Ajker Patrika

জাতীয় কবিতা উৎসব উদ্বোধন করলেন শহীদ আবু সাঈদের মা

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৬: ৫৫
দুই দিনব্যাপী জাতীয় কবিতা উৎসব উদ্বোধন করেন শহীদ আবু সাঈদের মা। ছবি: সংগৃহীত
দুই দিনব্যাপী জাতীয় কবিতা উৎসব উদ্বোধন করেন শহীদ আবু সাঈদের মা। ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনব্যাপী জাতীয় কবিতা উৎসবের উদ্বোধন হলো। আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বরে উৎসবের উদ্বোধন করেন শহীদ আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম। ‘স্বাধীনতা সাম্য সম্প্রীতির জন্য কবিতা’ স্লোগানে শুরু হলো কবিদের এই মিলনমেলা।

শুরুতেই কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন, শিল্পী কামরুল হাসানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন কবিরা। এরপর র‍্যালি নিয়ে তাঁরা আসেন অনুষ্ঠানস্থলে। শ্রদ্ধা জানানো হয় জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠানস্থলে তৈরি প্রতীকী মিনারেও।

এরপরে জাতীয় সংগীত পরিবেশন, পতাকা উত্তোলন, একুশের গান, উৎসব সংগীত, জুলাইয়ের গান পরিবেশিত হয়। উদ্বোধনী দিনে আহ্বায়ক কবি মোহন রায়হানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, ‘আমরা দেশের জন্য কাজ করার সুযোগ পেয়েছি এটা করে দিয়েছেন জুলাই আন্দোলনের শহীদেরা। এবারের আন্দোলনে গুণগত কয়েকটি পরিবর্তনের একটি হলো—নারীরা এত ফ্রন্টলাইনে ছিলেন যা অন্য আন্দোলনে ছিল কিনা আমি জানি না। এ ছাড়া গ্রাফিতি যে আন্দোলনের টুল হতে পারে এটা এই আন্দোলনে প্রমাণ হয়েছে। এরপরে কবিতা অসাধারণভাবে মানুষকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। আমরা শিল্প সংস্কৃতির কাছে পৌঁছেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘সময়ের প্রয়োজন হলে কবিতা মানুষের পাশে দাঁড়ায়। কবিতা ব্যক্তিগত জিনিস। কিন্তু যখন কবিকে মানুষের পাশে রাষ্ট্রের পাশে দাঁড়াবার প্রয়োজন হয় কবিকে দাঁড়াতে হয়। কিন্তু গত ১৫-১৬ বছরে অনেক কবি মানুষের পাশে দাঁড়ায়নি। আমি মনে করি, কবিরা মানুষের পাশে থাকবে তাতে যদি সরকারের, আমাদের সমালোচনা করতে হয়, করেন।’

সদস্যসচিব কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন বলেন, ‘কবিরাই প্রথম রুখে দাঁড়ায়। ১৯৮৭ সালে যখন কোনো রাজনৈতিক নেতা নামেনি তখন আমরা জাতীয় কবিতা পরিষদ গঠন করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে বিজয় অর্জন করেছিলাম। কবিরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলে। তবে দলদাস যারা তারা কবি নয়। তারা কোনো আন্দোলনে থাকে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘কবিতা পরিষদ মানুষের জয়গান করে, করতেই থাকবে। কবিতা সেই শিল্পকর্ম যা মানুষকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে সাহায্য করে। আপনারা দেখেছেন নজরুলের কবিতা কীভাবে আন্দোলনে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। আমরা আজকে অঙ্গীকার করতে চাই কবিরা আমরা সব সময় গণতন্ত্রের পক্ষে থাকব।’

আয়োজনে শোকপ্রস্তাব পাঠ করেন কবি নূরুন্নবী সোহেল, ঘোষণাপত্র পাঠ করেন শ্যামল জাকারিয়া, স্বাগত ভাষণ দেন নূরুল ইসলাম মনি। আলোচনার পরে বিভিন্ন পর্বে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা কবিরা তাদের কবিতা পাঠ করেন। আবৃত্তি করেন আমন্ত্রিত আবৃত্তিশিল্পীরা।

আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এবারের জাতীয় কবিতা উৎসবে জাপান, ইরান ও ফিলিস্তিন থেকে কবিরা অংশগ্রহণ করছেন।

শনিবার শুরু হলো দুই দিনব্যাপী জাতীয় কবিতা উৎসব। ছবি: সংগৃহীত
শনিবার শুরু হলো দুই দিনব্যাপী জাতীয় কবিতা উৎসব। ছবি: সংগৃহীত

আগামীকাল রোববার দ্বিতীয় দিনেও থাকছে কবিতা পাঠ পর্ব। দ্বিতীয় দিনের বিশেষ অনুষ্ঠান সেমিনার। বাংলা একাডেমির সভাপতি আবুল কাশেম ফজলুল হকের সভাপতিত্বে মূল আলোচক থাকবেন শিক্ষাবিদ ও চিন্তক সলিমুল্লাহ খান। ‘স্বাধীনতা সাম্য ও সম্প্রীতি: বাংলাদেশের কবিতা’ সেমিনারের বিষয় হিসেবে থাকছে। আরও আলোচনা করবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম, মঞ্জুরুর রহমান, কুদরতে খোদা, তাহমিদ জামিল। সঞ্চালক থাকবেন সোহরাব হাসান।

দ্বিতীয় দিনে আরও থাকবে কবিতা পরিষদ পুরস্কার ঘোষণা। সন্ধ্যায় আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শেষ হবে দুই দিনের এই আয়োজন। এবারের উৎসবের সংগীত রচনা করেছেন কবি শহীদুল্লাহ ফরায়েজী।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে নোয়াবের শোক

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে নোয়াবের শোক

দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন, নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এ. কে. আজাদের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাঁর সংগ্রাম সকল গোষ্ঠী ও মতের ঊর্ধ্বে। আমরা তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও দলের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।’

আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আবারও বাড়ল পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনের সময়

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭: ২১
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে নিবন্ধনের সময় আবারও বাড়িয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ইসি জানায়, পোস্টাল ভোটের নিবন্ধনের সময়সীমা শেষবারের মতো বাড়িয়ে ৫ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে।

ইসি জানায়, আজ বিকেল ৪টা পর্যন্ত পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে নিবন্ধিত ভোটারের সংখ্যা ১০ লাখ ৫১ হাজার ছাড়িয়েছে।

এর আগে, ২৪ ডিসেম্বর ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ জানিয়েছিলেন, পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে নিবন্ধনের সময়সীমা ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল, তা বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার ৩ আসনে এখন কী হবে, জানাল নির্বাচন কমিশন

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭: ১৭
বেগম খালেদা জিয়া। ফাইল ছবি
বেগম খালেদা জিয়া। ফাইল ছবি

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর এক দিন আগেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় শেষ হয়েছে। তিনি যে তিনটি আসনে মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন, সেগুলোতে নতুন করে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার প্রয়োজন হবে না বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

গতকাল সোমবার ছিল নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন। দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, খালেদা জিয়ার পক্ষে বগুড়া–৭, দিনাজপুর–৩ ও ফেনী–১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। এই তিন আসনেই বিএনপির পক্ষ থেকে একজন করে ‘বিকল্প প্রার্থী’ রাখা হয়েছে, যাঁরা নির্দিষ্ট সময়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার ভোর ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় খালেদা জিয়া শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর এই প্রয়াণের পর প্রশ্ন উঠেছে, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী ওই তিন আসনে নতুন করে নির্বাচনের সময়সূচি বা তফসিল ঘোষণা করতে হবে কি না।

জাতীয় নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে বলা আছে, প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেননি এমন কোনো ‘বৈধভাবে মনোনীত’ প্রার্থীর মৃত্যু হলে সংশ্লিষ্ট আসনে নতুন করে তফসিল ঘোষণা করতে হয়। তবে বর্তমান ক্ষেত্রে পরিস্থিতি ভিন্ন বলে মনে করছে ইসি।

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আবদুর রহমানেল মাছউদ গণমাধ্যমকে জানান, মনোনয়নপত্র জমা দিলেই কেউ বৈধ প্রার্থী হয়ে যান না। বাছাইপ্রক্রিয়ায় টিকে যাওয়ার পর চূড়ান্তভাবে প্রার্থী হিসেবে স্বীকৃত হন। খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে, ফলে আইনিভাবে তিনি এখনো ‘বৈধ প্রার্থী’ হিসেবে বিবেচিত হননি। তাঁর মৃত্যুর কারণে সংশ্লিষ্ট তিন আসনে মনোনয়নপত্রটি স্থগিত থাকবে।

ইসি কমিশনার আরও উল্লেখ করেন, যেহেতু ওই তিনটি আসনেই বিএনপির বিকল্প প্রার্থী রয়েছে, তাই নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় কোনো বিঘ্ন ঘটবে না। প্রতীক বরাদ্দের আগে দল থেকে যাঁর নামে চিঠি দেওয়া হবে, তিনিই দলীয় প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত হবেন।

নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচনী তফসিলে কোনো পরিবর্তন আনার সুযোগ বা প্রয়োজন নেই। পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী ওই আসনগুলোতে বাছাই ও ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপির বিকল্প প্রার্থীরাই এখন ওই আসনগুলোতে দলের হাল ধরবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পেছনে শেখ হাসিনার দায় আছে: আসিফ নজরুল

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭: ০৬
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার বাইরে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার বাইরে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সাজা প্রহসনমূলক ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। ব্যক্তিগতভাবে তিনি করেন, খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পেছনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের দায় রয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার সামনে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে আইন উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘উনাকে একটা প্রহসনমূলক রায়ে জেলখানায় পাঠিয়ে অকথ্য নির্যাতন করা হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়াকে যে মামলায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, এটা যে প্রহসনের একটা রায় ছিল, এটা যে একটা সম্পূর্ণ সাজানো রায় ছিল, এটা আমাদের সর্বোচ্চ আদালতে আপিল ও রিভিউয়ের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে। সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিলেট ডিভিশনের রায়ের মধ্যে বারবার বলা হয়েছে যে, বেগম জিয়াকে যে মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে, এটা সম্পূর্ণ রংলি, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জিঘাংসাপ্রসূতভাবে উনাকে সাজা দেওয়া হয়েছে।’

আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘উনাকে জেলখানায় বিভিন্ন সময় যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছিল, উনাকে আমরা হয়তো এত তাড়াতাড়ি হারাতাম না, আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, বেগম জিয়ার এই মৃত্যুর পেছনে ফ্যাসিস্ট যে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা এবং উনার যে সরকার আছে, অবশ্যই তাঁর দায় রয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত