সাইফুল মাসুম, ঢাকা

রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কাছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বকেয়া প্রতি মাসেই বাড়ছে। বেবিচক জানিয়েছে, বিমানের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে মূল বিল ৯৮৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ২১৭ টাকা, ভ্যাট ও আয়কর ৪৩০ কোটি ৫২ লাখ টাকা এবং সারচার্জ ৬ হাজার ৬৬১ কোটি টাকার বেশি। বিমান সারচার্জ মওকুফ চেয়ে বেশ কয়েকবার আবেদন করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি বিমানের সারচার্জসহ পুঞ্জীভূত বকেয়া মওকুফ করতে বেবিচককে নির্দেশ দিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। কিন্তু বেবিচকের তাতে সায় নেই। এ বিষয়ে নিজেদের অভিমত জানিয়ে বেবিচকের চেয়ারম্যান সম্প্রতি চিঠি দিয়েছেন মন্ত্রণালয়ে। বেবিচকের অভিযোগ, দেনা পরিশোধে বিমান অনেক বছর ধরেই গড়িমসি করছে।
মন্ত্রণালয়ের বিমান অধিশাখার উপসচিব মোহাম্মদ আব্দুল আউয়ালের সই করা নির্দেশনায় পুঞ্জীভূত বকেয়ার ওপর সারচার্জ (প্রতি মাসে ৬ শতাংশ হারে) মওকুফ করতেও বলা হয়। বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বিমানের দেনার পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা।
বিমানের সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার পর তা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে বেবিচক। বেবিচক বিমানের সারচার্জ মওকুফ করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সীমাবদ্ধতা বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। আমরা বিমানের বকেয়া মওকুফ করতে পারব না, এটা অর্থ মন্ত্রণালয় পারবে। এ ছাড়া বেবিচকের চলমান অনেকগুলো প্রকল্পে অর্থসংকট রয়েছে। কিছুদিন পর বিদেশি ঋণের টাকাও পরিশোধ করতে হবে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা বকেয়া মওকুফ করতে পারি না।’
বেবিচকের অর্থ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বেবিচককে প্রতিবছর অনাদায়ি অর্থের ওপর ২৫ শতাংশ হারে সরকারি কোষাগারে আয়কর পরিশোধ করতে হচ্ছে। ফলে, বিমানের বিপুল বকেয়ার কারণে একদিকে যেমন পাওনা রাজস্ব আদায় থেকে বেবিচক বঞ্চিত হচ্ছে। অপরদিকে অনাদায়ি অর্থের ওপর সরকারি কোষাগারে আয়কর পরিশোধের মাধ্যমে বেবিচক আর্থিকভাবে আরও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
১ নভেম্বর মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে আপত্তি জানানোর কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বেবিচক চেয়ারম্যান। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানে বৈদেশিক ঋণ, সরকারি ঋণ ও অনুদানসহ নিজস্ব অর্থায়নে বেবিচক বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করছে। উন্নয়ন প্রকল্পের ঋণের ডিএসএল পরিশোধ, নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ সংস্থানসহ জনবলের বেতন-ভাতা, প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহ, সরকারি কোষাগারে এনটিআর (কর ব্যতীত রাজস্ব) ও আয়কর পরিশোধের জন্য নিরবচ্ছিন্ন অর্থ প্রবাহ ঠিক রাখতে সারচার্জসহ বিমানের বকেয়া মওকুফ করা সমীচীন হবে না।’
হিসাবেও গরমিল
বেবিচকের চিঠিতে আরও বলা হয়, ১৫ সেপ্টেম্বর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক চিঠিতে ক্রমপুঞ্জীভূত বকেয়ার পরিমাণ ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকা উল্লেখ করেছে, যা সঠিক নয়। ৩০ জুন ২০২২ পর্যন্ত বিমানের কাছে বেবিচকের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
মূল বকেয়া দিতে আগ্রহী বিমান
বেবিচকের মূল বকেয়া দিতে বিমান সব সময় আগ্রহী বলে জানিয়েছেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. যাহিদ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেবিচকের মূল বকেয়া দিতে আমরা সব সময় আগ্রহী ছিলাম। তবে সারচার্জ বিষয়ে আমাদের আপত্তি রয়েছে। তাই সারচার্জ মওকুফের জন্য বেশ কয়েকবার আবেদন জানিয়েছি।’ যাহিদ হোসেন আরও বলেন, ‘শুনেছি সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে মন্ত্রণালয় নির্দেশ দিয়েছে, তবে অফিশিয়ালি কোনো চিঠি পাইনি।’
এর আগে ১৫ সেপ্টেম্বর বিমানের এমডি যাহিদ হোসেন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে লেখেন, ‘বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। বিমান দেশের জনগণের স্বার্থ বিবেচনা করে ব্যবসা পরিচালনা করে। এ অবস্থায় বেবিচক কর্তৃক দাবিকৃত পুঞ্জীভূত বকেয়ার ওপর সারচার্জ (প্রতি মাসে ৬ শতাংশ হারে) মওকুফ করে জাতীয় পতাকাবাহী বিমানকে আর্থিক কার্যক্রমে আরও গতিশীলতা করতে সহযোগিতা প্রয়োজন।’
আগেও সারচার্জ মওকুফ
জানা যায়, ১৯৭২ সালে যাত্রা করা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস সব সময় বকেয়ার ভার বয়েই চলেছে। বেবিচকের তথ্যমতে, ২০০৭ সালে বিমানের মূল বকেয়া ৫৭৩ কোটি টাকা সরকারের অন্য সেক্টরের সঙ্গে সমন্বয় করা হয়। আর সারচার্জ ১ হাজার ২১৬ কোটি টাকা মওকুফ করে দেওয়া হয়। ২০০৭ সালের পর থেকে বকেয়া জমছে।
বিমান ছাড় পেলে প্রাইভেট এয়ারলাইনসেরও পাওয়া উচিত
এ বিষয়ে বিমানের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সদস্য ও এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিভিল এভিয়েশন আর মন্ত্রণালয় দুই রকম সিদ্ধান্ত নিলে তো বোঝা মুশকিল। সিভিল এভিয়েশন বিমান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন।’ এই এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ‘এক দেশে দুই রকম নিয়ম হতে পারে না; বিমানের জন্য এক রকম, প্রাইভেট এয়ারলাইনসের জন্য আরেক রকম। বিমানের যদি সারচার্জ মওকুফ করা হয়, অন্য প্রাইভেট এয়ারলাইনসেরও একই সুযোগ পাওয়া উচিত। এ ছাড়া বছরে ৭২ শতাংশ সারচার্জ পৃথিবীর কোথাও নেই। এটাকে কমিয়ে গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে আনা হোক।’

রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কাছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বকেয়া প্রতি মাসেই বাড়ছে। বেবিচক জানিয়েছে, বিমানের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে মূল বিল ৯৮৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ২১৭ টাকা, ভ্যাট ও আয়কর ৪৩০ কোটি ৫২ লাখ টাকা এবং সারচার্জ ৬ হাজার ৬৬১ কোটি টাকার বেশি। বিমান সারচার্জ মওকুফ চেয়ে বেশ কয়েকবার আবেদন করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি বিমানের সারচার্জসহ পুঞ্জীভূত বকেয়া মওকুফ করতে বেবিচককে নির্দেশ দিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। কিন্তু বেবিচকের তাতে সায় নেই। এ বিষয়ে নিজেদের অভিমত জানিয়ে বেবিচকের চেয়ারম্যান সম্প্রতি চিঠি দিয়েছেন মন্ত্রণালয়ে। বেবিচকের অভিযোগ, দেনা পরিশোধে বিমান অনেক বছর ধরেই গড়িমসি করছে।
মন্ত্রণালয়ের বিমান অধিশাখার উপসচিব মোহাম্মদ আব্দুল আউয়ালের সই করা নির্দেশনায় পুঞ্জীভূত বকেয়ার ওপর সারচার্জ (প্রতি মাসে ৬ শতাংশ হারে) মওকুফ করতেও বলা হয়। বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বিমানের দেনার পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা।
বিমানের সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার পর তা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে বেবিচক। বেবিচক বিমানের সারচার্জ মওকুফ করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সীমাবদ্ধতা বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। আমরা বিমানের বকেয়া মওকুফ করতে পারব না, এটা অর্থ মন্ত্রণালয় পারবে। এ ছাড়া বেবিচকের চলমান অনেকগুলো প্রকল্পে অর্থসংকট রয়েছে। কিছুদিন পর বিদেশি ঋণের টাকাও পরিশোধ করতে হবে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা বকেয়া মওকুফ করতে পারি না।’
বেবিচকের অর্থ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বেবিচককে প্রতিবছর অনাদায়ি অর্থের ওপর ২৫ শতাংশ হারে সরকারি কোষাগারে আয়কর পরিশোধ করতে হচ্ছে। ফলে, বিমানের বিপুল বকেয়ার কারণে একদিকে যেমন পাওনা রাজস্ব আদায় থেকে বেবিচক বঞ্চিত হচ্ছে। অপরদিকে অনাদায়ি অর্থের ওপর সরকারি কোষাগারে আয়কর পরিশোধের মাধ্যমে বেবিচক আর্থিকভাবে আরও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
১ নভেম্বর মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে আপত্তি জানানোর কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বেবিচক চেয়ারম্যান। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানে বৈদেশিক ঋণ, সরকারি ঋণ ও অনুদানসহ নিজস্ব অর্থায়নে বেবিচক বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করছে। উন্নয়ন প্রকল্পের ঋণের ডিএসএল পরিশোধ, নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ সংস্থানসহ জনবলের বেতন-ভাতা, প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহ, সরকারি কোষাগারে এনটিআর (কর ব্যতীত রাজস্ব) ও আয়কর পরিশোধের জন্য নিরবচ্ছিন্ন অর্থ প্রবাহ ঠিক রাখতে সারচার্জসহ বিমানের বকেয়া মওকুফ করা সমীচীন হবে না।’
হিসাবেও গরমিল
বেবিচকের চিঠিতে আরও বলা হয়, ১৫ সেপ্টেম্বর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক চিঠিতে ক্রমপুঞ্জীভূত বকেয়ার পরিমাণ ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকা উল্লেখ করেছে, যা সঠিক নয়। ৩০ জুন ২০২২ পর্যন্ত বিমানের কাছে বেবিচকের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
মূল বকেয়া দিতে আগ্রহী বিমান
বেবিচকের মূল বকেয়া দিতে বিমান সব সময় আগ্রহী বলে জানিয়েছেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. যাহিদ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেবিচকের মূল বকেয়া দিতে আমরা সব সময় আগ্রহী ছিলাম। তবে সারচার্জ বিষয়ে আমাদের আপত্তি রয়েছে। তাই সারচার্জ মওকুফের জন্য বেশ কয়েকবার আবেদন জানিয়েছি।’ যাহিদ হোসেন আরও বলেন, ‘শুনেছি সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে মন্ত্রণালয় নির্দেশ দিয়েছে, তবে অফিশিয়ালি কোনো চিঠি পাইনি।’
এর আগে ১৫ সেপ্টেম্বর বিমানের এমডি যাহিদ হোসেন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে লেখেন, ‘বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। বিমান দেশের জনগণের স্বার্থ বিবেচনা করে ব্যবসা পরিচালনা করে। এ অবস্থায় বেবিচক কর্তৃক দাবিকৃত পুঞ্জীভূত বকেয়ার ওপর সারচার্জ (প্রতি মাসে ৬ শতাংশ হারে) মওকুফ করে জাতীয় পতাকাবাহী বিমানকে আর্থিক কার্যক্রমে আরও গতিশীলতা করতে সহযোগিতা প্রয়োজন।’
আগেও সারচার্জ মওকুফ
জানা যায়, ১৯৭২ সালে যাত্রা করা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস সব সময় বকেয়ার ভার বয়েই চলেছে। বেবিচকের তথ্যমতে, ২০০৭ সালে বিমানের মূল বকেয়া ৫৭৩ কোটি টাকা সরকারের অন্য সেক্টরের সঙ্গে সমন্বয় করা হয়। আর সারচার্জ ১ হাজার ২১৬ কোটি টাকা মওকুফ করে দেওয়া হয়। ২০০৭ সালের পর থেকে বকেয়া জমছে।
বিমান ছাড় পেলে প্রাইভেট এয়ারলাইনসেরও পাওয়া উচিত
এ বিষয়ে বিমানের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সদস্য ও এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিভিল এভিয়েশন আর মন্ত্রণালয় দুই রকম সিদ্ধান্ত নিলে তো বোঝা মুশকিল। সিভিল এভিয়েশন বিমান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন।’ এই এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ‘এক দেশে দুই রকম নিয়ম হতে পারে না; বিমানের জন্য এক রকম, প্রাইভেট এয়ারলাইনসের জন্য আরেক রকম। বিমানের যদি সারচার্জ মওকুফ করা হয়, অন্য প্রাইভেট এয়ারলাইনসেরও একই সুযোগ পাওয়া উচিত। এ ছাড়া বছরে ৭২ শতাংশ সারচার্জ পৃথিবীর কোথাও নেই। এটাকে কমিয়ে গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে আনা হোক।’

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।
১০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর প্রাক্তন নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর প্রাক্তন নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কাছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বকেয়া প্রতি মাসেই বাড়ছে। বেবিচক জানিয়েছে, বিমানের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে মূল বিল ৯৮৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ২১৭ টাকা,
১০ নভেম্বর ২০২২
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কাছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বকেয়া প্রতি মাসেই বাড়ছে। বেবিচক জানিয়েছে, বিমানের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে মূল বিল ৯৮৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ২১৭ টাকা,
১০ নভেম্বর ২০২২
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।
১০ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

প্রবাসীরা জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি বলে মন্তব্য করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিজয় অর্জনে প্রবাসীদের সমর্থন ও ত্যাগ অতুলনীয়। তাঁদের কল্যাণে সরকার বদ্ধপরিকর।
আজ মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ভবনে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উদ্যোগে আয়োজিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিনিয়োগ ও রেমিট্যান্সের সর্বোত্তম ব্যবহারবিষয়ক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় প্রবাসী কর্মীদের জন্য মাল্টিভিসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের সঙ্গে সাধারণ কর্মী নিয়োগ-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে দক্ষ কর্মী নিয়োগ বাড়বে এবং কর্মী ও নিয়োগকর্তার অধিকার ও স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘ডিজিটাল পদ্ধতিতে কর্মী পাঠানো শুরু করেছি। দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমিক পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জর্ডানে নারী শ্রমিকদের বিনা ফি-তে ও জরিমানা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রবাসীরা দেশে আসার সময় আগে একটি মোবাইল ফোন আনতে পারতেন। আমরা এটি বাড়িয়ে দুটি আনতে পারার সুযোগ করেছি। এ ছাড়া বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী লাউঞ্জ স্থাপন করা হয়েছে এবং আংশিক মালিকানায় হাসপাতাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এ ধারা অব্যাহত থাকলে প্রবাসীদের কল্যাণে মাইলফলক অগ্রগতি অর্জিত হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। এ ছাড়া বক্তব্য দেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক ব্যারিস্টার মো. গোলাম সরওয়ার ভূঁইয়া ও ইফাদের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. আই আর ভ্যালেন্টাইন।

প্রবাসীরা জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি বলে মন্তব্য করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিজয় অর্জনে প্রবাসীদের সমর্থন ও ত্যাগ অতুলনীয়। তাঁদের কল্যাণে সরকার বদ্ধপরিকর।
আজ মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ভবনে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উদ্যোগে আয়োজিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিনিয়োগ ও রেমিট্যান্সের সর্বোত্তম ব্যবহারবিষয়ক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় প্রবাসী কর্মীদের জন্য মাল্টিভিসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের সঙ্গে সাধারণ কর্মী নিয়োগ-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে দক্ষ কর্মী নিয়োগ বাড়বে এবং কর্মী ও নিয়োগকর্তার অধিকার ও স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘ডিজিটাল পদ্ধতিতে কর্মী পাঠানো শুরু করেছি। দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমিক পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জর্ডানে নারী শ্রমিকদের বিনা ফি-তে ও জরিমানা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রবাসীরা দেশে আসার সময় আগে একটি মোবাইল ফোন আনতে পারতেন। আমরা এটি বাড়িয়ে দুটি আনতে পারার সুযোগ করেছি। এ ছাড়া বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী লাউঞ্জ স্থাপন করা হয়েছে এবং আংশিক মালিকানায় হাসপাতাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এ ধারা অব্যাহত থাকলে প্রবাসীদের কল্যাণে মাইলফলক অগ্রগতি অর্জিত হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। এ ছাড়া বক্তব্য দেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক ব্যারিস্টার মো. গোলাম সরওয়ার ভূঁইয়া ও ইফাদের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. আই আর ভ্যালেন্টাইন।

রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কাছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বকেয়া প্রতি মাসেই বাড়ছে। বেবিচক জানিয়েছে, বিমানের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে মূল বিল ৯৮৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ২১৭ টাকা,
১০ নভেম্বর ২০২২
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।
১০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ১০ হাজারের বেশি সদস্য মোতায়েন থাকবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
শফিকুল আলম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়িকে ঘিরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ১০ হাজারের বেশি পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর সদস্যও থাকবেন।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী। আপসহীন নেত্রী। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। দেশের জন্য তিনি যা করেছেন, এটা অতুলনীয়। এভারকেয়ার থেকে খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়ি সংসদে ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আসা পর্যন্ত জানাজা এবং দাফন—সবকিছু পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাঁর জানাজা, দাফনসহ প্রতিটি অনুষ্ঠান সুচারুভাবে করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে সরকার। এ জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে সহযোগিতা দেওয়া হবে।
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় খালেদা জিয়ার জানাজা, দাফন, সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা জ্ঞাপনসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্বে করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সভা শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা টিমের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ কে এম শামসুল ইসলাম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
সার্বিক কার্যক্রম ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা নেই জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ডিএমপির ১০ হাজারের বেশি পুলিশ, এপিবিএন এবং অন্য নিরাপত্তা সংস্থার সদস্যরা থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে একটা ব্যবস্থাপনা থাকবে।
নিরাপত্তার বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, পুলিশ, নিরাপত্তা সংস্থার তরফ থেকে প্রত্যেকটা বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। কিছুদিন আগে একটি বড় জানাজা হয়েছে। ফলে পুলিশের এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর নিজেদের মধ্যে কিছু প্রস্তুতি আগে থেকেই ছিল, এখন আরও বড় আকারে প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।
শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সকালে তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে। নেওয়ার পথে রাস্তার দুই পাশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হবে। তবে কখন লাশ সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে, তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে নিয়ে আসা হবে।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়ার জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা ও কূটনীতিকেরা উপস্থিত থাকবেন। কিছুদিন আগে সংসদ ভবন এলাকায় বড় একটি জানাজা হয়েছে। খালেদা জিয়ার জানাজা আরও বড় আকারে হবে। সে আলোকে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রস্তুতিতে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া শুধু বিএনপির নেত্রী ছিলেন না, তিনি জাতীয় নেত্রী ছিলেন। বিএনপির দলীয় অবস্থান থেকে সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে তাঁকে প্রাপ্য সম্মান দিতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশ যখন এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা নেওয়া হবে, তখন রাস্তার দুপাশে জনসাধারণ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে শ্রদ্ধা জানাবেন।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ১০ হাজারের বেশি সদস্য মোতায়েন থাকবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
শফিকুল আলম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়িকে ঘিরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ১০ হাজারের বেশি পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর সদস্যও থাকবেন।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী। আপসহীন নেত্রী। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। দেশের জন্য তিনি যা করেছেন, এটা অতুলনীয়। এভারকেয়ার থেকে খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়ি সংসদে ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আসা পর্যন্ত জানাজা এবং দাফন—সবকিছু পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাঁর জানাজা, দাফনসহ প্রতিটি অনুষ্ঠান সুচারুভাবে করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে সরকার। এ জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে সহযোগিতা দেওয়া হবে।
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় খালেদা জিয়ার জানাজা, দাফন, সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা জ্ঞাপনসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্বে করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সভা শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা টিমের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ কে এম শামসুল ইসলাম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
সার্বিক কার্যক্রম ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা নেই জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ডিএমপির ১০ হাজারের বেশি পুলিশ, এপিবিএন এবং অন্য নিরাপত্তা সংস্থার সদস্যরা থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে একটা ব্যবস্থাপনা থাকবে।
নিরাপত্তার বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, পুলিশ, নিরাপত্তা সংস্থার তরফ থেকে প্রত্যেকটা বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। কিছুদিন আগে একটি বড় জানাজা হয়েছে। ফলে পুলিশের এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর নিজেদের মধ্যে কিছু প্রস্তুতি আগে থেকেই ছিল, এখন আরও বড় আকারে প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।
শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সকালে তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে। নেওয়ার পথে রাস্তার দুই পাশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হবে। তবে কখন লাশ সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে, তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে নিয়ে আসা হবে।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়ার জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা ও কূটনীতিকেরা উপস্থিত থাকবেন। কিছুদিন আগে সংসদ ভবন এলাকায় বড় একটি জানাজা হয়েছে। খালেদা জিয়ার জানাজা আরও বড় আকারে হবে। সে আলোকে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রস্তুতিতে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া শুধু বিএনপির নেত্রী ছিলেন না, তিনি জাতীয় নেত্রী ছিলেন। বিএনপির দলীয় অবস্থান থেকে সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে তাঁকে প্রাপ্য সম্মান দিতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশ যখন এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা নেওয়া হবে, তখন রাস্তার দুপাশে জনসাধারণ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে শ্রদ্ধা জানাবেন।

রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কাছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বকেয়া প্রতি মাসেই বাড়ছে। বেবিচক জানিয়েছে, বিমানের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে মূল বিল ৯৮৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ২১৭ টাকা,
১০ নভেম্বর ২০২২
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন।
১০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে