নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে আলোচনায় সংবিধান অনুযায়ী আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে গণফোরাম। সংলাপ শেষে দলের নির্বাহী সভাপতি মোকাব্বির খান এ কথা জানান। অসুস্থতার কারণে সভাপতি ড. কামাল হোসেন সংলাপে অংশ নিতে পারেননি বলেও জানান তিনি।
মোকাব্বির খান বলেন, নির্বাচন কমিশন গঠনে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়নের বিষয়টি সংবিধানের ১১৮(১) অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরের মধ্যেও বাংলাদেশের মহান জাতীয় সংসদ কর্তৃক নির্বাচন কমিশন গঠনের উক্ত আইনটি প্রণয়ন করা সম্ভব হয়নি। ফলে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির উদ্যোগে ইতিপূর্বেও একাধিকবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা, মতবিনিময় ও সার্চ কমিটি গঠন ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়। কিন্তু উক্ত প্রক্রিয়ায় গঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা জাতিকে এক অনাকাঙ্ক্ষিত ও নেতিবাচক পরিণতির দিকে ঠেলে দিয়েছে, জাতীয় স্বার্থে যার অবসান নিশ্চিত করা অপরিহার্য।
মোকাব্বির জানান, গণফোরামের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব হচ্ছে স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখে, বাংলাদেশের মহান জাতীয় সংসদ কর্তৃক নির্বাচন কমিশন গঠন ও পুনর্গঠনের এই গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় আইনটি প্রণীত হওয়া একান্তভাবে আবশ্যক। একই সঙ্গে নির্বাচন চলাকালীন জনপ্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সমূহের নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ ভূমিকা এবং দায়-দায়িত্ব নিশ্চিত করে প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান প্রণয়ন করা আজ জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে।
এদিকে সংলাপে এসে দলের অপর অংশ মোস্তফা মহসীন মন্টুদের অস্বীকার করেছেন মোকাব্বির। ইসি গঠনে রাষ্ট্রপতির সংলাপে না যাওয়ার ব্যাপারে দলের ওই অংশের অনুরোধ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে গণফোরামের এই নির্বাহী সভাপতি বলেন, মন্টুরা কেউ না। সংলাপে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে দলীয় প্রতিষ্ঠাতা ড. কামাল হোসেনের মত ছিল কি না, জানতে চাইলে মোকাব্বির বলেন, ‘উনি কখনো না করেন না। আমরা বর্ধিত সভা করেছি তাতেও তাঁর না ছিল না।’

নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে আলোচনায় সংবিধান অনুযায়ী আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে গণফোরাম। সংলাপ শেষে দলের নির্বাহী সভাপতি মোকাব্বির খান এ কথা জানান। অসুস্থতার কারণে সভাপতি ড. কামাল হোসেন সংলাপে অংশ নিতে পারেননি বলেও জানান তিনি।
মোকাব্বির খান বলেন, নির্বাচন কমিশন গঠনে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়নের বিষয়টি সংবিধানের ১১৮(১) অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরের মধ্যেও বাংলাদেশের মহান জাতীয় সংসদ কর্তৃক নির্বাচন কমিশন গঠনের উক্ত আইনটি প্রণয়ন করা সম্ভব হয়নি। ফলে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির উদ্যোগে ইতিপূর্বেও একাধিকবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা, মতবিনিময় ও সার্চ কমিটি গঠন ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়। কিন্তু উক্ত প্রক্রিয়ায় গঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা জাতিকে এক অনাকাঙ্ক্ষিত ও নেতিবাচক পরিণতির দিকে ঠেলে দিয়েছে, জাতীয় স্বার্থে যার অবসান নিশ্চিত করা অপরিহার্য।
মোকাব্বির জানান, গণফোরামের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব হচ্ছে স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখে, বাংলাদেশের মহান জাতীয় সংসদ কর্তৃক নির্বাচন কমিশন গঠন ও পুনর্গঠনের এই গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় আইনটি প্রণীত হওয়া একান্তভাবে আবশ্যক। একই সঙ্গে নির্বাচন চলাকালীন জনপ্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সমূহের নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ ভূমিকা এবং দায়-দায়িত্ব নিশ্চিত করে প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান প্রণয়ন করা আজ জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে।
এদিকে সংলাপে এসে দলের অপর অংশ মোস্তফা মহসীন মন্টুদের অস্বীকার করেছেন মোকাব্বির। ইসি গঠনে রাষ্ট্রপতির সংলাপে না যাওয়ার ব্যাপারে দলের ওই অংশের অনুরোধ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে গণফোরামের এই নির্বাহী সভাপতি বলেন, মন্টুরা কেউ না। সংলাপে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে দলীয় প্রতিষ্ঠাতা ড. কামাল হোসেনের মত ছিল কি না, জানতে চাইলে মোকাব্বির বলেন, ‘উনি কখনো না করেন না। আমরা বর্ধিত সভা করেছি তাতেও তাঁর না ছিল না।’

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
২ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৩ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৫ ঘণ্টা আগে