নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে অগ্রাধিকারের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান প্রথম বলে জানিয়েছেন ঢাকায় দেশটির হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বনানীর ঢাকা গ্যালারিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সামাজিক সংগঠন সম্প্রীতি বাংলাদেশ আলোচনা সভাটির আয়োজন করে।
হাইকমিশনার বলেন, ‘প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোকে সহায়তা দেওয়া ভারতের নীতি। আর প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ভারতের অগ্রাধিকারের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান প্রথম।’
বাংলাদেশকে ভারতের সবচেয়ে বিশ্বস্ত অংশীদার উল্লেখ করে প্রণয় ভার্মা বলেন, বাংলাদেশকে উন্নয়ন সহযোগিতার ক্ষেত্রে ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দুই দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে দুই দেশের নেতাদের দৃঢ় অঙ্গীকার রয়েছে।
হাইকমিশনার বলেন, সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বের দীর্ঘপথ চলায় দুই দেশ আজ বিশ্বে উদীয়মান অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। মহামারি, সন্ত্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় দুই দেশ বিশ্বমঞ্চে একত্রে কাজ করছে। জাতীয় উন্নয়নের মাধ্যমে দুই দেশ অর্থনীতি, সমাজ ও জনগণের মধ্যে সুদৃঢ় যোগসূত্র স্থাপন করতে চায়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসকে শোকের দিন অভিহিত করে প্রণয় ভার্মা বলেন, বুদ্ধিজীবীদের আত্মদান বৃথা যায়নি। সার্বভৌমত্ব অর্জনের পর থেকে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য ৫২ বছর আগে তাঁদের অকুতোভয় আত্মত্যাগ চির-অমর হয়ে থাকবে।
সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন। আলোচনায় অংশ নেন শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীর প্রতীক, শিক্ষাবিদ ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার ও সম্প্রীতি বাংলাদেশের সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলসহ অন্যরা।

ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে অগ্রাধিকারের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান প্রথম বলে জানিয়েছেন ঢাকায় দেশটির হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বনানীর ঢাকা গ্যালারিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সামাজিক সংগঠন সম্প্রীতি বাংলাদেশ আলোচনা সভাটির আয়োজন করে।
হাইকমিশনার বলেন, ‘প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোকে সহায়তা দেওয়া ভারতের নীতি। আর প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ভারতের অগ্রাধিকারের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান প্রথম।’
বাংলাদেশকে ভারতের সবচেয়ে বিশ্বস্ত অংশীদার উল্লেখ করে প্রণয় ভার্মা বলেন, বাংলাদেশকে উন্নয়ন সহযোগিতার ক্ষেত্রে ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দুই দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে দুই দেশের নেতাদের দৃঢ় অঙ্গীকার রয়েছে।
হাইকমিশনার বলেন, সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বের দীর্ঘপথ চলায় দুই দেশ আজ বিশ্বে উদীয়মান অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। মহামারি, সন্ত্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় দুই দেশ বিশ্বমঞ্চে একত্রে কাজ করছে। জাতীয় উন্নয়নের মাধ্যমে দুই দেশ অর্থনীতি, সমাজ ও জনগণের মধ্যে সুদৃঢ় যোগসূত্র স্থাপন করতে চায়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসকে শোকের দিন অভিহিত করে প্রণয় ভার্মা বলেন, বুদ্ধিজীবীদের আত্মদান বৃথা যায়নি। সার্বভৌমত্ব অর্জনের পর থেকে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য ৫২ বছর আগে তাঁদের অকুতোভয় আত্মত্যাগ চির-অমর হয়ে থাকবে।
সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন। আলোচনায় অংশ নেন শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীর প্রতীক, শিক্ষাবিদ ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার ও সম্প্রীতি বাংলাদেশের সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলসহ অন্যরা।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
২ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৪ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৬ ঘণ্টা আগে