁকে আমরা আইনের আওতায় নিয়ে আসব।’ ফৌজদারি মামলার তদন্তে দোষী বা অপরাধ মোটামুটি প্রমাণিত না হওয়ার আগপর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হবে না বলে জানান জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘নির্দোষ একজন মানুষকে কেন সাজা দেব?’
২০১৩ সালের মার্চ মাসে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের অসুস্থতা ও মৃত্যুর পর আবদুল হামিদ ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন। পরে ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল তিনি বাংলাদেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে ২১তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল তাঁর রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শেষ করেন। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন মো. সাহাবুদ্দিন।

থাইল্যান্ডে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত রোববার (৮ জুন) মধ্যরাতে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে (টিজি-৩৩৯) ঢাকায় আসেন তিনি। হঠাৎ তাঁর দেশে ফেরার খবরে অনেকে বিস্মিত হন। এখন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না, সে প্রশ্ন জেগেছে অনেকের মনে।
গত সোমবার যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘তদন্তে দোষী হলে আইনের আওতায় নেওয়া হবে, কেউ নির্দোষ হলে কেন সাজা দেব?’
জানা যায়, গত ৮ মে গভীর রাতে থাই এয়ারওয়েজের টিজি ৩৪০ নম্বর ফ্লাইটে ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জ সদর থানায় একটি হত্যা মামলা রয়েছে। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, ওবায়দুল কাদেরের নামও রয়েছে। মামলার আসামি থাকায় তিনি দেশ ছাড়ার পর দেশজুড়ে আলোচনা সৃষ্টি হয়। তাঁর দেশত্যাগের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে চার পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সে সময় ঘটনা তদন্তের জন্য উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়।
বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, রোববার রাতে শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণের পর রাত ১টা ৪৫ মিনিটে আবদুল হামিদ ইমিগ্রেশন কাউন্টারে যান। রাত পৌনে ৩টার সময় তাঁর ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হয়। রাত ৩টায় তিনি বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
আবদুল হামিদ আকস্মিক দেশে ফেরায় অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করেন। কারণ, তাঁদের ধারণা ছিল, তিনি হয়তো আপাতত দেশে ফিরবেন না।
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশে ফেরার বিষয়ে সোমবার যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘অনেকে বলেছেন যে কিছু কিছু মামলা আছে, যেগুলোর কোনো তদন্ত হয়নি। তদন্তে যাঁরা দোষী হয়েছেন, তাঁদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে। আপনারাই (সাংবাদিক) সব সময় বলেছেন, যেন নির্দোষ ব্যক্তিরা কোনো অবস্থায় সাজা না পান। এ জন্য আমাদের তদন্তটা করতে দিন, যদি তদন্তে কেউ দোষী হন, তাহলে কাউকেই আইনের বাইরে রাখা হবে না, তাঁকে আমরা আইনের আওতায় নিয়ে আসব।’ ফৌজদারি মামলার তদন্তে দোষী বা অপরাধ মোটামুটি প্রমাণিত না হওয়ার আগপর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হবে না বলে জানান জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘নির্দোষ একজন মানুষকে কেন সাজা দেব?’
২০১৩ সালের মার্চ মাসে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের অসুস্থতা ও মৃত্যুর পর আবদুল হামিদ ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন। পরে ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল তিনি বাংলাদেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে ২১তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল তাঁর রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শেষ করেন। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন মো. সাহাবুদ্দিন।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
২ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৩ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৫ ঘণ্টা আগে