শহীদুল ইসলাম, ঢাকা

এক যুগ আগে ৩০২টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকার সুযোগ ছিল একজন জেলা প্রশাসকের (ডিসি)। এরপর জেলায় জেলায় আরও অন্তত ২০০ কমিটি হয়েছে। এসব কমিটির কয়টি একজন ডিসিকে সামলাতে হচ্ছে, সেই তালিকা হালনাগাদ করতে যাচ্ছে সরকার।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বরখাস্ত করে সেখানেও সরকারি কর্মকর্তাদের বসানো হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্বেও অন্য সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ডিসিদের রাখা হয়েছে। ডিসিরা প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা।
প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া বাকি ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তাদের অভিযোগ, একজন ডিসিকে এত কমিটির সঙ্গে যুক্ত রাখায় বেশির ভাগ কমিটি ভালোমতো কাজ করছে না। কমিটিতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের কর্মকর্তাদের সভাপতির দায়িত্ব দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
ডিসিদের এত কমিটির দায়িত্ব দিয়ে রাখায় অনেক ক্ষেত্রে মানুষ ঠিকমতো সরকারি সেবা পাচ্ছেন না বলে দাবি করেছেন আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক মুহম্মদ মফিজুর রহমান। তাঁর মতে, এ জন্য যে কাজে যিনি অভিজ্ঞ, তাঁর অধীনেই ওই কমিটি রাখা উচিত।
বর্তমানে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডারের ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাদের উপসচিব পদে পদায়ন করা হয়। প্রশাসন ক্যাডারের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের ডিসি এবং সিনিয়র সহকারী সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের ইউএনও হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ২০১১ সালের তালিকা অনুযায়ী, জেলায় সর্বোচ্চ ৩০২টি কমিটির সভাপতি পদে থাকতে পারেন একজন ডিসি। কর্মকর্তারা জানান, এক যুগের বেশি সময়ে ডিসিদের সভাপতি করা হয়, জেলায় জেলায় এমন অন্তত আরও ২০০ কমিটি হয়েছে। ফলে এখন পাঁচ শর বেশি কমিটিতে সভাপতি হিসেবে ডিসিদের থাকার সুযোগ রয়েছে।
ডিসিরা সভাপতি থাকা কমিটিগুলোর হালনাগাদ তথ্য পাঠাতে ১৮ ডিসেম্বর সব ডিসিকে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ওই চিঠির সঙ্গে ডিসিরা যে ৩০২টি কমিটির সভাপতি পদে থাকতে পারেন, সেই তালিকাও পাঠানো হয়েছে। তালিকার বাইরে অন্য কোন কোন কমিটিতে ডিসিরা প্রধান হিসেবে রয়েছেন, চিঠিতে তা জানাতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ খালেদ রহীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের তালিকার বাইরেও অনেক মন্ত্রণালয়ের অনেক কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে, এ জন্য আমরা তালিকা হালনাগাদ করব।’
মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যত ছোট জেলাই হোক না কেন, একজন ডিসিকে কমপক্ষে ১২০টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকতে হয়। বড় জেলায় একজন ডিসিকে আড়াই শর বেশি কমিটিতে সভাপতির পদে থাকতে হয়। অঞ্চলভেদে বেশ কিছু আঞ্চলিক কমিটিতেও ডিসিদের সভাপতি করে রাখা হয়েছে।
নওগাঁর ডিসি মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল আজকের পত্রিকাকে জানান, ১২০টি কমিটির সভাপতি তিনি। এর বাইরে পদাধিকারবলে এখন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতিও তিনি। এত কমিটির সভাপতি হওয়ায় জটিলতায় পড়তে হয় কি না, এ প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘প্রতি জেলায় কমপক্ষে চারজন এডিসি আছেন। বড় জেলায় আরও বেশি এডিসি রয়েছেন। সভা করতে বেগ পাওয়ার সুযোগ নেই। সংশ্লিষ্ট এডিসিরা এসব দেখেন। সভার আগে আমাদের ভালোমতো ব্রিফ করেন। এটি নিয়ে হিমশিম খাওয়ার সুযোগ নেই। মাল্টিটাস্কিং কাজে যাঁরা অভ্যস্ত, তাঁদেরই ডিসি করা হয়। আমরা জেনে-বুঝেই এসেছি যে এ কাজগুলো আমাদের করতে হবে।’
যে কাজে যিনি অভিজ্ঞ, তাঁর অধীনেই ওই কমিটি রাখা উচিত। মুহম্মদ মফিজুর রহমান, সমন্বয়ক, আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ
নওগাঁর ডিসি বলেন, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অফিস হলেও তাঁরা কমপক্ষে ১৮ ঘণ্টা অফিস করেন এবং ২৪ ঘণ্টা অফিস নিয়ে ভাবেন।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ডিসি বলেন, অনেক কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি না করলেও চলে। কিন্তু অনেক আগে থেকে এসব কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি করে রাখা হয়েছে। কয়েক যুগেও এখানে সংস্কার হয়নি।
সাবেক একজন ডিসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, একজন ডিসিকে মাসে ৩৫-৪০টি সভায় সভাপতিত্ব করতে হয়। কিছু সভায় এডিসিকে পাঠানো হয়। এটা ঠিক যে অনেক কমিটির প্রধানের পদে ডিসিকে না রাখলেও চলত। তবে কে কী মনে করেন, এই ভয়ে কেউ এসব নিয়ে কথা বলেন না। তিনি বলেন, অনেক সময় রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকার তড়িঘড়ি করে অনেক পদক্ষেপ নেয়। সরকারের সেসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দায়িত্বও ডিসিদের ওপর পড়ে। তখন দেখা যায়, নির্ধারিত কমিটির বাইরেও আরও অনেক কমিটিতে ডিসিদের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হয়।
আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক মুহম্মদ মফিজুর রহমান বলেন, মাঠ প্রশাসনে বিভিন্ন ক্যাডারের সিনিয়র কর্মকর্তারা কাজ করলেও অনেক ক্ষেত্রে ডিসি ও ইউএনওরা সামনে আসেন। এতে অনেক সমস্যা তৈরি হয়। মাঠ প্রশাসনে ভারসাম্য আনতে যে অফিসের অনুষ্ঠান, সেই অফিসের সিনিয়র কর্মকর্তাকে সভাপতিত্ব করার দায়িত্ব দিলে সমস্যা হতো না। ক্যাডারভিত্তিক যিনি কাজ বোঝেন, তাঁকেই সেই কাজের দায়িত্ব দেওয়া উচিত।

এক যুগ আগে ৩০২টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকার সুযোগ ছিল একজন জেলা প্রশাসকের (ডিসি)। এরপর জেলায় জেলায় আরও অন্তত ২০০ কমিটি হয়েছে। এসব কমিটির কয়টি একজন ডিসিকে সামলাতে হচ্ছে, সেই তালিকা হালনাগাদ করতে যাচ্ছে সরকার।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বরখাস্ত করে সেখানেও সরকারি কর্মকর্তাদের বসানো হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্বেও অন্য সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ডিসিদের রাখা হয়েছে। ডিসিরা প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা।
প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া বাকি ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তাদের অভিযোগ, একজন ডিসিকে এত কমিটির সঙ্গে যুক্ত রাখায় বেশির ভাগ কমিটি ভালোমতো কাজ করছে না। কমিটিতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের কর্মকর্তাদের সভাপতির দায়িত্ব দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
ডিসিদের এত কমিটির দায়িত্ব দিয়ে রাখায় অনেক ক্ষেত্রে মানুষ ঠিকমতো সরকারি সেবা পাচ্ছেন না বলে দাবি করেছেন আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক মুহম্মদ মফিজুর রহমান। তাঁর মতে, এ জন্য যে কাজে যিনি অভিজ্ঞ, তাঁর অধীনেই ওই কমিটি রাখা উচিত।
বর্তমানে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডারের ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাদের উপসচিব পদে পদায়ন করা হয়। প্রশাসন ক্যাডারের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের ডিসি এবং সিনিয়র সহকারী সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের ইউএনও হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ২০১১ সালের তালিকা অনুযায়ী, জেলায় সর্বোচ্চ ৩০২টি কমিটির সভাপতি পদে থাকতে পারেন একজন ডিসি। কর্মকর্তারা জানান, এক যুগের বেশি সময়ে ডিসিদের সভাপতি করা হয়, জেলায় জেলায় এমন অন্তত আরও ২০০ কমিটি হয়েছে। ফলে এখন পাঁচ শর বেশি কমিটিতে সভাপতি হিসেবে ডিসিদের থাকার সুযোগ রয়েছে।
ডিসিরা সভাপতি থাকা কমিটিগুলোর হালনাগাদ তথ্য পাঠাতে ১৮ ডিসেম্বর সব ডিসিকে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ওই চিঠির সঙ্গে ডিসিরা যে ৩০২টি কমিটির সভাপতি পদে থাকতে পারেন, সেই তালিকাও পাঠানো হয়েছে। তালিকার বাইরে অন্য কোন কোন কমিটিতে ডিসিরা প্রধান হিসেবে রয়েছেন, চিঠিতে তা জানাতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ খালেদ রহীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের তালিকার বাইরেও অনেক মন্ত্রণালয়ের অনেক কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে, এ জন্য আমরা তালিকা হালনাগাদ করব।’
মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যত ছোট জেলাই হোক না কেন, একজন ডিসিকে কমপক্ষে ১২০টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকতে হয়। বড় জেলায় একজন ডিসিকে আড়াই শর বেশি কমিটিতে সভাপতির পদে থাকতে হয়। অঞ্চলভেদে বেশ কিছু আঞ্চলিক কমিটিতেও ডিসিদের সভাপতি করে রাখা হয়েছে।
নওগাঁর ডিসি মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল আজকের পত্রিকাকে জানান, ১২০টি কমিটির সভাপতি তিনি। এর বাইরে পদাধিকারবলে এখন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতিও তিনি। এত কমিটির সভাপতি হওয়ায় জটিলতায় পড়তে হয় কি না, এ প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘প্রতি জেলায় কমপক্ষে চারজন এডিসি আছেন। বড় জেলায় আরও বেশি এডিসি রয়েছেন। সভা করতে বেগ পাওয়ার সুযোগ নেই। সংশ্লিষ্ট এডিসিরা এসব দেখেন। সভার আগে আমাদের ভালোমতো ব্রিফ করেন। এটি নিয়ে হিমশিম খাওয়ার সুযোগ নেই। মাল্টিটাস্কিং কাজে যাঁরা অভ্যস্ত, তাঁদেরই ডিসি করা হয়। আমরা জেনে-বুঝেই এসেছি যে এ কাজগুলো আমাদের করতে হবে।’
যে কাজে যিনি অভিজ্ঞ, তাঁর অধীনেই ওই কমিটি রাখা উচিত। মুহম্মদ মফিজুর রহমান, সমন্বয়ক, আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ
নওগাঁর ডিসি বলেন, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অফিস হলেও তাঁরা কমপক্ষে ১৮ ঘণ্টা অফিস করেন এবং ২৪ ঘণ্টা অফিস নিয়ে ভাবেন।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ডিসি বলেন, অনেক কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি না করলেও চলে। কিন্তু অনেক আগে থেকে এসব কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি করে রাখা হয়েছে। কয়েক যুগেও এখানে সংস্কার হয়নি।
সাবেক একজন ডিসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, একজন ডিসিকে মাসে ৩৫-৪০টি সভায় সভাপতিত্ব করতে হয়। কিছু সভায় এডিসিকে পাঠানো হয়। এটা ঠিক যে অনেক কমিটির প্রধানের পদে ডিসিকে না রাখলেও চলত। তবে কে কী মনে করেন, এই ভয়ে কেউ এসব নিয়ে কথা বলেন না। তিনি বলেন, অনেক সময় রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকার তড়িঘড়ি করে অনেক পদক্ষেপ নেয়। সরকারের সেসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দায়িত্বও ডিসিদের ওপর পড়ে। তখন দেখা যায়, নির্ধারিত কমিটির বাইরেও আরও অনেক কমিটিতে ডিসিদের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হয়।
আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক মুহম্মদ মফিজুর রহমান বলেন, মাঠ প্রশাসনে বিভিন্ন ক্যাডারের সিনিয়র কর্মকর্তারা কাজ করলেও অনেক ক্ষেত্রে ডিসি ও ইউএনওরা সামনে আসেন। এতে অনেক সমস্যা তৈরি হয়। মাঠ প্রশাসনে ভারসাম্য আনতে যে অফিসের অনুষ্ঠান, সেই অফিসের সিনিয়র কর্মকর্তাকে সভাপতিত্ব করার দায়িত্ব দিলে সমস্যা হতো না। ক্যাডারভিত্তিক যিনি কাজ বোঝেন, তাঁকেই সেই কাজের দায়িত্ব দেওয়া উচিত।

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
১৬ মিনিট আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
২৯ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
৩০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব। তাই রেলসম্পদের ক্ষতিসাধন থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সম্প্রতি ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, অযৌক্তিকভাবে রেললাইন অবরোধ ও ইচ্ছাকৃতভাবে রেললাইনের ক্ষতিসাধনের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে একদিকে যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ছে, অন্যদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছে। পাশাপাশি সুষ্ঠুভাবে ট্রেন পরিচালনা ব্যাহত হওয়ায় রেলওয়ের ভাবমূর্তিও মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
রেল কর্তৃপক্ষ জানায়, যেহেতু রেল একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ, তাই এর ক্ষতি মানে সরাসরি জনগণের ক্ষতি। এই ক্ষয়ক্ষতি ও লোকসান প্রতিরোধ করা দেশের সব নাগরিকের দায়িত্ব। নৈতিক এই দায়িত্ব পালনে আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
যাত্রীসাধারণকে মানসম্মত সেবা দিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানসম্মত যাত্রীসেবা নিশ্চিতে নাগরিকদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
এ ছাড়া যেকোনো রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন বা এর চেষ্টা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ উল্লেখ করে জানানো হয়, রাজনৈতিক, সামাজিক কিংবা অন্য যেকোনো কর্মসূচির নামে বেআইনি উপায়ে রেলের ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব। তাই রেলসম্পদের ক্ষতিসাধন থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সম্প্রতি ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, অযৌক্তিকভাবে রেললাইন অবরোধ ও ইচ্ছাকৃতভাবে রেললাইনের ক্ষতিসাধনের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে একদিকে যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ছে, অন্যদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছে। পাশাপাশি সুষ্ঠুভাবে ট্রেন পরিচালনা ব্যাহত হওয়ায় রেলওয়ের ভাবমূর্তিও মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
রেল কর্তৃপক্ষ জানায়, যেহেতু রেল একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ, তাই এর ক্ষতি মানে সরাসরি জনগণের ক্ষতি। এই ক্ষয়ক্ষতি ও লোকসান প্রতিরোধ করা দেশের সব নাগরিকের দায়িত্ব। নৈতিক এই দায়িত্ব পালনে আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
যাত্রীসাধারণকে মানসম্মত সেবা দিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানসম্মত যাত্রীসেবা নিশ্চিতে নাগরিকদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
এ ছাড়া যেকোনো রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন বা এর চেষ্টা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ উল্লেখ করে জানানো হয়, রাজনৈতিক, সামাজিক কিংবা অন্য যেকোনো কর্মসূচির নামে বেআইনি উপায়ে রেলের ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এক যুগ আগে ৩০২টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকার সুযোগ ছিল একজন জেলা প্রশাসকের (ডিসি)। এরপর জেলায় জেলায় আরও অন্তত ২০০ কমিটি হয়েছে। এসব কমিটির কয়টি একজন ডিসিকে সামলাতে হচ্ছে, সেই তালিকা হালনাগাদ করতে যাচ্ছে সরকার।
২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
২৯ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
৩০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে তাঁদের নিয়োগ আদেশ বাতিলক্রমে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
নিয়োগ বাতিল করা চার আইন কর্মকর্তা হলেন—ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জুলফিকার আলম শিমুল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইব্রাহিম খলিল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আইয়ুব আলী ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মন্টু আলম।
উল্লেখ্য, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে মামলা পরিচালনা করে থাকেন।

উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে তাঁদের নিয়োগ আদেশ বাতিলক্রমে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
নিয়োগ বাতিল করা চার আইন কর্মকর্তা হলেন—ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জুলফিকার আলম শিমুল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইব্রাহিম খলিল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আইয়ুব আলী ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মন্টু আলম।
উল্লেখ্য, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে মামলা পরিচালনা করে থাকেন।

এক যুগ আগে ৩০২টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকার সুযোগ ছিল একজন জেলা প্রশাসকের (ডিসি)। এরপর জেলায় জেলায় আরও অন্তত ২০০ কমিটি হয়েছে। এসব কমিটির কয়টি একজন ডিসিকে সামলাতে হচ্ছে, সেই তালিকা হালনাগাদ করতে যাচ্ছে সরকার।
২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
১৬ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
৩০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা ইসি বাড়াচ্ছে কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে সচিব সাংবাদিকদের বলেন, ‘না। সময় বাড়ছে না।’
দল ও প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল আজ। বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেন প্রার্থীরা।
আজ দিনভর কত মনোনয়নপত্র জমা পড়ল, এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘পুরোটা সংগ্রহ করা শেষ হলে, রাত ১০টার দিকে তা জানাতে পারব।’

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা ইসি বাড়াচ্ছে কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে সচিব সাংবাদিকদের বলেন, ‘না। সময় বাড়ছে না।’
দল ও প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল আজ। বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেন প্রার্থীরা।
আজ দিনভর কত মনোনয়নপত্র জমা পড়ল, এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘পুরোটা সংগ্রহ করা শেষ হলে, রাত ১০টার দিকে তা জানাতে পারব।’

এক যুগ আগে ৩০২টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকার সুযোগ ছিল একজন জেলা প্রশাসকের (ডিসি)। এরপর জেলায় জেলায় আরও অন্তত ২০০ কমিটি হয়েছে। এসব কমিটির কয়টি একজন ডিসিকে সামলাতে হচ্ছে, সেই তালিকা হালনাগাদ করতে যাচ্ছে সরকার।
২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
১৬ মিনিট আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
২৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
আজ সোমবার নির্বাচন কমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিকেল ৪টা পর্যন্ত মোট ৯ লাখ ৫১ হাজার ৮০৮ জন ভোটার পোস্টাল ভোটের জন্য সফলভাবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ইসির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে পোস্টাল ভোটের প্রতি বিশেষ আগ্রহ লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রবাসীদের মধ্যে নিবন্ধন সংখ্যায় শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরব। দেশটিতে অবস্থানরত ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক পোস্টাল ভোটের জন্য আবেদন করেছেন। নিবন্ধনে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কাতার (৬৩ হাজার ৯২৮ জন) এবং তৃতীয় অবস্থানে মালয়েশিয়া (৫১ হাজার ৫৭২ জন)।
অন্যদিকে, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ভোটারদের মধ্যে ৩ লাখ ৫৫ হাজার ৯১৩ জন পোস্টাল ভোটের জন্য নিবন্ধন করেছেন। এর মধ্যে বড় একটি অংশই সরকারি চাকরিজীবী, যার সংখ্যা ৩ লাখ ১ হাজার ৭১ জন। এ ছাড়া নির্বাচনী দায়িত্বপ্রাপ্ত ৪৬ হাজার ৮০০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী, ৪ হাজার ৩৬৭ জন আনসার ও ভিডিপি সদস্য এবং আইনি হেফাজতে থাকা ৩ হাজার ৬৭৫ জন ভোটার নিবন্ধিত হয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পোস্টাল ভোটের এই নিবন্ধনপ্রক্রিয়া আগামী বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) পর্যন্ত চলবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যোগ্য ভোটারদের নিবন্ধন সম্পন্ন করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে কমিশন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ‘Postal Vote BD’ অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনকারী পোস্টাল ভোটারের সংখ্যা ইতিমধ্যে সাড়ে ৯ লাখ অতিক্রম করেছে।
আজ সোমবার নির্বাচন কমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিকেল ৪টা পর্যন্ত মোট ৯ লাখ ৫১ হাজার ৮০৮ জন ভোটার পোস্টাল ভোটের জন্য সফলভাবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ইসির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে পোস্টাল ভোটের প্রতি বিশেষ আগ্রহ লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রবাসীদের মধ্যে নিবন্ধন সংখ্যায় শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরব। দেশটিতে অবস্থানরত ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক পোস্টাল ভোটের জন্য আবেদন করেছেন। নিবন্ধনে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কাতার (৬৩ হাজার ৯২৮ জন) এবং তৃতীয় অবস্থানে মালয়েশিয়া (৫১ হাজার ৫৭২ জন)।
অন্যদিকে, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ভোটারদের মধ্যে ৩ লাখ ৫৫ হাজার ৯১৩ জন পোস্টাল ভোটের জন্য নিবন্ধন করেছেন। এর মধ্যে বড় একটি অংশই সরকারি চাকরিজীবী, যার সংখ্যা ৩ লাখ ১ হাজার ৭১ জন। এ ছাড়া নির্বাচনী দায়িত্বপ্রাপ্ত ৪৬ হাজার ৮০০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী, ৪ হাজার ৩৬৭ জন আনসার ও ভিডিপি সদস্য এবং আইনি হেফাজতে থাকা ৩ হাজার ৬৭৫ জন ভোটার নিবন্ধিত হয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পোস্টাল ভোটের এই নিবন্ধনপ্রক্রিয়া আগামী বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) পর্যন্ত চলবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যোগ্য ভোটারদের নিবন্ধন সম্পন্ন করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে কমিশন।

এক যুগ আগে ৩০২টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকার সুযোগ ছিল একজন জেলা প্রশাসকের (ডিসি)। এরপর জেলায় জেলায় আরও অন্তত ২০০ কমিটি হয়েছে। এসব কমিটির কয়টি একজন ডিসিকে সামলাতে হচ্ছে, সেই তালিকা হালনাগাদ করতে যাচ্ছে সরকার।
২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
১৬ মিনিট আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
২৯ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আর বাড়াবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ তথ্য জানান।
৩০ মিনিট আগে