নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় অধ্যাপক পদে নিয়োগে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৭৫ বছর রাখা হয়েছে। পাঁচ বছর মেয়াদে চারজনকে জাতীয় অধ্যাপক পদে নিয়োগ দেওয়া যাবে।
আজ মঙ্গলবার শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান স্বাক্ষরিত জারি করা নীতিমালা থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বর্তমানে ‘বাংলাদেশ জাতীয় অধ্যাপক নিয়োগ, শর্তাবলি ও সুবিধাদি সিদ্ধান্ত মালা, ১৯৮১’ অনুযায়ী জাতীয় অধ্যাপক নিয়োগের কাজ করে থাকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন এ নীতিমালা মন্ত্রিসভায় অনুমোদন হলে আগের নীতিমালা রহিত হবে এবং নতুন নীতিমালার আলোকে জাতীয় অধ্যাপক নিয়োগ দেওয়া হবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, জাতীয় অধ্যাপক পদে নিয়োগের জন্য অনধিক ৭৫ বছর বয়স্ক-যোগ্য অধ্যাপক মনোনীত হবেন। তবে মনোনয়ন কমিটি বিশেষ যোগ্যতাসম্পন্ন অধ্যাপকের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিল করতে পারবে। আর জাতীয় অধ্যাপক পাঁচ বছরের জন্য নিয়োগ পাবেন। তবে, মনোনয়ন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে। রাষ্ট্রপতি যে কোনো সময় নিয়োগ আদেশ বাতিল করতে পারবেন।
আরও বলা হয়েছে, জাতীয় অধ্যাপক পদে নিয়োগের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ মনোনয়ন কমিটির কাছে প্রতিটি পদের বিপরীতে তিনজন করে যোগ্য ব্যক্তির নাম প্রস্তাব করবে। মনোনয়ন কমিটি প্রস্তাবিত ব্যক্তিদের মধ্য থেকে জাতীয় অধ্যাপক পদে নিয়োগের জন্য মনোনয়ন দেবেন। এরপর রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর মন্ত্রণালয় নিয়োগের পরিপত্র জারি করবে।
নীতিমালায় চার সদস্যের মনোনয়ন কমিটি গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। কমিটির চেয়ারম্যান হবেন শিক্ষামন্ত্রী। বাকি তিনজন সদস্য। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর মনোনীত দুজন মন্ত্রী কমিটির সদস্য হবেন। আর একজন সদস্য হবে দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্য।
জাতীয় অধ্যাপক সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে বিবেচিত হবেন না। তিনি কোনো গবেষণা সংস্থা বা শিক্ষায়তনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থেকে নিজের পছন্দমতো ক্ষেত্রে গবেষণামূলক কাজ করবেন। তিনি গবেষণা কাজের ক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে অবহিত করবেন।

জাতীয় অধ্যাপক পদে নিয়োগে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৭৫ বছর রাখা হয়েছে। পাঁচ বছর মেয়াদে চারজনকে জাতীয় অধ্যাপক পদে নিয়োগ দেওয়া যাবে।
আজ মঙ্গলবার শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান স্বাক্ষরিত জারি করা নীতিমালা থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বর্তমানে ‘বাংলাদেশ জাতীয় অধ্যাপক নিয়োগ, শর্তাবলি ও সুবিধাদি সিদ্ধান্ত মালা, ১৯৮১’ অনুযায়ী জাতীয় অধ্যাপক নিয়োগের কাজ করে থাকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন এ নীতিমালা মন্ত্রিসভায় অনুমোদন হলে আগের নীতিমালা রহিত হবে এবং নতুন নীতিমালার আলোকে জাতীয় অধ্যাপক নিয়োগ দেওয়া হবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, জাতীয় অধ্যাপক পদে নিয়োগের জন্য অনধিক ৭৫ বছর বয়স্ক-যোগ্য অধ্যাপক মনোনীত হবেন। তবে মনোনয়ন কমিটি বিশেষ যোগ্যতাসম্পন্ন অধ্যাপকের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিল করতে পারবে। আর জাতীয় অধ্যাপক পাঁচ বছরের জন্য নিয়োগ পাবেন। তবে, মনোনয়ন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে। রাষ্ট্রপতি যে কোনো সময় নিয়োগ আদেশ বাতিল করতে পারবেন।
আরও বলা হয়েছে, জাতীয় অধ্যাপক পদে নিয়োগের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ মনোনয়ন কমিটির কাছে প্রতিটি পদের বিপরীতে তিনজন করে যোগ্য ব্যক্তির নাম প্রস্তাব করবে। মনোনয়ন কমিটি প্রস্তাবিত ব্যক্তিদের মধ্য থেকে জাতীয় অধ্যাপক পদে নিয়োগের জন্য মনোনয়ন দেবেন। এরপর রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর মন্ত্রণালয় নিয়োগের পরিপত্র জারি করবে।
নীতিমালায় চার সদস্যের মনোনয়ন কমিটি গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। কমিটির চেয়ারম্যান হবেন শিক্ষামন্ত্রী। বাকি তিনজন সদস্য। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর মনোনীত দুজন মন্ত্রী কমিটির সদস্য হবেন। আর একজন সদস্য হবে দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্য।
জাতীয় অধ্যাপক সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে বিবেচিত হবেন না। তিনি কোনো গবেষণা সংস্থা বা শিক্ষায়তনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থেকে নিজের পছন্দমতো ক্ষেত্রে গবেষণামূলক কাজ করবেন। তিনি গবেষণা কাজের ক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে অবহিত করবেন।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
২ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৩ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৫ ঘণ্টা আগে