Ajker Patrika

দ্বিতীয় ধাপের ভোটে যাঁরা চেয়ারম্যান হলেন

আপডেট : ২৩ মে ২০২৪, ০১: ২৫
দ্বিতীয় ধাপের ভোটে যাঁরা চেয়ারম্যান হলেন

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ভোট হয়েছে গত মঙ্গলবার। এই ধাপে ভোটারেরা ভোট দিয়েছেন ১৫৬ উপজেলায়। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন চারজন। এর বাইরে দুটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে গতকাল বুধবার পর্যন্ত ফলাফল ঘোষণা হয়নি।

বাকি ১৫০ উপজেলার মধ্যে ১৩৭ উপজেলায় নির্বাচিত চেয়ারম্যানদের নাম জানিয়েছেন আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিরা।

ঢাকা
ঢাকার সাভারে মঞ্জুরুল আলম রাজীব (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়)। ধামরাইয়ে আবদুল লতিফ। গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে মো. মোক্তার হোসেন ও মুকসুদপুরে মো. কাবির মিয়া। মানিকগঞ্জের ঘিওরে মাহাবুবুর রহমান জনি, দৌলতপুরে এস এম শফিকুল ইসলাম ও শিবালয়ে আবদুর রহিম খান। রাজবাড়ী সদরে এস এম নওয়াব আলী, গোয়ালন্দে মোস্তফা মুন্সি ও বালিয়াকান্দিতে এহছানুল হাকিম সাধন। নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলায় সাইফুল ইসলাম স্বপন, সোনারগাঁয়ে মাহফুজুর রহমান কালাম ও রূপগঞ্জে হাবিবুর রহমান। মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ে বিএম শোয়েব ও টঙ্গীবাড়িতে মো. আরিফুল ইসলাম হালদার ও মাদারীপুরের কালকিনিতে তৌফিকুজ্জামান শাহিন। শরীয়তপুর সদরে কামরুজ্জামান আকন্দ উজ্জল ও জাজিরায় মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজি। ফরিদপুরে নগরকান্দায় কাজী শাহ জামান বাবুল ও সালথায় মো. ওয়াদুদ মাতুব্বর। টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মো. আরিফ হোসেন, কালিহাতীতে শামীম আল মনসুর ওরফে আজাদ সিদ্দিকী ও ভুঞাপুরে নার্গিস বেগম। নরসিংদীর বেলাবতে মোহাম্মদ সমসের জামান ভুইয়া রিটন ও মনোহরদীতে নজরুল মজিদ মাহমুদ। 

বরিশাল
বরিশালের হিজলায় আলতাফ মাহমুদ দিপু ও মুলাদীতে জহিরউদ্দিন খসরু। ভোলা সদরে মো. ইউনুছ, বোরহানউদ্দিন উপজেলায় জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও দৌলতখানে মঞ্জুর আলম খান। পটুয়াখালীর গলাচিপায় ওয়ানী মার্জিয়া নিতু, বাউফলে মো. মোশারেফ হোসেন খান ও দশমিনায় মো. ইকবাল হোসেন হাওলাদার। রগুনা সদরে মো. আরিফ হোসেন মোল্লা ও বেতাগীতে মো. খলিলুর রহমান খান। পিরোজপুরের কাউখালীতে আবু সাঈদ মনু মিঞা ও নেছারাবাদে আব্দুল হক।

রাজশাহী
রাজশাহীর পুঠিয়ায় আবদুস সামাদ মোল্লা, বাগমারায় জাকিরুল ইসলাম সান্টু ও দুর্গাপুরে শরিফুজ্জামান শরিফ। পাবনার চাটমোহরে মির্জা রেজাউল করিম দুলাল, ভাঙ্গুড়ায় গোলাম হাসনাইন রাসেল ও ফরিদপুরে খলিলুর রহমান সরকার। নাটোরের লালপুরে শামীম আহমেদ সাগর। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সৈয়দ নজরুল ইসলাম। জয়পুরহাট সদরে হাসানুজ্জামান মিঠু ও পাঁচবিবিতে সাবেকুন নাহার। বগুড়ার আদমদীঘিতে সিরাজুল ইসলাম খান রাজু, দুপচাঁচিয়ায় আহম্মেদুর রহমান বিপ্লব ও কাহালুতে আল হাসিবুল হাসান কবিরাজ সুরুজ। নওগাঁর সাপাহারে মো. শাহ্জাহান হোসেন, পোরশায় শাহ্ মনজুর মোরশেদ ও নিয়ামতপুরে ফরিদ আহম্মেদ। 

রংপুর
কুড়িগ্রাম সদরে মো. মনজুরুল ইসলাম রতন, উলিপুরে মো. সাজাদুর রহমান তালুকদার ওরফে সাজু তালুকদার ও রাজারহাটে জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দ্দী। গাইবান্ধা সদরে মো. আমিনুর জামান রিংকু, পলাশবাড়ীতে মো. মোকছেদ চৌধুরী বিদ্যুৎ ও গোবিন্দগঞ্জে মো. শাকিল আলম বুলবুল। 
রংপুরের পীরগঞ্জে নুর মোহাম্মদ মন্ডল ও মিঠাপুকুরে মো. কামরুজ্জামান চেয়ারম্যান। ঠাকুরগাঁও সদরে মোশারুল ইসলাম সরকার ও রাণীশংকৈলে আহম্মদ হোসেন বিপ্লব। নীলফামারীর জলঢাকায় আনছার আলী মিন্টু ও সৈয়দপুরে রিয়াদ সরকার রানা। লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে রাকিবুজ্জামান আহমেদ ও আদিতমারীতে ফারুক ইমরুল কায়েস। নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে মো. রশিদুল ইসলাম রশিদ। পঞ্চগড়ের বোদায় মো. ফারুক আলম ও দেবীগঞ্জে মদনমোহন রায়। দিনাজপুরের বোচাগঞ্জে মো. আফছার আলী, কাহারোলে একেএম ফারুক, বীরগঞ্জে আবু হুসাইন বিপু ও বিরলে একেএম মোস্তাফিজুর রহমান বাবু। 

ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ সদরে আবু সাইদ, মুক্তাগাছায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই আকন্দ ও গৌরীপুরে সোমনাথ সাহা। শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে হাজী মোশারফ হোসেন, নকলায় এ কে এম মাহবুবুল আলম। জামালপুরের বকশীগঞ্জে নজরুল ইসলাম সাত্তার ও দেওয়ানগঞ্জে আবুল কালাম আজাদ। নেত্রকোনা সদরে মারুফ হাসান খান অভ্র, বারহাট্টায় কাজী শাখাওয়াত হোসেন ও পূর্বধলায় ফয়জুর সিরাজ জুয়েল। 

সিলেট
সিলেটের গোয়াইনঘাটে শাহ আলম স্বপন, জৈন্তাপুরে এম লিয়াকত আলী ও কোম্পানীগঞ্জে মো. মজির উদ্দিন। 
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে মুজিবুর রহমান চৌধুরী শেফু এবং বাহুবলে মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন। কিশোরগঞ্জের নিকলীতে মোকারিম, অষ্টগ্রামে এ এফ মাশুক নাজিম, কটিয়াদীতে মাইনুজ্জামান অপু। 

চট্টগ্রাম
কক্সবাজারের চকরিয়ায় ফজলুল করিম, ঈদগাঁওয়ে আবু তালেব এবং পেকুয়ায় সাফায়েত আজিজ রাজু। কুমিল্লা সদর দক্ষিণে আব্দুল হাই বাবলু এবং বরুড়ায় হামিদ লতিফ ভুইয়া। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ছাইদুর রহমান স্বপন ও আখাউড়ায় মো. মনির হোসেন। চাঁদপুর সদরে হুমায়ুন কবির, শাহরাস্তিতে মকবুল হোসেন পাটোয়ারি এবং হাজীগঞ্জে হেলাল উদ্দিন। নোয়াখালীর চাটখিলে জাহাঙ্গীর কবির এবং সেনবাগে সাইফুল আলম। লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ইমতিয়াজ আরাফাত এবং রায়পুরে মামুনুর রশিদ। চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় শেখর বিশ্বাস, হাটহাজারীতে ইউনুস গনি চৌধুরী এবং ফটিকছড়িতে নাজিম উদ্দিন। খাগড়াছড়ি সদরে দিদারুল আলম, দীঘিনালায় ধর্মজ্যোতি চাকমা এবং পানছড়িতে চন্দ্রদেব চাকমা। রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে নাসির উদ্দিন, বিলাইছড়িতে বিরোত্তম তঞ্চঙ্গ্যা এবং রাজস্থলীতে উবাছ মারমা। বান্দরবানের লামায় মোস্তফা জামান ও নাইক্ষ্যংছড়িতে তোফাইল আহমদ। 

খুলনা 
খুলনার ফুলতলায় শেখ আকরাম হোসেন, দিঘলিয়ায় মারুফুল ইসলাম ও তেরখাদায় আবুল হাসান শেখ। মেহেরপুরের গাংনীতে এম এ খালেক। চুয়াডাঙ্গা সদরে নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার ও আলমডাঙ্গায় কে এম মনজিলুর রহমান। ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মোস্তফা আরিফ রেজা মন্নু, হরিণাকুন্ডুতে সাইফুল ইসলাম টিপু। যশোরের চৌগাছায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম হাবিবুর রহমান, ঝিকরগাছায় মনিরুল ইসলাম ও শার্শায় সোহারব হোসেন। বাগেরহাটের ফকিরহাটে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান বাবু ও চিতলমারীতে আবু জাফর মো. আলমগীর হোসেন। নড়াইল সদরে আজিজুর রহমান ভুইয়া, লোহাগড়ায় এ কে এম ফয়জুল হক। সাতক্ষীরার তালায় ঘোষ সনৎ কুমার, দেবহাটায় আল ফেরদাউস ও আশাশুনিতে এ বি এম মোস্তাকিম। মাগুরার শালিখায় শ্যামল কুমার দে ও মহম্মদপুরে আ. মান্নান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সায়েদুর রহমানের পদত্যাগ

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১: ২৪
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান পদত্যাগ করেছেন।

তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে জানিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

তিনি কী কারণে পদত্যাগ করেছেন সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।

গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান সায়েদুর রহমান। একই সঙ্গে তাঁকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতা অর্পণ করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার শোক বইয়ে স্বাক্ষর করতে মানুষের ঢল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ৪৭
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি: সংগৃহীত

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়াকে চিরবিদায় জানাতে আসবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ৪৭
নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত
নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।

সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার জানাজায় নারীদের জন্য থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ৫০
খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত
খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত