আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অকাট্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ট্রাইব্যুনালে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন বাহিনী হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছে বলে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের টার্গেট করে হত্যা করা হয়েছে। নিহত ১৪০০ মানুষের মধ্যে শিশু ১১৮ জন। এই হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছে, যাতে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে যায়। যাঁরা আহত হয়েছিলেন, তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিতে বাধা দেওয়া হয়েছে। আমাদের তদন্ত সংস্থা ও জাতিসংঘের তদন্তের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। তদন্ত সংস্থার প্রাপ্ত তথ্যের সঙ্গে প্রকাশিত প্রতিবেদনের (জাতিসংঘের) মিল রয়েছে।
তাজুল ইসলাম বলেন, তৎকালীন সরকারপ্রধানের দায়দায়িত্বে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে এবং রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলো সম্পৃক্ত ছিল। যেসব অফিসার এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল বলে প্রাথমিক তথ্যপ্রমাণে পাওয়া যাবে, জাতিসংঘ সুপারিশ করেছে তাদের প্রত্যেককে সাসপেন্ড করার জন্য। ন্যায্য ও নিরপেক্ষ বিচার যাতে হতে পারে। আমরা এটার ব্যাপারে সব সময় জোর দিয়েছি। যেহেতু এসব কর্মকর্তা বিভিন্ন বাহিনীর সদস্য, তাঁদের বরখাস্ত না করা হলে আসামিদের প্রভাবের কারণে সাক্ষীরা আদালতে আসতে ভয় পাবেন। তদন্তপ্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হবে এবং বিচারপ্রক্রিয়া ব্যাহত হবে। জাতিসংঘের শুধু একটা কনসার্ন (উদ্বেগ) আছে মৃত্যুদণ্ডের ব্যাপারটা নিয়ে। মৃত্যুদণ্ড যদি দেওয়াও হয় সেটা যাতে স্থগিত রাখা হয়, এ রকম একটা প্রস্তাব করেছে। যেহেতু আমাদের ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের কাছে ক্ষমতা আছে, তাঁরা কী ধরনের দণ্ড দেবেন কী দেবেন না, সেটা পরে দেখা যাবে।
তাজুল ইসলাম বলেন, জাতিসংঘের প্রতিবেদন থেকে এটা স্পষ্ট হয়েছে দল হিসেবে আওয়ামী লীগ, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও নির্দেশে বিভিন্ন বাহিনীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ সরাসরি মারণাস্ত্র ব্যবহার করেছে। যেসব অস্ত্র তারা ব্যবহার করেছে সেটারও পরিসংখ্যান দিয়েছে জাতিসংঘ। শটগানের গুলি ছিল ১২ শতাংশ, পিস্তলের গুলি ছিল ২০ শতাংশ, মিলিটারি রাইফেলের গুলি ছিল ৬৬ শতাংশ এবং অন্যান্য অস্ত্রের আঘাত ছিল ২০ শতাংশ। এই অস্ত্রের ব্যবহার ও আহত-নিহতের পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায়, পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র ওয়াইডস্প্রেড ও সিস্টেমেটিকভাবে একটা জনগোষ্ঠীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তাদের নিশ্চিহ্ন করার জন্য। এটা মানবতাবিরোধী অপরাধের পক্ষে একটা সুস্পষ্ট ও জোরালো প্রমাণ। এটি ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে একটা এভিডেন্স হিসেবে ট্রাইব্যুনালে আসবে।
তাজুল ইসলাম বলেন, যেহেতু জাতিসংঘ বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও সর্বজন গ্রহণযোগ্য একটা সংস্থা, তাই এ প্রতিবেদন সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ। আমরা মনে করি, কোনো দলের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে প্রতিবেদনটি করা হয়নি। প্রসিকিউশনের সঙ্গেও কথা বলেননি জাতিসংঘের তদন্তকারীরা। তাঁরা অপরাধীদের সঙ্গে কথা বলেছেন, ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। যেখানে কথা বলা দরকার সেই জায়গায় বলেছেন। সুতরাং এটা অকাট্য দলিল-প্রমাণ হিসেবে এই আদালতে (ট্রাইব্যুনাল) ব্যবহার করা যাবে। সেটা আমরা ব্যবহার করব।
আয়নাঘর সম্পর্কে তাজুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ বছর ধরে সাবেক সরকার সিস্টেমেটিক পদ্ধতিতে বাংলাদেশের ভিন্ন মতকে দমন করার জন্য, গোপনে বন্দী ও গোপনে নির্যাতন যে একটি সংস্কৃতিতে পরিণত করেছিল, সেটা উন্মোচিত হয়েছে। যে বীভৎসতার চিত্র দেখেছি, তা কল্পনা করা যায় না। আমরা দেখেছি এই নির্যাতন কেন্দ্রের আলামত বিনষ্ট করা হয়েছে। যেখানে ঝোলানো হতো সেগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। যারা নির্যাতন কেন্দ্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল, আমরা তাদের বিচারের মুখোমুখি করতে চাই।
বিচার সম্পর্কে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিচার তাদের নিজস্ব আইনে করা যায় কি না, এমন কথা উঠছে। সুস্পষ্টভাবে বলতে চাই, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩, সংবিধান দ্বারা সুরক্ষিত। আইনটির সব আইনের ওপরে বিশেষ মর্যাদা আছে। এই আইনে মানবতাবিরোধী অপরাধ, গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ এবং আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে যেসব অপরাধ আছে তার বিচার করা যায়। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর আইনে, র্যাব, বিজিবির কোনো আইনে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করার কোনো ব্যবস্থা রাখা হয়নি। সুপিরিয়র রেসপনসিবিলিটি ও কমান্ড রেসপনসিবিলিটির বিচার এসব আইনে করার সুযোগ নেই। সুতরাং বাহিনীর মধ্যে থেকে যাঁরা এসব অপরাধ করেছেন, তাঁদের বিচার করার উপযুক্ত ফোরাম হচ্ছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
আসামিদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, যাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে আমরা রাষ্ট্রকে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বলব–নির্দ্বিধায় আদালতের আদেশগুলো তাঁরা যাতে পালন করেন। সব বাহিনী, সব ব্যক্তিকে বলব বিচারব্যবস্থায় সাহায্য করা আপনাদের দায়িত্ব। কোনো ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কখনো রাষ্ট্র ও জনগণের ওপরে হতে পারে না। কোনো ব্যক্তি আইনের ঊর্ধ্বে হতে পারে না। আমি অনুরোধ করব সরকার যাতে জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিষয়টি রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তের বিষয়। তবে দলগতভাবে অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেলে সেই অপরাধে দল বা সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আমাদের আইনে আছে। সে ক্ষেত্রে দলের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু করা বা অভিযোগ নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে। সেটি ভবিষ্যতে করা হবে কি না, আমরা এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি। তবে অভিযোগ তথ্য-প্রমাণাদি এখনো পর্যন্ত বিদ্যমান আছে। প্রয়োজন হলে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অকাট্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ট্রাইব্যুনালে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন বাহিনী হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছে বলে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের টার্গেট করে হত্যা করা হয়েছে। নিহত ১৪০০ মানুষের মধ্যে শিশু ১১৮ জন। এই হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছে, যাতে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে যায়। যাঁরা আহত হয়েছিলেন, তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিতে বাধা দেওয়া হয়েছে। আমাদের তদন্ত সংস্থা ও জাতিসংঘের তদন্তের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। তদন্ত সংস্থার প্রাপ্ত তথ্যের সঙ্গে প্রকাশিত প্রতিবেদনের (জাতিসংঘের) মিল রয়েছে।
তাজুল ইসলাম বলেন, তৎকালীন সরকারপ্রধানের দায়দায়িত্বে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে এবং রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলো সম্পৃক্ত ছিল। যেসব অফিসার এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল বলে প্রাথমিক তথ্যপ্রমাণে পাওয়া যাবে, জাতিসংঘ সুপারিশ করেছে তাদের প্রত্যেককে সাসপেন্ড করার জন্য। ন্যায্য ও নিরপেক্ষ বিচার যাতে হতে পারে। আমরা এটার ব্যাপারে সব সময় জোর দিয়েছি। যেহেতু এসব কর্মকর্তা বিভিন্ন বাহিনীর সদস্য, তাঁদের বরখাস্ত না করা হলে আসামিদের প্রভাবের কারণে সাক্ষীরা আদালতে আসতে ভয় পাবেন। তদন্তপ্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হবে এবং বিচারপ্রক্রিয়া ব্যাহত হবে। জাতিসংঘের শুধু একটা কনসার্ন (উদ্বেগ) আছে মৃত্যুদণ্ডের ব্যাপারটা নিয়ে। মৃত্যুদণ্ড যদি দেওয়াও হয় সেটা যাতে স্থগিত রাখা হয়, এ রকম একটা প্রস্তাব করেছে। যেহেতু আমাদের ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের কাছে ক্ষমতা আছে, তাঁরা কী ধরনের দণ্ড দেবেন কী দেবেন না, সেটা পরে দেখা যাবে।
তাজুল ইসলাম বলেন, জাতিসংঘের প্রতিবেদন থেকে এটা স্পষ্ট হয়েছে দল হিসেবে আওয়ামী লীগ, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও নির্দেশে বিভিন্ন বাহিনীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ সরাসরি মারণাস্ত্র ব্যবহার করেছে। যেসব অস্ত্র তারা ব্যবহার করেছে সেটারও পরিসংখ্যান দিয়েছে জাতিসংঘ। শটগানের গুলি ছিল ১২ শতাংশ, পিস্তলের গুলি ছিল ২০ শতাংশ, মিলিটারি রাইফেলের গুলি ছিল ৬৬ শতাংশ এবং অন্যান্য অস্ত্রের আঘাত ছিল ২০ শতাংশ। এই অস্ত্রের ব্যবহার ও আহত-নিহতের পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায়, পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র ওয়াইডস্প্রেড ও সিস্টেমেটিকভাবে একটা জনগোষ্ঠীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তাদের নিশ্চিহ্ন করার জন্য। এটা মানবতাবিরোধী অপরাধের পক্ষে একটা সুস্পষ্ট ও জোরালো প্রমাণ। এটি ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে একটা এভিডেন্স হিসেবে ট্রাইব্যুনালে আসবে।
তাজুল ইসলাম বলেন, যেহেতু জাতিসংঘ বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও সর্বজন গ্রহণযোগ্য একটা সংস্থা, তাই এ প্রতিবেদন সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ। আমরা মনে করি, কোনো দলের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে প্রতিবেদনটি করা হয়নি। প্রসিকিউশনের সঙ্গেও কথা বলেননি জাতিসংঘের তদন্তকারীরা। তাঁরা অপরাধীদের সঙ্গে কথা বলেছেন, ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। যেখানে কথা বলা দরকার সেই জায়গায় বলেছেন। সুতরাং এটা অকাট্য দলিল-প্রমাণ হিসেবে এই আদালতে (ট্রাইব্যুনাল) ব্যবহার করা যাবে। সেটা আমরা ব্যবহার করব।
আয়নাঘর সম্পর্কে তাজুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ বছর ধরে সাবেক সরকার সিস্টেমেটিক পদ্ধতিতে বাংলাদেশের ভিন্ন মতকে দমন করার জন্য, গোপনে বন্দী ও গোপনে নির্যাতন যে একটি সংস্কৃতিতে পরিণত করেছিল, সেটা উন্মোচিত হয়েছে। যে বীভৎসতার চিত্র দেখেছি, তা কল্পনা করা যায় না। আমরা দেখেছি এই নির্যাতন কেন্দ্রের আলামত বিনষ্ট করা হয়েছে। যেখানে ঝোলানো হতো সেগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। যারা নির্যাতন কেন্দ্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল, আমরা তাদের বিচারের মুখোমুখি করতে চাই।
বিচার সম্পর্কে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিচার তাদের নিজস্ব আইনে করা যায় কি না, এমন কথা উঠছে। সুস্পষ্টভাবে বলতে চাই, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩, সংবিধান দ্বারা সুরক্ষিত। আইনটির সব আইনের ওপরে বিশেষ মর্যাদা আছে। এই আইনে মানবতাবিরোধী অপরাধ, গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ এবং আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে যেসব অপরাধ আছে তার বিচার করা যায়। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর আইনে, র্যাব, বিজিবির কোনো আইনে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করার কোনো ব্যবস্থা রাখা হয়নি। সুপিরিয়র রেসপনসিবিলিটি ও কমান্ড রেসপনসিবিলিটির বিচার এসব আইনে করার সুযোগ নেই। সুতরাং বাহিনীর মধ্যে থেকে যাঁরা এসব অপরাধ করেছেন, তাঁদের বিচার করার উপযুক্ত ফোরাম হচ্ছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
আসামিদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, যাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে আমরা রাষ্ট্রকে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বলব–নির্দ্বিধায় আদালতের আদেশগুলো তাঁরা যাতে পালন করেন। সব বাহিনী, সব ব্যক্তিকে বলব বিচারব্যবস্থায় সাহায্য করা আপনাদের দায়িত্ব। কোনো ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কখনো রাষ্ট্র ও জনগণের ওপরে হতে পারে না। কোনো ব্যক্তি আইনের ঊর্ধ্বে হতে পারে না। আমি অনুরোধ করব সরকার যাতে জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিষয়টি রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তের বিষয়। তবে দলগতভাবে অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেলে সেই অপরাধে দল বা সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আমাদের আইনে আছে। সে ক্ষেত্রে দলের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু করা বা অভিযোগ নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে। সেটি ভবিষ্যতে করা হবে কি না, আমরা এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি। তবে অভিযোগ তথ্য-প্রমাণাদি এখনো পর্যন্ত বিদ্যমান আছে। প্রয়োজন হলে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অকাট্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে...
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অকাট্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে...
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অকাট্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে...
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অকাট্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে...
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে