নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশের পোশাক পরিহিত অবস্থায় টিকটক ভিডিও করলে, অভিযান চলাকালীন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়লে, সেসব পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তর ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টিকটকার ও ফেইসবুকার পুলিশ সদস্যদের প্রতি কঠোর বার্তা দিয়েছেন।
টিকটকার পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, ‘পুলিশের নির্ধারিত পোশাক পরা অবস্থায় কোনো পুলিশ সদস্য টিকটক ভিডিওতে অংশ নিতে পারবেন না। এসব করতে চাইলে পুলিশের চাকরি ছেড়ে দিয়ে করতে হবে।’
গতকাল বুধবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে পুলিশ সদর দপ্তরের ত্রৈমাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন পুলিশ মহাপরিদর্শক।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকায়- ‘কাজ ফেলে, পোশাক পরে ফেসবুক-টিকটকে পুলিশ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। কনস্টেবল থেকে শুরু করে উপমহাপরিদর্শকের (ডিআইজি) মতো উচ্চ পদ মর্যাদার ৭০ জনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আইডি বিশ্লেষণ করে তথ্য তুলে ধরা হয় সেই প্রতিবেদনে।
তাতে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, টিকটকে দেখা মিলছে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের পোস্ট, রিল, ভিডিও, ভ্লগ। কেউ কেউ রাস্তায় দাঁড়িয়ে জ্ঞান বিতরণ করছেন, কেউ অভিযানের ভিডিও ছাড়ছেন। অথচ দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যক্তিগত ব্যবহার পরিহারের নির্দেশনা রয়েছে। যা তোয়াক্কা করা হচ্ছে না।
অনুসন্ধানী এই প্রতিবেদনের প্রকাশের পরেই নড়েচড়ে বসে পুলিশ সদর দপ্তরসহ এই বাহিনীর নানা ইউনিট।
টিকটক নিয়ে পুলিশ সদস্যদের কঠোর বার্তা দেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার।
ডিএমপি অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে ধরনের পোস্ট করতে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স বারণ করেছে, সেই ধরনের পোস্ট কেউ করছে, অথবা শেয়ার করছে বা লাইক-কমেন্ট করছে। তাদের বিরুদ্ধে ঢাকা মেট্রোপলিটন অবশ্যই যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অথবা টিকটক যে অ্যাপসটি রয়েছে, সেই অ্যাপসটি ব্যবহার করে সাম্প্রতিককালে দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের কতিপয় পুলিশ সদস্য, সংখ্যায় তারা খুবই নগণ্য। তারপরও কয়েকজন পুলিশ সদস্য এই টিকটক ব্যবহার করে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি করছে। তারা বিভিন্ন কিছু লাইভ করছে, অনেক সময় দেখা যাচ্ছে তারা ড্যান্স করছে... এ ধরনের নানা কিছু তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশ অত্যন্ত পেশাদার। পুলিশের একটি ইউনিট হচ্ছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। এই ইউনিটও অত্যন্ত পেশাদার। আমাদের এই পেশাদার প্রতিষ্ঠানটির মূল নীতিমালাই হচ্ছে শৃঙ্খলা। কাজেই শৃঙ্খলার কোনো ধরনের ব্যতিক্রম কোনোভাবেই পুলিশ বাহিনীতে প্রশ্রয় দেওয়া হয় না এবং এটি পেশাদারির স্পষ্ট লঙ্ঘন। কোনো একটি অপারেশন কেউ লাইভ করছে। এটি করা অবশ্যই অনুচিত। এটি করা যাবে না, পুলিশ সদর দপ্তরের স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। কোনো একটি অপারেশনে গেলে অবশ্যই সেটি গোপন রাখতে হবে এবং সেই অপারেশন কখনোই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা যাবে না, সদর দপ্তরের বিনা অনুমতিতে।’
পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা ও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য প্রণীত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা (পুলিশ) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কতটুকু ব্যবহার করতে পারব, কোন মাত্রায় ব্যবহার করতে পারব, ব্যক্তিগত প্রচার-প্রচারণা সেখানে চালানো যাবে কী, যাবে না-সেগুলোর সুস্পষ্ট গাইডলাইন রয়েছে। গাইডলাইনের বাইরে যে কোনো পদ মর্যাদার, যে কোনো কর্মকর্তা যদি অপেশাদার আচরণ করে, যদি কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেসব কাজ করা নিষিদ্ধ, পুলিশের জন্য সেই কাজগুলো করে থাকে, তাহলে পুলিশের শাস্তির বিধান অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

পুলিশের পোশাক পরিহিত অবস্থায় টিকটক ভিডিও করলে, অভিযান চলাকালীন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়লে, সেসব পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তর ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টিকটকার ও ফেইসবুকার পুলিশ সদস্যদের প্রতি কঠোর বার্তা দিয়েছেন।
টিকটকার পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, ‘পুলিশের নির্ধারিত পোশাক পরা অবস্থায় কোনো পুলিশ সদস্য টিকটক ভিডিওতে অংশ নিতে পারবেন না। এসব করতে চাইলে পুলিশের চাকরি ছেড়ে দিয়ে করতে হবে।’
গতকাল বুধবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে পুলিশ সদর দপ্তরের ত্রৈমাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন পুলিশ মহাপরিদর্শক।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকায়- ‘কাজ ফেলে, পোশাক পরে ফেসবুক-টিকটকে পুলিশ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। কনস্টেবল থেকে শুরু করে উপমহাপরিদর্শকের (ডিআইজি) মতো উচ্চ পদ মর্যাদার ৭০ জনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আইডি বিশ্লেষণ করে তথ্য তুলে ধরা হয় সেই প্রতিবেদনে।
তাতে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, টিকটকে দেখা মিলছে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের পোস্ট, রিল, ভিডিও, ভ্লগ। কেউ কেউ রাস্তায় দাঁড়িয়ে জ্ঞান বিতরণ করছেন, কেউ অভিযানের ভিডিও ছাড়ছেন। অথচ দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যক্তিগত ব্যবহার পরিহারের নির্দেশনা রয়েছে। যা তোয়াক্কা করা হচ্ছে না।
অনুসন্ধানী এই প্রতিবেদনের প্রকাশের পরেই নড়েচড়ে বসে পুলিশ সদর দপ্তরসহ এই বাহিনীর নানা ইউনিট।
টিকটক নিয়ে পুলিশ সদস্যদের কঠোর বার্তা দেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার।
ডিএমপি অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে ধরনের পোস্ট করতে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স বারণ করেছে, সেই ধরনের পোস্ট কেউ করছে, অথবা শেয়ার করছে বা লাইক-কমেন্ট করছে। তাদের বিরুদ্ধে ঢাকা মেট্রোপলিটন অবশ্যই যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অথবা টিকটক যে অ্যাপসটি রয়েছে, সেই অ্যাপসটি ব্যবহার করে সাম্প্রতিককালে দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের কতিপয় পুলিশ সদস্য, সংখ্যায় তারা খুবই নগণ্য। তারপরও কয়েকজন পুলিশ সদস্য এই টিকটক ব্যবহার করে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি করছে। তারা বিভিন্ন কিছু লাইভ করছে, অনেক সময় দেখা যাচ্ছে তারা ড্যান্স করছে... এ ধরনের নানা কিছু তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশ অত্যন্ত পেশাদার। পুলিশের একটি ইউনিট হচ্ছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। এই ইউনিটও অত্যন্ত পেশাদার। আমাদের এই পেশাদার প্রতিষ্ঠানটির মূল নীতিমালাই হচ্ছে শৃঙ্খলা। কাজেই শৃঙ্খলার কোনো ধরনের ব্যতিক্রম কোনোভাবেই পুলিশ বাহিনীতে প্রশ্রয় দেওয়া হয় না এবং এটি পেশাদারির স্পষ্ট লঙ্ঘন। কোনো একটি অপারেশন কেউ লাইভ করছে। এটি করা অবশ্যই অনুচিত। এটি করা যাবে না, পুলিশ সদর দপ্তরের স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। কোনো একটি অপারেশনে গেলে অবশ্যই সেটি গোপন রাখতে হবে এবং সেই অপারেশন কখনোই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা যাবে না, সদর দপ্তরের বিনা অনুমতিতে।’
পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা ও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য প্রণীত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা (পুলিশ) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কতটুকু ব্যবহার করতে পারব, কোন মাত্রায় ব্যবহার করতে পারব, ব্যক্তিগত প্রচার-প্রচারণা সেখানে চালানো যাবে কী, যাবে না-সেগুলোর সুস্পষ্ট গাইডলাইন রয়েছে। গাইডলাইনের বাইরে যে কোনো পদ মর্যাদার, যে কোনো কর্মকর্তা যদি অপেশাদার আচরণ করে, যদি কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেসব কাজ করা নিষিদ্ধ, পুলিশের জন্য সেই কাজগুলো করে থাকে, তাহলে পুলিশের শাস্তির বিধান অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশের পোশাক পরিহিত অবস্থায় টিকটক ভিডিও করলে, অভিযান চলাকালীন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়লে, সেসব পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তর ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টিকটকার ও ফেইসবুকার পুলিশ সদস্যদের প্রতি কঠোর বার্তা দিয়েছেন।
টিকটকার পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, ‘পুলিশের নির্ধারিত পোশাক পরা অবস্থায় কোনো পুলিশ সদস্য টিকটক ভিডিওতে অংশ নিতে পারবেন না। এসব করতে চাইলে পুলিশের চাকরি ছেড়ে দিয়ে করতে হবে।’
গতকাল বুধবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে পুলিশ সদর দপ্তরের ত্রৈমাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন পুলিশ মহাপরিদর্শক।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকায়- ‘কাজ ফেলে, পোশাক পরে ফেসবুক-টিকটকে পুলিশ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। কনস্টেবল থেকে শুরু করে উপমহাপরিদর্শকের (ডিআইজি) মতো উচ্চ পদ মর্যাদার ৭০ জনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আইডি বিশ্লেষণ করে তথ্য তুলে ধরা হয় সেই প্রতিবেদনে।
তাতে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, টিকটকে দেখা মিলছে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের পোস্ট, রিল, ভিডিও, ভ্লগ। কেউ কেউ রাস্তায় দাঁড়িয়ে জ্ঞান বিতরণ করছেন, কেউ অভিযানের ভিডিও ছাড়ছেন। অথচ দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যক্তিগত ব্যবহার পরিহারের নির্দেশনা রয়েছে। যা তোয়াক্কা করা হচ্ছে না।
অনুসন্ধানী এই প্রতিবেদনের প্রকাশের পরেই নড়েচড়ে বসে পুলিশ সদর দপ্তরসহ এই বাহিনীর নানা ইউনিট।
টিকটক নিয়ে পুলিশ সদস্যদের কঠোর বার্তা দেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার।
ডিএমপি অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে ধরনের পোস্ট করতে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স বারণ করেছে, সেই ধরনের পোস্ট কেউ করছে, অথবা শেয়ার করছে বা লাইক-কমেন্ট করছে। তাদের বিরুদ্ধে ঢাকা মেট্রোপলিটন অবশ্যই যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অথবা টিকটক যে অ্যাপসটি রয়েছে, সেই অ্যাপসটি ব্যবহার করে সাম্প্রতিককালে দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের কতিপয় পুলিশ সদস্য, সংখ্যায় তারা খুবই নগণ্য। তারপরও কয়েকজন পুলিশ সদস্য এই টিকটক ব্যবহার করে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি করছে। তারা বিভিন্ন কিছু লাইভ করছে, অনেক সময় দেখা যাচ্ছে তারা ড্যান্স করছে... এ ধরনের নানা কিছু তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশ অত্যন্ত পেশাদার। পুলিশের একটি ইউনিট হচ্ছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। এই ইউনিটও অত্যন্ত পেশাদার। আমাদের এই পেশাদার প্রতিষ্ঠানটির মূল নীতিমালাই হচ্ছে শৃঙ্খলা। কাজেই শৃঙ্খলার কোনো ধরনের ব্যতিক্রম কোনোভাবেই পুলিশ বাহিনীতে প্রশ্রয় দেওয়া হয় না এবং এটি পেশাদারির স্পষ্ট লঙ্ঘন। কোনো একটি অপারেশন কেউ লাইভ করছে। এটি করা অবশ্যই অনুচিত। এটি করা যাবে না, পুলিশ সদর দপ্তরের স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। কোনো একটি অপারেশনে গেলে অবশ্যই সেটি গোপন রাখতে হবে এবং সেই অপারেশন কখনোই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা যাবে না, সদর দপ্তরের বিনা অনুমতিতে।’
পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা ও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য প্রণীত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা (পুলিশ) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কতটুকু ব্যবহার করতে পারব, কোন মাত্রায় ব্যবহার করতে পারব, ব্যক্তিগত প্রচার-প্রচারণা সেখানে চালানো যাবে কী, যাবে না-সেগুলোর সুস্পষ্ট গাইডলাইন রয়েছে। গাইডলাইনের বাইরে যে কোনো পদ মর্যাদার, যে কোনো কর্মকর্তা যদি অপেশাদার আচরণ করে, যদি কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেসব কাজ করা নিষিদ্ধ, পুলিশের জন্য সেই কাজগুলো করে থাকে, তাহলে পুলিশের শাস্তির বিধান অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

পুলিশের পোশাক পরিহিত অবস্থায় টিকটক ভিডিও করলে, অভিযান চলাকালীন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়লে, সেসব পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তর ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টিকটকার ও ফেইসবুকার পুলিশ সদস্যদের প্রতি কঠোর বার্তা দিয়েছেন।
টিকটকার পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, ‘পুলিশের নির্ধারিত পোশাক পরা অবস্থায় কোনো পুলিশ সদস্য টিকটক ভিডিওতে অংশ নিতে পারবেন না। এসব করতে চাইলে পুলিশের চাকরি ছেড়ে দিয়ে করতে হবে।’
গতকাল বুধবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে পুলিশ সদর দপ্তরের ত্রৈমাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন পুলিশ মহাপরিদর্শক।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকায়- ‘কাজ ফেলে, পোশাক পরে ফেসবুক-টিকটকে পুলিশ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। কনস্টেবল থেকে শুরু করে উপমহাপরিদর্শকের (ডিআইজি) মতো উচ্চ পদ মর্যাদার ৭০ জনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আইডি বিশ্লেষণ করে তথ্য তুলে ধরা হয় সেই প্রতিবেদনে।
তাতে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, টিকটকে দেখা মিলছে পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের পোস্ট, রিল, ভিডিও, ভ্লগ। কেউ কেউ রাস্তায় দাঁড়িয়ে জ্ঞান বিতরণ করছেন, কেউ অভিযানের ভিডিও ছাড়ছেন। অথচ দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যক্তিগত ব্যবহার পরিহারের নির্দেশনা রয়েছে। যা তোয়াক্কা করা হচ্ছে না।
অনুসন্ধানী এই প্রতিবেদনের প্রকাশের পরেই নড়েচড়ে বসে পুলিশ সদর দপ্তরসহ এই বাহিনীর নানা ইউনিট।
টিকটক নিয়ে পুলিশ সদস্যদের কঠোর বার্তা দেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার।
ডিএমপি অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে ধরনের পোস্ট করতে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স বারণ করেছে, সেই ধরনের পোস্ট কেউ করছে, অথবা শেয়ার করছে বা লাইক-কমেন্ট করছে। তাদের বিরুদ্ধে ঢাকা মেট্রোপলিটন অবশ্যই যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অথবা টিকটক যে অ্যাপসটি রয়েছে, সেই অ্যাপসটি ব্যবহার করে সাম্প্রতিককালে দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের কতিপয় পুলিশ সদস্য, সংখ্যায় তারা খুবই নগণ্য। তারপরও কয়েকজন পুলিশ সদস্য এই টিকটক ব্যবহার করে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি করছে। তারা বিভিন্ন কিছু লাইভ করছে, অনেক সময় দেখা যাচ্ছে তারা ড্যান্স করছে... এ ধরনের নানা কিছু তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশ অত্যন্ত পেশাদার। পুলিশের একটি ইউনিট হচ্ছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। এই ইউনিটও অত্যন্ত পেশাদার। আমাদের এই পেশাদার প্রতিষ্ঠানটির মূল নীতিমালাই হচ্ছে শৃঙ্খলা। কাজেই শৃঙ্খলার কোনো ধরনের ব্যতিক্রম কোনোভাবেই পুলিশ বাহিনীতে প্রশ্রয় দেওয়া হয় না এবং এটি পেশাদারির স্পষ্ট লঙ্ঘন। কোনো একটি অপারেশন কেউ লাইভ করছে। এটি করা অবশ্যই অনুচিত। এটি করা যাবে না, পুলিশ সদর দপ্তরের স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। কোনো একটি অপারেশনে গেলে অবশ্যই সেটি গোপন রাখতে হবে এবং সেই অপারেশন কখনোই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা যাবে না, সদর দপ্তরের বিনা অনুমতিতে।’
পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা ও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য প্রণীত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা (পুলিশ) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কতটুকু ব্যবহার করতে পারব, কোন মাত্রায় ব্যবহার করতে পারব, ব্যক্তিগত প্রচার-প্রচারণা সেখানে চালানো যাবে কী, যাবে না-সেগুলোর সুস্পষ্ট গাইডলাইন রয়েছে। গাইডলাইনের বাইরে যে কোনো পদ মর্যাদার, যে কোনো কর্মকর্তা যদি অপেশাদার আচরণ করে, যদি কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেসব কাজ করা নিষিদ্ধ, পুলিশের জন্য সেই কাজগুলো করে থাকে, তাহলে পুলিশের শাস্তির বিধান অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

পুলিশের পোশাক পরিহিত অবস্থায় টিকটক ভিডিও করলে, অভিযান চলাকালীন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়লে, সেসব পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তর ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টিকটকার ও ফেইসবুকার পুলিশ সদস্যদের প্রতি কঠোর বার্তা দিয়েছেন...
১৩ জুন ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

পুলিশের পোশাক পরিহিত অবস্থায় টিকটক ভিডিও করলে, অভিযান চলাকালীন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়লে, সেসব পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তর ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টিকটকার ও ফেইসবুকার পুলিশ সদস্যদের প্রতি কঠোর বার্তা দিয়েছেন...
১৩ জুন ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

পুলিশের পোশাক পরিহিত অবস্থায় টিকটক ভিডিও করলে, অভিযান চলাকালীন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়লে, সেসব পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তর ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টিকটকার ও ফেইসবুকার পুলিশ সদস্যদের প্রতি কঠোর বার্তা দিয়েছেন...
১৩ জুন ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

পুলিশের পোশাক পরিহিত অবস্থায় টিকটক ভিডিও করলে, অভিযান চলাকালীন ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়লে, সেসব পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তর ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টিকটকার ও ফেইসবুকার পুলিশ সদস্যদের প্রতি কঠোর বার্তা দিয়েছেন...
১৩ জুন ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে