হিমেল চাকমা, রাঙামাটি

মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে একের পর এক বিমান। স্বচ্ছ আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভেদ করে সেগুলো যাচ্ছে অজানা গন্তব্যে। এটি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের রুট।
আকাশের নিচে কাপ্তাই হ্রদের স্বচ্ছ নীল জলরাশি ভেদ করে চলছে নৌযান। তাতে যাত্রী বিভিন্ন ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মানুষ। চলার পথে ছোট-বড় পাহাড়। যত দূর চোখ যায় সবুজের সমারোহ।
সবুজের মধ্যেই এই মানুষদের বাড়িঘর। এগুলোর কোনোটি মাচাং ঘর, আবার কোনোটি আধা পাকা। ঘরের চারদিকে হরেক রকম ফলদ গাছের বাগান। চারণভূমিতে চড়ছে গরু-ছাগল। রাইংখ্যং নদীর তীরে কিষান-কিষানিরা ব্যস্ত শস্যবীজ বুনতে।
এসব দৃশ্য দেখতে দেখতে পৌঁছে যাওয়া যায় রাঙামাটির বিলাইছড়ির ধুপপানি ঝরনায়। এটি রাঙামাটির অন্যতম বড় ঝরনা। প্রায় ১০০ মিটার ওপর থেকে আছড়ে পড়ে ঝরনার স্বচ্ছ নীল জলরাশি। এর ওপর সূর্যের কিরণ পড়ায় দেখা মেলে রংধনুর। পাহাড়ের নিচে পানি জমে সৃষ্টি হয়েছে প্রাকৃতিক সুইমিংপুল। কোমরপানিতে একসঙ্গে গোসল করা যায় ১৫ থেকে ২৫ জন। বিলাইছড়ির বিখ্যাত ধুপপানি ঝরনা এবং এর প্রকৃতি দেখার উপযুক্ত সময় এখনই।
এখানে আসা পর্যটকদের কথা বিবেচনা করে স্থানীয় প্রশাসন ও জনগোষ্ঠী মিলে গড়ে তুলেছে বিভিন্ন সেবা ও সহায়তা। তেমনি একটি সেবা পর্যটক গাইড সমিতি। এ সমিতিতে আছেন ৪৫ জন।
সমিতির গাইড ছাড়া কোনো পর্যটক ধুপপানি ঝরনায় যান না। প্রত্যেক গাইডের সম্মানী নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০০ টাকা।
ধুপপানি ঝরনা দেখার পর আরও ঝরনা দেখতে চাইলে যেতে হবে নকাটা ঝরনায়। বিলাইছড়ি উপজেলা শহরের পূর্ব দিকে ঝরনাটি দেখতে নিতে হবে পর্যটক গাইডের সহায়তা।

ধুপপানি ঝরনায় যাওয়ার রুট
কাপ্তাই ও রাঙামাটি শহর থেকে বোটে যেতে হবে বিলাইছড়ি। সেখান থেকে বোটে রাইংখ্যং নদী হয়ে উলুছড়া। সেখানে নেমে খেয়া পার হয়ে হাঁটতে হবে এক থেকে দেড় ঘণ্টা।
বিলাইছড়ি থেকে ধুপপানি যাওয়ার পথে সেনাবাহিনীর একাধিক চেকপোস্টে নিজের পরিচয় দিতে হবে। সেই চেকপোস্টগুলোতে পরিচয় দেওয়া বাধ্যতামূলক। এনআইডিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পরীক্ষা করে ছবি তুলে রাখবে সেনাবাহিনী। এসব যাচাই-বাছাই করতে সময় লেগে যাবে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা।
থাকা-খাওয়া
পর্যটকদের থাকা-খাওয়ার জন্য বিলাইছড়ি শহরে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু রিসোর্ট। এসব রিসোর্টে প্রতি রাত থাকতে সর্বনিম্ন ব্যয় হবে ১ হাজার ২০০ টাকা। পর্যটকদের কথা বিবেচনা করে বিলাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন নির্মাণ করেছে নীলাদ্রি রিসোর্ট। এ রিসোর্টে রাত্রিকালীন প্রোগ্রাম ক্যাম্প ফায়ার ও বিনোদনের ব্যবস্থা আছে।
এ ছাড়া নিরিবিলি বোর্ডিং এবং জেলা পরিষদ রেস্টহাউস আছে পর্যটকদের থাকার জন্য।
যোগাযোগ: জেলা পরিষদ রেস্টহাউস: ০১৫৫২৮৬০৭৬২
নিরিবিলি বোর্ডিং: ০১৫৫৩১২৮৬৭৩
কীভাবে যাবেন
রাঙামাটির বাইরের পর্যটকদের ধুপপানি ঝরনা দেখতে যেতে হলে অবশ্যই দুই দিন সময় হাতে রাখতে হবে। এক রাত থাকতে হবে বিলাইছড়িতে। দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে প্রথমে যেতে হবে রাঙামাটি শহর অথবা কাপ্তাই উপজেলায়। রাঙামাটি শহরের তবলছড়ি থেকে প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৭টা ও বেলা ২টায় বোট ছাড়ে বিলাইছড়ির উদ্দেশে। ভাড়া জনপ্রতি ১০০ টাকা। কাপ্তাই জেটিঘাট থেকে ছাড়ে সকাল ৮টা, ১০টা, দুপুর ১২টা, বেলা ২টা ও বিকেল সাড়ে ৪টায়। ভাড়া জনপ্রতি ৮০ টাকা। বিলাইছড়ি পৌঁছাতে রাঙামাটি থেকে সময় লাগে ৩ ঘণ্টা। আর কাপ্তাই থেকে প্রায় ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট।
বোট রিজার্ভ করে গেলে সময় কিছুটা কম লাগবে। স্পিডবোটে সময় লাগে ৪৫ মিনিট। এ ছাড়া পর্যটকবাহী বিশেষ বোটে সময় লাগে ১ ঘণ্টা। স্পিডবোট রিজার্ভ সর্বনিম্ন ৫ হাজার টাকা এবং বিশেষ পর্যটকের বোটে ৩ হাজার টাকা।
বিলাইছড়ি সদর থেকে দেড় ঘণ্টার নৌপথ পাড়ি দিয়ে দেড় ঘণ্টা হাঁটার পর দেখা মিলবে ধুপপানি ঝরনার। পথ যত দীর্ঘ হোক, এখানে প্রকৃতি উপভোগ্য।
বিলাইছড়ি থেকে সকাল সকাল ঝরনার উদ্দেশে রওনা হওয়া ভালো। ঝরনা দেখা শেষে ফেরার পথে পাহাড়িদের রান্না করা খাবার খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। তবে অর্ডারের আগে অবশ্যই দাম জেনে নিতে হবে।

মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে একের পর এক বিমান। স্বচ্ছ আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভেদ করে সেগুলো যাচ্ছে অজানা গন্তব্যে। এটি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের রুট।
আকাশের নিচে কাপ্তাই হ্রদের স্বচ্ছ নীল জলরাশি ভেদ করে চলছে নৌযান। তাতে যাত্রী বিভিন্ন ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মানুষ। চলার পথে ছোট-বড় পাহাড়। যত দূর চোখ যায় সবুজের সমারোহ।
সবুজের মধ্যেই এই মানুষদের বাড়িঘর। এগুলোর কোনোটি মাচাং ঘর, আবার কোনোটি আধা পাকা। ঘরের চারদিকে হরেক রকম ফলদ গাছের বাগান। চারণভূমিতে চড়ছে গরু-ছাগল। রাইংখ্যং নদীর তীরে কিষান-কিষানিরা ব্যস্ত শস্যবীজ বুনতে।
এসব দৃশ্য দেখতে দেখতে পৌঁছে যাওয়া যায় রাঙামাটির বিলাইছড়ির ধুপপানি ঝরনায়। এটি রাঙামাটির অন্যতম বড় ঝরনা। প্রায় ১০০ মিটার ওপর থেকে আছড়ে পড়ে ঝরনার স্বচ্ছ নীল জলরাশি। এর ওপর সূর্যের কিরণ পড়ায় দেখা মেলে রংধনুর। পাহাড়ের নিচে পানি জমে সৃষ্টি হয়েছে প্রাকৃতিক সুইমিংপুল। কোমরপানিতে একসঙ্গে গোসল করা যায় ১৫ থেকে ২৫ জন। বিলাইছড়ির বিখ্যাত ধুপপানি ঝরনা এবং এর প্রকৃতি দেখার উপযুক্ত সময় এখনই।
এখানে আসা পর্যটকদের কথা বিবেচনা করে স্থানীয় প্রশাসন ও জনগোষ্ঠী মিলে গড়ে তুলেছে বিভিন্ন সেবা ও সহায়তা। তেমনি একটি সেবা পর্যটক গাইড সমিতি। এ সমিতিতে আছেন ৪৫ জন।
সমিতির গাইড ছাড়া কোনো পর্যটক ধুপপানি ঝরনায় যান না। প্রত্যেক গাইডের সম্মানী নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০০ টাকা।
ধুপপানি ঝরনা দেখার পর আরও ঝরনা দেখতে চাইলে যেতে হবে নকাটা ঝরনায়। বিলাইছড়ি উপজেলা শহরের পূর্ব দিকে ঝরনাটি দেখতে নিতে হবে পর্যটক গাইডের সহায়তা।

ধুপপানি ঝরনায় যাওয়ার রুট
কাপ্তাই ও রাঙামাটি শহর থেকে বোটে যেতে হবে বিলাইছড়ি। সেখান থেকে বোটে রাইংখ্যং নদী হয়ে উলুছড়া। সেখানে নেমে খেয়া পার হয়ে হাঁটতে হবে এক থেকে দেড় ঘণ্টা।
বিলাইছড়ি থেকে ধুপপানি যাওয়ার পথে সেনাবাহিনীর একাধিক চেকপোস্টে নিজের পরিচয় দিতে হবে। সেই চেকপোস্টগুলোতে পরিচয় দেওয়া বাধ্যতামূলক। এনআইডিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পরীক্ষা করে ছবি তুলে রাখবে সেনাবাহিনী। এসব যাচাই-বাছাই করতে সময় লেগে যাবে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা।
থাকা-খাওয়া
পর্যটকদের থাকা-খাওয়ার জন্য বিলাইছড়ি শহরে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু রিসোর্ট। এসব রিসোর্টে প্রতি রাত থাকতে সর্বনিম্ন ব্যয় হবে ১ হাজার ২০০ টাকা। পর্যটকদের কথা বিবেচনা করে বিলাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন নির্মাণ করেছে নীলাদ্রি রিসোর্ট। এ রিসোর্টে রাত্রিকালীন প্রোগ্রাম ক্যাম্প ফায়ার ও বিনোদনের ব্যবস্থা আছে।
এ ছাড়া নিরিবিলি বোর্ডিং এবং জেলা পরিষদ রেস্টহাউস আছে পর্যটকদের থাকার জন্য।
যোগাযোগ: জেলা পরিষদ রেস্টহাউস: ০১৫৫২৮৬০৭৬২
নিরিবিলি বোর্ডিং: ০১৫৫৩১২৮৬৭৩
কীভাবে যাবেন
রাঙামাটির বাইরের পর্যটকদের ধুপপানি ঝরনা দেখতে যেতে হলে অবশ্যই দুই দিন সময় হাতে রাখতে হবে। এক রাত থাকতে হবে বিলাইছড়িতে। দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে প্রথমে যেতে হবে রাঙামাটি শহর অথবা কাপ্তাই উপজেলায়। রাঙামাটি শহরের তবলছড়ি থেকে প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৭টা ও বেলা ২টায় বোট ছাড়ে বিলাইছড়ির উদ্দেশে। ভাড়া জনপ্রতি ১০০ টাকা। কাপ্তাই জেটিঘাট থেকে ছাড়ে সকাল ৮টা, ১০টা, দুপুর ১২টা, বেলা ২টা ও বিকেল সাড়ে ৪টায়। ভাড়া জনপ্রতি ৮০ টাকা। বিলাইছড়ি পৌঁছাতে রাঙামাটি থেকে সময় লাগে ৩ ঘণ্টা। আর কাপ্তাই থেকে প্রায় ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট।
বোট রিজার্ভ করে গেলে সময় কিছুটা কম লাগবে। স্পিডবোটে সময় লাগে ৪৫ মিনিট। এ ছাড়া পর্যটকবাহী বিশেষ বোটে সময় লাগে ১ ঘণ্টা। স্পিডবোট রিজার্ভ সর্বনিম্ন ৫ হাজার টাকা এবং বিশেষ পর্যটকের বোটে ৩ হাজার টাকা।
বিলাইছড়ি সদর থেকে দেড় ঘণ্টার নৌপথ পাড়ি দিয়ে দেড় ঘণ্টা হাঁটার পর দেখা মিলবে ধুপপানি ঝরনার। পথ যত দীর্ঘ হোক, এখানে প্রকৃতি উপভোগ্য।
বিলাইছড়ি থেকে সকাল সকাল ঝরনার উদ্দেশে রওনা হওয়া ভালো। ঝরনা দেখা শেষে ফেরার পথে পাহাড়িদের রান্না করা খাবার খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। তবে অর্ডারের আগে অবশ্যই দাম জেনে নিতে হবে।

বছরের শেষের দিকে এসে পর্যটন খাতে বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দেখা গেছে, ভারতের পর্যটন প্রসার বাজেট সীমাবদ্ধতার মধ্যে পড়েছে। দেশটির এই অবস্থায় লাভবান হচ্ছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিযোগীরা।
২৩ মিনিট আগে
আত্মবিশ্বাস একেবারে হিমালয়ের চূড়ায়। পৈতৃক সম্পত্তি পাওয়ার যোগ আছে। বাতের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় নিজেকে স্পাইডারম্যান ভাববেন না। বেশি লাফঝাঁপ করলে কপালে হাড়ের ডাক্তার আছে। সকাল-সন্ধ্যা রিজিক বৃদ্ধির দোয়া করতে থাকুন।
২৩ মিনিট আগে
কল্পনা করুন, আপনার কাছে এমন একটি জাদুর কার্ড আছে, যা দিয়ে সারা জীবন পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে প্রথম শ্রেণিতে ভ্রমণ করতে পারবেন! আর সেই ভ্রমণ হবে কোনো খরচ ছাড়াই—যতবার খুশি। শুনতে রূপকথার মতো মনে হলেও আশির দশকে আমেরিকান এয়ারলাইনস ঠিক এমন ধরনের সুযোগ দিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগে
হোটেলে আপনার অবস্থানকে আরামদায়ক করতে পর্দার আড়ালে নিরলস কাজ করে চলেন হাউসকিপিং কর্মীরা। তাঁদের কাজ সহজ করার জন্য এবং আপনার অভিজ্ঞতা আরও সুন্দর করতে ছোট ছোট কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা দরকার। ভেজা তোয়ালে অথবা সমুদ্রসৈকতে ব্যবহারের পোশাক যত্রতত্র ফেলে না রেখে নির্দিষ্ট হ্যাঙ্গারে কিংবা বারান্দায়...
১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বছরের শেষের দিকে এসে পর্যটন খাতে বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দেখা গেছে, ভারতের পর্যটন প্রসার বাজেট সীমাবদ্ধতার মধ্যে পড়েছে। দেশটির এই অবস্থায় লাভবান হচ্ছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিযোগীরা।
ভ্রমণবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘স্কিফট’ তাদের প্রতিবেদনে সরকারি মালিকানাধীন এক্সিম ব্যাংকের একটি সূত্রের বরাতে জানিয়েছে, বৈশ্বিক ভ্রমণ দ্রুতগতিতে পুনরুদ্ধার করা সত্ত্বেও ভারত পর্যটনের সম্পূর্ণ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে।
২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন আন্তর্জাতিক পর্যটক ভ্রমণ করেছে। এ সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। মহামারি-পরবর্তী ভ্রমণ প্রবণতার হার বাড়া, উন্নত বিমান সংযোগ এবং শিথিল ভিসা নীতির কারণে বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের সংখ্যা বেড়েছে।
‘স্কিফট’ জানিয়েছে, ভারত এই প্রবৃদ্ধির সামান্য অংশ ধরে রাখতে পেরেছে মাত্র।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ট্যাক্স টিএমআই জানিয়েছে, জানুয়ারি থেকে মার্চে ২৬ দশমিক ১৫ লাখ পর্যটকের তুলনায় এপ্রিল থেকে জুনে ভারতে বিদেশি পর্যটকের আগমন (এফটিএ) কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৪৮ লাখে। তবে তৃতীয় প্রান্তিকে কিছুটা বেড়েছে। ১৫ ডিসেম্বর সংসদে একটি প্রশ্নের লিখিত জবাবে ভারতের কেন্দ্রীয় পর্যটনমন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, এ বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে মোট বিদেশি পর্যটক আগমন দাঁড়িয়েছে ৬১ দশমিক ৮৩ লাখ।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রান্তিক ভিত্তিতে ভারতে বিদেশি পর্যটকের আগমনের তথ্য পেশ করেন। সেই সংখ্যাগুলো হলো জানুয়ারি-মার্চ বা প্রথম প্রান্তিক: ২৬ দশমিক ১৫ লাখ, এপ্রিল-জুন বা দ্বিতীয় প্রান্তিক: ১৬ দশমিক ৪৮ লাখ এবং জুলাই-সেপ্টেম্বর বা তৃতীয় প্রান্তিক: ১৯ দশমিক ২০ লাখ।
শেখাওয়াত সংসদে তাঁর লিখিত জবাবে আরও জানান, বিদেশি পর্যটকের আগমন কমে যাওয়ার মূল কারণ বাংলাদেশ থেকে আসার সংখ্যা নিম্নমুখী হওয়া। এ ছাড়া তিনি আরও কিছু কারণের কথা উল্লেখ করেন। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ভ্রমণের ধরনে মৌসুমি তারতম্য, চলমান ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং বিভিন্ন দেশ-নির্দিষ্ট গতিশীলতা।
শেখাওয়াত বলেন, পর্যটনমন্ত্রী ভারতকে একটি নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও আকর্ষণীয় বৈশ্বিক পর্যটন গন্তব্য হিসেবে প্রচারের জন্য বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে।
এদিকে ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ভারতের পর্যটনশিল্পের জন্য আরও একটি কঠিন বছর পার হতে চলেছে।
সূত্র: স্কিফট, ট্যাক্স টিএমআই, মিন্ট

বছরের শেষের দিকে এসে পর্যটন খাতে বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দেখা গেছে, ভারতের পর্যটন প্রসার বাজেট সীমাবদ্ধতার মধ্যে পড়েছে। দেশটির এই অবস্থায় লাভবান হচ্ছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিযোগীরা।
ভ্রমণবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘স্কিফট’ তাদের প্রতিবেদনে সরকারি মালিকানাধীন এক্সিম ব্যাংকের একটি সূত্রের বরাতে জানিয়েছে, বৈশ্বিক ভ্রমণ দ্রুতগতিতে পুনরুদ্ধার করা সত্ত্বেও ভারত পর্যটনের সম্পূর্ণ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে।
২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন আন্তর্জাতিক পর্যটক ভ্রমণ করেছে। এ সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। মহামারি-পরবর্তী ভ্রমণ প্রবণতার হার বাড়া, উন্নত বিমান সংযোগ এবং শিথিল ভিসা নীতির কারণে বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের সংখ্যা বেড়েছে।
‘স্কিফট’ জানিয়েছে, ভারত এই প্রবৃদ্ধির সামান্য অংশ ধরে রাখতে পেরেছে মাত্র।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ট্যাক্স টিএমআই জানিয়েছে, জানুয়ারি থেকে মার্চে ২৬ দশমিক ১৫ লাখ পর্যটকের তুলনায় এপ্রিল থেকে জুনে ভারতে বিদেশি পর্যটকের আগমন (এফটিএ) কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৪৮ লাখে। তবে তৃতীয় প্রান্তিকে কিছুটা বেড়েছে। ১৫ ডিসেম্বর সংসদে একটি প্রশ্নের লিখিত জবাবে ভারতের কেন্দ্রীয় পর্যটনমন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, এ বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে মোট বিদেশি পর্যটক আগমন দাঁড়িয়েছে ৬১ দশমিক ৮৩ লাখ।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রান্তিক ভিত্তিতে ভারতে বিদেশি পর্যটকের আগমনের তথ্য পেশ করেন। সেই সংখ্যাগুলো হলো জানুয়ারি-মার্চ বা প্রথম প্রান্তিক: ২৬ দশমিক ১৫ লাখ, এপ্রিল-জুন বা দ্বিতীয় প্রান্তিক: ১৬ দশমিক ৪৮ লাখ এবং জুলাই-সেপ্টেম্বর বা তৃতীয় প্রান্তিক: ১৯ দশমিক ২০ লাখ।
শেখাওয়াত সংসদে তাঁর লিখিত জবাবে আরও জানান, বিদেশি পর্যটকের আগমন কমে যাওয়ার মূল কারণ বাংলাদেশ থেকে আসার সংখ্যা নিম্নমুখী হওয়া। এ ছাড়া তিনি আরও কিছু কারণের কথা উল্লেখ করেন। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ভ্রমণের ধরনে মৌসুমি তারতম্য, চলমান ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং বিভিন্ন দেশ-নির্দিষ্ট গতিশীলতা।
শেখাওয়াত বলেন, পর্যটনমন্ত্রী ভারতকে একটি নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও আকর্ষণীয় বৈশ্বিক পর্যটন গন্তব্য হিসেবে প্রচারের জন্য বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে।
এদিকে ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ভারতের পর্যটনশিল্পের জন্য আরও একটি কঠিন বছর পার হতে চলেছে।
সূত্র: স্কিফট, ট্যাক্স টিএমআই, মিন্ট

মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে একের পর এক বিমান। স্বচ্ছ আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভেদ করে সেগুলো যাচ্ছে অজানা গন্তব্যে। এটি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের রুট।
৩১ অক্টোবর ২০২৪
আত্মবিশ্বাস একেবারে হিমালয়ের চূড়ায়। পৈতৃক সম্পত্তি পাওয়ার যোগ আছে। বাতের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় নিজেকে স্পাইডারম্যান ভাববেন না। বেশি লাফঝাঁপ করলে কপালে হাড়ের ডাক্তার আছে। সকাল-সন্ধ্যা রিজিক বৃদ্ধির দোয়া করতে থাকুন।
২৩ মিনিট আগে
কল্পনা করুন, আপনার কাছে এমন একটি জাদুর কার্ড আছে, যা দিয়ে সারা জীবন পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে প্রথম শ্রেণিতে ভ্রমণ করতে পারবেন! আর সেই ভ্রমণ হবে কোনো খরচ ছাড়াই—যতবার খুশি। শুনতে রূপকথার মতো মনে হলেও আশির দশকে আমেরিকান এয়ারলাইনস ঠিক এমন ধরনের সুযোগ দিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগে
হোটেলে আপনার অবস্থানকে আরামদায়ক করতে পর্দার আড়ালে নিরলস কাজ করে চলেন হাউসকিপিং কর্মীরা। তাঁদের কাজ সহজ করার জন্য এবং আপনার অভিজ্ঞতা আরও সুন্দর করতে ছোট ছোট কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা দরকার। ভেজা তোয়ালে অথবা সমুদ্রসৈকতে ব্যবহারের পোশাক যত্রতত্র ফেলে না রেখে নির্দিষ্ট হ্যাঙ্গারে কিংবা বারান্দায়...
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আত্মবিশ্বাস একেবারে হিমালয়ের চূড়ায়। পৈতৃক সম্পত্তি পাওয়ার যোগ আছে। বাতের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় নিজেকে স্পাইডারম্যান ভাববেন না। বেশি লাফঝাঁপ করলে কপালে হাড়ের ডাক্তার আছে। সকাল-সন্ধ্যা রিজিক বৃদ্ধির দোয়া করতে থাকুন।
বৃষ
শরীর চনমনে থাকবে। জীবনসঙ্গীর দেখা পাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা। যারা সিঙ্গেল, তারা আজ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বেশি সময় নষ্ট করবেন। রাজনীতিবিদদের জন্য দিনটি ভালো, মানে আজ বেশি মিথ্যা বললেও কেউ ধরবে না! তবে অ্যাকাউন্ট্যান্টরা সাবধান! হিসাবে ভুল করলে বস আপনাকে ‘ডেবিট’ করে দেবে।
মিথুন
বুদ্ধির জোরে শত্রুকে কুপোকাত করবেন। তবে খরচ হবে পাগলের মতো। পকেট থেকে টাকা আজ যেন ডানার সাহায্যে উড়ে যেতে চাচ্ছে। ব্যবসায়ীদের জন্য কর্মচারীদের সঙ্গে ঝগড়া হওয়ার চান্স আছে। চা খাওয়ার সময় চিনির বদলে কর্মচারীর ওপর ঝাল মেটাবেন না।
কর্কট
চাঁদ আর মঙ্গলের মিলন আপনার রাশিতেই হচ্ছে! আপনি আজ আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। পছন্দের জায়গায় ট্রান্সফার বা ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান। কেউ যদি বলে ‘ভাই, তোর ফোনটা একটু দিবি?’ —দেবেন না! ওটা আপনার চরিত্রহননের প্রথম ধাপ হতে পারে।
সিংহ
আত্মীয়রা আজ আপনার পেছনে কাঠি করার চেষ্টা করবে। সন্তানের উন্নতিতে আপনার বুক আজ কয়েক ইঞ্চি উন্নত হবে। কর্মক্ষেত্রে একদম শেষ মুহূর্তে কাজ আটকে যেতে পারে। মানে—গোলপোস্ট পর্যন্ত গিয়ে বল বাইরে মেরে আসার মতো অবস্থা। শান্ত থাকুন, স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে সকালে ঝগড়া করে দিনটি মাটি করবেন না।
কন্যা
পড়াশোনায় সাফল্য আসবে। প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি দারুণ রোমান্টিক। স্ত্রীর কোনো কাজে থমকে যেতে পারেন (হয়তো ভালো রান্না, নয়তো বড় শপিং লিস্ট)।
পেশি বা স্নায়ুর সমস্যায় ভুগতে পারেন। জিমের ট্রেইনারের কথা শুনে বেশি ভারি ওজন তুলতে যাবেন না, কোমর সোজা করতে কালঘাম ছুটে যাবে।
তুলা
বিনিয়োগের জন্য দিনটি দারুণ। দীর্ঘদিনের কোনো ঝুলে থাকা কাজ আজ শেষ হবে। অন্যদের সঙ্গে খুশি ভাগ করুন, কিন্তু ক্রেডিট কার্ডের পাসওয়ার্ড ভাগ করবেন না। আজ কেউ আপনাকে উল্টোপাল্টা বুঝিয়ে টাকা ধার নিতে পারে। মনে রাখবেন, ধার দেওয়া টাকা আর হারানো দাঁত—একই জিনিস!
বৃশ্চিক
উপার্জনের পথ মসৃণ হবে। মানে আজ দু-টাকা বেশি আসার সম্ভাবনা। প্রেমে বিবাদ এমনকি বিচ্ছেদ পর্যন্ত হতে পারে! আপনার খিটখিটে মেজাজ আজ বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই সঙ্গীকে ‘তুমি মোটা হয়ে গেছো’ বা ‘তোমার হাতের রান্না ভালো না’—এই জাতীয় আত্মঘাতী মন্তব্য আজ করবেন না।
ধনু
দিনটি প্রচণ্ড ব্যস্ততায় কাটবে। কাজ শেষ করতে করতে নাভিশ্বাস উঠবে। মানসিক চাপ বাড়তে পারে। অফিসের বসের চেহারা দেখলে যদি মনে হয় কামড়ে দিই, তবে একটা চকলেট খেয়ে নিন। গুরুজনদের সঙ্গে মনোমালিন্য এড়িয়ে চলুন।
মকর
ইতিবাচক শক্তি আপনার সঙ্গে আছে। গুরুত্বপূর্ণ কোনো মানুষের সঙ্গে দেখা হতে পারে যিনি আপনার জীবন বদলে দিতে পারেন। সবকিছু দ্রুত করার চক্করে জুতা উল্টো পায়ে পরে ফেলবেন না। পকেটমার থেকে সাবধান থাকুন, আজ আপনার পকেটে অনেকের নজর আছে।
কুম্ভ
শত বাধা সত্ত্বেও আজ সফল হবেনই। বাড়িতে আজ অতিথি সমাগম হতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে ঝামেলার সম্ভাবনা আছে। বাড়ির বড়দের সঙ্গে তর্কে যাবেন না, কারণ শেষ পর্যন্ত তাদের কথাই ঠিক হয় (নয়তো তাদের হাতে লাঠি থাকে)।
মীন
সঞ্চয় নিয়ে চিন্তা বাড়বে। খরচ নিয়ন্ত্রণ না করলে মাসের শেষে শুধু মুড়ি খেয়ে থাকতে হবে। সঞ্চয় খোয়ানোর ভয় আছে। আজ অনলাইনে ‘ডিসকাউন্ট’ দেখে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। মনে রাখবেন, যেটা আপনার দরকার নেই, সেটা ১ টাকায় পেলেও আসলে ওটা লোকসান।

মেষ
আত্মবিশ্বাস একেবারে হিমালয়ের চূড়ায়। পৈতৃক সম্পত্তি পাওয়ার যোগ আছে। বাতের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় নিজেকে স্পাইডারম্যান ভাববেন না। বেশি লাফঝাঁপ করলে কপালে হাড়ের ডাক্তার আছে। সকাল-সন্ধ্যা রিজিক বৃদ্ধির দোয়া করতে থাকুন।
বৃষ
শরীর চনমনে থাকবে। জীবনসঙ্গীর দেখা পাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা। যারা সিঙ্গেল, তারা আজ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বেশি সময় নষ্ট করবেন। রাজনীতিবিদদের জন্য দিনটি ভালো, মানে আজ বেশি মিথ্যা বললেও কেউ ধরবে না! তবে অ্যাকাউন্ট্যান্টরা সাবধান! হিসাবে ভুল করলে বস আপনাকে ‘ডেবিট’ করে দেবে।
মিথুন
বুদ্ধির জোরে শত্রুকে কুপোকাত করবেন। তবে খরচ হবে পাগলের মতো। পকেট থেকে টাকা আজ যেন ডানার সাহায্যে উড়ে যেতে চাচ্ছে। ব্যবসায়ীদের জন্য কর্মচারীদের সঙ্গে ঝগড়া হওয়ার চান্স আছে। চা খাওয়ার সময় চিনির বদলে কর্মচারীর ওপর ঝাল মেটাবেন না।
কর্কট
চাঁদ আর মঙ্গলের মিলন আপনার রাশিতেই হচ্ছে! আপনি আজ আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। পছন্দের জায়গায় ট্রান্সফার বা ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান। কেউ যদি বলে ‘ভাই, তোর ফোনটা একটু দিবি?’ —দেবেন না! ওটা আপনার চরিত্রহননের প্রথম ধাপ হতে পারে।
সিংহ
আত্মীয়রা আজ আপনার পেছনে কাঠি করার চেষ্টা করবে। সন্তানের উন্নতিতে আপনার বুক আজ কয়েক ইঞ্চি উন্নত হবে। কর্মক্ষেত্রে একদম শেষ মুহূর্তে কাজ আটকে যেতে পারে। মানে—গোলপোস্ট পর্যন্ত গিয়ে বল বাইরে মেরে আসার মতো অবস্থা। শান্ত থাকুন, স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে সকালে ঝগড়া করে দিনটি মাটি করবেন না।
কন্যা
পড়াশোনায় সাফল্য আসবে। প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি দারুণ রোমান্টিক। স্ত্রীর কোনো কাজে থমকে যেতে পারেন (হয়তো ভালো রান্না, নয়তো বড় শপিং লিস্ট)।
পেশি বা স্নায়ুর সমস্যায় ভুগতে পারেন। জিমের ট্রেইনারের কথা শুনে বেশি ভারি ওজন তুলতে যাবেন না, কোমর সোজা করতে কালঘাম ছুটে যাবে।
তুলা
বিনিয়োগের জন্য দিনটি দারুণ। দীর্ঘদিনের কোনো ঝুলে থাকা কাজ আজ শেষ হবে। অন্যদের সঙ্গে খুশি ভাগ করুন, কিন্তু ক্রেডিট কার্ডের পাসওয়ার্ড ভাগ করবেন না। আজ কেউ আপনাকে উল্টোপাল্টা বুঝিয়ে টাকা ধার নিতে পারে। মনে রাখবেন, ধার দেওয়া টাকা আর হারানো দাঁত—একই জিনিস!
বৃশ্চিক
উপার্জনের পথ মসৃণ হবে। মানে আজ দু-টাকা বেশি আসার সম্ভাবনা। প্রেমে বিবাদ এমনকি বিচ্ছেদ পর্যন্ত হতে পারে! আপনার খিটখিটে মেজাজ আজ বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই সঙ্গীকে ‘তুমি মোটা হয়ে গেছো’ বা ‘তোমার হাতের রান্না ভালো না’—এই জাতীয় আত্মঘাতী মন্তব্য আজ করবেন না।
ধনু
দিনটি প্রচণ্ড ব্যস্ততায় কাটবে। কাজ শেষ করতে করতে নাভিশ্বাস উঠবে। মানসিক চাপ বাড়তে পারে। অফিসের বসের চেহারা দেখলে যদি মনে হয় কামড়ে দিই, তবে একটা চকলেট খেয়ে নিন। গুরুজনদের সঙ্গে মনোমালিন্য এড়িয়ে চলুন।
মকর
ইতিবাচক শক্তি আপনার সঙ্গে আছে। গুরুত্বপূর্ণ কোনো মানুষের সঙ্গে দেখা হতে পারে যিনি আপনার জীবন বদলে দিতে পারেন। সবকিছু দ্রুত করার চক্করে জুতা উল্টো পায়ে পরে ফেলবেন না। পকেটমার থেকে সাবধান থাকুন, আজ আপনার পকেটে অনেকের নজর আছে।
কুম্ভ
শত বাধা সত্ত্বেও আজ সফল হবেনই। বাড়িতে আজ অতিথি সমাগম হতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে ঝামেলার সম্ভাবনা আছে। বাড়ির বড়দের সঙ্গে তর্কে যাবেন না, কারণ শেষ পর্যন্ত তাদের কথাই ঠিক হয় (নয়তো তাদের হাতে লাঠি থাকে)।
মীন
সঞ্চয় নিয়ে চিন্তা বাড়বে। খরচ নিয়ন্ত্রণ না করলে মাসের শেষে শুধু মুড়ি খেয়ে থাকতে হবে। সঞ্চয় খোয়ানোর ভয় আছে। আজ অনলাইনে ‘ডিসকাউন্ট’ দেখে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। মনে রাখবেন, যেটা আপনার দরকার নেই, সেটা ১ টাকায় পেলেও আসলে ওটা লোকসান।

মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে একের পর এক বিমান। স্বচ্ছ আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভেদ করে সেগুলো যাচ্ছে অজানা গন্তব্যে। এটি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের রুট।
৩১ অক্টোবর ২০২৪
বছরের শেষের দিকে এসে পর্যটন খাতে বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দেখা গেছে, ভারতের পর্যটন প্রসার বাজেট সীমাবদ্ধতার মধ্যে পড়েছে। দেশটির এই অবস্থায় লাভবান হচ্ছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিযোগীরা।
২৩ মিনিট আগে
কল্পনা করুন, আপনার কাছে এমন একটি জাদুর কার্ড আছে, যা দিয়ে সারা জীবন পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে প্রথম শ্রেণিতে ভ্রমণ করতে পারবেন! আর সেই ভ্রমণ হবে কোনো খরচ ছাড়াই—যতবার খুশি। শুনতে রূপকথার মতো মনে হলেও আশির দশকে আমেরিকান এয়ারলাইনস ঠিক এমন ধরনের সুযোগ দিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগে
হোটেলে আপনার অবস্থানকে আরামদায়ক করতে পর্দার আড়ালে নিরলস কাজ করে চলেন হাউসকিপিং কর্মীরা। তাঁদের কাজ সহজ করার জন্য এবং আপনার অভিজ্ঞতা আরও সুন্দর করতে ছোট ছোট কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা দরকার। ভেজা তোয়ালে অথবা সমুদ্রসৈকতে ব্যবহারের পোশাক যত্রতত্র ফেলে না রেখে নির্দিষ্ট হ্যাঙ্গারে কিংবা বারান্দায়...
১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

কল্পনা করুন, আপনার কাছে এমন একটি জাদুর কার্ড আছে, যা দিয়ে সারা জীবন পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে প্রথম শ্রেণিতে ভ্রমণ করতে পারবেন! আর সেই ভ্রমণ হবে কোনো খরচ ছাড়াই—যতবার খুশি।
শুনতে রূপকথার মতো মনে হলেও আশির দশকে আমেরিকান এয়ারলাইনস ঠিক এমন ধরনের সুযোগ দিয়েছিল। গল্পের শুরু ১৯৮১ সালে। আমেরিকান এয়ারলাইনস তখন গভীর আর্থিক সংকটে। জ্বালানি তেলের আকাশচুম্বী দাম আর তীব্র প্রতিযোগিতার মুখে টিকে থাকতে তাদের জরুরি ভিত্তিতে বিপুল নগদ অর্থের প্রয়োজন ছিল। দেউলিয়া হওয়ার হাত থেকে বাঁচতে তারা এক অভিনব বুদ্ধি বের করল।
চালু করা হলো এয়ার পাস। প্রতিষ্ঠানটি ঘোষণা করল, মাত্র ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার দিলে মিলবে আজীবন আনলিমিটেড ফার্স্ট ক্লাস ভ্রমণের সুবিধা। বর্তমানে বাজারমূল্যে যা প্রায় ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার। প্রতিষ্ঠানটি ভেবেছিল, বড় বড় ব্যবসায়ী হয়তো তাঁদের শীর্ষ কর্মকর্তাদের জন্য এগুলো কিনবেন। কিন্তু তারা যা কল্পনা করতে পারেনি তা হলো, তাদের দেওয়া সেই গোল্ডেন টিকিট অল্প দিনের মধ্যেই তাদের কোটি কোটি ডলারের লোকসানে রূপ নেবে।
গোল্ডেন টিকিটের সুযোগ লুফে নেওয়া ৬৬ জনের মধ্যে একজন ছিলেন শিকাগোর বিনিয়োগ ব্যাংকার স্টিভেন রথস্টাইন। ১৯৮৭ সালে তিনি ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারে নিজের জন্য এবং পরে আরও ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারে একজন সঙ্গীর জন্য আজীবন পাস কেনেন। রথস্টাইনের স্ত্রী ন্যান্সির ভাষায়, স্টিভেন প্লেনে উঠতেন ঠিক সেভাবেই, যেভাবে সাধারণ মানুষ বাসে ওঠে। তবে পরবর্তী ২০ বছরে তিনি যা করেন, তা অবিশ্বাস্য। তিনি মোট ১০ হাজারের বেশিবার ফ্লাইটে ভ্রমণ করেছেন। তিনি বছরে গড়ে ৪৭৬টি ফ্লাইট অর্থাৎ দিনে অন্তত একটির বেশি ফ্লাইটে ভ্রমণ করেছেন। তাঁর মোট ভ্রমণের দূরত্ব ছিল প্রায় ৩ কোটি মাইল!
স্টিভেন নিউইয়র্কে গেছেন ১ হাজার বার, লন্ডনে ৫০০ বার, এমনকি টোকিও অথবা প্যারিসেও গেছেন শত শত বার। মাঝে মাঝে তিনি শিকাগো থেকে স্রেফ তাঁর প্রিয় রেস্তোরাঁ থেকে একটি স্যান্ডউইচ খাওয়ার জন্য অন্য শহরে পাড়ি দিতেন। আমেরিকান এয়ারলাইনসের জন্য তিনি হয়ে উঠেছিলেন এক চলন্ত লোকসান। একসময় হিসাব করে দেখা গেল, তাঁর এই ভ্রমণ করার পেছনে এয়ারলাইনসটির ক্ষতি হয়েছিল প্রায় ২১ মিলিয়ন ডলার।
তবে স্টিভেন রথস্টাইনের এই অবিরাম ছুটে চলার পেছনে শুধু বিলাসিতা ছিল না; ছিল এক গভীর বিষাদও। ২০০২ সালে এক সড়ক দুর্ঘটনায় রথস্টাইনের কিশোর ছেলে জশ মারা যায়। এরপর রথস্টাইন আরও বেশি একা হয়ে পড়েন। রাতের বেলা যখন বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে থাকত, তিনি একাকিত্ব কাটাতে এয়ারলাইনসের বুকিং এজেন্টদের ফোন দিতেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প করতেন তাঁদের সঙ্গে। ফোন রাখার আগে এজেন্টরা যখন জিজ্ঞাসা করতেন, কোনো বুকিং করতে চান কি না। তখন তিনি অবলীলায় বলে দিতেন, ‘আচ্ছা, পরের সপ্তাহে আমাকে সানফ্রান্সিসকোর একটা টিকিট দাও।’ আসলে তাঁর কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন ছিল না, তিনি কেবল মানুষের কণ্ঠস্বর শুনতে চাইতেন।
রথস্টাইনের এই যাত্রায় ছেদ পড়ে ২০০৮ সালের ১৩ ডিসেম্বর। সেবার ও’হারে বিমানবন্দরে স্টিভেন যখন তাঁর বন্ধুর সঙ্গে লন্ডন যাওয়ার জন্য গেটে পৌঁছালেন, তখন তাঁকে একটি চিঠি ধরিয়ে দেওয়া হলো। চিঠিতে বলা ছিল, তাঁর আজীবন পাসের মেয়াদ আজ থেকে শেষ। এয়ারলাইনস অভিযোগ তুলল, রথস্টাইন ‘প্রতারণা’ করেছেন। তারা দাবি করে, রথস্টাইন ভুয়া নামে পাশের সিট বুক করতেন, যাতে কেউ তাঁর পাশে বসতে না পারেন। এ ছাড়া তিনি মাঝেমধ্যে বিমানবন্দরে অপরিচিত মানুষদের তাঁর ‘কম্প্যানিয়ন পাস’ দিয়ে ফার্স্ট ক্লাসে আপগ্রেড করে দিতেন; যাকে এয়ারলাইনস নিয়মবহির্ভূত বলে দাবি করে। এদিকে স্টিভেন পাল্টা মামলা করলেন। তাঁর দাবি ছিল, তিনি কেবল অভাবী মানুষদের সাহায্য করেছেন, কাউকে নিজের পাস ব্যবহার করতে দেননি। বছরের পর বছর ধরে চলা এই আইনি লড়াই ২০১২ সালে একটি গোপন মীমাংসার মাধ্যমে শেষ হয়।
এয়ারলাইনসটি ১৯৯৪ সালে এই স্কিম বন্ধ করে দেয়। ২০০৪ সালে একবার ৩ মিলিয়ন ডলারে এটি পুনরায় বিক্রির চেষ্টা করা হলেও কেউ তা কেনেনি। স্টিভেনের মতো আরেকজন গ্রাহক জ্যাক ভ্রুমও একইভাবে তাঁর পাস হারিয়ে আইনি লড়াইয়ে জড়ান। আজকের যুগে যেখানে প্রতিটি মাইলের হিসাব রাখা হয় এবং কঠোর পরিচয়পত্র ছাড়া বিমানে ওঠা অসম্ভব, সেখানে স্টিভেন রথস্টাইন কিংবা জ্যাক ভ্রুমের এই গল্প এক সোনালি অতীতের সাক্ষী হয়ে আছে।
সূত্র: এরোটাইম, ফোর্বস

কল্পনা করুন, আপনার কাছে এমন একটি জাদুর কার্ড আছে, যা দিয়ে সারা জীবন পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে প্রথম শ্রেণিতে ভ্রমণ করতে পারবেন! আর সেই ভ্রমণ হবে কোনো খরচ ছাড়াই—যতবার খুশি।
শুনতে রূপকথার মতো মনে হলেও আশির দশকে আমেরিকান এয়ারলাইনস ঠিক এমন ধরনের সুযোগ দিয়েছিল। গল্পের শুরু ১৯৮১ সালে। আমেরিকান এয়ারলাইনস তখন গভীর আর্থিক সংকটে। জ্বালানি তেলের আকাশচুম্বী দাম আর তীব্র প্রতিযোগিতার মুখে টিকে থাকতে তাদের জরুরি ভিত্তিতে বিপুল নগদ অর্থের প্রয়োজন ছিল। দেউলিয়া হওয়ার হাত থেকে বাঁচতে তারা এক অভিনব বুদ্ধি বের করল।
চালু করা হলো এয়ার পাস। প্রতিষ্ঠানটি ঘোষণা করল, মাত্র ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার দিলে মিলবে আজীবন আনলিমিটেড ফার্স্ট ক্লাস ভ্রমণের সুবিধা। বর্তমানে বাজারমূল্যে যা প্রায় ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার। প্রতিষ্ঠানটি ভেবেছিল, বড় বড় ব্যবসায়ী হয়তো তাঁদের শীর্ষ কর্মকর্তাদের জন্য এগুলো কিনবেন। কিন্তু তারা যা কল্পনা করতে পারেনি তা হলো, তাদের দেওয়া সেই গোল্ডেন টিকিট অল্প দিনের মধ্যেই তাদের কোটি কোটি ডলারের লোকসানে রূপ নেবে।
গোল্ডেন টিকিটের সুযোগ লুফে নেওয়া ৬৬ জনের মধ্যে একজন ছিলেন শিকাগোর বিনিয়োগ ব্যাংকার স্টিভেন রথস্টাইন। ১৯৮৭ সালে তিনি ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারে নিজের জন্য এবং পরে আরও ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারে একজন সঙ্গীর জন্য আজীবন পাস কেনেন। রথস্টাইনের স্ত্রী ন্যান্সির ভাষায়, স্টিভেন প্লেনে উঠতেন ঠিক সেভাবেই, যেভাবে সাধারণ মানুষ বাসে ওঠে। তবে পরবর্তী ২০ বছরে তিনি যা করেন, তা অবিশ্বাস্য। তিনি মোট ১০ হাজারের বেশিবার ফ্লাইটে ভ্রমণ করেছেন। তিনি বছরে গড়ে ৪৭৬টি ফ্লাইট অর্থাৎ দিনে অন্তত একটির বেশি ফ্লাইটে ভ্রমণ করেছেন। তাঁর মোট ভ্রমণের দূরত্ব ছিল প্রায় ৩ কোটি মাইল!
স্টিভেন নিউইয়র্কে গেছেন ১ হাজার বার, লন্ডনে ৫০০ বার, এমনকি টোকিও অথবা প্যারিসেও গেছেন শত শত বার। মাঝে মাঝে তিনি শিকাগো থেকে স্রেফ তাঁর প্রিয় রেস্তোরাঁ থেকে একটি স্যান্ডউইচ খাওয়ার জন্য অন্য শহরে পাড়ি দিতেন। আমেরিকান এয়ারলাইনসের জন্য তিনি হয়ে উঠেছিলেন এক চলন্ত লোকসান। একসময় হিসাব করে দেখা গেল, তাঁর এই ভ্রমণ করার পেছনে এয়ারলাইনসটির ক্ষতি হয়েছিল প্রায় ২১ মিলিয়ন ডলার।
তবে স্টিভেন রথস্টাইনের এই অবিরাম ছুটে চলার পেছনে শুধু বিলাসিতা ছিল না; ছিল এক গভীর বিষাদও। ২০০২ সালে এক সড়ক দুর্ঘটনায় রথস্টাইনের কিশোর ছেলে জশ মারা যায়। এরপর রথস্টাইন আরও বেশি একা হয়ে পড়েন। রাতের বেলা যখন বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে থাকত, তিনি একাকিত্ব কাটাতে এয়ারলাইনসের বুকিং এজেন্টদের ফোন দিতেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প করতেন তাঁদের সঙ্গে। ফোন রাখার আগে এজেন্টরা যখন জিজ্ঞাসা করতেন, কোনো বুকিং করতে চান কি না। তখন তিনি অবলীলায় বলে দিতেন, ‘আচ্ছা, পরের সপ্তাহে আমাকে সানফ্রান্সিসকোর একটা টিকিট দাও।’ আসলে তাঁর কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন ছিল না, তিনি কেবল মানুষের কণ্ঠস্বর শুনতে চাইতেন।
রথস্টাইনের এই যাত্রায় ছেদ পড়ে ২০০৮ সালের ১৩ ডিসেম্বর। সেবার ও’হারে বিমানবন্দরে স্টিভেন যখন তাঁর বন্ধুর সঙ্গে লন্ডন যাওয়ার জন্য গেটে পৌঁছালেন, তখন তাঁকে একটি চিঠি ধরিয়ে দেওয়া হলো। চিঠিতে বলা ছিল, তাঁর আজীবন পাসের মেয়াদ আজ থেকে শেষ। এয়ারলাইনস অভিযোগ তুলল, রথস্টাইন ‘প্রতারণা’ করেছেন। তারা দাবি করে, রথস্টাইন ভুয়া নামে পাশের সিট বুক করতেন, যাতে কেউ তাঁর পাশে বসতে না পারেন। এ ছাড়া তিনি মাঝেমধ্যে বিমানবন্দরে অপরিচিত মানুষদের তাঁর ‘কম্প্যানিয়ন পাস’ দিয়ে ফার্স্ট ক্লাসে আপগ্রেড করে দিতেন; যাকে এয়ারলাইনস নিয়মবহির্ভূত বলে দাবি করে। এদিকে স্টিভেন পাল্টা মামলা করলেন। তাঁর দাবি ছিল, তিনি কেবল অভাবী মানুষদের সাহায্য করেছেন, কাউকে নিজের পাস ব্যবহার করতে দেননি। বছরের পর বছর ধরে চলা এই আইনি লড়াই ২০১২ সালে একটি গোপন মীমাংসার মাধ্যমে শেষ হয়।
এয়ারলাইনসটি ১৯৯৪ সালে এই স্কিম বন্ধ করে দেয়। ২০০৪ সালে একবার ৩ মিলিয়ন ডলারে এটি পুনরায় বিক্রির চেষ্টা করা হলেও কেউ তা কেনেনি। স্টিভেনের মতো আরেকজন গ্রাহক জ্যাক ভ্রুমও একইভাবে তাঁর পাস হারিয়ে আইনি লড়াইয়ে জড়ান। আজকের যুগে যেখানে প্রতিটি মাইলের হিসাব রাখা হয় এবং কঠোর পরিচয়পত্র ছাড়া বিমানে ওঠা অসম্ভব, সেখানে স্টিভেন রথস্টাইন কিংবা জ্যাক ভ্রুমের এই গল্প এক সোনালি অতীতের সাক্ষী হয়ে আছে।
সূত্র: এরোটাইম, ফোর্বস

মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে একের পর এক বিমান। স্বচ্ছ আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভেদ করে সেগুলো যাচ্ছে অজানা গন্তব্যে। এটি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের রুট।
৩১ অক্টোবর ২০২৪
বছরের শেষের দিকে এসে পর্যটন খাতে বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দেখা গেছে, ভারতের পর্যটন প্রসার বাজেট সীমাবদ্ধতার মধ্যে পড়েছে। দেশটির এই অবস্থায় লাভবান হচ্ছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিযোগীরা।
২৩ মিনিট আগে
আত্মবিশ্বাস একেবারে হিমালয়ের চূড়ায়। পৈতৃক সম্পত্তি পাওয়ার যোগ আছে। বাতের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় নিজেকে স্পাইডারম্যান ভাববেন না। বেশি লাফঝাঁপ করলে কপালে হাড়ের ডাক্তার আছে। সকাল-সন্ধ্যা রিজিক বৃদ্ধির দোয়া করতে থাকুন।
২৩ মিনিট আগে
হোটেলে আপনার অবস্থানকে আরামদায়ক করতে পর্দার আড়ালে নিরলস কাজ করে চলেন হাউসকিপিং কর্মীরা। তাঁদের কাজ সহজ করার জন্য এবং আপনার অভিজ্ঞতা আরও সুন্দর করতে ছোট ছোট কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা দরকার। ভেজা তোয়ালে অথবা সমুদ্রসৈকতে ব্যবহারের পোশাক যত্রতত্র ফেলে না রেখে নির্দিষ্ট হ্যাঙ্গারে কিংবা বারান্দায়...
১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

হোটেলে আপনার অবস্থানকে আরামদায়ক করতে পর্দার আড়ালে নিরলস কাজ করে চলেন হাউসকিপিং কর্মীরা। তাঁদের কাজ সহজ করার জন্য এবং আপনার অভিজ্ঞতা আরও সুন্দর করতে ছোট ছোট কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা দরকার।
ভেজা তোয়ালে অথবা সমুদ্রসৈকতে ব্যবহারের পোশাক যত্রতত্র ফেলে না রেখে নির্দিষ্ট হ্যাঙ্গারে কিংবা বারান্দায় ঝুলিয়ে রাখা ভালো। এটি রুমে ভ্যাপসা আর্দ্রতা ছড়ানো রোধ করে এবং কর্মীদের কাজগুলো দ্রুত করতে সাহায্য করে।
ভ্যানিটি টেবিল বা ডেস্কের ওপর আপনার ব্যক্তিগত জিনিসপত্র ছড়িয়ে না রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
ব্যবহৃত কাপ, পানির খালি বোতল অথবা অন্যান্য আবর্জনা ময়লার ঝুড়িতে রাখতে পারেন। এ ছাড়া রুমের দরজার কাছে এক পাশে গুছিয়ে রাখুন।
লন্ড্রিতে পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত তোয়ালেগুলো বাথরুমের মেঝেতে কিংবা বাথটাবের এক জায়গায় স্তূপ করে রাখা ভালো। তবে রুমের নির্দিষ্ট জায়গায় তোয়ালে রাখলে কর্মীরা খুব সহজে বুঝতে পারবেন না যে কোন তোয়ালেগুলো বদল করা প্রয়োজন।
হাউসকিপিং একটি নির্দিষ্ট সময়সূচি মেনে কাজ করে। আপনি যদি দীর্ঘ সময় রুমে থাকতে চান কিংবা দ্রুততম সময়ে রুম পরিষ্কারের প্রয়োজন হয়, তাহলে বিষয়টি আগেভাগে কর্মীদের জানান।
ছোট একটি ‘ধন্যবাদ’ লেখা চিরকুট কর্মীদের জন্য অনেক বড় অনুপ্রেরণা হতে পারে। অনেক হোটেলের কর্মীরাও এমন চিরকুটের মজাদার উত্তর দিয়ে থাকেন, যা আপনার ভ্রমণকে আরও আনন্দদায়ক করে তুলবে।
টিপস বা বকশিশ কর্মীদের পরিশ্রমের একটি স্বীকৃতি। তাই তাদের জন্য কিছু বকশিশ খামে ভরে ‘হাউসকিপিং’ লিখে টেবিলের ওপর রাখতে পারেন।
সূত্র: ট্রাভেল+লিজার

হোটেলে আপনার অবস্থানকে আরামদায়ক করতে পর্দার আড়ালে নিরলস কাজ করে চলেন হাউসকিপিং কর্মীরা। তাঁদের কাজ সহজ করার জন্য এবং আপনার অভিজ্ঞতা আরও সুন্দর করতে ছোট ছোট কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা দরকার।
ভেজা তোয়ালে অথবা সমুদ্রসৈকতে ব্যবহারের পোশাক যত্রতত্র ফেলে না রেখে নির্দিষ্ট হ্যাঙ্গারে কিংবা বারান্দায় ঝুলিয়ে রাখা ভালো। এটি রুমে ভ্যাপসা আর্দ্রতা ছড়ানো রোধ করে এবং কর্মীদের কাজগুলো দ্রুত করতে সাহায্য করে।
ভ্যানিটি টেবিল বা ডেস্কের ওপর আপনার ব্যক্তিগত জিনিসপত্র ছড়িয়ে না রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
ব্যবহৃত কাপ, পানির খালি বোতল অথবা অন্যান্য আবর্জনা ময়লার ঝুড়িতে রাখতে পারেন। এ ছাড়া রুমের দরজার কাছে এক পাশে গুছিয়ে রাখুন।
লন্ড্রিতে পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত তোয়ালেগুলো বাথরুমের মেঝেতে কিংবা বাথটাবের এক জায়গায় স্তূপ করে রাখা ভালো। তবে রুমের নির্দিষ্ট জায়গায় তোয়ালে রাখলে কর্মীরা খুব সহজে বুঝতে পারবেন না যে কোন তোয়ালেগুলো বদল করা প্রয়োজন।
হাউসকিপিং একটি নির্দিষ্ট সময়সূচি মেনে কাজ করে। আপনি যদি দীর্ঘ সময় রুমে থাকতে চান কিংবা দ্রুততম সময়ে রুম পরিষ্কারের প্রয়োজন হয়, তাহলে বিষয়টি আগেভাগে কর্মীদের জানান।
ছোট একটি ‘ধন্যবাদ’ লেখা চিরকুট কর্মীদের জন্য অনেক বড় অনুপ্রেরণা হতে পারে। অনেক হোটেলের কর্মীরাও এমন চিরকুটের মজাদার উত্তর দিয়ে থাকেন, যা আপনার ভ্রমণকে আরও আনন্দদায়ক করে তুলবে।
টিপস বা বকশিশ কর্মীদের পরিশ্রমের একটি স্বীকৃতি। তাই তাদের জন্য কিছু বকশিশ খামে ভরে ‘হাউসকিপিং’ লিখে টেবিলের ওপর রাখতে পারেন।
সূত্র: ট্রাভেল+লিজার

মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে একের পর এক বিমান। স্বচ্ছ আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভেদ করে সেগুলো যাচ্ছে অজানা গন্তব্যে। এটি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের রুট।
৩১ অক্টোবর ২০২৪
বছরের শেষের দিকে এসে পর্যটন খাতে বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দেখা গেছে, ভারতের পর্যটন প্রসার বাজেট সীমাবদ্ধতার মধ্যে পড়েছে। দেশটির এই অবস্থায় লাভবান হচ্ছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিযোগীরা।
২৩ মিনিট আগে
আত্মবিশ্বাস একেবারে হিমালয়ের চূড়ায়। পৈতৃক সম্পত্তি পাওয়ার যোগ আছে। বাতের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় নিজেকে স্পাইডারম্যান ভাববেন না। বেশি লাফঝাঁপ করলে কপালে হাড়ের ডাক্তার আছে। সকাল-সন্ধ্যা রিজিক বৃদ্ধির দোয়া করতে থাকুন।
২৩ মিনিট আগে
কল্পনা করুন, আপনার কাছে এমন একটি জাদুর কার্ড আছে, যা দিয়ে সারা জীবন পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে প্রথম শ্রেণিতে ভ্রমণ করতে পারবেন! আর সেই ভ্রমণ হবে কোনো খরচ ছাড়াই—যতবার খুশি। শুনতে রূপকথার মতো মনে হলেও আশির দশকে আমেরিকান এয়ারলাইনস ঠিক এমন ধরনের সুযোগ দিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগে