নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় আটকের পর দেশে ফেরত পাঠানো তিন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে গতকাল শনিবার কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। পুলিশ বলেছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ওই তিনজন একাধিক জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছেন।
ওই তিনজন হলেন, কক্সবাজারের নাজমুল ইসলাম সোহাগ, নওগাঁর মোহাম্মদ রেদওয়ানুল ইসলাম ও সিলেটের জাহেদ আহমেদ। গতকাল আদালতে দেওয়া পুলিশের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় অবস্থানকালে এই তিনজন জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে তাঁদের জঙ্গি হামলা চালানোর আশঙ্কা ছিল।
পুলিশের দাবি, আটক যুবকেরা মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশে জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন। এর প্রাথমিক প্রমাণও পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন আদালতে জমা দিয়েছে মামলার তদন্ত সংস্থা অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)।
মালয়েশিয়া থেকে ফেরত পাঠানো ওই তিনজনকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে গতকাল দুপুরে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা তাঁদের তদন্ত চলাকালে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান। শুনানি শেষে বিচারক মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়, আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন এবং তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের আটক রাখা জরুরি।
জানতে চাইলে অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত প্রধান ডিআইজি আক্কাস উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, সন্দেহভাজন তিনজনকে আদালত কারাগারে পাঠিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে তাঁদের কাছ থেকে সন্ত্রাসবাদের কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। সেগুলোর ভিত্তিতে মামলা করা হচ্ছে।
পুলিশের সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার মালয়েশিয়া থেকে ফ্লাইট একে৭১-এ ওই তিনজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্মকর্তারা তাঁদের শনাক্ত করেন। পরে এটিইউ তাঁদের হেফাজতে নিয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করে।
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুতিওন ইসমাইল গত ২৭ জুন জানান, সন্ত্রাসবাদে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মালয়েশিয়ার দণ্ডবিধির ৬এ অনুচ্ছেদে মামলা হয়েছে এবং শাহ আলম ও জোহর বাহরু আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। বাকিদের মধ্যে ১৫ জনকে দেশে ফেরত পাঠানো হবে এবং ১৬ জন মালয়েশিয়ায় পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন।
ওই ১৫ জনের তিনজনকে দেশে পাঠানোর পর গতকাল কারাগারে পাঠানো হয়।
মালয়েশিয়ার পুলিশপ্রধান জানান, আটক ব্যক্তিরা কারখানা, নির্মাণ ও সেবা খাতে কর্মরত ছিলেন। তাঁরা সিরিয়া ও বাংলাদেশে জঙ্গি সংগঠন আইএসকে অর্থ পাঠাতেন এবং অন্যান্য বাংলাদেশিকে জঙ্গি কর্মকাণ্ডে উদ্বুদ্ধ করতেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে তাঁরা উগ্র মতাদর্শ প্রচার করতেন।
জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় আটকের পর দেশে ফেরত পাঠানো তিন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে গতকাল শনিবার কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। পুলিশ বলেছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ওই তিনজন একাধিক জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছেন।
ওই তিনজন হলেন, কক্সবাজারের নাজমুল ইসলাম সোহাগ, নওগাঁর মোহাম্মদ রেদওয়ানুল ইসলাম ও সিলেটের জাহেদ আহমেদ। গতকাল আদালতে দেওয়া পুলিশের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় অবস্থানকালে এই তিনজন জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে তাঁদের জঙ্গি হামলা চালানোর আশঙ্কা ছিল।
পুলিশের দাবি, আটক যুবকেরা মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশে জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন। এর প্রাথমিক প্রমাণও পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন আদালতে জমা দিয়েছে মামলার তদন্ত সংস্থা অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)।
মালয়েশিয়া থেকে ফেরত পাঠানো ওই তিনজনকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে গতকাল দুপুরে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা তাঁদের তদন্ত চলাকালে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান। শুনানি শেষে বিচারক মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়, আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন এবং তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের আটক রাখা জরুরি।
জানতে চাইলে অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত প্রধান ডিআইজি আক্কাস উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, সন্দেহভাজন তিনজনকে আদালত কারাগারে পাঠিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে তাঁদের কাছ থেকে সন্ত্রাসবাদের কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। সেগুলোর ভিত্তিতে মামলা করা হচ্ছে।
পুলিশের সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার মালয়েশিয়া থেকে ফ্লাইট একে৭১-এ ওই তিনজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্মকর্তারা তাঁদের শনাক্ত করেন। পরে এটিইউ তাঁদের হেফাজতে নিয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করে।
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুতিওন ইসমাইল গত ২৭ জুন জানান, সন্ত্রাসবাদে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মালয়েশিয়ার দণ্ডবিধির ৬এ অনুচ্ছেদে মামলা হয়েছে এবং শাহ আলম ও জোহর বাহরু আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। বাকিদের মধ্যে ১৫ জনকে দেশে ফেরত পাঠানো হবে এবং ১৬ জন মালয়েশিয়ায় পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন।
ওই ১৫ জনের তিনজনকে দেশে পাঠানোর পর গতকাল কারাগারে পাঠানো হয়।
মালয়েশিয়ার পুলিশপ্রধান জানান, আটক ব্যক্তিরা কারখানা, নির্মাণ ও সেবা খাতে কর্মরত ছিলেন। তাঁরা সিরিয়া ও বাংলাদেশে জঙ্গি সংগঠন আইএসকে অর্থ পাঠাতেন এবং অন্যান্য বাংলাদেশিকে জঙ্গি কর্মকাণ্ডে উদ্বুদ্ধ করতেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে তাঁরা উগ্র মতাদর্শ প্রচার করতেন।
আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ অব্যাহত রেখেছে সরকার। ইতিমধ্যে চারজনকে বাধ্যতামূলক অবসর এবং ২৩ জনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আরও তিন শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর নামের তালিকা করা হয়েছে। আন্দোলনের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যাঘাত সৃষ্টি কর
২ ঘণ্টা আগেগত বছরের জুলাই-আগস্টের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের রাজসাক্ষী হওয়া নিয়ে পুলিশ বাহিনীতে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টিকে
২ ঘণ্টা আগেচাকরিতে নিয়োগ ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে রাজনৈতিক পরিচয় জানতে চাওয়ার বিধান বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদুই প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির প্রস্তাব সময়মতো না দেওয়ায় শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) প্রধান প্রকৌশলী মো. আলতাব হোসেনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ইইডির ইতিহাসে এই ঘটনা নজিরবিহীন বলছেন সংশ্লিষ্টরা। আর এ নিয়ে চলছে তোলপাড়।
২ ঘণ্টা আগে