নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাস, থ্রি-হুইলার, মোটরসাইকেলসহ নানা যানবাহনের দুর্ঘটনায় ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ বছরে ৫ হাজার ৬১৯ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ৩৪ হাজার ৪৭৮ জন নিহত হয়েছে। সেই বিবেচনায় শিক্ষার্থীদের প্রাণহানির হার ১৬ দশমিক ২৯ শতাংশ।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে গবেষণা প্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশন নিজস্ব কার্যালয়ে সড়ক দুর্ঘটনার এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করে। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন।
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ২০১১ সালে ১১ জুলাই একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে যায়। ওই ট্রাকে মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শেষে বাড়ি ফিরছিল ৪২ শিক্ষার্থী। সে দুর্ঘটনায় তাদের সঙ্গে নিহত হয় আরও তিনজন। সে দুর্ঘটনায় ১৩তম বার্ষিকীতে এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনা পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে ২ হাজার ৬৪১ জন (শতকরা ৪৭ ভাগ)। ১৮ থেকে ২৫ বছর কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে ২ হাজার ৯৭৮ জন (শতকরা ৫৩ শতাংশ)।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সাড়ে পাঁচ বছরে ১ হাজার ৫৩৪ জন শিক্ষার্থী পথচারী হিসেবে যানবাহনের ধাক্কা বা চাপায় নিহত হয়েছে। যানবাহনের যাত্রী হিসেবে নিহত হয়েছে ৭২১ জন শিক্ষার্থী। গত সাড়ে পাঁচ বছরে মোটরসাইকেল চালক বা আরোহী হিসেবে নিহত হয়েছে ২ হাজার ৭৮৩ জন (শতকরা হিসাবে ৩৭ দশমিক ৮৬ ভাগ)।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৩ থেকে ২৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরা বাইকচালক ও আরোহী হিসেবে নিহত হয়েছে। এসব দুর্ঘটনা আঞ্চলিক ও মহাসড়কে বেশি ঘটেছে। গত সাড়ে পাঁচ বছরের দুর্ঘটনার তথ্য বিশ্লেষণ করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন জানায়, এ সময় গ্রামীণ সড়কে ১ হাজার ৩৩৯ জন, শহরের সড়কে ১ হাজার ৪৮৬ জন, আঞ্চলিক সড়কে ১ হাজার ৬৫১ জন, মহাসড়কে ১ হাজার ১৪৩ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে।
পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, নিহতদের মধ্যে ২৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ থ্রি-হুইলার দুর্ঘটনায়, ২১ দশমিক ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী পণ্যবাহী মোটরযানের চাপায়, ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ বাসচাপায়, ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ শিক্ষার্থী বাইসাইকেল ও প্যাডেল রিকশা দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা না থাকা, সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে গণমাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচারণা না থাকা, শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানোর মানসিকতা এবং ট্রাফিক আইন না জানা ও না মানার প্রবণতাকে দুর্ঘটনার বড় কারণ হিসেবে দেখছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
অধ্যাপক ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘমেয়াদি কোনো টেকসই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন হচ্ছে না। যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে তা অনেকটা অবৈজ্ঞানিক ও সমন্বয়হীন।’
সড়ক পরিবহন খাতে নৈরাজ্য নিয়ে ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সড়ক পরিবহন খাতের স্বার্থবাদী গোষ্ঠী এসব উদ্যোগ বাস্তবায়নের পথে প্রধান বাধা।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই গোষ্ঠী নিজেদের দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির স্বার্থে সড়কে বিশৃঙ্খলা বজায় রাখে। মাঝেমধ্যে গণপরিবহনে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য কমিটি গঠন ও সুপারিশ তৈরি করা হয়। কিন্তু কোনো সুপারিশই আলোর মুখ দেখে না। মূলত কমিটি গঠন এবং সুপারিশ তৈরির মধ্যেই দেশের সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ঘুরপাক খাচ্ছে।’
দেশের নৈরাজ্যকর সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে হলে একটি দীর্ঘমেয়াদি সমন্বিত টেকসই পরিবহন কৌশল বাস্তবায়ন ও সড়ক পরিবহন আইনের বাধাহীন প্রয়োগে গুরুত্বারোপ করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
সংবাদ সম্মেলনে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ও গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ জাহাঙ্গীর, ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও সড়ক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ফেরদৌস খান, ট্রেজারার ড. জাহিদুল ইসলাম, লিগ্যাল ইকোনমিস্ট মোহাম্মদ শাহজাহান সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।

বাস, থ্রি-হুইলার, মোটরসাইকেলসহ নানা যানবাহনের দুর্ঘটনায় ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ বছরে ৫ হাজার ৬১৯ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ৩৪ হাজার ৪৭৮ জন নিহত হয়েছে। সেই বিবেচনায় শিক্ষার্থীদের প্রাণহানির হার ১৬ দশমিক ২৯ শতাংশ।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে গবেষণা প্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশন নিজস্ব কার্যালয়ে সড়ক দুর্ঘটনার এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করে। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন।
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ২০১১ সালে ১১ জুলাই একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে যায়। ওই ট্রাকে মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শেষে বাড়ি ফিরছিল ৪২ শিক্ষার্থী। সে দুর্ঘটনায় তাদের সঙ্গে নিহত হয় আরও তিনজন। সে দুর্ঘটনায় ১৩তম বার্ষিকীতে এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনা পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে ২ হাজার ৬৪১ জন (শতকরা ৪৭ ভাগ)। ১৮ থেকে ২৫ বছর কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে ২ হাজার ৯৭৮ জন (শতকরা ৫৩ শতাংশ)।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সাড়ে পাঁচ বছরে ১ হাজার ৫৩৪ জন শিক্ষার্থী পথচারী হিসেবে যানবাহনের ধাক্কা বা চাপায় নিহত হয়েছে। যানবাহনের যাত্রী হিসেবে নিহত হয়েছে ৭২১ জন শিক্ষার্থী। গত সাড়ে পাঁচ বছরে মোটরসাইকেল চালক বা আরোহী হিসেবে নিহত হয়েছে ২ হাজার ৭৮৩ জন (শতকরা হিসাবে ৩৭ দশমিক ৮৬ ভাগ)।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৩ থেকে ২৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরা বাইকচালক ও আরোহী হিসেবে নিহত হয়েছে। এসব দুর্ঘটনা আঞ্চলিক ও মহাসড়কে বেশি ঘটেছে। গত সাড়ে পাঁচ বছরের দুর্ঘটনার তথ্য বিশ্লেষণ করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন জানায়, এ সময় গ্রামীণ সড়কে ১ হাজার ৩৩৯ জন, শহরের সড়কে ১ হাজার ৪৮৬ জন, আঞ্চলিক সড়কে ১ হাজার ৬৫১ জন, মহাসড়কে ১ হাজার ১৪৩ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে।
পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, নিহতদের মধ্যে ২৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ থ্রি-হুইলার দুর্ঘটনায়, ২১ দশমিক ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী পণ্যবাহী মোটরযানের চাপায়, ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ বাসচাপায়, ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ শিক্ষার্থী বাইসাইকেল ও প্যাডেল রিকশা দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা না থাকা, সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে গণমাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচারণা না থাকা, শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানোর মানসিকতা এবং ট্রাফিক আইন না জানা ও না মানার প্রবণতাকে দুর্ঘটনার বড় কারণ হিসেবে দেখছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
অধ্যাপক ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘমেয়াদি কোনো টেকসই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন হচ্ছে না। যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে তা অনেকটা অবৈজ্ঞানিক ও সমন্বয়হীন।’
সড়ক পরিবহন খাতে নৈরাজ্য নিয়ে ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সড়ক পরিবহন খাতের স্বার্থবাদী গোষ্ঠী এসব উদ্যোগ বাস্তবায়নের পথে প্রধান বাধা।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই গোষ্ঠী নিজেদের দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির স্বার্থে সড়কে বিশৃঙ্খলা বজায় রাখে। মাঝেমধ্যে গণপরিবহনে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য কমিটি গঠন ও সুপারিশ তৈরি করা হয়। কিন্তু কোনো সুপারিশই আলোর মুখ দেখে না। মূলত কমিটি গঠন এবং সুপারিশ তৈরির মধ্যেই দেশের সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ঘুরপাক খাচ্ছে।’
দেশের নৈরাজ্যকর সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে হলে একটি দীর্ঘমেয়াদি সমন্বিত টেকসই পরিবহন কৌশল বাস্তবায়ন ও সড়ক পরিবহন আইনের বাধাহীন প্রয়োগে গুরুত্বারোপ করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
সংবাদ সম্মেলনে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ও গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ জাহাঙ্গীর, ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও সড়ক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ফেরদৌস খান, ট্রেজারার ড. জাহিদুল ইসলাম, লিগ্যাল ইকোনমিস্ট মোহাম্মদ শাহজাহান সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাস, থ্রি-হুইলার, মোটরসাইকেলসহ নানা যানবাহনের দুর্ঘটনায় ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ বছরে ৫ হাজার ৬১৯ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ৩৪ হাজার ৪৭৮ জন নিহত হয়েছে। সেই বিবেচনায় শিক্ষার্থীদের প্রাণহানির হার ১৬ দশমিক ২৯ শতাংশ।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে গবেষণা প্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশন নিজস্ব কার্যালয়ে সড়ক দুর্ঘটনার এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করে। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন।
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ২০১১ সালে ১১ জুলাই একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে যায়। ওই ট্রাকে মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শেষে বাড়ি ফিরছিল ৪২ শিক্ষার্থী। সে দুর্ঘটনায় তাদের সঙ্গে নিহত হয় আরও তিনজন। সে দুর্ঘটনায় ১৩তম বার্ষিকীতে এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনা পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে ২ হাজার ৬৪১ জন (শতকরা ৪৭ ভাগ)। ১৮ থেকে ২৫ বছর কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে ২ হাজার ৯৭৮ জন (শতকরা ৫৩ শতাংশ)।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সাড়ে পাঁচ বছরে ১ হাজার ৫৩৪ জন শিক্ষার্থী পথচারী হিসেবে যানবাহনের ধাক্কা বা চাপায় নিহত হয়েছে। যানবাহনের যাত্রী হিসেবে নিহত হয়েছে ৭২১ জন শিক্ষার্থী। গত সাড়ে পাঁচ বছরে মোটরসাইকেল চালক বা আরোহী হিসেবে নিহত হয়েছে ২ হাজার ৭৮৩ জন (শতকরা হিসাবে ৩৭ দশমিক ৮৬ ভাগ)।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৩ থেকে ২৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরা বাইকচালক ও আরোহী হিসেবে নিহত হয়েছে। এসব দুর্ঘটনা আঞ্চলিক ও মহাসড়কে বেশি ঘটেছে। গত সাড়ে পাঁচ বছরের দুর্ঘটনার তথ্য বিশ্লেষণ করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন জানায়, এ সময় গ্রামীণ সড়কে ১ হাজার ৩৩৯ জন, শহরের সড়কে ১ হাজার ৪৮৬ জন, আঞ্চলিক সড়কে ১ হাজার ৬৫১ জন, মহাসড়কে ১ হাজার ১৪৩ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে।
পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, নিহতদের মধ্যে ২৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ থ্রি-হুইলার দুর্ঘটনায়, ২১ দশমিক ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী পণ্যবাহী মোটরযানের চাপায়, ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ বাসচাপায়, ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ শিক্ষার্থী বাইসাইকেল ও প্যাডেল রিকশা দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা না থাকা, সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে গণমাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচারণা না থাকা, শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানোর মানসিকতা এবং ট্রাফিক আইন না জানা ও না মানার প্রবণতাকে দুর্ঘটনার বড় কারণ হিসেবে দেখছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
অধ্যাপক ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘমেয়াদি কোনো টেকসই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন হচ্ছে না। যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে তা অনেকটা অবৈজ্ঞানিক ও সমন্বয়হীন।’
সড়ক পরিবহন খাতে নৈরাজ্য নিয়ে ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সড়ক পরিবহন খাতের স্বার্থবাদী গোষ্ঠী এসব উদ্যোগ বাস্তবায়নের পথে প্রধান বাধা।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই গোষ্ঠী নিজেদের দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির স্বার্থে সড়কে বিশৃঙ্খলা বজায় রাখে। মাঝেমধ্যে গণপরিবহনে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য কমিটি গঠন ও সুপারিশ তৈরি করা হয়। কিন্তু কোনো সুপারিশই আলোর মুখ দেখে না। মূলত কমিটি গঠন এবং সুপারিশ তৈরির মধ্যেই দেশের সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ঘুরপাক খাচ্ছে।’
দেশের নৈরাজ্যকর সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে হলে একটি দীর্ঘমেয়াদি সমন্বিত টেকসই পরিবহন কৌশল বাস্তবায়ন ও সড়ক পরিবহন আইনের বাধাহীন প্রয়োগে গুরুত্বারোপ করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
সংবাদ সম্মেলনে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ও গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ জাহাঙ্গীর, ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও সড়ক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ফেরদৌস খান, ট্রেজারার ড. জাহিদুল ইসলাম, লিগ্যাল ইকোনমিস্ট মোহাম্মদ শাহজাহান সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।

বাস, থ্রি-হুইলার, মোটরসাইকেলসহ নানা যানবাহনের দুর্ঘটনায় ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ বছরে ৫ হাজার ৬১৯ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ৩৪ হাজার ৪৭৮ জন নিহত হয়েছে। সেই বিবেচনায় শিক্ষার্থীদের প্রাণহানির হার ১৬ দশমিক ২৯ শতাংশ।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে গবেষণা প্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশন নিজস্ব কার্যালয়ে সড়ক দুর্ঘটনার এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করে। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন।
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ২০১১ সালে ১১ জুলাই একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে যায়। ওই ট্রাকে মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শেষে বাড়ি ফিরছিল ৪২ শিক্ষার্থী। সে দুর্ঘটনায় তাদের সঙ্গে নিহত হয় আরও তিনজন। সে দুর্ঘটনায় ১৩তম বার্ষিকীতে এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনা পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে ২ হাজার ৬৪১ জন (শতকরা ৪৭ ভাগ)। ১৮ থেকে ২৫ বছর কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে ২ হাজার ৯৭৮ জন (শতকরা ৫৩ শতাংশ)।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সাড়ে পাঁচ বছরে ১ হাজার ৫৩৪ জন শিক্ষার্থী পথচারী হিসেবে যানবাহনের ধাক্কা বা চাপায় নিহত হয়েছে। যানবাহনের যাত্রী হিসেবে নিহত হয়েছে ৭২১ জন শিক্ষার্থী। গত সাড়ে পাঁচ বছরে মোটরসাইকেল চালক বা আরোহী হিসেবে নিহত হয়েছে ২ হাজার ৭৮৩ জন (শতকরা হিসাবে ৩৭ দশমিক ৮৬ ভাগ)।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৩ থেকে ২৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরা বাইকচালক ও আরোহী হিসেবে নিহত হয়েছে। এসব দুর্ঘটনা আঞ্চলিক ও মহাসড়কে বেশি ঘটেছে। গত সাড়ে পাঁচ বছরের দুর্ঘটনার তথ্য বিশ্লেষণ করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন জানায়, এ সময় গ্রামীণ সড়কে ১ হাজার ৩৩৯ জন, শহরের সড়কে ১ হাজার ৪৮৬ জন, আঞ্চলিক সড়কে ১ হাজার ৬৫১ জন, মহাসড়কে ১ হাজার ১৪৩ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে।
পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, নিহতদের মধ্যে ২৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ থ্রি-হুইলার দুর্ঘটনায়, ২১ দশমিক ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী পণ্যবাহী মোটরযানের চাপায়, ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ বাসচাপায়, ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ শিক্ষার্থী বাইসাইকেল ও প্যাডেল রিকশা দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা না থাকা, সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে গণমাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচারণা না থাকা, শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানোর মানসিকতা এবং ট্রাফিক আইন না জানা ও না মানার প্রবণতাকে দুর্ঘটনার বড় কারণ হিসেবে দেখছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
অধ্যাপক ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘমেয়াদি কোনো টেকসই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন হচ্ছে না। যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে তা অনেকটা অবৈজ্ঞানিক ও সমন্বয়হীন।’
সড়ক পরিবহন খাতে নৈরাজ্য নিয়ে ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সড়ক পরিবহন খাতের স্বার্থবাদী গোষ্ঠী এসব উদ্যোগ বাস্তবায়নের পথে প্রধান বাধা।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই গোষ্ঠী নিজেদের দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির স্বার্থে সড়কে বিশৃঙ্খলা বজায় রাখে। মাঝেমধ্যে গণপরিবহনে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য কমিটি গঠন ও সুপারিশ তৈরি করা হয়। কিন্তু কোনো সুপারিশই আলোর মুখ দেখে না। মূলত কমিটি গঠন এবং সুপারিশ তৈরির মধ্যেই দেশের সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ঘুরপাক খাচ্ছে।’
দেশের নৈরাজ্যকর সড়ক পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে হলে একটি দীর্ঘমেয়াদি সমন্বিত টেকসই পরিবহন কৌশল বাস্তবায়ন ও সড়ক পরিবহন আইনের বাধাহীন প্রয়োগে গুরুত্বারোপ করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
সংবাদ সম্মেলনে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ও গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ জাহাঙ্গীর, ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও সড়ক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ফেরদৌস খান, ট্রেজারার ড. জাহিদুল ইসলাম, লিগ্যাল ইকোনমিস্ট মোহাম্মদ শাহজাহান সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই আন্দোলনে শহীদ ১১ স্কাউটের আত্মত্যাগ নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের প্রেরণা বলে মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার। আজ শনিবার বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ স্কাউটসের উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়।
৫ মিনিট আগে
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মোট ১ হাজার ৩৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৯৯০ জন বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। অন্যান্য অভিযোগে আরও ৩৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) এখন ‘শতভাগ প্রস্তুত’ থাকলেও তফসিল ঘোষণার তারিখ এখনো নির্ধারণ হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ শনিবার এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ অজ্ঞাতনামা ১১৪ জনের পরিচয় শনাক্তে তাঁদের লাশ তোলা হবে। আগামীকাল রোববার রাজধানীর রায়েরবাজার কবরস্থান থেকে তাঁদের লাশ উত্তোলন শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনে শহীদ ১১ স্কাউটের আত্মত্যাগ নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের প্রেরণা বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার। আজ শনিবার বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ স্কাউটসের উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ স্কাউটসের অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় নির্বাহী কমিটির উপদেষ্টা ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ এহছানুল হক। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ স্কাউটসের সভাপতি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি।
অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত স্কাউট সদস্যদের হাতে শাপলা কাব অ্যাওয়ার্ড, প্রেসিডেন্ট স্কাউট অ্যাওয়ার্ড এবং প্রেসিডেন্টস রোভার স্কাউট অ্যাওয়ার্ড তুলে দেওয়া হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা ড. আবরার তাঁর বক্তব্যে স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন তুলে ধরে বলেন, ‘স্কাউটিং শুধু ব্যাজ অর্জনের প্রক্রিয়া নয়; এটি চরিত্র গঠন, মানবিক মূল্যবোধ শেখা, দলগত নেতৃত্ব, দায়িত্ববোধ এবং সমাজসেবার এক যুগান্তকারী প্রশিক্ষণ।’
জুলাই আন্দোলনে স্কাউটদের আত্মত্যাগ স্মরণ করে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আন্দোলনে শহীদ ১১ জন স্কাউট ও আহত ব্যক্তিদের আত্মত্যাগ আমাদের নতুন দেশ গড়ার স্বপ্নকে শক্তি দিয়েছে। তাঁদের ত্যাগ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য চিরন্তন অনুপ্রেরণা।’
দুর্যোগ মোকাবিলায় স্কাউটদের অবদান উল্লেখ করে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, অগ্নিকাণ্ড বা যেকোনো দুর্যোগে দেশের প্রতিটি প্রান্তে সাধারণ মানুষের পাশে প্রথম সারিতে থাকে স্কাউট সদস্যরা। আত্মনির্ভরশীল ও সেবামুখী নাগরিক তৈরির জন্য স্কাউটিংয়ের বিস্তৃতি আরও বাড়ানো জরুরি।’
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের সাফল্য তুলে ধরে ড. আবরার বলেন, ‘বিশ্বের ১৭৬টি স্কাউট দেশের মধ্যে বাংলাদেশ বর্তমানে চতুর্থ স্থানে অবস্থান করছে; এটি আমাদের গর্ব। এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের বিভিন্ন কমিটি ও সাব-কমিটিতে বাংলাদেশি স্কাউটদের নেতৃত্ব আমাদের সক্ষমতার দৃষ্টান্ত।’
বাংলাদেশ স্কাউটসে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় শিক্ষা উপদেষ্টা স্কাউট নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানান।
অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত স্কাউটদের উদ্দেশে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘তোমরাই জাতির আগামী নেতৃত্ব। সততা, সাহস, দৃঢ়তা আর মানবিকতার মাধ্যমে নিজেদের শ্রেষ্ঠ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে; এটাই দেশের প্রত্যাশা।’

জুলাই আন্দোলনে শহীদ ১১ স্কাউটের আত্মত্যাগ নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের প্রেরণা বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার। আজ শনিবার বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ স্কাউটসের উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ স্কাউটসের অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় নির্বাহী কমিটির উপদেষ্টা ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ এহছানুল হক। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ স্কাউটসের সভাপতি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি।
অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত স্কাউট সদস্যদের হাতে শাপলা কাব অ্যাওয়ার্ড, প্রেসিডেন্ট স্কাউট অ্যাওয়ার্ড এবং প্রেসিডেন্টস রোভার স্কাউট অ্যাওয়ার্ড তুলে দেওয়া হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা ড. আবরার তাঁর বক্তব্যে স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন তুলে ধরে বলেন, ‘স্কাউটিং শুধু ব্যাজ অর্জনের প্রক্রিয়া নয়; এটি চরিত্র গঠন, মানবিক মূল্যবোধ শেখা, দলগত নেতৃত্ব, দায়িত্ববোধ এবং সমাজসেবার এক যুগান্তকারী প্রশিক্ষণ।’
জুলাই আন্দোলনে স্কাউটদের আত্মত্যাগ স্মরণ করে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আন্দোলনে শহীদ ১১ জন স্কাউট ও আহত ব্যক্তিদের আত্মত্যাগ আমাদের নতুন দেশ গড়ার স্বপ্নকে শক্তি দিয়েছে। তাঁদের ত্যাগ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য চিরন্তন অনুপ্রেরণা।’
দুর্যোগ মোকাবিলায় স্কাউটদের অবদান উল্লেখ করে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, অগ্নিকাণ্ড বা যেকোনো দুর্যোগে দেশের প্রতিটি প্রান্তে সাধারণ মানুষের পাশে প্রথম সারিতে থাকে স্কাউট সদস্যরা। আত্মনির্ভরশীল ও সেবামুখী নাগরিক তৈরির জন্য স্কাউটিংয়ের বিস্তৃতি আরও বাড়ানো জরুরি।’
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের সাফল্য তুলে ধরে ড. আবরার বলেন, ‘বিশ্বের ১৭৬টি স্কাউট দেশের মধ্যে বাংলাদেশ বর্তমানে চতুর্থ স্থানে অবস্থান করছে; এটি আমাদের গর্ব। এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের বিভিন্ন কমিটি ও সাব-কমিটিতে বাংলাদেশি স্কাউটদের নেতৃত্ব আমাদের সক্ষমতার দৃষ্টান্ত।’
বাংলাদেশ স্কাউটসে নারীদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় শিক্ষা উপদেষ্টা স্কাউট নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানান।
অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত স্কাউটদের উদ্দেশে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘তোমরাই জাতির আগামী নেতৃত্ব। সততা, সাহস, দৃঢ়তা আর মানবিকতার মাধ্যমে নিজেদের শ্রেষ্ঠ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে; এটাই দেশের প্রত্যাশা।’

বাস, থ্রি-হুইলার, মোটরসাইকেলসহ নানা যানবাহনের দুর্ঘটনায় ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ বছরে ৫ হাজার ৬১৯ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ৩৪ হাজার ৪৭৮ জন নিহত হয়েছে। সেই বিবেচনায়,দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীদের প্রাণহানির হার ১৬ দশমিক ২৯ শতাংশ
১৩ জুলাই ২০২৪
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মোট ১ হাজার ৩৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৯৯০ জন বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। অন্যান্য অভিযোগে আরও ৩৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) এখন ‘শতভাগ প্রস্তুত’ থাকলেও তফসিল ঘোষণার তারিখ এখনো নির্ধারণ হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ শনিবার এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ অজ্ঞাতনামা ১১৪ জনের পরিচয় শনাক্তে তাঁদের লাশ তোলা হবে। আগামীকাল রোববার রাজধানীর রায়েরবাজার কবরস্থান থেকে তাঁদের লাশ উত্তোলন শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মোট ১ হাজার ৩৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৯৯০ জন বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। অন্যান্য অভিযোগে আরও ৩৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন এ তথ্য জানান।
অভিযানে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ও বিপজ্জনক সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে—একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন, সাতটি গুলি, দুটি চায়নিজ কুড়াল, দুটি বার্মিজ চাকু, একটি ক্ষুর, চারটি হাঁসুয়া, দুটি রামদা, দুটি চাপাতি, একটি চাকু, দুটি ককটেল, দুটি দেশীয় তৈরি ওয়ান শুটারগান, একটি বিদেশি রিভলবার এবং দুটি গুলির খোসা।
শাহাদাত হোসাইন বলেন, এ ধরনের গ্রেপ্তার অভিযান চলমান থাকবে।

সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মোট ১ হাজার ৩৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৯৯০ জন বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। অন্যান্য অভিযোগে আরও ৩৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন এ তথ্য জানান।
অভিযানে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ও বিপজ্জনক সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে—একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন, সাতটি গুলি, দুটি চায়নিজ কুড়াল, দুটি বার্মিজ চাকু, একটি ক্ষুর, চারটি হাঁসুয়া, দুটি রামদা, দুটি চাপাতি, একটি চাকু, দুটি ককটেল, দুটি দেশীয় তৈরি ওয়ান শুটারগান, একটি বিদেশি রিভলবার এবং দুটি গুলির খোসা।
শাহাদাত হোসাইন বলেন, এ ধরনের গ্রেপ্তার অভিযান চলমান থাকবে।

বাস, থ্রি-হুইলার, মোটরসাইকেলসহ নানা যানবাহনের দুর্ঘটনায় ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ বছরে ৫ হাজার ৬১৯ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ৩৪ হাজার ৪৭৮ জন নিহত হয়েছে। সেই বিবেচনায়,দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীদের প্রাণহানির হার ১৬ দশমিক ২৯ শতাংশ
১৩ জুলাই ২০২৪
জুলাই আন্দোলনে শহীদ ১১ স্কাউটের আত্মত্যাগ নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের প্রেরণা বলে মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার। আজ শনিবার বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ স্কাউটসের উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়।
৫ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) এখন ‘শতভাগ প্রস্তুত’ থাকলেও তফসিল ঘোষণার তারিখ এখনো নির্ধারণ হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ শনিবার এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ অজ্ঞাতনামা ১১৪ জনের পরিচয় শনাক্তে তাঁদের লাশ তোলা হবে। আগামীকাল রোববার রাজধানীর রায়েরবাজার কবরস্থান থেকে তাঁদের লাশ উত্তোলন শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) এখন ‘শতভাগ প্রস্তুত’ থাকলেও তফসিল ঘোষণার তারিখ এখনো নির্ধারণ হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইটিআই), ইউএনডিপি ও রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি) আয়োজিত সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এ তথ্য জানান।
ইসি সচিব বলেন, ‘আমি আজ সকাল থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে মিটিংয়ে ছিলাম। বৈঠকে নির্বাচনের প্রস্তুতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’ এই পর্যায়ে ইসি কতভাগ প্রস্তুত, এ প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘এখন আমরা শতভাগ প্রস্তুত।’
এ সময় তফসিল ঘোষণার বিষয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘এখনো পর্যন্ত তফসিল ঘোষণার দিন নির্ধারণ হয়নি।’
এর আগে ২৯ নভেম্বর শেরেবাংলা নগর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে মক ভোটিং পরিদর্শন শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন আশা প্রকাশ করেন যে, ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) এখন ‘শতভাগ প্রস্তুত’ থাকলেও তফসিল ঘোষণার তারিখ এখনো নির্ধারণ হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইটিআই), ইউএনডিপি ও রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি) আয়োজিত সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এ তথ্য জানান।
ইসি সচিব বলেন, ‘আমি আজ সকাল থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে মিটিংয়ে ছিলাম। বৈঠকে নির্বাচনের প্রস্তুতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’ এই পর্যায়ে ইসি কতভাগ প্রস্তুত, এ প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘এখন আমরা শতভাগ প্রস্তুত।’
এ সময় তফসিল ঘোষণার বিষয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘এখনো পর্যন্ত তফসিল ঘোষণার দিন নির্ধারণ হয়নি।’
এর আগে ২৯ নভেম্বর শেরেবাংলা নগর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে মক ভোটিং পরিদর্শন শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন আশা প্রকাশ করেন যে, ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে।

বাস, থ্রি-হুইলার, মোটরসাইকেলসহ নানা যানবাহনের দুর্ঘটনায় ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ বছরে ৫ হাজার ৬১৯ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ৩৪ হাজার ৪৭৮ জন নিহত হয়েছে। সেই বিবেচনায়,দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীদের প্রাণহানির হার ১৬ দশমিক ২৯ শতাংশ
১৩ জুলাই ২০২৪
জুলাই আন্দোলনে শহীদ ১১ স্কাউটের আত্মত্যাগ নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের প্রেরণা বলে মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার। আজ শনিবার বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ স্কাউটসের উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়।
৫ মিনিট আগে
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মোট ১ হাজার ৩৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৯৯০ জন বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। অন্যান্য অভিযোগে আরও ৩৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ অজ্ঞাতনামা ১১৪ জনের পরিচয় শনাক্তে তাঁদের লাশ তোলা হবে। আগামীকাল রোববার রাজধানীর রায়েরবাজার কবরস্থান থেকে তাঁদের লাশ উত্তোলন শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ অজ্ঞাতনামা ১১৪ জনের পরিচয় শনাক্তে তাঁদের লাশ তোলা হবে। আগামীকাল রোববার রাজধানীর রায়েরবাজার কবরস্থান থেকে তাঁদের লাশ উত্তোলন শুরু হবে।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান। তিনি জানান, লাশ উত্তোলনের জন্য অনেক দিন ধরেই প্রস্তুতি চলছিল। রোববার সকাল সাড়ে ৯টায় আনুষ্ঠানিকভাবে লাশ উত্তোলন শুরু হবে। তখন বিশেষজ্ঞ টিম লাশ শনাক্তের বিষয়ে বিস্তারিত জানাবেন।
লাশ উত্তোলনের অংশ হিসেবে কাল সকালে রায়েরবাজার শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধসংলগ্ন কবরস্থান এলাকা পরিদর্শন করবেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ ড. লুইস ফন্দেব্রিদার, সিআইডির প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. ছিবগাত উল্লাহসহ সিআইডির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সিআইডি জানিয়েছে, লাশগুলো উত্তোলনের পর ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা নিয়ে আবার যথাযথ প্রক্রিয়ায় দাফন করা হবে। এ প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করবে বিদেশি বিশেষজ্ঞ ফরেনসিক টিম। /
এর আগে, পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রায়েরবাজার গণকবরে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে দাফন করা অজ্ঞাতনামা লাশ উত্তোলনের নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত। আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে এসব লাশ উত্তোলন করে ডিএনএ প্রোফাইল সংরক্ষণ করে লাশগুলোর পরিচিতি ও মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করার কথা জানিয়েছিল পুলিশ।
জুলাই আন্দোলনে নিহত ১১৪ জনকে রায়েরবাজার কবরস্থানের যে জায়গায় দাফন করা হয়েছে, সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে সে জায়গাটি বিশেষভাবে মার্বেল পাথর, টাইলস দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে।
গত ২ আগস্ট স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী রায়েরবাজার কবরস্থানে গণকবর পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জানান, এখানে ১১৪ জনকে দাফন করা হয়েছে। যাঁদের পরিচয় শনাক্তের জন্য ডিএনএ প্রোফাইল দরকার এবং আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ময়নাতদন্ত ও অন্যান্য কাজের জন্য প্রয়োজনে লাশ তোলা হবে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ অজ্ঞাতনামা ১১৪ জনের পরিচয় শনাক্তে তাঁদের লাশ তোলা হবে। আগামীকাল রোববার রাজধানীর রায়েরবাজার কবরস্থান থেকে তাঁদের লাশ উত্তোলন শুরু হবে।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান। তিনি জানান, লাশ উত্তোলনের জন্য অনেক দিন ধরেই প্রস্তুতি চলছিল। রোববার সকাল সাড়ে ৯টায় আনুষ্ঠানিকভাবে লাশ উত্তোলন শুরু হবে। তখন বিশেষজ্ঞ টিম লাশ শনাক্তের বিষয়ে বিস্তারিত জানাবেন।
লাশ উত্তোলনের অংশ হিসেবে কাল সকালে রায়েরবাজার শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধসংলগ্ন কবরস্থান এলাকা পরিদর্শন করবেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ ড. লুইস ফন্দেব্রিদার, সিআইডির প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. ছিবগাত উল্লাহসহ সিআইডির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সিআইডি জানিয়েছে, লাশগুলো উত্তোলনের পর ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা নিয়ে আবার যথাযথ প্রক্রিয়ায় দাফন করা হবে। এ প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করবে বিদেশি বিশেষজ্ঞ ফরেনসিক টিম। /
এর আগে, পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রায়েরবাজার গণকবরে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে দাফন করা অজ্ঞাতনামা লাশ উত্তোলনের নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত। আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে এসব লাশ উত্তোলন করে ডিএনএ প্রোফাইল সংরক্ষণ করে লাশগুলোর পরিচিতি ও মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করার কথা জানিয়েছিল পুলিশ।
জুলাই আন্দোলনে নিহত ১১৪ জনকে রায়েরবাজার কবরস্থানের যে জায়গায় দাফন করা হয়েছে, সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে সে জায়গাটি বিশেষভাবে মার্বেল পাথর, টাইলস দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে।
গত ২ আগস্ট স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী রায়েরবাজার কবরস্থানে গণকবর পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জানান, এখানে ১১৪ জনকে দাফন করা হয়েছে। যাঁদের পরিচয় শনাক্তের জন্য ডিএনএ প্রোফাইল দরকার এবং আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ময়নাতদন্ত ও অন্যান্য কাজের জন্য প্রয়োজনে লাশ তোলা হবে।

বাস, থ্রি-হুইলার, মোটরসাইকেলসহ নানা যানবাহনের দুর্ঘটনায় ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ বছরে ৫ হাজার ৬১৯ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ৩৪ হাজার ৪৭৮ জন নিহত হয়েছে। সেই বিবেচনায়,দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীদের প্রাণহানির হার ১৬ দশমিক ২৯ শতাংশ
১৩ জুলাই ২০২৪
জুলাই আন্দোলনে শহীদ ১১ স্কাউটের আত্মত্যাগ নতুন বাংলাদেশ নির্মাণের প্রেরণা বলে মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার। আজ শনিবার বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ স্কাউটসের উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়।
৫ মিনিট আগে
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মোট ১ হাজার ৩৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৯৯০ জন বিভিন্ন মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। অন্যান্য অভিযোগে আরও ৩৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) এখন ‘শতভাগ প্রস্তুত’ থাকলেও তফসিল ঘোষণার তারিখ এখনো নির্ধারণ হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ শনিবার এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগে