নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি ওয়েবসাইট থেকে তথ্য ফাঁসের ঘটনায় দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। গতকাল সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের নেতৃত্বে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো (সিআইআই) তালিকায় থাকা ২৯টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে তথ্য ফাঁসের বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করা হয়। পাশাপাশি ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে। সবাইকে সে বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়। বৈঠক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
বৈঠক শেষে জুনাইদ আহমেদ পলক সাংবাদিকদের জানান, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালককে প্রধান করে গঠন করা কমিটিকে আগামী সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। আরেকটি স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি এ ধরনের ঘটনা নিয়মিত মনিটরিং করবে।
তথ্য ফাঁসে ঝুঁকির বিষয়ে পলক বলেন, তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পেলেই ঝুঁকির পরিমাণ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
বিদেশি গণমাধ্যমে লাখ লাখ তথ্য ফাঁসের বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে পলক বলেন, যেসব তথ্য ফাঁস হয়েছে, তা লাখ লাখ বলা হলেও কথাটি সত্য নয়। বরং গুটিকয়েক মানুষের তথ্য ফাঁস হয়েছে, যা কোনোভাবেই জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি নয়। তবে ব্যক্তি পর্যায়ে কিছুটা ঝুঁকির শঙ্কা আছে।
প্রতিমন্ত্রী আরও জানান, যেসব দুর্বলতার কারণে নাগরিকের তথ্য ফাঁস হয়েছে, আইসিটি বিভাগ সেসব দুর্বলতা কাটিয়ে উঠেছে। খুব বেশি মানুষের তথ্য ফাঁস হয়নি এবং বড় কোনো ক্ষতি হয়নি।
সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ২৯টি সার্ভার, নাকি এনআইডির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ১৭১টি প্রতিষ্ঠানের দুর্বলতায় এটি ঘটেছে? এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পলক বলেন, এসব প্রতিষ্ঠানকে তদন্ত করতে বলা হয়েছে। তিনটি সার্ভারকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে সেগুলোর নাম উল্লেখ করেননি তিনি।
জাতীয় পরিচয়পত্র সুরক্ষিত আছে বলেও এ সময় জানান পলক।
এদিকে ইসি সূত্র জানায়, তথ্য ফাঁসের ঘটনায় এখনো জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধনকে সেবা দেওয়া বন্ধ রেখেছে কমিশন। তবে ভূমি মন্ত্রণালয়কে নজরদারিতে রাখলেও তাদের সেবা দেওয়া অব্যাহত রাখা হয়েছে।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ এক প্রতিবেদনে জানায়, সরকারি একটি ওয়েবসাইট থেকেই নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে বলে একটি সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান প্রমাণ পেয়েছে। সেই সাইট থেকে দেশের মানুষের নাম, মোবাইল ফোন নম্বর, ই-মেইল ঠিকানা, এনআইডি নম্বরসহ ব্যক্তিগত গোপনীয় তথ্য পাওয়া যায়।

সরকারি ওয়েবসাইট থেকে তথ্য ফাঁসের ঘটনায় দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। গতকাল সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের নেতৃত্বে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো (সিআইআই) তালিকায় থাকা ২৯টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে তথ্য ফাঁসের বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করা হয়। পাশাপাশি ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে। সবাইকে সে বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়। বৈঠক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
বৈঠক শেষে জুনাইদ আহমেদ পলক সাংবাদিকদের জানান, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালককে প্রধান করে গঠন করা কমিটিকে আগামী সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। আরেকটি স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটি এ ধরনের ঘটনা নিয়মিত মনিটরিং করবে।
তথ্য ফাঁসে ঝুঁকির বিষয়ে পলক বলেন, তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পেলেই ঝুঁকির পরিমাণ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
বিদেশি গণমাধ্যমে লাখ লাখ তথ্য ফাঁসের বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে পলক বলেন, যেসব তথ্য ফাঁস হয়েছে, তা লাখ লাখ বলা হলেও কথাটি সত্য নয়। বরং গুটিকয়েক মানুষের তথ্য ফাঁস হয়েছে, যা কোনোভাবেই জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি নয়। তবে ব্যক্তি পর্যায়ে কিছুটা ঝুঁকির শঙ্কা আছে।
প্রতিমন্ত্রী আরও জানান, যেসব দুর্বলতার কারণে নাগরিকের তথ্য ফাঁস হয়েছে, আইসিটি বিভাগ সেসব দুর্বলতা কাটিয়ে উঠেছে। খুব বেশি মানুষের তথ্য ফাঁস হয়নি এবং বড় কোনো ক্ষতি হয়নি।
সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ২৯টি সার্ভার, নাকি এনআইডির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ১৭১টি প্রতিষ্ঠানের দুর্বলতায় এটি ঘটেছে? এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পলক বলেন, এসব প্রতিষ্ঠানকে তদন্ত করতে বলা হয়েছে। তিনটি সার্ভারকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে সেগুলোর নাম উল্লেখ করেননি তিনি।
জাতীয় পরিচয়পত্র সুরক্ষিত আছে বলেও এ সময় জানান পলক।
এদিকে ইসি সূত্র জানায়, তথ্য ফাঁসের ঘটনায় এখনো জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধনকে সেবা দেওয়া বন্ধ রেখেছে কমিশন। তবে ভূমি মন্ত্রণালয়কে নজরদারিতে রাখলেও তাদের সেবা দেওয়া অব্যাহত রাখা হয়েছে।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ এক প্রতিবেদনে জানায়, সরকারি একটি ওয়েবসাইট থেকেই নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে বলে একটি সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান প্রমাণ পেয়েছে। সেই সাইট থেকে দেশের মানুষের নাম, মোবাইল ফোন নম্বর, ই-মেইল ঠিকানা, এনআইডি নম্বরসহ ব্যক্তিগত গোপনীয় তথ্য পাওয়া যায়।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
২ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৪ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৬ ঘণ্টা আগে