দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদন

বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠীর মালিক সিঙ্গাপুরের নাগরিক সাইফুল আলম মাসুদ ওরফে এস আলম ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের তদন্ত চালাচ্ছে সরকারের একাধিক সংস্থা। এসব অভিযোগকে ‘সুনাম নষ্টের প্রচেষ্টা’ বলে অভিযোগ করেছেন এস আলমের আইনজীবীরা।
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) এই তদন্তের মুখে এস আলম ছাড়াও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আহসানুল আলমও রয়েছেন।
এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা সাইফুল আলম মাসুদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ১ হাজার ২৮৯ কোটি সিঙ্গাপুর ডলার (১ লাখ ১৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা) বাংলাদেশ থেকে পাচার করেছেন। সিঙ্গাপুরে ‘ক্যানালি লজিস্টিকস’ নামে একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠার জন্য এসব অর্থ ব্যবহার করা হয়েছে।
বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের ব্যবসা খাদ্য, উৎপাদন, জ্বালানি, পরিবহন, আবাসন ও টেলিযোগাযোগসহ বিভিন্ন খাতে বিস্তৃত।
২০০৯ সালে এস আলম সপরিবারে স্থায়ীভাবে সিঙ্গাপুরে বসবাস শুরু করেন। ২০২৩ সালে তাঁরা সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব পান।
তাঁদের কোম্পানি ক্যানালি লজিস্টিকস ২০০৯ সালে সিঙ্গাপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১৪ সালে এই কোম্পানি ‘হিলটন গার্ডেন ইন সিঙ্গাপুর’ কিনে নেয়।
বাংলাদেশের সিআইডির অভিযোগ, এস আলম গ্রুপের প্রধান সাইফুল আলম মাসুদ ভুয়া নথি ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন। এসব অর্থ তিনি সিঙ্গাপুরসহ অন্যান্য দেশে পাচার করেছেন।
এস আলমের স্ত্রী পারভীন, তাঁদের ছেলে আহসানুল আলম ও আশরাফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ এনেছে।
তবে মাসুদের আইনজীবীরা এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন। তাঁরা স্ট্রেইটস টাইমকে বলেছেন, মাসুদ সব সময় বৈধ উপায়ে ব্যবসা পরিচালনা করেছেন এবং এসব অভিযোগ তাঁর সুনাম নষ্টের চেষ্টা।
সিঙ্গাপুরের এস আলমের আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ওং পার্টনারশিপ জানিয়েছে, বাংলাদেশি কিছু বেসরকারি গণমাধ্যম থেকে এস আলম, তাঁর পরিবার ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। তাঁর আইনজীবীরা দাবি করেছেন, এসব অভিযোগ ‘কুৎসা রটনার’ অংশ।
আইনজীবীরা স্ট্রেইটস টাইমসকে বলেন, ‘যথাযথ ও বৈধ পদ্ধতিতে সংশ্লিষ্ট এলাকার আইন ও নিয়মকানুন মেনে সর্বদা ব্যবসা পরিচালনা করেছেন বলে এস আলম আত্মবিশ্বাসী।’
তাঁরা অভিযোগ করেন, রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থাকে ব্যবহার করে ‘অবৈধ, স্বেচ্ছাচারী ও বৈষম্যমূলকভাবে’ এস আলম গ্রুপের সম্পদ ও ব্যাংক হিসাবসমূহ জব্দ করেছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।
চলতি বছর আগস্টে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। তাঁর গঠিত বিশেষ কমিটি এই মাসেই বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, হাসিনা সরকারের সময়ে প্রতিবছর গড়ে ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশের বাইরে পাচার হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে তদন্তের জন্য দুদক এবং সিআইডি ব্যাংক কর্মকর্তাদের তলব করেছে। এস আলম গ্রুপ তাঁদের সহায়তায় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিপুল অঙ্কের অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা গ্রুপ অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্টের নথি অনুযায়ী, গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রামের আওতায় বিনিয়োগের মাধ্যমে এস আলম পরিবার ২০১৬ সালে মাধ্যমে সাইপ্রাসের নাগরিকত্ব অর্জন করেন।
আইনজীবীরা বলেন, এস আলম পরিবার ২০০৯ সালে সিঙ্গাপুরে বসবাস শুরু করেন এবং ২০১১ সালে সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা হন। তাঁরা ২০২৩ সালে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব লাভ করেন।
দ্য স্ট্রেইটস টাইমস সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে জানতে চেয়েছিল। বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ থেকে কোনো আইনি সহায়তার অনুরোধ এসেছে কি না, তা–ও জানতে চাওয়া হয়।
অভিযোগের বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করে সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, বিশ্বাসযোগ্য ও বৈধ প্রমাণ থাকলে সিঙ্গাপুরের মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স (এমএসিএমএ) আইনের আওতায় বাংলাদেশ সহায়তা চাইতে পারে। এর জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করতে পারে।
সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, আইনটির আওতায় সিঙ্গাপুর বিদেশি রাষ্ট্র বা অঞ্চলের সঙ্গে আইনি সহায়তায় যুক্ত হতে পারে। সম্পদ ফেরত বা আনা এবং বিদেশের জব্দ আদেশের বাস্তবায়ন–সংক্রান্ত তথ্য ভাগাভাগি এই আইনে সম্ভব।
‘তথ্যের বিনিময় ও সম্পদ ফেরত দেওয়ার বিষয়ে সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ সব বিদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিষয়ভিত্তিকভাবে কাজ করে।’

বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠীর মালিক সিঙ্গাপুরের নাগরিক সাইফুল আলম মাসুদ ওরফে এস আলম ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের তদন্ত চালাচ্ছে সরকারের একাধিক সংস্থা। এসব অভিযোগকে ‘সুনাম নষ্টের প্রচেষ্টা’ বলে অভিযোগ করেছেন এস আলমের আইনজীবীরা।
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) এই তদন্তের মুখে এস আলম ছাড়াও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আহসানুল আলমও রয়েছেন।
এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা সাইফুল আলম মাসুদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ১ হাজার ২৮৯ কোটি সিঙ্গাপুর ডলার (১ লাখ ১৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা) বাংলাদেশ থেকে পাচার করেছেন। সিঙ্গাপুরে ‘ক্যানালি লজিস্টিকস’ নামে একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠার জন্য এসব অর্থ ব্যবহার করা হয়েছে।
বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের ব্যবসা খাদ্য, উৎপাদন, জ্বালানি, পরিবহন, আবাসন ও টেলিযোগাযোগসহ বিভিন্ন খাতে বিস্তৃত।
২০০৯ সালে এস আলম সপরিবারে স্থায়ীভাবে সিঙ্গাপুরে বসবাস শুরু করেন। ২০২৩ সালে তাঁরা সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব পান।
তাঁদের কোম্পানি ক্যানালি লজিস্টিকস ২০০৯ সালে সিঙ্গাপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১৪ সালে এই কোম্পানি ‘হিলটন গার্ডেন ইন সিঙ্গাপুর’ কিনে নেয়।
বাংলাদেশের সিআইডির অভিযোগ, এস আলম গ্রুপের প্রধান সাইফুল আলম মাসুদ ভুয়া নথি ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন। এসব অর্থ তিনি সিঙ্গাপুরসহ অন্যান্য দেশে পাচার করেছেন।
এস আলমের স্ত্রী পারভীন, তাঁদের ছেলে আহসানুল আলম ও আশরাফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ এনেছে।
তবে মাসুদের আইনজীবীরা এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন। তাঁরা স্ট্রেইটস টাইমকে বলেছেন, মাসুদ সব সময় বৈধ উপায়ে ব্যবসা পরিচালনা করেছেন এবং এসব অভিযোগ তাঁর সুনাম নষ্টের চেষ্টা।
সিঙ্গাপুরের এস আলমের আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ওং পার্টনারশিপ জানিয়েছে, বাংলাদেশি কিছু বেসরকারি গণমাধ্যম থেকে এস আলম, তাঁর পরিবার ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। তাঁর আইনজীবীরা দাবি করেছেন, এসব অভিযোগ ‘কুৎসা রটনার’ অংশ।
আইনজীবীরা স্ট্রেইটস টাইমসকে বলেন, ‘যথাযথ ও বৈধ পদ্ধতিতে সংশ্লিষ্ট এলাকার আইন ও নিয়মকানুন মেনে সর্বদা ব্যবসা পরিচালনা করেছেন বলে এস আলম আত্মবিশ্বাসী।’
তাঁরা অভিযোগ করেন, রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থাকে ব্যবহার করে ‘অবৈধ, স্বেচ্ছাচারী ও বৈষম্যমূলকভাবে’ এস আলম গ্রুপের সম্পদ ও ব্যাংক হিসাবসমূহ জব্দ করেছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।
চলতি বছর আগস্টে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। তাঁর গঠিত বিশেষ কমিটি এই মাসেই বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, হাসিনা সরকারের সময়ে প্রতিবছর গড়ে ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশের বাইরে পাচার হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে তদন্তের জন্য দুদক এবং সিআইডি ব্যাংক কর্মকর্তাদের তলব করেছে। এস আলম গ্রুপ তাঁদের সহায়তায় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিপুল অঙ্কের অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা গ্রুপ অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্টের নথি অনুযায়ী, গোল্ডেন ভিসা প্রোগ্রামের আওতায় বিনিয়োগের মাধ্যমে এস আলম পরিবার ২০১৬ সালে মাধ্যমে সাইপ্রাসের নাগরিকত্ব অর্জন করেন।
আইনজীবীরা বলেন, এস আলম পরিবার ২০০৯ সালে সিঙ্গাপুরে বসবাস শুরু করেন এবং ২০১১ সালে সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা হন। তাঁরা ২০২৩ সালে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব লাভ করেন।
দ্য স্ট্রেইটস টাইমস সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে জানতে চেয়েছিল। বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ থেকে কোনো আইনি সহায়তার অনুরোধ এসেছে কি না, তা–ও জানতে চাওয়া হয়।
অভিযোগের বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করে সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, বিশ্বাসযোগ্য ও বৈধ প্রমাণ থাকলে সিঙ্গাপুরের মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স (এমএসিএমএ) আইনের আওতায় বাংলাদেশ সহায়তা চাইতে পারে। এর জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করতে পারে।
সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, আইনটির আওতায় সিঙ্গাপুর বিদেশি রাষ্ট্র বা অঞ্চলের সঙ্গে আইনি সহায়তায় যুক্ত হতে পারে। সম্পদ ফেরত বা আনা এবং বিদেশের জব্দ আদেশের বাস্তবায়ন–সংক্রান্ত তথ্য ভাগাভাগি এই আইনে সম্ভব।
‘তথ্যের বিনিময় ও সম্পদ ফেরত দেওয়ার বিষয়ে সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ সব বিদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিষয়ভিত্তিকভাবে কাজ করে।’

স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীর পদত্যাগ করেছন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাতে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
৪ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখশ চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন। তিনি প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত ছিলেন।
খোদা বখশ চৌধুরীর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন জানিয়ে বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদে শেষ দিকে এসে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে গুঞ্জন ওঠে। ওই পদে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখশ চৌধুরীকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে বলেও গুঞ্জন ছিল।
সরকারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিল, গত মঙ্গলবার রাতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেওয়ার কথা ছিল খোদা বখশ চৌধুরীর। কিন্তু এ নিয়ে উপদেষ্টাদের মধ্যে মতভেদ তৈরি হওয়ায় আগের অবস্থান থেকে সরে আসেন প্রধান উপদেষ্টা।
একটি সূত্র বলছে, উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাচ্ছেন এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন না হওয়ায় খোদা বখশ চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন।
এর আগে গত ১০ মার্চ প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলামও এভাবে পদত্যাগ করেছিলেন।
অধ্যাপক আমিনুলকে শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু গত ৫ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও মানবাধিকারকর্মী সি আর আবরারকে শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর পাঁচদিন পর পদত্যাগ করেন অধ্যাপক আমিনুল।


প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখশ চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন। তিনি প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত ছিলেন।
খোদা বখশ চৌধুরীর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন জানিয়ে বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদে শেষ দিকে এসে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে গুঞ্জন ওঠে। ওই পদে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখশ চৌধুরীকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে বলেও গুঞ্জন ছিল।
সরকারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিল, গত মঙ্গলবার রাতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেওয়ার কথা ছিল খোদা বখশ চৌধুরীর। কিন্তু এ নিয়ে উপদেষ্টাদের মধ্যে মতভেদ তৈরি হওয়ায় আগের অবস্থান থেকে সরে আসেন প্রধান উপদেষ্টা।
একটি সূত্র বলছে, উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাচ্ছেন এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন না হওয়ায় খোদা বখশ চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন।
এর আগে গত ১০ মার্চ প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলামও এভাবে পদত্যাগ করেছিলেন।
অধ্যাপক আমিনুলকে শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু গত ৫ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও মানবাধিকারকর্মী সি আর আবরারকে শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর পাঁচদিন পর পদত্যাগ করেন অধ্যাপক আমিনুল।


বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সিঙ্গাপুরের নাগরিক সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম) ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম ও অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্ত করছে বাংলাদেশের একাধিক সংস্থা। আইনজীবীরা এই অভিযোগগুলোকে ‘সুনাম নষ্টের প্রচেষ্টা’ বলে অভিহিত করেছেন।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
৪ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
এই মামলায় আট আসামির বিরুদ্ধে গত ১৪ জুলাই অভিযোগ গঠন করা হয়। আট আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার থাকা শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন, সাবেক কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। আর পলাতক রয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আক্তারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল।
যাত্রাবাড়ীতে তাইম হত্যায় ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশ কর্মকর্তার ছেলে ইমাম হাসান তাইম হত্যার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ১১ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। যাতে ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়েছে। অভিযোগ আমলে নিয়ে গ্রেপ্তারদের হাজিরের জন্য আগামী ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে পলাতকদের গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন ওসি আবুল হাসান ও তৎকালীন ওসি (তদন্ত) জাকির হোসাইন। আর পলাতক রয়েছেন ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, ওয়ারী জোনের সাবেক ডিসি ইকবাল হোসাইন ও এডিসি এস এম শামীম, ডেমরা জোনের তৎকালীন এডিসি মো. মাসুদুর রহমান মনির, তৎকালীন সহকারী পুলিশ কমিশনার নাহিদ ফেরদৌস, যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) ওহিদুল হক মামুন, এসআই (নিরস্ত্র) সাজ্জাদ উজ জামান ও মো. শাহদৎ আলী।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
এই মামলায় আট আসামির বিরুদ্ধে গত ১৪ জুলাই অভিযোগ গঠন করা হয়। আট আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার থাকা শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন, সাবেক কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। আর পলাতক রয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আক্তারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল।
যাত্রাবাড়ীতে তাইম হত্যায় ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশ কর্মকর্তার ছেলে ইমাম হাসান তাইম হত্যার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ১১ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। যাতে ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়েছে। অভিযোগ আমলে নিয়ে গ্রেপ্তারদের হাজিরের জন্য আগামী ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে পলাতকদের গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন ওসি আবুল হাসান ও তৎকালীন ওসি (তদন্ত) জাকির হোসাইন। আর পলাতক রয়েছেন ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, ওয়ারী জোনের সাবেক ডিসি ইকবাল হোসাইন ও এডিসি এস এম শামীম, ডেমরা জোনের তৎকালীন এডিসি মো. মাসুদুর রহমান মনির, তৎকালীন সহকারী পুলিশ কমিশনার নাহিদ ফেরদৌস, যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) ওহিদুল হক মামুন, এসআই (নিরস্ত্র) সাজ্জাদ উজ জামান ও মো. শাহদৎ আলী।

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সিঙ্গাপুরের নাগরিক সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম) ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম ও অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্ত করছে বাংলাদেশের একাধিক সংস্থা। আইনজীবীরা এই অভিযোগগুলোকে ‘সুনাম নষ্টের প্রচেষ্টা’ বলে অভিহিত করেছেন।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীর পদত্যাগ করেছন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাতে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ, ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি ড. বেনেডিক্ট আলো ডি রোজারিও, জাতীয় চার্চ পরিষদ বাংলাদেশের সভাপতি খ্রিস্টোফার অধিকারীসহ দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় খ্রিষ্টধর্মের নেতারা তাঁদের শুভেচ্ছা বক্তব্যে বিশ্বজুড়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুনাম এবং দেশের অর্থনীতি ও সার্বিক পরিস্থিতির উন্নয়নে তাঁর ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে আগামী নির্বাচনও সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে আয়োজিত হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ তাঁর শুভেচ্ছা বক্তব্যে যিশুখ্রিষ্টকে সর্বজনীন উল্লেখ করে বলেন, যিশুখ্রিষ্টের ক্ষমা ও মানবসেবার মহান আদর্শ সামনে রেখে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষও এ বছর উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে বড়দিন উদ্যাপন করছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাংলাদেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে জনগণ আপনার ওপর আস্থা রেখেছিল। আপনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে সে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। আমরা প্রার্থনা করি, একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আপনার প্রচেষ্টা সফল হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা উপস্থিত নেতৃবৃন্দসহ সবাইকে বড়দিন ও আসন্ন নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘আপনারাই সমাজের প্রতিবিম্ব। আপনাদের দেখলে বুঝতে পারি, সবকিছু ঠিক আছে কি না।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটি সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে চাই। সে জন্যই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সমুন্নত রাখতে জুলাই সনদ প্রস্তুত করা হয়েছে। এই সনদের ওপর গণভোটের মাধ্যমে দেশ আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, এবারের নির্বাচনে সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। গণভোটে জনগণ যে রায় দেবে, পরবর্তী সময়ে সংসদ সেভাবেই সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করবে।
প্রধান উপদেষ্টা এ সময় আসন্ন নির্বাচন ও গণভোটের বিষয়ে জনগণকে সচেতন করে তুলতে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ। দেশব্যাপী ৮০০টি চার্চের মধ্যে তিন ধাপে এই অনুদান বিতরণ করা হচ্ছে বলে জানান তাঁরা।
পরে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে কেক কাটেন প্রধান উপদেষ্টা।

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ, ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি ড. বেনেডিক্ট আলো ডি রোজারিও, জাতীয় চার্চ পরিষদ বাংলাদেশের সভাপতি খ্রিস্টোফার অধিকারীসহ দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় খ্রিষ্টধর্মের নেতারা তাঁদের শুভেচ্ছা বক্তব্যে বিশ্বজুড়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুনাম এবং দেশের অর্থনীতি ও সার্বিক পরিস্থিতির উন্নয়নে তাঁর ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে আগামী নির্বাচনও সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে আয়োজিত হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ তাঁর শুভেচ্ছা বক্তব্যে যিশুখ্রিষ্টকে সর্বজনীন উল্লেখ করে বলেন, যিশুখ্রিষ্টের ক্ষমা ও মানবসেবার মহান আদর্শ সামনে রেখে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষও এ বছর উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে বড়দিন উদ্যাপন করছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাংলাদেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে জনগণ আপনার ওপর আস্থা রেখেছিল। আপনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে সে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। আমরা প্রার্থনা করি, একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আপনার প্রচেষ্টা সফল হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা উপস্থিত নেতৃবৃন্দসহ সবাইকে বড়দিন ও আসন্ন নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘আপনারাই সমাজের প্রতিবিম্ব। আপনাদের দেখলে বুঝতে পারি, সবকিছু ঠিক আছে কি না।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটি সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে চাই। সে জন্যই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সমুন্নত রাখতে জুলাই সনদ প্রস্তুত করা হয়েছে। এই সনদের ওপর গণভোটের মাধ্যমে দেশ আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, এবারের নির্বাচনে সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। গণভোটে জনগণ যে রায় দেবে, পরবর্তী সময়ে সংসদ সেভাবেই সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করবে।
প্রধান উপদেষ্টা এ সময় আসন্ন নির্বাচন ও গণভোটের বিষয়ে জনগণকে সচেতন করে তুলতে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ। দেশব্যাপী ৮০০টি চার্চের মধ্যে তিন ধাপে এই অনুদান বিতরণ করা হচ্ছে বলে জানান তাঁরা।
পরে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে কেক কাটেন প্রধান উপদেষ্টা।

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সিঙ্গাপুরের নাগরিক সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম) ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম ও অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্ত করছে বাংলাদেশের একাধিক সংস্থা। আইনজীবীরা এই অভিযোগগুলোকে ‘সুনাম নষ্টের প্রচেষ্টা’ বলে অভিহিত করেছেন।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীর পদত্যাগ করেছন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাতে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
৪ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৬ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে সরকার প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
প্রেস সচিব আরও জানান, সরকার তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়টি বিএনপির সঙ্গে পরামর্শ করছে এবং তাদের চাহিদা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে, যাতে পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের বিচারের বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘এ বিষয়ে সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে। আমরা গুরুত্বপূর্ণ সূত্র পাচ্ছি এবং ঘটনার তদন্তে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। ইতিমধ্যে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে প্রেস সচিব বলেন, ‘সরকার হত্যাকাণ্ডকে নিন্দা জানিয়েছে। ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে অন্তত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইন উপদেষ্টা আজ উপদেষ্টা পরিষদকে জানিয়েছেন, দীপু হত্যার বিচার দ্রুত বিচার আইনের আওতায় সম্পন্ন হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি।’
প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে আগুন ও ভাঙচুরের ঘটনার বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৩১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় কয়েকটি মামলা করা হয়েছে। সব দোষীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে সরকার প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
প্রেস সচিব আরও জানান, সরকার তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়টি বিএনপির সঙ্গে পরামর্শ করছে এবং তাদের চাহিদা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে, যাতে পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের বিচারের বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘এ বিষয়ে সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে। আমরা গুরুত্বপূর্ণ সূত্র পাচ্ছি এবং ঘটনার তদন্তে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। ইতিমধ্যে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে প্রেস সচিব বলেন, ‘সরকার হত্যাকাণ্ডকে নিন্দা জানিয়েছে। ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে অন্তত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইন উপদেষ্টা আজ উপদেষ্টা পরিষদকে জানিয়েছেন, দীপু হত্যার বিচার দ্রুত বিচার আইনের আওতায় সম্পন্ন হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি।’
প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে আগুন ও ভাঙচুরের ঘটনার বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৩১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় কয়েকটি মামলা করা হয়েছে। সব দোষীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সিঙ্গাপুরের নাগরিক সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম) ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম ও অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্ত করছে বাংলাদেশের একাধিক সংস্থা। আইনজীবীরা এই অভিযোগগুলোকে ‘সুনাম নষ্টের প্রচেষ্টা’ বলে অভিহিত করেছেন।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীর পদত্যাগ করেছন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাতে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
৪ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে