ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি

পানির অভাবে তিস্তা নদী শুকিয়ে প্রায় মরুভূমির দশা। সারা দেশে দফায় দফায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করছে সরকার। পরিবেশ রক্ষায় বেশি বেশি গাছ লাগানোর কথা বলা হচ্ছে। সেখানে উল্টো পথে হাঁটছে বন বিভাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। কেটে ফেলা হচ্ছে তিস্তা ব্যারেজ সেচ প্রকল্প সংস্কারের নামে সাড়ে ৭০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সেচনালার দুই পাশের সড়কের ধারে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির ৪ লাখের বেশি গাছ।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর বিভাগ মিলিয়ে ৪ লাখের বেশি গাছ কাটা হচ্ছে। এর মধ্যে নীলফামারী অংশে থাকা গাছগুলো ৪০০টি লটে ভাগ করে কাটা হচ্ছে। অন্য দুই জেলায়ও একই প্রক্রিয়ায় গাছ কাটা হচ্ছে।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, বন বিভাগের সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির অধীনে পর্যায়ক্রমে পাউবোর সেচ প্রকল্প এলাকায় চার লক্ষাধিক গাছ রোপণ করা হয়। বিভিন্ন প্রজাতির ৪ থেকে ২০ বছর বয়সী গাছ রয়েছে সেখানে। নীতিমালা অনুযায়ী, এসব গাছ পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হওয়ার পর কাটার কথা। আর নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে ৫৫ শতাংশ অর্থ পাওয়ার কথা পরিচর্যাকারীর; ২০ শতাংশ পাবে পানি উন্নয়ন বোর্ড; বাকি ২৫ শতাংশ যাবে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও খাতে। কিন্তু সংশ্লিষ্টদের এখন পর্যন্ত কিছুই জানানো হয়নি বলে অভিযোগ সুবিধাভোগীদের।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, সেচ প্রকল্পের খালটি তিস্তা ব্যারেজ থেকে শুরু হয়ে রংপুর, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার ১২টি উপজেলায় বিস্তৃত। মোট দৈর্ঘ্য ৭৬৬ কিলোমিটার। ১ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে তিস্তা ব্যারেজ কমান্ড এরিয়া ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের অধীনে দেশের সবচেয়ে বড় এ সেচ প্রকল্পের সংস্কার ও সম্প্রসারণের কাজ চলছে।
সম্প্রতি সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, তিস্তা সেচ প্রকল্পের প্রধান ক্যানেলসহ টারশিয়ারি ও সেকেন্ডারি খাল সংস্কার কাজ চলছে। তবে নীতিমালা না মেনে ক্যানেলের নিচের অংশের মাটি এস্কেভেটর দিয়ে কেটে ওপরের দিকে ভরাট করছেন পাউবোর ঠিকাদারেরা। এ জন্য দুপাশে সড়কের সারি সারি গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। গাছগুলো খাল থেকে বেশ দূরে। সড়কের একেবারে কিনারে। সেসব গাছ কেটে ফেলায় ছায়াহীন হয়ে পড়েছে সড়ক।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অপ্রয়োজনে গাছ কাটায় এই অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়েছে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। গাছগুলো না কাটলেও সেচ প্রকল্প সংস্কার ও সম্প্রসারণ কাজে কোনো সমস্যা হতো না। ছোট–বড় কোনো গাছই রাখা হচ্ছে না।
ডিমলার খালিশা চাপানি এলাকায় সেচনালার পাশে মাঠে কাজ করা কয়েকজন কৃষক বলেন, ক্যানেলের গাছ কেটে ফেলায় একসময়ের শীতল সড়ক গরম তাওয়ায় পরিণত হয়েছে। গরমের কারণে মাঠে কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে কৃষকদের। গাছের ছায়ায় বসে একটু বিশ্রাম নেওয়াও উপায়ও নেই।
সেচনালা সংলগ্ন নাউতারা এলাকার বাসিন্দা মামুন ইসলাম, রিপনসহ কয়েকজন বলেন, ক্যানেলের ধারে গাছ থাকায় আগে শিক্ষার্থীরা এই সড়ক দিয়ে শান্তিতে স্কুল–কলেজে যাতায়াত করত। কিন্তু এখন তপ্ত রোদ মাথায় নিয়ে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরতে হবে। তাঁরা বলেন, গাছগুলোর তো বেশি বয়সও হয়নি। এগুলো না কাটলে কী এমন ক্ষতি হতো!
কাঁকড়া গ্রামের গাছ পরিচর্যাকারী উপকারভোগী রাশেদা বেগম বলেন, তাঁরা গাছগুলোকে পরিচর্যা করে বড় করলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত বেতনের টাকাও পাননি। এখন গাছগুলো কাটা হচ্ছে। গাছ বিক্রির টাকা পাবেন কিনা, তাও জানেন না।
নীলফামারী বন বিভাগ ও সামাজিক বনায়ন কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সঙ্গে যৌথভাবে হয়েছিল এ বনায়ন। সেচ প্রকল্প সংস্কারের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্তে এই প্রকল্পের গাছগুলো কাটতে হচ্ছে। কারণ এই শর্তে সেখানে গাছ রোপণ করা হয়েছিল। এরই মধ্যে প্রকল্পের ৬০ ভাগ গাছ কাটা শেষ।
উপকারভোগীদের অংশ দেওয়া প্রসঙ্গে রেজাউল করিম আরও বলেন, উপকারভোগীদের আবেদন করতে বলা হয়েছে। গাছ কাটা শেষ হলে যাচাই বাছাই করে তাঁদের ন্যায্য পাওনা দেওয়া হবে।
এভাবে এতগুলো গাছ কাটার কারণ জানতে চাইলে ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা বলেন, প্রকল্প সংস্কার ও সম্প্রসারণের স্বার্থে গাছ কাটা হলেও ক্যানেলের কাজ শেষে নতুন করে আবারও গাছ লাগানো হবে। নতুন করে বৃক্ষরোপণের জন্য বন বিভাগের সঙ্গে এরই মধ্যে চুক্তি হয়ে গেছে।
তবে পরিবেশবিদেরা গণহারে এত বিপুলসংখ্যক গাছ কাটার বিপক্ষে মত দিয়ে বলছেন, এ ক্ষেত্রে সরকারি আইন মানা হচ্ছে না। এ বিষয়ে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও পরিবেশবাদী ড. তুহিন ওয়াদুদ বলেন, এত বিপুলসংখ্যক গাছ একসঙ্গে কাটা অন্যায়। যে উদ্দেশ্যে গাছগুলো কাটা হচ্ছে, সেটি ভালো নয়। সেচখাল সংস্কার ও সম্প্রসারণের নামে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার যে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, তার কোনো দরকার নেই। অপ্রয়োজনে বিপুল পরিমাণ অর্থের অপচয়। এটা কোনো কাজেই আসবে না। এ জন্য আবার গাছগুলো কাটা হচ্ছে। গাছগুলো না কাটলে অর্থের অপচয় করতে পারত না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নীলফামারী জেলা প্রশাসক (ডিসি) পঙ্কজ ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেচ ক্যানেল এলাকায় গাছ কাটার বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তাপমাত্রা স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত গাছ কাটা বন্ধ রাখা যায় কিনা জানতে চাইলে তিনি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন।

পানির অভাবে তিস্তা নদী শুকিয়ে প্রায় মরুভূমির দশা। সারা দেশে দফায় দফায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করছে সরকার। পরিবেশ রক্ষায় বেশি বেশি গাছ লাগানোর কথা বলা হচ্ছে। সেখানে উল্টো পথে হাঁটছে বন বিভাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। কেটে ফেলা হচ্ছে তিস্তা ব্যারেজ সেচ প্রকল্প সংস্কারের নামে সাড়ে ৭০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সেচনালার দুই পাশের সড়কের ধারে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির ৪ লাখের বেশি গাছ।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর বিভাগ মিলিয়ে ৪ লাখের বেশি গাছ কাটা হচ্ছে। এর মধ্যে নীলফামারী অংশে থাকা গাছগুলো ৪০০টি লটে ভাগ করে কাটা হচ্ছে। অন্য দুই জেলায়ও একই প্রক্রিয়ায় গাছ কাটা হচ্ছে।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, বন বিভাগের সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির অধীনে পর্যায়ক্রমে পাউবোর সেচ প্রকল্প এলাকায় চার লক্ষাধিক গাছ রোপণ করা হয়। বিভিন্ন প্রজাতির ৪ থেকে ২০ বছর বয়সী গাছ রয়েছে সেখানে। নীতিমালা অনুযায়ী, এসব গাছ পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হওয়ার পর কাটার কথা। আর নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে ৫৫ শতাংশ অর্থ পাওয়ার কথা পরিচর্যাকারীর; ২০ শতাংশ পাবে পানি উন্নয়ন বোর্ড; বাকি ২৫ শতাংশ যাবে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও খাতে। কিন্তু সংশ্লিষ্টদের এখন পর্যন্ত কিছুই জানানো হয়নি বলে অভিযোগ সুবিধাভোগীদের।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, সেচ প্রকল্পের খালটি তিস্তা ব্যারেজ থেকে শুরু হয়ে রংপুর, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার ১২টি উপজেলায় বিস্তৃত। মোট দৈর্ঘ্য ৭৬৬ কিলোমিটার। ১ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে তিস্তা ব্যারেজ কমান্ড এরিয়া ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের অধীনে দেশের সবচেয়ে বড় এ সেচ প্রকল্পের সংস্কার ও সম্প্রসারণের কাজ চলছে।
সম্প্রতি সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, তিস্তা সেচ প্রকল্পের প্রধান ক্যানেলসহ টারশিয়ারি ও সেকেন্ডারি খাল সংস্কার কাজ চলছে। তবে নীতিমালা না মেনে ক্যানেলের নিচের অংশের মাটি এস্কেভেটর দিয়ে কেটে ওপরের দিকে ভরাট করছেন পাউবোর ঠিকাদারেরা। এ জন্য দুপাশে সড়কের সারি সারি গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। গাছগুলো খাল থেকে বেশ দূরে। সড়কের একেবারে কিনারে। সেসব গাছ কেটে ফেলায় ছায়াহীন হয়ে পড়েছে সড়ক।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অপ্রয়োজনে গাছ কাটায় এই অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়েছে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। গাছগুলো না কাটলেও সেচ প্রকল্প সংস্কার ও সম্প্রসারণ কাজে কোনো সমস্যা হতো না। ছোট–বড় কোনো গাছই রাখা হচ্ছে না।
ডিমলার খালিশা চাপানি এলাকায় সেচনালার পাশে মাঠে কাজ করা কয়েকজন কৃষক বলেন, ক্যানেলের গাছ কেটে ফেলায় একসময়ের শীতল সড়ক গরম তাওয়ায় পরিণত হয়েছে। গরমের কারণে মাঠে কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে কৃষকদের। গাছের ছায়ায় বসে একটু বিশ্রাম নেওয়াও উপায়ও নেই।
সেচনালা সংলগ্ন নাউতারা এলাকার বাসিন্দা মামুন ইসলাম, রিপনসহ কয়েকজন বলেন, ক্যানেলের ধারে গাছ থাকায় আগে শিক্ষার্থীরা এই সড়ক দিয়ে শান্তিতে স্কুল–কলেজে যাতায়াত করত। কিন্তু এখন তপ্ত রোদ মাথায় নিয়ে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরতে হবে। তাঁরা বলেন, গাছগুলোর তো বেশি বয়সও হয়নি। এগুলো না কাটলে কী এমন ক্ষতি হতো!
কাঁকড়া গ্রামের গাছ পরিচর্যাকারী উপকারভোগী রাশেদা বেগম বলেন, তাঁরা গাছগুলোকে পরিচর্যা করে বড় করলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত বেতনের টাকাও পাননি। এখন গাছগুলো কাটা হচ্ছে। গাছ বিক্রির টাকা পাবেন কিনা, তাও জানেন না।
নীলফামারী বন বিভাগ ও সামাজিক বনায়ন কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সঙ্গে যৌথভাবে হয়েছিল এ বনায়ন। সেচ প্রকল্প সংস্কারের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্তে এই প্রকল্পের গাছগুলো কাটতে হচ্ছে। কারণ এই শর্তে সেখানে গাছ রোপণ করা হয়েছিল। এরই মধ্যে প্রকল্পের ৬০ ভাগ গাছ কাটা শেষ।
উপকারভোগীদের অংশ দেওয়া প্রসঙ্গে রেজাউল করিম আরও বলেন, উপকারভোগীদের আবেদন করতে বলা হয়েছে। গাছ কাটা শেষ হলে যাচাই বাছাই করে তাঁদের ন্যায্য পাওনা দেওয়া হবে।
এভাবে এতগুলো গাছ কাটার কারণ জানতে চাইলে ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা বলেন, প্রকল্প সংস্কার ও সম্প্রসারণের স্বার্থে গাছ কাটা হলেও ক্যানেলের কাজ শেষে নতুন করে আবারও গাছ লাগানো হবে। নতুন করে বৃক্ষরোপণের জন্য বন বিভাগের সঙ্গে এরই মধ্যে চুক্তি হয়ে গেছে।
তবে পরিবেশবিদেরা গণহারে এত বিপুলসংখ্যক গাছ কাটার বিপক্ষে মত দিয়ে বলছেন, এ ক্ষেত্রে সরকারি আইন মানা হচ্ছে না। এ বিষয়ে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও পরিবেশবাদী ড. তুহিন ওয়াদুদ বলেন, এত বিপুলসংখ্যক গাছ একসঙ্গে কাটা অন্যায়। যে উদ্দেশ্যে গাছগুলো কাটা হচ্ছে, সেটি ভালো নয়। সেচখাল সংস্কার ও সম্প্রসারণের নামে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার যে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, তার কোনো দরকার নেই। অপ্রয়োজনে বিপুল পরিমাণ অর্থের অপচয়। এটা কোনো কাজেই আসবে না। এ জন্য আবার গাছগুলো কাটা হচ্ছে। গাছগুলো না কাটলে অর্থের অপচয় করতে পারত না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নীলফামারী জেলা প্রশাসক (ডিসি) পঙ্কজ ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেচ ক্যানেল এলাকায় গাছ কাটার বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তাপমাত্রা স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত গাছ কাটা বন্ধ রাখা যায় কিনা জানতে চাইলে তিনি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। আজ তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে।
৪৪ মিনিট আগে
মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
ওসমান হাদির জানাজায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ এই জানাজায় শরিক হন। জানাজাকে কেন্দ্র করে সংসদ ভবন এলাকা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জনসমুদ্রে পরিণত হয়।
পূর্বঘোষিত সময় অনুযায়ী জানাজা দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা আড়াইটায় শুরু হয়। জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ও গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে পুরো এলাকা সুরক্ষিত রাখা হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু ছাড়াই অংশগ্রহণ করেন এবং সংসদ ভবন এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল।
ওসমান হাদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশেই দাফন করা হবে। এরই মধ্যে কবর প্রস্তুত করা হয়েছে।
বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবির সমাধির পাশে হাদির কবর খননের কাজ শুরু হয়। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদসহ প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। জানাজা শেষে মরদেহ জাতীয় সংসদ ভবন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নিয়ে যাওয়া হবে, সেখানে তাঁকে কবির সমাধির পাশে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করার প্রস্তুতি চলছে।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর দুর্বৃত্তদের গুলিতে আহত হওয়ার পর ১৫ ডিসেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তাঁর মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
ওসমান হাদির জানাজায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ এই জানাজায় শরিক হন। জানাজাকে কেন্দ্র করে সংসদ ভবন এলাকা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জনসমুদ্রে পরিণত হয়।
পূর্বঘোষিত সময় অনুযায়ী জানাজা দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা আড়াইটায় শুরু হয়। জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ও গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে পুরো এলাকা সুরক্ষিত রাখা হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু ছাড়াই অংশগ্রহণ করেন এবং সংসদ ভবন এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল।
ওসমান হাদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশেই দাফন করা হবে। এরই মধ্যে কবর প্রস্তুত করা হয়েছে।
বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবির সমাধির পাশে হাদির কবর খননের কাজ শুরু হয়। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদসহ প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। জানাজা শেষে মরদেহ জাতীয় সংসদ ভবন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নিয়ে যাওয়া হবে, সেখানে তাঁকে কবির সমাধির পাশে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করার প্রস্তুতি চলছে।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর দুর্বৃত্তদের গুলিতে আহত হওয়ার পর ১৫ ডিসেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তাঁর মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।

নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর বিভাগ মিলিয়ে ৪ লাখের বেশি গাছ কাটা হচ্ছে। এর মধ্যে নীলফামারী অংশে থাকা গাছগুলো ৪০০টি লটে ভাগ করে কাটা হচ্ছে। অন্য দুই জেলায়ও একই প্রক্রিয়ায় গাছ কাটা হচ্ছে।
০১ মে ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। আজ তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে।
৪৪ মিনিট আগে
মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশেই সমাহিত হবেন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই বিপ্লবী শহীদ শরিফ ওসমান হাদি।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ শনিবার সাড়ে ১১টার দিকে হাদির কবর খোঁড়ার কাজ শুরু হয় এবং ইতিমধ্যে তা সম্পন্ন হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি অনলাইন বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. সাইফুদ্দীন আহমদ।
প্রক্টর জানান, ওসমান হাদির পরিবারের অনুরোধ এবং সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) পাঠানো চিঠির পরিপ্রেক্ষিতেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রক্টর ড. সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশেই জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সমাহিত আছেন। ওই চত্বরে আরও কয়েকজন শিক্ষক ও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবীর কবর রয়েছে। সেই স্থানেই শহিদ ওসমান হাদিকে দাফন করা হবে।’
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাদির দাফনকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। টিএসসি থেকে শাহবাগগামী সড়কে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। কেন্দ্রীয় মসজিদ ও আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কবর খোঁড়ার কাজ শেষ হয়েছে এবং দাফনের জন্য শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। পুরো এলাকায় শোকের পরিবেশ বিরাজ করছে।
গত বছরের ৫ আগস্টের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় একাধিক দাবি ও আন্দোলনের মিছিলে স্লোগান দিতে দেখা গিয়েছিল শরিফ ওসমান হাদিকে। যে রাজপথে, যে ক্যাম্পাসে তিনি বারবার কণ্ঠ তুলেছিলেন আজ সেই একই বিশ্ববিদ্যালয়ের বুকে তিনি ফিরছেন নিঃশব্দে। এবার আর স্লোগান দেবেন না তিনি; বরং নিজেই হয়ে উঠবেন স্লোগানের উৎস।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়।
আজ সকালে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘর থেকে হাদির মরদেহ কঠোর নিরাপত্তায় সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়া হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পুনরায় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে গোসল সম্পন্ন করা হয়। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী, আজ দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় (মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ) তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা উপলক্ষে সেখানে ইতিমধ্যেই মানুষের ঢল নেমেছে।

উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন পুরানা পল্টনে দুর্বৃত্তরা ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়, যেখানে গত বৃহস্পতিবার তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুতে আজ বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।
পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জানাজার স্থানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ব্যতীত অন্য কোনো সংগঠনের পতাকা থাকবে না। শোকাতুর পরিবার জানাজার সার্বিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছে।
জানাজা ও দাফন ঘিরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। নিরাপত্তার খাতিরে ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। ডিএমপির পক্ষ থেকে মুসল্লিদের ব্যাগ বহন না করতে এবং সংসদ ভবন এলাকায় ড্রোন না ওড়াতে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জানাজা শেষে মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিয়ে দাফন সম্পন্ন করা হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশেই সমাহিত হবেন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই বিপ্লবী শহীদ শরিফ ওসমান হাদি।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ শনিবার সাড়ে ১১টার দিকে হাদির কবর খোঁড়ার কাজ শুরু হয় এবং ইতিমধ্যে তা সম্পন্ন হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি অনলাইন বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. সাইফুদ্দীন আহমদ।
প্রক্টর জানান, ওসমান হাদির পরিবারের অনুরোধ এবং সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) পাঠানো চিঠির পরিপ্রেক্ষিতেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রক্টর ড. সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশেই জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সমাহিত আছেন। ওই চত্বরে আরও কয়েকজন শিক্ষক ও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবীর কবর রয়েছে। সেই স্থানেই শহিদ ওসমান হাদিকে দাফন করা হবে।’
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাদির দাফনকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। টিএসসি থেকে শাহবাগগামী সড়কে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। কেন্দ্রীয় মসজিদ ও আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কবর খোঁড়ার কাজ শেষ হয়েছে এবং দাফনের জন্য শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। পুরো এলাকায় শোকের পরিবেশ বিরাজ করছে।
গত বছরের ৫ আগস্টের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় একাধিক দাবি ও আন্দোলনের মিছিলে স্লোগান দিতে দেখা গিয়েছিল শরিফ ওসমান হাদিকে। যে রাজপথে, যে ক্যাম্পাসে তিনি বারবার কণ্ঠ তুলেছিলেন আজ সেই একই বিশ্ববিদ্যালয়ের বুকে তিনি ফিরছেন নিঃশব্দে। এবার আর স্লোগান দেবেন না তিনি; বরং নিজেই হয়ে উঠবেন স্লোগানের উৎস।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়।
আজ সকালে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘর থেকে হাদির মরদেহ কঠোর নিরাপত্তায় সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়া হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পুনরায় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে গোসল সম্পন্ন করা হয়। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী, আজ দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় (মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ) তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা উপলক্ষে সেখানে ইতিমধ্যেই মানুষের ঢল নেমেছে।

উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন পুরানা পল্টনে দুর্বৃত্তরা ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়, যেখানে গত বৃহস্পতিবার তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুতে আজ বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।
পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জানাজার স্থানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ব্যতীত অন্য কোনো সংগঠনের পতাকা থাকবে না। শোকাতুর পরিবার জানাজার সার্বিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছে।
জানাজা ও দাফন ঘিরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। নিরাপত্তার খাতিরে ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। ডিএমপির পক্ষ থেকে মুসল্লিদের ব্যাগ বহন না করতে এবং সংসদ ভবন এলাকায় ড্রোন না ওড়াতে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জানাজা শেষে মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিয়ে দাফন সম্পন্ন করা হবে।

নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর বিভাগ মিলিয়ে ৪ লাখের বেশি গাছ কাটা হচ্ছে। এর মধ্যে নীলফামারী অংশে থাকা গাছগুলো ৪০০টি লটে ভাগ করে কাটা হচ্ছে। অন্য দুই জেলায়ও একই প্রক্রিয়ায় গাছ কাটা হচ্ছে।
০১ মে ২০২৪
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
৪ মিনিট আগে
মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
এ কে খন্দকার আজ শনিবার সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেছেন বলে বার্তায় বলা হয়।
আইএসপিআর আরও জানায়, বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
এ কে খন্দকার আজ শনিবার সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেছেন বলে বার্তায় বলা হয়।
আইএসপিআর আরও জানায়, বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর বিভাগ মিলিয়ে ৪ লাখের বেশি গাছ কাটা হচ্ছে। এর মধ্যে নীলফামারী অংশে থাকা গাছগুলো ৪০০টি লটে ভাগ করে কাটা হচ্ছে। অন্য দুই জেলায়ও একই প্রক্রিয়ায় গাছ কাটা হচ্ছে।
০১ মে ২০২৪
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। আজ তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে।
৪৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে। সকাল থেকেই সেখানে সাধারণ মানুষের ঢল নেমেছে।
হাদির পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জানাজার ময়দানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ব্যতীত অন্য কোনো সংগঠনের পতাকা রাখা যাবে না। এ ছাড়া হাদির শোকাতুর পরিবার জানাজার সার্বিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সবার আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছে।
ইনকিলাব মঞ্চের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘জানাজার নামাজের স্থানে বাংলাদেশের পতাকা ব্যতীত অন্য কোন পতাকা থাকবে না। আপনাদেরকে সার্বিক সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে তার পরিবার।’
এদিকে আজ সকালে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘর থেকে হাদির মরদেহ অ্যাম্বুলেন্স যোগে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছিল। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পুনরায় জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
পারিবারিক ও ইনকিলাব মঞ্চ সূত্রে জানা গেছে, হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে মরদেহের গোসল সম্পন্ন করার পর নামাজে জানাজার জন্য জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় নেওয়া হবে। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী, আজ দুপুর ২টায় তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। নিরাপত্তার খাতিরে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন। আগতদের কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করতে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। এ ছাড়া সংসদ ভবন ও এর আশপাশ এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
শহীদ ওসমান হাদির শেষ বিদায়ে শ্রদ্ধা জানাতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। এখন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর নামাজে জানাজার প্রস্তুতি চলছে। সকাল থেকেই সেখানে সাধারণ মানুষের ঢল নেমেছে।
হাদির পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জানাজার ময়দানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ব্যতীত অন্য কোনো সংগঠনের পতাকা রাখা যাবে না। এ ছাড়া হাদির শোকাতুর পরিবার জানাজার সার্বিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সবার আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছে।
ইনকিলাব মঞ্চের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘জানাজার নামাজের স্থানে বাংলাদেশের পতাকা ব্যতীত অন্য কোন পতাকা থাকবে না। আপনাদেরকে সার্বিক সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে তার পরিবার।’
এদিকে আজ সকালে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘর থেকে হাদির মরদেহ অ্যাম্বুলেন্স যোগে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এ সময় পুরো এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছিল। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পুনরায় জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
পারিবারিক ও ইনকিলাব মঞ্চ সূত্রে জানা গেছে, হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে মরদেহের গোসল সম্পন্ন করার পর নামাজে জানাজার জন্য জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় নেওয়া হবে। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী, আজ দুপুর ২টায় তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। নিরাপত্তার খাতিরে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন। আগতদের কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করতে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। এ ছাড়া সংসদ ভবন ও এর আশপাশ এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
শহীদ ওসমান হাদির শেষ বিদায়ে শ্রদ্ধা জানাতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর বিভাগ মিলিয়ে ৪ লাখের বেশি গাছ কাটা হচ্ছে। এর মধ্যে নীলফামারী অংশে থাকা গাছগুলো ৪০০টি লটে ভাগ করে কাটা হচ্ছে। অন্য দুই জেলায়ও একই প্রক্রিয়ায় গাছ কাটা হচ্ছে।
০১ মে ২০২৪
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে এই প্রক্রিয়া শেষ হয়। আজ তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে।
৪৪ মিনিট আগে
মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তম মারা গেছেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে