আজাদুল আদনান ও আশিকুর রিমেল

ঢাকা: করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের বিস্তার ঠেকাতে আড়াই মাসের বেশি সময় ধরে কঠোর বিধিনিষেধের আওতায় দেশ। এরপরও লাগাম টানা যায়নি এই ভাইরাসের। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে নতুন করে দেওয়া নির্দেশনা বাস্তবায়ন হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা। আগের সব নির্দেশনা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হলে আজকের এ পরিস্থিতি তৈরি হতো না। তাই, সংক্রমণ ঠেকাতে নির্দেশনা নয় বাস্তবায়নই জরুরি বলে মনে করছেন তাঁরা।
দেশের অভ্যন্তরে নির্দেশনাগুলো ঢিলেঢালাভাবে মানা হলেও শুরু থেকেই সীমান্তে জারি হওয়া নির্দেশনা বাস্তবায়নে ছিল জটিলতা। যার ফলে এপ্রিলের আগ পর্যন্ত ভাইরাসটির কেন্দ্র ঢাকা হলেও বর্তমানে সেটির উৎস সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো।
চলমান ভয়াবহ এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এখনই যদি কার্যকরি পদক্ষেপ নেওয়া না হয় তাহলে ঈদের আগেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বর্তমানে আক্রান্তদের অধিকাংশই সীমান্ত দিয়ে আসা ভারতীয় ডেলটা ধরনের শিকার। যা ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ। মৃত্যুও দ্রুত বাড়ছে সেসব জেলায়। বিশেষ করে আসন্ন কোরবানির ঈদকে ঘিরে রাজধানীসহ সব জেলায় ভারতীয় ধরনের ব্যাপক বিস্তারের শঙ্কা জনস্বাস্থ্যবিদদের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৭৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে মৃতদের মধ্যে রাজধানী ঢাকাসহ রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত সীমান্তবর্তী দুই বিভাগ রাজশাহী ও খুলনায় মৃত্যু হয়েছে ৫২ জনের। এর মধ্যে ঢাকায় ২৩, উত্তরের বিভাগ রাজশাহীতে ১৫ জন ও খুলনায় ১৪ জন।
একই সঙ্গে বেড়েছে সংক্রমণের হার। গত একদিনে দেশে ৪ হাজার ৬৩৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। ঢাকাসহ সীমান্তবর্তী ওই দুই বিভাগে আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ৫৮১ জন। শনাক্তের হারে যা ৮০ শতাংশের কাছাকাছি। গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে খুলনায় (৪০ দশমিক ০৪ শতাংশ)।
করোনা প্রতিরোধে গঠিত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয়হীনতার কারণেই আজকে এই অবস্থা। নির্দেশনা তো আগেও অনেক হয়েছে। কিন্তু কোনটিরই সঠিক বাস্তবায়ন আমরা দেখতে পাইনি। প্রধানমন্ত্রী গত বছর সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি জেলায় আইসিইউ স্থাপনসহ অনেকগুলো নির্দেশনা দিয়েছিলেন। আমরাও পরামর্শ দিয়েছি কিন্তু কোনটি বাস্তবায়ন হয়নি।
সমন্বয়হীনতার কথা স্বীকার করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার শুরু থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ নিয়ে অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু মন্ত্রণালয়ে সেগুলো পাঠালে সে অনুযায়ী নির্দেশনা দেওয়া হয় না। আমরা ১৪ দিনের বিধিনিষেধ দিলে মন্ত্রণালয় থেকে আসে সাত দিনের। আবার পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হয়। এটাতো আসলে নিয়ম না।
ঈদকে সামনে রেখে নতুন কোনো পরিকল্পনা আছে কী–না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা পরিকল্পনা নিলেও সেটি বাস্তবায়ন হয় না। যারা ব্যবস্থা নেবেন তারা সেটির গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারেন না। তাই, সমন্বয়হীনতার অভাবে কোনো পরিকল্পনায় কাজে আসছে না। নতুন করে কিছু নেওয়া হবে কিনা তা নিয়ে এখনো আলোচনা হয়নি।
গত ৫ এপ্রিল ঘোষণা করা হয় কঠোর বিধিনিষেধ। কয়েক দফা বাড়িয়ে যা আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। সীমান্তের প্রভাবে রাজধানী ঢাকায় আগের তুলনায় দ্বিগুণ বেড়েছে সংক্রমণ। এমন পরিস্থিতিতে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করার পরিকল্পনা হিসেবে পার্শ্ববর্তী সাত জেলা–নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, গাজীপুর, রাজবাড়ী ও মাদারীপুরে মঙ্গলবার থেকে ৯ দিনের জন্য কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এই সময়ে এসব জেলায় গণপরিবহন থেকে শুরু করে অফিস–আদালত বন্ধ থাকবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

ঢাকা: করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের বিস্তার ঠেকাতে আড়াই মাসের বেশি সময় ধরে কঠোর বিধিনিষেধের আওতায় দেশ। এরপরও লাগাম টানা যায়নি এই ভাইরাসের। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে নতুন করে দেওয়া নির্দেশনা বাস্তবায়ন হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা। আগের সব নির্দেশনা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হলে আজকের এ পরিস্থিতি তৈরি হতো না। তাই, সংক্রমণ ঠেকাতে নির্দেশনা নয় বাস্তবায়নই জরুরি বলে মনে করছেন তাঁরা।
দেশের অভ্যন্তরে নির্দেশনাগুলো ঢিলেঢালাভাবে মানা হলেও শুরু থেকেই সীমান্তে জারি হওয়া নির্দেশনা বাস্তবায়নে ছিল জটিলতা। যার ফলে এপ্রিলের আগ পর্যন্ত ভাইরাসটির কেন্দ্র ঢাকা হলেও বর্তমানে সেটির উৎস সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো।
চলমান ভয়াবহ এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এখনই যদি কার্যকরি পদক্ষেপ নেওয়া না হয় তাহলে ঈদের আগেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বর্তমানে আক্রান্তদের অধিকাংশই সীমান্ত দিয়ে আসা ভারতীয় ডেলটা ধরনের শিকার। যা ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ। মৃত্যুও দ্রুত বাড়ছে সেসব জেলায়। বিশেষ করে আসন্ন কোরবানির ঈদকে ঘিরে রাজধানীসহ সব জেলায় ভারতীয় ধরনের ব্যাপক বিস্তারের শঙ্কা জনস্বাস্থ্যবিদদের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৭৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে মৃতদের মধ্যে রাজধানী ঢাকাসহ রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত সীমান্তবর্তী দুই বিভাগ রাজশাহী ও খুলনায় মৃত্যু হয়েছে ৫২ জনের। এর মধ্যে ঢাকায় ২৩, উত্তরের বিভাগ রাজশাহীতে ১৫ জন ও খুলনায় ১৪ জন।
একই সঙ্গে বেড়েছে সংক্রমণের হার। গত একদিনে দেশে ৪ হাজার ৬৩৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। ঢাকাসহ সীমান্তবর্তী ওই দুই বিভাগে আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ৫৮১ জন। শনাক্তের হারে যা ৮০ শতাংশের কাছাকাছি। গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে খুলনায় (৪০ দশমিক ০৪ শতাংশ)।
করোনা প্রতিরোধে গঠিত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয়হীনতার কারণেই আজকে এই অবস্থা। নির্দেশনা তো আগেও অনেক হয়েছে। কিন্তু কোনটিরই সঠিক বাস্তবায়ন আমরা দেখতে পাইনি। প্রধানমন্ত্রী গত বছর সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি জেলায় আইসিইউ স্থাপনসহ অনেকগুলো নির্দেশনা দিয়েছিলেন। আমরাও পরামর্শ দিয়েছি কিন্তু কোনটি বাস্তবায়ন হয়নি।
সমন্বয়হীনতার কথা স্বীকার করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার শুরু থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ নিয়ে অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু মন্ত্রণালয়ে সেগুলো পাঠালে সে অনুযায়ী নির্দেশনা দেওয়া হয় না। আমরা ১৪ দিনের বিধিনিষেধ দিলে মন্ত্রণালয় থেকে আসে সাত দিনের। আবার পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হয়। এটাতো আসলে নিয়ম না।
ঈদকে সামনে রেখে নতুন কোনো পরিকল্পনা আছে কী–না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা পরিকল্পনা নিলেও সেটি বাস্তবায়ন হয় না। যারা ব্যবস্থা নেবেন তারা সেটির গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারেন না। তাই, সমন্বয়হীনতার অভাবে কোনো পরিকল্পনায় কাজে আসছে না। নতুন করে কিছু নেওয়া হবে কিনা তা নিয়ে এখনো আলোচনা হয়নি।
গত ৫ এপ্রিল ঘোষণা করা হয় কঠোর বিধিনিষেধ। কয়েক দফা বাড়িয়ে যা আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। সীমান্তের প্রভাবে রাজধানী ঢাকায় আগের তুলনায় দ্বিগুণ বেড়েছে সংক্রমণ। এমন পরিস্থিতিতে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করার পরিকল্পনা হিসেবে পার্শ্ববর্তী সাত জেলা–নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, গাজীপুর, রাজবাড়ী ও মাদারীপুরে মঙ্গলবার থেকে ৯ দিনের জন্য কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এই সময়ে এসব জেলায় গণপরিবহন থেকে শুরু করে অফিস–আদালত বন্ধ থাকবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

করোনার শুরু থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ নিয়ে অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু মন্ত্রণালয়ে সেগুলো পাঠালে সে অনুযায়ী নির্দেশনা দেওয়া হয় না। আমরা ১৪ দিনের বিধিনিষেধ দিলে মন্ত্রণালয় থেকে আসে সাত দিনের। আবার পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হয়। এটাতো আসলে নিয়ম না...
২১ জুন ২০২১
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

করোনার শুরু থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ নিয়ে অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু মন্ত্রণালয়ে সেগুলো পাঠালে সে অনুযায়ী নির্দেশনা দেওয়া হয় না। আমরা ১৪ দিনের বিধিনিষেধ দিলে মন্ত্রণালয় থেকে আসে সাত দিনের। আবার পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হয়। এটাতো আসলে নিয়ম না...
২১ জুন ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

করোনার শুরু থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ নিয়ে অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু মন্ত্রণালয়ে সেগুলো পাঠালে সে অনুযায়ী নির্দেশনা দেওয়া হয় না। আমরা ১৪ দিনের বিধিনিষেধ দিলে মন্ত্রণালয় থেকে আসে সাত দিনের। আবার পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হয়। এটাতো আসলে নিয়ম না...
২১ জুন ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

করোনার শুরু থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ নিয়ে অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু মন্ত্রণালয়ে সেগুলো পাঠালে সে অনুযায়ী নির্দেশনা দেওয়া হয় না। আমরা ১৪ দিনের বিধিনিষেধ দিলে মন্ত্রণালয় থেকে আসে সাত দিনের। আবার পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হয়। এটাতো আসলে নিয়ম না...
২১ জুন ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে